• ঢাকা শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১
logo
যে কারণে গরম আর শীত বেশি চুয়াডাঙ্গায়
শীত ও গরমের আবহাওয়ায় আলোচনায় থাকে চুয়াডাঙ্গা জেলা। কারণ, শীতের সময় হাড় কাঁপানো শীত আর গরমের সময় প্রচণ্ড গরম অনুভূত হয় এ জেলায়। এটি এ জেলার আবহাওয়ার অন্যতম বৈশিষ্ট্য। গরমে হাঁসফাঁস আর শীতে কাঁপাকাঁপি। কেন এমন হয়?  তাপমাত্রার এমন তারতম্যের বেশ কয়েকটি কারণ উল্লেখ করেছেন চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামিনুর রহমান। তিনি জানান, চুয়াডাঙ্গায় শীতের সময় বেশি শীত ও গরমের সময় বেশি গরম অনুভূত হয় বেশ কয়েকটি কারণে। এরমধ্যে একটি হচ্ছে ভৌগোলিক কারণ। চুয়াডাঙ্গা জেলার অবস্থান কর্কটক্রান্তি রেখার খুব কাছাকাছি। আর এ কারণেই শীতের সময় বেশি শীত ও গরমের সময় বেশি গরম অনুভূত হয়। এ ছাড়া চুয়াডাঙ্গা জেলায় গাছপালা কমে যাওয়ায় উষ্ণতা বাড়ছে। পানির স্তর নিচে নেমে যাওয়াও অন্যতম প্রধান কারণ। এ জেলায় অপেক্ষাকৃত কম জলাভূমি রয়েছে। জলাভূমি বেশি থাকলে শীতের সময় তা শীত ধারণ করে ঠান্ডা কমিয়ে দিতে পারে। আর গরমের সময় জলাভূমির স্বল্পতার জন্য আর্দ্রতা ধরে রাখা যায় না। তাই বেশি গরম অনুভূত হয়। জামিনুর রহমান জানান, শীত ও গ্রীষ্ম উভয়েই উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে বাংলাদেশে আসে। অর্থাৎ ভারতের কাশ্মীর, দিল্লি—এসব এলাকা থেকে বাংলাদেশের দিকে আসে। আবার পশ্চিমবঙ্গের তাপপ্রবাহের প্রভাব পড়ে এ জেলায়। পশ্চিমবঙ্গের তাপমাত্রা বাড়লে চুয়াডাঙ্গার তাপমাত্রাও বাড়ে।  এদিকে, গত ১০ বছর জেলার তাপমাত্রা পর্যবেক্ষণ করে দেখা গেছে, ২০১৪ সালের ৯ জানুয়ারি চুয়াডাঙ্গার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৬ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ২০১৫ সালের ১ ফেব্রুয়ারি ছিল ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২০১৬ সালের ২৪ জানুয়ারি ৬ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২০১৭ সালের ১৪ জানুয়ারি ৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২০১৮ সালের ৯ জানুয়ারি ৫ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২০১৯ সালের ১৬ জানুয়ারি ৬ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২০২০ সালের ২৫ জানুয়ারি ৬ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২০২১ সালের ১ ফেব্রুয়ারি ৫ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২০২২ সালের ২৯ জানুয়ারি ৮ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২০২৩ সালের ১২ জানুয়ারি ৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস ও ২০২৪ সালের ২৩ জানুয়ারি ৬ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।  তীব্র গরমেরও রেকর্ড রয়েছে এ জেলার। গত ১০ বছর জেলার তাপমাত্রা পর্যবেক্ষণ করে দেখা গেছে, ২০১৪ সালের ২১ মে চুয়াডাঙ্গা জেলায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৪৩ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ২০১৫ সালের ২২ মে তাপমাত্রা ছিল ৩৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি, ২০১৬ সালে ১১ ও ২২ এপ্রিল ৪০ দশমিক ৬ ডিগ্রি, ২০১৭ সালের ৩ এপ্রিল ৩৮ দশমিক ৫ ডিগ্রি, ২০১৮ সালের ১৮ জুন ৩৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি, ২০১৯ সালের ২৮ এপ্রিল ৩৯ দশমিক ৪ ডিগ্রি, ২০২০ সালের ৭ এপ্রিল ৩৯ দশমিক ২ ডিগ্রি, ২০২১ সালের ২৫ এপ্রিল ৪০ দশমিক ৫ ডিগ্রি এবং ২০২২ সালের ২৪ ও ২৫  এপ্রিল ওই বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ২০২৩ সালের ১৯ ও ২০ এপ্রিল ওই তাপমাত্রা ছিল ৪২ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া চলতি মৌসুমে এখনও পর্যন্ত চারবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে এ জেলায়। আজ চুয়াডাঙ্গায় মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
পালিয়ে আসা ২৮৫ সীমান্তরক্ষীকে ফেরত নিচ্ছে মিয়ানমার
ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষ, নিহত ৩
পর্তুগালে বাংলাদেশি স্থপতি মেরিনা তাবাসসুমের স্থাপত্য প্রদর্শনী
হাসপাতালের কার্ডিয়াক আইসিইউ পুড়ে ছাই, রক্ষা পেল ৭ শিশু
আইপিএল ২০২৪ / টস হেরে ব্যাটিংয়ে চেন্নাই সুপার কিংস
বিএনপি এখন পথহারা পথিক : ওবায়দুল কাদের
ইসরায়েলি হামলার প্রতিশোধের বিষয়ে যা জানাল ইরান
শিল্পী সমিতির নির্বাচন / ভোটগ্রহণ শেষ, কিছুক্ষণের মধ্যেই গণনা শুরু
বাংলাদেশ সব দিক দিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে : সমাজকল্যাণমন্ত্রী
‘রিয়াল মাদ্রিদে আমার বিদায়ের সময় কেঁদেছিলেন আনচেলত্তি’
চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ৪১ দশমিক ৫ ডিগ্রি, হিট এলার্ট জারি 
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়
কৃষক লীগ নেতাদের গণভবনের শাক-সবজি উপহার দিলেন প্রধানমন্ত্রী
ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গড়ার কাজ শুরু করেছেন প্রধানমন্ত্রী : অর্থমন্ত্রী
পালিয়ে আসা ২৮৫ সীমান্তরক্ষীকে ফেরত নিচ্ছে মিয়ানমার
সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির হামলা থেকে বাঁচতে সীমান্ত অতিক্রম করে বাংলাদেশে পালিয়ে আসা মিয়ানমারের ২৮৫ জন বর্ডার গার্ড পুলিশ (বিজিপি) ও সেনা সদস্যকে ফেরত পাঠানো হবে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) বিকেলে কয়েকটি গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান। বঙ্গবন্ধুর ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ ও ‘কারাগারের রোজনামচা’র অহমিয়া ভাষায় রূপান্তরিত সংস্করণ, আসামের কবি ও গবেষক ড. রীতা চৌধুরী রচিত মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক ‘জিরো আওয়ার’ এবং একুশে পদকপ্রাপ্ত সাংবাদিক জাফর ওয়াজেদ রচিত ‘ভুবন জোড়া শেখ হাসিনার আসনখানি’গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন উপলক্ষে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।   মন্ত্রী বলেন, ‘গত কয়েক দিনে মিয়ানমার থেকে ২৮৫ বিজিপি ও সেনা সদস্য বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে। তাদের ২২ এপ্রিল নৌপথে ফেরত দেওয়া হবে। একই দিনে মিয়ানমারে আটকা পড়া ১৫০ বাংলাদেশি ফেরত আসবে ।’   শেখ হাসিনা শুধু বাংলাদেশের নেতা নন উল্লেখ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘তিনি এখন বিশ্বনেতায় রূপান্তরিত হয়েছেন, তার মতো নেতৃত্ব সারাবিশ্বে বিরল। বিদেশি নেতারা তার প্রসংশা করে চলেছেন।’   হাছান মাহমুদ আরও বলেন, ‘যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক শেখ হাসিনাকে বলেছেন, আপনি শুধু আমারই নন, আমার পরিবারেরও অনুপ্রেরণা। ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত আমার সঙ্গে দেখা করে বলেছেন, ‘আমরা যদি আরব বিশ্বে একজন শেখ হাসিনা পেতাম তাহলে আজ গাজায় যুদ্ধ হতো না।’   পাকিস্তানের নেওয়াজ শরিফও প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসা করেছেন বলে জানান ড. হাছান মাহমুদ।   শেখ হাসিনাকে মৃত্যুঞ্জয়ী আখ্যায়িত করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, শেখ হাসিনা সব বাধাকে প্রতিহত করে সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছেন। তাকে বারবার জিয়াউর রহমান, এরশাদ এবং খালেদা জিয়া হত্যার চেষ্টা করেছেন। কিন্তু তারা ব্যর্থ হয়েছেন।  
জাতীয় পতাকার নকশাকারের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
জাতীয় পতাকার নকশাকারের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
ভাষানটেক পুনর্বাসন প্রকল্পের কাজ পুনরায় শুরুর বিষয়ে বৈঠক
ভাষানটেক পুনর্বাসন প্রকল্পের কাজ পুনরায় শুরুর বিষয়ে বৈঠক
‘স্বচ্ছতা ও পেশাদারিত্বের সঙ্গে সরকারি অনুদানের চলচ্চিত্র বাছাই হবে’
‘স্বচ্ছতা ও পেশাদারিত্বের সঙ্গে সরকারি অনুদানের চলচ্চিত্র বাছাই হবে’
শিশুখাদ্যে অতিরিক্ত চিনির বিষয়টি ব্যাখ্যা দিলো নেসলে
শিশুখাদ্যে অতিরিক্ত চিনির বিষয়টি ব্যাখ্যা দিলো নেসলে
জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাস মারা গেছেন
জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাস মারা গেছেন
শিল্পী সমিতির নির্বাচন / সহকর্মী ও গণমাধ্যমকে এড়িয়ে গেলেন ইলিয়াস কাঞ্চন
শিল্পী সমিতির নির্বাচন / ভোটগ্রহণ শেষ, কিছুক্ষণের মধ্যেই গণনা শুরু
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির দ্বি-বার্ষিক (২০২৪-২৬) নির্বাচনের ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে।কিছুক্ষণের মধ্যেই শুরু হবে গণনার কাজ। এর আগে শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৯টায় শুরু হয়ে এক ঘণ্টা বিরতি দিয়ে ভোটগ্রহণ চলে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা পর্যন্ত।  বিকেল সাড়ে ৫টায় ভোট শেষ হওয়ার কথা থাকলেও ভোটাররা লাইনে থাকায় ভোটগ্রহণে আরও প্রায় এক ঘণ্টা সময় লাগে।  ২০২৪-২৬ মেয়াদের এ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে দুটি প্যানেল। একটিতে আছেন মিশা সওদাগর ও মনোয়ার হোসেন ডিপজল। অন্যটিতে সোনালি দিনের নায়ক মাহমুদ কলি ও চিত্রনায়িকা নিপুণ আক্তার। মিশা-ডিপজল পরিষদে সহসভাপতির পদে লড়বেন মাসুম পারভেজ রুবেল ও ডিএ তায়েব, সহ-সাধারণ সম্পাদক আরমান, সাংগঠনিক সম্পাদক জয় চৌধুরী, আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক আলেকজান্ডার বো, দপ্তর ও প্রচার সম্পাদক জ্যাকি আলমগীর, সংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক ডন এবং কোষাধ্যক্ষ পদপ্রার্থী কমল। এ ছাড়াও কার্যকরী পরিষদের সদস্য পদে নির্বাচন করছেন অভিনেত্রী সুচরিতা, রোজিনা, আলীরাজ, সুব্রত, দিলারা ইয়াসমিন, শাহনূর, নানা শাহ, রত্না কবির, চুন্নু, সাঞ্জু জন, ফিরোজ মিয়া। অন্যদিকে, মাহমুদ কলি-নিপুণ প্যানেলে সহসভাপতি পদে লড়বেন ড্যানি সিডাক ও অমিত হাসান, সহ-সাধারণ সম্পাদক বাপ্পি সাহা, সাংগঠনিক সম্পাদক অঞ্জনা রহমান, আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক মারুফ আকিব, দপ্তর ও প্রচার সম্পাদক কাবিলা, সংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক মামনুন হাসান ইমন ও কোষাধ্যক্ষ পদে অভিনেতা আজাদ খান। এ ছাড়া কার্যকরী পরিষদের সদস্য পদে সুজাতা আজিম, নাদের চৌধুরী, পীরজাদা হারুন, পলি, জেসমিন আক্তার, তানভীর তনু, মো. সাইফুল, সাদিয়া মির্জা, সনি রহমান, হেলেনা জাহাঙ্গীর ও সাইফ খান নির্বাচন করছেন। দুই প্যানেলের বাইরে এ নির্বাচনে আরও ৬ জন স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন। অর্থাৎ মোট ৪৮ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।  
ভোটগ্রহণ শেষ, কিছুক্ষণের মধ্যেই গণনা শুরু
এফডিসিতে শাবনূর, ভোট চাইতে হুমড়ি খেয়ে পড়লেন প্রার্থীরা
সকাল থেকে বিএফডিসিতে চলছে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির দ্বি-বার্ষিক নির্বাচন। বিকেলের দিকে ভোট দিতে আসেন এক সময়ের আলোচিত চিত্রনায়িকা শাবনূর।  এ সময় তাকে পেয়ে ঘিরে ধরেন দীর্ঘদিনের সহকর্মীরা। আর প্রার্থীরা হুমড়ি খেয়ে পড়েন ভোট চাইতে। পরে পুলিশের সহায়তায় ভোটকেন্দ্রে প্রবেশ করেন তিনি। প্রসঙ্গত, ২০২৪-২৬ মেয়াদের এই নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে দুটি প্যানেল। একটিতে আছেন মিশা সওদাগর ও মনোয়ার হোসেন ডিপজল। অন্যটিতে সোনালি দিনের নায়ক মাহমুদ কলি ও চিত্রনায়িকা নিপুণ আক্তার। ২১ সদস্যবিশিষ্ট কমিটিতে স্থান পেতে এবারের নির্বাচনে ৬ জন স্বতন্ত্রসহ ২টি প্যানেল থেকে মোট ৪৮ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। মোট ভোটার সংখ্যা ৫৭০ জন। তারাই বেছে নেবেন আগামী দুই বছরের চলচ্চিত্র শিল্পীদের নেতা-অভিভাবকদের।
