• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১
logo
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বাড়ছে না ছুটি, ক্লাস শুরুর প্রস্তুতি
সারাদেশে আবার তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা বা ‘হিট অ্যালার্ট’ জারি করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। যা আগামী তিন দিন অব্যাহত থাকতে পারে। এ অবস্থার মধ্যেই রোববার (২৮ এপ্রিল) থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার জন্য সব রকমের প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) শিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় জানায়, দেশের বর্তমান তাপমাত্রা বাংলাদেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা নয়। এ ছাড়া দেশে সব অঞ্চলের বর্তমান তাপমাত্রাও সমান নয়। এ জন্য ২৮ এপ্রিল থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিতে সব রকমের প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। প্রস্তুতির অংশ হিসেবে শিক্ষার্থীদের শ্রেণিকক্ষের বাইরের কার্যক্রম থেকে বিরত রাখতে হবে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত অ্যাসেম্বলি (প্রাত্যহিক সমাবেশ) বন্ধ থাকবে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় আরও জানায়, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত ৪ মে থেকে শনিবারেও শ্রেণি কার্যক্রম চালু রাখার পরিকল্পনা আছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের। এর আগে, ২০ এপ্রিল তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন সব স্কুল, কলেজ, মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটি ঘোষণা করা হয়। ২১ এপ্রিল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার কথা ছিল। ওই দিন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় জানায়, চলমান তাপপ্রবাহে শিশুশিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য ও সুরক্ষা বিবেচনায় ২১ থেকে ২৭ এপ্রিল পর্যন্ত সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, শিশুকল্যাণ ট্রাস্টের বিদ্যালয় ও উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরোর লার্নিং সেন্টারগুলো বন্ধ থাকবে।
অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ চুয়েট, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
এক দিনের ব্যবধানে আরও কমলো স্বর্ণের দাম
এক শ্রেণিতে ৫৫ জনের বেশি ভর্তি নয়: শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী
টিপু-প্রীতি হত্যা: অভিযোগ গঠনের বিষয়ে আদেশ ২৯ এপ্রিল
উপজেলা পরিষদেও হচ্ছে ডামি নির্বাচন : রিজভী
তীব্র তাপদাহে পুড়ছে চুয়াডাঙ্গা, তাপমাত্রা রেকর্ড ৪২.২
তরুণদেরকে উদ্যোক্তা হওয়ার পরামর্শ স্বাস্থ্যমন্ত্রীর
মেয়েকে ধর্ষণে বাবার মৃত্যুদণ্ড
জিম্বাবুয়ে সিরিজে খেলা নিয়ে যা জানালেন সাকিব
জিআই স্বীকৃতি পেল টাঙ্গাইল শাড়িসহ ১৪ পণ্য 
সেই গোল্ডেন মনিরের খালাস নিয়ে যা বললেন আদালত
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়
জিআই স্বীকৃতি পেল টাঙ্গাইল শাড়িসহ ১৪ পণ্য 
গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে বাংলাদেশ, প্রধানমন্ত্রীর সফরে চোখ সবার
এক শ্রেণিতে ৫৫ জনের বেশি ভর্তি নয়: শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী
নতুন শিক্ষাক্রমে এক শ্রেণিতে যেন ৫৫ জনের বেশি শিক্ষার্থীকে ভর্তি করা না হয় সেজন্য উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী বেগম শামসুন নাহার চাঁপা।  বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সাভারের ব্র্যাক সিডিএম-এ মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের আওতাধীন সেকেন্ডারি এডুকেশন ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামের ‘ডিসেমিনেশন অব নিউ কারিকুলাম’ স্কিম কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন দুই দিনব্যাপী আয়োজিত এক ওরিয়েন্টেশন কর্মশালার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য প্রদানকালে এ কথা জানান তিনি। প্রতিমন্ত্রী বলেন, বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের মধ্য দিয়েই বাস্তবায়ন শুরু হয়েছে নতুন শিক্ষাক্রম। আমাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে শিক্ষকের স্বল্পতা রয়েছে। শিক্ষক-শিক্ষার্থী অনুপাতও হয়তো কাঙ্ক্ষিত মানে নেই। এনটিআরসিএ শিক্ষক স্বল্পতার বিষয়টি নিরসনের লক্ষ্যে কাজ করছে। নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে প্রতি শ্রেণিতে ৫৫ জন শিক্ষার্থীর বেশি ভর্তি করা উচিত নয়। সে বিষয়ে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। শিক্ষার রূপান্তরের সঙ্গে সঙ্গে শিক্ষা প্রশাসনের দায়িত্ব ও কর্তব্যেরও রূপান্তর জরুরি উল্লেখ করে এরপর তিনি বলেন, নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নের লক্ষ্যে একযোগে কাজ করার এখনই সময়। এই ওরিয়েন্টেশন কর্মশালা কর্মকর্তাদের স্ব-স্ব দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পর্কে সচেতন করতে সহযোগিতা করবে। শিক্ষার উন্নয়নে বাজেট বা অর্থ-সংস্থান কোনো