• ঢাকা শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১
logo
সুদান-দক্ষিণ সুদান সীমান্তে সহিংসতায় নিহত ৫২
সুদান ও দক্ষিণ সুদান সীমান্তে ভয়াবহ সহিংসতায় নারী ও শিশুসহ ৫২ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন আন্তত ৬৪ জন। মঙ্গলবার (৩০ জানুয়ারি) বিবিসি ও আল জাজিরার প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, গত শনিবার উভয় দেশের মধ্যে বিতর্কিত আবেই অঞ্চলে এই হামলা ও সহিংসতায় ঘটনা ঘটে। বর্তমান সেখানে ব্যাপক ভীতি ও আতঙ্ক বিরাজ করায় কারফিউ জারি করা হয়েছে। সীমানা নিয়ে বিরোধে ২০২১ সাল থেকে সেখানে এই ধরনের হামলা চলছে। তবে সর্বশেষ হামলাটি ছিল সবচেয়ে মারাত্মক ঘটনা। সংঘর্ষে কোন উপজাতি জড়িত ছিল তা এখনও জানা যায়নি।  এদিকে তেল সম্পদে সমৃদ্ধ আবেই অঞ্চলে ডিঙ্কা এবং নুয়ার জাতিগোষ্ঠীর মধ্যে প্রায়ই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটছে। দুই পক্ষের এই লড়াই ও গৃহযুদ্ধে হাজার হাজার মানুষের মৃত্যু এবং বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। উল্লেখ্য, আবেই অঞ্চলের মালিকানা নিয়ে সুদান এবং দক্ষিণ সুদানের মধ্যে বিরোধ রয়েছে। ২০১১ সালে সুদান থেকে স্বাধীনতা ঘোষণা করে আলাদা রাষ্ট্র হয় দক্ষিণ সুদান।
৩০ জানুয়ারি ২০২৪, ১০:৪৩

সুদান সংঘাত থামাতে কেনিয়ায় বেয়ারবক
কেনিয়ায় পৌঁছেছেন জার্মান পররাষ্ট্রমন্ত্রী আনালেনা বেয়ারবক। সৌদি আরব হয়ে কেনিয়া পৌঁছেছেন তিনি। বৃহস্পতিবার কেনিয়ায় গিয়ে পৌঁছেছেন জার্মান পররাষ্ট্রমন্ত্রী। সেখানে সুদান সমস্যা নিয়ে তার একাধিক বৈঠক করার কথা। তবে কেনিয়ার রাস্তায় তাকে সৌদি আরবে দাঁড়াতে হয়েছে। যদিও তার পরিকল্পনায় সৌদি আরব ছিল না। জিবুটি হয়ে কেনিয়া ঢোকার কথা ছিল তার। কিন্তু এরিট্রিয়া শেষমুহুর্তে জানিয়ে দেয় তাদের আকাশসীমা ব্যবহার করা যাবে না। ফলে সূচি বদলে সৌদি আরবে নামতে হয় বেয়ারবককে। সৌদি থেকে কেনিয়া পৌঁছেছেন তিনি। সেখানে সুদানের সংঘাত নিয়ে আলোচনা করবেন তিনি। কীভাবে দ্রুত এই সংঘাত বন্ধ করা যায়, তা নিয়ে আলোচনা হওয়ার কথা। বস্তুত, সুদানে সেনাপ্রধানের সঙ্গে লড়াই হচ্ছে তারই ডেপুটি তথা আরএসএফ সেনার প্রধানের। দুইপক্ষই ক্ষমতা দখল করতে চাইছে। গত বেশ কিছু মাস ধরে এই লড়াই চলছে। ঘটনায় অসংখ্য মানুষের মৃত্যু হয়েছে। দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেছেন অন্তত ৭৫ লাখ মানুষ। এই পরিস্থিতিতে দ্রুত এই সংঘাত বন্ধ করা প্রয়োজন। আফ্রিকার দেশগুলি দীর্ঘদিন ধরেই এই সংঘাত থামানোর চেষ্টা করছে। একাধিকবার যুযুধান দুইপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করা হয়েছে। কিন্তু লড়াই থামেনি। বেয়ারবক জানিয়েছেন, আফ্রিকান ইউনিয়ন এবং ইন্টারগভর্নমেন্টাল অথরিটি অন ডেভেলপমেন্টকেও (আইজিএডি) এই প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে হবে। সুদানের সংঘাত থামাতে তাদের বিশেষ ব্যবস্থা নিতে হবে। আইজিএডি-র সদস্য আফ্রিকার প্রায় সব দেশ। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য এরিট্রিয়া, ইথিওপিয়া, সোমালিয়া, সুদান, সাউথ সুদান এবং উগান্ডা। এছাড়া কেনিয়া এবং জিবুটি আছে।
২৬ জানুয়ারি ২০২৪, ১৪:২৮
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়