এফডিসিতে শাবনূর, ভোট চাইতে হুমড়ি খেয়ে পড়লেন প্রার্থীরা
শিল্পী সমিতির নির্বাচন / ভোট দিয়ে যা বললেন অনন্ত জলিল
সকাল থেকে বিএফডিসিতে চলছে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির দ্বি-বার্ষিক নির্বাচন। দুপুরের পর ভোট দিতে আসেন ব্যবসায়ী, প্রযোজক ও চিত্রনায়ক অনন্ত জলিল। ভোটদান শেষে তিনি বলেন, নির্বাচনে জয়-পরাজয় থাকবে। এটা মেনে নিয়েই আমাদের এগিয়ে যেতে হবে। যারা জয়ী হবেন, তাদের সবার সঙ্গে বসে আলোচনা করব। যারা পরাজিত হবেন তাদের সঙ্গেও বসব।  সামনে চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন করবেন কি না জানতে চাইলে অনন্ত জলিল বলেন, আমি এত বড় মানুষ না, নেতাও না। তবে আমি চাই চলচ্চিত্রের উন্নয়ন। সবাইকে সঙ্গে নিয়েই কাজ করতে চাই। এ সময় অনন্ত জলিলের সঙ্গে ছিলেন অভিনেত্রী বর্ষা ও নির্মাতা মো.ইকবাল। ২০২৪-২৬ মেয়াদের এই নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে দুটি প্যানেল। একটিতে আছেন মিশা সওদাগর ও মনোয়ার হোসেন ডিপজল। অন্যটিতে সোনালি দিনের নায়ক মাহমুদ কলি ও চিত্রনায়িকা নিপুণ আক্তার। ২১ সদস্যবিশিষ্ট কমিটিতে স্থান পেতে এবারের নির্বাচনে ৬ জন স্বতন্ত্রসহ ২টি প্যানেল থেকে মোট ৪৮ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
ভোট দিয়ে যা বললেন অনন্ত জলিল
শিল্পী সমিতির নির্বাচন / টাকা দেওয়ার অভিযোগ নিয়ে মুখ খুললেন ডিপজল
সকাল থেকে বিএফডিসিতে চলছে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির দ্বি-বার্ষিক নির্বাচন। শেষ হওয়ার কথা বিকেল ৫টা পর্যন্ত উল্লেখ থাকলেও আধাঘণ্টা বাড়ানো হয়েছে। এদিকে বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) ভোটারদের টাকা দেওয়ার অভিযোগ ওঠে সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী মনোয়ার হোসেন ডিপজলের বিরুদ্ধে। তার বিরুদ্ধে এ অভিযোগ করেন মাহমুদ কলি-নিপুণ আক্তার পরিষদের সদস্য পদপ্রার্থী সাদিয়া মির্জা।  তিনি নির্বাচন পরিচালনাকারী প্রধান নির্বাচন কমিশনার খোরশেদ আলম খসরুর কাছে প্রমাণ হিসেবে পেনড্রাইভে করে একটি ভিডিও সরবরাহ করেন। পরে নোটিশ দিয়ে বিষয়টির ব্যাখ্যা চায় নির্বাচন কমিশন। এবার সেই অভিযোগের বিষয়ে মুখ খুললেন ডিপজল। তিনি বলেন, ‘টাকা আমরা দিছি না উনারা দিছে, ফুটেজও অনেকের কাছে আছে। এসব অভিযোগ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, বানানো।’ তিনি আরও বলেন, জয়ের জন্যই সবাই প্রত্যাশা করেন। আমিও শতভাগ আশাবাদী। প্রসঙ্গত, শিল্পী সমিতির নির্বাচনী নীতিমালার দুই ও তিন নম্বরে বলা আছে, কোনো ভোটারকে ভোট দেওয়া বা প্রচারণা করার জন্য অবৈধভাবে টাকা লেনদেন করা যাবে না বা টাকা-পয়সা দিয়ে ভোটের প্রতিশ্রুতি নেওয়া যাবে না।
টাকা দেওয়ার অভিযোগ নিয়ে মুখ খুললেন ডিপজল
যে কারণে গরম আর শীত বেশি চুয়াডাঙ্গায়
ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষ, নিহত ৩
নারী হাজতিকে নির্যাতন, প্রধান কারারক্ষীসহ ৩ জন বদলি
চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ৪১ দশমিক ৫ ডিগ্রি, হিট এলার্ট জারি 
রাজশাহীতে ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা 
রাজশাহী জেলার ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে তীব্র তাপপ্রবাহ। ফলে প্রতিদিনই বাড়ছে তাপমাত্রা। শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) বিকেল সাড়ে ৪ টায় রাজশাহীতে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়ায়। এর আগে বৃহস্পতিবার ৩৯ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। তবে গত কিছুদিন ধরে রাজশাহীতে ৩৮ থেকে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা ওঠানামা করছে। তবে আজ হঠাৎ করেই তাপমাত্রা ৪১ এ পৌঁছিয়েছে। এতে করে জনজীবনে চরম দুর্ভোগ নেমে এসেছে। বিশেষ করে যারা খেটে খাওয়া নিম্ন আয়ের মানুষ তারা সব থেকে বেশি বিপাকে পড়েছে।  রাজশাহী আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের পর্যবেক্ষক গাউসুজামাব বলেন, রাজশাহী অঞ্চলের ওপর দিয়ে মাঝারি তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছিল। তবে আজ শুক্রবার বিকেল থেকে তীব্র তাপ প্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এই জেলার ওপর দিয়ে।   তিনি আরও জানান, তীব্র তাপপ্রবাহ আরও কয়েক দিন থাকতে পারে এবং তাপমাত্রা আরও বাড়তে পারে। এছাড়া রাতের তাপমাত্রাও দু-এক ডিগ্রি কমতে পারে। তবে একয়েক দিনের মধ্যে খুব একটা বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা নেই।   
পর্তুগালে বাংলাদেশি স্থপতি মেরিনা তাবাসসুমের স্থাপত্য প্রদর্শনী
ইসরায়েলি হামলার প্রতিশোধের বিষয়ে যা জানাল ইরান
দুবাই বিমানবন্দরে চরম বিশৃঙ্খলা, দুর্বিষহ জনজীবন
ইরানে ইসরায়েলি হামলা, লাফিয়ে বাড়ল তেল ও স্বর্ণের দাম
ইরানে ইসরায়েলি হামলা, লাফিয়ে বাড়ল তেল ও স্বর্ণের দাম
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তথ্য নাকচ করলো ইরান
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তথ্য নাকচ করলো ইরান
তেহরানে বিমান চলাচল স্বাভাবিক
তেহরানে বিমান চলাচল স্বাভাবিক
ইরানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
ইরানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
‘রিয়াল মাদ্রিদে আমার বিদায়ের সময় কেঁদেছিলেন আনচেলত্তি’
বেটিং কোম্পানির ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হলেন মালান!
