• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১
logo
তীব্র তাপদাহে পুড়ছে চুয়াডাঙ্গা, তাপমাত্রা রেকর্ড ৪২.২
গত কয়েকদিনের তুলনায় তাপমাত্রা বেড়েছে চুয়াডাঙ্গায়। তীব্র তাপদাহ রূপ নিয়েছে অতি তীব্র তাপদাহে। এতে জনজীবনে বেড়েছে অস্বস্তি। বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) বিকেল ৩টায় চুয়াডাঙ্গা জেলার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বলে জানিয়েছে চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিস।  এদিকে তাপদাহে স্বস্তি মিলছে না কোথাও। তীব্র গরমে একটু স্বস্তি পেতে গাছের ছায়ায় আশ্রয় নিচ্ছে মানুষ। তবে, ভ্যাপসা গরমে শান্তি মিলছে না সেখানেও। পুকুর ও সেচ পাম্পের পানিতে গোসল করে শান্তি খুঁজছেন অনেকে। কেউ আবার পান করছেন ফুটপাতের অস্বাস্থ্যকর পানীয়। চলমান হাসপাতালে বাড়ছে গরমজনিত রোগীর সংখ্যা। তীব্র তাপদাহে ব্যাহত হচ্ছে কৃষিকাজ। নষ্ট হচ্ছে মাঠের ফসল। চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামিনুর রহমান বলেন, আজ তাপমাত্রা কয়েক ডিগ্রি বেড়েছে। যা তীব্র তাপদাহ থেকে অতি তীব্র তাপদাহে পরিণত হয়েছে। এপ্রিল মাসজুড়ে এমন পরিস্থিতি থাকতে পারে।
বঙ্গোপসাগরে কার্গো জাহাজ ডুবি, সাগরে ভাসছে ১২ নাবিক
ঢাকার যেসব জায়গায় বসবে কোরবানির পশুর হাট
সেই গোল্ডেন মনিরের খালাস নিয়ে যা বললেন আদালত
বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে যা জানালেন প্রতিমন্ত্রী
গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে বাংলাদেশ, প্রধানমন্ত্রীর সফরে চোখ সবার
বেড়েই চলছে নারী নির্যাতন
রোহিঙ্গাদের কারণে কক্সবাজারে দীর্ঘস্থায়ী খাদ্যনিরাপত্তাহীনতা: এফএসআইএন
দায়িত্বরত অবস্থায় ট্রাফিক ইন্সপেক্টরের মৃত্যু
অর্ধশতাধিক কর্মকর্তা একসঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের চাকরি ছাড়লেন
যেকোনো উপায়ে ক্ষমতায় আসার জন্য মরিয়া বিএনপি: কাদের
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়
বেড়েই চলছে নারী নির্যাতন
৪৬তম বিসিএস প্রিলি শুক্রবার, মানতে হবে যেসব নির্দেশনা
গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে বাংলাদেশ, প্রধানমন্ত্রীর সফরে চোখ সবার
টানা চতুর্থ মেয়াদে সরকার গঠনের পর শেখ হাসিনা প্রথম বিদেশ সফর করেন জার্মানিতে। গত ফেব্রুয়ারিতে তিনি দেশটিতে অনুষ্ঠিত মিউনিখ সিকিউরিটি কনফারেন্সে যোগ দেন। তবে সেটি দ্বিপাক্ষিক সফর ছিল না, বহুপাক্ষিক প্রোগ্রামে অংশগ্রহণের বিষয় ছিল।  থাই প্রধানমন্ত্রী শ্রেথা থাভিসিনের আমন্ত্রণে দ্বিপক্ষীয় সফরে বুধবার ব্যাংকক গেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেখানে জাতিসংঘের এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের অর্থনৈতিক ও সামাজিক কমিশনের (ইউএনএসকাপ) অধিবেশনেও যোগ দিয়েছেন তিনি।  থাইল্যান্ডের ব্যাংককে এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয়বিষয়ক জাতিসংঘের সামাজিক ও অর্থনৈতিক কমিশনের সম্মেলনে  প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘রাশিয়া-ইউক্রেন, ইসরায়েল-ইরান ও ফিলিস্তিনির মধ্যকার যুদ্ধ বন্ধ করতে বিশ্বনেতাদের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। কারণ, যুদ্ধের ভয়াবহতা আমি জানি। বাংলাদেশ কোনো যুদ্ধ চায় না। আলোচনার মাধ্যমে যেকোনো সমস্যার সমাধান করা সম্ভব।’ সম্মেলনে রোহিঙ্গা সংকট মোকাবিলা এবং মিয়ানমারে অভ্যন্তরীণ সংঘাত নিয়ন্ত্রণে আসিয়ানকে ভূমিকা রাখারও আহ্বান জানান শেখ হাসিনা। দেশটির সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের পর ব্যাংককে এটাই হবে বাংলাদেশের কোনো সরকার প্রধানের প্রথম দ্বিপক্ষীয় সফর। এ উপলক্ষে গত সপ্তাহে যৌথ বিবৃতি প্রচার করে ঢাকা ও ব্যাংকক। তাতে বলা হয়, আসন্ন সফরের মধ্যদিয়ে দুই বন্ধু দেশের মধ্যে ‘সহযোগিতার নতুন জানালা’ উন্মোচিত হবে। এটি হবে একটি তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা। এর আগে এই দফা ক্ষমতা গ্রহণের পরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জার্মান সফর করেন গত ফেব্রুয়ারি মাসে। সেখানে জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎজ, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি, নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রী মার্ক রুট, আজারবাইজানের প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলিয়েভ, কাতারের প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ বিন আবদুল রহমান আলথানি ও ডেনমার্কের প্রধানমন্ত্রী মিতে ফ্রেডিরিকসেনের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেন। ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর, যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র, কমনওয়েলথ ও উন্নয়নবিষয়ক মন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন এবং জার্মানির ফেডারেল অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও উন্নয়নবিষয়ক মন্ত্রী সভেনজা শুলজেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। নির্বাচনের আগে বহুবিধ চাপের মুখে ফেলার চেষ্টা পরিলক্ষিত হলেও এখন নানা কারণেই আগ্রহের জায়গা হয়ে উঠছে বাংলাদেশ। ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকেই প্রধানমন্ত্রীকে দ্রুত সময়ের মধ্যে বেইজিং নেওয়ার প্রচেষ্টা চালাচ্ছে চীন। ঢাকার পক্ষ থেকে জানানো হয়, রমজানে প্রধানমন্ত্রী বিদেশ সফর করেন না। বেইজিংয়ের চাওয়া, চলতি বছরের মধ্যে অবশ্যই যেন চীন সফরে যান শেখ হাসিনা। ঢাকার কূটনৈতিক অঙ্গন সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের পর প্রধানমন্ত্রীর দ্বিপক্ষীয় সফর কোথায় যাবেন সেটি নানা কারণে গুরুত্বপূর্ণ। গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেশী এবং উন্নয়ন সহযোগীর সঙ্গে সম্পর্ক রাখার ক্ষেত্রে কৌশলী ভূমিকা পালন করতে হয় ঢাকাকে। প্রসঙ্গত, গত বছরের আগস্টে দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে বৈঠক করেন শেখ হাসিনা ও চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। ২০১৯ সালের পর দুই শীর্ষ নেতা ওই বৈঠকে বসেন। এখন প্রধানমন্ত্রী চীন সফরে গেলে আবার তাদের মধ্যে বৈঠক হবে বলে আশা করা হচ্ছে। চীনের পাশাপাশি তালিকায় আছে ভারত সফরও। এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, ভারতে নির্বাচন শেষ হওয়ার পর দিল্লি সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। লোকসভা নির্বাচন শেষ হবে পহেলা জুন। তবে দিন-তারিখ এখনো নির্ধারিত নয়।   