বড় বাধা নয়। শিক্ষায় আগের চেয়ে বরাদ্দ ব্যাপকভাবে বাড়ানো হয়েছে; আগামীতে আরও বাড়ানো হবে। প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, নতুন শিক্ষাক্রম প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট যারা আছেন, তাদের অনুরোধ করব মূল্যায়ন নিয়ে জনমনে যে-প্রশ্ন রয়েছে, শিক্ষার্থীর উচ্চশিক্ষা নিয়ে অভিভাবকদের মনে যে উদ্বেগ রয়েছে, আমাদের সবাইকে এই নতুন ভাবনা সম্পৃক্ত করা প্রয়োজন। এগুলো দ্রুততম সময়ের মধ্যে নিরসন করা জরুরি। মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (রুটিন দায়িত্ব) অধ্যাপক মো. শাহেদুল খবির চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন নতুন কারিকুলাম বিস্তরণ, মনিটরিং ও মেন্টরিং স্কিম এর স্কিম পরিচালক অধ্যাপক মাহফুজ আলী। বিশেষ অতিথি হিসেবে এতে উপস্থিত ছিলেন মাধ্যমিক উচ্চশিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব উন্নয়ন) এবং এসইডিপির ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো- অর্ডিনেটর মোহাম্মদ খালেদ রহীম, জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. ফরহাদুল ইসলাম প্রমুখ।  
বেড়েই চলছে নারী নির্যাতন
বেড়েই চলছে নারী নির্যাতন
৪৬তম বিসিএস প্রিলি শুক্রবার, মানতে হবে যেসব নির্দেশনা
৪৬তম বিসিএস প্রিলি শুক্রবার, মানতে হবে যেসব নির্দেশনা
বেনজীর ও তার পরিবারের নগদ অর্থের তথ্য চেয়েছে দুদক
বেনজীর ও তার পরিবারের নগদ অর্থের তথ্য চেয়েছে দুদক
উপজেলা ভোটে ব্যর্থ হলে গণতন্ত্র ক্ষুণ্ন হবে : সিইসি
উপজেলা ভোটে ব্যর্থ হলে গণতন্ত্র ক্ষুণ্ন হবে : সিইসি
যুদ্ধ নয়, আলোচনায় সমাধান সম্ভব : প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধ নয়, আলোচনায় সমাধান সম্ভব : প্রধানমন্ত্রী
জয়ের স্ত্রীর দাবি, সালমান শাহর মতোই তার স্বামীকে টার্গেট করা হলো
বেআইনি কাণ্ডে এবার অভিনেত্রী তামান্নাকে পুলিশের তলব
অনলাইনে আইপিএলের বেআইনি সম্প্রচার-কাণ্ডে নাম জড়িয়েছে দক্ষিণী অভিনেত্রী তামান্না ভাটিয়ার। মহারাষ্ট্র পুলিশের সাইবার অপরাধ দমন শাখায় অভিনেত্রীকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। জানা গেছে, আগামী ২৯ এপ্রিল তাকে হাজিরা দিতে বলা হয়েছে। গত বছর ‘ফেয়ার প্লে’ নামের একটি অ্যাপে বেআইনিভাবে আইপিএলের সম্প্রচারের অভিযোগ ওঠে। এর আগে ‘মহাদেব বেটিং’ অ্যাপ কাণ্ড প্রকাশ্যে আসে। তদন্তে পুলিশ দাবি করেছে, দুটি অ্যাপের মধ্যে যোগসূত্র রয়েছে। এর আগে ওই অ্যাপের প্রচারের সঙ্গে জড়িত থাকার কারণে অভিনেতা রণবীর কাপুর, জ্যাকলিন ফার্নান্দেজ, সংগীতশিল্পী বাদশাসহ একাধিক বলিউড তারকাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে মুম্বাই পুলিশ। এবার ‘ফেয়ার প্লে’ অ্যাপ সূত্রেই পুলিশ ‘লাস্ট স্টোরিজ ২’ খ্যাত অভিনেত্রীকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চাইছে। সম্প্রতি, এই ঘটনার জেরে ২৩ এপ্রিল অভিনেতা সঞ্জয় দত্তকেও ডেকে পাঠায় পুলিশ। কিন্তু সূত্রের খবর, দেশের বাইরে থাকায় তিনি হাজিরা দিতে পারেননি। জানা গেছে, তারকা ছাড়াও ‘ফেয়ার প্লে’ অ্যাপের প্রচারের সঙ্গে জড়িত থাকা প্রায় ২০ জন সমাজমাধ্যম প্রভাবীকেও পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারে। আইপিএলের সম্প্রচারের স্বত্ব রয়েছে যে কোম্পানির অধীনে, ২০২৩ সালে তারা পুলিশে অভিযোগ দায়ের করছিল। অভিযোগে বলা হয়েছিল, অনলাইন বেটিং অ্যাপ ‘ফেয়ার প্লে’ বেআইনিভাবে আইপিএল ম্যাচের সম্প্রচার করছে। বেআইনি সম্প্রচারের জন্য সংস্থার ১০০ কোটি রুপিরও বেশি লোকসান হয়েছে বলে দাবি করা হয়।
বেআইনি কাণ্ডে এবার অভিনেত্রী তামান্নাকে পুলিশের তলব
যে কারণে প্রদর্শনের উপযোগী নয় রাফির ‘অমীমাংসিত’
সেন্সরবোর্ডে আটকে গেল রায়হান রাফির ‘অমীমাংসিত’ সিনেমা। সিনেমাটির চুলচেরা বিশ্লেষণে বোর্ড বলছে, এতে নৃশংস খুনের দৃশ্য রয়েছে। কাহিনী, চিত্রনাট্য ও সংলাপের বিষয়বস্তুর সঙ্গে বাস্তবতার মিল রয়েছে। যে কারণে তা জনসাধারণের মধ্যে প্রদর্শন উপযোগী নয়। বুধবার (২৫ এপ্রিল)  সিনেমাটির প্রযোজক শহিদুল আলম সাচ্চুকে দেওয়া সেন্সর বোর্ডের উপপরিচালক মো. মঈনুদ্দীন স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এ কথা জানানো হয়েছে। গত ১২ ফেব্রুয়ারি সিনেমাটির টিজার সামনে এলে দর্শকদের কেউ কেউ বলছিলেন, সিনেমাটি সত্য ঘটনা অবলম্বনে বানিয়েছেন রাফী। কেউ আবার আলোচিত সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে এর মিল খুঁজে পান। যদিও সিনেমা সংশ্লিষ্ট কেউ কিংবা সেন্সর বোর্ডও সরাসরি সাগর-রুনির নাম বলেননি। সেন্সর বোর্ড বলছে এ ধরনের কাহিনি বাস্তবে ঘটেছে এবং ঘটনা সংশ্লিষ্ট মামলা উচ্চ আদালতে বিচারাধীন। চলচ্চিত্রটির কাহিনী/বিষয়বস্তু বিচারাধীন মামলার সঙ্গে মিল থাকায় ভুল বার্তা দিতে পারে এবং তদন্তের বিঘ্ন ঘটাতে পারে। সেন্সর বোর্ডের চিঠিতে বলা হয়, গত ৩ মার্চ আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সিনেমাটি পরদিন ৪ মার্চ সেন্সর বোর্ডের সদস্যরা পরীক্ষা করেন। এরপর সেটি অধিকতর যাচাই-বাছাইয়ের জন্য ২২ এপ্রিল বোর্ড সদস্যরা পুনরায় পরীক্ষা করেন। পুনরায় যাচাই শেষে বোর্ড সভায় চলচ্চিত্রটির বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। সেন্সর বোর্ডের সদস্যদেও মতে, ‘দি কোড ফর সেন্সরশিপ অব ফিল্মস ইন বাংলাদেশ, ১৯৮৫ এর ১ এর প্রথম, পঞ্চম ও সপ্তম দফায় বর্ণিত উপাদানসমূহ বিদ্যমান থাকায় ‘অমীমাংসিত’ চলচ্চিত্রটি জনসাধারণের মধ্যে প্রদর্শন উপযোগী নয়।ফলে ‘দি বাংলাদেশ সেন্সরশিপ অব ফিল্মস রুলস, ১৯৭৭’ এর বিধি ১৬ (৫) অনুযায়ী চলচ্চিত্রটির সেন্সরপত্রের আবেদন বাতিল বা সেন্সরপত্র দিতে অস্বীকারের কথা জানায় সেন্সরবোর্ড। তবে সিনেমাটির সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা চাইলে আপিল করতে পারবেন বলে জানিয়েছেন সেন্সর বোর্ডের উপপরিচালক মো. মঈনুদ্দীন।
