• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১
logo
বিকেএসপির খেলোয়াড়দের স্বাস্থ্য বীমা দিবে ন্যাশনাল লাইফ ইনস্যুরেন্স
বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বিকেএসপির খেলোয়াডদের গ্রুপ ও স্বাস্থ্য বীমা সুবিধা দিবে ন্যাশনাল লাইফ ইনস্যুরেন্স। বিকেএসপির সাথে দেশের শীর্ষতম জীবন বীমা প্রতিষ্ঠান ন্যাশনাল লাইফ ইনস্যুরেন্সের চুক্তি হয়েছে। বুধবার (১৭ এপ্রিল) ন্যাশনাল লাইফের প্রধান কার্যালয়ে এ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। ন্যাশনাল লাইফের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মো. কাজিম উদ্দিন এবং বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বিকেএসপির মহাপরিচালক বিগ্রেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ মো. মোতাহের হোসেন এনডিসি, পিএসসি নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন ন্যাশনাল লাইফের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. খসরু চৌধুরী, ডিএমডি এন্ড সিএফও প্রবীর চন্দ্র দাস এফসিএ, কোম্পানী সচিব আব্দুল ওহাব মিয়ান, এসইভিপি বাহার উদ্দিন মজুমদার, বিকেএসপির পরিচালক প্রশিক্ষণ কর্নেল মো. মিজানুর রহমান পিএসসি ও পরিচালক প্রশাসন মুহাম্মদ আনোয়ার হোসেন।  সম্পাদিত চুক্তির আওতায় ন্যাশনাল লাইফ ইনস্যুরেন্স বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বিকেএসপির সকল খেলোয়াডদের গ্রুপ ও স্বাস্থ্য বীমা সুবিধা প্রদান করবে।
৭ ঘণ্টা আগে

কাশ্মীরে স্বাস্থ্য কর্মীদের বিক্ষোভ
পাকিস্তান-অধিকৃত কাশ্মীরের মুজাফফরাবাদের সমন্বিত স্বাস্থ্য কর্মসূচি ‘মা, নবজাতক ও শিশু স্বাস্থ্য’ (এমএনসিএইচ) এর কর্মীরা তাদের বেতন না বাড়ানো এবং কোনো রকমের নোটিশ ছাড়াই চাকরিচ্যুত করার প্রতিবাদ জানিয়েছেন। তাদের অভিযোগ, এই কর্মসূচির যুক্ত কর্মীদের যথাসময়ে বেতন বাড়ছে না। এমনকি নোটিশ ছাড়াই বেশ কয়েকজনকে চাকরিচ্যুত করেছে কর্তৃপক্ষ। এএনআই জানিয়েছে, বিক্ষোভে অংশ এক নারী বলেন, আমার বাচ্চাদের খাওয়াতে হয়, তারা গত ছয় মাস ধরে স্কুলে যাচ্ছে না। তাদের শিক্ষার ব্যবস্থা করতে পারছি না। কম বেতনের কারণে তাদের পড়ালেখা চালাতে পারছি না। আমরা গরীব, খাওয়া-পড়া বাদে অন্যান্য খরচও সামাল দিতে হয়। আমার মেয়েদের অন্যের বাড়ির কাজের জন্যও পাঠাতে হয়েছিল, কারণ কোনো বিকল্প ছিল না। কর্মীদের অনেকেই এমএনসিএইচ কর্মসূচিতে ১৫ বছর ধরে কাজ করছেন জানিয়ে আরেক নারী বলেন, কর্মসূচির সঙ্গে যুক্ত ১২৪২ জনকে বিনা নোটিশে বরখাস্ত করা হয়েছে। গত নয় মাসে তাদের বেতন দেওয়া হয়নি। তার ভাষ্য, এসব সমস্যার প্রতিবাদে রোজা রেখেও আমরা রাস্তায় নেমেছি। কারণ, আমাদের মনে হচ্ছে অন্য কোনো বিকল্প নেই। আমাদের অনেক সহকর্মী বিধবা আর দরিদ্র। পাকিস্তানে এই প্রকল্প সাধারণ গ্রেডে আনা হয়েছে। আমাদের দাবি, কাশ্মীরেও এটি সাধারণ গ্রেডে নিয়ে আস হোক। আমরা গত ১৭ দিন ধরে প্রতিবাদ করছি। কিন্তু আমাদের কথা কর্তৃপক্ষের কেউ শুনতেও আসেনি।
