• ঢাকা শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০
logo
চিত্রনায়ক সিয়াম আহমেদের জন্মদিন আজ
হালের জনপ্রিয় চিত্রনায়ক সিয়াম আহমেদের শুভ জন্মদিন শুক্রবার (২৯ মার্চ)।  জীবনের ৩৩ বসন্ত পেরিয়ে ৩৪ পা রাখলেন তিনি। ক্যারিয়ারে এখন পর্যন্ত অনেক নাটক, টেলিফিল্ম ও সিনেমা উপহার দিয়েছেন সিয়াম। বিজ্ঞাপনেও বিচরণ রয়েছে তার। বর্তমান প্রজন্মের সফল নায়কদের একজন তিনি। শুধু অভিনয় নয়, ব্যক্তিত্বের জন্যও বেশ জনপ্রিয় সিয়াম।  ১৯৯০ সালের আজকের এই দিনেই ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন সিয়াম। তার গ্রামের বাড়ি পিরোজপুর জেলায়। বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান তিনি। যুক্তরাজ্যে নর্থাম্ব্রিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইন বিষয়ে উচ্চতর ডিগ্রি নিয়ে পড়াশোনা সম্পন্ন করেন সিয়াম। ২০১৩ সালে একটি বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে মিডিয়ায় পা রাখেন সিয়াম। পরে ২০১৪ সালে ‘ভালোবাসা ১০১’ নাটকের মাধ্যমে ছোট পর্দায় অভিনয় জীবন শুরু করেন তিনি। প্রথম নাটকেই দর্শকদের নজর কাড়েন এই অভিনেতা। বর্তমানে বড় পর্দায় চুটিয়ে কাজ করছেন সিয়াম। মাত্র কয়েকটি সিনেমা করেই নিজের অভিনয়ের নৈপুণ্যতায় দর্শকহৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছেন এই তারকা। ২০১৮ সালে জাজ মাল্টিমিডিয়ার হাত ধরে সিনেমায় অভিষেক হয় তার। প্রথম সিনেমা ‘পোড়ামন টু’ মুক্তির পর ব্যাপক প্রশংসা কুড়িয়েছিলেন সিয়াম। এরপর আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি এই অভিনেতাকে। একে একে উপহার দিয়েছেন বেশ কয়েকটি হিট সিনেমা। তিনবার মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কারসহ সানসিল্ক আরটিভি স্টার অ্যাওয়ার্ড, বাচসাস পুরস্কার, ভারত-বাংলাদেশ চলচ্চিত্র পুরস্কার ও জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারও রয়েছে সিয়ামের ঝুলিতে। সিয়ামের উল্লেখযোগ্য সিনেমাগুলো হচ্ছে— ‘দহন’, ‘বিশ্বসুন্দরী’, ‘শান’, ‘দামাল’, ‘অ্যাডভেঞ্চার অব সুন্দরবন’, ‘অন্তর্জাল’, ‘পাপ পুণ্য’সহ আরও অনেক।
২ ঘণ্টা আগে

ঈদে সিয়ামকে নিয়ে ‘ইত্যাদি’র মঞ্চ মাতাবেন মেহজাবীন
বর্তমান সময়ের বড় পর্দার দর্শকপ্রিয় মুখ সিয়াম আহমেদ। সিনেমার পর্দা থেকে শুরু করে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মঞ্চ বিভিন্ন নায়িকাদের সঙ্গে নাচতে দেখা যায়। তবে এবার হতে যাচ্ছে তার বিপরীত। নায়ক সিয়ামকে নিয়ে তুমুল নেচেছেন মেহজাবীন চৌধুরী। অঙ্গসজ্জাও নায়িকাসুলভ। এ যেন পূর্ণদৈর্ঘ্য বাণিজ্যিক ছবির টিজার! ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ‘ইত্যাদি’র স্থিরচিত্র থেকে সেটাই অনুমান করা যাচ্ছে। ‘ইত্যাদি’ কর্তা হানিফ সংকেত নিশ্চিত করেছেন, এটা কোনও সিনেমা নয়! ঈদে টিভি পর্দাতেই এমন রূপে দেখা মিলবে সিয়াম-মেহজাবীনকে। বিশেষ একটি গানে মঞ্চ মাতাবেন দু’জনে।  