• ঢাকা শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
logo
বৈষম্যমূলক পেনশন প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহারের দাবি হাবিপ্রবি শিক্ষক সমিতির
সম্প্রতি জারিকৃত পেনশনসংক্রান্ত বৈষম্যমূলক প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহারের দাবি জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন দিনাজপুরের হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি।  বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) হাবিপ্রবি শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. মোস্তাফিজার রহমান ও সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. সাদেকুর রহমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়। বিবৃতিতে শিক্ষক নেতৃবৃন্দ বলেন, এরূপ বৈষম্যমূলক প্রজ্ঞাপন হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির দৃষ্টিগোচর হয়েছে এবং এ বিষয়ে শিক্ষক সমিতি গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছে। হঠাৎ করেই এরূপ প্রজ্ঞাপন জারির ফলে সারাদেশের সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের ন্যায় এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মধ্যেও চরম হতাশা ও অসন্তুষ্টি সৃষ্টি হয়েছে।  হাবিপ্রবি শিক্ষক সমিতি মনে করে, এরূপ বৈষম্যমূলক প্রজ্ঞাপন বাংলাদেশের সংবিধানের মূল চেতনার সঙ্গে সাংঘর্ষিক, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শিক্ষা দর্শনের প্রতি চরম অবমাননা প্রদর্শনের শামিল। বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, বঙ্গবন্ধু উচ্চশিক্ষার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন গঠন করেছিলেন, বিশ্ববিদ্যালয়কে স্বায়ত্তশাসন প্রদান করেছিলেন, গঠন করেছিলেন একটি কার্যকরী শিক্ষা কমিশন। তার শিক্ষা দর্শন আমাদের মুক্তির পথকে সুগম করেছে। বঙ্গবন্ধুর দেখানো নির্দেশনাতেই তারই আদর্শের উত্তরসূরি জাতির পিতার সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একটি উন্নত-সমৃদ্ধ সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে দেশকে এগিয়ে নিতে নিরলস কাজ করে চলেছেন।  শিক্ষকদের প্রতি এরূপ বৈষম্যমূলক পদক্ষেপের ফলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নত-সমৃদ্ধ রাষ্ট্র গঠনের স্বপ্ন বাস্তবায়ন ব্যহত হবে। কেননা, এর ফলে মেধাবীরা শিক্ষকতায় আসতে আগ্রহী হবেন না, ফলশ্রুতিতে ব্যাহত হবে গুণগত মানসম্পন্ন শিক্ষা প্রদান ও গবেষণা, তৈরি হবে মেধা শূন্য অদক্ষ জাতি। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমাজ  প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় পেশাগত দায়িত্ব পালনে সদা অঙ্গীকারবদ্ধ। যেখানে বিশ্বের অনেক দেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের জন্য পৃথক বেতন কাঠামো আছে, সেখানে আমাদেরকে বিদ্যমান সুবিধা থেকে বঞ্চিত করে শিক্ষকদের আন্দোলনের পথে ঠেলে দেওয়ার এহেন হটকারী প্রজ্ঞাপন জারি করা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণের অন্তরায়। অনতিবিলম্বে এ প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহার করে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমাজকে প্রাপ্য সম্মান ও ভবিষতের সুরক্ষা প্রদানের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ নিশ্চিত করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি জোর দাবি জানায় হাবিপ্রবি শিক্ষক সমিতি।
২১ মার্চ ২০২৪, ১৯:১৪