১২ এপ্রিল ২০২৪, ০০:২০

ঈদের দাওয়াত দিয়ে বাড়ি ফেরা হলো না বাবার, হাসপাতালে মেয়ে
গাজীপুরের কাপাসিয়ায় মেয়েকে নিয়ে শ্বশুর বাড়িতে ইদের দাওয়াত দিয়ে ফেরার পথে অটোরিকশা দুর্ঘটনায় বাবা নিহত ও শিশু মেয়ে আহত হয়েছে।  রোববার (৭ এপ্রিল) রাত সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার আমরাইদ-বারিষাব সড়কের আমারাইদ ব্রিজ সংলগ্ন স্থানে এ দুর্ঘটনা ঘটে। কাপাসিয়া থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) বাহার আলম দুর্ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। নিহত রফিকুল ইসলাম (৪২) কাপাসিয়া উপজেলার টোক নয়ন গ্রামের নজিবুল্লাহর ছেলে। গুরুতর আহত নিহতের শিশু মেয়ের (০৪) নাম পাওয়া যায়নি।  স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে গুরুতর আহত অবস্থায় কাপাসিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স পাঠিয়েছে। দুর্ঘটনার পর চালক অটোরিকশা ফেলে পালিয়ে গেছে। কাপাসিয়া থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) বাহার আলম স্থানীয়দের বরাত দিয়ে জানান, উপজেলার আমরাইদ-বারিষাব সড়কের আমারাইদ ব্রিজের কাছে অটোরিকশা পৌছলে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ব্রিজের রেলিংয়ে গিয়ে ধাক্কা লাগে। এতে অটোরিকশা দুমড়ে মুচড়ে যায়। এ সময় রফিকুল ইসলাম নিহত ও তার শিশু মেয়ে গুরুতর আহত হয়। স্থানীয়রা শিশুকে কাপাসিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স পাঠিয়েছে।  তিনি আরও জানান, নিহতের মরদেহ আমরাইদ জেনারেল হাসপাতালের রয়েছে। স্থানীয় আমরাইদ জেনারেল হাসপাতালের স্টাফ এখলাস মিয়া বলেন, সড়ক দুর্ঘটনায় আহত রফিকুল ইসলামকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়েছে। আহত শিশুকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে কাপাসিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স পাঠানো হয়েছে। জানায় ।  
০৮ এপ্রিল ২০২৪, ০৪:১৭

‘সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিতে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ২০৩০ সালের মধ্যে সবর্জনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সরকারি উদ্যোগের পাশাপাশি বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থা এবং প্রতিষ্ঠানকেও এগিয়ে আসতে হবে।  রোববার (৭ এপ্রিল) ‘বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস’ উপলক্ষে দেওয়া এক বাণীতে তিনি এ কথা বলেন। শেখ হাসিনা বলেন, বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও রোববার ‘বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস’ পালিত হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য ‘স্বাস্থ্য অধিকার নিশ্চিতে, কাজ করি একসাথে’ যথার্থ ও সময়োচিত হয়েছে বলেও তিনি মনে করেন। তিনি বলেন, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার পরপরই চিকিৎসা সেবাকে