ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে পশু মোটাতাজাকরণে ব্যস্ত খামারিরা (ভিডিও)
ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে কোরবানির পশুপালনে নানা প্রস্তুতি নিচ্ছেন খামারিরা। ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা কোরবানির জন্য পছন্দের পশুকে বেছে নেয়ায় বরাবরের মতো চলছে পশু মোটাতাজা করার প্রক্রিয়া। আগের কয়েক বছরের মতো এবছরও ভারতীয় গরু আনার ক্ষেত্রে কড়াকড়ি থাকার খবরে বেশ স্বস্তিতে আছেন খামারিরা।
সামর্থ্যবান মুসলমানদের পশু কোরবানি ঈদুল আজহার অবিচ্ছেদ্য অংশ। কোরবানির জন্য প্রায় সব মুসলমানেরই তাই পছন্দের তালিকায় থাকে ভালো একটি পশু। এ চাহিদার কথা মাথায় রেখেই বিশেষ করে গরুকে ক্রেতার চোখে ভালো দেখানোর চেষ্টা থাকে খামারিদের। এরই পদ্ধতি হিসেবে তারা বেছে নেন মোটাতাজাকরণকে।
মোটাতাজাকরণের আধুনিক পদ্ধতি ব্যবহার করায় মাত্র আট থেকে ১০ মাসেই রুগ্ন পশুকে করা হয় হৃষ্টপুষ্ট। ব্রাহামা, দেশি ষাঁড়, নেপালি, রাজস্থানী, ফ্রিজিয়ান, অস্ট্রেলিয়ান গরু মোটাতাজাকরণ পদ্ধতিতে খুব কম সময়েই ওজন হচ্ছে প্রায় এক টন।
এসব পশু পালনে, ঘাসের চেয়ে দানাদার খাবার বেশি ব্যবহার করছেন খামারিরা। প্রতিদিন তিনবার গোসল করানোসহ দেয়া হচ্ছে বাতাস। এসব কারণে পশু পালনে খরচ বাড়ছে বলে জানালেন খামারিরা।
দানাদার খাবারের চেয়ে ঘাস খাওয়ালে পশু পালনে খরচ কম হবে বলে জানান কেন্দ্রীয় গো-প্রজনন ও দুগ্ধ খামার, সাভারের কর্মকর্তারা।
এবারের ঈদে অবৈধপথে ভারতীয় পশু আসা বন্ধ থাকলে বিক্রেতারা লাভবান হবেন বলে জানালেন পশু সংশ্লিষ্টরা।
পি
মন্তব্য করুন