• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১
logo
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে যা জানালেন প্রতিমন্ত্রী
আবহাওয়া পরিস্থিতি বিবেচনায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী বেগম শামসুন নাহার। বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা জানান। শামসুন নাহার বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা বা বন্ধের বিষয়ে আবহাওয়া পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে তারপরে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। এক্ষেত্রে আগামীকাল শুক্রবার বা শনিবার সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানান শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী। এর আগে, ২০ এপ্রিল চলমান তাপপ্রবাহে শিশু শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য ও সুরক্ষা বিবেচনায় মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ৭ দিনের ছুটি ঘোষণা করে মাউশি। এর ফলে আগামী ২৮ এপ্রিল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার কথা।  এরপর তীব্র তাপদাহের কারণে বন্ধ ঘোষণা করা হয় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজের ক্লাস। পরবর্তী তারিখ ঘোষিত না হওয়া পর্যন্ত জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজসমূহে ক্লাস বন্ধ থাকবে বলেও জানানো হয়। এ ছাড়া তীব্র গরমের কারণে অনলাইনে ক্লাস নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি)। এ ছাড়া জবি সব ধরনের পরীক্ষা চলতি সপ্তাহের জন্য স্থগিত করে। এদিকে সারাদেশে চলছে তীব্র তাপপ্রবাহ। এর মধ্যে আরও তিনদিন হিট অ্যালার্টের মেয়াদ ফের বাড়িয়েছে আবহাওয়া অফিস। আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, পুরো এপ্রিল মাস জুড়ে তাপপ্রবাহ কমার কোনো সম্ভাবনা নেই। বৃহস্পতিবার আবহাওয়াবিদ মো. শাহিনুল ইসলাম স্বাক্ষরিত তাপপ্রবাহ নিয়ে জারি করা এক সতর্কবার্তায় এ তথ্য জানানো হয়। 
গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে বাংলাদেশ, প্রধানমন্ত্রীর সফরে চোখ সবার
বেড়েই চলছে নারী নির্যাতন
যেকোনো উপায়ে ক্ষমতায় আসার জন্য মরিয়া বিএনপি : কাদের
উপজেলা ভোটে ব্যর্থ হলে গণতন্ত্র ক্ষুণ্ন হবে : সিইসি
যুদ্ধ নয়, আলোচনায় সমাধান সম্ভব : প্রধানমন্ত্রী
চাল আমদানি না করায় সাশ্রয়ী হয়েছে ডলার 
প্রাইভেটকারে আগুন লেগে কৃষক লীগ নেতাসহ নিহত ২
বেনজীর ও তার পরিবারের নগদ অর্থের তথ্য চেয়েছে দুদক
আরও তিনদিন ‘হিট অ্যালার্ট’
৪৬তম বিসিএস প্রিলি শুক্রবার, মানতে হবে যেসব নির্দেশনা
শপথ নিলেন আপিল বিভাগের ৩ বিচারপতি
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়
গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে বাংলাদেশ, প্রধানমন্ত্রীর সফরে চোখ সবার
৪৬তম বিসিএস প্রিলি শুক্রবার, মানতে হবে যেসব নির্দেশনা
বেড়েই চলছে নারী নির্যাতন
বাংলাদেশে নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে কঠোর আইন রয়েছে। কিন্তু তারপরও নারীর প্রতি সহিংসতা যেন কমছে না। বিভিন্ন উপায়ে বেড়েই চলছে নারী নির্যাতন। কোনো নারী প্রতারণার মাধ্যমে ধর্ষণের শিকার হচ্ছেন। আবার কোনো নারীকে হয়তো বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণ করা হচ্ছে। কেউ হয়তো সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হচ্ছেন। এ ব্যাপারে মামলাও হচ্ছে। পুলিশ সদর দপ্তরের তথ্য অনুসারে, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে ২০২৩ সালে সারাদেশে শুধু থানায় ১৮ হাজার ৯৪১টি মামলা হয়েছে। এক ভুক্তভোগী নারী জানান, তিনি প্রতারণার মাধ্যমে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। তিনি অভিযোগ করেন, পরিচিত এক বাসচালক তাকে গাজীপুর থেকে রংপুরের বাসে তুলে দেওয়ার কথা বলে বাসায় নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দুই নারী জানান, বিয়ের কথা বলে তাদের ধর্ষণ করা হয়েছে। আরেক নারী জানান, তিনি স্বামীর সঙ্গে ঘুরতে বেরিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হন হয়েছেন। স্বামীকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে তাকে ধর্ষণ করা হয়। পুলিশ সদর দপ্তরের তথ্য অনুসারে, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে গত বছর সারাদেশে শুধু থানায় ১৮ হাজার ৯৪১টি মামলা হয়েছে। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে ২০১৮ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত ১৬ থেকে সাড়ে ২২ হাজার মামলা হয়েছে। মূলত নারী নির্যাতনের ঘটনায় মামলা হলে তা পুলিশের পরিসংখ্যানে আসে। এ ছাড়া আদালতেও মামলা হয়। থানায় যত মামলা হয়, তার প্রায় ১০ শতাংশের সমপরিমাণ আদালতে হয় বলে জানান সংশ্লিষ্টরা। এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেন, এখন নাগরিকদেরও নারী নির্যাতন প্রতিরোধে সচেতনতা তৈরির কাজে নামতে হবে। গত ৩১ মার্চ গণমাধ্যমকে বলেন, সরকার নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে সব সময় সোচ্চার। যখন যে ঘটনা ঘটছে, পুলিশ ব্যবস্থা নিচ্ছে। এখন গণমাধ্যমকেও সচেতনতা সৃষ্টিতে ভূমিকা নিতে হবে। অনলাইনেও নারীরা নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন। পুলিশ সাইবার সাপোর্ট সেন্টার ফর উইমেনের (পিসিএসডব্লিউ) তথ্য অনুসারে, গত ১৫ মাসে অনলাইনে ভুয়া আইডি (পরিচয়) খোলা, আইডি হ্যাক, প্রতারণা, মুঠোফোনে হয়রানি এবং আপত্তিকর আধেয় বা কনটেন্ট ছড়ানোর সাড়ে ১২ হাজারের বেশি অভিযোগ এসেছে। এ বিষয়ে মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী সিমিন হোসেন (রিমি) গণমাধ্যমকে বলেন, নারী নির্যাতন প্রতিরোধে তার মন্ত্রণালয় সচেতনতা সৃষ্টি, নারীর ক্ষমতায়ন ও আইনি সহায়তা দেওয়ার কাজ করছে। তবে প্রয়োজনের তুলনায় তা যথেষ্ট নয়, সেটা ঠিক।  ‘জাতীয় আইনগত সহায়তা প্রদান সংস্থা’র মাধ্যমে দরিদ্র নারী-পুরুষ, শ্রমিক এবং কারাবন্দীদের আইনি সহায়তা দিয়ে থাকে আইন মন্ত্রণালয়। সংস্থাটির ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রতিবেদন অনুসারে, ওই বছর সারাদেশে ৩২ হাজারের বেশি মামলায় সহায়তা প্রদান করা হয়েছে। তবে সেখানে নারীর জন্য কতটা সহায়তা দেওয়া হয়েছে, তা আলাদা করে বলা নেই।  ওয়ান-স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারের (ওসিসি) তথ্য বলছে, গত ২৩ বছরে সেখান থেকে শারীরিক ও যৌন নির্যাতন এবং দগ্ধ হওয়ার ঘটনায় ৬২ হাজারের বেশি নারী ও শিশু সহায়তা পেয়েছে। মামলা হয়েছে মাত্র ১৯ হাজার ৪৪১টি। এর মধ্যে মাত্র ৩ শতাংশ ক্ষেত্রে রায় হয়েছে এবং সাজা কার্যকর হয়েছে ১ শতাংশের কম। মানবাধিকার সংস্থা আইন ও সালিশ কেন্দ্রের (আসক) সংকলিত তথ্য বলছে, গত বছর ধর্ষণের শিকার হন ৫৭৪ জন এবং আরও ৩৩ জনকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়। স্বামীর হাতে খুন হন ২০৭ জন। আরও ৬৪ জনকে হত্যা করা হয়েছে যৌতুকের কারণে। একই কারণে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন ১৪২ জন নারী। যৌন নিপীড়নের শিকার হয়েছেন ১৪২ জন। অ্যাসিড মারা হয়েছে ১০ জনকে। নারী নির্যাতনের কথা জানিয়ে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯–এ গত বছর তাৎক্ষণিক অভিযোগ এসেছে ২৬ হাজার ৭৯৭টি। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী শাহদীন মালিক বলেন, নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে মামলার জট কমাতে বিচারপ্রক্রিয়ায় আমূল পরিবর্তন আনা দরকার। পাবলিক প্রসিকিউটর রাজনৈতিক বিবেচনায় নিয়োগ না দিয়ে ক্যাডার সার্ভিস থেকে ধাপে ধাপে নিয়োগ দিতে হবে।  তিনি বলেন, কঠোর সাজার ভয়ে লোকে অপরাধ করবে না-এই ভাবনা থেকে কোনো কোনো অপরাধের শাস্তি বাড়ানো হয়। এর ফলে বিচারকের আসামিকে দোষী সাব্যস্ত করার হার কমে। কারণ, বিচারক মনে সামান্য সন্দেহ রেখেও বড় সাজা দিতে চান না। দ্রুত বিচার নিশ্চিত করতে বিষয়টিও বিবেচনায় রাখা দরকার।
বেনজীর ও তার পরিবারের নগদ অর্থের তথ্য চেয়েছে দুদক
বেনজীর ও তার পরিবারের নগদ অর্থের তথ্য চেয়েছে দুদক
উপজেলা ভোটে ব্যর্থ হলে গণতন্ত্র ক্ষুণ্ন হবে : সিইসি
উপজেলা ভোটে ব্যর্থ হলে গণতন্ত্র ক্ষুণ্ন হবে : সিইসি
যুদ্ধ নয়, আলোচনায় সমাধান সম্ভব : প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধ নয়, আলোচনায় সমাধান সম্ভব : প্রধানমন্ত্রী
উপজেলা নির্বাচন / প্রতীক পেয়েই প্রচার-প্রচারণায় প্রার্থীরা
প্রতীক পেয়েই প্রচার-প্রচারণায় প্রার্থীরা
বিরল এক মহাজাগতিক ঘটনার সাক্ষী হলো দেশ
বিরল এক মহাজাগতিক ঘটনার সাক্ষী হলো দেশ
কেন্দ্রে ভোট দিতেন না উত্তম কুমার, মহানায়কের জন্য ছিল যে ব্যবস্থা
নতুন তিনটি চলচ্চিত্রে মিম
ঢাকাই সিনেমার জনপ্রিয় অভিনেত্রী বিদ্যা সিনহা মিম। ক্যারিয়ারে অসংখ্য নাটক-সিনেমায় কাজ করেছেন তিনি। ভিন্ন মাত্রার চরিত্রে অভিনয় করে প্রশংসাও কুড়িয়েছেন। পরিবারকে সঙ্গে নিয়ে সিঙ্গাপুরে ঈদুল ফিতরের ছুটি কাটিয়ে গত ১৬ এপ্রিল দেশে ফিরেছেন মিম। সেখান থেকে ফিরেই জানালেন তিনটি চলচ্চিত্রের কাজ হাতে নিয়েছেন তিনি।   সম্প্রতি দেশের এক গণমাধ্যমে নিজের কাজের নানান বিষয় নিয়ে কথা বলেন মিম। অভিনেত্রী বলেন, তিনটি নতুন সিনেমা হাতে নিয়েছি। একটার শুটিং জুন থেকে, বাকি দুটির শুটিং জুলাই-আগস্টে।  তিনি বলেন, চলচ্চিত্র তিনটি নির্মাণ করবেন নামি তিন নির্মাতা। প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানও দেশের শীর্ষস্থানীয়। কিন্তু এখনই সবকিছু খোলাসা করতে পারছি না। চুক্তিতে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। জানা গেছে, ‘পরাণ’র সাফল্যের পর একের পর এক নতুন সিনেমায় হাতে নেওয়ার কথা ছিল তার। কিন্তু সেটা হয়নি, তা নিয়ে কিছুটা খারাপ লাগা থাকলেও বিষয়টা ভালো হয়েছে বলেই মনে করেন মিম।    অভিনেত্রীর ভাষ্য, ‘পরাণ’র পর যত সিনেমার প্রস্তাব তিনি পেয়েছেন, বেশির ভাগই পছন্দ হয়নি তার। মিমের ছেড়ে দেওয়া সিনেমাগুলো অন্যরা করলেও খুব একটা সাফল্য পাননি। আলোচনায় আসেনি সিনেমাও।    মিম বলেন, সিনেমাগুলোতে আমি অভিনয় করলেও ফল একই হতো। হয়তো সংখ্যা বাড়ত। কিন্তু সাফল্য জুটত না। তার চেয়ে বসে ছিলাম, এটাই ভালো হয়েছে। প্রসঙ্গত, ২০২২ সালের ঈদুল আজহায় মুক্তি পায় মিমের ‘পরাণ’। তারপর কেটে গেছে দুই বছর। এর মাঝে ‘দিগন্তে ফুলের আগুন’ নামের একটি সিনেমায় শুধু কাজ করেছেন এই অভিনেত্রী।
নতুন তিনটি চলচ্চিত্রে মিম
নতুন সিনেমায় বুবলী
অবশেষে আলোচনা থামল। জানা গেল, আসন্ন ঈদুল আজহায় মুক্তি পেতে যাওয়া সিনেমা ‘জংলি’-তে নায়িকা হচ্ছেন কে। এম. রাহিমের পরিচালিত এই সিনেমায় সিয়ামের বিপরীতে দেখা যাবে বুবলীকে। বুধবার (২৪ এপ্রিল) সন্ধ্যায় বুবলীর অভিনয়ের বিষয়টি সামনে আনে টিম ‘জংলি’। তারা একটি পোস্টার প্রকাশ করে। সেখানে দেখা যায়, সিয়াম চেয়ে আছেন আগ্রাসী চাহনিতে। আর তার ঠিক পেছনেই চশমা পরা ভীত-সন্ত্রস্ত বুবলীর মুখচ্ছবি। পরে পোস্টারটি নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে পোস্ট করেন সিয়াম। ক্যাপশনে লেখেন, আমাদের দলে বুবলীকে স্বাগত। ‘জংলি’ আসছে। দেখা হবে কোরবানির ঈদে। বুবলীও অনুরূপভাবে পোস্টারটি শেয়ার করেন নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে। সেখানে তিনি লেখেন, জংলি আসছে। দেখা হবে কোরবানির ঈদে। বিষয়টি নিয়ে ‘জংলি’ সিনেমার নির্মাতা এম. রাহিম বলেন, জংলি যে ধরনের গল্প, সে অনুযায়ী সিয়ামের বিপরীতে এখানে বুবলীই বেশি মানানসই। তাই তাকেই চুক্তিবদ্ধ করা হয়েছে। ইতোমধ্যে তিনি শুটিংও শুরু করেছেন। আশা করি সবাই মিলে আমরা দারুণ কিছু উপহার দিতে পারব। এর আগে সিয়ামের বিপরীতে বুবলীকে ওয়েব ফিল্মে দেখা গেলেও এবারই তাদেরকে প্রথমবার দেখা যাবে বড় পর্দায়।
নতুন সিনেমায় বুবলী
বিয়ে-বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন শিমুল