সম্প্রতি সফর শেষ করেছেন কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দুই দফায় ৭০ মিনিটের বেশি সময় আলোচনায় সম্পর্কের ভবিষ্যৎ নিয়ে খোলামেলাভাবে কথা বলেছেন শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি। বাংলাদেশ ও কাতারের কূটনৈতিক সূত্রগুলো বলছে, সংযুক্তি, পর্যটনসহ নানা খাতে বিনিয়োগ ও ব্যবসার সম্ভাবনা খুঁজতে কাতারের আমির আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। এ নিয়ে তিনি দেশে ফিরে সংশ্লিষ্ট সবাইকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়ার কথা জানিয়েছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে।
বেনজীর ও তার পরিবারের নগদ অর্থের তথ্য চেয়েছে দুদক
বেনজীর ও তার পরিবারের নগদ অর্থের তথ্য চেয়েছে দুদক
উপজেলা ভোটে ব্যর্থ হলে গণতন্ত্র ক্ষুণ্ন হবে : সিইসি
উপজেলা ভোটে ব্যর্থ হলে গণতন্ত্র ক্ষুণ্ন হবে : সিইসি
যুদ্ধ নয়, আলোচনায় সমাধান সম্ভব : প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধ নয়, আলোচনায় সমাধান সম্ভব : প্রধানমন্ত্রী
উপজেলা নির্বাচন / প্রতীক পেয়েই প্রচার-প্রচারণায় প্রার্থীরা
প্রতীক পেয়েই প্রচার-প্রচারণায় প্রার্থীরা
বিরল এক মহাজাগতিক ঘটনার সাক্ষী হলো দেশ
বিরল এক মহাজাগতিক ঘটনার সাক্ষী হলো দেশ
যে কারণে মেট গালায় থাকছেন না প্রিয়াংকা চোপড়া
কাজলের সঙ্গে কথা না বলার কারণ জানালেন রানি মুখার্জি
বলিউডের জনপ্রিয় দুই অভিনেত্রী কাজল ও রানি মুখার্জি। একসময় দুজনেই দাপিয়ে বেড়িয়েছেন বিটাউনে। শুধু সহকর্মীই নন, সম্পর্কে খালাতো বোন তারা। দুজনেই মুখার্জি বাড়ির মেয়ে হলেও তাদের মধ্যে খুব একটা মধুর সম্পর্ক ছিল না।  ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই কাজল-রানির মধ্যে তেমন ভাব ছিল না। তবে বর্তমানে পাল্টে গেছে দুই বাঙালি কন্যার সম্পর্কের সমীকরণ। এবার কাজলের সঙ্গে কথা না বলার কারণ জানালেন রানি।   সম্প্রতি ‘কফি উইথ করন’ শোতে হাজির হয়েছিলেন কাজল-রানি। মূলত সেখানেই দুই বোনের মাঝে দূরত্বের কারণ খোলাসা করেন তারা। এ সময় দুজনেই জানান, দুই বোনের মধ্যে দূরত্বের তেমনও কোনো বড় কারণ ছিল না।   রানি বলেন, সব পরিবারেই মতপার্থক্য থাকে। কিন্তু যদি মতপার্থক্যের কোনো যুক্তিসঙ্গত কারণই না থাকে তাহলে কেনইবা অহেতুক এর জন্য সম্পর্কে দূরত্ব তৈরি হবে! জানা গেছে, শুধুমাত্র যোগাযোগের অভাবেই নাকি তাদের সম্পর্ক ঠিক ছিল না বলে কাজল-রানির। দুজনেরই বাবার মৃত্যুর পরই বন্ধুত্ব গাঢ় হয়েছে তাদের।   অভিনেত্রী আরও বলেন, কারণ আমরা সবাই ছোট ছিলাম। আর অনেক ছোট থেকেই পরিবারের ছেলেদের সঙ্গে বেশি ঘনিষ্ঠ ছিল কাজল। এরপর ওরা থাকত শহরে, আর আমরা থাকতাম জুহুতে। তাই খুব একটা দেখাও হতো না দুজনের।  বোনের কথায় সায় দেন কাজল বলেন, সত্যি তেমন কোনো কারণ ছিল না। খুব স্বাভাবিক দূরত্ব। আসলে সে সময়টায় আমাদের কাছে কাজই প্রথম গুরুত্ব পেত।  এর আগে একটি ইন্টারভিউতে কাজলের বোন তানিশা জানিয়েছিলেন, তিনি রানির অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার খবর পেয়েই যোগাযোগ করেছিলেন। তবে কাজলের চেয়ে বোন তানিশার সঙ্গে তার সম্পর্ক যে বেশি খোলামেলা সেটা স্বীকার করেছেন রানি।   
কাজলের সঙ্গে কথা না বলার কারণ জানালেন রানি মুখার্জি
কেন্দ্রে ভোট দিতেন না উত্তম কুমার, মহানায়কের জন্য ছিল যে ব্যবস্থা
ভারতে গত ১৯ এপ্রিল থেকে ১৮তম লোকসভা নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে। মোট সাত দফায় চলবে এই ভোটগ্রহণ। নির্বাচনে সাধারণ মানুষের পাশাপাশি কেন্দ্রে গিয়ে ভোট প্রদান করছেন ভারতীয় শোবিজ অঙ্গনের তারকারাও। তবে কেন্দ্রে গিয়ে অন্যান্য তারকারা ভোট দিলেও ভারতীয় বাংলা সিনেমার মহানায়ক উত্তম কুমারের ক্ষেত্রে ছিল এর ভিন্নতা। অভিনেতা নাকি কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিতেন না।  বিশেষ উপায়ে ভোট প্রদান করতেন তিনি।   সম্প্রতি ভারতীয় গণমাধ্যমে বিষয়টি নিয়ে কথা বলেন উত্তম কুমারের নাতি অভিনেতা গৌরব চ্যাটার্জি। আমার জন্মের অনেক আগে ঠাকুরদা উত্তমকুমার মারা যান। আমি তাকে নিজের চোখে দেখিনি। কিন্তু তার সম্পর্কে অনেক গল্পই শুনেছি বাবা (গৌতম চ্যাটার্জি) এবং পরিবারের অন্যান্যদের কাছ থেকে।  অভিনেতা আরও বলেন, পরিবারের মানুষদের কাছ থেকেই শুনেছি আমার ঠাকুরদা কেন্দ্রে ভোট দিতে যেতেন না। তিনি বাড়িতেই ভোট দিতেন এবং তার ভোটটা খামে ভরে নিয়ে গিয়ে জমা দেওয়া হতো।  উত্তম কুমারের জন্য কেন এই বিশেষ ব্যবস্থা ছিল। এর কারণ ব্যাখ্যা করে গৌরব বলেন, আমার ঠাকুরদা তো সশরীরে লোকের সামনে যেতেন না। তাকে সামনে দেখলেই উত্তাল হয়ে উঠতেন মানুষ। প্রচুর ভিড় হতো।  মূলত বিশৃঙ্খলা রুখতেই নাকি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছিল ভারতীয় সরকার। ভোট কেন্দ্রের ভিড় ম্যানেজমেন্টে সমস্যা হতে পারে বলেই আমার ঠাকুরদার বাড়িতে ভোট দেওয়ার ব্যবস্থা করেছিল তৎকালীন সরকার।  জানা গেছে, উত্তম কুমার ও গৌরী দেবী দম্পতির একমাত্র সন্তান গৌতম চ্যাটার্জি। ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে ৫৩ বছর বয়সে মারা যান এই মহানায়ক। গৌতম চ্যাটার্জির পুত্র গৌরব চ্যাটার্জি উত্তম কুমারের একমাত্র নাতি।    ১৯৬৩ সালে পরিবার ছেড়ে চলে যান উত্তম কুমার। পরে একই বছর সুপ্রিয়া দেবীকে বিয়ে করেন তিনি। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত অর্থাৎ দীর্ঘ ১৭ বছর জনপ্রিয় এই অভিনেত্রীর সঙ্গেই বসবাস করেন তিনি।  সূত্র : টিভি নাইন  
