• ঢাকা বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১
logo
লোডশেডিং নিয়ে যা জানালেন বিদ্যুৎসচিব
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব হাবিবুর রহমান বলেছেন, তাপপ্রবাহ কমে গেলে লোডশেডিং আর থাকবে না। বুধবার (২৪ এপ্রিল) দুপুরে জামালপুরের ইসলামপুরে সৌর বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের জায়গা পরিদর্শনে এসে তিনি এ কথা বলেন। হাবিবুর রহমান বলেন, চাহিদার তুলনায় উৎপাদন কম থাকার কারণে লোডশেডিং হচ্ছে। তবে তাপপ্রবাহ কমে গেলে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে। বোরো আবাদের অঞ্চল ও গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ছাড়া সব জায়গায় সমানভাবে লোডশেডিং হচ্ছে বলেও জানান হাবিবুর রহমান। দেশের বিভিন্ন চরের মধ্যে সোলার পাওয়ার প্ল্যান্ট স্থাপন হলে আগামীতে লোডশেডিং কমবে বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি। এ সময় বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুৎতায়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান অজয় কুমার চক্রবর্তী, বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান মাহবুবুর রহমানসহ পল্লী বিদ্যুতের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
রানা প্লাজা ট্র্যাজেডি: বিচার মেলেনি ১১ বছরেও
স্বর্ণের দাম আরও কমলো
হাসপাতালে ভর্তি আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড তেভেজ
সন্তানকে নিয়ে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিলেন মা
তাপপ্রবাহে ‘অতি উচ্চঝুঁকিতে’ বাংলাদেশের শিশুরা: ইউনিসেফ
চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ৪১.২ ডিগ্রি, জনজীবনে অস্বস্তি
হাসপাতালে সৌদি বাদশাহ
‘জিম্বাবুয়ে সিরিজ নয়, চেন্নাইয়ের সঙ্গে থাকাটা ফিজের জন্য জরুরি’
ঈদযাত্রায় বেশি মৃত্যু মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায়
৩০ বছর বয়সে ১৪ নারীর স্বামী সাঈদ
পাকিস্তানে নয়, ‘হাইব্রিড’ মডেলেই চ্যাম্পিয়নস ট্রফি খেলতে চায় ভারত
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়
মরিশাসের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে আরাফাতের দ্বিপাক্ষিক বৈঠক
তাপপ্রবাহে ‘অতি উচ্চঝুঁকিতে’ বাংলাদেশের শিশুরা: ইউনিসেফ
ঈদযাত্রায় বেশি মৃত্যু মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায়
গত বছরের তুলনায় এবারের ঈদুল ফিতরের ঈদযাত্রায় দুর্ঘটনা ও প্রাণহানি বেড়েছে। এবারের ঈদযাত্রায় সবচেয়ে বেশি মানুষ মারা গেছেন মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায়। বুধবার (২৪ এপ্রিল) এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানিয়েছে সেফটি ফাউন্ডেশন। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত প্রতিবেদন তুলে ধরেন সংগঠনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক এ আই মাহবুব উদ্দিন আহমেদ।  সংস্থাটি জানায়, গত বছর ঈদুল ফিতরের সময় ঈদযাত্রায় ২৪০টি দুর্ঘটনায় ২৮৫ জনের প্রাণহানি ঘটেছিল। এবার পবিত্র ঈদুল ফিতরের আগে-পরে ১৫ দিনে (৪ এপ্রিল-১৮ এপ্রিল) দেশে ৩৫৮টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৩৬৭ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন কমপক্ষে দেড় হাজার জন। ঈদযাত্রায় সড়ক দুর্ঘটনায় মানব সম্পদের যে ক্ষতি হয়েছে তার আর্থিক মূল্য ১ হাজার ৩৩০ কোটি টাকা। রোড সেফটি ফাউন্ডেশন বলেছে, গত বছর ঈদুল ফিতরের সময় ঈদযাত্রায় ২৪০টি দুর্ঘটনায় ২৮৫ জনের প্রাণহানি ঘটেছিল। এ হিসাবে এ বছরের ঈদুল ফিতরে দুর্ঘটনা বেড়েছে ৩৯ দশমিক ২০ শতাংশ এবং প্রাণহানি বেড়েছে ২০ দশমিক ১৯ শতাংশ। তারা জানায়, দুর্ঘটনায় নিহতদের মধ্যে নারী ৬৩, শিশু ৭৪। ১৮৩টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ১৫৬ জন, যা মোট নিহতের ৪২ দশমিক ৫০ শতাংশ। দুর্ঘটনায় ৬৮ জন পথচারী নিহত হয়েছেন, যা মোট নিহতের ১৮ দশমিক ৫২ শতাংশ। যানবাহনের চালক ও সহকারী নিহত হয়েছেন ৪১ জন। এ সময়ে তিনটি নৌ দুর্ঘটনায় ৭ জন নিহত হয়েছেন। ১৪টি রেলপথ দুর্ঘটনায় ১৯ জন নিহত ও ১৭ জন আহত হয়েছেন। নয়টি জাতীয় দৈনিক, সাতটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল ও ইলেকট্রনিক গণমাধ্যমের তথ্যের ভিত্তিতে রোড সেফটি ফাউন্ডেশন প্রতিবেদনটি তৈরি করেছে। রোড সেফটি ফাউন্ডেশন বলছে, সড়ক দুর্ঘটনা নিয়ন্ত্রণে কার্যকর উদ্যোগের ধারাবাহিকতা নেই। এটি আমাদের জীবনে নিত্য আতঙ্কের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু দুর্ঘটনা নিয়ন্ত্রণে কার্যকর উদ্যোগের ধারাবাহিকতা নেই। সবকিছু চলছে দায়সারাভাবে। অধিকাংশ সড়ক দুর্ঘটনা ঘটছে সড়ক পরিবহন খাতের অব্যবস্থাপনার কারণে। এ অবস্থার উন্নয়নে টেকসই সড়ক পরিবহন কৌশল প্রণয়ন করে বাস্তবায়ন করতে হবে। এ জন্য প্রয়োজন রাজনৈতিক সদিচ্ছা।
মিয়ানমারের কারাগার থেকে দেশে ফিরলেন ১৭৩ বাংলাদেশি
মিয়ানমারের কারাগার থেকে দেশে ফিরলেন ১৭৩ বাংলাদেশি
ছয়দিনের সফরে ব্যাংককে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী 
ছয়দিনের সফরে ব্যাংককে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী 
উপজেলা নির্বাচন  / সুষ্ঠু ভোট করতে প্রশাসনের উচ্চপদস্থদের সঙ্গে বসবে ইসি
সুষ্ঠু ভোট করতে প্রশাসনের উচ্চপদস্থদের সঙ্গে বসবে ইসি
ব্যাংককের উদ্দেশ্যে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী
ব্যাংককের উদ্দেশ্যে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী
তীব্র দাবদাহের মধ্যে লোডশেডিং ১০০০ মেগাওয়াট ছাড়াল
তীব্র দাবদাহের মধ্যে লোডশেডিং ১০০০ মেগাওয়াট ছাড়াল
ডিভোর্স নিয়ে মুখ খুললেন ঐশী
তারকাদের গোপনে বিয়ে করানো প্রসঙ্গে যা বললেন তুষার খান
টিভি নাটকের জনপ্রিয় মুখ তুষার খান। চার দশকের বেশি সময় ধরে যেমন মঞ্চ, তেমনি টেলিভিশন নাটকে অভিনয় করে তুমুল জনপ্রিয় তিনি। সালমান শাহ অভিনীত ‘বিক্ষোভ’ সিনেমাসহ বেশ কিছু সিনেমায় অভিনয় করে বেশ আলোচনায় আসেন এই অভিনেতা। নব্বইয়ের দশকের প্রথম দিকে টিভি নাটকে অভিনয় শুরু করেন। বলছি দর্শকপ্রিয় অভিনেতা তুষার খানের কথা। অভিনেতার পাশাপাশি তুষার খানের আরও একটি পরিচয় আছে। সম্প্রতি একটি টেলিভিশনে হাজির হয়েছিলেন তিনি, বলেছেন অনেক কিছু। প্রশ্ন করা হয়, শুনেছি আপনি টেলিভিশনের অনেককে বিয়ে করিয়েছেন। সেই গল্পটা জানতে চাই। কাকে কাকে বিয়ে করিয়েছেন—উপস্থাপকের এমন প্রশ্নের জবাবে তুষার খান বলেন, বৃন্দাবন-খুশি, আ খ ম হাসান, জয়রাজ, শামীম জামান, ফিল্মের একজন প্রডিউসার আছেন, উনি আমার কাজিন হন। বাইরে আরও বেশ কিছু এবং এটার অনেক মজার মজার ঘটনা আছে। এ নিয়ে কোনো সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়েছে কি না, এমন প্রশ্নের উত্তরে তুষার খানের ভাষ্য, ‘না। একদিন হঠাৎ রাত সাড়ে ১১টা থেকে পৌনে ১২টা দিকে দরজায় কড়া নাড়ার শব্দ পেলাম। দেখলাম হাসান। বলল ভাই, মেয়ে তো পালিয়ে আসছে। তখন বললাম, ও পালিয়ে আসছে, নাকি তুই নিয়ে আসছস। রাত ১২টার সময় লালমাটিয়া কাজি অফিসের কাজি সাহেবকে ডেকে এনে বিয়ে দেওয়ালাম। তুষার খান আরও বলেন, শামীমের তো আরেক রকমের মজা। ওর আক্‌দ হওয়ার কথা। মেয়ে তুলে নিয়ে আসার কথা। তখন শামীমের শাশুড়ির সঙ্গে এত মজার মজার কথা হলো। বললাম খালা, মেয়েকে নিয়ে গেলাম। বলল, নাও। এমনকি শামীমের বউকে আমি নিয়ে এসেছিলাম। সেদিন ওর বউয়ের আসার কথা নয়। আরও অনেক মজার মজার কথা। সব কথা তো বলা যায় না। প্রসঙ্গত, ১৯৮২ সালে আরণ্যক নাট্যদলের সঙ্গে যুক্ত হয়ে অভিনয় শুরু করেন তিনি। নব্বইয়ের দশকের প্রথম দিকে টিভি নাটকে অভিনয় শুরু করেন তুষার। চাষী নজরুল ইসলাম পরিচালিত ‘আজকের প্রতিবাদ’ চলচ্চিত্র দিয়ে বড়পর্দায় যাত্রা শুরু হয় তার। মুহম্মদ হান্নানের পরিচালনায় সালমান শাহের সঙ্গে ‘বিক্ষোভ’ সিনেমায় অভিনয় করে পরিচিত পান তুষার।
তারকাদের গোপনে বিয়ে করানো প্রসঙ্গে যা বললেন তুষার খান
তীব্র গরমে ফেসবুকে ভাইরাল আবুল খায়েরের সেই বিজ্ঞাপন!