আইপিএল ২০২৪ / টস হেরে ব্যাটিংয়ে চেন্নাই সুপার কিংস
চলতি আসরে দুর্দান্ত ছন্দে রয়েছে চেন্নাই সুপার কিংস। আসরে এখনও পর্যন্ত ছয় ম্যাচ জিতে চারটিতেই জয়ের দেখা পেয়েছে পাঁচবারের চ্যাম্পিয়নরা। নিজেদের সপ্তম ম্যাচে লখনৌ সুপার জায়ান্টাসের বিপক্ষে মাঠে নেমেছে চেন্নাই। শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) ঘরের মাঠে টস জিতে চেন্নাইকে ব্যাটিংয়ে আমন্ত্রণ জানিয়েছে লখনৌ। চেন্নাইয়ের একাদশ : রুতুরাজ গায়কোয়াড়, রাচিন রবীন্দ্র, শিভাম ডুবে, আজিঙ্কা রাহানে, মঈন আলী, রবীন্দ্র জাদেজা, মহেন্দ্র সিং ধোনি, দীপক চাহার, তুশার দেশপান্ডে, মোস্তাফিজুর রহমান ও মাথিশা পাথিরানা। লখনৌ একাদশ : কুইন্টন ডি কক, লোকেশ রাহুল (অধিনায়ক), দীপক হুদা, মার্কাস স্টোইনিস, নিকোলাস পুরান, আয়ুশ বাদোনি, ক্রুনাল পান্ডিয়া, রবি বিষ্ণয়, যশ ঠাকুর, মাট হেনরি, মহসিন খান।
কলকাতাকে হারাতে জার্সি বদল কোহলিদের
কলকাতাকে হারাতে জার্সি বদল কোহলিদের
মোস্তাফিজ ইস্যুতে বিসিবিকে ধুয়ে দিলেন ভারতের সাবেক তারকা
মোস্তাফিজ ইস্যুতে বিসিবিকে ধুয়ে দিলেন ভারতের সাবেক তারকা
রোনালদোর পাওনা ১১৩ কোটি টাকা দিতে জুভেন্টাসকে নির্দেশ
রোনালদোর পাওনা ১১৩ কোটি টাকা দিতে জুভেন্টাসকে নির্দেশ
হলিউড-বলিউড হার মানবে যাদের কাছে!
হলিউড-বলিউড হার মানবে যাদের কাছে!
নতুন রেকর্ডে ট্রেবলের পথে লেভারকুসেন
নতুন রেকর্ডে ট্রেবলের পথে লেভারকুসেন
প্রেমিকের কাছে মেয়েরা যে ৭ জিনিস প্রত্যাশা করেন
বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই মেয়েরা অভিমানী প্রকৃতির হয়। তারা চায় না বলতেই যেন প্রিয় মানুষটি তার মনের কথা বুঝে যায়। মনে মনে অনেকে কল্পনার রাজ্যও গড়ে তোলে। এরপর যখন প্রিয় মানুষটি তার মনের কথা বুঝতে পারে না তখনি অভিমান হয় প্রেমিকার। আর এ কারনেই মেয়েদের তার প্রিয় মানুষটিকে নিয়ে একটা কমন অভিযোগ হলো- কেউ তাদের বুঝতে পারে না। অবশ্য এই দায় ছেলেরাও স্বীকার করে নিয়েছে যে, মেয়েদের মন বোঝার সাধ্য তাদের নেই। আসলেই কি নেই? মেয়েরা আসলে এমন কী চায় যে তাদের বুঝতে পারা সহজ হয় না? না-কি এই বুঝতে না পারার পেছনে ছেলেদের আগ্রহেরও অভাব রয়েছে? একটি প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে যাওয়ার পর পরস্পরের প্রতি অভিযোগের তীর ছুঁড়তে থাকা সহজ। কিন্তু একে অন্যকে বুঝে সামনে এগিয়ে যাওয়া সহজ নয়। সেজন্য দু’জনের আগ্রহ কিংবা টান থাকা চাই। প্রেমিকের কাছে মেয়েদের চাওয়া খুব বেশি থাকে না, যদি তা সত্যিই প্রেম হয়। ছোট ছোট বিষয়ে খেয়াল রাখলেই তাদের মন জয় করা সম্ভব। জেনে নিন মেয়েরা প্রেমিকের কাছে  প্রত্যাশা করে এমন ৭টি জিনিস-  ​১. সবকিছুতেই থাকবেন পাশে​ মেয়েরা সাধারণত তার প্রেমিকের কাছে সব বিষয়ে সাহায্য চান না। কিন্তু তারা আশা করেন যে, মনের মানুষ সবসময় তাদের মাথায় ছাতার মতো ছায়া দেবেন। তাই এবার থেকে প্রেমিকাকে সমস্যায় দেখলে কোনও দিকে না তাকিয়ে দ্রুত  তা সমাধানের কাজে লেগে পড়ুন। আশা করছি, এই কাজটা করলেই প্রেমিকার মনে হৃদয়ে চিরস্থান পেতে সুবিধা হবে।  ২. দেবেন সম্মান​ ২০২৪ সালে দাঁড়িয়েও অনেক ছেলে মেয়েদের কোনও রকম সম্মান দেন না। আর এই বিষয়টাই তাদের প্রেমের পথে অন্তরায়। তাই নিজের সম্পর্ককে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ইচ্ছে থাকলে প্রেমিকাকে যথাযোগ্য সাম্মান দিন। আর এই কাজটা গোপনে নয়, সবার সামনেই করুন। আশা করছি, এই কাজটা করলেই আপনাদের প্রেমের রাস্তায় কোনও বাধা বিপত্তি মুখ তুলতে পারবে না। বরং আপনারা হেসেখেলে আগামীদিনগুলো কাটাতে পারবেন। ​​৩. নিজের থেকেও আপন​ মেয়েরা প্রেমিকের অকৃত্রিম ভালোবাসা চান। এমনকী প্রেমিক যাতে নিজের থেকেও তাকে বেশি ভালোবাসেন, এই বিষয়টাও মনে মনে আশা করেন তারা। তাই আর সময় নষ্ট না করে আজ থেকেই প্রেমিকাকে ভালোবাসায় ভরিয়ে দিন। তাকে সবসময় প্রেমের কথা বলুন। ব্যস, তাহলেই খেলা ঘুরে যাবে। তারপর তিনি আপনার সঙ্গে সারাজীবন হাতে হাত রেখে চলার জন্য অঙ্গিকারবদ্ধ হয়ে পড়বেন। ​৪. সততার নেই বিকল্প​ প্রেমের গাড়ি এগিয়ে নিয়ে যেতে চাইলে সবসময় সত্যি কথা বলতে হবে। এমনকী প্রেমিকার থেকে কোনো কিছু লুকানো চলবে না। কারণ প্রেমিকা যে গোপনে আপনার থেকে সততাই আশা করেন। তাই এতদিনের ভুল শুধরে নিতে চাইলে প্রেমিকাকে সবসময় সত্যি কথা বলুন। এমনকী কোথাও কোনও ভুল হলে, সেই কথাও সময় করে জানিয়ে দিন।  ​৫. সবসময় রাখবেন ভালো​ আমাদের সকলের জীবনের লক্ষ্যই হলো ভালো থাকা। আর মেয়েরাও ঠিক একই পথের পথিক। তাই তারা আশা করেন যে তার মনের রাজকুমার তাকে সবসময় হাসিখুশি রাখবে। সুতরাং প্রেমিকার মনে চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত করতে চাইলে তাকে সবসময় ভালো রাখার চেষ্টা করতে হবে। আর এই কাজটা করলেই কিন্তু তিনি আপনাকে নিজের থেকেও বেশি ভালোবাসবেন। ৬. মনোযোগ মেয়েরা প্রেমিকের কাছ থেকে মনোযোগ প্রত্যাশা করে। প্রেমিক যদি তার কথা মন দিয়ে শোনে, কোনো সমস্যায় সমাধান খুঁজে দেয়, মানসিকভাবে সমর্থন দেয় তাহলে মেয়েরা খুশি হয়। আর যদি প্রেমিক নিজের মতো ব্যস্ত থাকে, প্রেমিকার কথার দিকে মনোযোগ না দিয়ে ফোন কিংবা সোস্যাল মিডিয়ায় সময় কাটায় তখন বিরক্তি চলে আসে।  ৭. সারপ্রাইজ মুখে না বললেও একথা সত্যি যে মেয়েরা সারপ্রাইজ পেতে ভালোবাসে। অবশ্য সারপ্রাইজ পেতে পছন্দ করে না এমন মানুষ কমই পাওয়া যাবে। তবে তুলনামূক ছেলেদের থেকে বেশি মেয়েরা সারপ্রাইজ পেতে পছন্দ করে। খুব দামি কিছু হতে হবে তা কিন্তু নয়। চাইলে একটি চকোলেট কিংবা ফুল দিয়েও তাকে চমকে দেওয়া যায়। প্রেমিকাকে খুশি রাখতে এটুকু তো সামান্যই, নয় কি!
মাশরুমের উপকারিতা ও যেভাবে খাবেন
মাশরুমের উপকারিতা ও যেভাবে খাবেন
গরমে ঘন ঘন হিট ক্র্যাম্প, যাদের ঝুঁকি বেশি 
গরমে ঘন ঘন হিট ক্র্যাম্প, যাদের ঝুঁকি বেশি 
গরমে আরাম দেবে আম পান্না
গরমে আরাম দেবে আম পান্না
অনলাইন জরিপ
পরীমণিকে আদালতে হাজির হতে সমন জারি
‘নাসিরকে হত্যা করতে চেয়েছিলেন পরীমণি’
‘নাসিরকে হত্যা করতে চেয়েছিলেন পরীমণি’
এনটিআরসিএ / গণবিজ্ঞপ্তিতে ৩৫ ঊর্ধ্বদের আবেদনের সুযোগ দেওয়ার নির্দেশ
গণবিজ্ঞপ্তিতে ৩৫ ঊর্ধ্বদের আবেদনের সুযোগ দেওয়ার নির্দেশ
ভারতে প্রশিক্ষণ নিতে যাচ্ছেন আরও ৫০ বিচারক
ভারতে প্রশিক্ষণ নিতে যাচ্ছেন আরও ৫০ বিচারক
ভারতে যাচ্ছেন আরও ৫০ বিচারক
অধস্তন আদালতের ৫০ জন বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তা ভারত যাচ্ছেন আগামী মে মাসে। এদের মধ্যে রয়েছেন সহকারী জজ, সিনিয়র সহকারী জজ, যুগ্ম জেলা ও জজ, অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ, জেলা ও দায়রা জজ এবং সমপর্যায়ের কর্মকর্তারা। সেখানে তারা ন্যাশনাল জুডিসিয়াল একাডেমি ও একটি স্টেট একাডেমিতে প্রশিক্ষণে অংশ নেবেন। আগামী ৬ মে থেকে ১৬ মে পর্যন্ত ১০ দিন তরা দেশটিতে অবস্থান করবেন। এ প্রশিক্ষণের যাবতীয় ব্যয় ভারত সরকার বহন করবে। সুপ্রিম কোর্টের সঙ্গে পরামর্শ করে এ অনুমতি দেয় আইন মন্ত্রণালয়। সম্প্রতি এ বিষয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগের বিচার শাখা-৩ একটি বিজ্ঞপ্তি দেয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের পরামর্শের পরিপ্রেক্ষিতে আগামী ৬ থেকে ১৬ মে পর্যন্ত ভারতের ন্যাশনাল জুডিসিয়াল একাডেমি, ভূপাল ও একটি স্টেট জুডিসিয়াল একাডেমিতে অনুষ্ঠিতব্য প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণের জন্য বাংলাদেশ জুডিসিয়াল সার্ভিসের ৫০ জন বিচারককে অনুমতি দেওয়া হলো। বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, প্রশিক্ষণের যাবতীয় ব্যয় ভারত সরকার বহন করবে। এতে বাংলাদেশ সরকারের কোনো আর্থিক সংশ্লেষ নেই। এর আগে ২০১৭ সালে বাংলাদেশের বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ ও সামর্থ্য বাড়ানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্ট এবং ভারতের ন্যাশনাল জুডিসিয়াল একাডেমির মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। সমঝোতা স্মারক নিয়ে তৎকালীন প্রধান বিচারপতি বলেছিলেন, পৃথিবীর প্রত্যেকটা দেশে উচ্চ আদালতের বিচারকদের জন্য ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা আছে। ভারতের প্রত্যেকটা রাজ্যে একটি জুডিসিয়ারি ট্রেনিং ইনস্টিটিউট আছে উচ্চ আদালতের বিচারকদের ট্রেনিংয়ের জন্য। ভূপালে তাদের জাতীয় জুডিসিয়ারি একাডেমি আছে। সেখানে আমাদের পনের-ষোলশ বিচারকের ট্রেনিংয়ের জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়েছি।’ এরপর প্রথমবারের মতো ওই বছরের ১০ থেকে ২৪ অক্টোবর পর্যন্ত প্রশিক্ষণ নিতে ভারতে যান বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তারা। এরইমধ্যে অনেক বিচারক প্রশিক্ষণ নিয়েছেন। গতবছরও ৯ থেকে ১৯ অক্টোবর ৫০ বিচারপতি প্রশিক্ষণ নেন।
ভারতে যাচ্ছেন আরও ৫০ বিচারক
ড. ইউনূসের জামিনের মেয়াদ বাড়াল
শ্রম আইন লঙ্ঘন মামলায় নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের জামিনের মেয়াদ আরও বাড়িয়েছেন আদালত। মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) সকালে ঢাকার শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালে গিয়ে ড. ইউনূস স্থায়ী জামিনের আবেদন করলে আদালত আগামী ২৩ মে পর্যন্ত জামিন মঞ্জুর করেন।  এই মামলায় ড. ইউনূস ছাড়াও গ্রামীণ টেলিকমের আরও তিন শীর্ষ কর্মকর্তার জামিনের মেয়াদ একই সময়ের জন্য বৃদ্ধি করেন শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালের বিচারক এম এ আউয়াল।  