• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১
logo
অবিশ্বাস্য প্রত্যাবর্তনেও স্বপ্নভঙ্গ কভেন্ট্রির, ফাইনালে ম্যানইউ
দুর্দান্তভাবে ঘুরে দাঁড়িয়ে ইতিহাসে আরেকটি প্রত্যাবর্তনের গল্প লিখলো ইংলিশ ফুটবলের দ্বিতীয় স্তর চ্যাম্পিয়নশিপের দল কভেন্ট্রি সিটি। এফএ কাপের দ্বিতীয় সেমিফাইনালে ঘড়ির কাঁটা এক ঘণ্টা ছোঁয়ার আগেই তিন গোল ব্যবধানে এগিয়ে ছিল ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড। শেষ বাঁশির প্রতীক্ষায় ছিল এরিক টেন হাগের শিষ্যরা। ম্যাচের ৭০ মিনিট পর্যন্ত ৩-০ গোলে পিছিয়ে থাকলেও অবিশ্বাস্য প্রত্যাবর্তনের গল্প রচনা করে ম্যান ইউয়ের বিপক্ষে ঘুরে দাঁড়ায় কভেন্ট্রি। গুনে গুনে তিন গোল পরিশোধ করে সমতায় ফেরে ইংলিশ ফুটবলের দ্বিতীয় স্তরের ক্লাবটি। রূপকথার গল্পে শেষ পর্যন্ত অতিরিক্ত সময়ে গড়ায় ম্যাচ। তবে ‘পুঁচকে’ দলটির বিপক্ষে রুদ্ধশ্বাস টাইব্রেকার জিতে ফাইনালে পা রাখলো রেড ডেভিলরা। রোববার (২১ এপ্রিল) ওয়েম্বলি স্টেডিয়ামে সেমিফাইনালের জমজমাট লড়াই শেষে ম্যান ইউয়ের অভিজ্ঞতার কাছে টাইব্রেকারে ৪-২ ব্যবধানে হেরেছে কভেন্ট্রি সিটি।  ম্যাচের প্রথমার্ধটা নিজেদের দখলে রাখা ইউনাইটেড স্কট ম্যাকটোমিনে ও হ্যারি ম্যাগুয়ার গোলে ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে থেকে বিরতিতে যায়। ম্যাচের ২৩তম মিনিটে স্কট ম্যাকটোমিনে এবং প্রথমার্ধের ইনজুরি টাইমে ফার্নান্দেজের কর্নার থেকে লিড বাড়ান হ্যারি ম্যাগুয়ের। দ্বিতীয়ার্ধেও চাপ ধরে রাখে ইউনাইটেড। ম্যাচের ৫৮তম মিনিটে ব্রুনো ফার্নান্দেজের গোলে ৩-০ ব্যবধানের লিড পায় রেড ডেভিলরা। মনে হচ্ছিল, সহজ জয়ে ফাইনালে পা রাখছে এরিক টেন হাগের শিষ্যরা। এরপরই নাটকীয় প্রত্যাবর্তনের গল্প লিখে ফেলে কভেন্ট্রি। ম্যাচের ৭১তম মিনিটে এলিস সিমস ও ৭৯তম মিনিটে ক্যালাম ও’হেয়ার ম্যান ইউয়ের জাল খুঁজে নিলে দুর্দান্তভাবে ঘুরে দাঁড়ায় কভেন্ট্রি সিটি।  ইনজুরি টাইমের পঞ্চম মিনিটে পেনাল্টি থেকে হাজি রাইটের গোলে ৩-৩ সমতা নিয়ে মূল পর্বের খেলা শেষ হয়। শেষ পর্যন্ত ৪-২ ব্যবধানে টাইব্রেকারটা জিতেছে ইউনাইটেড।
২২ এপ্রিল ২০২৪, ১০:০৫

থুসারার ফাইফারে স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথমটিতে ৩ রানে হেরেছিল বাংলাদেশ। এরপর দ্বিতীয় ম্যাচে ৮ উইকেটের জয়ে ঘুরে দাঁড়ায় টাইগাররা। তবে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে ব্যাটারদের হতাশাজনক পারফরম্যান্সে ২৮ রানের শোচনীয় পরাজয়ে স্বপ্নভঙ্গ হয়েছে লাল-সবুজের প্রতিনিধিদের ইতিহাস গড়ার হাতছানি। শনিবার (৯ মার্চ) সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৭৪ রানের সংগ্রহ দাঁড় করায় সফরকারীরা। জবাবে ব্যাটারদের