তীব্র গরমে নাজেহাল দেশবাসী। আর এই গরমের অন্যতম কারণ হিসেবে বলা হচ্ছে বৃক্ষনিধন। সামাজিক মাধ্যমগুলোতে গাছ কাটার সমালোচনা যেমন হচ্ছে নতুন করে গাছ লাগানোর কথাও বলছেন অনেকে। ইট-পাথরে গড়া বড় শহরগুলোই শুধু না, অজপাড়াগাঁয়ের বাতাসেও এখন শীতলতা নাই। হাওয়ার পরশে যেন দাবানলের অনুভূতি! গুগল ওয়েদারে তাপমাত্রা যদি দেখায় ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস, উপলব্ধি দেখায় ৪২ বা ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কেন এই অবস্থা? সামাজিক মাধ্যমে সাম্প্রতিক পোস্টগুলো থেকে মনে হয়, তারা গাছ কমে যাওয়াকেই কারণ হিসেবে দেখছেন। বিশেষজ্ঞরাও বলছেন, প্রতিবছরই পৃথিবীর বায়ুতে যে তাপমাত্রা বাড়ছে এর প্রধান কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে বৃক্ষনিধন। এবারও তীব্র গরমে অতিষ্ঠ মানুষ ফেসবুকে বৃক্ষ রোপণ নিয়ে ব্যাপক আলোচনা করছেন। অনেকে এক সময় বাংলাদেশ টেলিভিশনে বহুল প্রচারিত একটি বিজ্ঞাপনের কথা স্মরণ করে আবেগতাড়িত হচ্ছেন। বিজ্ঞাপনটিতে কিংবদন্তী অভিনেতা আবুল খায়ের ছিলেন একজন কবিরাজ। একদিন হাঁটতে হাঁটতে আকাশমুখী গাছের দিকে তাকিয়ে কিছু একটা ভাবছিলেন তিনি। এরমধ্যেই সেখানে আসেন গাছের মালিক। তাদের দুজনের কথোপকথন ছিল এমন- গাছের মালিক: কি গো কবিরাজ, কী খোঁজতাসেন? কবিরাজ: আইচ্ছা, এইখানে একটা অর্জুন গাছ আছিল না? গাছের মালিক: আছিল, কাইট্টা ফালাইছি। কবিরাজ: এইখানে একটা শিশু গাছ আর ওই মাথায় একটা হরতকী গাছ। গাছের মালিক: আছিলো, কাইট্টা ফালাইছি। কবিরাজ: আপনের গাছ? গাছের মালিক: হ। টেকার দরকার পড়ছে তাই বিক্রি করছি। কবিরাজ: গাছ লাগাইছিলো কে? গাছের মালিক: আমার বাবায়। কবিরাজ: আপনি কী লাগাইছেন? গাছের মালিক: আমি কী লাগাইছি? কবিরাজ- হ, ভবিষ্যতে আপনার পোলারও টেকার দরকার হইতে পারে।   এরপর কবিরাজ একদল গ্রামবাসীর উদ্দেশে বলেন, আমি আর আপনাগোর কবিরাজ নাই। আপনারা চাইলেও আমি আর ওষুধ দিতে পারুম না। প্রশ্ন করতে পারেন কেন? উত্তর একটাই। সাপ্লাই শেষ। গাছ নাই তো আমার ওষুধও নাই। লাকড়ি বানায়া চুলায় দিছি, খাট-পালঙ্ক বানায়া শুইয়া রইছি, টেকার দরকার পড়ছে গাছ কাটছি। যা কাইটা ফালাইসি তা কি পূরণ করছি? বাপ-দাদার লাগানো গাছ কাটছি। নিজেগো সন্তানের জন্য কী রাখছি? অক্সিজেনের ফ্যাক্টরি ধীরে ধীরে শেষ হইতাসে। চোখ ভইরা সবুজ দেখি না। ভবিষ্যতে কেমনে দম লইবেন?   মানুষের মাঝে বৃক্ষ নিধন বিরোধী সচেতনতা বাড়াতে বাংলাদেশ বন অধিদপ্তর বিজ্ঞাপনটি তৈরি করেছিল। নব্বই দশকে বিটিভি যখন দেশের একমাত্র টেলিভিশন চ্যানেল ছিল তখন বিভিন্ন অনুষ্ঠানের ফাঁকে বিজ্ঞাপনটি বেশি প্রচার করা হতো। পরবর্তী সময়িও বিজ্ঞাপনটি দেখা গেছে বিটিভিতে। এই বিজ্ঞাপনে মরহুম আবুল খায়েরের অসাধারণ আর হৃদয়গ্রাহী সংলাপ সাধারণ মানুষের মুখে মুখে ফিরতো। বিজ্ঞাপনটির সংলাপ ফেসবুকে শেয়ার করে অনেকেই এটি আবারও টেলিভিশনে ব্যাপকভাবে প্রচারের দাবি জানাচ্ছেন।
তীব্র গরমে ফেসবুকে ভাইরাল আবুল খায়েরের সেই বিজ্ঞাপন!