শোবিজের একসময়ের জনপ্রিয় অভিনেতা ও মডেল মনির খান শিমুল। ক্যারিয়ারে অসংখ্য টেলিফিল্ম, নাটক ও সিনেমায় অভিনয় করেছেন তিনি। ব্যক্তিগত জীবনে অভিনেত্রী নাদিয়া আহমেদের সঙ্গে ভালোবেসে ঘর বেঁধেছিলেন এই অভিনেতা। তবে দীর্ঘস্থায়ী হয়নি তাদের সেই সংসার। দাম্পত্য জীবনের পাঁচ বছরের মধ্যেই সংসার জীবনের ইতি টানেন নাদিয়া-শিমুল।   পরবর্তীতে অভিনেতা নাঈম আহমেদকে বিয়ে করে পুনোরায় ঘর বাঁধেন নাদিয়া। বর্তমানে বেশ সুখেই আছেন তারা। নাদিয়া নতুন নীড়ের খোঁজ পেলেও শিমুল এখনও একাই রয়ে গেছেন। আগের মতো অভিনয়েও খুব একটা দেখা যায় না তাকে। এবার বিয়ে এবং বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুলেছেন শিমুল।   সম্প্রতি দেশের এক গণমাধ্যমে ব্যক্তিগত জীবন, বিয়ে-বিচ্ছেদ, ভবিষ্যৎ পরিকল্পনাসহ নানান বিষয় নিয়ে কথা বলেন এই অভিনেতা।  এ সময় বিয়ে করছেন কবে? এমন প্রশ্নের জবাবে শিমুল বলেন, কখনোই বিয়ে করতে চাইনি। তবে সময়ের প্রয়োজনে বিয়ে করলাম। ভাবলাম জীবনটা সাজাবো। কেউ তো  ডিভোর্স চায় না। কিন্তু ডিভোর্স হয়ে গেল। বিয়ে যখন করব না বলেছিলাম, তখন আমার অনেক বড় বড় প্রজেক্ট ছিল, তখন আমি এগুলোর মধ্যে আবার ফিরে এলাম।   অভিনেতা আরও বলেন, বিয়ে হয়তো করব। কাউকে পছন্দ হয়ে গেলে, তার সঙ্গে বাকি জীবনটা হয়তো কাটাতে পারি। না হলে আমি এতগুলো প্রজেক্ট করেছি যে এদের সঙ্গে আমার জীবন কেটে যাবে। আমার বন্ধুদের একটি এতিমখানা আছে, চিন্তা করলাম, একজন বাচ্চাকে বড় না করে বেশ কিছু বাচ্চাকে বড় করি। আমি সব সময়ই অনেক আনন্দে থাকি, সৎ থাকি।  ডিভোর্স প্রসঙ্গে শিমুল বলেন, একটা বড় হুমকি ছিল, ডিভোর্সটা হয়ে গেলে মানুষ কী বলবে? কিছুই হয় না আসলে, এর চেয়েও খারাপ খারাপ জিনিস হয়। আমি জীবনে কোনো দিন ফাঁকি দিইনি। আমার সামনে থেকে কোনো প্রাণী-মানুষ অভুক্ত যায়নি।  অভিনয়ে অনিয়মিত থাকার ব্যাপারে তিনি বলেন, আগে ছিল বেগ, এখন হচ্ছে আবেগ। সব সময়ই বেছে বেছে কাজ করেছি আমি। টাকার জন্য কখনোই কাজ করিনি। আমরা ভালোবেসে কাজ করতাম। তবে এখন সময়টা পাল্টেছে। ভালো কাজের জন্য পরিবেশটাও জরুরি। ক্ষমতা, অর্থ থেকে শিল্পীদের একটু দূরে থাকাই উচিত। সিনেমা পরিচালনা নিয়ে শিমুল বলেন, সিনেমা বানানোর  পরিকল্পনা তো রয়েছেই।  সেই স্বপ্ন ২০ থেকে ২৫ বছরের। প্রাথমিক কাজ শুরু করেছি। মরে যাওয়ার আগে অন্তত একটা-দুটো-তিনটে সিনেমা বানাব।   
বিয়ে-বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন শিমুল
২৩ এপ্রিলকে চলচ্চিত্রের কালো দিবস ঘোষণা
বিএফডিসিতে সাংবাদিকদের ওপর হামলার প্রতিবাদে বুধবার (২৪ এপ্রিল) মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে টেলিভিশন ক্যামেরা জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনসহ বিনোদন সাংবাদিকরা। এ সময় ২৩ এপ্রিলকে চলচ্চিত্রের কালো দিবস হিসেবে ঘোষণা দেন তারা।  গত ২৩ এপ্রিল শিল্পী সমিতির নবনির্বাচিত কমিটির শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান শেষ হওয়ার পরেই সাংবাদিকদের সঙ্গে অপ্রীতিকর ঘটনায় জড়ায় শিল্পীরা। ইতোমধ্যে সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনায় দুজন সদস্যকে সাময়িক বহিষ্কার করেছে শিল্পী সমিতি।  পাশাপাশি সংগঠনটির সাংগঠনিক সম্পাদক জয় চৌধুরী হামলার নেতৃত্ব দেওয়া ও ঔদ্ধত্বপূর্ণ আচরণ করায় তাকে আজীবনের জন্য বয়কটের ঘোষণা দিয়েছেন সাংবাদিকরা।  বুধবার (২৪ এপ্রিল) রাতে এফডিসিতে সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে এই ঘোষণা দিয়ে লিমন আহমেদ বলেন, সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনায় অভিনেতা শিবা শানু ও সুশান্তকে এক মাসের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে। সেই সঙ্গে ন্যক্কারজনক এই ঘটনার দিন ২৩  এপ্রিলকে ‘কালো দিবস’ হিসেবে পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বিনোদন সাংবাদিকরা। ২৩ এপ্রিলকে ‘কালো দিবস’ পালন করা হবে জানিয়ে লিমন বলেন, এই তারিখে বিনোদন সাংবাদিকরা কোনো সিনেমার খবর প্রকাশ করবে না। এখন থেকে প্রতি বছর ২৩ এপ্রিল ‘কালো দিবস’ হিসেবে পালন করা হবে। জানা গেছে, বুধবার সাংবাদিক ও শিল্পী সমিতি মিলে গঠিত তদন্ত কমিটির সিদ্ধান্তে সাংবাদিকদের পাঁচ দফা দাবির চারটিই মেনে নেন শিল্পী সমিতি। তবে জয় চৌধুরীকে দুই বছরের জন্য সমিতি থেকে বহিষ্কারের দাবি না মেনে এক মাসের জন্য নিষিদ্ধসহ সবার সামনে ক্ষমা চাইতে বলা হয়। কিন্তু জয় চৌধুরী দুঃখ প্রকাশ না করে ঘটনা ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার চেষ্টা করলে বিক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন সাংবাদিকরা। এর আগে এফডিসির ঘটনার তদন্তের জন্য গঠিত ১০ সদস্যের ওই কমিটিতে সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে ছিলেন লিমন আহমেদ, রাহাত সাইফুল, আহমেদ তৌকীর, বুলবুল আহমেদ জয়, আবুল কালাম। অন্যদিকে শিল্পী সমিতির পক্ষ থেকে ছিলেন মিশা সওদাগর, ডি এ তায়েব, নানা-শাহ, রুবেল ও রত্না। তদন্ত কমিটির উপদেষ্টা হিসেবে ছিলেন প্রযোজক আরশাদ আদনান। এছাড়াও সিনিয়র সাংবাদিক রিমন মাহফুজ ও কামরুজ্জামান বাবুসহ বেশ কয়েকজন উপস্থিত ছিলেন।  
২৩ এপ্রিলকে চলচ্চিত্রের কালো দিবস ঘোষণা
প্রাইভেটকারে আগুন লেগে কৃষক লীগ নেতাসহ নিহত ২
নোয়াখালীতে ‘হিটস্ট্রোকে’ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
চাঁদপুরে বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ আদায়
চতুর্থ দিনেও উত্তাল চুয়েট, সড়ক অবরোধ
নোয়াখালীতে বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ আদায়