যে কারণে প্রদর্শনের উপযোগী নয় রাফির ‘অমীমাংসিত’
যে কারণে মেট গালায় থাকছেন না প্রিয়াংকা চোপড়া
বিশ্বের অন্যতম সেরা ফ্যাশন শো মেট গালা। সেখানে অদ্ভুত সাজ-পোশাকে উপস্থিত হন তারকারা। প্রতিবছর মেট গালায় অংশ নিয়ে রীতিমতো নজর কাড়েন বলিউড অভিনেত্রী প্রিয়াংকা চোপড়া। তবে এবার আর দেখা যাবে তাকে।   জানা গেছে, চলতি বছরের মেট গালায় অংশ নিচ্ছেন না প্রিয়াংকা। এবারের আসরে অনুপস্থিত থাকার বিষয়টি নিজেই জানিয়েছেন অভিনেত্রী। সম্প্রতি তার প্রযোজিত ডকুমেন্টারি সিনেমা ‘টু কিল আ টাইগার’র প্রচারণার সময় এক সাক্ষাৎকারে এই খবরটি নিশ্চিত করেছেন তিনি। এ প্রসঙ্গে প্রিয়াংকা বলেন, চলতি বছর মেট গালায় অংশ নিচ্ছি না আমি। তাই আমি জানি না এবার কারা সেখানে অংশ নিবেন। কিন্তু এ বছরের আসরে শুটিং নিয়ে ব্যস্ত থাকায় যোগ দিতে পারছি না। আমি এটা খুব মিস করব। প্রতি বছর মেট গালায় সবার সৃজনশীলতা দেখতে ভীষণ ভালো লাগে আমার।     যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শহরে প্রতি বছর মে মাসের প্রথম সোমবার অনুষ্ঠিত হয় ফ্যাশন শো মেট গালা। এ বছরও তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না। বিশ্বের নানা দেশ থেকে নির্ধারিত থিম ড্রেসে সেজে হাজির হবে অভিনয়শিল্পীরা। তারকাদের মিলনমেলায় পরিণত হয় মেট গালার আসর।     চলতি বছর মেট গালার থিম হল ‘দ্য গার্ডেন অফ টাইম’। জেজি ব্যালার্ডের লেখা ছোট গল্প ‘দ্য গার্ডেন অফ টাইম’ থেকে অনুপ্রাণিত হয়েই মূলত এবারের থিম নির্বাচন করা হয়েছে। ১৯৬২ সালে প্রকাশিত পেয়ে সাড়া ফেলেছিল গল্পটি। গেল ফেরুয়ারিতে থিম ঘোষণা করা হয়েছিল।  সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া   
যে কারণে মেট গালায় থাকছেন না প্রিয়াংকা চোপড়া
কাজলের সঙ্গে কথা না বলার কারণ জানালেন রানি মুখার্জি
বলিউডের জনপ্রিয় দুই অভিনেত্রী কাজল ও রানি মুখার্জি। একসময় দুজনেই দাপিয়ে বেড়িয়েছেন বিটাউনে। শুধু সহকর্মীই নন, সম্পর্কে খালাতো বোন তারা। দুজনেই মুখার্জি বাড়ির মেয়ে হলেও তাদের মধ্যে খুব একটা মধুর সম্পর্ক ছিল না।  ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই কাজল-রানির মধ্যে তেমন ভাব ছিল না। তবে বর্তমানে পাল্টে গেছে দুই বাঙালি কন্যার সম্পর্কের সমীকরণ। এবার কাজলের সঙ্গে কথা না বলার কারণ জানালেন রানি।   সম্প্রতি ‘কফি উইথ করন’ শোতে হাজির হয়েছিলেন কাজল-রানি। মূলত সেখানেই দুই বোনের মাঝে দূরত্বের কারণ খোলাসা করেন তারা। এ সময় দুজনেই জানান, দুই বোনের মধ্যে দূরত্বের তেমনও কোনো বড় কারণ ছিল না।   রানি বলেন, সব পরিবারেই মতপার্থক্য থাকে। কিন্তু যদি মতপার্থক্যের কোনো যুক্তিসঙ্গত কারণই না থাকে তাহলে কেনইবা অহেতুক এর জন্য সম্পর্কে দূরত্ব তৈরি হবে! জানা গেছে, শুধুমাত্র যোগাযোগের অভাবেই নাকি তাদের সম্পর্ক ঠিক ছিল না বলে কাজল-রানির। দুজনেরই বাবার মৃত্যুর পরই বন্ধুত্ব গাঢ় হয়েছে তাদের।   অভিনেত্রী আরও বলেন, কারণ আমরা সবাই ছোট ছিলাম। আর অনেক ছোট থেকেই পরিবারের ছেলেদের সঙ্গে বেশি ঘনিষ্ঠ ছিল কাজল। এরপর ওরা থাকত শহরে, আর আমরা থাকতাম জুহুতে। তাই খুব একটা দেখাও হতো না দুজনের।  বোনের কথায় সায় দেন কাজল বলেন, সত্যি তেমন কোনো কারণ ছিল না। খুব স্বাভাবিক দূরত্ব। আসলে সে সময়টায় আমাদের কাছে কাজই প্রথম গুরুত্ব পেত।  এর আগে একটি ইন্টারভিউতে কাজলের বোন তানিশা জানিয়েছিলেন, তিনি রানির অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার খবর পেয়েই যোগাযোগ করেছিলেন। তবে কাজলের চেয়ে বোন তানিশার সঙ্গে তার সম্পর্ক যে বেশি খোলামেলা সেটা স্বীকার করেছেন রানি।   
কাজলের সঙ্গে কথা না বলার কারণ জানালেন রানি মুখার্জি
নওগাঁয় মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৯.২ ডিগ্রি 
টাঙ্গাইলে ব্যবসায়ীর ওপর হামলা-ছিনতাই, কিশোর গ্যাংকে ধরতে মরিয়া পুলিশ
তীব্র তাপদাহে পুড়ছে চুয়াডাঙ্গা, তাপমাত্রা রেকর্ড ৪২.২
বঙ্গোপসাগরে কার্গো জাহাজ ডুবি, সাগরে ভাসছে ১২ নাবিক
চাঁদপুরে ৬ লাখ টন ইলিশ উৎপাদনের সম্ভাবনা
