• ঢাকা শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০
logo

ইউরো জয়ের পর বিশ্বকাপের স্বপ্ন পর্তুগালের

স্পোর্টস ডেস্ক

  ২৮ মে ২০১৮, ১৯:৫১

পর্তুগাল জাতীয় ফুটবল দল হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে পর্তুগালের প্রতিনিধি। দলটির নিয়ন্ত্রক সংস্থা হচ্ছে পর্তুগিজ ফুটবল ফেডারেশন (FPF)। ২০০৬ সালের ফিফা বিশ্বকাপে দলটি ৪র্থ অবস্থান অর্জন করে। ১৯৬৬ সালে দলটি সর্বপ্রথম বিশ্বকাপে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে। সেবার দলটি সেমিফাইনাল পর্যন্ত উত্তীর্ণ হয়েছিলো, এবং ওয়েম্বলি স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত সেমিফাইনালে তারা ঐ বিশ্বকাপের চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ডের কাছে ২-১ গোলে পরাজিত হয়। শেষ পর্যন্ত তৃতীয় অবস্থানে থেকে ঐ বিশ্বকাপ শেষ করে পর্তুগাল। পর্তুগালের খেলোয়াড় ইউসেবিও সেবার টুর্নামেন্ট সেরা ফুটবলার হওয়ার গৌরব অর্জন করেন। এরপর ১৯৮৬ ও ২০০২ সালে পর্তুগাল বিশ্বকাপে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছিলো। দুই বারেই দলটি প্রথম পর্ব থেকেই বিদায় নেয়।

২০০৩ সালে পর্তুগিজ ফুটবল ফেডারেশন ব্রাজিলের সাবেক বিশ্বকাপজয়ী কোচ লুইজ ফিলিপ স্কোলারিকে কোচ হিসেবে নিয়োগ দেয়। স্কোলারি ব্রাজিলের ২০০২ বিশ্বকাপজয়ী দলের কোচ ছিলেন। স্কোলারির সময় দলটি ২০০৪ সালের উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে উত্তীর্ণ হয়। যদিও ফাইনালে তারা গ্রিসের কাছে পরাজিত হয়। ২০০৮ সালে স্কোলারি ইংরেজ ফুটবল ক্লাব চেলসির দায়িত্ব নিয়ে ইংল্যান্ডে পাড়ি জমান। তখন পর্তুগাল জাতীয় দলের কোচ ও ম্যানেজারের দায়িত্ব পান কার্লোস কুয়েরোজ। পরবর্তীতে তার সময়েই পর্তুগাল ২০১০ সালের বিশ্বকাপে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে।

--------------------------------------------------------
আরও পড়ুন : শতভাগ ফিট নন বললেন নেইমার
--------------------------------------------------------

২০০৪ সালে ইউরোর ফাইনালে গ্রীসের কাছে হেরে ১৭ নাম্বার জার্সি পড়ে বাচ্চা শিশুর মতো কাঁদছিলো ছেলেটা। ফুটবলের ভাগ্য দেবতা সেবার সহায় ছিলো। কতগুলো বছর যে অভিশাপে কেটে গেছে তার হিসেব জানেনা ফুটবল বিশ্ব। যুগে যুগে ফুটবল লিজেন্ডরা এসেছেন আবার চলেও গেছেন। তাদের ইতিহাস আর হিসেব গুলো লিখা আছে স্বর্ণাক্ষরের পাতায়। কিন্তু পর্তুগালের লিজেন্ডদের সংখ্যা অনেক কম।