ভ্যাট আইন ব্যবসাবান্ধব ও যুগোপযোগী করার পরামর্শ বিশ্লেষকদের
পহেলা জুলাই থেকে বাস্তবায়ন হতে যাচ্ছে ২০১২ সালের বহুল আলোচিত ভ্যাট আইন। এতে পণ্য ও সেবার ওপর ভ্যাট ২০ শতাংশ থেকে বেড়ে ২৭ থেকে ৩৭ শতাংশ হওয়ার আশঙ্কা করছেন ব্যবসায়ী ও বিশ্লেষকরা। তারা বলছেন, অনলাইনভিত্তিক অনেকটাই দুর্বোধ্য ও জটিল এ আইনে পাঁচটি স্তরে ভ্যাট দেয়ার ক্ষেত্রে ভোগান্তি বাড়বে। সেই সঙ্গে সরকারও ব্যর্থ হবে রাজস্ব আদায়ে।
২০১৯-’২০ অর্থবছরের বিশাল বাজেটের ৩ লাখ ২৫ হাজার ৬০০ কোটি টাকা রাজস্ব আদায় করবে এনবিআর। এর মধ্যে ১ লাখ ২৩ হাজার ৬৭ কোটি টাকা আদায় করা হবে কেবল পণ্য ও সেবার মূল্য সংযোজন কর বা ভ্যাট থেকে।
বিশাল এ লক্ষ্য অর্জনে সরকার নির্ভর করছে ভ্যাট আইনের ওপর। তবে প্রায় শতভাগ অনলাইন ভিত্তিক এ আইনের জন্য এখনও প্রস্তত নন ব্যবসায়ীরা।
অর্থনীতিবিদ ও বিশ্লেষকদের মতে, এ আইনে ভ্যাট দিতে হবে পাঁচটি স্তরে, যা অনেকটাই জটিল প্রক্রিয়া। এছাড়া উন্নত প্রযুক্তির ও সূক্ষ্ম হিসাবের এ আইন ভোগান্তিতে ফেলবে সবাইকে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভ্যাট আইন নিয়ে অস্পষ্টতা এখনও রয়েই গেছে।
তাই কার্যকর করার আগেই আইনটি সংশোধন করে ব্যবসাবান্ধব ও যুগোপযোগী করার পরামর্শ দিয়েছেন বিশ্লেষকরা।
পি
মন্তব্য করুন