নোয়াখালীতে তীব্র তাপপ্রবাহ থেকে মুক্তি ও বৃষ্টি চেয়ে সালাতুল ইসতিসকার নামাজ আদায় করেছে জেলার ধর্মপ্রাণ মানুষ। নামাজ শেষে বিশেষ মোনাজাতে বৃষ্টি চেয়ে দোয়া করেছেন তারা। এ সময় দুটি উপজেলায় নামাজে অংশ নেন ৫ শতাধিক মুসল্লি। বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকাল ৯টার দিকে জেলার কোম্পানীগঞ্জের বসুরহাট ইসলামিয়া কামিল মাদরাসা ও চাটখিল কামিল মাদরাসা মাঠে এবং বেগমগঞ্জের চৌমুহনী সেনের পোল পৌরসভা গেইট ঈদগাহে এ নামাজ অনুষ্ঠিত হয়।   এতে ইমামতি ও মোনাজাত পরিচালনা করেন বসুরহাট ইসলামিয়া কামিল মাদরাসার আরবি বিভাগের অধ্যাপক মাওলানা মাকসুদুর রহমান ও চাটখিল আলিম মাদরাসার সাবেক অধ্যক্ষ মাওলানা আব্দুর জব্বার।      নামাজে অংশ নেওয়া স্থানীয় মুসল্লিরা জানান, দীর্ঘদিন ধরে অনাবৃষ্টির কারণে মানুষ, পশুপাখিসহ সবাই খুব কষ্টে আছে। এজন্য তারা বৃষ্টির আশায় নামাজ পড়েছেন।  বসুরহাট পৌরসভা ওলামা মাশায়েখ এর উদ্যোগে আয়োজিত ইসতিসকার নামাজে অংশ নেন বসুরহাট পৌরসভা জামায়াতের আমির মাওলানা মোশারেফ হোসেন, সেক্রেটারি মাওলানা হেলাল উদ্দিন, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা ওলামা সভাপতি মাওলানা মহিউদ্দিন, চরপার্বতী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. কাজী হানিফ আনসারী, উপজেলা মডেল মসজিদের ইমাম মাওলানা এমদাদ উল্যাহ।  বেগমগঞ্জের ইসতিসকার নামাজে উপস্থিত ছিলেন ঈদগাহের খতিব সায়েদ আলমগীর হোসেন, ঈদগাহ মাঠের সাধারণ সম্পাদক নাছিমুল গনি চৌধুরী মহল, ওলাম পরিষদের সাবেক জেলা আমীর মাওলানা আলাউদ্দিন, বেগমগঞ্জ উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মাওলানা বোরান উদ্দিন, ওলাম পরিষদের বেগমগঞ্জ আমীর আবু জাহেদ।  অপরদিকে, চাটখিলের নামাজে অংশ নেন মাওলানা ছাইফ উল্লাহ, মাওলানা মনিরুজ্জামান, মাওলানা ওমর ফারুক, মাওলানা রাকিব উদ্দিন, মাওলানা মাসুম বিল্লাহ, মাওলানা আবুল কালাম আহমাদি, মাওলানা আবু সাদেক প্রমূখ।     
তিউনিসিয়া উপকূলে অভিবাসীবোঝাই নৌকাডুবি, নিহত ১৪
ইসরায়েলি হামলায় আরও ৭৯ ফিলিস্তিনি নিহত
কমলা রঙের মেঘে ঢেকে গেছে গ্রিসের আকাশ
ইসরায়েলে একাধিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হিজবুল্লাহর
ইসরায়েলে একাধিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হিজবুল্লাহর
ইউক্রেনে নতুন অস্ত্র-সরঞ্জাম পাঠানোর ঘোষণা বাইডেনের
ইউক্রেনে নতুন অস্ত্র-সরঞ্জাম পাঠানোর ঘোষণা বাইডেনের
মোদির বিরুদ্ধে ইসিতে ২০ হাজার নাগরিকের চিঠি
মোদির বিরুদ্ধে ইসিতে ২০ হাজার নাগরিকের চিঠি
বিচার বিভাগে হস্তক্ষেপ : প্রধান বিচারপতিকে ইমরানের চিঠি
বিচার বিভাগে হস্তক্ষেপ : প্রধান বিচারপতিকে ইমরানের চিঠি
গতিমানব থেকে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে উসাইন বোল্ট
শিরোপা স্বপ্নে হোঁচট খেল লিভারপুল
বাংলাদেশ সিরিজের জন্য আইপিএল ছাড়ছেন রাজা!
আইপিএলে খেলতে এই মুহূর্তে ভারতে আছেন সিকান্দার রাজা। তবে বিশ্বের জনপ্রিয় এই ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টের এবারের আসরের সবগুলো ম্যাচ খেলতে পারবেন না তিনি।  কেননা, আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপকে সামনে রেখে পাঁচ ম্যাচের সিরিজ খেলতে আগামী ২৮ এপ্রিল ঢাকায় পা রাখবে জিম্বাবুয়ে দল। ১৫ সদস্যের সেই স্কোয়াডে অধিনায়ক হিসেবে আছেন রাজা। ফলে আইপিএল ছেড়ে জাতীয় দলের সঙ্গে যোগ দিতে হবে তাকে। যদিও রাজার দাবি, জাতীয় দলের খেলা থাকলে কোনোরকম দ্বন্দ্ব ছাড়াই ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ ছেড়ে যাবেন তিনি। সম্প্রতি জিম্বাবুয়েভিত্তিক ওয়েবসাইট থ্রি-মোবডটকমে এক সাক্ষাৎকারে রাজার ভাষ্য, ‘আমি জিম্বাবুয়ে ক্রিকেটকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছি, দেশের একটা সীমিত ওভারের ম্যাচও আমি মিস করব না। এর কারণে যে লিগকেই ছেড়ে যেতে হোক না কেন।’ তিনি যোগ করেন, ‘জিম্বাবুয়ে যদি এখন আমাকে বলে যে তিনদিন পরই সিরিজ আছে, আর প্রতিপক্ষ নাইজেরিয়া, তাতে আমার কিছু যায়–আসে না। জিম্বাবুয়ে যদি আমাকে দলে নেয়, তাহলে আমি পিএসএল ছেড়ে যাব। যদি আইপিএলের সময় সিরিজ আসে, আমি আইপিএল ছেড়ে যাব। গ্লোবালটি-টোয়েন্টি, সিপিএল, আইএলটি-টোয়েন্টি—যে লিগই হোক না কেন।’ উল্লেখ্য, আগামী ২৮ এপ্রিল ঢাকায় পৌঁছে চট্টগ্রামের বিমান ধরবে রোডেশিয়ানরা। এরপর আগামী ৩ মে শুরু হবে টি-টোয়েন্টি সিরিজ। এই সিরিজের প্রথম তিনটি টি-টোয়েন্টি চট্টগ্রামে অনুষ্ঠিত হবে। সেখানে বাকি দুই ম্যাচ হবে ৫ ও ৭ মে। সাগরিকা পর্ব শেষে দুই দলই ঢাকায় ফিরবে। সিরিজের চতুর্থ ও পঞ্চম টি-টোয়েন্টি গড়াবে ঢাকায়। মিরপুরে ১০ ও ১২ মে হবে সিরিজের শেষ দুই ম্যাচ। এই সিরিজ শেষেই যুক্তরাষ্ট্র সফরে যাবে লাল-সবুজেরা। সেখানে স্বাগতিকদের বিপক্ষে ৩ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে টাইগাররা। আগামী ২১ মে হবে টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচ। সিরিজের বাকি দুই ম্যাচ হবে ২৩ ও ২৫ মে। সিরিজের সবগুলো ম্যাচই টেক্সাসের হিউস্টনেপ্রেইরি ভিউ ক্রিকেট কমপ্লেক্সে (পিভিসিসি) অনুষ্ঠিত হবে। জিম্বাবুয়ে স্কোয়াড : সিকান্দার রাজা (অধিনায়ক), ফারাজ আকরাম, বেনেট ব্রায়ান, রায়ান বার্ল, জোনাথন ক্যাম্পবেল, ক্রেইগ আরভিন, জয়লর্ড গাম্বি, লুক জংওয়ে, ক্লাইভ মাদান্দে, তাদিওয়ানাশে মারুমানি, ওয়েলিংটন মাসাকাদজা, ব্লেসিং মুজারাবানি, আইনস্লে এন্ডলোভু, রিচার্ড এনগারাভা ও শন উইলিয়ামস।
ম্যান সিটির ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
ম্যান সিটির ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
গুজরাটের বিপক্ষে দিল্লির ব্যাট টু ব্যাক জয়
গুজরাটের বিপক্ষে দিল্লির ব্যাট টু ব্যাক জয়
অক্ষরের বিদায়ের পর পান্থের তাণ্ডব, বড় পুঁজি দিল্লির
অক্ষরের বিদায়ের পর পান্থের তাণ্ডব, বড় পুঁজি দিল্লির
প্রস্তুতি ক্যাম্পের স্কোয়াড নিয়ে যা বললেন সুজন
প্রস্তুতি ক্যাম্পের স্কোয়াড নিয়ে যা বললেন সুজন
আইপিএল ২০২৪ / প্রতিশোধ নিতে দিল্লিকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো গুজরাট
প্রতিশোধ নিতে দিল্লিকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো গুজরাট
কত টনের এসিতে কত বিদ্যুৎ বিল