সাধারণ মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে ইউনিয়ন পর্যায় পর্যন্ত স্বাস্থ্যসেবা সম্প্রসারণের যুগান্তকারী উদ্যোগ গ্রহণ করেছিলেন। তিনি বলেন, বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার বঙ্গবন্ধুর পদাঙ্ক অনুসরণ করে দেশের স্বাস্থ্যসেবা উন্নয়নে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। স্বাস্থ্যখাতে সাফল্যের স্বীকৃতিস্বরূপ বাংলাদেশ অর্জন করেছে এমডিজি অ্যাওয়ার্ড, সাউথ-সাউথ অ্যাওয়ার্ড ও গ্যাভি অ্যাওয়ার্ডের মতো আন্তর্জাতিক পুরস্কার। প্রধানমন্ত্রী বলেন, টিকাদানের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সাফল্য ও বিশেষ অবদানের জন্য বাংলাদেশ ‘ভ্যাকসিন হিরো’ নামে আখ্যায়িত হয়েছে। বাংলাদেশের কমিউনিটি ক্লিনিক আজ তৃণমূল পর্যায়ে স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থাপনার এক অনন্য দৃষ্টান্ত। তিনি বলেন, সম্প্রতি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক পরিচালক পদে বাংলাদেশের জয়লাভ স্বাস্থ্যখাতে সরকারের ধারাবাহিক উন্নয়নের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি। শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার গত ১৫ বছরে চিকিৎসাসেবার মানোন্নয়ন, অবকাঠামোগত উন্নয়ন, চিকিৎসা শিক্ষা ও জনশক্তি উন্নয়ন, পর্যাপ্ত সংখ্যক জনবল নিয়োগ, পরিবার পরিকল্পনা ও জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ, নার্সিং সেবার উন্নয়ন, স্বাস্থ্যখাতে তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার, আইন ও নীতিমালা প্রণয়নসহ ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকা- বাস্তবায়ন করেছে। তিনি বলেন, নতুন নার্সিং কলেজ, মেডিকেল কলেজ ও মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা এবং চিকিৎসকদের পোস্ট গ্রাজুয়েট কোর্সের আসন সংখ্যা বৃদ্ধি করা হয়েছে। হাসপাতালে রোগীদের সেবার জন্য চিকিৎসক, নার্স, সাধারণ বেড ও ওটি বেডের সংখ্যা বৃদ্ধি করা হয়েছে। সরকারপ্রধান বলেন, বিভিন্ন হাসপাতালে টেলিমেডিসিন সেবা চালু করা হয়েছে। তৃণমূল পর্যায়ে স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে সারা দেশে ১৪ হাজার ২৮৫টি কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপন করে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা প্রাপ্তিকে সহজতর করা হয়েছে। ৫ম স্বাস্থ্য, জনসংখ্যা ও পুষ্টি সেক্টর কর্মসূচির মাধ্যমে স্বাস্থ্যসেবার সব চ্যালেঞ্জসমূহ অন্তর্ভুক্ত করে তা মোকাবিলার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এ সমস্ত সেবার মাধ্যমে আর্থিক প্রতিবন্ধকতা ছাড়াই সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা অর্জনের পথ সুগম হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতিসংঘ ঘোষিত টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার (এসডিজি) অন্যতম লক্ষ্য হচ্ছে সবার জন্য সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করা। আওয়ামী লীগ সরকার বৈশ্বিক এই ঘোষণার সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেছে। শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের সরকার স্বাস্থ্যসেবা প্রাপ্তির অধিকারকে অন্যতম মানবাধিকার হিসেবে প্রাধান্য দিয়ে কাজ করায় স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়ন এখন ঈর্ষণীয় পর্যায়ে পৌঁছেছে। শিশুমৃত্যু, মাতৃমৃত্যুর হারও উল্লেখযোগ্য হারে হ্রাস পেয়েছে। প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যখাতে সরকারের বিপুল অর্জনকে আরও একধাপ এগিয়ে নেওয়ার জন্য সব পর্যায়ের স্বাস্থ্যকর্মীদের ধন্যবাদ জানান এবং ‘বিশ্বস্বাস্থ্য দিবস ২০২৪’ উপলক্ষ্যে নেওয়া সব কর্মসূচির সাফল্য কামনা করেন। সূত্র : বাসস
০৭ এপ্রিল ২০২৪, ১১:০৭

বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস আজ
আজ ৭ এপ্রিল; বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্ধারিত প্রতিপাদ্যের আলোকে দিবসটি উদযাপন করছে বাংলাদেশও। এবারের প্রতিপাদ্য ‘স্বাস্থ্যের অধিকার নিশ্চিতে: কাজ করি একসাথে’। দিবসটি উপলক্ষে পৃথক বাণী দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেইসঙ্গে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য অধিদফতর এবং স্বাস্থ্য বিষয়ে কাজ করে এমন বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থাগুলো। এ বছর দিবসটি উদযাপন উপলক্ষে গৃহীত কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে সেমিনার আয়োজন, স্যুভেনির প্রকাশ, স্বাস্থ্য শিক্ষা প্রদর্শনী, জাতীয় পত্রিকায় ক্রোড়পত্র প্রকাশ, সড়কদ্বীপ সজ্জিতকরণ, চলচ্চিত্র প্রদর্শনী, সরকারি ও বেসরকারি সংস্থার উদ্যোগে স্বাস্থ্য সমস্যা নিয়ে আলোচনা অনুষ্ঠানসহ অন্যান্য কার্যক্রম। ১৯৪৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে সম্মেলন ডাকার সিদ্ধান্ত নেয় জাতিসংঘ অর্থনীতি ও সমাজ পরিষদ। একই বছরের জুন ও জুলাই মাসে অনুষ্ঠিত হয় আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য সম্মেলন। সেইসঙ্গে গৃহীত হয় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সাংগঠনিক আইন। ১৯৪৮ সালের ৭ এপ্রিল আনুষ্ঠানিকভাবে কার্যকর হয় এই আইন। একইসঙ্গে বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস হিসেবে নির্ধারিত হয় দিনটি। দিবসটি ঘিরে প্রতিবছর সংস্থাটি এমন একটি স্বাস্থ্য ইস্যু বেছে নেয়, যা বিশেষ করে সারা পৃথিবীর জন্যই গুরুত্বপূর্ণ। এ দিন স্থানীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে পালিত হয় এ দিবসটি।
০৭ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:০৮

কলেরার প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে বৈশ্বিক কর্মসূচি ঘোষণা