কেন্দ্রে ভোট দিতেন না উত্তম কুমার, মহানায়কের জন্য ছিল যে ব্যবস্থা
নতুন তিনটি চলচ্চিত্রে মিম
ঢাকাই সিনেমার জনপ্রিয় অভিনেত্রী বিদ্যা সিনহা মিম। ক্যারিয়ারে অসংখ্য নাটক-সিনেমায় কাজ করেছেন তিনি। ভিন্ন মাত্রার চরিত্রে অভিনয় করে প্রশংসাও কুড়িয়েছেন। পরিবারকে সঙ্গে নিয়ে সিঙ্গাপুরে ঈদুল ফিতরের ছুটি কাটিয়ে গত ১৬ এপ্রিল দেশে ফিরেছেন মিম। সেখান থেকে ফিরেই জানালেন তিনটি চলচ্চিত্রের কাজ হাতে নিয়েছেন তিনি।   সম্প্রতি দেশের এক গণমাধ্যমে নিজের কাজের নানান বিষয় নিয়ে কথা বলেন মিম। অভিনেত্রী বলেন, তিনটি নতুন সিনেমা হাতে নিয়েছি। একটার শুটিং জুন থেকে, বাকি দুটির শুটিং জুলাই-আগস্টে।  তিনি বলেন, চলচ্চিত্র তিনটি নির্মাণ করবেন নামি তিন নির্মাতা। প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানও দেশের শীর্ষস্থানীয়। কিন্তু এখনই সবকিছু খোলাসা করতে পারছি না। চুক্তিতে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। জানা গেছে, ‘পরাণ’র সাফল্যের পর একের পর এক নতুন সিনেমায় হাতে নেওয়ার কথা ছিল তার। কিন্তু সেটা হয়নি, তা নিয়ে কিছুটা খারাপ লাগা থাকলেও বিষয়টা ভালো হয়েছে বলেই মনে করেন মিম।    অভিনেত্রীর ভাষ্য, ‘পরাণ’র পর যত সিনেমার প্রস্তাব তিনি পেয়েছেন, বেশির ভাগই পছন্দ হয়নি তার। মিমের ছেড়ে দেওয়া সিনেমাগুলো অন্যরা করলেও খুব একটা সাফল্য পাননি। আলোচনায় আসেনি সিনেমাও।    মিম বলেন, সিনেমাগুলোতে আমি অভিনয় করলেও ফল একই হতো। হয়তো সংখ্যা বাড়ত। কিন্তু সাফল্য জুটত না। তার চেয়ে বসে ছিলাম, এটাই ভালো হয়েছে। প্রসঙ্গত, ২০২২ সালের ঈদুল আজহায় মুক্তি পায় মিমের ‘পরাণ’। তারপর কেটে গেছে দুই বছর। এর মাঝে ‘দিগন্তে ফুলের আগুন’ নামের একটি সিনেমায় শুধু কাজ করেছেন এই অভিনেত্রী।
নতুন তিনটি চলচ্চিত্রে মিম
নতুন সিনেমায় বুবলী
অবশেষে আলোচনা থামল। জানা গেল, আসন্ন ঈদুল আজহায় মুক্তি পেতে যাওয়া সিনেমা ‘জংলি’-তে নায়িকা হচ্ছেন কে। এম. রাহিম পরিচালিত এই সিনেমায় সিয়ামের বিপরীতে দেখা যাবে বুবলীকে। বুধবার (২৪ এপ্রিল) সন্ধ্যায় বুবলীর অভিনয়ের বিষয়টি সামনে আনে টিম ‘জংলি’। তারা একটি পোস্টার প্রকাশ করে। সেখানে দেখা যায়, সিয়াম চেয়ে আছেন আগ্রাসী চাহনিতে। আর তার ঠিক পেছনেই চশমা পরা ভীত-সন্ত্রস্ত বুবলীর মুখচ্ছবি। পরে পোস্টারটি নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে পোস্ট করেন সিয়াম। ক্যাপশনে লেখেন, আমাদের দলে বুবলীকে স্বাগত। ‘জংলি’ আসছে। দেখা হবে কোরবানির ঈদে। বুবলীও অনুরূপভাবে পোস্টারটি শেয়ার করেন নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে। সেখানে তিনি লেখেন, জংলি আসছে। দেখা হবে কোরবানির ঈদে। বিষয়টি নিয়ে ‘জংলি’ সিনেমার নির্মাতা এম. রাহিম বলেন, জংলি যে ধরনের গল্প, সে অনুযায়ী সিয়ামের বিপরীতে এখানে বুবলীই বেশি মানানসই। তাই তাকেই চুক্তিবদ্ধ করা হয়েছে। ইতোমধ্যে তিনি শুটিংও শুরু করেছেন। আশা করি সবাই মিলে আমরা দারুণ কিছু উপহার দিতে পারব। এর আগে সিয়ামের বিপরীতে বুবলীকে ওয়েব ফিল্মে দেখা গেলেও এবারই তাদেরকে প্রথমবার দেখা যাবে বড় পর্দায়।
নতুন সিনেমায় বুবলী
টাঙ্গাইলে ব্যবসায়ীর ওপর হামলা-ছিনতাই, কিশোর গ্যাংকে ধরতে মরিয়া পুলিশ
তীব্র তাপদাহে পুড়ছে চুয়াডাঙ্গা, তাপমাত্রা রেকর্ড ৪২.২
চাঁদপুরে ৬ লাখ টন ইলিশ উৎপাদনের সম্ভাবনা
বঙ্গোপসাগরে কার্গো জাহাজ ডুবি, সাগরে ভাসছে ১২ নাবিক
রোহিঙ্গাদের কারণে কক্সবাজারে দীর্ঘস্থায়ী খাদ্যনিরাপত্তাহীনতা: এফএসআইএন
মিয়ানমারের সাড়ে সাত লাখ রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী পালিয়ে আশ্রয় নেওয়ার কারণে নিম্ন-মধ্যম আয়ের দেশ বাংলাদেশের কক্সবাজার জেলা ২০১৭ সাল থেকে একটি বড় খাদ্য সংকট হিসেবে জিআরএফসি প্রতিবেদনে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। গত বছর জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাগুলোর পাশাপাশি জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী এবং কক্সবাজারের স্থানীয় মানুষের মধ্যে প্রায় ৩০ শতাংশ খাদ্য সহায়তা বাড়ানো হয়েছে।   বৈশ্বিক খাদ্যসংকট নিয়ে ফুড সিকিউরিটি ইনফরমেশন নেটওয়ার্কের (এফএসআইএন) প্রকাশিত প্রতিবেদন ২০২৪-এ বলা হয়েছে, গত বছর বাংলাদেশে নিষ্ফলা মৌসুমে প্রায় ১ কোটি ১৯ লাখ মানুষতীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতার উচ্চমাত্রার সম্মুখীন হয়ে থাকতে পারে, যার ৬৫ শতাংশ রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীও ।  সংস্থাটির মতে, এসব মানুষের তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায় বিশেষভাবে প্রভাব রেখেছে প্রতিকূল আবহাওয়া, বৈশ্বিক যুদ্ধ-সংঘাত ও উচ্চমাত্রায় দেশের অভ্যন্তরীণ খাদ্য মূল্যস্ফীতি। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) এবং বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচিসহ ১৬টি আন্তর্জাতিক সংস্থা এ নেটওয়ার্কের সদস্য। এটির অর্থায়নে রয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, বিশ্বজুড়েই গত বছর খাদ্যনিরাপত্তাহীনতা পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়। ওই বছর ২৮ কোটি ২০ লাখের মতো মানুষ সংঘাত, বিশেষ করে গাজা ও সুদানে লড়াই চলার কারণে তীব্র ক্ষুধার সম্মুখীন হয়। বাংলাদেশের খাদ্যনিরাপত্তাহীনতা পরিস্থিতি সম্পর্কে প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২২ সালে রেকর্ড খাদ্যশস্য উৎপাদন ও ২০২৩ সালে খাদ্যের সহজলভ্যতার উন্নতি হলেও বাংলাদেশে অর্থনৈতিক ধাক্কায় খাদ্যপণ্যের দাম বাড়তিই রয়েছে। ২০২৩ সালের জানুয়ারি মাসে দেশে খাদ্য মূল্যস্ফীতি পৌঁছায় ৭ দশমিক ৮ শতাংশে। অক্টোবরের শেষ নাগাদ তা এসে দাঁড়ায় ১২ দশমিক ৬ শতাংশে। রাশিয়া ও ইউক্রেন থেকে জ্বালানি, গমের মতো অত্যাবশ্যকীয় খাদ্যশস্য, সার ও গবাদিপশুর খাবার আমদানিতে বাংলাদেশের নির্ভরশীলতা মূল্যস্ফীতিতে ভূমিকা রাখে। রাশিয়া–ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে এসব পণ্যের আমদানি ব্যাহত হয়েছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয় টাকার ব্যাপক অবমূল্যায়ন ও বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমে যাওয়া। ফলে একদিকে খাদ্যশস্যের আমদানি কমার পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ খাদ্যশস্যের উৎপাদন খরচ বাড়ে।   