প্রচণ্ড তাপমাত্রায় দুপুরে বাড়ি থেকে বের হওয়া তো দূরের কথা, ঘরের ভিতরেও টিকে থাকা দায় হয়ে উঠেছে। এমন পরিস্থিতে স্বস্তির খোঁজে সবাই-ই ছুটছে এসির দিকে। কিন্তু এসি লাগালেই তো হয় না, বিদ্যুত খরচেরও একটা চিন্তা থেকে যায়। এসি কেনার আগে যদি কত টনের এসিতে কেমন বিদ্যুৎ বিল আসতে পারে, তা জেনে নেওয়া যায়, তাহলে এসি কেনার সিদ্ধান্তটা অনেকটাই সহজ হবে। জেনে নিন কত টনের এসিতে কেমন বিদ্যুৎ বিল আসতে পারে- দেশের একটি ইলেকট্রিক পণ্যের এসি ইলেকট্রিসিটি বিল ক্যালকুলেশনের হিসেব থেকে জানা যায়, দেড় টনের একটি ইনভার্টার রেগুলার এসি ২২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় একটানা ৫০ মিনিট করে প্রতিদিন আট ঘণ্টা চালালে এক মাসে বিদ্যুৎ খরচ হবে ২৫৩ দশমিক ৪১ কিলোওয়াট; যার আনুমানিক বিল আসবে প্রায় ১ হাজার ৫৬৩ টাকার কিছু বেশি। একই সময়ে দুই টনের একটি এসির বিদ্যুৎ বিল আসবে প্রায় আড়াই হাজার টাকা। তবে এক টনের একটি এসি একই সময় ধরে চালালে বিদ্যুৎ বিল আসবে প্রায় এক হাজার ৩০০ টাকার কিছু বেশি।  
ওজন কমাবে ফাইবার সমৃদ্ধ এই ৫ খাবার
ওজন কমাবে ফাইবার সমৃদ্ধ এই ৫ খাবার
লাউয়ের খোসায় ত্বকের উজ্জ্বলতা ফেরানোর টিপস
লাউয়ের খোসায় ত্বকের উজ্জ্বলতা ফেরানোর টিপস
এসি ছাড়াই যে কাজে ঘরের তাপমাত্রা কমবে ৫ ডিগ্রি
এসি ছাড়াই যে কাজে ঘরের তাপমাত্রা কমবে ৫ ডিগ্রি
অনলাইন জরিপ
শপথ নিলেন আপিল বিভাগের ৩ বিচারপতি
ট্রান্সকমের ৩ কর্মকর্তা কারাগারে
ট্রান্সকমের ৩ কর্মকর্তা কারাগারে
ইতিহাস গড়লেন বাঁধন
ইতিহাস গড়লেন বাঁধন
ফের মামুনুল হকের তিন মামলায় জামিন 
ফের মামুনুল হকের তিন মামলায় জামিন 
বেইলি রোড ট্রাজেডি / পেছাল তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ
রাজধানীর বেইলি রোডে কোজি কটেজ ভবনের অগ্নিকাণ্ডে ৪৬ জনের প্রাণহানিরঘটনায় দায়ের করা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ পিছিয়ে আগামী ৪ জুন নির্ধারণ করা হয়েছে।  বুধবার (২৪ এপ্রিল) ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সুলতান সোহাগ উদ্দিন এই তারিখ ধার্য করেন। প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আজ দিন ধার্য থাকলেও তদন্ত কর্মকর্তা প্রতিবেদন দাখিল করতে না পারায় আদালত নতুন তারিখ ধার্য করেন।  আদালতের প্রসিকিউশন দপ্তরের রমনা থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই নিজাম উদ্দিন ফকির বিষয়টি নিশ্চিত করেন। প্রসঙ্গত, গত ২৯ ফেব্রুয়ারি রাতে বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজ নামের ভবনটিতে আগুন লাগে। এ ঘটনায় ৪৬ জন প্রাণ হারান। সেইসঙ্গে আহত হন ১১ জন। নিহতদের মধ্যে ৮ শিশু ছাড়াও ২০ জন পুরুষ, ১৮ জন নারী ছিলেন।এ ঘটনায় ২ মার্চ সকালে রমনা মডেল থানার এসআই মোহাম্মদ শহিদুল ইসলাম বাদী হয়ে অবহেলা জনিত হত্যা মামলাটি করেন। মামলায় এজাহারনামীয় আসামিরা হলেন—ভবনটির নিচতলায় থাকা চা কফির দোকান চুমুকের মালিক আনোয়ারুল হক (২৯), গ্রিন কোজি কটেজ ভবনের মালিক আমিন মোহাম্মদ গ্রুপ, ভবনের ম্যানেজার মুন্সি হামিমুল আলম বিপুল (৪০) এবং কাচ্চি ভাই নামে রেস্তোরাঁর মালিক মো. সোহেল সিরাজ (৩৪)। এ ছাড়া অজ্ঞাতনামা আরও বেশ কয়েকজনকে আসামি করা হয়। মামলায় অভিযোগ করা হয়, ভবনটির মালিক ও ম্যানেজার সংশ্লিষ্ট যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদন ছাড়া বেশ কিছু রেস্টুরেন্ট এবং দোকান ভাড়া দেন। রেস্টুরেন্টগুলো যথাযথ নিরাপত্তা ব্যবস্থা ছাড়া রান্নার কাজে গ্যাসের সিলিন্ডার এবং চুলা ব্যবহার করে। রান্নার কাজে ব্যবহারের জন্য ভবনের মালিক ও ম্যানেজারের যোগসাজশে চুমুক, কাচ্চি ভাই, মেজবানী রেস্টুরেন্ট, খানাস ফ্ল্যাগশিপ, স্ট্রিট ওভেন, জেষ্টি, হাক্কা ঢাক্কা, শেখহলি, ফয়সাল জুসবার (বার্গার), ওয়াফেলবে, তাওয়াজ, পিৎজা–ইন, ফোকো এবং এম্ব্রোশিয়া রেস্তোরাঁর মালিকেরা ভবনটির নিচ তলায় বিপুল পরিমাণে গ্যাস সিলিন্ডার মজুত করেন। তাঁরা জননিরাপত্তা তোয়াক্কা না করে অবহেলা, অসাবধানতা, বেপরোয়া ও তাচ্ছিল্যপূর্ণ এবং বিপজ্জনকভাবে এই গ্যাস সিলিন্ডার এবং গ্যাসের চুলা ব্যবহার করে আসছিলেন। এই গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরিত হয়ে অগ্নিকাণ্ডের সৃষ্টি হয়। এই আগুনের তাপ ও প্রচণ্ড ধোঁয়া পুরো ভবনে ছড়িয়ে পড়ে। যার ফলে বিভিন্ন ফ্লোরে থাকা রেস্টুরেন্ট ও দোকানে অবস্থানকারী লোকজন আগুনে পুড়ে ও ধোঁয়া শ্বাসনালিতে ঢুকে শ্বাসরুদ্ধ হয়ে মারা যান এবং গুরুতর আহত হন। এজাহারে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, ভবনটি আবাসিক ভবন হিসেবে নির্মিত হলেও পরবর্তীতে মালিক ভবনের বিভিন্ন ফ্লোর ব্যবসায়িক কাজে পরিচালনার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে অনুমোদন নেয়। ভবনটির যেসব তলায় রেস্তোরাঁ ছিল, সেগুলোতে গ্যাস সিলিন্ডার ব্যবহারের জন্য ফায়ার সার্ভিসের কোনো অনুমোদন নেয়নি। এ ছাড়া অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা ছিল না। এমনকি ভবনটিতে ফায়ার এক্সিট সিঁড়িও নেই। আরও বলা হয়েছে, ভবনের মালিক, ম্যানেজার ও রেস্তোরাঁর মালিকেরা ভবন ব্যবহারের যথাযথ নিয়ম মানেননি। তাঁরা আবাসিক ভবনকে বাণিজ্যিক কার্যক্রমের জন্য ভাড়া দিয়েছেন। রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) দোকান পরিদর্শকদের ম্যানেজ করে অবৈধভাবে রেস্তোরাঁ স্থাপন করে, গ্যাসের চুলা ও সিলিন্ডার ব্যবহার করেছেন। অগ্নিকাণ্ডের এ ঘটনার পর ভবনের কাচ্চি ভাইয়ের ম্যানেজার জিসান, চা চুমুকের মালিক আনোয়ারুল হক ও শাকিল আহমেদ রিমন এবং গ্রিন কোজি কটেজ ভবনের ম্যানেজার হামিমুল হক বিপুলকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।  
পেছাল তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ
ফের পেছাল এস কে সিনহার অবৈধ সম্পদের মামলার প্রতিবেদন