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পানিবাহিত রোগ কলেরার প্রাদুর্ভাব বাড়তে থাকা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। কলেরার প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে বৈশ্বিক কর্মসূচিও ঘোষণা করেছে সংস্থাটি। শুক্রবার (৫ এপ্রিল) এক বিবৃতিতে বড় আকারের টেস্ট কর্মসূচির ঘোষণা দেয়। ডব্লিউএইচও’র হিসেব অনুযায়ী, ২০২২ সালে বিশ্বজুড়ে ৪ লাখ ৭৩ হাজার জন কলেরায় আক্রান্ত হয়েছিলেন। এরপর ২০২৩ সালে সেটি প্রায় দ্বিগুণ বেড়ে ৭ লাখ আক্রান্ত হয়েছিল। চলতি ২০২৪ সালে এই সংখ্যা আরও বৃদ্ধির আলামত রয়েছে। এজন্য কলেরার বৈশ্বিক টেস্ট কর্মসূচি হাতে নিয়েছে ডব্লিউএইচও।  কর্মসূচি অনুযায়ী, আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কলেরা টেস্টের সরঞ্জাম পৌঁছে যাবে। প্রাথমিকভাবে মালাউই, ইথিওপিয়া, সোমালিয়া, সিরিয়া, জাম্বিয়াসহ মোট ১৪টি দেশে  এসব সরঞ্জাম পাঠানো হবে। আন্তর্জাতিক টিকা সহায়তা সংস্থা গ্লোবাল অ্যালায়েন্স ফর ভ্যাকসিনস অ্যান্ড ইমিউনাইজেশন (গ্যাভি), জাতিসংঘের শিশু নিরাপত্তা ও অধিকারবিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফ এবং কলেরা প্রতিরোধ সংক্রান্ত বৈশ্বিক সংস্থা গ্লোবাল টাস্কফোর্স অন কলেরা কন্ট্রোল বৈশ্বিক এই কর্মসূচিতে অংশীদার হিসেবে কাজ করবে বলে জানায় ডব্লিউএইচও।
০৬ এপ্রিল ২০২৪, ১১:৫৪

ঈদের ছুটি / স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ১২ নির্দেশনা
আসন্ন ঈদের ছুটিতে জরুরি স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে হাসপাতালগুলোতে কর্মরতদের জন্য ১২ দফা নির্দেশনা দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। রোববার (৩১ মার্চ) অধিদপ্তরের হাসপাতাল শাখার পরিচালক ডা. আবু হোসেন মো. মঈনুল আহসান স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, চলতি বছর শবে কদর, ঈদুল ফিতর, বাংলা নববর্ষ ও সাপ্তাহিক ছুটির কারণে দীর্ঘ ছুটি হওয়ার সম্ভাবনা আছে। ছুটিকালীন এই সময়ে হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসা সেবা ব্যবস্থাপনার জন্য নিম্নলিখিত নির্দেশনা প্রদান করা হলো। নির্দেশনাগুলো হলো- ১. ছুটিকালীন কর্মস্থলে পর্যাপ্ত জনবল ও চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করার জন্য ঈদের আগে ও পরে সমন্বয় করে জনবলকে পর্যায়ক্রমে ছুটি দেওয়া যেতে পারে। ২. প্রতিষ্ঠান প্রধান নিরবচ্ছিন্ন জরুরি চিকিৎসা কার্যক্রম ও জনস্বার্থকে প্রাধান্য দিয়ে অনুকূলিতভাবে ছুটি মঞ্জুর করবেন। ৩. প্রতিষ্ঠান সিভিল সার্জন, বিভাগীয় পরিচালক-কে অবহিত করে শুধু মাত্র ঈদের ছুটিকালীন নিজ জেলার মধ্যে অতি প্রয়োজনীয় জনবল সমন্বয় করতে পারবেন। ৪. জরুরি বিভাগে সার্বক্ষণিক চিকিৎসকের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে হবে। ৫. জরুরি বিভাগ ও লেবার রুম, ইমারজেন্সি ওটি সার্বক্ষণিক চালু রাখতে হবে। ৬. অন্তঃবিভাগে ইউনিট প্রধানরা প্রতিদিন কাজের তদারকি করবেন। মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, বিশেষায়িত হাসপাতাল, জেলা সদর হাসপাতাল ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলো