• ঢাকা শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১
logo

চার দফা দাবিতে ভৈরবে বিড়ি ভোক্তাদের সংবাদ সম্মেলন

অনলাইন ডেস্ক
  ১৭ জুন ২০২১, ১৮:০৫

নিম্ন স্তরের সিগারেটের মূল্যস্তর বৃদ্ধিসহ চার দফা দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেছে বিড়ি ভোক্তা পক্ষ। বৃহষ্পতিবার বিকাল ৫টায় ভৈরব টেলিভিশন সাংবাদিক এসোসিয়েশনে আয়োজিত প্রস্তাবিত বাজেট প্রতিক্রিয়ায় এ দাবি তুলে ধরেন। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ভোক্তা পক্ষের সাধারণ সম্পাদক মো: হারুন মিয়া। এসময় উপস্থিত ছিলেন সভাপতি মো: মাসুদ মিয়া, রাজু আহমেদ, আরমান খান প্রমুখ।

লিখিত বক্তব্যে মো: হারুন মিয়া বলেন, বিড়ি দেশীয় কুটির শিল্প। এ শিল্পে নিয়োজিত শ্রমিক ও ভোক্তা সবাই দ্ররিদ্র শ্রেণীর। অপরদিকে ধনী শ্রেণীর মানুষ সিগারেট ধূমপান করে। কিন্তু গত বাজেটে বিড়িতে প্রতি প্যাকেটে বৃদ্ধি করা হয়েছিল ৪টাকা। অপরদিকে বিড়ির প্রতিযোগী নিম্ন স্তরের সিগারেটে বৃদ্ধি করা হয়েছিল মাত্র ২টাকা। বর্তমান বাজারে নিম্ন স্তরের সিগারেট ভোক্তাই বেশি। এসব নিম্নস্তরের সিগারেটের সিংহভাগই বিদেশী বহুজাতিক কোম্পানীর দখলে। ফলে বিদেশী সিগারেট কোম্পানীগুলো বিড়ির বাজার সহজেই দখল করে এদেশ থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ নিয়ে যাচ্ছে। অথচ দেশীয় শ্রমঘন বিড়ি শিল্প ধ্বংস হয়ে শ্রমিক বেকার হয়ে যাচ্ছে। যা চরম বৈষম্যমূলক ও হতাশাজনক।

ভোক্তা পক্ষের অন্যান্য দাবির মধ্যে রয়েছে গত বাজেটে বিড়ির উপর প্রতি প্যাকেটে বৃদ্ধিকৃত ৪টাকা মূল্যস্তর প্রত্যাহার, সিগারেটের ন্যায় বিড়ি বন্ধের মেয়াদ একই রাখা, নকল বিড়ির ব্যবসা বন্ধ করা। সমাবেশ থেকে ২০২১-২০২২ অর্থবছরের বাজেটে বিড়ির উপর শুল্ক বৃদ্ধির প্রস্তাব না করায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানান।চার দফা দাবিতে ভৈরবে বিড়ি ভোক্তাদের সংবাদ সম্মেলন

নিম্ন স্তরের সিগারেটের মূল্যস্তর বৃদ্ধিসহ চার দফা দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেছে বিড়ি ভোক্তা পক্ষ। বৃহষ্পতিবার বিকাল ৫টায় ভৈরব টেলিভিশন সাংবাদিক এসোসিয়েশনে আয়োজিত প্রস্তাবিত বাজেট প্রতিক্রিয়ায় এ দাবি তুলে ধরেন। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ভোক্তা পক্ষের সাধারণ সম্পাদক মো: হারুন মিয়া। এসময় উপস্থিত ছিলেন সভাপতি মো: মাসুদ মিয়া, রাজু আহমেদ, আরমান খান প্রমুখ।

লিখিত বক্তব্যে মো: হারুন মিয়া বলেন, বিড়ি দেশীয় কুটির শিল্প। এ শিল্পে নিয়োজিত শ্রমিক ও ভোক্তা সবাই দ্ররিদ্র শ্রেণীর। অপরদিকে ধনী শ্রেণীর মানুষ সিগারেট ধূমপান করে। কিন্তু গত বাজেটে বিড়িতে প্রতি প্যাকেটে বৃদ্ধি করা হয়েছিল ৪টাকা। অপরদিকে বিড়ির প্রতিযোগী নিম্ন স্তরের সিগারেটে বৃদ্ধি করা হয়েছিল মাত্র ২টাকা। বর্তমান বাজারে নিম্নস্তরের সিগারেট ভোক্তাই বেশি। এসব নিম্নস্তরের সিগারেটের সিংহভাগই বিদেশী বহুজাতিক কোম্পানীর দখলে। ফলে বিদেশী সিগারেট কোম্পানীগুলো বিড়ির বাজার সহজেই দখল করে এদেশ থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ নিয়ে যাচ্ছে। অথচ দেশীয় শ্রমঘন বিড়ি শিল্প ধ্বংস হয়ে শ্রমিক বেকার হয়ে যাচ্ছে। যা চরম বৈষম্যমূলক ও হতাশাজনক।

ভোক্তা পক্ষের অন্যান্য দাবির মধ্যে রয়েছে গত বাজেটে বিড়ির উপর প্রতি প্যাকেটে বৃদ্ধিকৃত ৪টাকা মূল্যস্তর প্রত্যাহার, সিগারেটের ন্যায় বিড়ি বন্ধের মেয়াদ একই রাখা, নকল বিড়ির ব্যবসা বন্ধ করা। সমাবেশ থেকে ২০২১-২০২২ অর্থবছরের বাজেটে বিড়ির উপর শুল্ক বৃদ্ধির প্রস্তাব না করায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানান।

মন্তব্য করুন

daraz
  • দেশজুড়ে এর পাঠক প্রিয়
X
Fresh