সংকেত জানান, গানটি বিষয়ভিত্তিক। যে গানের মাধ্যমে উঠে আসবে সোশ্যাল হ্যান্ডেলে লাইক, শেয়ার, কমেন্ট এবং সাবস্ক্রাইব বিষয়। গানটির সংগীতায়োজন করেছেন মেহেদি। কণ্ঠ দিয়েছেন পুলক অধিকারী ও নোশিন তাবাসসুম স্মরণ। নৃত্য পরিচালনা করেছেন ইভান শাহরিয়ার সোহাগ ও মামুন। নির্মাণ প্রতিষ্ঠান ফাগুন অডিও ভিশন জানায়, শত ব্যস্ততার মাঝেও শিল্পীরা এই নাচটিকে সুন্দর করার জন্যে অত্যন্ত আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করেছেন এবং নিয়মিত মহড়ায়ও অংশ নিয়েছেন। অভিনয় ও নৃত্য ছন্দে পরিবেশিত এই দলীয় সংগীতটি দর্শকদের আনন্দ দেবে।   প্রতিবারের মতো এবারও ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’ একযোগে বিটিভি ও বিটিভি ওয়ার্ল্ডে প্রচার হবে ঈদের পরদিন রাত ৮টার বাংলা সংবাদের পর।
২৩ মার্চ ২০২৪, ২১:০৯

পা দিয়ে লিখে দৃষ্টান্ত গড়তে চায় এসএসসি পরীক্ষার্থী সিয়াম
জন্ম নিয়েছেন দুই হাত ছাড়া। পরিবারেরও নেই লেখাপড়া করানোর সামর্থ্য। তবে হাত না থাকলেও তার রয়েছে আকাশ ছোঁয়ার ইচ্ছাশক্তি। সব সীমাবদ্ধতাকে কাটিয়ে পা দিয়ে লিখে অংশ নিয়েছেন এবারের এসএসসি পরীক্ষায়। বলছি জামালপুরের সরিষাবাড়ির চাপারকোনা মহেশ চন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয়ের মানবিক শাখা থেকে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেওয়া বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন পরীক্ষার্থী সিয়াম মিয়ার কথা। জানা গেছে, ২০০৮ সালে উপজেলার ডোয়াইল ইউনিয়নের উদনাপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করে সিয়াম। সে জিন্নাহ মিয়া ও জোসনা বেগমের ছোট ছেলে। লেখাপড়ার অদম্য ইচ্ছাশক্তির কারণে ২০১৪ সালে উদনাপাড়া ব্র্যাক স্কুলে ভর্তি করে। দিনমজুর বাবার পক্ষে তিন সন্তানের লেখাপড়ার খরচ বহন করা সম্ভব হয়নি। ফলে চতুর্থ শ্রেণিতে থাকতে একবার পড়াশোনা বন্ধ হয়ে যায় তার। এক বছর পড়াশোনা বন্ধ থাকে তার। তবু থেমে যায়নি সিয়াম, আবারও ঘুরে দাঁড়িয়েছে সিয়াম। এক শিক্ষকের প্রচেষ্টায় ২০১৮ সালে প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে সিয়াম। এরপর চাপারকোনা মহেশ চন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয়ে ষষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তি হয়। ২০০৬ সালে জন্ম নেওয়া সিয়াম মিয়া পিএসসি পরীক্ষাতেও পা দিয়ে লিখে পেয়েছিল জিপিএ ৪.৮৩।  সিয়ামের ভাষ্য, সবাই বলতো আমি কখনো পড়াশোনা করতে পারবো না। এখনো অনেকে এ কথা বলেন। আমি লেখাপড়া করে সবাইকে দেখাতে চাই, আমি ও লেখাপড়া করে উচ্চ শিক্ষিত হতে পারি। মা জোছনা বেগম বলেন, অনেক কষ্টে সিয়াম স্কুলে যায়। মাঝে মাঝে তার ঘাড়ে ও পায়ে ব্যথা হয়। তবুও হাল ছাড়ে না। তবে ওর সহপাঠীরা ব্যাগ ‍ওঠানো-নামানোসহ নানান বিষয়ে সহযোগিতা করে। আমার স্বামী দু’বার স্ট্রোক করেছে। কোন কাজ করতে পারে না। আমি মানুষের বাড়িতে কাজ করে সিয়ামের পড়াশোনা করাচ্ছি। সিয়ামের বাবাও নিজের অপরাগতা এবং সিয়ামের ইচ্ছাশক্তির বিষয়ে জানান। চাপারকোনা মহেশ চন্দ্র