জরুরি ল্যাব, এক্স-রে সেবা সার্বক্ষণিক চালু রাখতে হবে। ৭. ছুটি শুরু হবার পূবেই ছুটির সময়ের জন্য পর্যাপ্ত ওষুধ, আই ভি ফ্লুয়িড কেমিক্যাল রি-এজেন্ট, সার্জিক্যাল সামগ্রী মজুদ ও তাৎক্ষণিকভাবে সরবরাহের ব্যবস্থা রাখতে হবে। এক্ষেত্রে স্টোর কিপার অথবা ছুটিকালীন দায়িত্বপ্রাপ্ত স্টাফ অবশ্যই নিজ জেলা ও উপজেলার অবস্থান করবেন। ৮. অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস সার্বক্ষণিক চালু রাখতে হবে। ৯. ছুটিকালীন হাসপাতালের নিরাপত্তার জন্য স্থানীয় প্রশাসন ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে আগাম পত্র দিতে হবে। ১০. প্রতিষ্ঠান প্রধান ও বিভিন্ন বিভাগের প্রধানরা ছুটিকালীন সেবা প্রদানকারী কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ করবেন হবে এবং ঈদের দিন কুশল বিনিময় করবেন। ১১. প্রতিষ্ঠান প্রধান ছুটি নিলে অবশ্যই বিধি মোতাবেক কাউকে দায়িত্ব দিয়ে যাবেন এবং দায়িত্ব গ্রহণকারী কর্মকার্তা সকল দায়িত্ব সুষ্ঠুভাবে পালন করবেন। দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তির নাম ও মোবাইল নম্বর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করতে হবে। ১২. প্রতিষ্ঠান প্রধান ঈদের দিন রোগীদের উন্নতমানের খাবার পরিবেশন তদারকি করবেন এবং রোগীদের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন।
০১ এপ্রিল ২০২৪, ০৭:৫১

‘ঈদের পর তৃণমূল স্বাস্থ্যসেবার মানোন্নয়নে আমি মাঠে নামব’
ঈদের পর থেকে তৃণমূল স্বাস্থ্যসেবার মানোন্নয়নে আমি আবারও মাঠে নেমে পড়ব বলে মন্তব্য করেছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন। শনিবার (৩০ মার্চ) রাজধানীর বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব কনভেনশন হলে এক আলোচনাসভায় তিনি এ মন্তব্য করেন। স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘ঈদের পর থেকে তৃণমূল স্বাস্থ্যসেবার মানোন্নয়নে আমি আবারও মাঠে নেমে পড়ব। প্রয়োজনে প্রত্যন্ত গ্রামে গঞ্জে চলে যাব। দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থাকে মানুষের জন্য সহজলভ্য করতে যা যা করার দরকার আমি তাই করব।’ তিনি বলেন, ‘আমাদের দায়িত্ব হচ্ছে, জনগণের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্যোগগুলো বাস্তবায়ন করা। সেই কাজ করতে মুখে আমাদের বড় বড় কথা বললেই হবে না, কাজ করে দেখাতে হবে। এ জন্য আমরা যেন মুখে কথা কম বলে কাজ করেই আমাদের সক্ষমতা বুঝিয়ে দিতে পারি সে লক্ষ্যেই মাঠে নেমে পড়তে হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘কথা কম বলে অসুস্থ মানুষের সেবায় কাজ করে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন পূরণ করতে হবে আমাদের। বঙ্গবন্ধু এই দেশকে নিয়ে অনেক স্বপ্ন দেখতেন। তিনি ২৩ বছর লড়াই সংগ্রাম করেছেন বাংলাদেশ একদিন স্বাধীন হবে সেই জন্য। তার দীর্ঘদিনের স্বপ্নের দেশ স্বাধীন হয়েছে। তিনি কিন্তু দেশকে তার স্বপ্নের মতো করে সাজানোর সুযোগ পাননি। তিনি মাত্র তিন বছরের মতো সময় ক্ষমতায় ছিলেন।’ স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘দীর্ঘ ৯ মাস যুদ্ধের পর দেশ স্বাধীন হলেও দেশে তেমন কোনো সম্পদ বা অর্থ ছিল না। সেই দুর্ভিক্ষ পীড়িত দেশের দায়িত্ব নিয়ে এমন কোনো সেক্টর নেই যেখানে তিনি কাজ শুরু করেননি। স্বাস্থ্যখাতের সব ভালো উদ্যোগগুলো তিনিই শুরু করে দিয়েছিলেন। তিনি যেভাবে শুরু করেছিলেন দেশের বিভিন্ন কুচক্রী মহলের কারণে সেগুলো সেভাবে বাস্তবায়ন হয়নি। এখন জননেত্রী শেখ হাসিনা বাবার কাজগুলো এক এক করে বাস্তবায়ন করে যাচ্ছেন।’
৩০ মার্চ ২০২৪, ১৮:০৪

আরটিভিতে আজ যা দেখবেন
শনিবার, ৩০ মার্চ ২০২৪, ১৬ চৈত্র ১৪৩০ । একনজরে জেনে নিন আরটিভির আজকের আয়োজন- সকাল ৯টায় লাইভ টকশো ‘আজ পত্রিকায়’।  সকাল ৯টা ৪৫মিনিটে ‘সকালের সংবাদ’।  সকাল ১০টা ১০মিনিটে ‘ঢাকা আই কেয়ার হসপিটাল সুস্থ চোখ স্বচ্ছ দৃষ্টি’।  সকাল ১০টা ৩০মিনিটে ফিজিও থেরাপি বিষয়ক লাইভ অনুষ্ঠান ‘স্বাস্থ্য কথা’।  সকাল ১১টা ৫মিনিটে বাংলা ছায়াছবি ‘ক্ষমতার গরম’। অভিনয় করেছেন- মান্না, পূর্ণিমা প্রমুখ।  দুপুর ২টা ৩৫মিনিটে ‘রমজানের আমল’।  দুপুর ২টা ৩৫মিনিটে শিশুদের ইসলামী মূল্যবোধ বিষয়ক অনুষ্ঠান ‘তোমাদের জন্য ইসলাম’।  দুপুর ২টা ৪৫মিনিটে রজমানের সরাসরি ইসলামী আলোচনা অনুষ্ঠান ‘প্রশ্ন করুন’।  বেলা ৩টায় ‘নিউজ টপটেন’।  বেলা ৩টা ২০মিনিটে রান্নার অনুষ্ঠান ‘ইফাদ রসুই মজাদার রান্না’।  বেলা ৩টা ৩৫মিনিটে রান্নার অনুষ্ঠান ‘এসিআই পিউর গুড়া মসলা ইফতার এক্সপ্রেস’।  বেলা ৩টা ৪৫মিনিটে লাইভ ‘বিআরবি কল্যাণময় রমাজান’।  বিকেল ৪টা ২০মিনিটে ‘জর্ডান’ দেশের ইসলামী ঐতিহাসিক স্থান ভ্রমনমূলক অনুষ্ঠান: ‘আরাবী কাফেলা’।  বিকেল ৪টা ৫০মিনিটে কোরআনে হাফেজদের প্রতিযোগিতামূলক জপিএইচ ইস্পাত ‘আলোকিত কোরআন’।   বিকেল ৬টা ১০মিনিটে ইফতারের পূর্ববর্তী সময়ের ‘ক্রাউন সিমেন্ট মোনাজাত’।  সন্ধ্যা ৬টা ৪৫মিনিটে ‘সন্ধ্যার সংবাদ’।  সন্ধ্যা ৭টা ৩০মিনিটে ‘দি গ্রেটওয়াল শো’।  রাত ৮টায় ‘শনিবারের বিশেষ নাটক’।   রাত ৯টা ২০মিনিটে শুক্র, শনি ও রবিবার ধারাবাহিক নাটক- ‘ট্রাফিক সিগনাল’।  পরিচালক- ইকবাল মাহমুদ বাবুল।  অভিনয় করেছেন- আখম হাসান, সাইদ বাবু,  হোমায়রা হিমু, নাফিজা, শিরিন আলম, প্রাণরায়, আমিরুল হক চৌধুরী, চিত্রলেখা গুহ প্রমুখ। রাত ১০টায় প্রতি শুক্র, শনি, রবি, সোমবার ধারাবাহিক নাটক ‘চিটার এন্ড জেন্টেলম্যান’।  রচনা ও পরিচালনা- সঞ্জিত সরকার।  অভিনয় করেছেন- মীর সাব্বির, নাদিয়া আহমেদ, আখম হাসান, উর্মিলা শ্রাবন্তি কর, সাজু খাদেম, নাবিলা বিনতে ইসলাম, আরফান আহমেদ, প্রাণ রায়, আইরিন তানি, ডাঃ এজাজ, তাহমিনা সুলতানা মৌ, ফারুক আহম্মেদ, ওলিউল হক রুমি, রিমি করিম, শ্যামল জাকারিয়া, তারেক স্বপন, আল মনসুর, আব্দুল্লা রানা, মিলন ভট্ট, হোসনে আরা পুতুল, শফিক খান দিলু, বিনয় ভদ্র, মিলি বাসার, আমিন আজাদ, পারভেজ আক্তার, মতিউর রহমান, সিরাজুল ইসলাম, শেখ মাহবুবুর রহমান, অনামিকা, সিলভি, হায়দার কবির মিথুন, রিমো রোজা খন্দকার ও তন্ময় সোহেল প্রমুখ।   রাত ১০টা ৪৫মিনিটে ‘রাতের সংবাদ’।  রাত ১১টা ২৫মিনিটে লাইভ টকশো ‘আওয়ার ডেমোক্রেসি’।   রাত ১২টায় ‘নিউজ টপটেন’।  