হাবিপ্রবিসাস সেরা সংগঠক আরটিভির ফাহিমুল্লাহ্
হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (হাবিপ্রবি) কর্মরত সাংবাদিকদের সংগঠন হাবিপ্রবি সাংবাদিক সমিতির (হাবিপ্রবিসাস) সেরা সংগঠক নির্বাচিত হয়েছে আরটিভির হাবিপ্রবি প্রতিনিধি মো. গোলাম ফাহিমুল্লাহ্। বৃহস্পতিবার (১৪ মার্চ) বিকেল ৪ টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি সভাকক্ষে হাবিপ্রবিসাস ষান্মাসিক অ্যাওয়ার্ড ২০২৪ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই অ্যাওয়ার্ড প্রদান অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন হাবিপ্রবিসাসের উপদেষ্টা, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা বিভাগের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. মাহাবুব হোসেন, জনসংযোগ ও প্রকাশনা শাখার পরিচালক অধ্যাপক ড. শ্রীপতি সিকদার, সহকারী প্রক্টর অধ্যাপক ড. ইয়াছিন প্রধান এবং রুবায়েত আল ফেরদৌস নোমান।  সঞ্চালনা করেন হাবিপ্রবিসাসের সভাপতি মো. তানভির আহমেদ। অনুষ্ঠানটি সভাপতিত্ব করেন সাধারণ সম্পাদক যোবায়ের ইবনে আলী। এছাড়াও সংগঠনটির সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। হাবিপ্রবি সাংবাদিক সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক মো. গোলাম ফাহিমুল্লাহ্ সাংবাদিকতার পাশাপাশি সাংগঠনিক দক্ষতা ও সংগঠনের কার্যক্রম পরিচালনায় বিশেষ অবদানের জন্য এ পুরস্কার পেয়েছেন।  ফাহিমুল্লাহ্ বলেন, দ্বিতীয়বারের মতো পুরস্কার পেয়ে আনন্দিত। প্রাণের সংগঠন হাবিপ্রবি সাংবাদিক সমিতিকে এগিয়ে নিতে এটি আমাকে আরও অনুপ্রাণিত করবে। সাংবাদিক সমিতির নেতৃবৃন্দসহ সকল শুভাকাঙ্ক্ষী সহযোগীদের প্রতি কৃতজ্ঞ। এছাড়াও সেরা প্রতিবেদকের পুরস্কার পেয়েছেন কার্যকরী সদস্য রিয়া রানী মোদক এবং যৌথভাবে তরুণ উদীয়মান পুরস্কার পেয়েছেন দপ্তর সম্পাদক নাঈম ইসলাম সংগ্রাম এবং কার্যনির্বাহী সদস্য রাহাত হোসেন।
১৫ মার্চ ২০২৪, ১৫:৩৪

হাবিপ্রবির বিভাগীয় প্রজেক্ট এক্সিবিশনে ‘ফ্রি প্যালেস্টাইন’
দিনাজপুরের হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ইন্সট্রুমেন্ট এন্ড মেজারমেন্ট কোর্সের নিয়মিত একাডেমিক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে প্রজেক্ট এক্সিবিশন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এক্সিবিশনটিতে সবার নজর কেড়েছে ‘ফ্রি প্যালেস্টাইন’ লেখা পোস্টার সংবলিত 'অটোমেটিক সিড সোয়িং মেশিন' প্রজেক্টটি৷  সোমবার (২৯ জানুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন ড. মুহাম্মদ কুদরাত ই খুদা একাডেমিক ভবনের মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ল্যাবে এই এক্সিবিশনটি অনুষ্ঠিত হয়। প্রজেক্টের সদস্যরা জানান, মূলত নিপীড়িত ফিলিস্তিনবাসীদের প্রতি সহানুভূতি জানিয়ে আমাদের এই উদ্যোগ। এতে করে ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানিয়ে ও তাদের ন্যায্য অধিকার প্রাপ্তি নিশ্চিতকরনে সকলের দৃস্টি আকর্ষণ করার লক্ষ্যে এ সচেতনামূলক প্রচার চালানো হয়।  এক্সিবিশনে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের প্রজেক্টগুলো ঘুরে ঘুরে দেখে মূল্যায়ণ করেন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. জিসান মাহমুদ, সহকারী অধ্যাপক মো. রাসেল আহম্মেদ, প্রভাষক মো. আব্দুর রহিম হীরা ও অতিথি শিক্ষক মো. ওয়াহেদুজ্জামান বসুনিয়া নোমান।  