স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, সিয়াম পা দিয়ে লিখলেও তা খুব সুন্দর। যা দেখে সবাই বিস্মিত হন। তার পরিবারের অবস্থা ভালো না। বিদ্যালয় থেকে তার বেতন পোশাক ও এসএসসির ফরম ফিলআপ ফি মওকুফ করে দেওয়া হয়েছে। উপজেলা সহকারী শিক্ষা অফিসার মো. মনিরুজ্জামান মনি বলেন, আমারের আওতাধীন একটি সেন্টারে সিয়াম নামের এক বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দিচ্ছে। সে পা দিয়ে লিখে পরীক্ষা দিচ্ছে। কেন্দ্র থেকে সব ধরনের সহযোগিতা করা হচ্ছে। নির্ধারিত সময়ের চেয়ে তাকে ৩০ মিনিট সময় বেশি দেওয়া হচ্ছে।
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৪:০২

‘কান্নার কারণেই প্রথম আমার নজরে আসে অবন্তী’
বসন্তের পাশাপাশি বিশ্ব ভালোবাসা দিবসও আজ। আর তাই বসন্তের ছোঁয়া লেগেছে বাঙালির মনে। পিছিয়ে নেই তারকারাও। নিজ নিজ জায়গা থেকে বসন্ত আর ভালোবাসা দিবস উদযাপন করছেন তারা। বিশেষ এই দিনে নিজের ভালোবাসার গল্প জানালেন জনপ্রিয় চিত্রনায়ক সিয়াম আহমেদ।      ব্যক্তিগত জীবনে ২০১৮ সালের ১৬ ডিসেম্বর ভালোবেসে শাম্মা রুশাফি অবন্তীকে বিয়ে করেন সিয়াম। দাম্পত্য জীবনের অর্ধযুগ পার হলেও তাদের পরিচয় তারও ছয় বছর আগে। সেই পরিচয়ের গল্পটা বলার সময় সিয়াম জানান— অবন্তীকে যখন প্রথম দেখেন, তখন তিনি কাঁদছিলেন। মূলত, কান্নার কারণেই প্রথম সিয়ামের নজরে আসেন অবন্তী।   সিয়াম বলেন, ২০১১ সালের ৩ নভেম্বর অবন্তীদের উত্তরার বাড়ির ছাদে বন্ধুদের একটা আড্ডায় তাকে প্রথম দেখা। যেহেতু অবন্তীর বড় বোন (অপির্তা) আমার বন্ধু, তাই অন্য বন্ধুরাসহ সেদিন আমাদের আড্ডা হয়। ওই সময়ে ওর মা হজ করতে যান। প্রথম অবন্তীকে যখন দেখি, তখন সে কাঁদছিল। মা ভিডিও কলে কথা বলছিলেন, মেয়ে কাঁদছিল— এটা দেখে আমার কিছুটা অবাক লাগে। কান্নার কারণে প্রথম নজরে আসে।  ওই বছরের ঈদের দুই দিনের পরে অবন্তীর বাড়িতে সিয়াম ও তার বন্ধুদের আড্ডা হয়। সেদিন সব বন্ধুরা মিলে বাজার করে নিয়ে যান ওদের বাসায়। সবাই মিলে রান্নাবান্না ও খাওয়া দাওয়া করেন। চলে আড্ডা। তখনও সিয়ামকে ভাইয়া বলেই ডাকতেন অবন্তী।    সেই ঈদের স্মৃতিচারণ করে অবন্তী জানান, ঈদের দুই দিন পর এসে ওরা সবাই রান্নাবান্না করে। আমিও সিয়ামকে বলেছি ভাইয়া, আপনাকে চিকেন দিই? খিচুড়ি দিই? পরের বছর ২০১২ সালের জানুয়ারিতে একটা পিকনিকে আবারও দেখা হয় আমাদের।  তখনও মনের লেনদেন হয়নি অবন্তী-সিয়ামের। এর কিছুদিন পর আরেক বন্ধুর ছাদে ফের দেখা হয় তাদের। সেদিন সব আড্ডা শেষে দুজনের একটা ছবি তোলা হয়েছিল। অবন্তীর বোনই চেয়েছিলেন ছবিটা তুলতে। কারণ, একটা ঘটনায় দুজনের মধ্যে  মনোমালিন্য হয়। অর্পিতা চাইছিলেন না, এটা আরও দীর্ঘ হোক। তাই ছবিটি তুলেছিলেন। সিয়াম আজও ছবিটা যত্ন করে রেখে দিয়েছেন। একসময় দুজনের ফোন নম্বর আদান-প্রদান হয়। দুজনের সম্পর্ক ভালোবাসায় রূপ নেয়। তৈরি হয় নির্ভরতা। তবে অবন্তী-সিয়ামের ভালোবাসায় কিছুটা জটিলতা তৈরি হয় যখন পড়াশোনার জন্য দেশের বাইরে চলে যান এই অভিনেতা।    