প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, অব্যাহত উচ্চ খাদ্য মূল্যস্ফীতি ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর খাদ্যসুবিধা মারাত্মকভাবে বাধাগ্রস্ত করেছে। এসব মানুষের আয় ক্রমেই কমেছে ও তাঁদের খাদ্যপণ্য কেনার খরচ বেড়েছে।   ২০২২ সালে ৭০ লাখের বেশি মানুষ অস্বাভাবিক মৌসুমি বন্যার শিকার হন এবং প্রধানত উত্তর-পূর্বাঞ্চলে গৃহহীন হন ২০ লাখের বেশি মানুষ। এতে তাঁদের সম্পদের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। এ কারণে ২০২৩ সালের অর্থনৈতিক ধাক্কা মোকাবিলা করার সক্ষমতা দুর্বল হয়ে পড়ে তাঁদের। আগস্টে চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগে ভারী মৌসুমি বৃষ্টিতে আকস্মিক বন্যা ও ভূমিধস সৃষ্টি হয়। এর শিকার হন ১৩ লাখ মানুষ।   ক্ষতিগ্রস্ত এসব মানুষের মধ্যে ছয় লাখের খাবার, সুপেয় পানি, ওষুধ ও বিদ্যুতের মতো মৌলিক সেবার বিশেষ প্রয়োজন দেখা দেয়। একই সময় রাজশাহীতে প্রচণ্ড তাপপ্রবাহ দেখা দেয় এবং দেশে ঘূর্ণিঝড় ও ভূমিধসের মতো ঘটনা ঘটে। মৌসুমভিত্তিক কর্মসংস্থানের প্রভাব এবং খাদ্যসুবিধা ও প্রাপ্যতার ওপর পুনঃপুন বিপর্যয় মানুষের মধ্যে বড় ধরনের পুষ্টির ফারাক তৈরি করেছে বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।  প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২৩ সালে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য দুটি রেশন কাটছাঁট খাদ্য গ্রহণের উপর ক্ষতিকারক প্রভাব ফেলেছিল। রেশন কাটছাঁটের কারণে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত মাত্র ৩০ শতাংশ রোহিঙ্গা শরণার্থী পরিবারের গ্রহণযোগ্য খাদ্য গ্রহণের স্কোর ছিল, যা ২০২২ সালে ছিল ৫৬ শতাংশ।  ২০২২ ও ২০২৩ সালে মিয়ানমারে দীর্ঘস্থায়ী সংঘাতের কারণে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের মিয়ানমারে ফেরার কোনো প্রত্যাশিত সম্ভাবনা নেই। বাইরে কাজ করার সুযোগ সুযোগ, আয়, জমি এবং পানীয় জলের উৎসগুলোর ওপর চাপের কারণে রোহিঙ্গা শরণার্থী এবং স্থানীয় সম্প্রদায়ের সদস্যদের মধ্যে উত্তেজনা আরও বাড়ছে। 
তিউনিসিয়া উপকূলে অভিবাসীবোঝাই নৌকাডুবি, নিহত ১৪
ইসরায়েলি হামলায় আরও ৭৯ ফিলিস্তিনি নিহত
কমলা রঙের মেঘে ঢেকে গেছে গ্রিসের আকাশ
ইসরায়েলে একাধিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হিজবুল্লাহর
ইসরায়েলে একাধিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হিজবুল্লাহর
ইউক্রেনে নতুন অস্ত্র-সরঞ্জাম পাঠানোর ঘোষণা বাইডেনের
ইউক্রেনে নতুন অস্ত্র-সরঞ্জাম পাঠানোর ঘোষণা বাইডেনের
মোদির বিরুদ্ধে ইসিতে ২০ হাজার নাগরিকের চিঠি
মোদির বিরুদ্ধে ইসিতে ২০ হাজার নাগরিকের চিঠি
বিচার বিভাগে হস্তক্ষেপ : প্রধান বিচারপতিকে ইমরানের চিঠি
বিচার বিভাগে হস্তক্ষেপ : প্রধান বিচারপতিকে ইমরানের চিঠি
গতিমানব থেকে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে উসাইন বোল্ট
শিরোপা স্বপ্নে হোঁচট খেল লিভারপুল
বাংলাদেশ সিরিজের জন্য আইপিএল ছাড়ছেন রাজা!
আইপিএলে খেলতে এই মুহূর্তে ভারতে আছেন সিকান্দার রাজা। তবে বিশ্বের জনপ্রিয় এই ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টের এবারের আসরের সবগুলো ম্যাচ খেলতে পারবেন না তিনি।  কেননা, আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপকে সামনে রেখে পাঁচ ম্যাচের সিরিজ খেলতে আগামী ২৮ এপ্রিল ঢাকায় পা রাখবে জিম্বাবুয়ে দল। ১৫ সদস্যের সেই স্কোয়াডে অধিনায়ক হিসেবে আছেন রাজা। ফলে আইপিএল ছেড়ে জাতীয় দলের সঙ্গে যোগ দিতে হবে তাকে। যদিও রাজার দাবি, জাতীয় দলের খেলা থাকলে কোনোরকম দ্বন্দ্ব ছাড়াই ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ ছেড়ে যাবেন তিনি। সম্প্রতি জিম্বাবুয়েভিত্তিক ওয়েবসাইট থ্রি-মোবডটকমে এক সাক্ষাৎকারে রাজার ভাষ্য, ‘আমি জিম্বাবুয়ে ক্রিকেটকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছি, দেশের একটা সীমিত ওভারের ম্যাচও আমি মিস করব না। এর কারণে যে লিগকেই ছেড়ে যেতে হোক না কেন।’ তিনি যোগ করেন, ‘জিম্বাবুয়ে যদি এখন আমাকে বলে যে তিনদিন পরই সিরিজ আছে, আর প্রতিপক্ষ নাইজেরিয়া, তাতে আমার কিছু যায়–আসে না। জিম্বাবুয়ে যদি আমাকে দলে নেয়, তাহলে আমি পিএসএল ছেড়ে যাব। যদি আইপিএলের সময় সিরিজ আসে, আমি আইপিএল ছেড়ে যাব। গ্লোবালটি-টোয়েন্টি, সিপিএল, আইএলটি-টোয়েন্টি—যে লিগই হোক না কেন।’ উল্লেখ্য, আগামী ২৮ এপ্রিল ঢাকায় পৌঁছে চট্টগ্রামের বিমান ধরবে রোডেশিয়ানরা। এরপর আগামী ৩ মে শুরু হবে টি-টোয়েন্টি সিরিজ। এই সিরিজের প্রথম তিনটি টি-টোয়েন্টি চট্টগ্রামে অনুষ্ঠিত হবে। সেখানে বাকি দুই ম্যাচ হবে ৫ ও ৭ মে। সাগরিকা পর্ব শেষে দুই দলই ঢাকায় ফিরবে। সিরিজের চতুর্থ ও পঞ্চম টি-টোয়েন্টি গড়াবে ঢাকায়। মিরপুরে ১০ ও ১২ মে হবে সিরিজের শেষ দুই ম্যাচ। এই সিরিজ শেষেই যুক্তরাষ্ট্র সফরে যাবে লাল-সবুজেরা। সেখানে স্বাগতিকদের বিপক্ষে ৩ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে টাইগাররা। আগামী ২১ মে হবে টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচ। সিরিজের বাকি দুই ম্যাচ হবে ২৩ ও ২৫ মে। সিরিজের সবগুলো ম্যাচই টেক্সাসের হিউস্টনেপ্রেইরি ভিউ ক্রিকেট কমপ্লেক্সে (পিভিসিসি) অনুষ্ঠিত হবে। জিম্বাবুয়ে স্কোয়াড : সিকান্দার রাজা (অধিনায়ক), ফারাজ আকরাম, বেনেট ব্রায়ান, রায়ান বার্ল, জোনাথন ক্যাম্পবেল, ক্রেইগ আরভিন, জয়লর্ড গাম্বি, লুক জংওয়ে, ক্লাইভ মাদান্দে, তাদিওয়ানাশে মারুমানি, ওয়েলিংটন মাসাকাদজা, ব্লেসিং মুজারাবানি, আইনস্লে এন্ডলোভু, রিচার্ড এনগারাভা ও শন উইলিয়ামস।
ম্যান সিটির ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
