রাশিয়া বিশ্বকাপের টুকিটাকি
তারুণ্য নির্ভর ফ্রান্সের শিরোপা জয়ের মধ্য দিয়ে সমাপ্তি ঘটলো ২১তম বিশ্বকাপের। অসংখ্য রেকর্ড হয়েছে এবারের আসরে। কিছু স্থায়ীভাবে বসে গেছে রেকর্ড বুকে, বাকিগুলো হয়ত আগামীর কোনও একটি আসরে ভেঙে যাবে। ফুটবল মানেই রেকর্ড ভাঙা-গড়ার খেলা। রেকর্ড হয়েছে বিশ্বকাপের ফাইনালেও। তাও একটি নয়, এই ম্যাচে একাধিক রেকর্ডের মুখ দেখেছে ফুটবল বিশ্ব। আবার দেখা মিলবে বিশ্বকাপের। তবে তা চার বছর পর কাতারে। তত দিন পর্যন্ত ফুটবল বিশ্বের রাজত্ব থাকলো ফ্রান্সের কাছে।
আসুন দেখে নেব রাশিয়া বিশ্বকাপের কিছু মুহূর্ত
প্রথম ম্যাচ
|
:
|
রাশিয়া-সৌদি আরব
|
প্রথম রেফারি
|
:
|
নেস্তর পিটানা (আর্জেন্টিনা)
|
ফাইনালের রেফারি
|
:
|
নেস্তর পিটানা (আর্জেন্টিনা)
|
প্রথম কিক
|
:
|
সৌদি আরব
|
প্রথম কর্নার
|
:
|
রাশিয়া
|
প্রথম থ্রো
|
:
|
সৌদি আরব
|
প্রথম ফাউল
|
:
|
ওমার হাওশাই (সৌদি আরব)
|
প্রথম ফ্রি-কিক
|
:
|
আলেকজান্ডার সামেদভ (রাশিয়া)
|
প্রথম গোল
|
:
|
ইউরি গ্যাজিনস্কি (রাশিয়া)
|
হেড থেকে প্রথম গোল
|
:
|
ইউরি গ্যাজিনস্কি (রাশিয়া)
|
প্রথম অ্যাসিস্ট
|
:
|
আলেক্সান্ডার গোলভিন (রাশিয়া)
|
প্রথম পেনাল্টি থেকে গোল
|
:
|
ইউরি গ্যাজিনস্কি (রাশিয়া)
|
প্রথম হ্যাটট্রিক
|
:
|
ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো (পর্তুগাল)
|
প্রথম পেনাল্টি মিস
|
:
|
লিওনেল মেসি (আর্জেন্টিনা)
|
প্রথম আত্মঘাতি গোল
|
:
|
আজিজ বুহাদ্দুজ (মরক্কো)
|
প্রথম হলুদ কার্ড
|
:
|
আলেক্সান্ডার গোলভিন (রাশিয়া)
|
প্রথম লাল কার্ড
|
:
|
কার্লোস সানচেজ (কলম্বিয়া)
|
পঞ্চাশতম গোল
|
:
|
লুকা মদ্রিচ (ক্রোয়েশিয়া)
|
একশতম গোল
|
:
|
লিওনেল মেসি (আর্জেন্টিনা)
|
দেড়শতম গোল
|
:
|
কেভিন ডি ব্রুয়েইন (বেলজিয়াম)
|
সবশেষ গোল
|
:
|
মারিও মানজুকিচ (ক্রোয়েশিয়া)
|
সবশেষ হলুদ কার্ড
|
:
|
ভার্সাল জিকো (ক্রোয়েশিয়া)
|
পেনাল্টি থেকে সর্বমোট গোল
|
:
|
২৩টি
|
সর্বমোট পাসিং
|
:
|
৪৯, ৬৫১ বার
|
দলগত সর্বোচ্চ পাসিং
|
:
|
ইংল্যান্ড (৩,৩৩৬ বার)
|
সবচেয়ে বেশি আক্রমণ
|
:
|
ইংল্যান্ড (৩২১ বার)
|
