ভাই আর বাবুকে শেষ বিদায় জানাতে এসেছি : মেহেদি
নেপালের কাঠমান্ডুতে বিমান বিধ্বস্তে নিহতদের জানাজায় অংশ নিতে এসেছেন একই বিমানে দুর্ঘটনায় আহত মেহেদি হাসান। এখনো হাতে রয়েছে স্যালাইন দেয়ার ক্যানোলা। এই শারীরিক অবস্থায় কেন এলেন, জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘ভাই আর বাবুকে শেষ বিদায় জানাতে এসেছি।
জানাজা শেষে আবারও হাসপাতালে চলে যাবেন তিনি। তার ঘাড়, মাথাসহ বিভিন্ন জায়গায় আঘাত লেগেছে।
দুর্ঘটনায় মেহেদির ভাই ফারুক হোসেন প্রিয়ক ও তার মেয়ে তামারা প্রিয়ন্ময়ী মারা যান। এছাড়া দুর্ঘটনায় ভাইয়ের স্ত্রী আলামুন নাহার অ্যানি ও মেহেদির স্ত্রী সৈয়দ কামরুন্নাহার স্বর্ণা আহত হন। তারা সপরিবারে নেপালে বেড়াতে গিয়েছিলেন।
তিনি জানান, হাসপাতাল থেকে আলামুন নাহার অ্যানি গেছেন পিয়কের বাড়ি গাজীপুরের শ্রীপুরে। সেখানে প্রিয়ক ও তামারাকে পারিবারিক গোরস্থানে দাফন করা হবে।