ব্যর্থতায় ২ বল বাকি থাকতে ১৪৬ রানেই গুটিয়ে গেছে লাল-সবুজেরা। এতে ২-১ ব্যবধানে সিরিজ খুইয়েছে বাংলাদেশ। লঙ্কানদের ছুঁড়ে দেওয়া ১৭৫ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে দেখেশুনেই শুরু করেছিলেন দুই টাইগার ওপেনার। তবে ইনিংসের তৃতীয় ওভারে প্রথম উইকেট হারায় বাংলাদেশ। দলীয় ১৩ রানেই সাজঘরে ফেরেন ওপেনার লিটন। ওভার শেষ না করেই উঠে যান ম্যাথুস। এরপর তার অসম্পন্ন ওভার করতে আসেন ধনাঞ্জয়া। এসেই লিটনকে ফিরিয়েছেন তিনি। ধনাঞ্জয়ার অফ-স্ট্যাম্পের ডেলিভারিতে ওপরে ক্যাচ তুলেন লিটন। লিটন ফেরার পর রীতিমতো ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছেন নুয়ান থুসারা। নিজের প্রথম ওভারে এসেই হ্যাটট্রিক করেছেন লঙ্কান এই পেসার। শুরুটা অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তে। এরপর হৃদয় এবং সবশেষে মাহমুদউল্লাহ! ৩ বল ব্যবধানে ১৫/১ থেকে বাংলাদেশ ১৫/৪! লিটনকে হারিয়ে বিপদে পড়া লাল-সবুজ শিবিরকে আরও হতাশায় ডুবান শান্ত। থুসারার চমকপ্রদ এক ডেলিভারিতে বোল্ড হয়ে ফেরেন শান্ত। ঠিক পরের বলে ভাঙল তাওহিদ হৃদয়ের স্ট্যাম্পও। এবার লেংথের সিম ডেলিভারি বুঝে উঠতেই পারেনি মিডল-অর্ডার এই ব্যাটার। এরপর হ্যাটট্রিকও পেয়েছেন থুসারা। তার লেংথ থেকে নিচু বলে স্কয়ারড-আপ হয়ে ফিরেছেন মাহমুদউল্লাহ। রিভিউ নিয়েও ফায়দা হয়নি। আম্পায়ার্স কলের ফাঁদে পড়ে প্যাভিলিয়নের পথ ধরেন অভিজ্ঞ এই ব্যাটার। ফলে পঞ্চম লঙ্কান বোলার হিসেবে টি-টোয়েন্টিতে হ্যাটট্রিক পান থুসারা। এরপর দলের হাল ধরতে পারেননি সৌম্যও। থুসারার আঘাত থেকে রক্ষা পাননি এই ওপেনার। নিজের ব্যক্তিগত দ্বিতীয় ওভারে তাকেও বোল্ড করেছেন লঙ্কান এই পেসার।  এমন বিপর্যয় সামাল দেওয়ার চেষ্টা করছিলেন জাকের আলী ও মেহেদী হাসান জুটি। তবে হাসারাঙ্গার গুগলিতে লেগ বিফোরের ফাঁদে কাঁটা পড়েন জাকের। সঙ্গে সঙ্গে রিভিউ নিলেও বহাল থেকেছে আম্পায়ার শরফুদ্দৌলার সিদ্ধান্ত। ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে থাকা বাংলাদেশকে এগিয়ে নিচ্ছিলেন মেহেদী-রিশাদ জুটি। তবে সেটিও টেকেনি বেশিক্ষণ! ৩১ বলে ৪৪ রানে ভেঙেছে এই জুটি। মেহেদীকে প্যাভিলিয়নের পথ দেখিয়েছেন লঙ্কান অধিনায়ক হাসারাঙ্গা। এরপর টপ-অর্ডার ও মিডল-অর্ডারের ব্যর্থতার দিনে ব্যাট হাতে আলো ছড়িয়েছেন স্পিনার রিশাদ হোসেন। দলীয় বিপর্যয়ের মুহূর্তে ব্যাট করতে নেমে ২৬ বলে ৭ ছক্কায় ফিফটি করেন এই স্পিনার। তবে এরপর আর সেভাবে হাসেনি তার ব্যাট। শেষ পর্যন্ত ১৪৬ রানে থেমেছে লাল-সবুজের প্রতিনিধিদের ইনিংস। এর আগে, সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে লঙ্কানদের ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানান টাইগার অধিনায়ক নাজমুল শান্ত। ব্যাট করতে নেমে তাসকিন-শরিফুলের আঁটসাঁট বোলিংয়ে শুরুর দিকে বেশ চাপে পড়েছিল লঙ্কানরা। তিন ওভারে মাত্র ১৮ রান তুলতে পেরেছিল শ্রীলঙ্কা।  