চাঁদপুর জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. গোলাম মেহেদী হাসান বলেছেন, ইলিশ সম্পদ উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের আওতায় চাঁদপুর অভয়াশ্রম এলাকায় মার্চ-এপ্রিল দুই মাসের অভিযান কঠোরভাবে পালিত হয়েছে। জেলেদের নদীতে নামতে দেওয়া হয়নি। ফলে জাটকা চাঁদপুর অতিক্রম করে আবার সাগরে যেতে পেরেছে। সম্মিলিতভাবে অভিযান পরিচালনা করায় আশা করছি এবার লক্ষ্যমাত্রার ৬ লাখ টন ইলিশ উৎপাদন হবে। বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত শহরের তিন নদীর মোহনা ও আশপাশের এলাকায় জেলা টাস্কফোর্স বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে। অভিযান শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়ে বক্তব্য দেন জেলা মৎস্য কর্মকর্তা। তিনি বলেন, এ বছর ইলিশ সম্পদ উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক মোল্লা এমদাদুল্যাহর সার্বিক তত্ত্বাবধানে ১০টি স্পিডবোট দিয়ে দিনেরাতে অভিযান পরিচালনা করা হয়। রমজান মাসেও জেলা-উপজেলা প্রশাসন, আমাদের মৎস্য বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারী, কোস্টগার্ড ও নৌ পুলিশ নদীতে অবস্থান করেন। যে কারণে অন্য জেলার জেলেরা নদীতে নামতে পারেনি। এরপরেও নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে যেসব জেলে নদীতে নেমেছে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে তাদের আইনের আওতায় আনা হয়েছে। অভিযান চলাকালে জেলা মৎস্য কর্মকর্তা সদরের আনন্দবাজার জেলেপল্লি এলাকায় জেলেদের সঙ্গে অভিযান সম্পর্কে মতামত জানেন এবং তাদের উদ্দেশে বক্তব্য দেন। চাঁদপুর সদর উপজেলা জ্যেষ্ঠ মৎস্য কর্মকর্তা মো. তানজিমুল ইসলাম, সহকারী মৎস্য কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান, মো. জামিল হোসেন, কোস্টগার্ড ও নৌ পুলিশের কর্মকর্তা এবং সদস্যরা অভিযানে অংশগ্রহণ করেন।
তিউনিসিয়া উপকূলে অভিবাসীবোঝাই নৌকাডুবি, নিহত ১৪
ইসরায়েলি হামলায় আরও ৭৯ ফিলিস্তিনি নিহত
কমলা রঙের মেঘে ঢেকে গেছে গ্রিসের আকাশ
ইসরায়েলে একাধিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হিজবুল্লাহর
ইসরায়েলে একাধিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হিজবুল্লাহর
ইউক্রেনে নতুন অস্ত্র-সরঞ্জাম পাঠানোর ঘোষণা বাইডেনের
ইউক্রেনে নতুন অস্ত্র-সরঞ্জাম পাঠানোর ঘোষণা বাইডেনের
মোদির বিরুদ্ধে ইসিতে ২০ হাজার নাগরিকের চিঠি
মোদির বিরুদ্ধে ইসিতে ২০ হাজার নাগরিকের চিঠি
বিচার বিভাগে হস্তক্ষেপ : প্রধান বিচারপতিকে ইমরানের চিঠি
বিচার বিভাগে হস্তক্ষেপ : প্রধান বিচারপতিকে ইমরানের চিঠি
বাংলাদেশ সিরিজের জন্য আইপিএল ছাড়ছেন রাজা!
গতিমানব থেকে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে উসাইন বোল্ট
জিম্বাবুয়ে সিরিজে খেলা নিয়ে যা জানালেন সাকিব
বিশ্বকাপে শক্তিশালী দল তৈরি করতে জিম্বাবুয়ে সিরিজের আগে তিন দিনের প্রস্তুতি ক্যাম্প করতে যাচ্ছে বিসিবি। যার জন্য ১৭ সদস্যের প্রাথমিক দল ঘোষণা করা হয়েছে। যেখানে নাম নেই সাকিব আল হাসান এবং মোস্তাফিজুর রহমানের। তবে জিম্বাবুয়ের সিরিজের সাকিবের না থাকা নিয়ে ব্যাখ্যা দিয়েছিলেন প্রধান নির্বাচক। এবার মুখ খুললেন সাকিব নিজেই। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে রয়েছেন দেশসেরা এই ক্রিকেটার। সেখানে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে সাকিব বলেন, আমেরিকায় থাকলে ফেসবুকে বেশি সময় কাটানো হয়, দেশে থাকলে সময় পাই না। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এসব দেখলে আমার একটু হাসিই পায় যে, মানুষ কত রকম চিন্তা করতে পারে।  ‘যা হয়েছে বিসিবি আর আমার আলোচনার মধ্যেই হয়েছে। কারণ, আমাদের অন্যান্য খেলোয়াড়দেরও দেখা জরুরি। বিভিন্ন ধরনের কম্বিনেশন তৈরি করতে হলে আমাদের কী অবস্থায় থাকতে হবে, সে প্রস্তুতিটা নিতে পারি।’ জিম্বাবুয়ে সিরিজে খেলা নিয়ে এই টাইগার অলরাউন্ডার বলেন, জিম্বাবুয়ে সিরিজে অবশ্যই খেলব। দেশে হয়তো এ নিয়ে একটা কনফিউশন চলছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এটা নিয়ে কথা চলছে যে আমি জিম্বাবুয়ে সিরিজে শুরু থেকে খেলব না, ডিপিএল খেলব। ‘আসলে কোচ-অধিনায়ক সবার সঙ্গে আগে কথা বলে রেখেছিলাম। কোচ বলেছিলেন দুটো ম্যাচ খেললেই হবে। এরপর অধিনায়ক ও নির্বাচকদের সঙ্গে কথা বলি, তারা বলেছে দুটো না তিনটা ম্যাচ খেলো, তাহলে আমাদের জন্য ভালো হয়। আমি বলেছি সমস্যা নেই। এটাই সিদ্ধান্ত হয়েছে, যেটা নিয়ে দেশে এত কনফিউশন দেখতে পাচ্ছি। খুবই অবান্তর আলোচনা।’ এর আগে প্রধান এই নির্বাচক লিপু বলেছিলেন, সাকিব বাংলাদেশে আসলে সম্ভাবনা আছে ডিপিএলে একটা-দুইটা ম্যাচ খেলার। তারপর আমাদের টিম ম্যানেজমেন্টের সঙ্গে ঢুকে যাবেন। সেখানে স্কিল অনুশীলনের সুযোগ থাকবে। টিম ম্যানেজমেন্ট যেভাবে চায়, তিনি যেভাবে চান। তারপর অবশ্যই চাইব যে টি-টোয়েন্টি ম্যাচ যেহেতু পাঁচটা, শেষের দিকে তিনি যেন খেলেন।  
শিরোপা স্বপ্নে হোঁচট খেল লিভারপুল
শিরোপা স্বপ্নে হোঁচট খেল লিভারপুল
ম্যান সিটির ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
ম্যান সিটির ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
গুজরাটের বিপক্ষে দিল্লির ব্যাট টু ব্যাক জয়
গুজরাটের বিপক্ষে দিল্লির ব্যাট টু ব্যাক জয়
অক্ষরের বিদায়ের পর পান্থের তাণ্ডব, বড় পুঁজি দিল্লির
অক্ষরের বিদায়ের পর পান্থের তাণ্ডব, বড় পুঁজি দিল্লির
প্রস্তুতি ক্যাম্পের স্কোয়াড নিয়ে যা বললেন সুজন
প্রস্তুতি ক্যাম্পের স্কোয়াড নিয়ে যা বললেন সুজন
কত টনের এসিতে কত বিদ্যুৎ বিল