সর্বোচ্চ গোলতাদা দল
|
:
|
বেলজিয়াম ও স্পেন (১৬টি)
|
সর্বোচ্চ আক্রমণকারী দল
|
:
|
ক্রোয়েশিয়া (৩৫২)
|
সেরা রক্ষণ (সেভ)
|
:
|
ক্রোয়েশিয়া (৩০১)
|
খেলোয়াড় হিসেবে বেশি সুযোগ তৈরি
|
:
|
নেইমার (২৭)
|
সবচেয়ে বেশি দৌড়েছেন
|
:
|
ইভান পেরেসিচ (৭২ কিমি)
|
সবচেয়ে বেশি পাস
|
:
|
সার্জিও রামোস (৪৮৫)
|
বেশি সেভ
|
:
|
থিবাউ কোর্তোয়া (২৭)
|
প্রতি ম্যাচে গোল গড়
|
:
|
২ দশমিক ৬৪
|
সর্বমোট উপস্থিতি
|
:
|
৩০ লাখ ৩১ হাজার ৭শ ৬৮
|
প্রতি ম্যাচে গড় উপস্থিতি
|
:
|
৪৭ হাজার ৩শ ৭১
|
সর্বোচ্চ উপস্থিতি
|
:
|
রাশিয়া-সৌদি আরব ম্যাচে (৭৮,০১১ জন দর্শক)
|
সর্বনিম্ন উপস্থিতি
|
:
|
মিশর-উরুগুয়ে ম্যাচে (২৭,০১৫ জন দর্শক)
|
বড় ব্যবধানে জয়
|
:
|
ইংল্যান্ড ৬-১ গোলে হারায় পানামাকে
|
এক ম্যাচে সবচেয়ে বেশি গোল
|
:
|
ইংল্যান্ড-পানামা এবং বেলজিয়াম-তিউনিশিয়া (৭টি)
|
মোট হ্যাট্টিক
|
:
|
পর্তুগালের ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো ও ইংল্যান্ডের হ্যারি কেন (২টি)
|
ফেয়ার প্লের মাধ্যমে আউট হওয়া দল
|
:
|
সেনেগাল
|
দ্রুততম হলুদ কার্ড
|
:
|
জেসুস গালারডো (মেক্সিকো)
|
ভিআরএর মাধ্যমে প্রথম গোল
|
:
|
রাশিয়া-সৌদি আরব
|
ভিআরএর মাধ্যমে প্রথম পেনাল্টি
|
:
|
ফ্রান্স-অস্ট্রেলিয়া
|
বদলি হিসেবে নেমে গোল
|
:
|
আর্টেম জিউবা (রাশিয়া)
|
দ্রুততম পরিবর্তন
|
:
|
ডেনিস চেরিশেভ (রাশিয়া)
|
সর্বোচ্চ গোলদাতা
|
:
|
হ্যারি কেন (৬ গোল)
|
কম গোল হজমকারী দেশ
|
:
|
উরুগুয়ে
|
সর্বোচ্চ গোলরক্ষাকারী
|
:
|
গুইলারমো ওচোয়া (১৭টি)
|
মোট গোল
|
:
|
১৬৯টি
|
মোট হলুদ কার্ড
|
:
|
২১৯টি
|
সর্বোচ্চ হলুদ কার্ড দেখা দল
|
:
|
পানামা (১১টি)
|
মোট লাল কার্ড
|
:
|
৪টি
|
গোল্ডেন বুট
|
:
|
হ্যারি কেন (ইংল্যান্ড)
|
গোল্ডেন বল
|
:
|
লুকা মদ্রিচ (ক্রোয়েশিয়া)
|
গোল্ডেন গ্লাভস
|
:
|
থিবো কোর্তোয় (বেলজিয়াম)
|
ফিফা ফেয়ার প্লে অ্যাওয়ার্ড
|
:
|
স্পেন ফুটবল দল
|
উদীয়মান খেলোয়াড়
|
:
|
কিলিয়ান এমবাপ্পে (ফ্রান্স)
|
ফাইনালের প্লেয়ার অব দ্য ম্যাচ
|
:
|
আঁতোয়ান গ্রিজম্যান (ফ্রান্স)
|
এএ
মন্তব্য করুন