ম্যান সিটির ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
গুজরাটের বিপক্ষে দিল্লির ব্যাট টু ব্যাক জয়
গুজরাটের বিপক্ষে দিল্লির ব্যাট টু ব্যাক জয়
অক্ষরের বিদায়ের পর পান্থের তাণ্ডব, বড় পুঁজি দিল্লির
অক্ষরের বিদায়ের পর পান্থের তাণ্ডব, বড় পুঁজি দিল্লির
প্রস্তুতি ক্যাম্পের স্কোয়াড নিয়ে যা বললেন সুজন
প্রস্তুতি ক্যাম্পের স্কোয়াড নিয়ে যা বললেন সুজন
আইপিএল ২০২৪ / প্রতিশোধ নিতে দিল্লিকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো গুজরাট
প্রতিশোধ নিতে দিল্লিকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো গুজরাট
কত টনের এসিতে কত বিদ্যুৎ বিল
প্রচণ্ড তাপমাত্রায় দুপুরে বাড়ি থেকে বের হওয়া তো দূরের কথা, ঘরের ভিতরেও টিকে থাকা দায় হয়ে উঠেছে। এমন পরিস্থিতে স্বস্তির খোঁজে সবাই-ই ছুটছে এসির দিকে। কিন্তু এসি লাগালেই তো হয় না, বিদ্যুত খরচেরও একটা চিন্তা থেকে যায়। এসি কেনার আগে যদি কত টনের এসিতে কেমন বিদ্যুৎ বিল আসতে পারে, তা জেনে নেওয়া যায়, তাহলে এসি কেনার সিদ্ধান্তটা অনেকটাই সহজ হবে। জেনে নিন কত টনের এসিতে কেমন বিদ্যুৎ বিল আসতে পারে- দেশের একটি ইলেকট্রিক পণ্যের এসি ইলেকট্রিসিটি বিল ক্যালকুলেশনের হিসেব থেকে জানা যায়, দেড় টনের একটি ইনভার্টার রেগুলার এসি ২২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় একটানা ৫০ মিনিট করে প্রতিদিন আট ঘণ্টা চালালে এক মাসে বিদ্যুৎ খরচ হবে ২৫৩ দশমিক ৪১ কিলোওয়াট; যার আনুমানিক বিল আসবে প্রায় ১ হাজার ৫৬৩ টাকার কিছু বেশি। একই সময়ে দুই টনের একটি এসির বিদ্যুৎ বিল আসবে প্রায় আড়াই হাজার টাকা। তবে এক টনের একটি এসি একই সময় ধরে চালালে বিদ্যুৎ বিল আসবে প্রায় এক হাজার ৩০০ টাকার কিছু বেশি।  
ওজন কমাবে ফাইবার সমৃদ্ধ এই ৫ খাবার
ওজন কমাবে ফাইবার সমৃদ্ধ এই ৫ খাবার
লাউয়ের খোসায় ত্বকের উজ্জ্বলতা ফেরানোর টিপস
লাউয়ের খোসায় ত্বকের উজ্জ্বলতা ফেরানোর টিপস
এসি ছাড়াই যে কাজে ঘরের তাপমাত্রা কমবে ৫ ডিগ্রি
এসি ছাড়াই যে কাজে ঘরের তাপমাত্রা কমবে ৫ ডিগ্রি
অনলাইন জরিপ
সেই গোল্ডেন মনিরের খালাস নিয়ে যা বললেন আদালত
শপথ নিলেন আপিল বিভাগের ৩ বিচারপতি
শপথ নিলেন আপিল বিভাগের ৩ বিচারপতি
ট্রান্সকমের ৩ কর্মকর্তা কারাগারে
ট্রান্সকমের ৩ কর্মকর্তা কারাগারে
ইতিহাস গড়লেন বাঁধন
ইতিহাস গড়লেন বাঁধন
ফের মামুনুল হকের তিন মামলায় জামিন 
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে ধর্ষণ মামলায় জামিন পাওয়ার পর হেফাজতে ইসলামের বিলুপ্ত কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম-মহাসচিব মামুনুল হক ফের তিন মামলায় জামিন পেয়েছেন। এসব মামলা রাজধানীর পল্টন ও মতিঝিল থানায় বিভিন্ন সময় হয়েছে। বুধবার (২৪ এপ্রিল) ঢাকার অ্যাডিশনাল চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মাহবুবুল হকের আদালত শুনানি শেষে জামিনের আদেশ দেন। এ তথ্য নিশ্চিত করেছন মামুনুল হকের আইনজীবী আব্দুস সালাম হিমেল। তিনি বলেন, ২০১৩ সালের মতিঝিল থানার এক মামলায় ও ২০২১ সালের পল্টন থানার দুই মামলায় জামিন পেয়েছেন। ২০২১ সালের ৩ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলার রয়েল রিসোর্টে এক নারীসহ অবরুদ্ধ হন মামুনুল হক। পরে ওই রিসোর্ট ভাঙচুর করে মামুনুলকে ছিনিয়ে নেন তার অনুসারীরা। একই বছরের ১৮ এপ্রিল মোহাম্মদপুরের জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদরাসা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর পুলিশের তেজগাঁও বিভাগ। এ ঘটনার ২৭ দিন পর ৩০ এপ্রিল সোনারগাঁ থানায় মামুনুল হকের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ এনে মামলা করেন তার সঙ্গে থাকা ওই নারী। একই বছরের ৩ নভেম্বর মামলার অভিযোগপত্র আদালতে জমা দেয় পুলিশ। এ ছাড়া তার বিরুদ্ধে ঢাকায় ও ঢাকার বাইরে একাধিক মামলা রয়েছে। এসব মামলায় জামিন না পাওয়ায় এখনই তিনি কারামুক্ত হতে পারছেন না। তবে এসব মামলায় জামিন পেলে তিনি কারামুক্ত হতে পারবেন। 
ফের মামুনুল হকের তিন মামলায় জামিন 
বেইলি রোড ট্রাজেডি / পেছাল তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ
রাজধানীর বেইলি রোডে কোজি কটেজ ভবনের অগ্নিকাণ্ডে ৪৬ জনের প্রাণহানিরঘটনায় দায়ের করা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ পিছিয়ে আগামী ৪ জুন নির্ধারণ করা হয়েছে।  বুধবার (২৪ এপ্রিল) ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সুলতান সোহাগ উদ্দিন এই তারিখ ধার্য করেন। প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আজ দিন ধার্য থাকলেও তদন্ত কর্মকর্তা প্রতিবেদন দাখিল করতে না পারায় আদালত নতুন তারিখ ধার্য করেন।  আদালতের প্রসিকিউশন দপ্তরের রমনা থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই নিজাম উদ্দিন ফকির বিষয়টি নিশ্চিত করেন। প্রসঙ্গত, গত ২৯ ফেব্রুয়ারি রাতে বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজ নামের ভবনটিতে আগুন লাগে। এ ঘটনায় ৪৬ জন প্রাণ হারান। সেইসঙ্গে আহত হন ১১ জন। নিহতদের মধ্যে ৮ শিশু ছাড়াও ২০ জন পুরুষ, ১৮ জন নারী ছিলেন।