প্রচণ্ড তাপমাত্রায় দুপুরে বাড়ি থেকে বের হওয়া তো দূরের কথা, ঘরের ভিতরেও টিকে থাকা দায় হয়ে উঠেছে। এমন পরিস্থিতে স্বস্তির খোঁজে সবাই-ই ছুটছে এসির দিকে। কিন্তু এসি লাগালেই তো হয় না, বিদ্যুত খরচেরও একটা চিন্তা থেকে যায়। এসি কেনার আগে যদি কত টনের এসিতে কেমন বিদ্যুৎ বিল আসতে পারে, তা জেনে নেওয়া যায়, তাহলে এসি কেনার সিদ্ধান্তটা অনেকটাই সহজ হবে। জেনে নিন কত টনের এসিতে কেমন বিদ্যুৎ বিল আসতে পারে- দেশের একটি ইলেকট্রিক পণ্যের এসি ইলেকট্রিসিটি বিল ক্যালকুলেশনের হিসেব থেকে জানা যায়, দেড় টনের একটি ইনভার্টার রেগুলার এসি ২২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় একটানা ৫০ মিনিট করে প্রতিদিন আট ঘণ্টা চালালে এক মাসে বিদ্যুৎ খরচ হবে ২৫৩ দশমিক ৪১ কিলোওয়াট; যার আনুমানিক বিল আসবে প্রায় ১ হাজার ৫৬৩ টাকার কিছু বেশি। একই সময়ে দুই টনের একটি এসির বিদ্যুৎ বিল আসবে প্রায় আড়াই হাজার টাকা। তবে এক টনের একটি এসি একই সময় ধরে চালালে বিদ্যুৎ বিল আসবে প্রায় এক হাজার ৩০০ টাকার কিছু বেশি।  
ওজন কমাবে ফাইবার সমৃদ্ধ এই ৫ খাবার
ওজন কমাবে ফাইবার সমৃদ্ধ এই ৫ খাবার
লাউয়ের খোসায় ত্বকের উজ্জ্বলতা ফেরানোর টিপস
লাউয়ের খোসায় ত্বকের উজ্জ্বলতা ফেরানোর টিপস
এসি ছাড়াই যে কাজে ঘরের তাপমাত্রা কমবে ৫ ডিগ্রি
এসি ছাড়াই যে কাজে ঘরের তাপমাত্রা কমবে ৫ ডিগ্রি
অনলাইন জরিপ
টিপু-প্রীতি হত্যা: অভিযোগ গঠনের বিষয়ে আদেশ ২৯ এপ্রিল
সেই গোল্ডেন মনিরের খালাস নিয়ে যা বললেন আদালত
সেই গোল্ডেন মনিরের খালাস নিয়ে যা বললেন আদালত
শপথ নিলেন আপিল বিভাগের ৩ বিচারপতি
শপথ নিলেন আপিল বিভাগের ৩ বিচারপতি
ট্রান্সকমের ৩ কর্মকর্তা কারাগারে
ট্রান্সকমের ৩ কর্মকর্তা কারাগারে
ইতিহাস গড়লেন বাঁধন
নতুন এক ইতিহাস গড়লেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধন। এখন থেকে দেশে তিনিই একমাত্র মা, যিনি পেয়েছেন সন্তানের পূর্ণ অভিভাবকত্ব। এর আগে কোনো নারী এককভাবে সন্তানের অভিভাবকত্ব পাননি। সোমবার (২২ এপ্রিল) হাইকোর্টের এক আদেশে সন্তানের পূর্ণ অভিভাবকত্ব পান আজমেরী হক বাঁধন। বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের দ্বৈত হাইকোর্ট বেঞ্চ রুলসহ এই আদেশ দেন।  এদিন নাবালক সন্তানের অভিভাবকত্ব নির্ধারণে নীতিমালা প্রণয়নে সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে একটি কমিটি গঠন করতেও নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।  অভিভাবক ও প্রতিপাল্য আইন, ১৮৯০-এর ১৯(খ) ধারা অনুসারে কোনো নাবালক সন্তানের বাবা জীবিত থাকা অবস্থায় অন্য কারও পক্ষে সেই নাবালকের অভিভাবক হওয়ার সুযোগ নেই। আইনের এই ধারাটি সংবিধান স্বীকৃত মৌলিক অধিকারের সঙ্গে অসামঞ্জস্যপূর্ণ হওয়ায় কেন তা সংবিধানের ২৬, ২৭ ও ২৮ অনুচ্ছেদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক ঘোষণা করা হবে না, তা এক রুলে জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট।  আদালত প্রাঙ্গণে আইনজীবী সারা হোসেন বলেন, অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধন তার সন্তানের অভিভাবকত্ব পেয়েছেন। বাংলাদেশের ইতিহাসে আর কোনো উদাহরণ নেই যে নারীরা সন্তানের অভিভাবকত্ব পাচ্ছেন। তিনি আরও বলেন, এটা  অনেক বড় একটা অর্জন। এই একটি ঘটনা ছাড়া আর কাউকে অভিভাবকত্ব দেওয়া হচ্ছে না। উচ্চ আদালতের এই রুল জারির খবরে দারুণ খুশি বাঁধন। তিনি বলেন, এই অর্জনটা শুধু আমারই থাকুক তা চাই না। চাই বাংলাদেশের সব মেয়ের অধিকার থাকুক তার সন্তানের ওপর। ২০১৮ সালের ৩০ এপ্রিল ঢাকার দ্বাদশ সহকারী জজ ও পারিবারিক আদালতের বিচারক ইসরাত জাহান একমাত্র কন্যাসন্তান মিশেল আমানি সায়রার অভিভাবকত্ব দিয়েছিলেন বাঁধনকে।  সে সময় বাঁধন এই রায়ের মাহাত্ম্য পুরোপুরি বুঝতে পারেননি।  সময়ের সঙ্গে বদলেছে তার অনুধাবন শক্তি। বুঝতে পেরেছেন এ রায়ের গুরুত্ব।  বাঁধন বলেন, আদালত যখন রায়টি দিয়েছিলেন, সে সময় এর গুরুত্ব ততটা বুঝতে পারিনি। বাচ্চার সব দেখভাল আমিই করতাম, তাহলে আমি কেন তার অভিভাবক হতে পারব না। সন্তানের দায়িত্ব তার বাবা কখনো পালন করেনি। এমনকি আদালতে সেটা প্রমাণও করতে পারেনি। আর তাই আদালত অভিভাবকত্বের ভার আমার ওপরেই দিয়েছিলেন। অভিভাবকত্ব আইন নিয়ে এই অভিনেত্রী বলেন, সন্তানের অভিভাবকত্বের ক্ষেত্রে বাবা বেঁচে থাকতে কখনো মাকে এ দায়িত্ব দেওয়া হয় না। যদি বাবা না পান সে ক্ষেত্রে দাদা-চাচা, এমনকি নানা-মামারা অভিভাবকত্ব পান। অনেক পরে আসে মায়ের নাম। যে কারণে আমারটা ব্যতিক্রমী একটা রায় ছিল। বাঁধন বলেন, আমাদের প্রচলিত আইনে একটা লুপ হোল কিন্তু আছে, মাকে অভিভাবকত্ব দেওয়া যাবে, তবে যে শর্তগুলো পূরণ করতে হবে সেটা খুবই কঠিন। কাস্টডি আর অভিভাবকত্ব এক নয়। অভিভাবকত্ব সম্পূর্ণ আলাদা একটা বিষয়। আমাদের আইনে বাবা ন্যাচারাল গার্ডিয়ান, অভিভাবকত্বের প্রশ্নে দূর-দূরান্ত পর্যন্ত মায়ের অস্তিত্ব নেই আসলে। এসব জায়গায় অনেক সংশোধনী আনা প্রয়োজন বলে আমার মনে হয়। পঞ্চম শ্রেণি পড়ুয়া সায়রা এখন বুঝতে শিখেছে। সারাক্ষণ থাকে মায়ের আশেপাশেই। সময় পেলে মা-মেয়ে একসঙ্গে ঘুরে বেড়ায় দেশ-বিদেশও। মায়ের এই অর্জন নিয়ে মেয়ের কোনো ধারণা আছে? বাঁধন বলেন, সায়রার অত ধারণা নেই। সে শুধু জানে তার মা তাকে কাছে রাখার জন্য লড়াই করেছে এবং জিতেছে। সঙ্গে এটাও জানে, তার মা একজন ফাইটার। 