জায়েদ খানকে নিয়ে যা জানালেন ডিপজল
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ২০২৪-২০২৬ মেয়াদের নির্বাচনে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন মনোয়ার হোসেন ডিপজল। মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) দেশের একটি গণমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে তিনি কথা বলেছেন চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ট নানা বিষয় নিয়ে। সেখানে উঠে আসে জায়েদ খান প্রসঙ্গও। এ সময় ডিপজল বলেন, সমিতি থেকে যাদের সদস্যপদ বাতিল করা হয়েছে, তাদের একজনকেও বাদ দেওয়া হবে না। বরং সবাইকে সদস্যপদ ফিরিয়ে দেওয়া হবে।পাশাপাশি নেওয়া হবে আরও নতুন সদস্য। তিনি আরও বলেন, ঠিক কী কারণে জায়েদ খানের সদস্যপদ বাতিল করা হয়েছে তা আমার জানা নেই। তবে বাদ দেওয়াটা মনে হয় বেআইনি হয়েছে। সে একজন আর্টিস্ট। বিষয়টি নিয়ে আমরা সভায় কথা বলবো। সেখানে সবার পরামর্শ ও সম্মতিতে যে সিদ্ধান্ত হয়, সেটা আমরা নেবো। এর আগে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির বিদায়ী কমিটি ২ মার্চ (শনিবার) জায়েদ খানের সদস্যপদ বাতিল করে।  
জায়েদ খানকে নিয়ে যা জানালেন ডিপজল
এফডিসিতে সাংবাদিকদের ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নবনির্বাচিত কমিটির শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান ছিল মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল)। শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান শেষে হুট করে সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। এতে প্রায় ২০ জন সাংবাদিক আহত হন। হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন চারজন। এ ঘটনার প্রতিবাদ এবং সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচারের দাবিতে মানববন্ধন করেছে বিনোদন সাংবাদিকসহ নানা বিটে কর্মরত সাংবাদিকরা। এটির আয়োজক ছিল টেলিভিশন ক্যামেরাম্যান অ্যাসোসিয়েশন। মানববন্ধনে বিএফইউজের সভাপতি ওমর ফারুক, মহাসচিব দীপ আজাদ, ডিইউজের নবনির্বাচিত অন্যতম সভাপতি সাজ্জাদ আলম তপু, সোহেল হায়দার, সাংগঠনিক সম্পাদক গোলাম মুজতবা ধ্রব, বাচসাসের সভাপতি রাজু আলীম ও সাধারণ সম্পাদক রিমন মাহফুজ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। মানববন্ধনে বক্তারা অবিলম্বে এ ঘটনার বিচার দাবি করেন। এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত অভিনেতা জয় চৌধুরী, শিবা শানু ও আলেকজান্ডার বো-কে সমিতির সদস্যপদ বাতিলসহ অন্যান্য শাস্তি নেওয়ার দাবি করেন। বক্তরা বলেন, সাংবাদিকরা নানা ক্ষেত্রে আজ নির্যাতিত। তারা পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে নানাভাবে বাধার সম্মুখীন হচ্ছেন। চলচ্চিত্রে যারা অভিনয় করে তাদেরকে আমরা মননশীল করি। কিন্তু তারা যখন মাস্তানের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন, তখন তারা সমাজে কী বার্তা দেন? এদিকে ঘটনার তদন্তের জন্য ১১ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। যেখানে চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি ও সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে পাঁচজন করে রাখা হয়েছে। আর উপদেষ্টা হিসেবে রয়েছেন প্রযোজক আরশাদ আদনান। দশজনের তদন্ত কমিটিতে সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে রাহাত সাইফুল, লিমন আহমেদ, আহমেদ তাওকীর, বুলবুল আহমেদ জয়, আবুল কালাম এবং শিল্পী সমিতির পক্ষ থেকে মিশা সওদাগর, ডি এ তায়েব, নানা শাহ, রুবেল, রত্না।
এফডিসিতে সাংবাদিকদের ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন
সন্তানকে নিয়ে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিলেন মা
লোডশেডিং নিয়ে যা জানালেন বিদ্যুৎসচিব
পাথরঘাটায় ২৫ কেজি হরিণের মাংস উদ্ধার
লক্ষ্মীপুরে তাপদাহ, হাসপাতালে বাড়ছে রোগীর সংখ্যা
৩০ বছর বয়সে ১৪ নারীর স্বামী সাঈদ
নাটোরের গুরুদাসপুর উপজেলার ধারাবারিষা ইউনিয়নের তালবারিয়া গ্রামের মো. সোহেল রানার ছেলে মো. আবু সাঈদ। বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের পাইলট, পুলিশের বড় কর্মকর্তা, এনএসআই কর্মকর্তা, অভিজাত হোটেলের ম্যানেজারসহ বিভিন্ন পরিচয় রয়েছে অষ্টম শ্রেণি পাস এই যুবকের। এসব পরিচয়ে ৩০ বছর বয়সেই ১৪টি বিয়ে করেছেন তিনি। জানা গেছে, বাবার স্টুডিওর দোকান থেকে ফটোশপে দক্ষ সাঈদের প্রতারণার প্রধান অস্ত্র টিকটক, ফেসবুকসহ বিভিন্ন ধরনের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম। যে নারী প্রতিষ্ঠিত, অর্থ-সম্পদ আছে সেই নারীদের টার্গেট করে সাঈদ টিকটক ও ফেসবুকে সম্পর্ক গড়ে তুলতেন। সম্পর্কের পর বিয়ে করে টাকা-পয়সা হাতিয়ে পালিয়ে যান তিনি। শুধু বিয়েই নয়, সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে চাকরি দেওয়ার নামে স্ত্রীর স্বজনদের কাছ থেকে হাতিয়ে নিয়েছেন লাখ লাখ টাকা। এসব কারণে একাধিক মামলার আসামি হয়ে পলাতক রয়েছেন তিনি। ছোট থেকেই ধূর্ত আবু সাঈদ ২০২০ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি গুরুদাসপুরের একটি ক্লিনিকে দুদক কর্মকর্তা পরিচয়ে চাঁদাবাজির সময় আটক হয়ে গত ৪ বছর এলাকা ছাড়া। তবে ফেসবুক ও টিকটকে কখনও পাইলটের পোশাকে, কখনও পুলিশের পোশাকে নিয়মিত দেখা যায় তাকে। পরিবারের সঙ্গে গত চার বছরে দেখা করতে আসেননি তিনি। তবে বিভিন্ন সময়ে দূর-দূরান্ত থেকে আবু সাঈদের স্ত্রী পরিচয়ে অনেক নারী তার সন্ধানে আসেন। ২০১০ সালে জামালপুরের মাউশি এলাকার বৃষ্টি বেগম নামে একজনকে বিয়ে করেন আবু সাঈদ। তাদের দুই ছেলে রয়েছে। ২০১২ সালে রাজশাহীতে বিয়ে করেন। ওই বছরেই পাবনার চাটমোহর এলাকায় একজনকে বিয়ে করেন। ২০২১ সালে মানিকগঞ্জ জেলার এক নারীকে বিয়ে করেন তিনি। এরপর ২০১৩ সালে ঢাকার একজনকে বিয়ে করেন। ২০২২ সালের ১০ আগস্ট টাঙ্গাইল সদর উপজেলা খাদিজা আক্তার সাদিয়াকে বিয়ে করেন।  ২০২২ সালের ৫ ডিসেম্বর নাটোরের লালপুর উপজেলার এক নারীকে বিয়ে করেন। ২০২২ সালে আবারও টাঙ্গাইল মধুপুরের এক নারীকে বিয়ে করেন তিনি। ২০২৩ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর রামপুরায় এক নারীকে বিয়ে করেন। ২০২৩ সালের ১৩ এপ্রিল চট্টগ্রামের এক নারীকে বিয়ে করেন। ২০২৩ সালেই আবার ঢাকার সাভারের এক নারীকে বিয়ে করেন সাঈদ। ২০২৪ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি নারায়ণগঞ্জ জেলায় বিয়ে করেন তিনি। ২০২৪ সালে ১৩তম স্ত্রী বরিশালে বিয়ে করেন। ঠাকুরগাঁওয়ে বিয়ে করে ১৪তম স্ত্রীকে নিয়ে গাজীপুরে সংসার করছেন আবু সাঈদ। এ বিষয়ে পঞ্চম স্ত্রী দাবি করা খাদিজা আক্তার সাবিনা জানান, বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের কমার্শিয়াল পাইলট পরিচয়ে প্রায় আড়াই বছর আগে টিকটকে আবু সাঈদের সঙ্গে তার পরিচয় হয়। তখন তিনি জানিয়েছিলেন তার বাবা-মা কেউ নেই, এতিমখানায় বড় হয়েছেন। এরপর প্রেমের পর ১৫ লাখ টাকা দেনমোহরে আমাদের বিয়ে হয়। টাঙ্গাইল সদরে আমার একটি বিউটি পার্লার ও একটি এনজিও পরিচালনা করি। বিয়ের পর আবু সাঈদ আমার দুই বোন ও এক ভাতিজিকে চাকরি দেওয়ার কথা বলে ৩০ লাখ টাকা চান, আমরা তাকে সেই টাকা দিই। কয়েক দিন পর আমার কাছ থেকে আরও ১০ লাখ টাকা নেন তিনি। কিছুদিন পরে তিনজনকেই নিয়োগপত্র দেন এবং বলেন তিন মাস পর চাকরিতে যোগদান করতে হবে। তিনি বলেন, একপর্যায়ে সাঈদের আসল ঠিকানা এবং তার বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পারি। তবে সাঈদ বুঝতে পেরেছিল আমি সব জেনে গেছি। এমনকি চাকরির জন্য যে নিয়োগপত্র দিয়েছিল সেগুলোও ভুয়া ছিল। এ কারণে আমার বাড়ি থেকে পালিয়ে যায় সাঈদ। তারপর থেকে তাকে খোঁজার চেষ্টা করেও পাইনি। এসব ঘটনায় টাঙ্গাইলে নারী ও শিশু নির্যাতন আদালতে সাঈদের নামে মামলা করেছি। সাঈদের সন্ধান করতে গিয়ে তার আরও চার স্ত্রীর খোঁজ পাই। তাদের সবার সঙ্গে আমার যোগাযোগ হয়। সবার কাছ থেকেই বিয়ের পর বিপুল পরিমাণ টাকা নিয়ে পালিয়ে গেছে।  সাঈদের চতুর্থ স্ত্রী দাবি করা এক নারী বলেন, আমি কক্সবাজারের একটি অভিজাত হোটেলে চাকরি করি। তিন বছর আগে আমাদের টিকটকে পরিচয়  হয়। এনএসআই কর্মকর্তার পরিচয়ে সে আমার সঙ্গে কথা বলতো। এরপর প্রেম ও বিয়ে হয় আমাদের। বিয়ের পর চাকরি করে জমানো প্রায় ১০ লাখ টাকা নিয়ে পালিয়ে যায় সে। তখন থেকে মোবাইল ফোন বন্ধ। আজ পর্যন্তও তার সন্ধান পাইনি। একই কথা জানিয়েছেন সাঈদের আরও পাঁচ স্ত্রী। সাঈদের প্রতিবেশী মাসুদ রানা বলেন, সাঈদ ফটোশপে নিজের ছবি এডিট করে পাইলট, পুলিশ, সেনাবাহিনী, ডিবিসহ বিভিন্ন সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের বড় কর্মকর্তার পরিচয় দেয়। তিনি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের পোশাক পরে ছবি তুলে তা ফেসবুক ও টিকটকে পোস্ট করত। এতে সুন্দরী মেয়েরা অল্প সময়ে তার প্রেমের ফাঁদে পড়ে যায়। সাঈদের বাবা সোহেল রানা বলেন, সাঈদের জন্য কোথাও মুখ দেখাতে পারি না। লজ্জা হয়, মাঝে মাঝে মরে যেতেও মন চাই। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন স্থান থেকে মেয়েরা তার সন্ধানে আসে এবং ছেলের বউ হিসাবে পরিচয় দেয়। কিন্তু সাঈদের সঙ্গে গত চার বছরে আমাদের কোনো যোগাযোগ নেই। পাশের গ্রামে সাঈদকে বিয়ে দিয়েছিলাম। সেই ঘরে ২টি সন্তান রয়েছে। ওই মেয়েটা দীর্ঘদিন ধরে অপেক্ষায় করেছে। কিন্তু সাঈদ না আসায় বউমা এখন বাবার বাড়িতে চলে গেছে। এ বিষয়ে গুরুদাসপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. উজ্জ্বল হোসেন বলেন, ভুক্তভোগীরা অভিযোগ দিলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
হাসপাতালে সৌদি বাদশাহ
সমুদ্রের বেআইনি কার্যকলাপ রুখতে যৌথ উদ্যোগ ভারত ও ওমানের
ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিলো আরও একটি দেশ
টিকটক নিষিদ্ধে বিল পাস যুক্তরাষ্ট্রের
টিকটক নিষিদ্ধে বিল পাস যুক্তরাষ্ট্রের
ঘুষ গ্রহণের অভিযোগে আটক রাশিয়ার উপ-প্রতিরক্ষামন্ত্রী 
ঘুষ গ্রহণের অভিযোগে আটক রাশিয়ার উপ-প্রতিরক্ষামন্ত্রী 
গাজায় এক কবর থেকেই উঠে আসছে শত শত লাশ
গাজায় এক কবর থেকেই উঠে আসছে শত শত লাশ
লোহিত সাগর পাড়ি দিতে গিয়ে নৌকা ডুবে ৩৩ প্রাণহানি
লোহিত সাগর পাড়ি দিতে গিয়ে নৌকা ডুবে ৩৩ প্রাণহানি
‘জিম্বাবুয়ে সিরিজ নয়, চেন্নাইয়ের সঙ্গে থাকাটা ফিজের জন্য জরুরি’
পাকিস্তানে নয়, ‘হাইব্রিড’ মডেলেই চ্যাম্পিয়নস ট্রফি খেলতে চায় ভারত
হাসপাতালে ভর্তি আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড তেভেজ
বুকে ব্যথা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন আর্জেন্টিনার সাবেক ফরোয়ার্ড কার্লোস তেভেজ। বুয়েন্স আয়ার্সের একটি হাসপাতালে নেওয়া হয় তাকে। মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) এই বিষয়টি নিশ্চিত করেছে তার ক্লাব ইন্ডিপেনডিয়েন্ত। ২০২২ সালে সব ধরনের ফুটবল থেকে অবসর নেওয়া তেভেজ বর্তমানে আর্জেন্টিনার ক্লাব ইন্ডিপেনডিয়েন্তের হেড কোচের দায়িত্বে আছেন।  সোশ্যাল মিডিয়া এক্সে এক বার্তায় ক্লাবটি জানিয়েছে, আমাদের কোচ কার্লোস তেভেজ বুকে ব্যথা নিয়ে সান ইসিড্রোর লা ত্রিনিদাদ হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। প্রাথমিকভাবে তার পরীক্ষার রিপোর্ট সন্তোষজনক এসেছে বলেও জানিয়েছে তারা। যদিও সতর্কতা হিসেবে আরও কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলবে। সে পর্যন্ত হাসপাতালেই থাকবেন তিনি।  ২০০৪ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত আর্জেন্টিনার জার্সিতে ৭৬ ম্যাচ খেলেছেন তেভেজ। জাতীয় দলের হয়ে কোনও ট্রফি না থাকলেও প্রিমিয়ার লিগে ম্যানইউর সঙ্গে দুইবার ও সিটির জার্সিতে একবার শিরোপা জেতেন তিনি। ২০২৩ সালের আগস্ট থেকে ইন্ডিপেনডিয়েন্তের কোচিংয়ে আসেন তেভেজ। ২০২২ সালের জুনে খেলোয়াড়ী ক্যারিয়ারের ইতি টেনে রোজারিও সেন্ট্রালের দায়িত্বে ছিলেন অল্প কিছুদিন।
বাংলাদেশ সিরিজের দল ঘোষণা জিম্বাবুয়ের
বাংলাদেশ সিরিজের দল ঘোষণা জিম্বাবুয়ের
চেলসির জালে আর্সেনালের গোল উৎসব
চেলসির জালে আর্সেনালের গোল উৎসব
বিশ্বমঞ্চে বক্সিংয়ে ইতিহাস গড়েছেন বাংলাদেশি জিন্নাত ফেরদৌস
বিশ্বমঞ্চে বক্সিংয়ে ইতিহাস গড়েছেন বাংলাদেশি জিন্নাত ফেরদৌস
বাংলাদেশের স্পিন বোলিংয়ে বৈচিত্র্য আনতে চান মুশতাক
বাংলাদেশের স্পিন বোলিংয়ে বৈচিত্র্য আনতে চান মুশতাক
সিলেটে পাওয়া যাবে আইসিসি অনুমোদিত বাংলা ব্যাট
সিলেটে পাওয়া যাবে আইসিসি অনুমোদিত বাংলা ব্যাট
লাউয়ের খোসায় ত্বকের উজ্জ্বলতা ফেরানোর টিপস
বৈশাখের এই গরমে বেশিরভাগ বাড়িতেই অল্প তেল, মসলা যুক্ত খাবার রান্না করা হয়। আর এ তালিকায় লাউ অথবা লাউয়ের খোসা বাটাও রান্না হয়। গরমের দিনে দুপুরের ভাতপাতে সেই লাউ রান্না হাপুশ-হুপুশ করে খেয়ে ফেলেন অনেকেই। তবে, জানেন কি এই লাউয়ের খোসা দিয়ে ত্বকেও উজ্জ্বলতা আনা যায়। গরমের দিনে রোদে পুড়ে ত্বকে খুব সহজেই ট্যান পড়ে যায়। আবার গরমের মধ্যে খুব সহজেই আসে ক্লান্তি। এই পরিস্থিতিতে ত্বকে ক্লান্তির ছাপ কাটিয়ে উজ্জ্বলতা আনতে আর ট্যানের সমস্যা কাটাতে লাউয়ের খোসা কীভাবে ব্যবহার করবেন জেনে নিন। দেখে নিন লাউয়ের খোসা দিয়ে রূপ চর্চার কিছু টিপস- উজ্জ্বলতা ফিরে পেতে- গরমের দিনে মুখে চোখে সহজেই ক্লান্তির ছাপ পড়ে। সেক্ষেত্রে ত্বককে সজীব রাখতে সাহায্য করে লাউয়ের খোসা। এছাড়াও উজ্জ্বলতা ফিরে পেতে লাউয়ের খোসা দিয়ে বানাতে পারেন একটি মিক্স। যা আপনাকে সহায়তা করবে। লাল চন্দনের সঙ্গে লাউয়ের খোসা বেটে নিয়ে তার মিশ্রণ বানান। মুখে লাগিয়ে তা ১০ মিনিট পর ধুয়ে নিন। সপ্তাহে ২ থেকে ৩ বার এইটি করলে মিলবে সুফল। ট্যানিং থেকে বাঁচতে- গরমের রোদে ট্যানিং থেকে বাঁচতে লাউয়ের খোসা দিতে পারে অনেক উপকার। লাউয়ের খোসা শুধু মুখে ঘষে নিতে পারেন। এছাড়াও তা ব্লেন্ডারে দিয়ে পেস্ট বানিয়ে নিতে পারেন। তা মুখে লাগিয়ে রাখুন ১৫ মিনিট। তারপর তা ধুয়ে ফেলুন। দাগ ছোপ দূর করতে- ত্বকের দাগ ছোপ দূর করতে লাউয়ের খোসা দারুন উপকারী। খোসা বেটে নিয়ে তার সঙ্গে গোলাপজল মিশিয়ে নিন। সেই পেস্ট গোসলের আগে মেখে নিন। তবে মুখ এক্ষেত্রে ঈষদুষ্ণ পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। এতেই মুখ থেকে সরে যাবে দাগ ছোপ।