এই এক্সিবিশনে উল্লেখযোগ্য প্রজেক্টগুলোর মধ্যে রয়েছে অরডিনো বেসড্ স্মার্ট ফিংগারপ্রিন্ট ডোর লক সিস্টেম, বিল্ডিং পাওয়ার ফর্ম স্টিম, ফুললি অটোমেটিক মাল্টিফাংশনাল সিড সোয়িং মেশিন, অটোমেটিক সিড সোয়িং মেশিন, কালার সর্টিং মেশিন ইউজিং অরডিনো, টেম্পারেচার বেসড্ এইচভ্যাক স্পিড কন্ট্রোলার, রোবোটিক আর্ম উইথ মেকানিক্যাল ভেহিকল, লেজার সিকিউরিটি এলার্ম এবং পটেনশিয়াল মেকানিক্যাল পাওয়ার রিজার্ভার।  প্রজেক্ট এক্সিবিশনের বিষয়ে বিভাগটির চেয়ারম্যান ও সহকারী অধ্যাপক খো. নাজমুল আহসান বলেন, প্রতিবছরের ন্যায় এবারো মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে প্রজেক্ট এক্সিবিশন অনুষ্ঠিত হয়েছে। স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের এ কোর্সে বিভিন্ন ধরনের আধুনিক কন্ট্রোলিং সিস্টেমের সঙ্গে পরিচিত করানো হয়ে থাকে। শিক্ষার্থীরা নিজ নিজ মেধা কাজে লাগিয়ে নতুন নতুন ইনোভেশন করে থাকে। শিক্ষার্থীদের ইনোভেশনে উদ্বুদ্ধ করার লক্ষ্যে নিয়মিত এ ধরনের এক্সিবিশন আয়োজন করা হয়ে থাকে।
৩০ জানুয়ারি ২০২৪, ২২:৪৭

হাবিপ্রবির টিএসসিতে নেই নারীবান্ধব শৌচাগার, বিপাকে ছাত্রীরা
হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (হাবিপ্রবি) ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রে নারীদের জন্য আলাদা শৌচাগার নেই। ফলে একই শৌচাগার ব্যবহার করতে হয় ছাত্র-ছাত্রীকে। এতে প্রতিনিয়ত বিব্রত অবস্থায় পড়তে হয় তাদের। বিশেষ করে ছাত্রীদের পিরিয়ডকালীন সময় পড়তে হয় চরম বিড়ম্বনায়। বিশ্ববিদ্যালয়ের নারী শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও স্টাফদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে। ছাত্রীদের অভিযোগ, এ ব্যাপারে প্রশাসনকে জানানো হলেও তেমন কোনো দৃশ্যমান পদক্ষেপ নিতে দেখা যায়নি কর্তৃপক্ষকে। তবে কর্তৃপক্ষ বলছে, এ সমস্যা সমাধানে দ্রুতই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।  সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ হাজার শিক্ষার্থীর জন্য ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রে মাত্র একটি শৌচাগার রয়েছে। এতেও টয়লেটের সংখ্যা অপ্রতুল। মাত্র তিনটি টয়লেট রয়েছে। আবার এতে ছাত্র ছাত্রীদের জন্য নেই আলাদা টয়লেট। ফলে প্রতিনিয়ত ব্রিবত অবস্থায় পড়তে হচ্ছে শিক্ষার্থীদেরকে। এ ছাড়া শৌচাগারের ভেতরে টয়লেটগুলোতে লাইট থাকলেও অধিকাংশ সময় নষ্ট থাকে। ফলে অন্ধকারেই শৌচকর্ম সারতে হচ্ছে তাদের। শৌচাগারে সাবান ও টিস্যুর ব্যবস্থা নেই। এমনকি টিস্যু ফেলার পর্যাপ্ত ঝুড়িও রাখা হয়নি। মাঝেমধ্যে পরিষ্কার করা হলেও সর্বশেষ কবে পরিষ্কার হয়েছে তা জানে না কেউ। প্রতিনিয়ত দুর্গন্ধ আসে শৌচাগার থেকে।  শুধু ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র নয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন একাডেমিক ভবন ঘুরেও এমন চিত্র দেখা গেছে।  বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যান্য ভবনগুলোতেও দেখা যায় বেসিনে ট্যাপ আছে কিন্তু পানি আসে না, আবার কোনোটিতে ট্যাপই নেই। কোনটির পানির ট্যাপ ভেঙে অনবরত পানি পড়ে শৌচাগারের মেঝে স্যাঁতসেঁতে হয়ে আছে। বেশির ভাগ বেসিনের ওপরেই আয়না উধাও হয়ে গেছে, আবার পুরোটা থাকলেও তার ওপর রং পড়ে চেহারা দেখা যায় না। প্রায় অধিকাংশ শৌচাগারের ফ্লাশ অচল। কোনটির ফ্লাশে ধুলো-বালুর আবরণ পড়ে আছে।  অনেকগুলো শৌচাগারে বদনা পাওয়া যায়নি, তাছাড়া অনেক শৌচাগারের দরজায় কোনোটাতে ছিটকিনি নেই।অনেক শৌচাগারের লাইট নেই, থাকলেও সেগুলো জ্বলে না। যেসব শিক্ষকের কক্ষে এটাচড্ ওয়াশরুম নেই, তাদেরকেও বিষয়টি নিয়ে বিড়ম্বনায় পড়তে হয়। নারী শিক্ষকেরাও এমন ভোগান্তির কথা জানিয়েছেন।  বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসটির শৌচাগার নারীবান্ধব নয় এমন অভিযোগ তুলে ছাত্রীরা বলেন, টিএসসিতে নারীবান্ধব টয়লেটের ব্যবস্থা না থাকায় পিরিয়ড চলাকালে অনেকে টয়লেটে যাওয়া থেকে বিরত থাকেন। বাধ্য হয়ে দীর্ঘক্ষণ পরে থাকতে হয় একই স্যানিটারি প্যাড। এতে বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে তাদের। অথবা দূরে অন্য ভবনে যেতে হয় তাদেরকে।   বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংগঠনের অনুষ্ঠান হয়ে থাকে টিএসসি প্রাঙ্গণে। এ ছাড়া কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের পাশাপাশি টিএসসিতেও পড়াশুনা করতে আসেন শিক্ষার্থীরা। ফলে ক্লাসের বাইরে দীর্ঘসময় শিক্ষার্থীদের টিএসসিতে অবস্থান করতে দেখা যায়।   টিএসসিতে পড়তে আসা পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী রেশমা বলেন, শৌচাগার থেকে দুর্গন্ধ আসার কারণে ওইদিকে কেউ বসতে চায় না। প্রায় খালি থাকে শৌচাগারের পাশের টেবিলগুলো।  ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থী আনিকা তাসনিম বলেন, আমাদের টিএসসিতে একটাই মাত্র কমন ওয়াশরুম। কিন্তু একটা মেয়ের পক্ষে সব সময় কমন ওয়াশরুম ইউজ করা সম্ভব হয়ে ওঠে না। এটা অনেক ক্ষেত্রে বিভ্রান্তিকর অবস্থার সৃষ্টি করে। দেখা যায় ইমারজেন্সি সিচুয়েশনে মেসে বা ওয়াজেদ ভবনের ওয়াশরুমে ইনস্ট্যান্ট না যেতে পারার কারণে আমাদেরকে বেছে নিতে হয় টিএসসির ওয়াশরুম এবং এই ওয়াশরুমে মেয়েদের জন্য আলাদাভাবে কোন প্রাইভেসি বা আলাদা ওয়াশরুম না থাকার কারণে আমাদেরকে অনেক সময় অনেক বিব্রতিকর সিচুয়েশনে পড়তে হয়। বিশেষ করে পিরিয়ডের সময়। এইজন্য দেখা যায় অনেক সময় অনিচ্ছাকৃত সত্ত্বেও আমাদের দীর্ঘ সময় ওয়েট করতে হয় শৌচাগার ব্যবহার করার জন্য।  এ ব্যাপারে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা বিভাগের পরিচালক অধ্যাপক ড. মাহাবুব হোসেন বলেন, আমরা শৌচাগার আলাদা করার ব্যাপারে ভেবেছি। এ সমস্যা সমাধানে দ্রুতই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
২৪ জানুয়ারি ২০২৪, ২৩:২৭

হাজী রহিম উল্লাহর ভোট বর্জন
অনিয়মের অভিযোগ এনে নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন ফেনী-৩ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী, সাবেক সংসদ সদস্য হাজী রহিম উল্লাহ।  রোববার (৭ জানুয়ারি) বিকেলে সোনাগাজী জিরো পয়েন্টে তার কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন তিনি। ফেনী-৩ আসনের অধিকাংশ কেন্দ্রে জালভোট ও অনিয়মের অভিযোগ করেন হাজী রহিম উল্লাহ বলেন, তার  এজেন্টদেরকে কেন্দ্র থেকে বের করে দিয়েছে সরকারি দলের লোকজন। তার সঙ্গে নবাবপুরের অ্যাডভোকেট বেলায়েত হোসেন উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রের প্রিসাইডিং অফিসার আমির হোসেন দুর্ব্যবহার করেছেন। উল্লেখ্য, দাগনভূঞা ও সোনাগাজী উপজেলা নিয়ে গঠিত ফেনী-৩ আসনে আওয়ামী লীগ তার দলীয় প্রার্থী প্রত্যাহার করে মহাজোটের প্রার্থী লাঙ্গল প্রতীকের মাসুদ উদ্দিন চৌধুরীকে সমর্থন দিয়েছেন। স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করেন হাজী রহিম উল্লাহ। আসনটিতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ১০ প্রার্থী। আসনে মোট ৪ লাখ ৭৬ হাজার ৩৫২। পুরুষ ভোটার ২ লাখ ৪৫ হাজার ৬৫৯। নারী ভোটার ২ লাখ ৩০ হাজার ৬৯২।
০৭ জানুয়ারি ২০২৪, ১৮:৩০
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়