এরপর চতুর্থ ওভারে প্রথম বেকথ্রু এনে দেন তাসকিন। সৌম্য সরকারের মুঠোবন্দী বানিয়ে ওপেনার ধনঞ্জায়া ডি সিলভাকে প্যাভিলিয়নে ফেরান এই পেস সেনসেশন। ডি সিলভা ফিরলে মেন্ডিসের সঙ্গী হন কামিন্দু। তবে ক্রিজে থিতু হওয়ার আগেই সাজঘরে ফেরেন কামিন্দু। রিশাদের ওভারে ১২ রানে শরিফুলের মুঠোবন্দী হন তিনি। এরপর কুশল মেন্ডিসের সঙ্গে দলের হাল ধরেন দুই ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে ফেরা অধিনায়ক হাসারাঙ্গা। তবে প্রত্যাবর্তনের দিনে রঙিন গল্প লিখতে পারেননি তিনি। ১ ছক্কা ও ১ চারে ১৫ রানে সাজঘরে ফেরেন তিনি। চারিথ আসালাঙ্কাকেও প্যাভিলিয়নের পথ দেখান শরিফুল। তবে একপ্রান্ত আগলে রেখে রানের চাকা সচল রাখেন মেন্ডিস। ৩৫ বলে দুর্দান্ত ফিফটি তুলে নিয়ে ক্রমেই সেঞ্চুরির দিকে এগোচ্ছিলেন তিনি। তবে তাকে তিন অঙ্কের ম্যাজিক ফিগার ছুঁতে দেননি তাসকিন। ডেথে ওভারের শুরুর দিকেই সাজঘরের পথ ধরেন তিনি। তাসকিনের ওভারে ৫৫ বলে ৮৬ রানে শর্ট মিডউইকেটে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন লঙ্কান এই ব্যাটার। শেষ দিকে দাসুন শানাকার ৯ বলে ১৯ রানের ক্যামিওতে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৭ উইকেটে ১৭৪ রানের বড় লক্ষ্য পায় লঙ্কানরা। টাইগারদের হয়ে সর্বোচ্চ দুটি করে উইকেট নিয়েছেন রিশাদ ও তাসকিন।
০৯ মার্চ ২০২৪, ২১:৪৫

ভাড়ায় খাটছে সিটি কর্পোরেশনের পরিবহন, নগরবাসীর স্বপ্নভঙ্গ 
স্বস্তির যাত্রার স্বপ্ন দেখিয়ে রাজধানীবাসীর সামনে হাজির করা হয়েছিল নগর পরিবহন প্রকল্প। ঢাকঢোল পিটিয়ে শুরু হয়েছিল তার পরীক্ষামূলক যাত্রা। কিন্তু দুবছর যেতে না যেতেই নগরবাসীর স্বপ্নভঙ্গ। নাগরিক স্বপ্নে পানি ঢেলে দিয়ে প্রকল্পের বাসগুলো এখন সেবা দিচ্ছে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে। এরইমধ্যে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে দুই বছরের চুক্তিতে দিয়ে দেওয়া হয়েছে বাসগুলো। অথচ, মেয়র বলছেন, এসবের কিছুই জানেন না তিনি। আর বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সমাধান নেই পাইলট প্রকল্পে, ঢেলে সাজাতে হবে পুরো ব্যবস্থা। ঢাকার গণপরিবহনে শৃঙ্খলা ও যাত্রী ভোগান্তি কমাতে ২০২১ সালের ডিসেম্বরে যাত্রা শুরু হয় ঢাকা নগর পরিবহনের। পরিকল্পনা ছিল ধীরে ধীরে সম্পূর্ণ রাজধানীকে একটি কোম্পানির আওতায় আনা। কথা ছিল, যেসব রোডে নগর পরিবহনের বাস চলবে, সেসব রোডে চলবে না অন্য পরিবহনের বাস। কিন্তু কথা রাখতে পারেনি কর্তৃপক্ষ। বাস্তবতা হলো, শুরুর আগেই মুখ থুবড়ে পড়েছে এই নগর