ইতিহাস গড়লেন বাঁধন
ফের মামুনুল হকের তিন মামলায় জামিন 
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে ধর্ষণ মামলায় জামিন পাওয়ার পর হেফাজতে ইসলামের বিলুপ্ত কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম-মহাসচিব মামুনুল হক ফের তিন মামলায় জামিন পেয়েছেন। এসব মামলা রাজধানীর পল্টন ও মতিঝিল থানায় বিভিন্ন সময় হয়েছে। বুধবার (২৪ এপ্রিল) ঢাকার অ্যাডিশনাল চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মাহবুবুল হকের আদালত শুনানি শেষে জামিনের আদেশ দেন। এ তথ্য নিশ্চিত করেছন মামুনুল হকের আইনজীবী আব্দুস সালাম হিমেল। তিনি বলেন, ২০১৩ সালের মতিঝিল থানার এক মামলায় ও ২০২১ সালের পল্টন থানার দুই মামলায় জামিন পেয়েছেন। ২০২১ সালের ৩ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলার রয়েল রিসোর্টে এক নারীসহ অবরুদ্ধ হন মামুনুল হক। পরে ওই রিসোর্ট ভাঙচুর করে মামুনুলকে ছিনিয়ে নেন তার অনুসারীরা। একই বছরের ১৮ এপ্রিল মোহাম্মদপুরের জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদরাসা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর পুলিশের তেজগাঁও বিভাগ। এ ঘটনার ২৭ দিন পর ৩০ এপ্রিল সোনারগাঁ থানায় মামুনুল হকের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ এনে মামলা করেন তার সঙ্গে থাকা ওই নারী। একই বছরের ৩ নভেম্বর মামলার অভিযোগপত্র আদালতে জমা দেয় পুলিশ। এ ছাড়া তার বিরুদ্ধে ঢাকায় ও ঢাকার বাইরে একাধিক মামলা রয়েছে। এসব মামলায় জামিন না পাওয়ায় এখনই তিনি কারামুক্ত হতে পারছেন না। তবে এসব মামলায় জামিন পেলে তিনি কারামুক্ত হতে পারবেন। 
ফের মামুনুল হকের তিন মামলায় জামিন 
বেইলি রোড ট্রাজেডি / পেছাল তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ
রাজধানীর বেইলি রোডে কোজি কটেজ ভবনের অগ্নিকাণ্ডে ৪৬ জনের প্রাণহানিরঘটনায় দায়ের করা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ পিছিয়ে আগামী ৪ জুন নির্ধারণ করা হয়েছে।  বুধবার (২৪ এপ্রিল) ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সুলতান সোহাগ উদ্দিন এই তারিখ ধার্য করেন। প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আজ দিন ধার্য থাকলেও তদন্ত কর্মকর্তা প্রতিবেদন দাখিল করতে না পারায় আদালত নতুন তারিখ ধার্য করেন।  আদালতের প্রসিকিউশন দপ্তরের রমনা থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই নিজাম উদ্দিন ফকির বিষয়টি নিশ্চিত করেন। প্রসঙ্গত, গত ২৯ ফেব্রুয়ারি রাতে বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজ নামের ভবনটিতে আগুন লাগে। এ ঘটনায় ৪৬ জন প্রাণ হারান। সেইসঙ্গে আহত হন ১১ জন। নিহতদের মধ্যে ৮ শিশু ছাড়াও ২০ জন পুরুষ, ১৮ জন নারী ছিলেন।এ ঘটনায় ২ মার্চ সকালে রমনা মডেল থানার এসআই মোহাম্মদ শহিদুল ইসলাম বাদী হয়ে অবহেলা জনিত হত্যা মামলাটি করেন। মামলায় এজাহারনামীয় আসামিরা হলেন—ভবনটির নিচতলায় থাকা চা কফির দোকান চুমুকের মালিক আনোয়ারুল হক (২৯), গ্রিন কোজি কটেজ ভবনের মালিক আমিন মোহাম্মদ গ্রুপ, ভবনের ম্যানেজার মুন্সি হামিমুল আলম বিপুল (৪০) এবং কাচ্চি ভাই নামে রেস্তোরাঁর মালিক মো. সোহেল সিরাজ (৩৪)। এ ছাড়া অজ্ঞাতনামা আরও বেশ কয়েকজনকে আসামি করা হয়। মামলায় অভিযোগ করা হয়, ভবনটির মালিক ও ম্যানেজার সংশ্লিষ্ট যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদন ছাড়া বেশ কিছু রেস্টুরেন্ট এবং দোকান ভাড়া দেন। রেস্টুরেন্টগুলো যথাযথ নিরাপত্তা ব্যবস্থা ছাড়া রান্নার কাজে গ্যাসের সিলিন্ডার এবং চুলা ব্যবহার করে। রান্নার কাজে ব্যবহারের জন্য ভবনের মালিক ও ম্যানেজারের যোগসাজশে চুমুক, কাচ্চি ভাই, মেজবানী রেস্টুরেন্ট, খানাস ফ্ল্যাগশিপ, স্ট্রিট ওভেন, জেষ্টি, হাক্কা ঢাক্কা, শেখহলি, ফয়সাল জুসবার (বার্গার), ওয়াফেলবে, তাওয়াজ, পিৎজা–ইন, ফোকো এবং এম্ব্রোশিয়া রেস্তোরাঁর মালিকেরা ভবনটির নিচ তলায় বিপুল পরিমাণে গ্যাস সিলিন্ডার মজুত করেন। তাঁরা জননিরাপত্তা তোয়াক্কা না করে অবহেলা, অসাবধানতা, বেপরোয়া ও তাচ্ছিল্যপূর্ণ এবং বিপজ্জনকভাবে এই গ্যাস সিলিন্ডার এবং গ্যাসের চুলা ব্যবহার করে আসছিলেন। এই গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরিত হয়ে অগ্নিকাণ্ডের সৃষ্টি হয়। এই আগুনের তাপ ও প্রচণ্ড ধোঁয়া পুরো ভবনে ছড়িয়ে পড়ে। যার ফলে বিভিন্ন ফ্লোরে থাকা রেস্টুরেন্ট ও দোকানে অবস্থানকারী লোকজন আগুনে পুড়ে ও ধোঁয়া শ্বাসনালিতে ঢুকে শ্বাসরুদ্ধ হয়ে মারা যান এবং গুরুতর আহত হন। এজাহারে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, ভবনটি আবাসিক ভবন হিসেবে নির্মিত হলেও পরবর্তীতে মালিক ভবনের বিভিন্ন ফ্লোর ব্যবসায়িক কাজে পরিচালনার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে অনুমোদন নেয়। ভবনটির যেসব তলায় রেস্তোরাঁ ছিল, সেগুলোতে গ্যাস সিলিন্ডার ব্যবহারের জন্য ফায়ার সার্ভিসের কোনো অনুমোদন নেয়নি। এ ছাড়া অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা ছিল না। এমনকি ভবনটিতে ফায়ার এক্সিট সিঁড়িও নেই। আরও বলা হয়েছে, ভবনের মালিক, ম্যানেজার ও রেস্তোরাঁর মালিকেরা ভবন ব্যবহারের যথাযথ নিয়ম মানেননি। তাঁরা আবাসিক ভবনকে বাণিজ্যিক কার্যক্রমের জন্য ভাড়া দিয়েছেন। রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) দোকান পরিদর্শকদের ম্যানেজ করে অবৈধভাবে রেস্তোরাঁ স্থাপন করে, গ্যাসের চুলা ও সিলিন্ডার ব্যবহার করেছেন। অগ্নিকাণ্ডের এ ঘটনার পর ভবনের কাচ্চি ভাইয়ের ম্যানেজার জিসান, চা চুমুকের মালিক আনোয়ারুল হক ও শাকিল আহমেদ রিমন এবং গ্রিন কোজি কটেজ ভবনের ম্যানেজার হামিমুল হক বিপুলকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।  