এসি ছাড়াই যে কাজে ঘরের তাপমাত্রা কমবে ৫ ডিগ্রি
এসি ছাড়াই যে কাজে ঘরের তাপমাত্রা কমবে ৫ ডিগ্রি
গরমে মেঝেতে ঘুমালে স্বাস্থ্যের ওপর যে প্রভাব পড়ে
গরমে মেঝেতে ঘুমালে স্বাস্থ্যের ওপর যে প্রভাব পড়ে
গরমে হিট অফিসারের পরামর্শ
গরমে হিট অফিসারের পরামর্শ
অনলাইন জরিপ
বেইলি রোড ট্রাজেডি / পেছাল তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ
ফের পেছাল এস কে সিনহার অবৈধ সম্পদের মামলার প্রতিবেদন
ফের পেছাল এস কে সিনহার অবৈধ সম্পদের মামলার প্রতিবেদন
আপিল বিভাগে নিয়োগ পাচ্ছেন ৩ বিচারপতি
আপিল বিভাগে নিয়োগ পাচ্ছেন ৩ বিচারপতি
রোহিঙ্গাদের ভোটার তালিকা চান হাইকোর্ট
রোহিঙ্গাদের ভোটার তালিকা চান হাইকোর্ট
বাবুলকে আপত্তিকর অবস্থায় দেখে ফেলায় খুন হন মিতু
মেয়ে মাহমুদা খানম মিতুকে খুনের জন্য জামাতা সাবেক পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারকে দায়ী করেছেন মিতুর মা শাহেদা মোশাররফ। তিনি বলেন, কিছুদিন আগে বাবুলের মা নিজে তার কাছে স্বীকার করেছেন বাবুল মিতুকে হত্যা করেছে, তাকে যেন আমরা মাফ করে দিই। সাবেক পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতু হত্যা মামলায় মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) চট্টগ্রামের তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ মো. জসিম উদ্দিনের আদালতে সাক্ষ্য দেন শাহেদা মোশাররফ। আসামি বাবুলের সামনেই সাক্ষ্যে তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন তথ্য তুলে ধরেন তিনি। শাশুড়ি বিস্ফোরক বিভিন্ন তথ্যের বিপরীতে একেবারে নীরব ছিলেন বাবুল। আদালতে দেওয়া সাক্ষ্যে মিতুর মা শাহেদা মোশাররফ বলেন, ২০০২ সালের ২৬ এপ্রিল বাবুল আক্তারের সঙ্গে আমার বড় মেয়ে মাহমুদ খানম মিতুর বিয়ে হয়। তখন বাবুল আক্তার বেকার ছিলেন। বিয়ের পর শুরু থেকেই তাদের সম্পর্ক তেমন ভালো ছিল না, মোটামুটি ছিল। পরে বাবুল পুলিশে যোগদান করে। এরপর কক্সবাজারে এসপি (অতিরিক্ত পুলিশ সুপার) হিসেবে বদলি হয়। সেখানে ভারতীয় বংশোদ্ভূত এক নারীর সঙ্গে পরকীয়া প্রেমে জড়িয়ে পড়ে। ভিন্ন নারীর সঙ্গে আপত্তিকর অবস্থায় বাবুলকে দেখে ফেলেন মিতু: শাহেদা মোশাররফ বলেন, একদিন বাবুল আক্তার মিতুকে নিয়ে কক্সবাজারের একটি হোটেলে ওঠে। পাশের রুমে ওই নারীও ওঠেন। ওই নারীর রুমে বাবুল আক্তারকে আপত্তিকর অবস্থায় মিতু দেখে ফেলে। তখন মিতু জানতে চায় সে এখানে কী করছে? বাবুল মিতুকে বলে, বিদেশে যাওয়ার জন্য ল্যাপটপে কাজ করছে। তাদের দুজনকে এ অবস্থায় দেখে মিতুর খারাপ লাগে। সে কিছুক্ষণ ওখানে ছিল। বাচ্চারা একা থাকায় মিতু তাদের রুমে চলে আসে। বাচ্চারা ঘুমিয়ে যাওয়ার পর সেও ঘুমিয়ে পড়ে। ‘রাত ৩টার দিকে মিতুর ঘুম ভেঙে যায়। তখনও বাবুল আক্তার মিতুর রুমে ছিল না। মিতু আবার ওই নারীর রুমে গেলে তাদের দুজনকে আপত্তিকর অবস্থায় দেখতে পায়। মিতু রুমে এসে কেঁদে কেঁদে আমাকে ফোন দেয়। তখন আমি তাকে বলি, তুই চলে আয়। মিতু তখন বলে, আমার ছেলে-মেয়েরা আমাকে খারাপ মনে করবে। তাই আমি আল্লাহর ওপর ভরসা রাখি।’ এক বাসায় আলাদা রুমে থাকতেন বাবুল-মিতু : শাহেদা মোশাররফ বলেন, চট্টগ্রামে বদলি হওয়ার পর আমার মেয়ের সঙ্গে এক বাসায় থাকলেও বাবুল আলাদা রুমে থাকত। বাবুল আক্তার গভীর রাত পর্যন্ত অনেক মেয়ের সঙ্গে কথা বলত। মিতু সেগুলো আড়ি পেতে শুনত। বাবুল ২০১৪ সালে মিশনে যায়। মিশনে যাওয়ার সময় তার একটি মোবাইল বাসায় রেখে যায়। ওই মোবাইলে বাবুল আক্তারকে দেওয়া ওই ভারতীয় বংশোদ্ভূত নারীর মেসেজ খুঁজে পায় মিতু। একইসঙ্গে বাবুল আক্তারকে ওই নারীর উপহার দেওয়া দুটি ইংরেজি বই পায়। মিতু মেসেজগুলো দুটি বড় পৃষ্ঠা ও দুটি ছোট পৃষ্ঠায় লিখে রাখে।’ তিন-চারবার ‘আত্মহত্যার চেষ্টা’ মিতুর : শাহেদা মোশাররফ বলেন, ‘২০১৫ সালের ডিসেম্বর মাসে আমার ছোট মেয়ের বাসায় মিতু ও তার ছেলেমেয়েরা বেড়াতে যায়। মিতু তখন আমাকে পৃষ্ঠায় লেখা মেসেজগুলো দেয়। এসব আমাদের বলায় বাবুল মিতুর ওপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন শুরু করে। এরপর মিতু তিন-চারবার আত্মহত্যার চেষ্টা করে। মিতু চট্টগ্রামের বাসা থেকে ঢাকায় চলে যাওয়ার চেষ্টা করে। ২০১৬ সালের জুনের ৪ তারিখ রাতে মিতু আমাকে ফোন দেয়। ফোন দিয়ে বলে, আম্মা মাহিরের স্কুল থেকে ম্যাসেজ এসেছে। আমাকে খুব ভোরে মাহিরকে নিয়ে স্কুলে চলে যেতে হবে। ৫ জুন সকালে মিতুর বাসার পাশ থেকে একজন নারী আমাকে ফোন দেন।’ ওই নারী আমাকে বলেন, মিতু গাড়ির সিলিন্ডার ব্লাস্ট হয়ে অ্যাকসিডেন্ট করেছে। আমি বলি, মা তুমি মিতুকে তাড়াতাড়ি হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করাও। আমি টাকা নিয়ে আসছি। এরপর মাহির (মিতুর ছেলে) একজনের মোবাইল থেকে কল দিয়ে বলে, নানু, আম্মুকে সন্ত্রাসীরা কুপিয়েছে, গুলি করেছে। তখন আমি মাহিরকে বলি, তোমার আম্মু কি কথা বলছে? মাহির বলে, না, আম্মু তাকিয়ে আছে শুধু।’ ‘আমি মাহিরকে বলি, তুমি তোমার বাবাকে কল দিয়েছ? মাহির বলে, হ্যাঁ নানু, ফোন দিয়েছি, তবে বাবা কথা বলে না। আমি মাহিরকে বলি তোমার আম্মুকে চাদর দিয়ে ঢেকে রাখো। এরপর আমি, আমার ছোট দুই দেবর, জা ও ছোট মেয়েকে নিয়ে বিমানযোগে চট্টগ্রাম চলে আসি। মিতুকে যেখানে খুন করা হয়েছে, আমি সেখানে যাই। এরপর আমি মিতুর বাসায় আসি। ওখানে শুনি মিতু (লাশ) হাসপাতালে আছে।’ শাহেদা বলেন, ‘বাসায় যাওয়ার পর মাহির আমাকে জড়িয়ে ধরে কান্না করে বলে, নানু আমার মা চলে গেছে। মিতুকে (লাশ) এরপর হাসপাতাল থেকে নিয়ে আসা হয় পুলিশ লাইনে। সেখানেই তার জানাজা হয়। পুলিশ লাইনে জানাজা হওয়ার পর আমার দুই দেবর মিতুর লাশ অ্যাম্বুলেন্সে করে ঢাকা নিয়ে যায়। আমরা ফ্লাইটে করে ঢাকা যাই। এরপর আমাদের বাড়ি মেরাদিয়াতে মিতুর জানাজা হয়। সেখানেই তাকে দাফন করা হয়।’ এসময় তিনি জানান, মিতু মারা যাওয়ার পর ছেলে মাহির বাবুল আক্তারকে তিনবার কল দিয়েছিল। কিন্তু বাবুল কল রিসিভ করলেও কোনো কথা বলেননি। শাহেদাও একবার কল দিয়েছিলেন, কিন্তু বাবুল সেটি রিসিভ করেননি। মিতুর ব্যবসার টাকায় মিতুকে খুন: শাহেদা মোশাররফ আদালতে দেওয়া সাক্ষ্যে বলেন, বাবুল আক্তার বিদেশে থাকার সময় তিন-চারবার দেশে আসে। কিন্তু তখন একবারও বাসায় আসেনি। তখন থেকে মিতুকে মারার পরিকল্পনা করে এবং টাকা লেনদেন করে। মিশন থেকে এসে সে চায়না যায় টিম নিয়ে। চায়নাতে বসেও মিতুকে মারার চেষ্টা করেছে। পরিকল্পনা করে। শাহেদা বলেন, মিতুর একটি ব্যবসা ছিল। ব্যবসার তিন লাখ টাকা দিয়েই মিতুকে খুন করায় বাবুল। মিতু মারা যাওয়ার পর বাবুল আক্তার আমাদের বাসায় ওঠে। ছয়মাস আমাদের বাসায় ছিল সে। সেখানে বসে সে আসামিদের সঙ্গে যোগাযোগ করে। ২৪ জুন (২০১৬) বাবুল আক্তারকে ডিবি অফিসে নিয়ে যাওয়া হয়। তারপর বাবুল সেখান থেকে চাকরি ছেড়ে আসে। আমি তখন তাকে জিজ্ঞেস করি, চাকরি ছাড়লে কেন? তখন সে বলে, মিতু খুন হওয়ার কারণে আমাকে চাকরি ছাড়তে হয়েছে। আমি তাকে বলি, তোমার চাকরি ছাড়ার বিষয় কি মিতুর খুনের বিচারের জন্য? ‘বাবুল আক্তার মিতুকে খুন করার জন্য মুসাকে ৭০ হাজার টাকা দিয়ে অস্ত্র কিনে দেয়। একথা বলেছে মুসার স্ত্রী। মুসার স্ত্রী তাকে জিজ্ঞেস করেছিল, তুমি মিতুকে খুন করেছ ? তখন মুসা তার স্ত্রীকে বলে, আমি খুন না করলে বাবুল আক্তার আমাকে ক্রসফায়ার দেবে। বাবুল আক্তার আমাদের বলেছিল, মিতুর খুনের আসামিরা গ্রেপ্তার হয়েছে। আমি ক্রসফায়ার দিতে বলেছি।’ শাহেদা আরও বলেন, আসামি ওয়াসিম, আনোয়ার গ্রেপ্তার হয়েছিল। এর কিছুদিন পরেই ভোলা ধরা পড়ে। গ্রেপ্তার হওয়ার পর সে আদালতে জবানবন্দি দেয়, বাবুল আক্তারের নির্দেশেই মুসা মিতুকে খুন করেছে। মিতু মারা যাওয়ার দেড় মাস পর সে যে বাসায় ছিল ওখানে মিলাদ পড়ানোর জন্য আমরা চট্টগ্রাম আসি। এর কিছুদিন পর আসামি কালু ও শাহজাহান গ্রেপ্তার হয়। আমরা চট্টগ্রাম আসার পরে অবস্থা দেখে মনে হয়েছে পূর্ব পরিকল্পিতভাবে বাবুল আক্তার মিতুকে খুন করেছে। মিথ্যা তথ্য দিয়ে ও নিজেই মিতু হত্যার মামলা করেছে।’ ‘বাবুলের মা বলছেন তার ছেলেকে যেন মাফ করে দিই’ শাহেদা মোশাররফ বলেন, ‘১৫ দিন আগে বাবুল আক্তারের মা আমাকে কল দিয়ে বলেছেন, বেয়াইন, মিতুকে আমার ছেলেই খুন করেছে। তাকে আপনি মাফ করে দিন। আমি তাকে বলি, বাবুল মরলে কি এ কথা বলতেন?’ উল্লেখ্য, ২০১৬ সালের ৫ জুন সকালে চট্টগ্রাম নগরের নিজাম রোডে ছেলেকে স্কুলবাসে তুলে দিতে যাওয়ার পথে দুর্বৃত্তদের গুলি ও ছুরিকাঘাতে খুন হন মাহমুদা খানম মিতু। ওই সময় এ ঘটনা দেশজুড়ে ব্যাপক আলোচিত হয়। ঘটনার সময় মিতুর স্বামী পুলিশ সুপার বাবুল আক্তার অবস্থান করছিলেন ঢাকায়। ঘটনার পর চট্টগ্রামে ফিরে এসপি বাবুল আক্তার পাঁচলাইশ থানায় অজ্ঞাতপরিচয়দের আসামি করে একটি হত্যা মামলা করেন।  তবে মামলাটিতে স্ত্রী হত্যাকাণ্ডে স্বামী বাবুল আক্তারেরই সম্পৃক্ততা পায় পিবিআই। ২০২১ সালের ১২ মে আগের মামলাটিতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়। একই দিন বাবুল আক্তারকে প্রধান আসামি করে চট্টগ্রাম নগরের পাঁচলাইশ থানায় দ্বিতীয় মামলা দায়ের করেন মিতুর বাবা সাবেক পুলিশ পরিদর্শক মোশাররফ হোসেন। ওইদিনই মামলাটিতে বাবুল আক্তারকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে প্রেরণ করে পিবিআই। সেই থেকে কারাগারে রয়েছেন বাবুল। এদিকে, প্রথম মামলায় পিবিআইয়ের দেওয়া চূড়ান্ত প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে ২০২১ সালের ১৪ অক্টোবর নারাজির আবেদন করেন বাবুলের আইনজীবী। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে একই বছরের ৩ নভেম্বর নারাজি ও পিবিআইয়ের প্রতিবেদন খারিজ করে মামলাটি অধিকতর তদন্তের আদেশ দেন। এরপর দুটি মামলাই তদন্ত করতে থাকে পিবিআই। তবে পরবর্তী সময়ে আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী ২০২২ সালের ২৫ জানুয়ারি মিতুর বাবার দায়ের করা মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেওয়া হয়। এরপর একই বছরের ১৩ সেপ্টেম্বর প্রথম মামলাটিতেও অধিকতর তদন্ত শেষে বাবুলসহ ৭ জনকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেওয়া হয়। গত বছরের ১৩ মার্চ বাবুল আক্তারসহ সাত আসামির বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত। বর্তমানে মামলাটিতে সাক্ষ্যগ্রহণ চলছে।
বাবুলকে আপত্তিকর অবস্থায় দেখে ফেলায় খুন হন মিতু
গ্যাটকো দুর্নীতি মামলা / খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি পেছাল
গ্যাটকো দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ ১৩ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন শুনানির তারিখ পেছালেন আদালত। আগামী ২৫ জুন শুনানির জন্য ধার্য করা হয়েছে। কেরানীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগারে অবস্থিত ঢাকার ৩ নম্বর বিশেষ আদালতের বিচারক আলী হোসেনের আদালতে মামলাটির অভিযোগ গঠন শুনানির জন্য দিন ধার্য ছিল আজ বুধবার (২৪ এপ্রিল)। কিন্তু আদালতে হাজির হয়ে খালেদা জিয়ার পক্ষে শুনানি মুলতুবি রাখার জন্য সময়ের আবেদন করেন তার আইনজীবী হান্নান ভূঁইয়া। আদালত সেই আবেদন মঞ্জুর করে আগামী ২৫ জুন নতুন তারিখ ধার্য করেন। উল্লেখ্য, ২০০৭ সালের ২ সেপ্টেম্বর দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) উপপরিচালক গোলাম শাহরিয়ার চৌধুরী চারদলীয় জোট সরকারের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া, তার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোসহ ১৩ জনের বিরুদ্ধে তেজগাঁও থানায় গ্যাটকো দুর্নীতি মামলাটি করেন। মামলার পরদিন খালেদা জিয়া ও কোকোকে গ্রেপ্তার করা হয়। ওই বছরের ১৮ সেপ্টেম্বর মামলাটি অন্তর্ভুক্ত করা হয় জরুরি ক্ষমতা আইনে। পরের বছর ১৩ মে খালেদা জিয়াসহ ২৪ জনের বিরুদ্ধে এ মামলায় অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। মামলার অভিযোগপত্রে বলা হয়, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান গ্যাটকোকে ঢাকার কমলাপুর আইসিডি ও চট্টগ্রাম বন্দরের কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ের কাজ পাইয়ে দিয়ে রাষ্ট্রের ১৪ কোটি ৫৬ লাখ ৩৭ হাজার ৬১৬ টাকার ক্ষতি করেছেন।  মামলার ২৪ আসামির মধ্যে ১১ জন এরই মধ্যে মারা গেছেন। মামলার জীবিত আসামিরা হলেন, সাবেক মন্ত্রী ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সাবেক চেয়ারম্যান কমোডর জুলফিকার আলী, প্রয়াত মন্ত্রী কর্নেল (অব.) আকবর হোসেনের স্ত্রী জাহানারা আকবর, দুই ছেলে ইসমাইল হোসেন সায়মন ও এ কে এম মুসা কাজল, এহসান ইউসুফ, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সাবেক সদস্য এ কে রশিদ উদ্দিন আহমেদ, গ্লোবাল অ্যাগ্রোট্রেড প্রাইভেট লিমিটেডের (গ্যাটকো) পরিচালক শাহজাহান এম হাসিব, গ্যাটকোর পরিচালক সৈয়দ তানভির আহমেদ ও সৈয়দ গালিব আহমেদ, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সাবেক চেয়ারম্যান এ এস এম শাহাদত হোসেন, বন্দরের সাবেক পরিচালক (পরিবহন) এ এম সানোয়ার হোসেন ও বন্দরের সাবেক সদস্য লুৎফুল কবীর।
খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি পেছাল
উপজেলা নির্বাচনে অংশ নিতে পদত্যাগ করতে হবে না ইউপি চেয়ারম্যানদের 
আসন্ন উপজেলা নির্বাচনে অংশ নেওয়ার জন্য পদত্যাগ করতে হবে না ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানদের। সপদে বহাল থেকেই উপজেলা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন তারা। মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) এমনই আদেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। কুষ্টিয়া ও সিলেটের দুটি উপজেলার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানদের দায়ের করা এ সংক্রান্ত এক রিটের প্রেক্ষিতে শুনানি নিয়ে হাইকোর্টের বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি মো. বজলুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আদালতে আজ রিটের পক্ষে শুনানি করেন ড. শাহদীন মালিক। তিনি সাংবাদিকদের এই তথ্য নিশ্চিত করেন। আইনজীবী ড. শাহদীন মালিক বলেন, কুষ্টিয়া ও সিলেটের দুজন ইউপি চেয়ারম্যান পদত্যাগ না করেই উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। ইউনিয়ন পরিষদ থেকে পদত্যাগ না করায় নিজ নিজ রিটার্নিং কর্মকর্তা তাদের মনোনয়নপত্র বাতিল করেন। আপিলেট কর্তৃপক্ষও বাতিলের সিদ্ধান্ত বহাল রাখেন। পরে মনোনয়নপত্র বাতিলের সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করেন তারা।
উপজেলা নির্বাচনে অংশ নিতে পদত্যাগ করতে হবে না ইউপি চেয়ারম্যানদের 
সনদ বাণিজ্য : কারিগরি শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যানের স্ত্রী কারাগারে
সনদ বাণিজ্যে জড়িত থাকার অভিযোগে বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. আলী আকবর খানের স্ত্রী শেহেলা পারভীনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।  মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকালে শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আতাউল্লাহর আদালত এ আদেশ দেন। মিরপুর মডেল থানার আদালতের সাধারণ নিবন্ধন শাখার সাব-ইন্সপেক্টর জালাল উদ্দিন জানান, এ থানার মামলায় দুই দিনের রিমান্ড শেষে এদিন সেহেলা পারভীনকে আদালতে হাজির করা হয়। এ সময় মামলার তদন্ত কর্মকর্তা লালবাগ গোয়েন্দা বিভাগের পরিদর্শক আমিরুল ইসলাম তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। অন্যদিকে আসামি পক্ষের আইনজীবী আবদুর রহমান জামিন চেয়ে আবেদন করেন। আদালত আগামীকাল বুধবার জামিন শুনানির দিন ধার্য করে সেহেলা পারভীনকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। এর আগে গত ২১ এপ্রিল সেহেলা পারভীনের দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট। ওইদিন আদালতে পুলিশের দেওয়া রিমান্ড আবেদনে বলা হয়, এ মামলায় গ্রেপ্তার আসামি কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সিস্টেম এনালিস্ট এ কে এম শামসুজ্জামানকে পরিদর্শন শাখা থেকে কম্পিউটার সেলের সিস্টেম অ্যানালিস্ট হিসেবে পোস্টিংয়ের জন্য সাড়ে ৫ লাখ টাকা এবং পরবর্তীতে জাল সার্টিফিকেট তৈরি করলে কোনো প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করবে না মর্মে তিন লাখ টাকা সেহেলা পারভীনকে দিয়েছেন। এই মর্মে আদালতে ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় দোষ স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি প্রদান করেন এ কে এম শামসুজ্জামান। পরবর্তীতে গত ২০ এপ্রিল (শনিবার) সেহেলা পারভীন জিজ্ঞাসাবাদে একে এম শামসুজ্জামানের নিকট থেকে ৩ লাখ টাকা নেওয়ার কথা স্বীকার করেন ও পোস্টিং সংক্রান্ত সাড়ে ৫ লাখ টাকার কথা কৌশলে এড়িয়ে যান। সেহেলা পারভীনের স্বামী মো. আলী আকবর খান কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান হওয়ায় তার স্বামীর দ্বারা ইতোপূর্বে গ্রেপ্তারকৃত আসামি একে এম শামসুজ্জামানকে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধার প্রতিশ্রুতি দিয়ে তিন লাখ টাকা গ্রহণ করেছিল বলে স্বীকার করেন। সেহেলা পারভীনের সুযোগ-সুবিধার প্রতিশ্রুতির দ্বারা প্রভাবিত হয়ে আসামি একে এম শামসুজ্জামান নির্ভয়ে জাল সার্টিফিকেট তৈরি করে দেশব্যাপী বিভিন্ন সার্টিফিকেট প্রত্যাশীদের কাছে বিক্রি করে কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে আপলোড করেছে। মামলার ঘটনার সঙ্গে আসামি সেহেলা পারভীনের জড়িত থাকার বিষয়ে প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া গেছে। এর আগে একই মামলায় কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সিস্টেম অ্যানালিস্ট শামসুজ্জামান, সাবেক কর্মচারী ও বর্তমানে শামসুজ্জামানের সনদ তৈরির নিজস্ব কারখানায় নিয়োজিত কম্পিউটারম্যান ফয়সাল হোসেন, গড়াই সার্ভে ইনস্টিটিউটের পরিচালক সানজিদা আক্তার ওরফে কলি, হিলফুল ফুজুল নামের কারিগরি প্রতিষ্ঠানের প্রিন্সিপাল সরদার গোলাম মোস্তফা ও যাত্রাবাড়ীর ঢাকা পলিটেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের পরিচালক মাকসুদুর রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাদের মধ্যে কয়েকজন বর্তমানে রিমান্ডে আছেন। গ্রেপ্তার অভিযানে নেতৃত্ব দেওয়া গোয়েন্দা-লালবাগ বিভাগের উপ-কমিশনার (ডিসি) মশিউর রহমান (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত) জানান, গোয়েন্দা লালবাগ বিভাগের একাধিক দল ১ এপ্রিল ভোররাত থেকে নজরদারিতে রেখে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে মিরপুরের দক্ষিণ ও মধ্য পীরেরবাগ এবং আগারগাঁও এলাকায় অভিযান চালিয়ে বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সিস্টেম অ্যানালিস্ট একেএম শামসুজ্জামান এবং তার সহযোগী ফয়সাল হোসেনকে গ্রেফতার করে। তিনি বলেন, গ্রেফতারের সময় কাছাকাছি দুটি বাসায় তাদের হেফাজত থেকে একাধিক কম্পিউটার, ল্যাপটপ, প্রিন্টার, কারিগরি শিক্ষা বোর্ড থেকে চুরি করে নেওয়া হাজার হাজার অরিজিনাল সার্টিফিকেট এবং মার্কশিটের ব্লাঙ্ক কপি, তৈরি করা শতাধিক সনদ এবং ট্রান্সক্রিপ্ট, বায়োডাটা ও গুরুত্বপূর্ণ দলিল উদ্ধার করা হয়েছে। এসব কম্পিউটার, প্রিন্টার ও ল্যাপটপ দিয়ে গত কয়েক বছরে পাঁচ হাজারের বেশি আসল সনদ, মার্কশিট বানিয়ে ভুয়া লোকদের কাছে বিক্রি করা হয়েছে বলে জানান ডিসি মশিউর রহমান। এছাড়া সরকারি ওয়েবসাইট, সরকারি পাসওয়ার্ড ও অথরাইজেশন ব্যবহার করে ভুয়া লোকদের কাছে বিক্রি করা সনদগুলোকে বাংলাদেশ সরকারের কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে আপলোড করা হয়েছে। ফলে বাংলাদেশসহ পৃথিবীর যেকোনো দেশে বসে এই ওয়েবসাইটে গিয়ে রোল