পরিবহন। দুবছর না যেতেই যাচ্ছেতাই অবস্থা নগর সেবার। দাপটের সঙ্গে চলছে অন্য পরিবহনের বাস। আর নগর পরিবহনের বাসগুলো ভাড়া দেওয়া হয়েছে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় স্টেট ইউনিভার্সিটিকে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রান্সপোর্ট ম্যানেজার জানিয়েছেন, আপাতত তারা দুই বছরের জন্য ভাড়া নিয়েছেন। প্রয়োজনে এই মেয়াদ আরও বাড়বে। কিন্তু কথা তো এমনটা ছিল না। নগরবাসীর সেবায় রাস্তায় নামা বাস কেন ভাড়ায় খাটছে? এমন প্রশ্নে সব দায় সিটি করপোরেশনের ওপর চাপালো পরিবহন কর্তৃপক্ষ হানিফ এন্টারপ্রাইজ। কোম্পানির ফোরম্যান মো. সফর আলী বলেন, জনগণের সুবিধার কথা চিন্তা করেই এই বাসগুলো রাস্তায় নামানো হয়েছিল। কিন্তু সিটি কর্পোরেশনের গাফিলতিতে আমরা আর টিকে থাকতে পারিনি।   আর ঢাকা দক্ষিণের মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস বলছেন, তিনি এসবের কিছুই জানেন না। তবে শিগগিরই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে আশ্বস্ত করেছেন তিনি। এ ব্যাপারে মতামত জানতে চাইলে পরিবহন বিশেষজ্ঞ সালেহ উদ্দিন বলছেন, বাস্তবতার নিরিখে পুরো প্রকল্প ঢেলে না সাজালে পুরোপুরি সুফল মিলবে না। তার মতে, সব অংশীজনের সদিচ্ছা আর সমন্বয় নিশ্চিত করতে না পারলে হয়তো আঁধারেই থেকে যাবে বহুল প্রতীক্ষিত এই প্রকল্প।    
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৮:৩১

স্বপ্নভঙ্গ যেসব নায়িকার
কেউ ছোট পর্দায় কাজ করছেন দীর্ঘদিন, আবার কেউ চলচ্চিত্রে লম্বা সময় অভিনয় করে পেয়েছেন কোটি ভক্তের ভালোবাসা। শোবিজের অনেক তারকাই বর্তমানে রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত। ভক্তদের ভালোবাসাকে আর্শীবাদ হিসেবে নিয়ে রাজনীতির মাঠে নেতৃত্ব দিতে জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত নারী আসনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছিলেন অনেক অভিনেত্রী। মনোনয়ন কেনার দৌড়ে ছিলেন অভিনেত্রী অপু বিশ্বাস, নিপুণ আক্তার, সোহানা সাবা, মেহের আফরোজ শাওন, তানভিন সুইটি, ঊর্মিলা শ্রাবন্তী কর, শাহনূর, শামিমা তুষ্টি, অভিনেত্রী রোকেয়া প্রাচী ও নায়িকা মাহিয়া মাহি। নির্বাচিত হওয়ার বিষয়ে তারা আশাবাদী বলেও জানিয়েছিলেন।  বুধবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের চূড়ান্ত হওয়া ৪৮ জন নারীর নাম ঘোষণা করেন। দ্বাদশ জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত নারী আসনে ৪৮ জন প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে আওয়ামী লীগ। তবে মনোনীত তালিকায় অভিনেত্রীদের কারও নাম নেই। একজনও এই আসনে মনোনয়ন পাননি। তবে শোবিজ থেকে অভিনেত্রী তারানা হালিম পেয়েছেন।  