সংবাদ সম্মেলনে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা
প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা না আসা পর্যন্ত আন্দোলন
কোটা সংস্কারের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর সুনির্দিষ্ট ঘোষণা না আসা পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যেতে চান শিক্ষার্থীরা। কতভাগ কোটা কমানো হবে—এর সুনির্দিষ্ট ঘোষণাও চান আন্দোলনকারীরা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির সামনে আজ বুধবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে এক সংবাদ সম্মেলনে এই ঘোষণা দেন সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের যুগ্ম-আহ্বায়ক রাশেদ খান।
সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা ও কোটা কমানোর সুনির্দিষ্ট ঘোষণা না আসা পর্যন্ত ক্লাস বর্জন এবং সড়ক অবরোধের কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন তারা।
--------------------------------------------------------
আরও পড়ুন : সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবি যৌক্তিক: ঢাবি ভিসি
--------------------------------------------------------
লিখিত বক্তব্যে রাশেদ খান বলেন, ‘সরকারের একেক ব্যক্তির একেক ধরনের বক্তব্য আমরা গ্রহণযোগ্য মনে করি না। যারা ভিসি স্যারের বাসায় হামলা চালিয়েছে ও আগুন দিয়েছে, তারা সুবিধাভোগী ও অনুপ্রবেশকারী। আমরা তাদের গ্রেপ্তারের দাবি জানাই।’
সাধারণ শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘যারা আমাদের আন্দোলনকে বিতর্কিত করার চেষ্টা করবে, তাদের আপনারা ধরিয়ে দিন। এদের সম্পর্কে সচেতন হোন।’
সুফিয়া কামাল হলের ছাত্রলীগ সভাপতিকে আজীবন বহিষ্কারের যে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে, তা ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কার্যকর এবং বাধাদানকারীদের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কারেরও দাবি জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন হলে আন্দোলনে না আসার জন্য যে হামলা চালানো হয়েছে, তার তীব্র নিন্দা জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের আহ্বায়ক হাসান আল মামুন, যুগ্ম-আহ্বায়ক ফারুক আহমেদ প্রমুখ।
আরও পড়ুন :
পি
মন্তব্য করুন