নম্বর, রেজিস্ট্রেশন নম্বরগুলোকে সার্চ করলে সার্টিফিকেটগুলো সঠিক বলে প্রমাণিত হবে। ডিসি মশিউর রহমান জানান, একে এম শামসুজ্জামানের বাড়ি দিনাজপুরে। তিনি বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সিস্টেম অ্যানালিস্ট হিসেবে যোগদান করেছেন ২০০৯ সালে। বর্তমানে তার পদ সিনিয়র সিস্টেম অ্যানালিস্ট। বাংলাদেশের ৬৪টি জেলার বিভিন্ন থানার আনাচে-কানাচে অবস্থিত কারিগরি বিদ্যালয় ও মহাবিদ্যালয়গুলোতে পড়ালেখা করা হাজার হাজার ছাত্র-ছাত্রীর রেজিস্ট্রেশন, রোল নম্বর, সনদ ও ট্রান্সক্রিপ্ট তৈরি, সেগুলোকে নির্দিষ্ট সার্ভারে আপলোড দেওয়া, ভেরিফিকেশন নিশ্চিত করা, কম্পিউটার সিস্টেম কোড সংরক্ষণ গোপনীয়তা বজায় রাখাসহ বাংলাদেশের কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সকল প্রকার ডিজিটালাইজেশন এবং কম্পিউটারাইজেশন মূল দায়িত্ব তার কাঁধে। সিস্টেম অ্যানালিস্ট হওয়ার কারণে বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রান্তে প্রতি বছর কত হাজার পরীক্ষার্থী এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার জন্য রেজিস্ট্রেশন করেছে, কতজন ফরম ফিলআপ করে রোল নম্বর পেয়েছে, কতজন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেনি আবার কতজন কৃতকার্য ও অকৃতকার্য হয়েছে তার সব তথ্যই শামসুজ্জামানের কাছে থাকতো। এ বিশাল তথ্যভাণ্ডার, কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের কর্তৃপক্ষ, সিস্টেম কোড ও পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে লাখ লাখ টাকার সনদ ও মার্কশিট বাণিজ্য করেছেন শামসুজ্জামান এবং তার সহযোগীরা। ডিবির এ কর্মকর্তা আরও জানান, ২০১৭ সালেও মার্কশিট ও সনদ বিক্রির অভিযোগে কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের সিনিয়র সিস্টেম অ্যানালিস্ট প্রকৌশলী একে এম শামসুজ্জামানকে সাময়িকভাবে চাকরিচ্যুত করা হয়। কিন্তু উচ্চ আদালতের মাধ্যমে আবার চাকরিতে পুনর্বহাল হয়ে তিনি এ পর্যন্ত পাঁচ হাজার সনদ-মার্কশিট বিক্রি করেছেন বলে স্বীকার করেছেন।
সনদ বাণিজ্য : কারিগরি শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যানের স্ত্রী কারাগারে

নামাজের ওয়াক্ত শুরু

তারিখ : ২৪ এপ্রিল, ২০২৪
অনলাইন সংস্করণ
শনি
রোব
সোম
মঙ্গল
বুধ
বৃহ
শুক্র
জনগণের জানমাল রক্ষার্থে বিএনপির সমাবেশের দিনে কর্মসূচি দিই: কাদের
জনগণের জানমাল রক্ষার্থেই বিএনপি যেদিন সমাবেশ ডাকে, সেদিন আওয়ামী লীগও নিজেদের কর্মসূচি দেয় বলে দাবি করেছেন দলের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।  বুধবার (২৪ এপ্রিল) দুপুরে রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এমন দাবি করেন তিনি। বিএনপির সমাবেশের দিনেই আওয়ামী লীগেরও সমাবেশ থাকে কেন, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপির সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড থেকে জনগণকে রক্ষায় কর্মসূচি দেয় আওয়ামী লীগ। বিএনপি একতরফা সমাবেশ করতে গেলে সন্ত্রাস ও আগুন সন্ত্রাসের আশঙ্কা থেকে যায়। জনগণের জানমাল রক্ষায় সরকারি দল হিসেবে আমাদের দায়িত্ব আছে।  তিনি বলেন, আমরা মাঠে থাকলে বিএনপি নিজেদের অপকর্ম করার ক্ষেত্রে মানসিকভাবে চাপে থাকবে। সেজন্যই আমরা কর্মসূচি দিই। বিএনপির চোরাগোপ্তা হামলা প্রতিহত করতে জনগণের স্বার্থে আমাদের কর্মসূচি থাকা উচিত। আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে মন্ত্রী-এমপির স্বজনদের অংশগ্রহণের ব্যাপারেও ক্ষোভ প্রকাশ করেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক। পাশাপাশি প্রার্থিতা প্রত্যাহার না করলে সময়মতো সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও সতর্ক করেন তিনি।  ওবায়দুল কাদের বলেন, উপজেলা নির্বাচনের প্রথম পর্যায়ে প্রার্থিতা প্রত্যাহারের সময় পেরিয়ে গেছে। এখনও মন্ত্রী-এমপিদের অনেক স্বজন বলেছেন যে, ‘আমরা বিষয়টি আরও আগে জানলে সিদ্ধান্ত নিতে সুবিধা হতো।’ কিন্তু  নির্বাচন হওয়া পর্যন্ত প্রার্থিতা প্রত্যাহারের সুযোগ আছে। এখানে কেউ নির্দেশনা অমান্য করলে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়ার সুযোগ আছে দলে। সময় মতো সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। তিনি আরও বলেন, আমাদের দলে ডিসিপ্লিনারি অ্যাকশনের বিষয় আছে। দল যার যার কর্মকাণ্ড বিবেচনায় বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কৌশলে ডিসিপ্লিনারি অ্যাকশন নিয়ে থাকে। চূড়ান্ত পর্যায়ে যারা প্রার্থীতা প্রত্যাহার করবে না তাদের ব্যাপারে সময়মতো দল সিদ্ধান্ত নেবে। সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, এস এম কামাল হোসেন, মির্জা আজম, আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, সুজিত রায় নন্দীসহ কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের নেতারা।
স্বর্ণের দাম আরও কমলো
চলতি মাসে তিন দফা বাড়ানোর পর পরপর দুদিন স্বর্ণের দাম কমলো। সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণে ২ হাজার ১৩৯ টাকা কমিয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে ভালো মানের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম হয়েছে ১ লাখ ১৪ হাজার ১৫১ টাকা।  বুধবার (২৪ এপ্রিল) এ তথ্য জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এদিন বিকেল ৪টা ৫০ মিনিট থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে সমিতিটি। জানা গেছে, স্থানীয় বাজারে তেজাবী স্বর্ণের দাম কমার প্রেক্ষিতে এ দাম কমানো হয়েছে। এর আগে, মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ৩ হাজার ১৩৮ টাকা কমিয়ে ১ লাখ ১৬ হাজার ২৯০ টাকা করা হয়।
বে গ্রুপে একাধিক পদে চাকরি, কর্মস্থল ঢাকা
আকর্ষণীয় বেতনে ল্যাবএইড হাসপাতালে চাকরি
অভিজ্ঞতা ছাড়াই নিয়োগ দেবে ডিজিকন, নেবে ১০০ জন
ইবনে সিনা ট্রাস্টে চাকরি, নেবে একাধিক লোকবল
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থীর মৃত্যু, ধারণা হিটস্ট্রোক
টিকটক নিষিদ্ধে বিল পাস যুক্তরাষ্ট্রের
সিসিটিভি ফুটেজে ধরা পড়ল বুয়েটে হিজবুত তাহরীরের লিফলেট বিতরণ
জলবায়ু পরিবর্তনের প্রধান শিকার এশিয়া: জাতিসংঘ
রানা প্লাজা ট্র্যাজেডি: বিচার মেলেনি ১১ বছরেও
বেনজীরের সম্পদ: অনুসন্ধান প্রতিবেদন নিয়ে দুদককে হাইকোর্টের যে নির্দেশ
সার্টিফিকেট জালিয়াতি, যা বললেন কারিগরির সাবেক চেয়ারম্যান
যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে আসা গাঁজার চকলেট-কেক জব্দ, গ্রেপ্তার ৩
টিকটক নিষিদ্ধে বিল পাস যুক্তরাষ্ট্রের
ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের জন্য দুঃসংবাদ
রাতের আকাশে দেখা যাবে ‘গোলাপী চাঁদ’
ইন্টারনেটে ধীরগতি, এক মাস চলতে পারে ভোগান্তি
X
Fresh