• ঢাকা শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০
logo

দর কষাকষিতেই আছেন ক্রেতারা

অনলাইন ডেস্ক
  ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৬, ১৬:৫৮

কোরবানির ঈদ যত ঘনিয়ে আসছে হাটে পশুর সংখ্যাও তত বাড়ছে। সেই সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ক্রেতাদের ভিড়। তবে বেচাকেনা বাড়েনি এখনো। ক্রেতারা দর কষাকষিই করছেন বেশি। ক্রেতাদের অভিযোগ, গরু-ছাগলের দাম প্রায় দ্বিগুণ হাঁকছেন বেপারীরা। বাজার যাচাই-বাছাইয়ের উদ্দেশ্যে তারা পশু ছাড়ছেন না।

শনিবার সকাল থেকেই রাজধানীবাসীর অনেকেই ছুটেছেন পশুর হাটে। ঘুরে ঘুরে দেখেছেন হাটে ওঠা গরু-ছাগল। পশু কেনার চেয়ে বাজার ঘুরে পরিস্থিতি যাচাই করাই ছিল তাদের মুখ্য উদ্দেশ্য। বেপারীরাও ক্রেতাদের 'মতিগতি' পর্যবেক্ষণ করছেন। একজন বেপারী জানান, এতদিন ক্রেতাশূন্য ছিল হাট। তবে এখন জমে উঠবে।

শনিবার ও রোববার হাট জমজমাট হয়ে উঠবে বলে আশা বেপারীদের।রাজধানীর হাটগুলো থেকে এ দু’দিনেই পশু কেনা-বেচার সিংহভাগ হয়ে যাবে। কুষ্টিয়ার গরু বেপারী সাইফুল হক জানান, এখনো বিক্রি পুরোদমে শুরু হয়নি। দু-একটি করে গরু বিক্রি হচ্ছে।

তিনি জানান, এবারের কোরবানি পশুর দাম বেশি নয়, আবার কমও নয়। দামের তেমন ওঠানামা নেই বাজারে। যদিও এর সঙ্গে একমত নন ক্রেতারা। তারা বলছেন, এবার গরুর দাম বেশি হাঁকছেন বিক্রেতারা। বাজার এবার বেশ চড়া। হাটে বিপুলসংখ্যক ছাগল, উট ও দুম্বাও উঠেছে। গরুর মতো এগুলোর দামও চড়া। বেপারীরা প্রায় ১০ কেজি ওজনের ছাগলের দাম চাচ্ছেন ১০ হাজার টাকা। সৌদি আরব থেকে আমদানি করা দুম্বার দাম ৩ থেকে সাড়ে ৩ লাখ। আর ভারতের রাজস্থানের উটের দাম ৪ থেকে ১০ লাখ টাকা।

মন্তব্য করুন

daraz
  • বাংলাদেশ এর পাঠক প্রিয়
X
Fresh