এ ঘটনায় ২ মার্চ সকালে রমনা মডেল থানার এসআই মোহাম্মদ শহিদুল ইসলাম বাদী হয়ে অবহেলা জনিত হত্যা মামলাটি করেন। মামলায় এজাহারনামীয় আসামিরা হলেন—ভবনটির নিচতলায় থাকা চা কফির দোকান চুমুকের মালিক আনোয়ারুল হক (২৯), গ্রিন কোজি কটেজ ভবনের মালিক আমিন মোহাম্মদ গ্রুপ, ভবনের ম্যানেজার মুন্সি হামিমুল আলম বিপুল (৪০) এবং কাচ্চি ভাই নামে রেস্তোরাঁর মালিক মো. সোহেল সিরাজ (৩৪)। এ ছাড়া অজ্ঞাতনামা আরও বেশ কয়েকজনকে আসামি করা হয়। মামলায় অভিযোগ করা হয়, ভবনটির মালিক ও ম্যানেজার সংশ্লিষ্ট যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদন ছাড়া বেশ কিছু রেস্টুরেন্ট এবং দোকান ভাড়া দেন। রেস্টুরেন্টগুলো যথাযথ নিরাপত্তা ব্যবস্থা ছাড়া রান্নার কাজে গ্যাসের সিলিন্ডার এবং চুলা ব্যবহার করে। রান্নার কাজে ব্যবহারের জন্য ভবনের মালিক ও ম্যানেজারের যোগসাজশে চুমুক, কাচ্চি ভাই, মেজবানী রেস্টুরেন্ট, খানাস ফ্ল্যাগশিপ, স্ট্রিট ওভেন, জেষ্টি, হাক্কা ঢাক্কা, শেখহলি, ফয়সাল জুসবার (বার্গার), ওয়াফেলবে, তাওয়াজ, পিৎজা–ইন, ফোকো এবং এম্ব্রোশিয়া রেস্তোরাঁর মালিকেরা ভবনটির নিচ তলায় বিপুল পরিমাণে গ্যাস সিলিন্ডার মজুত করেন। তাঁরা জননিরাপত্তা তোয়াক্কা না করে অবহেলা, অসাবধানতা, বেপরোয়া ও তাচ্ছিল্যপূর্ণ এবং বিপজ্জনকভাবে এই গ্যাস সিলিন্ডার এবং গ্যাসের চুলা ব্যবহার করে আসছিলেন। এই গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরিত হয়ে অগ্নিকাণ্ডের সৃষ্টি হয়। এই আগুনের তাপ ও প্রচণ্ড ধোঁয়া পুরো ভবনে ছড়িয়ে পড়ে। যার ফলে বিভিন্ন ফ্লোরে থাকা রেস্টুরেন্ট ও দোকানে অবস্থানকারী লোকজন আগুনে পুড়ে ও ধোঁয়া শ্বাসনালিতে ঢুকে শ্বাসরুদ্ধ হয়ে মারা যান এবং গুরুতর আহত হন। এজাহারে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, ভবনটি আবাসিক ভবন হিসেবে নির্মিত হলেও পরবর্তীতে মালিক ভবনের বিভিন্ন ফ্লোর ব্যবসায়িক কাজে পরিচালনার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে অনুমোদন নেয়। ভবনটির যেসব তলায় রেস্তোরাঁ ছিল, সেগুলোতে গ্যাস সিলিন্ডার ব্যবহারের জন্য ফায়ার সার্ভিসের কোনো অনুমোদন নেয়নি। এ ছাড়া অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা ছিল না। এমনকি ভবনটিতে ফায়ার এক্সিট সিঁড়িও নেই। আরও বলা হয়েছে, ভবনের মালিক, ম্যানেজার ও রেস্তোরাঁর মালিকেরা ভবন ব্যবহারের যথাযথ নিয়ম মানেননি। তাঁরা আবাসিক ভবনকে বাণিজ্যিক কার্যক্রমের জন্য ভাড়া দিয়েছেন। রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) দোকান পরিদর্শকদের ম্যানেজ করে অবৈধভাবে রেস্তোরাঁ স্থাপন করে, গ্যাসের চুলা ও সিলিন্ডার ব্যবহার করেছেন। অগ্নিকাণ্ডের এ ঘটনার পর ভবনের কাচ্চি ভাইয়ের ম্যানেজার জিসান, চা চুমুকের মালিক আনোয়ারুল হক ও শাকিল আহমেদ রিমন এবং গ্রিন কোজি কটেজ ভবনের ম্যানেজার হামিমুল হক বিপুলকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।  
পেছাল তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ
ফের পেছাল এস কে সিনহার অবৈধ সম্পদের মামলার প্রতিবেদন
ক্ষমতার অপব্যবহার ও অবৈধভাবে সম্পদ অর্জনের অভিযোগে সাজাপ্রাপ্ত সাবেক প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার (এস কে সিনহা) বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ফের সময় দিয়েছেন আদালত। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) এ মামলায় তিনি সাজাপ্রাপ্ত হন। বুধবার (২৪ এপ্রিল) মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু, দুদক প্রতিবেদন দাখিল না করায় ঢাকা মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতের বিচারক আস সামছ জগলুল হোসেন ২৬ জুন দিন ধার্য করেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেন দুদকের কোর্ট পরিদর্শক আক্কাস আলী। যুক্তরাষ্ট্রের নিউজার্সিতে তিনতলা বাড়ির সন্ধান পাওয়ায় ২০২২ সালের ৩১ মার্চ এস কে সিনহা ও তার ভাই অনন্ত কুমার সিনহার বিরুদ্ধে মামলা করা হয়। দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১ এ মামলা করেন সংস্থাটির উপ-পরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধান। মামলায় মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারায় এবং ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় অভিযোগ আনা হয়। এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ২০১৮ সালের ১২ জুন দুই লাখ ৮০ হাজার ডলারে (৮৬ টাকা ডলার ধরে বাংলাদেশি মুদ্রায় দুই কোটি ৪০ লাখ ৮০ হাজার টাকা) এস কে সিনহার জন্য তিনতলা একটি বাড়ি কেনেন তার ভাই অনন্ত কুমার। বাড়িটি কেনার আগে ৩০ বছরের কিস্তিতে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের কাছ থেকে অনন্ত সিনহা নিজের জন্য এক লাখ ৮০ হাজার ডলার ব্যাংক ঋণ নিয়ে আরও একটি বাড়ি কিনেছিলেন। পেশায় দন্ত চিকিৎসক অনন্ত প্রথম বাড়িটি ৩০ বছরের কিস্তিতে কিনলেও নিজের ভাইয়ের জন্য বাড়ি কেনেন নগদ টাকায়। মামলার বিবরণে আরও জানা গেছে, ২০১৮ সালের ৫ মার্চ থেকে ২৮ মে পর্যন্ত অনন্ত কুমার সিনহার নিউজার্সির প্যাটারসনে অবস্থিত ভ্যালি ন্যাশনাল ব্যাংকের একটি হিসাবে ৬০ হাজার ডলার জমা হয়। ওই একই হিসাবে অন্য একটি উৎস থেকে একই বছরের ১১ এপ্রিল থেকে ২০ জুন পর্যন্ত এক লাখ ৯৬ হাজার ৪৫৮ ডলার জমা হয়। এস কে সিনহার বাড়ি কেনার বা বিদেশে অর্থপাচারে বৈধ কোনো উৎসের সন্ধান পায়নি সংস্থাটি। দুদক সংশ্লিষ্ট সূত্র মনে করে, এস কে সিনহা বিভিন্ন সময়ে ঘুষ হিসেবে যেসব টাকা নিয়েছেন তা বিদেশে পাচার করেছেন। দুদক তার বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ও দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনে অভিযোগ আনে। এর আগে ২০২১ সালের ৯ নভেম্বর ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক শেখ নাজমুল আলম সাবেক প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহাকে ১১ বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দেন। এরমধ্যে মানিলন্ডারিংয়ে সাত বছর এবং অর্থ আত্মসাতের মামলায় চার বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। তবে দুই ধারার সাজা একসঙ্গে চলবে বলে ১৮২ পাতার রায়ে উল্লেখ করেন বিচারক। এ ছাড়া এস কে সিনহার ৭৮ লাখ টাকা রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করা হয়।
ফের পেছাল এস কে সিনহার অবৈধ সম্পদের মামলার প্রতিবেদন
আপিল বিভাগে নিয়োগ পাচ্ছেন ৩ বিচারপতি
হাইকোর্ট বিভাগের তিনজন বিচারপতিকে আপিল বিভাগে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। এরই মধ্যে তাদের নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গেছে। এ বিষয়ে খুব শিগগিরই গেজেট প্রকাশ করা হবে বলে জানা গেছে। ওই তিন বিচারপতি হলেন বিচারপতি মুহাম্মদ আবদুল হাফিজ, বিচারপতি কাশিফা হোসেন ও বিচারপতি শাহিনুর ইসলাম। বুধবার (২৪ এপ্রিল) আইন মন্ত্রণালয় সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে। বর্তমানে প্রধান বিচারপতিসহ আপিল বিভাগে পাঁচজন বিচারপতি রয়েছেন। তিনজনের নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে আপিল বিভাগের বিচারপতির সংখ্যা দাঁড়াবে আটজনে। প্রজ্ঞাপন জারির পরে তাদের শপথ গ্রহণের তারিখ জানা যাবে।