ক্ষমতার অপব্যবহার ও অবৈধভাবে সম্পদ অর্জনের অভিযোগে সাজাপ্রাপ্ত সাবেক প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার (এস কে সিনহা) বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ফের সময় দিয়েছেন আদালত। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) এ মামলায় তিনি সাজাপ্রাপ্ত হন। বুধবার (২৪ এপ্রিল) মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু, দুদক প্রতিবেদন দাখিল না করায় ঢাকা মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতের বিচারক আস সামছ জগলুল হোসেন ২৬ জুন দিন ধার্য করেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেন দুদকের কোর্ট পরিদর্শক আক্কাস আলী। যুক্তরাষ্ট্রের নিউজার্সিতে তিনতলা বাড়ির সন্ধান পাওয়ায় ২০২২ সালের ৩১ মার্চ এস কে সিনহা ও তার ভাই অনন্ত কুমার সিনহার বিরুদ্ধে মামলা করা হয়। দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১ এ মামলা করেন সংস্থাটির উপ-পরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধান। মামলায় মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারায় এবং ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় অভিযোগ আনা হয়। এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ২০১৮ সালের ১২ জুন দুই লাখ ৮০ হাজার ডলারে (৮৬ টাকা ডলার ধরে বাংলাদেশি মুদ্রায় দুই কোটি ৪০ লাখ ৮০ হাজার টাকা) এস কে সিনহার জন্য তিনতলা একটি বাড়ি কেনেন তার ভাই অনন্ত কুমার। বাড়িটি কেনার আগে ৩০ বছরের কিস্তিতে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের কাছ থেকে অনন্ত সিনহা নিজের জন্য এক লাখ ৮০ হাজার ডলার ব্যাংক ঋণ নিয়ে আরও একটি বাড়ি কিনেছিলেন। পেশায় দন্ত চিকিৎসক অনন্ত প্রথম বাড়িটি ৩০ বছরের কিস্তিতে কিনলেও নিজের ভাইয়ের জন্য বাড়ি কেনেন নগদ টাকায়। মামলার বিবরণে আরও জানা গেছে, ২০১৮ সালের ৫ মার্চ থেকে ২৮ মে পর্যন্ত অনন্ত কুমার সিনহার নিউজার্সির প্যাটারসনে অবস্থিত ভ্যালি ন্যাশনাল ব্যাংকের একটি হিসাবে ৬০ হাজার ডলার জমা হয়। ওই একই হিসাবে অন্য একটি উৎস থেকে একই বছরের ১১ এপ্রিল থেকে ২০ জুন পর্যন্ত এক লাখ ৯৬ হাজার ৪৫৮ ডলার জমা হয়। এস কে সিনহার বাড়ি কেনার বা বিদেশে অর্থপাচারে বৈধ কোনো উৎসের সন্ধান পায়নি সংস্থাটি। দুদক সংশ্লিষ্ট সূত্র মনে করে, এস কে সিনহা বিভিন্ন সময়ে ঘুষ হিসেবে যেসব টাকা নিয়েছেন তা বিদেশে পাচার করেছেন। দুদক তার বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ও দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনে অভিযোগ আনে। এর আগে ২০২১ সালের ৯ নভেম্বর ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক শেখ নাজমুল আলম সাবেক প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহাকে ১১ বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দেন। এরমধ্যে মানিলন্ডারিংয়ে সাত বছর এবং অর্থ আত্মসাতের মামলায় চার বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। তবে দুই ধারার সাজা একসঙ্গে চলবে বলে ১৮২ পাতার রায়ে উল্লেখ করেন বিচারক। এ ছাড়া এস কে সিনহার ৭৮ লাখ টাকা রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করা হয়।
ফের পেছাল এস কে সিনহার অবৈধ সম্পদের মামলার প্রতিবেদন
আপিল বিভাগে নিয়োগ পাচ্ছেন ৩ বিচারপতি
হাইকোর্ট বিভাগের তিনজন বিচারপতিকে আপিল বিভাগে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। এরই মধ্যে তাদের নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গেছে। এ বিষয়ে খুব শিগগিরই গেজেট প্রকাশ করা হবে বলে জানা গেছে। ওই তিন বিচারপতি হলেন বিচারপতি মুহাম্মদ আবদুল হাফিজ, বিচারপতি কাশিফা হোসেন ও বিচারপতি শাহিনুর ইসলাম। বুধবার (২৪ এপ্রিল) আইন মন্ত্রণালয় সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে। বর্তমানে প্রধান বিচারপতিসহ আপিল বিভাগে পাঁচজন বিচারপতি রয়েছেন। তিনজনের নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে আপিল বিভাগের বিচারপতির সংখ্যা দাঁড়াবে আটজনে। প্রজ্ঞাপন জারির পরে তাদের শপথ গ্রহণের তারিখ জানা যাবে।
আপিল বিভাগে নিয়োগ পাচ্ছেন ৩ বিচারপতি
রোহিঙ্গাদের ভোটার তালিকা চান হাইকোর্ট
হাইকোর্ট রোহিঙ্গাদের ভোটার হওয়ার তথ্য চেয়েছেন। আগামী ৬ জুনের মধ্যে কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক, নির্বাচন কমিশনসহ তিনজনকে এ তালিকা আদালতে দাখিল করতে বলা হয়েছে। একইসঙ্গে ৩৮ রোহিঙ্গাকে কক্সবাজারের ঈদগাহ ইউনিয়নের ভোটার তালিকা থেকে বাদ দিতে বলেছেন। বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের হাইকোর্ট বেঞ্চ বুধবার (২৪ এপ্রিল) এ নিয়ে এক আদেশ দেন। স্থানীয় ভোটার মো. হামিদুর রহমানের রিটের প্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন বিচারকরা। মো. হামিদুর রহমানের পক্ষে গতকাল ২৩ এপ্রিল রিটটি দায়ের করেন আইনজীবী মোহাম্মদ ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া। রিটে মিয়ানমারের রাখাইন থেকে বাংলাদেশে পালিয়ে আসা কতজন রোহিঙ্গা কক্সবাজারে নাগরিকত্ব পেয়ে ভোটার হয়েছেন তা খুঁজে বের করতে উচ্চপর্যায়ের অনুসন্ধান কমিটি করতে সরকারের সংশ্লিষ্টদের প্রতি নির্দেশনা চাওয়া হয়। একই সঙ্গে রিটে ভোটার তালিকা থেকে রোহিঙ্গাদের বাদ দেয়ার আর্জি জানানো হয়। সে পর্যন্ত ঘোষিত তফসিলে নির্বাচন ও ভোটগ্রহণ বন্ধ বা স্থগিত রাখার আবেদন করা হয়। রিটে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সচিব, নির্বাচন কমিশন সচিব, কক্সবাজার জেলার জেলা প্রশাসক (ডিসি) ও পুলিশ সুপারসহ (এসপি) সংশ্লিষ্টদের বিবাদী করা হয়। আইনজীবী অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া জানান, কক্সবাজার সদর উপজেলার ঈদগাঁও ইউনিয়নের ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়ে বাংলাদেশের জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) নিয়েছেন ৩৮ জন রোহিঙ্গা। তাদের তালিকা যুক্ত করে রিট আবেদন করা হয়। এছাড়াও একই ইউনিয়নে কয়েকশ (সাড়ে তিনশ) রোহিঙ্গা নাগরিক হয়েছেন বলে অভিযোগ তুলে তাদের নাগরিকত্ব বাদ দিয়ে ভোটার তালিকা হাল নাগাদ না করা পর্যন্ত ওই ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন স্থগিত রাখার আর্জি জানানো হয়েছে রিটে।