তারা হলেন প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক আশরাফুল হাসান, নুরজাহান বেগম ও মোহাম্মদ শাহজাহান। আদালতে আসামিদের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন। তার সঙ্গে ছিলেন ব্যারিস্টার খাজা তানভীর আহমেদ ও এস এম মিজানুর রহমান। এর আগে, গত ৩ মার্চ এই মামলায় তাদের জামিনের মেয়াদ বাড়ান আদালত। সেদিন পরবর্তী শুনানির জন্য ১৬ এপ্রিল দিন ধার্য করেন আদালত। উল্লেখ্য, ২০২১ সালের সেপ্টেম্বরে ড. ইউনূসসহ চারজনের বিরুদ্ধে শ্রম ট্রাইব্যুনালে মামলাটি করা হয়। এরপর গত বছরের ৬ জুন মামলায় অভিযোগ গঠন করা হয়। একই বছরের ২২ আগস্ট সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়ে শেষ হয় ৯ নভেম্বর। গত ২৪ ডিসেম্বর যুক্তিতর্ক শুনানি শেষ হয়। পরে চলতি বছরের ১ জানুয়ারি ইউনূসসহ চারজনকে ছয় মাসের কারাদণ্ড ও ৩০ হাজার টাকা করে জরিমানা করেন আদালত। আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, শ্রম আইন ২০০৬ ও শ্রম বিধিমালা ২০১৫ অনুযায়ী, গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক বা কর্মচারীদের শিক্ষানবিশকাল পার হলেও তাদের নিয়োগ স্থায়ী করা হয়নি। প্রতিষ্ঠানে কর্মরত শ্রমিক বা কর্মচারীদের মজুরিসহ বার্ষিক ছুটি, ছুটি নগদায়ন ও ছুটির বিপরীতে নগদ অর্থ দেওয়া হয়নি। গ্রামীণ টেলিকমে শ্রমিক অংশগ্রহণ তহবিল ও কল্যাণ তহবিল গঠন করা হয়নি। লভ্যাংশের ৫ শতাংশের সমপরিমাণ অর্থ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন আইন অনুযায়ী গঠিত তহবিলে জমা দেওয়া হয়নি।
ড. ইউনূসের জামিনের মেয়াদ বাড়াল
শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালে আজ স্থায়ী জামিন চাইবেন ড. ইউনূস
শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত হয়ে শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের করা মামলায় ৬ মাসের সাজাপ্রাপ্ত নোবেলজয়ী ড. ইউনূসের আজ স্থায়ী জামিন আবেদন করার কথা রয়েছে।    মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) সকালে শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালে হাজির হয়ে স্থায়ী জামিন চাইবেন বলে নিশ্চিত করেন ড. ইউনূসের আইনজীবী ব্যারিস্টার আবদুল্লাহ আল মামুন। তিনি বলেন, গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান ও নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ চারজনের জামিনের মেয়াদ শেষ পর্যায়ে। তাই শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় ৬ মাসের সাজাপ্রাপ্ত নোবেলজয়ী ড. ইউনূস মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালে হাজির হয়ে স্থায়ী জামিন চাইবেন। তিনি আরও বলেন, মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালে সাজার বিরুদ্ধে ড. ইউনূসের আপিল শুনানি হবে। সকাল ১০টার পর তিনি আদালতে উপস্থিত হতে পারেন। ৩ মার্চ ড. ইউনূসসহ চার জনের জামিনের মেয়াদ বাড়িয়েছিলেন শ্রম আপিলের ট্রাইব্যুনাল। একই সঙ্গে মামলার পরবর্তী শুনানির জন্য ১৬ এপ্রিল দিন ধার্য করেন আদালত। ওইদিন পর্যন্ত চারজনের জামিন মঞ্জুর করা হয়েছে বলে জানান আইনজীবীরা। অপর তিনজন হলেন-গ্রামীণ টেলিকমের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আশরাফুল হাসান, পরিচালক নুর জাহান বেগম ও মো. শাহজাহান। গত ৩ মার্চ শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান (ভারপ্রাপ্ত) সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ এম এ আউয়াল এ আদেশ দেন। ড. ইউনূসসহ চারজনের পক্ষে আদালতে ওইদিন ছিলেন ব্যারিস্টার মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন। তার সঙ্গে ছিলেন ব্যারিস্টার খাজা তানভীর আহমেদ ও এস এম মিজানুর রহমান। কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন সিনিয়র অ্যাডভোকেট মো. খুরশীদ আলম খান ও আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের দায়িত্বরত চিফ প্রসিকিউটর সৈয়দ হায়দার আলী। এ সময় ড. ইউনূসসহ অন্য তিন বিবাদী গ্রামীণ টেলিকমের এমডি মো. আশরাফুল হাসান, পরিচালক নুরজাহান বেগম ও মো. শাহজাহান আদালতে উপস্থিত ছিলেন। মামলায় অভিযোগ আনা হয়, শ্রম আইন ২০০৬ ও শ্রম বিধিমালা ২০১৫ অনুযায়ী, গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক বা কর্মচারীদের শিক্ষানবিশকাল পার হলেও তাদের নিয়োগ স্থায়ী করা হয়নি। প্রতিষ্ঠানে কর্মরত শ্রমিক বা কর্মচারীদের মজুরিসহ বার্ষিক ছুটি, ছুটি নগদায়ন ও ছুটির বিপরীতে নগদ অর্থ দেওয়া হয়নি। গ্রামীণ টেলিকমে শ্রমিক অংশগ্রহণ তহবিল ও কল্যাণ তহবিল গঠন করা হয়নি। লভ্যাংশের ৫ শতাংশের সমপরিমাণ অর্থ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন আইন অনুযায়ী গঠিত তহবিলে জমা দেওয়া হয়নি।  
শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালে আজ স্থায়ী জামিন চাইবেন ড. ইউনূস
মঙ্গলবার স্থায়ী জামিন চাইবেন ড. ইউনূস
শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান ড. মুহাম্মদ ইউনূস শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালে হাজির হচ্ছেন আগামীকাল মঙ্গলবার। আদালতের কাছে স্থায়ী জামিন চাইবেন তিনি। একই আবেদন নিয়ে এদিন ট্রাইব্যুনালে হাজির হবেন এ মামলায় সাজাপ্রাপ্ত অপর তিন আসামীও।  সোমবার (১৫ এপ্রিল) ড. ইউনূসের আইনজীবী ব্যারিস্টার আবদুল্লাহ আল মামুন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।  তিনি বলেছেন, আগামীকাল সকাল ১০টায় ড. ইউনূসসহ চারজন শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালে যাবেন। যদিও কাল আপিল শুনানির দিন ধার্য রয়েছে, কিন্তু বিচারক সংকটের কারণে তার শুনানি শুরু হওয়া অনেকটাই অনিশ্চিত। এর আগে গত ২৮ জানুয়ারি শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে দায়ের হওয়া মামলার রায় চ্যালেঞ্জ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ চারজনের আপিলের প্রেক্ষিতে তাদেরকে জামিন দেন শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনাল। একইসঙ্গে আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করেন আদালত। সেদিন শ্রম আদালতের দেওয়া সাজাও স্থগিত করেন শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনাল। ড. ইউনূসের আইনজীবী আবদুল্লাহ আল-মামুন বলছেন, মামলায় শ্রমে আদালতে যে রায় হয়েছে সেটা সম্পূর্ণ অবৈধ। ৩০৭ ধারা অনুযায়ী এ মামলায় শাস্তি দেয়ার বিধান নেই। কারণ, শ্রম আইনের ২৩৬ ধারা অনুযায়ীই এ মামলার শাস্তির বিধান আছে। এ ধারাতেই বলা আছে, যদি বকেয়া থাকে তাহলে সেটা পরিশোধের জন্য নির্দিষ্ট সময় দেওয়া হবে। এটা না করলে ১ লাখ টাকা জরিমানা, প্রতিদিন ৫ হাজার টাকা করে।   
মঙ্গলবার স্থায়ী জামিন চাইবেন ড. ইউনূস

নামাজের ওয়াক্ত শুরু

তারিখ : ১৯ এপ্রিল, ২০২৪
অনলাইন সংস্করণ
শনি
রোব
সোম
মঙ্গল
বুধ
বৃহ
শুক্র
বিএনপি এখন পথহারা পথিক : ওবায়দুল কাদের
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, আন্দোলনে ব্যর্থ এবং নির্বাচনে ব্যর্থ হয়ে বিএনপি নেতারা নিজেরাই মহাবিপদে আছেন। তাদের হাল ধরার কেউ নেই, তারা পথহারা পথিক। শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) বিকেলে রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনে (কেআইবি) আয়োজিত আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তিনি। কৃষক লীগের ৫২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে এ আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। ওবায়দুল কাদের বলেন, এ দেশের উন্নয়ন-অগ্রগতির পথে প্রধান অন্তরায় জঙ্গিবাদের প্রধান পৃষ্ঠপোষক বিএনপি। দেশের উন্নয়ন-সমৃদ্ধিকে বাঁচাতে হলে যে কোনো মূল্যে এদেরকে রুখতে হবে। তিনি বলেন, বিএনপি নিজেরা বিপদে পড়েছে বলে গুজব ছড়ায়, দেশকে বিপদে ফেলার অপচেষ্টা করে। যতদিন শেখ হাসিনা আছেন, এদেশ ততদিন নিরাপদ থাকবে। তিনি আরও বলেন এ দেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের সূচনাই হয়েছে কৃষকদের হাতে। কৃষি বাংলাদেশের অর্থনীতি বাঁচবে। এটাকে গুরুত্ব দেওয়ার ফলে বৈশ্বিক সংকটেও কঠিন পরিস্থিতি সহজে মোকাবিলা করতে পেরেছে বাংলাদেশ। কাদের বলেন, যারা এ দেশকে নিয়ে বেশি কথা বলেন, কথায় কথায় সরকারের সমালোচনা করেন, যারা আন্দোলনে ব্যর্থ, নির্বাচনে ব্যর্থ, তারাই গণতন্ত্রের সমালোচনা করেন। এ দলের ভবিষ্যৎ আছে বলে কর্মীরাও বিশ্বাস করে না। কৃষক লীগের সভাপতি কৃষিবিদ সমীর চন্দের সভাপতিত্বে ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক কৃষিবিদ বিশ্বনাথ সরকার বিটুর সঞ্চালনায় সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কৃষিবিদ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, আওয়ামী লীগের কৃষি ও সমবায়বিষয়ক সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা ফরিদুন্নাহার লাইলী।
সবজির বাজার চড়া, কমেনি মুরগির দাম
ঈদের আগে বেড়ে যাওয়া ব্রয়লার মুরগির দাম এখনও কমেনি। এরমধ্যে নতুন করে পেঁয়াজ, আলু, আদা ও রসুনের দাম বেড়েছে। এদিকে এখনও চড়া দামেই বাজারে বিক্রি হচ্ছে সব ধরনের সবজি।  শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে ক্রেতা এবং বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে এই তথ্য জানা গেছে। খুচরা ব্যবসায়ীদের দাবি, পণ্যের সরবারহ ঠিক থাকলেও পাইকারি বাজারে দাম বাড়ার কারণে খুচরায় এর প্রভাব পড়েছে। কেনাবেচা কিছুটা কম হলেও বাড়তি পণ্যের চাপ নেই। রাজধানীর বাজারগুলো ঘুরে দেখা গেছে, ঈদ পরবর্তী সব ধরনের সবজি চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে। বাজারগুলোতে গ্রীষ্মকালীন সবজি কচুরমুখী ৮০ টাকা, বেগুন ৫০ থেকে ৬০ টাকা, করলা ৮০ টাকা, পটল ৮০ টাকা, ঢেঁড়স ৬০ টাকা, বরবটি ৮০ টাকায়, শসা ৫০ টাকা, প্রতিটি লাউ বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৬০ টাকা, পেঁপে প্রতি কেজি ৫০ টাকা, ধুন্দুল ১০০ টাকা, চিচিঙ্গা ৬০ টাকা, কচুর লতি ৮০ টাকা, ঝিঙা ৮০ টাকা, সজনে ১৬০ টাকা এবং কাঁচা আম প্রকারভেদে ৮০ থেকে ১২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।  