পেছাল তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ
ফের পেছাল এস কে সিনহার অবৈধ সম্পদের মামলার প্রতিবেদন
ক্ষমতার অপব্যবহার ও অবৈধভাবে সম্পদ অর্জনের অভিযোগে সাজাপ্রাপ্ত সাবেক প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার (এস কে সিনহা) বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ফের সময় দিয়েছেন আদালত। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) এ মামলায় তিনি সাজাপ্রাপ্ত হন। বুধবার (২৪ এপ্রিল) মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু, দুদক প্রতিবেদন দাখিল না করায় ঢাকা মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতের বিচারক আস সামছ জগলুল হোসেন ২৬ জুন দিন ধার্য করেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেন দুদকের কোর্ট পরিদর্শক আক্কাস আলী। যুক্তরাষ্ট্রের নিউজার্সিতে তিনতলা বাড়ির সন্ধান পাওয়ায় ২০২২ সালের ৩১ মার্চ এস কে সিনহা ও তার ভাই অনন্ত কুমার সিনহার বিরুদ্ধে মামলা করা হয়। দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১ এ মামলা করেন সংস্থাটির উপ-পরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধান। মামলায় মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারায় এবং ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় অভিযোগ আনা হয়। এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ২০১৮ সালের ১২ জুন দুই লাখ ৮০ হাজার ডলারে (৮৬ টাকা ডলার ধরে বাংলাদেশি মুদ্রায় দুই কোটি ৪০ লাখ ৮০ হাজার টাকা) এস কে সিনহার জন্য তিনতলা একটি বাড়ি কেনেন তার ভাই অনন্ত কুমার। বাড়িটি কেনার আগে ৩০ বছরের কিস্তিতে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের কাছ থেকে অনন্ত সিনহা নিজের জন্য এক লাখ ৮০ হাজার ডলার ব্যাংক ঋণ নিয়ে আরও একটি বাড়ি কিনেছিলেন। পেশায় দন্ত চিকিৎসক অনন্ত প্রথম বাড়িটি ৩০ বছরের কিস্তিতে কিনলেও নিজের ভাইয়ের জন্য বাড়ি কেনেন নগদ টাকায়। মামলার বিবরণে আরও জানা গেছে, ২০১৮ সালের ৫ মার্চ থেকে ২৮ মে পর্যন্ত অনন্ত কুমার সিনহার নিউজার্সির প্যাটারসনে অবস্থিত ভ্যালি ন্যাশনাল ব্যাংকের একটি হিসাবে ৬০ হাজার ডলার জমা হয়। ওই একই হিসাবে অন্য একটি উৎস থেকে একই বছরের ১১ এপ্রিল থেকে ২০ জুন পর্যন্ত এক লাখ ৯৬ হাজার ৪৫৮ ডলার জমা হয়। এস কে সিনহার বাড়ি কেনার বা বিদেশে অর্থপাচারে বৈধ কোনো উৎসের সন্ধান পায়নি সংস্থাটি। দুদক সংশ্লিষ্ট সূত্র মনে করে, এস কে সিনহা বিভিন্ন সময়ে ঘুষ হিসেবে যেসব টাকা নিয়েছেন তা বিদেশে পাচার করেছেন। দুদক তার বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ও দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনে অভিযোগ আনে। এর আগে ২০২১ সালের ৯ নভেম্বর ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক শেখ নাজমুল আলম সাবেক প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহাকে ১১ বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দেন। এরমধ্যে মানিলন্ডারিংয়ে সাত বছর এবং অর্থ আত্মসাতের মামলায় চার বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। তবে দুই ধারার সাজা একসঙ্গে চলবে বলে ১৮২ পাতার রায়ে উল্লেখ করেন বিচারক। এ ছাড়া এস কে সিনহার ৭৮ লাখ টাকা রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করা হয়।
ফের পেছাল এস কে সিনহার অবৈধ সম্পদের মামলার প্রতিবেদন

নামাজের ওয়াক্ত শুরু

তারিখ : ২৫ এপ্রিল, ২০২৪
অনলাইন সংস্করণ
শনি
রোব
সোম
মঙ্গল
বুধ
বৃহ
শুক্র
উপজেলা পরিষদেও হচ্ছে ডামি নির্বাচন : রিজভী
দেশে উপজেলা পরিষদেও জাতীয় নির্বাচনের মতো ডামি নির্বাচনের আয়োজন হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেন, আজ সেই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নেতারাও সুযোগ পাচ্ছেন না। মন্ত্রী-এমপিদের ভাই, শালা, ভাগনে, ভায়রাদের কারণে জিম্মি স্থানীয়রা। এমপি রাজত্বের কারণে জিম্মি গোটা এলাকা। বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) দুপুরে বিএনপির নয়াপল্টন কার্যালয়ে তীব্র তাপদাহে বোতলজাত পানি, স্যালাইন বিতরণকালে তিনি এসব কথা বলেন। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপি আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে রফিকুল আলম মজনু সঞ্চালনা করেন। সভাপতিত্ব করেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আহ্বায়ক আব্দুস সালাম।  