৩০ মার্চ ২০২৪, ০৮:৩১

অ্যানেস্থেসিয়ার ওষুধ বদলানোর নির্দেশ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের
দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে রোগীদের সুন্নতে খৎনা, অ্যান্ডোসকপিসহ বিভিন্ন ধরনের অস্ত্রোপচারকালে অ্যানেস্থেসিয়া প্রয়োগে বেশ কিছু মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে সম্প্রতি। ফলে এ নিয়ে ক্রমেই উদ্বেগ বাড়ছে সংশ্লিষ্ট বিভাগসহ সব মহলে। এবার তাই অ্যানেস্থেসিয়া প্রয়োগে রোগীর মৃত্যু ও আকস্মিক জটিলতা প্রতিরোধের জন্য পদক্ষেপ নিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। বুধবার (২৭ মার্চ) মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম-সচিব জসীম উদ্দীন হায়দার স্বাক্ষরিত এক নির্দেশনা জারি হয়েছে, যেখানে অ্যানেস্থেসিয়ায় ব্যবহৃত ওষুধ বদলানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একইসঙ্গে ওষুধের মান নিশ্চিত করতেও জোর দেওয়া হয়েছে এ নির্দেশনায়।  ‘অ্যানেস্থেসিয়াজনিত দুর্ঘটনা প্রতিরোধ এবং অ্যানেস্থেসিয়া ব্যবহারে ওষুধের গুণগতমান নিশ্চিতকরণ’ শীর্ষক এ চিঠিতে বলা হয়, অ্যানেস্থেসিয়ায় ব্যবহৃত ওষুধের গুণগত মান নিশ্চিত করার পাশাপাশি তাতে হ্যালোথেনের বিকল্প নির্ধারণ করতে হবে। সেইসঙ্গে অ্যানেস্থেসিয়ার অপপ্রয়োগ প্রতিরোধ করতে সুপারিশ করা হলো এবং এজন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে নির্দেশ দেওয়া হলো। নির্দেশনায় বলা হয়, সারাদেশের সব সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে অস্ত্রোপচার কক্ষে ইনহেলেশনাল অ্যানেস্থেটিক হিসেবে হ্যালোথেনের পরিবর্তে আইসোফ্লুরেন অথবা সেভোফ্লুরেন ব্যবহার করতে হবে। সেইসঙ্গে দেশের সব হাসপাতালে বিদ্যমান হ্যালোথেন ভেপোরাইজার পরিবর্তন করে আইসোফ্লুরেন, সেভোফ্লুরেন এবং ভেপোরাইজার প্রতিস্থাপন করতে প্রয়োজনীয় অর্থ বরাদ্দের প্রাক্কলন করতে হবে। অর্থাৎ এ বিষয়ে খরচের পরিমাণ জানাতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের অনুমোদন ছাড়া হ্যালোথেন কেনা-বিক্রি এবং ব্যবহার প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দিয়ে মন্ত্রণালয় আরও বলেছে, দেশের সব সরকারি স্বাস্থ্য সেবা প্রতিষ্ঠানে হ্যালোথেন ভেপোরাইজারের বদলে আইসোফ্লুরেন ভেপোরাইজার প্রতিস্থাপনের জন্য চাহিদা মোতাবেক ব্যবস্থা নিতে হবে এবং নতুন অ্যানেস্থেসিয়া মেশিন কেনার বেলায় স্পেসিফিকেশন নির্ধারণে স্পষ্টভাবে ভেপোরাইজারের অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করতে হবে। নির্দেশনাটির অনুলিপি ইতোমধ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের কাছে পাঠানো হয়েছে।    
২৮ মার্চ ২০২৪, ১২:৫৬
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়