বাজারগুলোতে প্রতি কেজি মুলা বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা, শিম ৭০ থেকে ৮০ টাকা কেজি, ফুলকপি ৪০ থেকে ৫০ টাকা পিস, বাঁধা কপি ৪০ থেকে ৫০ টাকা পিস, ব্রুকলি ৪০ টাকা পিস, পাকা টমেটো প্রকারভেদে ৪০ থেকে ৬০ টাকা এবং গাজর ৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া বাজারগুলোতে লাল শাক ১০ টাকা আঁটি, লাউ শাক ৩০ টাকা, মূলা শাক ১৫ টাকা, পালং শাক ১০ থেকে ১৫ টাকা, কলমি  শাক ১০টাকা আঁটি দরে বিক্রি করতে দেখা গেছে। এসব বাজারে প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি ২৩০ থেকে ২৪০ এবং সোনালি জাতের মুরগি ৩৩০ থেকে ৩৪০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। সাধারণত অন্য সময়ে এ ব্রয়লার মুরগির দাম ২০০ টাকা ও সোনালি মুরগির দাম ৩০০ থেকে ৩২০ টাকার মধ্যে থাকে। রামপুরায় মুরগি বিক্রেতা আবদুল খালেক বলেন, ঈদের পর ২২০ টাকা দরে ব্রয়লার মুরগি বিক্রি করেছি আজ শুক্রবার হওয়ার কারণে পাইকারি বাজারে ব্রয়লার মুরগি দাম কেজিতে ১০ টাকা বেড়েছে। তিনি বলেন, আজ দুই-তিন মাস ধরে মুরগির বাজারে অস্থিরতা চলছে। এই দাম ১০ টাকা কমলে ২০ টাকা বাড়ছে। গরমে দাম আরও বাড়তে পারে।    এদিকে, বাজারে প্রতি কেজি আলু বিক্রি হচ্ছে ৫০-৫৫ টাকা দরে। কোথাও কোথাও কেজি ৬০ টাকায়ও বিক্রি হচ্ছে। ঈদের চার-পাঁচ দিন আগে আলুর কেজি ছিল ৪৫ টাকার আশপাশে। সেই হিসেবে দুই সপ্তাহের ব্যবধানে আলুর কেজিতে বেড়েছে ১০ টাকার বেশি। অন্যদিকে, ঈদের আগে দেশি পেঁয়াজের কেজি নেমেছিল ৫০ টাকার ঘরে। কেজি কেনা গেছে ৫০ থেকে ৫২ টাকার মধ্যে। কিন্তু ঈদের পর চড়া হতে থাকে দাম। কয়েক দফায় বেড়ে এখন কেজি প্রতি বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৬৫ টাকায়। কারওয়ান বাজারের আড়তদার জালাল উদ্দিন বলেন, এখন অনেকে বাজারে পেঁয়াজ সরবরাহ না করে সংরক্ষণ করছেন। যার কারণে দাম কিছুটা বেড়েছে। শুক্রবার বাজারগুলোতে ৫০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ মাছ কেজি প্রতি বিক্রি হচ্ছে ১০০০ টাকা এবং ৭০০ থেকে ৮০০ গ্রামের মাছ ১৪০০ টাকা, এক কেজি শিং মাছ চাষের (আকারভেদে) বিক্রি হচ্ছে ৩৫০ থেকে ৬০০ টাকায়, প্রতি কেজি রুই মাছের দাম বেড়ে (আকারভেদে) ৪০০ থেকে ৫৫০ টাকায়, মাগুর মাছ ৭০০ থেকে ১০০০ টাকা, মৃগেল ৩০০ থেকে ৪৫০ টাকায়, পাঙ্গাস ২০০ থেকে ২২০ টাকায়, চিংড়ি প্রতি কেজি ৮০০ থেকে ১২০০ টাকায়, বোয়াল মাছ প্রতি কেজি ৫০০ থেকে ৯০০ টাকায়, কাতল ৪০০ থেকে ৬০০ টাকায়, পোয়া মাছ ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকায়, পাবদা ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকায়,  তেলাপিয়া ২২০ টাকায়,  কৈ ২২০ থেকে ২৪০ টাকায়, মলা ৫০০ টাকা, বাতাসি টেংরা ১৬০০  টাকায়, টেংরা মাছ ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা, কাচকি মাছ ৬০০ টাকায়, পাঁচ মিশালি মাছ ২২০ টাকায়, রুপচাঁদা ১২০০ টাকা, বাইম মাছ ১২০০ থেকে ১৫০০ টাকা, দেশি কই ১০০০ টাকা, মেনি মাছ ৭০০ টাকা, সোল মাছ ৬০০ থেকে ১০০০টাকা।  বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু সয়াবিন তেলের নতুন দাম ঘোষণা করেন। তাতে প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম চার টাকা বাড়ানো হয়েছে। তবে খোলা সয়াবিনের লিটারে কমানো হয়েছে দুই টাকা। এ ছাড়া পাঁচ লিটারের বোতলে দর বেড়েছে ১৮ টাকা। ফলে সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেলের নতুন দাম হবে ১৬৭, পাঁচ লিটারের দর হবে ৮১৮ এবং খোলা সয়াবিনের লিটার হবে ১৪৭ টাকা। অন্যদিকে, সুপার পামওয়েলের লিটার নির্ধারণ করা হয়েছে ১৩৫ টাকা। তবে সুপার পামওয়েল বাজারে এর চেয়ে বেশি অর্থাৎ লিটার বিক্রি হচ্ছে ১৪০ থেকে ১৪৫ টাকা দরে।
প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরে বড় নিয়োগ, নেবে ৬৩৮ জন
চাকরি দেবে পপুলার ফার্মা, বছরে ৩ বোনাস
অভিজ্ঞতা ছাড়াই চাকরি দেবে ব্র্যাক, রয়েছে আকর্ষণীয় সুযোগ-সুবিধা
ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসে চাকরি, আবেদন অনলাইনে
গোসলের পর নতুন করে অজু করতে হবে কি?
রজতজয়ন্তী মাহেন্দ্রক্ষণের অপেক্ষায় অধ্যাপক আবদুল মজিদ কলেজ
তীব্র তাপপ্রবাহ বইছে চার জেলায়, বাড়বে অস্বস্তি
টানা তিন দিন শিলাবৃষ্টির আশঙ্কা, তাপপ্রবাহেও দুঃসংবাদ
মন্দিরে সিঁদুর পরিয়ে নারীকে ধর্ষণ, অতঃপর....
মাদক কারবারে সংশ্লিষ্ট বদির দুই ভাই, জানালো সিআইডি 
রাজধানীতে ঈদ বকশিশের নামে চলছে চাঁদাবাজি
আটা-ময়দা-সুজি দিয়ে তৈরি হতো অ্যান্টিবায়োটিক
আইফোনকে টপকে শীর্ষে স্যামসাং
নেট ব্যবহারকারীদের জন্য দুঃসংবাদ
ইন্টারনেটে শিশুদের নিরাপদ থাকতে শেখাবে সিসিমপুর
‘ভাইরাল হওয়াই এখন মুখ্য বিষয় হয়ে উঠেছে’
X
Fresh