• ঢাকা শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০
logo

অস্ত্র মামলায় রিজেন্টের সাহেদের পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণ ১৩ সেপ্টেম্বর 

আরটিভি নিউজ

  ১০ সেপ্টেম্বর ২০২০, ১৮:১৮
Md. Shahed. Photo taken from Facebook
মো. সাহেদ। ছবি ফেসবুক থেকে নেয়া

করোনা ভাইরাস টেস্টে প্রতারণা ও জালিয়াতি সংশ্লিষ্টে রিজেন্ট গ্রুপ ও রিজেন্ট হাসপাতালের চেয়ারম্যান মো. সাহেদের অস্ত্র মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ প্রথম দিনের মতো শেষ হয়েছে।

আজ বৃহস্পতিবার (২৭ আগস্ট) ঢাকার মহানগর দায়রা জজ কে এম ইমরুল কায়েশের আদালতে এ সংক্রান্তে জবানবন্দি দেন মামলার বাদী মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) পরিদর্শক এস এম গাফফারুল আলম।

এরপর তাকে জেরা করেন আসামি পক্ষের আইনজীবীরা। পরবর্তীতে তার জেরা সমাপ্ত না হওয়ায় আগামী ১৩ সেপ্টেম্বর অসমাপ্ত জেরা ও অপর সাক্ষীদের সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য দিন ধার্য করেন আদালত।

একই আদালত গত ২৭ আগস্ট এই মামলায় অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরুর নির্দেশ দেন। ওইদিনই এ মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য ১০ সেপ্টেম্বর দিন ধার্য করা হয়।

গত ৩০ জুলাই ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতের সংশ্লিষ্ট শাখায় মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির পরিদর্শক মো. শায়রুল এ মামলায় অভিযোগপত্র দাখিল করেন। এরপর গত ১৩ আগস্ট মামলাটি ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতে বদলির আদেশ দেন মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জুলফিকার হায়াত।

অভিযোগপত্র দাখিলের দিন সংবাদ সম্মেলনে গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার আব্দুল বাতেন বলেন, সাহেদ যখন আমাদের কাছে রিমান্ডে ছিলেন তখন তার দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, তারই ব্যবহার করা গাড়িটি আমরা জব্দ করি এবং গাড়ি থেকে অবৈধ অস্ত্র জব্দ করি। আমরা তদন্তে অভিযোগপত্র ও মামলার ডকেটে (মামলার নথিপত্র) সব উপস্থাপন করেছি। এ ধরনের মামলায় সাজা নিশ্চিত করতে যে ধরনের তথ্য প্রমাণাদি দরকার হয়, আমরা সবকিছুর সত্যতা নিশ্চিত করেছি। এখন আদালত বিচার করে এর রায় দেবেন।

গত ১৫ জুলাই সাতক্ষীরার সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে সাহেদকে গ্রেপ্তার করে র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের ইন্টেলিজেন্স উইং। এরপর তাকে নিয়ে উত্তরায় অভিযান চালিয়ে অস্ত্র উদ্ধার করে র‍্যাব। পরে উত্তরা পশ্চিম থানায় র‍্যাব অস্ত্র আইনে মামলা দায়ের করে।

এর আগে গত ৬ জুলাই র্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত রিজেন্ট হাসপাতালের উত্তরা ও মিরপুর শাখায় অভিযান চালায়। অভিযানে করোনা ভুয়া পরীক্ষার রিপোর্ট, করোনা চিকিৎসার নামে রোগীদের কাছ থেকে প্রতারণা করে অর্থ আদায়সহ বিভিন্ন রকমের অনিয়ম ধরা পড়ে। পরদিন ৭ জুলাই রাতে উত্তরা পশ্চিম থানায় ১৭ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করা হয়। পরে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের কাছে মামলাটি তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়।

কেএফ/জিএ

মন্তব্য করুন

daraz
  • বাংলাদেশ এর পাঠক প্রিয়
আরও পড়ুন
অস্ত্র মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত জি কে শামীমের জামিন
অস্ত্র মামলায় এক ব্যক্তির ১৭ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড
নাইকো দুর্নীতি মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ ৪ মার্চ
অস্ত্র মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
X
Fresh