এর আগে বুধবার সকালে প্রধানমন্ত্রী ও দলের সভাপতি শেখ হাসিনা মনোনয়নপ্রত্যাশী ১৫৪৯ জনের সঙ্গে বৈঠক করেন।  নারী সংরক্ষিত আসন থেকে মনোনয়ন পেলেন যারা  রেজিয়া ইসলাম (পঞ্চগড়), দ্রোপদী দেবি আগরওয়াল (ঠাকুরগাঁও), আশিকা সুলতানা (নীলফামারী), রোকেয়া সুলতানা (জয়পুরহাট) আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্য সম্পাদক, কোহেরী কুদ্দুস মুক্তি (নাটোর), জারা জেবিন মাহবুব (চাপাইনবাবগঞ্জ), রুনু রেজা (খুলনা), ফরিদা আক্তার বানু (বাগেরহাট), ফারজানা সুমি (বরগুনা), খালেদা বাহার বিউটি (ভোলা), নাজনীন নাহার রোশা (পটুয়াখালী) ফরিদা ইয়াসমিন (নরসিংদী), উম্মে ফারজানা সাত্তার (ময়মনসিংহ), নাদিরা বিনতে আমির (নেত্রকোনা), মাহফুজা সুলতানা মলি (জয়পুরহাট), পারভীন জামান কল্পনা (ঝিনাইদহ) আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য, আরমা দত্ত (কুমিল্লা), লায়লা পারভীন (সাতক্ষীরা), মুন্নুজান সুফিয়ান (খুলনা) সদ্য সাবেক শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী, বেদৌড়া আহমেদ সালাম (গোপালগঞ্জ), শবনম জাহান (ঢাকা), পারুল আক্তার (ঢাকা), সাবেরা বেগম (ঢাকা), শাম্মী আহমেদ (বরিশাল) আওয়ামী লীগের আন্তর্জাতিক সম্পাদক, নাহিদ ইজহার খান (ঢাকা), ঝর্ণা আহসান (ফরিদপুর), ফজিলাতুন নেছা (মুন্সীগঞ্জ) সদ্য সাবেক মহিলা ও শিশু প্রতিমন্ত্রী, সাহেদা তারেক দিপ্তী (ঢাকা), অনিমা মুক্তি গোমেজ (ঢাকা), শেখ আনার কলি পুতুল (ঢাকা), মাসুদা সিদ্দিক রোজি (নরসিংদী) তারানা হালিম (টাঙ্গাইল) আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য, শামসুন নাহার (টাঙ্গাইল) আওয়ামী লীগের শিক্ষা সম্পাদক, মেহের আফরোজ চুমকি (গাজীপুর) নির্বাচনের পরাজিত হয়েছিলেন, অপরাজিতা হক (টাঙ্গাইল) হাসিনা বারী চৌধুরী (ঢাকা), নাজমা আক্তার (গোপালগঞ্জ), রুমা চক্রবর্তী (সিলেট), ফরিদুন্নাহার লাইলী( লক্ষ্মীপুর) আওয়ামী লীগের কৃষি সম্পাদক, আশরাফুন নেছা (লক্ষ্মীপুর), কানন আরা বেগম (নোয়াখালী), শামীমা হারুন লুবনা (চট্টগ্রাম), ফরিদা খানম (নোয়াখালী), দিলারা ইউসুফ (চট্টগ্রাম), ওয়াসিকা আয়শা খান (চট্টগ্রাম) আওয়ামী লীগের অর্থ সম্পাদক, ডরথি তঞ্চঙ্গা (রাঙামাটি), সানজিদা খানম (ঢাকা) আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য, নির্বাচনে পরাজিত হয়েছিলেন, নাছিমা জামান ববি (রংপুর)। কানন আরা বেগমের নামটা স্বতন্ত্র থেকে ১৪ দলীয় জোটের শরিকদের থেকে বিবেচনা করা হয়েছে। তিনি গণতন্ত্রী পার্টির।
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২১:৩১

ব্যাটিং ব্যর্থতায় বিশ্বকাপের স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের
ভারতের বিপক্ষে হেরে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ টুর্নামেন্ট শুরু করেছিল বাংলাদেশ। গ্রুপ পর্বের পরের দুই ম্যাচ জিতে সুপার সিক্স নিশ্চিত করেছিল জুনিয়র টাইগাররা। তবে সেমিফাইনালের দ্বারপ্রান্তে গিয়ে পথ হারিয়েছে বাংলাদেশ। পাকিস্তানের বিপক্ষে জয়ের কাছে গিয়েও ৫ রানে হেরে কপাল পুড়েছে টাইগাররা। শনিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) টস জিতে পাকিস্তানকে ব্যাটিংয়ে আমন্ত্রণ জানায় বাংলাদেশ। ব্যাটিংয়ে নেমে ১৫৫ রানেরই গুটিয়ে যায় পাকিস্তান। সেমিফাইনালে উঠতে ৩৯ ওভারের মধ্যে এই লক্ষ্য ভেদ করতে হবে এমন সমীকরণ মাথায় নিয়ে ব্যাটিংয়ে নামে টাইগাররা। কিন্তু ৩৫ দশমিক ৫ ওভারেই ১৫০ রানের অলআউট হয় বাংলাদেশ। এতে ৫ রানের জন্য বিশ্বকাপের স্বপ্নভঙ্গ হয় লাল-সবুজের প্রতিনিধিদের। ছোট লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ভালো শুরু করে  দুই টাইগার ওপেনার আশিকুর রহমান শিবলি ও জিশান আলম। তার পরও ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে বাংলাদেশ। দলীয় ৭৭ রানেরই পাঁচ উইকেট হারিয়েছিল রাব্বিরা। এদিন ১২ বলে ১৯ রান করে জিশান আউট হলে, ১১ বলে ৪ রান করে তাকে সঙ্গ দেন শিবলি। এরপর আরিফুলকে সঙ্গে নিয়ে রান তুলতে থাকেন মোহাম্মদ রিজওয়ান। তবে ইনিংস বড় করতে পারেনি এই ডান হাতি ব্যাটারও। ২০ বলে ৩০ রান করে কট আউট হন তিনি। এতে দলীয় ৪৭ রানে তিন উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে টাইগাররা। তবে আহরার আমিনকে সঙ্গে নিয়ে টাইগার শিবিরে হাল ধরেন আরিফুল ইসলাম। তবে ইনিংস বড় করতে পারেনি আমিন। ২৩ বলে ১১ রান করে সাজঘরে ফেরেন এই বাঁহাতি ব্যাটার। আমিনের বিদায়ের পর পিচে বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি আরিফুলও। ২০ বলে ১৪ রান করে পয়েন্টে ক্যাচ আউট হন এই ডান হাতি ব্যাটার। পারভেজ জীবন ৯ বলে ২ রান করে আউট হলে ম্যাচ জেতা কঠিন হয়ে যায় বাংলাদেশে জন্য। তবে মাহফুজুর রহমান রাব্বিকে সঙ্গে নিয়ে প্রতিরোধ গড়ে তোলেন শিহাব জেমস। ৪৩ বলে ২৬ রান করে জেমস আউট হলে ৩০ বলে ১৩ রান করে তাকে সঙ্গ দেন রাব্বি। দুই প্রতিষ্ঠিত ব্যাটার হারিয়ে আবারও চাপে পড়ে বাংলাদেশ। শেষ পর্যন্ত ইকবাল হোসেন ইমন ৪ রানে আউট হলে জয়ের জন্য লড়াই করতে থাকেন রোহানত দৌল্লাহ বর্ষণ। তবুও শেষ রক্ষা হয়নি বাংলাদেশের।  মারুফ মৃধা ৪ রান করে বোল্ড আউট হলে ৯৫ বল হাতে থাকতেই ১৫০ রানে অলআউট হয় টাইগাররা। ২৪ বলে ২১ রান করে অপরাজিত ছিলেন বর্ষণ। পাকিস্তানের হয়ে সর্বোচ্চ পাঁচ উইকেট শিকার করেন উবাইদ শাহ। তিন উইকেট শিকার করেন আলি রাজা। এক উইকেট শিকার করেন মোহাম্মদ জিশান।
০৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২২:৩৪
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়