রুহুল কবির রিজভী আরও বলেন, আমাদের বিশেষজ্ঞ ও বিজ্ঞানীরা বারবার বলেছেন, কয়লা দিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করবেন না। কিন্তু গণবিরোধী সরকার বিশেষজ্ঞদের মতামত উপেক্ষা করে গলাচিপা, বাউফলে তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র তৈরি করেছেন। আওয়ামী গোষ্ঠী রেশনিং কার্ডও দলীয়করণ করেছে উল্লেখ করে রিজভী বলেন, দেশকে অর্থনৈতিকভাবে স্বয়ংসম্পূর্ণ করতে জিয়াউর রহমান রেশনিং ব্যবস্থা তুলে নিয়েছিলেন। আজ দেশের অর্থনীতিকে লুট করে ভঙ্গুর করে ফেলেছে। মুখে স্বয়ংসম্পূর্ণের কথা বলে আবার রেশনিং ব্যবস্থা চালু করেছেন। তা-ও সাধারণ মানুষের আওতায় নয়। তিনি বলেন, আজ মানুষ পেটভরে ভাত খেতে পারছে না। সন্তান বিক্রি করে পেট চালাতে হচ্ছে। কারণ, প্রতিদিন দ্রব্যমূল্য বেড়েই চলছে। আদা, রসুন ও পেঁয়াজ ডলারের দামে আমদানি করতে হচ্ছে। মানুষ আজ দিশেহারা হয়ে গেছে। রিজভী বলেন, ফরিদপুরে ছাত্রলীগের সভাপতির কাছে ২ হাজার কোটি টাকা..., সমাজকল্যাণ মন্ত্রীর ভাই নাকি ১৫ হাজার কোটি টাকা অর্জন করেছেন। এই আলাদীনের চেরাগ কই থেকে আসলো। কানাডা, দুবাই, মালয়েশিয়ায় এত বাড়িঘরের মালিক কীভাবে হলেন? একসময় আজিমপুর কবরস্থানে যেতে হবে, সেটা তারা ভুলে গেছেন। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের মানসিক সমস্যা রয়েছে মন্তব্য করে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেন, সাংবাদিকরা তার কাছে জানতে চেয়েছেন বিএনপির কর্মসূচির দিন কেন আপনারা পাল্টা কর্মসূচি দেন? তিনি বললেন, বিএনপিকে মানসিকভাবে বাধা দেওয়ার জন্য আমরা পাল্টা কর্মসূচি দিই। এতেই প্রমাণ হয়, ওবায়দুল কাদেরের মানসিক সমস্যা রয়েছে। তিনি সন্ত্রাসী ভাষায় কথা বলেন। উনি (ওবায়দুল কাদের) চাঁদাবাজ ও গুন্ডাদের গডফাদার। অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম আজাদ, স্বেচ্ছাসেবকবিষয়ক সম্পাদক মীর সরাফত আলী সপু, ঢাকা মহানগর উত্তরের সাধারণ সম্পাদক আমিনুল হক, সহ অর্থনৈতিক বিষয়ক সম্পাদক মাহমুদুর রহমান সুমন, বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন প্রমুখ। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, তথ্য বিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল, কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বাবুল, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. মোহন প্রমুখ।  
এক দিনের ব্যবধানে আরও কমলো স্বর্ণের দাম
চলতি মাসে তিন দফা বাড়ানোর পর তিন বার কমলো স্বর্ণের দাম। সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণে ৬৩০ টাকা কমিয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে ভালো মানের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম হয়েছে ১ লাখ ১৩ হাজার ৫৬০ টাকা। বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) এ তথ্য জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এদিন বিকেল ৩টা ৫০ মিনিট থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে সমিতিটি। বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস জানিয়েছে, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য কমেছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। নতুন দাম অনুযায়ী প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ১৩ হাজার ৫৬০ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৮ হাজার ৪০৫ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯২ হাজার ৯১৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৭৪ হাজার ৮০১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।   এর আগে, বুধবার (২৪ এপ্রিল) সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ২ হাজার ১৩৯ টাকা কমিয়ে ১ লাখ ১৪ হাজার ১৫১ টাকা করা হয়। চলতি এপ্রিলেই দাম সমন্বয় হয়েছে ৮ বার করেছে বাজুস। আর ৮ দিনের ব্যবধানে দেশের বাজারে ৬ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছে সমিতিটি।
শূন্যপদে পল্লী বিদ্যুতে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
সিভিল সার্জন কার্যালয়ে বিশাল নিয়োগ, নেবে ১১৫ জন
ম্যানেজার পদে নিয়োগ দিচ্ছে এসিআই মোটরস 
বে গ্রুপে একাধিক পদে চাকরি, কর্মস্থল ঢাকা
এক শ্রেণিতে ৫৫ জনের বেশি ভর্তি নয়: শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী
অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ চুয়েট, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বাড়ছে না ছুটি, ক্লাস শুরুর প্রস্তুতি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে যা জানালেন প্রতিমন্ত্রী
টিপু-প্রীতি হত্যা: অভিযোগ গঠনের বিষয়ে আদেশ ২৯ এপ্রিল
ঢাবিতে ছাত্রলীগের ‘গেস্টরুমে’ অচেতন শিক্ষার্থী, তদন্ত কমিটি গঠন
রানা প্লাজা ট্র্যাজেডি: বিচার মেলেনি ১১ বছরেও
বেনজীরের সম্পদ: অনুসন্ধান প্রতিবেদন নিয়ে দুদককে হাইকোর্টের যে নির্দেশ
টিকটক নিষিদ্ধে বিল পাস যুক্তরাষ্ট্রের
হোয়াটসঅ্যাপে ইন্টারনেট ছাড়াই পাঠানো যাবে ছবি-ভিডিও-ডকুমেন্ট
তথ্য সুরক্ষায় কোলোসিটির হাইব্রিড ক্লাউড পরিসেবা
ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের জন্য দুঃসংবাদ
X
Fresh