রোহিঙ্গাদের ভোটার তালিকা চান হাইকোর্ট

নামাজের ওয়াক্ত শুরু

তারিখ : ২৫ এপ্রিল, ২০২৪
অনলাইন সংস্করণ
শনি
রোব
সোম
মঙ্গল
বুধ
বৃহ
শুক্র
যেকোনো উপায়ে ক্ষমতায় আসার জন্য মরিয়া বিএনপি : কাদের
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিএনপি যেকোনো উপায়ে ক্ষমতায় আসার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে। তাদের নেতারা হিতাহিত জ্ঞান শূন্য হয়ে পড়েছে। বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) দুপুরে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন।  বিবৃতিতে ওবায়দুল কাদের বলেন, আওয়ামী লীগ জনগণের কাতারে দাঁড়িয়ে রাজনীতি করে; জনকল্যাণে পরিকল্পনা গ্রহণ ও কর্মসূচি নির্ধারণ করে। আমরা সর্বদা জনগণের কাছে দায়বদ্ধ। অন্যদিকে বিএনপি গণবিরোধী রাজনীতি করে আসছে। রাষ্ট্রক্ষমতায় থাকাকালে তারা জনগণকে শত্রুজ্ঞান করে শাসন-শোষণ ও অত্যাচারের স্টিম রোলার চালিয়েছিল। সন্ত্রাস ও উগ্র-জঙ্গিবাদকে পৃষ্ঠপোষকতা প্রদান করে সারাদেশে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছিল। আর এখন সাংবিধানিকভাবে বৈধ ও গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকারের বিরুদ্ধে বিষোদগারের মাধ্যমে বিভ্রান্তি ও নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করে জনগণকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে ক্ষমতায় যাওয়ার অপচেষ্টা করছে। তিনি বলেন, বিএনপি গণতান্ত্রিক আন্দোলনে ব্যর্থ হয়ে সরকারবিরোধী তথাকথিত আন্দোলনের নামে সন্ত্রাস-সহিংসতার পথ বেছে নেয়। বিএনপি ও তার দোসরদের সন্ত্রাসী ও ক্যাডারবাহিনী সরকারের সুমসৃণ পথচলা এবং দেশের উন্নয়ন-অগ্রগতি বাধাগ্রস্ত করার লক্ষ্যে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুরের মাধ্যমে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে। তাদের প্রধান লক্ষ্যবস্তু দেশের জনগণ ও রাষ্ট্রীয় সম্পদ। আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, সফল রাষ্ট্রনায়ক বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা জগদ্দল পাথরের মতো জেঁকে বসা বিচারহীনতার সংস্কৃতির অর্গল ভেঙে বিচারের সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম করে যাচ্ছেন। সন্ত্রাসী বা অপরাধী যে-ই হোক তাকে বিচারের মুখোমুখি হতে হবে। রাজনৈতিক বক্তব্যের আড়ালে সন্ত্রাসীদের রক্ষার অপকৌশল সফল হবে না। তিনি আরও বলেন, আমরা প্রত্যক্ষ করেছি, পূর্বের ধারাবাহিকতায় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বানচালের নামেও তারা অগ্নিসন্ত্রাসের মাধ্যমে নিরীহ মানুষকে পুড়িয়ে মেরেছে এবং রাষ্ট্রীয় সম্পদ ধ্বংস করেছে। আর দেশের আইন-শৃঙ্খলাবাহিনী ও আদালত জনগণের নিরাপত্তা ও শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষায় পদক্ষেপ গ্রহণ করলে বিএনপি নেতৃবৃন্দ সেটাকে প্রশ্নবিদ্ধ করার অপচেষ্টা চালায়। বিএনপি প্রকৃতপক্ষে একটি সন্ত্রাসী সংগঠন, সন্ত্রাসীদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দেওয়া তাদের নীতিগত সিদ্ধান্ত।  বিবৃতিতে কাদের বলেন, বিএনপি ক্ষমতায় থেকে নিজেদের সন্ত্রাসী ও ক্যাডারবাহিনীর পাশাপাশি বাংলা ভাইয়ের মতো দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসীর সৃষ্টি করেছিল এবং তাকে রক্ষা করার জন্য ‘বাংলা ভাই মিডিয়ার সৃষ্টি’ বলে উড়িয়ে দিয়েছিল। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পরিচালিত সরকার জনগণের শান্তি ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সন্ত্রাসীগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে যথাযথ আইনি পদক্ষেপ নিতে বদ্ধপরিকর।
চাল আমদানি না করায় সাশ্রয়ী হয়েছে ডলার 
ডলার সংকট মোকাবিলায় চাল আমদানির বিপরীতে জোর দেওয়া হচ্ছে কৃষকের কাছ থেকে বেশি হারে ধান সংগ্রহকে। এরই মধ্যে চাল আমদানি খাত থেকে ১ হাজার ৬০০ কোটি টাকা বরাদ্দ কমানো হয়েছে। এতে সাশ্রয় হবে কমপক্ষে ১৫ কোটি মার্কিন ডলার। ২০২২-২৩ অর্থবছরে বিগত মৌসুমগুলোয় উৎপাদন ভালো হওয়ায় এই আমন মৌসুমের সংগ্রহ পর্যন্ত চাল আমদানির প্রয়োজন নেই। এর পাশাপাশি ডলার সংকটের কারণেও চাল আমদানি না করে খাদ্য পরিস্থিতি কীভাবে সামাল দেওয়া যায়, সেদিকেই গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার। ২০২১-২২ অর্থবছরে সাড়ে ১০ লাখ টন চাল আমদানি করা হলেও এরপর গত ২১ এপ্রিল পর্যন্ত কোনো চাল আমদানি করা হয়নি। কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীন প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের (ব্রি) হিসাবে চলতি অর্থবছরে মোট ৪ কোটি ১২ লাখ টন চাল উৎপাদন হতে পারে। এর মধ্যে বোরো ২ কোটি ৯ লাখ টন, আউশ ৩০ লাখ টন ও আমন ১ কোটি ৭০ লাখ টন। আর দেশে চালের চাহিদা ৩ কোটি ৫০ লাখ টনের কাছাকাছি। সেই হিসেবে দেশে ৫০ থেকে ৬০ লাখ টন চাল উদ্বৃত্ত আছে।  জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) হিসেবে বিশ্ববাজারে চালের বাড়তি দামের কারণে গত এক বছরে বাংলাদেশে কোনো সেদ্ধ চাল আমদানি হয়নি। যেখানে ২০২১ ও ২০২২ সালে দেশে ৮ থেকে ১০ লাখ টন চাল আমদানি করা হয়েছিল। আর তাতে সাশ্রয়ী হয়েছে বিপুল পরিমাণ ডলার।  গত বছর বাংলাদেশে চাল উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৩ কোটি ৭৭ লাখ মেট্রিক টন। এর বিপরীতে চালের উৎপাদন ছিল ৪ কোটি ১৩ লাখ মেট্রিক টন। কৃষি বিভাগ বলছে, এভাবে ২০১৮ সাল থেকেই বাংলাদেশে চাহিদার চেয়ে বেশি পরিমাণ চাল উৎপাদন হচ্ছে। চলতি বছরেও উৎপাদনের এই ধারাহিকতা রক্ষা হয়েছে। খাদ্য মন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার জানিয়েছেন, বিগত বছরেও চাল আমদানির প্রয়োজন হয়নি। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের আমদানির তথ্য বলছে গত বছরের জুলাই থেকে এই বছরের ৭ মার্চ পর্যন্ত কোন চাল আমদানি করা হয়নি।  বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর হিসাব অনুসারে মাথাপিছু ১৫২ কেজি চালের প্রয়োজনীয়তা ধরে নিয়ে আমাদের বার্ষিক চালের চাহিদা নিরূপণ করা যায়। বর্তমানে দেশে প্রায় ১৭ কোটি মানুষ আছে। তাতে বার্ষিক খাদ্যচাহিদা দাঁড়ায় ২ কোটি ৫৮ লাখ মেট্রিক টন চাল। এর সঙ্গে বীজ ও অপচয় এবং পশুখাদ্য বাবদ ১৫ শতাংশ যোগ করে মোট চালের প্রয়োজন দাঁড়ায় ২ কোটি ৯৬ লাখ টন বা প্রায় ৩ কোটি টন। দৈনিক চালের চাহিদা আরও বেশি বিবেচনায় নিয়ে মাথাপিছু দৈনিক আধা কেজি বা বার্ষিক জনপ্রতি ১৮২ দশমিক ৫ কেজি হিসেবে চালের চাহিদা দাঁড়ায় ৩ কোটি ১০ লাখ ২৫ হাজার মেট্রিক টন। বীজ, অপচয় ও পশুখাদ্য হিসেবে আরো ১৫ শতাংশ যোগ করা হলে মোট চাহিদা দাঁড়ায় ৩ কোটি ৫৬ লাখ ৭৮ হাজার মেট্রিক টন। এর বিপরীতে চালের উৎপাদন ছিল ৪ কোটি ১৩ লাখ মেট্রিক টন। বর্তমানে মজুত আছে ১৩ লাখ ১৪ হাজার ৬০৯ মেট্রিক টন।   বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিস্টিটিউটের (বিআরআরআই) পলিসি গবেষণার প্রজেকশন অনুযায়ী, ২০৩০ সালে বাংলাদেশে ৪ কোটি ৬৯ লাখ টন, ২০৪১ সালে ৫ কোটি ৪১ লাখ টন এবং ২০৫০ সালে ৬ কোটি ৯ লাখ টন চালের প্রযোজন হবে। বিআরআরআই -এর মহাপরিচালক ড. শাহজাহান কবীর জানিয়েছেন, ২০৩০ সালে ৪২ লাখ টন, ২০৪০ সালে ৫৩ লাখ টন এবং ২০৫০ সালে ৬৫ লাখ টন চালে উদ্বৃত্ত থাকবে। এই বাড়তি উৎপাদন আমাদের যে কোনো ঝুঁকি মোকাবিলায় বাফার স্টক হিসেবে কাজ করবে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্য অনুযায়ী, দেশে মাথাপিছু দৈনিক চাল গ্রহণের পরিমাণ ৩২৮ দশমিক ৯ গ্রাম হয়েছে। শহরাঞ্চলে মাথাপিছু চাল গ্রহণের পরিমাণ ২৮৪ দশমিক ৭ গ্রাম, যা জাতীয় গড় থেকে ১৩ দশমিক ৪৪ শতাংশ কম। ১৭ কোটির মানুষের প্রতিদিনের হিসাব ধরে বছরে প্রয়োজন হয় প্রায় ২ কোটি ৬০ লাখ টন চাল। শুধু ভাত হিসেবে এ চাল মানুষ গ্রহণ করে। এর বাইরে বিভিন্ন পোলট্রি ফিড, বীজসহ অন্যান্য প্রয়োজনে চাল ব্যবহার হয় ১ কোটি টন। সবমিলে প্রয়োজন ৩ কোটি ৬০ লাখ টন। কিন্তু গত বছরে উৎপাদন হয়েছে ৪ কোটি ১৩ লাখ টন।   বিআরআরআই -এর কর্মকর্তারা বলেছেন, বিআরআরআই ইতিমধ্যে রাইস ভিশন ২০৫০ প্রণয়ন করেছে, যাতে ২০৩০, ২০৪১ এবং ২০৫০ সালে ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার বিপরীতে চালের উৎপাদন প্রক্ষেপণ করা হয়েছে এবং তা অর্জনে ব্রি স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘ মেয়াদি পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছে। ২০৩০ সালের মধ্যে উৎপাদনশীলতা দ্বিগুণ করার লক্ষ্যে কৌশলপত্র প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করছে। বাংলাদেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধির প্রায় দ্বিগুণেরও বেশি হারে আমাদের ধান উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে যা নিশ্চিত করে যে আমরা খাদ্যে উদ্বৃত্ত।          তাহলে এত চাল কোথায় যায়, আমদানি কেন করতে হয় তাহলে প্রশ্ন উঠেছে এরপরও কেন সরকারকে চাল আমদানি করতে হয়। এ বিষয়ে ধান বিজ্ঞানীরা বলছেন, দেশে ১২ লাখ রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী রয়েছে। তাদের তথ্য আদমশুমারিতে যুক্ত হয়নি। এরা যে ভাত খায়, সে চাল আমাদের দেশেই উৎপাদিত হয়। আবার চালের একটি অংশ বীজের জন্য রাখতে হয়। নানা কারণে চালের অপচয় হয়। ব্যক্তিগতভাবে অনেক কৃষক নিরাপত্তার জন্য বাড়িতে চাল মজুত করেন, যেটি হিসাবেও নেই। ব্যবসায়ীদের কাছেও মজুত থাকে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, চালের হিউম্যান কনজাম্পশন (সরাসরি ভাত) ছাড়াও নন-হিউম্যান কনজাম্পশন (অন্যান্য কাজে) আছে। হিউম্যান কনজাম্পশন হিসাবে উদ্বৃত্ত ঠিকই আছে। তবে নন-হিউম্যান কনজাম্পশনও বাড়ছে। ১৫ থেকে ২০ শতাংশ চাল নন-হিউম্যান কনজাম্পশনে ব্যয় হয়ে যায়। অর্থাৎ মানুষের ভাত গ্রহণ ছাড়াও অন্যান্য কাজে চালের ব্যবহার আছে।কৃষি গবেষণা ইন্সটিটিউটের তথ্য অনুযায়ী, প্রতিনিয়ত গবেষণার মাধ্যমে নতুন নতুন জাত উদ্ভাবন করা হচ্ছে। এ পর্যন্ত ১১৫টি জাত উদ্ভাবন করা হয়েছে। এতে আগের চেয়ে ফলন ও উৎপাদন বাড়ছে। অনাবাদি জমি আবাদের আওতায় আনা হচ্ছে। মো. শাহজাহান কবীর বলেন, মাথাপিছু দৈনিক চাল গ্রহণের হিসাব বিবেচনায় নিলে ১৭ কোটির মানুষের প্রয়োজন হয় প্রায় দুই কোটি ৬০ লাখ টন চাল। শুধু ভাত হিসেবে এ চাল মানুষ গ্রহণ করে। এর বাইরে বিভিন্ন পোলট্রি ফিড, বীজসহ অন্যান্য প্রয়োজনে চাল ব্যবহার হয় এক কোটি টন। কিন্তু গত বছর উৎপাদন হয়েছে চার কোটি ১৩ লাখ টন। ফলে চাল আমদানির প্রয়োজন নেই। তবে কিছু ক্ষেত্রে চাল আমদানি করতে হয় পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে। বিশেষ করে যেকোনো ঝুঁকি মোকাবেলা ও বাজার নিয়ন্ত্রণ করার জন্য সরকার চাল আমদানি করে থাকে।  
শূন্যপদে পল্লী বিদ্যুতে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
সিভিল সার্জন কার্যালয়ে বিশাল নিয়োগ, নেবে ১১৫ জন
ম্যানেজার পদে নিয়োগ দিচ্ছে এসিআই মোটরস 
বে গ্রুপে একাধিক পদে চাকরি, কর্মস্থল ঢাকা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে যা জানালেন প্রতিমন্ত্রী
তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
আরও তিনদিন ‘হিট অ্যালার্ট’
যেসব জায়গায় হতে পারে শিলাবৃষ্টি
ঢাবিতে ছাত্রলীগের ‘গেস্টরুমে’ অচেতন শিক্ষার্থী, তদন্ত কমিটি গঠন
রানা প্লাজা ট্র্যাজেডি: বিচার মেলেনি ১১ বছরেও
বেনজীরের সম্পদ: অনুসন্ধান প্রতিবেদন নিয়ে দুদককে হাইকোর্টের যে নির্দেশ
সার্টিফিকেট জালিয়াতি, যা বললেন কারিগরির সাবেক চেয়ারম্যান
টিকটক নিষিদ্ধে বিল পাস যুক্তরাষ্ট্রের
হোয়াটসঅ্যাপে ইন্টারনেট ছাড়াই পাঠানো যাবে ছবি-ভিডিও-ডকুমেন্ট
তথ্য সুরক্ষায় কোলোসিটির হাইব্রিড ক্লাউড পরিসেবা
ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের জন্য দুঃসংবাদ
X
Fresh