এ প্রসঙ্গে সিয়াম বলেন, সম্পর্কটা কিছুটা চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ে যায় যখন আমি পড়াশোনার জন্য লন্ডনে চলে যাই। তবে সেই চ্যালেঞ্জ অবন্তীর কারণে খুব চমৎকারভাবে উতরে যাই।  মা-বাবার একমাত্র সন্তান সিয়াম যেদিন পড়াশোনার জন্য দেশ ছাড়ছেন, সেদিন বিমানবন্দরে আবেগঘন পরিবেশ তৈরি হয়। মা-বাবার পাশাপাশি সেদিন অবন্তীও কেঁদেছিলেন। সিয়াম বলেন, আমি চলে যাওয়ার পর প্রতি সপ্তাহে আমার বাসায় গিয়ে মা-বাবার সঙ্গে দেখা করত অবন্তী। নিজের মা-বাবার মতো ট্রিট করত। আমার তো ভাইবোন নেই। তখন বিষয়গুলো আরও ভাবাত। ধীরে ধীরে ওর প্রতি আমার ভালোবাসা আরও বেশি বাড়তে থাকে। একটা সময় তো আমরা বিয়ে করলাম। সেই বিয়ের ছয় বছর চলছে।    
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৩:৩৫

‘ভিআইপি মুভমেন্ট’, অ্যাম্বুলেন্স যাওয়ার পথটুকুও আটকানো : সিয়াম
রাজধানীজুড়ে তীব্র যানজট যেনো এখন নিত্য দিনের সঙ্গী। নানা পদক্ষেপ নিয়েও যেন নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না। আর এই যানজটে নাকাল নগরবাসী।  এবার বড় পর্দার অভিনেতা সিয়াম আহমেদ কথা বললেন জনসাধারণের সমস্যা নিয়ে। দেশে সমসাময়িক বিভিন্ন সমস্যায় সরকারের সমালোচনায় যেখানে তারকাদের নীরব মিছিল দেখা যায়, সেখানে সরব হলেন ‘পোড়ামন-২’ খ্যাত অভিনেতা। রাজধানী ঢাকার তীব্র যানজট ও ভিআইপি মুভমেন্ট নিয়ে বিরক্ত প্রকাশ করেছেন তিনি। হতাশা প্রকাশ করে সমাধানও চেয়েছেন এ তারকা। বুধবার (১৭ জানুয়ারি) রাতে সোশ্যাল মিডিয়া ফেসবুকে এ ব্যাপারে দীর্ঘ একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন সিয়াম আহমেদ। সেখানে তিনি লিখেছেন, নির্বাচনও শেষ হয়ে গেল। সরকারও প্রতিষ্ঠিত। আপনারা কি দেখতে পাচ্ছেন না, রাস্তার কী অবস্থা? পরিচিত মানুষরা যখন দেশের অবস্থা নিয়ে নাক সিটকে বিদেশে সেকেন্ড হোম বানায়, তখনও গর্ব করে বলি, নিজের দেশ ছেড়ে কোথাও যাব না। ভালো লাগে বলতে, আপন লাগে। ‘ভিআইপি মুভমেন্ট’ প্রসঙ্গে এ অভিনেতা বলেন, একটা মানুষ যদি প্রতিদিন ৩ ঘণ্টার বেশি সময় রাস্তায় জ্যামে বসে থাকে, তাহলে কাজ করবে কীভাবে? প্রতিদিন যেন আরেকটু করে বেড়েই যাচ্ছে। মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা হলো “ভিআইপি মুভমেন্ট”। অ্যাম্বুলেন্স যাওয়ার পথটুকুও আটকানো! সরকারের প্রতি সমস্যার সমাধান চেয়ে এ অভিনেতা লিখেছেন, দয়া করে এখনো যারা দেশকে ভালোবেসে থেকে যেতে চায়, তাদের থাকার ব্যবস্থা করে দিন। রিজিকের জন্য সবাইকেই প্রতিদিন অনেক জায়গায় চলাচল করতে হয়। তাদের কথাটা দয়া করে মাথায় রাখুন। আমাদের সাহায্য করুন, যাতে আমরা পরিবার ও দেশটাকে সাহায্য করতে পারি। প্রসঙ্গত, সম্প্রতি এ অভিনেতা ‘টিকিট’ নামের একটি ওয়েব সিরিজের কাজ শেষ করেছেন। ভিকি জাহেদের পরিচালনায় এতে সিয়াম ছাড়াও আরও অভিনয় করেছেন সাফা কবির, মনোজ প্রামাণিক প্রমুখ। শিগগিরই একটি ওটিটি প্লাটফর্মে মুক্তি পাবে সিরিজটি।
১৮ জানুয়ারি ২০২৪, ১৭:০৬
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়