আপিল বিভাগে নিয়োগ পাচ্ছেন ৩ বিচারপতি

নামাজের ওয়াক্ত শুরু

তারিখ : ২৫ এপ্রিল, ২০২৪
অনলাইন সংস্করণ
শনি
রোব
সোম
মঙ্গল
বুধ
বৃহ
শুক্র
যেকোনো উপায়ে ক্ষমতায় আসার জন্য মরিয়া বিএনপি: কাদের
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিএনপি যেকোনো উপায়ে ক্ষমতায় আসার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে। তাদের নেতারা হিতাহিত জ্ঞানশূন্য হয়ে পড়েছে। বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) দুপুরে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন।  বিবৃতিতে ওবায়দুল কাদের বলেন, আওয়ামী লীগ জনগণের কাতারে দাঁড়িয়ে রাজনীতি করে; জনকল্যাণে পরিকল্পনা গ্রহণ ও কর্মসূচি নির্ধারণ করে। আমরা সর্বদা জনগণের কাছে দায়বদ্ধ। অন্যদিকে বিএনপি গণবিরোধী রাজনীতি করে আসছে। রাষ্ট্রক্ষমতায় থাকাকালে তারা জনগণকে শত্রুজ্ঞান করে শাসন-শোষণ ও অত্যাচারের স্টিম রোলার চালিয়েছিল। সন্ত্রাস ও উগ্র-জঙ্গিবাদকে পৃষ্ঠপোষকতা প্রদান করে সারাদেশে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছিল। আর এখন সাংবিধানিকভাবে বৈধ ও গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকারের বিরুদ্ধে বিষোদগারের মাধ্যমে বিভ্রান্তি ও নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করে জনগণকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে ক্ষমতায় যাওয়ার অপচেষ্টা করছে। তিনি বলেন, বিএনপি গণতান্ত্রিক আন্দোলনে ব্যর্থ হয়ে সরকারবিরোধী তথাকথিত আন্দোলনের নামে সন্ত্রাস-সহিংসতার পথ বেছে নেয়। বিএনপি ও তার দোসরদের সন্ত্রাসী ও ক্যাডারবাহিনী সরকারের সুমসৃণ পথচলা এবং দেশের উন্নয়ন-অগ্রগতি বাধাগ্রস্ত করার লক্ষ্যে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুরের মাধ্যমে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে। তাদের প্রধান লক্ষ্যবস্তু দেশের জনগণ ও রাষ্ট্রীয় সম্পদ। আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, সফল রাষ্ট্রনায়ক বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা জগদ্দল পাথরের মতো জেঁকে বসা বিচারহীনতার সংস্কৃতির অর্গল ভেঙে বিচারের সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম করে যাচ্ছেন। সন্ত্রাসী বা অপরাধী যে-ই হোক তাকে বিচারের মুখোমুখি হতে হবে। রাজনৈতিক বক্তব্যের আড়ালে সন্ত্রাসীদের রক্ষার অপকৌশল সফল হবে না। তিনি আরও বলেন, আমরা প্রত্যক্ষ করেছি, পূর্বের ধারাবাহিকতায় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বানচালের নামেও তারা অগ্নিসন্ত্রাসের মাধ্যমে নিরীহ মানুষকে পুড়িয়ে মেরেছে এবং রাষ্ট্রীয় সম্পদ ধ্বংস করেছে। আর দেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও আদালত জনগণের নিরাপত্তা ও শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষায় পদক্ষেপ গ্রহণ করলে বিএনপি নেতারা সেটাকে প্রশ্নবিদ্ধ করার অপচেষ্টা চালায়। বিএনপি প্রকৃতপক্ষে একটি সন্ত্রাসী সংগঠন, সন্ত্রাসীদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দেওয়া তাদের নীতিগত সিদ্ধান্ত।  বিবৃতিতে কাদের বলেন, বিএনপি ক্ষমতায় থেকে নিজেদের সন্ত্রাসী ও ক্যাডারবাহিনীর পাশাপাশি বাংলা ভাইয়ের মতো দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসীর সৃষ্টি করেছিল এবং তাকে রক্ষা করার জন্য ‘বাংলা ভাই মিডিয়ার সৃষ্টি’ বলে উড়িয়ে দিয়েছিল। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পরিচালিত সরকার জনগণের শান্তি ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সন্ত্রাসীগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে যথাযথ আইনি পদক্ষেপ নিতে বদ্ধপরিকর।
চাল আমদানি না করায় সাশ্রয়ী হয়েছে ডলার 
ডলার সংকট মোকাবিলায় চাল আমদানির বিপরীতে জোর দেওয়া হচ্ছে কৃষকের কাছ থেকে বেশি হারে ধান সংগ্রহকে। এরই মধ্যে চাল আমদানি খাত থেকে ১ হাজার ৬০০ কোটি টাকা বরাদ্দ কমানো হয়েছে। এতে সাশ্রয় হবে কমপক্ষে ১৫ কোটি মার্কিন ডলার। ২০২২-২৩ অর্থবছরে বিগত মৌসুমগুলোয় উৎপাদন ভালো হওয়ায় এই আমন মৌসুমের সংগ্রহ পর্যন্ত চাল আমদানির প্রয়োজন নেই। এর পাশাপাশি ডলার সংকটের কারণেও চাল আমদানি না করে খাদ্য পরিস্থিতি কীভাবে সামাল দেওয়া যায়, সেদিকেই গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার। ২০২১-২২ অর্থবছরে সাড়ে ১০ লাখ টন চাল আমদানি করা হলেও এরপর গত ২১ এপ্রিল পর্যন্ত কোনো চাল আমদানি করা হয়নি। কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীন প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের (ব্রি) হিসাবে চলতি অর্থবছরে মোট ৪ কোটি ১২ লাখ টন চাল উৎপাদন হতে পারে। এর মধ্যে বোরো ২ কোটি ৯ লাখ টন, আউশ ৩০ লাখ টন ও আমন ১ কোটি ৭০ লাখ টন। আর দেশে চালের চাহিদা ৩ কোটি ৫০ লাখ টনের কাছাকাছি। সেই হিসেবে দেশে ৫০ থেকে ৬০ লাখ টন চাল উদ্বৃত্ত আছে।  জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) হিসেবে বিশ্ববাজারে চালের বাড়তি দামের কারণে গত এক বছরে বাংলাদেশে কোনো সেদ্ধ চাল আমদানি হয়নি। যেখানে ২০২১ ও ২০২২ সালে দেশে ৮ থেকে ১০ লাখ টন চাল আমদানি করা হয়েছিল। আর তাতে সাশ্রয়ী হয়েছে বিপুল পরিমাণ ডলার।  গত বছর বাংলাদেশে চাল উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৩ কোটি ৭৭ লাখ মেট্রিক টন। এর বিপরীতে চালের উৎপাদন ছিল ৪ কোটি ১৩ লাখ মেট্রিক টন। কৃষি বিভাগ বলছে, এভাবে ২০১৮ সাল থেকেই বাংলাদেশে চাহিদার চেয়ে বেশি পরিমাণ চাল উৎপাদন হচ্ছে। চলতি বছরেও উৎপাদনের এই ধারাহিকতা রক্ষা হয়েছে। খাদ্য মন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার জানিয়েছেন, বিগত বছরেও চাল আমদানির প্রয়োজন হয়নি। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের আমদানির তথ্য বলছে গত বছরের জুলাই থেকে এই বছরের ৭ মার্চ পর্যন্ত কোন চাল আমদানি করা হয়নি।  বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর হিসাব অনুসারে মাথাপিছু ১৫২ কেজি চালের প্রয়োজনীয়তা ধরে নিয়ে আমাদের বার্ষিক চালের চাহিদা নিরূপণ করা যায়। বর্তমানে দেশে প্রায় ১৭ কোটি মানুষ আছে। তাতে বার্ষিক খাদ্যচাহিদা দাঁড়ায় ২ কোটি ৫৮ লাখ মেট্রিক টন চাল। এর সঙ্গে বীজ ও অপচয় এবং পশুখাদ্য বাবদ ১৫ শতাংশ যোগ করে মোট চালের প্রয়োজন দাঁড়ায় ২ কোটি ৯৬ লাখ টন বা প্রায় ৩ কোটি টন। দৈনিক চালের চাহিদা আরও বেশি বিবেচনায় নিয়ে মাথাপিছু দৈনিক আধা কেজি বা বার্ষিক জনপ্রতি ১৮২ দশমিক ৫ কেজি হিসেবে চালের চাহিদা দাঁড়ায় ৩ কোটি ১০ লাখ ২৫ হাজার মেট্রিক টন। বীজ, অপচয় ও পশুখাদ্য হিসেবে আরো ১৫ শতাংশ যোগ করা হলে মোট চাহিদা দাঁড়ায় ৩ কোটি ৫৬ লাখ ৭৮ হাজার মেট্রিক টন। এর বিপরীতে চালের উৎপাদন ছিল ৪ কোটি ১৩ লাখ মেট্রিক টন। বর্তমানে মজুত আছে ১৩ লাখ ১৪ হাজার ৬০৯ মেট্রিক টন।   বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিস্টিটিউটের (বিআরআরআই) পলিসি গবেষণার প্রজেকশন অনুযায়ী, ২০৩০ সালে বাংলাদেশে ৪ কোটি ৬৯ লাখ টন, ২০৪১ সালে ৫ কোটি ৪১ লাখ টন এবং ২০৫০ সালে ৬ কোটি ৯ লাখ টন চালের প্রযোজন হবে। বিআরআরআই -এর মহাপরিচালক ড. শাহজাহান কবীর জানিয়েছেন, ২০৩০ সালে ৪২ লাখ টন, ২০৪০ সালে ৫৩ লাখ টন এবং ২০৫০ সালে ৬৫ লাখ টন চালে উদ্বৃত্ত থাকবে। এই বাড়তি উৎপাদন আমাদের যে কোনো ঝুঁকি মোকাবিলায় বাফার স্টক হিসেবে কাজ করবে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্য অনুযায়ী, দেশে মাথাপিছু দৈনিক চাল গ্রহণের পরিমাণ ৩২৮ দশমিক ৯ গ্রাম হয়েছে। শহরাঞ্চলে মাথাপিছু চাল গ্রহণের পরিমাণ ২৮৪ দশমিক ৭ গ্রাম, যা জাতীয় গড় থেকে ১৩ দশমিক ৪৪ শতাংশ কম। ১৭ কোটির মানুষের প্রতিদিনের হিসাব ধরে বছরে প্রয়োজন হয় প্রায় ২ কোটি ৬০ লাখ টন চাল। শুধু ভাত হিসেবে এ চাল মানুষ গ্রহণ করে। এর বাইরে বিভিন্ন পোলট্রি ফিড, বীজসহ অন্যান্য প্রয়োজনে চাল ব্যবহার হয় ১ কোটি টন। সবমিলে প্রয়োজন ৩ কোটি ৬০ লাখ টন। কিন্তু গত বছরে উৎপাদন হয়েছে ৪ কোটি ১৩ লাখ টন।   বিআরআরআই -এর কর্মকর্তারা বলেছেন, বিআরআরআই ইতিমধ্যে রাইস ভিশন ২০৫০ প্রণয়ন করেছে, যাতে ২০৩০, ২০৪১ এবং ২০৫০ সালে ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার বিপরীতে চালের উৎপাদন প্রক্ষেপণ করা হয়েছে এবং তা অর্জনে ব্রি স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘ মেয়াদি পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছে। ২০৩০ সালের মধ্যে উৎপাদনশীলতা দ্বিগুণ করার লক্ষ্যে কৌশলপত্র প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করছে। বাংলাদেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধির প্রায় দ্বিগুণেরও বেশি হারে আমাদের ধান উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে যা নিশ্চিত করে যে আমরা খাদ্যে উদ্বৃত্ত।          তাহলে এত চাল কোথায় যায়, আমদানি কেন করতে হয় তাহলে প্রশ্ন উঠেছে এরপরও কেন সরকারকে চাল আমদানি করতে হয়। এ বিষয়ে ধান বিজ্ঞানীরা বলছেন, দেশে ১২ লাখ রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী রয়েছে। তাদের তথ্য আদমশুমারিতে যুক্ত হয়নি। এরা যে ভাত খায়, সে চাল আমাদের দেশেই উৎপাদিত হয়। আবার চালের একটি অংশ বীজের জন্য রাখতে হয়। নানা কারণে চালের অপচয় হয়। ব্যক্তিগতভাবে অনেক কৃষক নিরাপত্তার জন্য বাড়িতে চাল মজুত করেন, যেটি হিসাবেও নেই। ব্যবসায়ীদের কাছেও মজুত থাকে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, চালের হিউম্যান কনজাম্পশন (সরাসরি ভাত) ছাড়াও নন-হিউম্যান কনজাম্পশন (অন্যান্য কাজে) আছে। হিউম্যান কনজাম্পশন হিসাবে উদ্বৃত্ত ঠিকই আছে। তবে নন-হিউম্যান কনজাম্পশনও বাড়ছে। ১৫ থেকে ২০ শতাংশ চাল নন-হিউম্যান কনজাম্পশনে ব্যয় হয়ে যায়। অর্থাৎ মানুষের ভাত গ্রহণ ছাড়াও অন্যান্য কাজে চালের ব্যবহার আছে।কৃষি গবেষণা ইন্সটিটিউটের তথ্য অনুযায়ী, প্রতিনিয়ত গবেষণার মাধ্যমে নতুন নতুন জাত উদ্ভাবন করা হচ্ছে। এ পর্যন্ত ১১৫টি জাত উদ্ভাবন করা হয়েছে। এতে আগের চেয়ে ফলন ও উৎপাদন বাড়ছে। অনাবাদি জমি আবাদের আওতায় আনা হচ্ছে। মো. শাহজাহান কবীর বলেন, মাথাপিছু দৈনিক চাল গ্রহণের হিসাব বিবেচনায় নিলে ১৭ কোটির মানুষের প্রয়োজন হয় প্রায় দুই কোটি ৬০ লাখ টন চাল। শুধু ভাত হিসেবে এ চাল মানুষ গ্রহণ করে। এর বাইরে বিভিন্ন পোলট্রি ফিড, বীজসহ অন্যান্য প্রয়োজনে চাল ব্যবহার হয় এক কোটি টন। কিন্তু গত বছর উৎপাদন হয়েছে চার কোটি ১৩ লাখ টন। ফলে চাল আমদানির প্রয়োজন নেই। তবে কিছু ক্ষেত্রে চাল আমদানি করতে হয় পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে। বিশেষ করে যেকোনো ঝুঁকি মোকাবেলা ও বাজার নিয়ন্ত্রণ করার জন্য সরকার চাল আমদানি করে থাকে।  
শূন্যপদে পল্লী বিদ্যুতে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
সিভিল সার্জন কার্যালয়ে বিশাল নিয়োগ, নেবে ১১৫ জন
ম্যানেজার পদে নিয়োগ দিচ্ছে এসিআই মোটরস 
বে গ্রুপে একাধিক পদে চাকরি, কর্মস্থল ঢাকা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে যা জানালেন প্রতিমন্ত্রী
তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
আরও তিনদিন ‘হিট অ্যালার্ট’
যেসব জায়গায় হতে পারে শিলাবৃষ্টি
ঢাবিতে ছাত্রলীগের ‘গেস্টরুমে’ অচেতন শিক্ষার্থী, তদন্ত কমিটি গঠন
রানা প্লাজা ট্র্যাজেডি: বিচার মেলেনি ১১ বছরেও
বেনজীরের সম্পদ: অনুসন্ধান প্রতিবেদন নিয়ে দুদককে হাইকোর্টের যে নির্দেশ
সার্টিফিকেট জালিয়াতি, যা বললেন কারিগরির সাবেক চেয়ারম্যান
টিকটক নিষিদ্ধে বিল পাস যুক্তরাষ্ট্রের
হোয়াটসঅ্যাপে ইন্টারনেট ছাড়াই পাঠানো যাবে ছবি-ভিডিও-ডকুমেন্ট
তথ্য সুরক্ষায় কোলোসিটির হাইব্রিড ক্লাউড পরিসেবা
ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের জন্য দুঃসংবাদ
X
Fresh