• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১
logo
১৫০০ কোটি টাকার বন্ড ইস্যু করছে বেক্সিমকো
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বেক্সিমকো লিমিটেড জিরো কুপন বন্ড ইস্যু করার মাধ্যমে ১৫০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ইস্যুর পর এটিই হতে যাচ্ছে কোম্পানিটির প্রথম জিরো কুপন বন্ড। এর নাম হবে বেক্সিমকো ফার্স্ট জিরো কুপন বন্ড।  সোমবার (১১ মার্চ) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে। ডিএসই বলছে, বেক্সিমকো ফার্স্ট জিরো কুপন বন্ডে ডিসকাউন্টের হার হবে ১৫ শতাংশ। এই বন্ড মেয়াদ শেষে সম্পূর্ণ অবসায়িত হবে। এর কোনো অংশ শেয়ারে রূপান্তরিত হবে না। তাছাড়া বন্ডটি স্টক মার্কেটে লেনদেনযোগ্যও নয়। আলোচিত জিরো কুপন বন্ডের মাধ্যমে সংগ্রহকৃত অর্থ শ্রীপুর টাউনশিপ কোম্পানির সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে ‘মায়ানগর’ নামে একটি আবাসন প্রকল্পে বিনিয়োগ করা হবে। এ বিষয়ে ১০ মার্চ কোম্পানিটির পর্ষদ সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) অনুমোদন সাপেক্ষে বন্ড ইস্যু করার এ সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে।  
১২ মার্চ ২০২৪, ১১:৫৪

আরও ২৩ কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস উঠে গেল
চার দিনের ব্যবধানে আরও ২৩টি কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস (সর্বনিম্ন সীমা) তুলে নিয়েছে পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। ফলে ১২টি কোম্পানির শেয়ারের ওপর ফ্লোর প্রাইস থাকবে।  সোমবার (২২ জানুয়ারি) সংস্থাটি এ সংক্রান্ত একটি আদেশ জারি করেছে। আদেশে বলা হয়েছে, সোমবার থেকে ১২টি কোম্পানি ব্যতীত সব কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস তুলে নেওয়া হল। অর্থাৎ, ঐ ১২টি কোম্পানির শেয়ারের ওপর ফ্লোর প্রাইস থাকবে। এগুলো বাদে অন্যান্য কোম্পানির ক্ষেত্রে সার্কিট ব্রেকারের ঊর্ধ্বসীমা ও নিম্ন সীমা প্রযোজ্য হবে। নতুন এ সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে মঙ্গলবার থেকে কার্যকর হবে। ফ্লোর প্রাইস থাকা ১২টি কোম্পানি হলো- ব্যাট বিসি, বেক্সিমকো, বিএসআরএম, জিপি, ইসলামী ব্যাংক, কেপিসিএল, এম পেট্রোলিয়াম, ওরিয়ন ফার্মা, রেনাটা, রবি এবং এসপিসিএল।  রোববার (২১ জানুয়ারি) ফ্লোর প্রাইস ছাড়া লেনদেন শুরু হতেই প্রায় সবকটি কোম্পানির শেয়ার বিক্রির চাপ বাড়ে। এতে দিনের শুরুতেই ডিএসইর প্রধান সূচক প্রায় ২০০ পয়েন্ট কমে যায়। তবে লেনদেন শেষে সংশোধন হয়ে সূচক হারায় ৯৬ পয়েন্ট। এর আগে গত বৃহস্পতিবার ৩৫টি বাদে বাকি সব কোম্পানির শেয়ারের ফ্লোর প্রাইস তুলে দেওয়ার কথা জানায় নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি। ২০২২ সালে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ ও করোনা মহামারিতে ফ্লোর প্রাইস আরোপ করেছিল বিএসইসি। সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, পুঁজিবাজার ও বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে কমিশন ১২ প্রতিষ্ঠান বাদে বাকিগুলোর ফ্লোর প্রাইস তুলে দিয়েছে। এর ফলে প্রতিষ্ঠানগুলোতে স্বাভাবিক সার্কিট ব্রেকার কার্যকর হবে। কমিশন আশা করছে, এ কারণে বাজারে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে এবং বাজারে গতি ফিরবে।
২২ জানুয়ারি ২০২৪, ২০:৩৪

৩৫টি বাদে সব কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস উঠে গেল
৩৫টি বাদে সব কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস (সর্বনিম্ন সীমা) তুলে নিয়েছে পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।  বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) সংস্থাটি এ সংক্রান্ত একটি আদেশ জারি করেছে।  আদেশে বলা হয়েছে, রোববার (২১ জানুয়ারি) থেকে ৩৫টি কোম্পানি ব্যতীত সব কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস তুলে নেওয়া হল। অর্থাৎ, ঐ ৩৫টি কোম্পানির শেয়ারের ওপর ফ্লোর প্রাইস থাকবে। এগুলো বাদে অন্যান্য কোম্পানির ক্ষেত্রে সার্কিট ব্রেকারের ঊর্ধ্বসীমা ও নিম্ন সীমা প্রযোজ্য হবে। ফ্লোর প্রাইস থাকা ৩৫টি কোম্পানি হলো- আনোয়ার গ্যালভানাইজিং, বারাকা পাওয়ার, বিএটিবিসি, বেক্সিমকো, বিএসসিসিএল, বিএসআরএম লিমিটেড, বিএসআরএম স্টিল, কনফিডেন্স সিমেন্ট, ডিবিএইচ, ডোরিন পাওয়ার, এনভয় টেক্সটাইল, গ্রামীণফোন, এইচআর টেক্সটাইল, আইডিএলসি, ইনডেক্স অ্যাগ্রো, ইসলামী ব্যাংক, কেডিএস লিমিটেড, কেপিসিএল, কট্টালি টেক্সটাইল, মালেক স্পিনিং, মেঘনা পেট্রলিয়াম, ন্যাশনাল হাউজিং ফাইন্যান্স, ন্যাশনাল পলিমার, ওরিয়ন ফার্মা, পদ্মা অয়েল, রেনাটা, রবি, সায়হাম কটন, শাশা ডেনিমস, সোনালী পেপার, সোনারবাংলা ইন্স্যুরেন্স, শাইনপুকুর সিরামিকস, শাহজীবাজার পাওয়ার, সামিট পাওয়ার ও ইউনাইটেড পাওয়ার। ২০২২ সালে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ ছাড়াও অর্থনৈতিক নানা সংকটে পুঁজিবাজারে বড় দর পতনের শঙ্কায় ঐ বছরের ২৮ জুলাই দ্বিতীয়বারের মতো ফ্লোর প্রাইস আরোপ করেছিল বিএসইসি। এর আগে করোনা মহামারিতে ফ্লোর প্রাইস আরোপ করেছিল বিএসইসি। সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, পুঁজিবাজার ও বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে কমিশন ৩৫ প্রতিষ্ঠান বাদে বাকিগুলোর ফ্লোর প্রাইস তুলে দিয়েছে। এর ফলে প্রতিষ্ঠানগুলোতে স্বাভাবিক সার্কিট ব্রেকার কার্যকর হবে। কমিশন আশা করছে, এ কারণে বাজারে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে এবং বাজারে গতি ফিরবে।
১৮ জানুয়ারি ২০২৪, ২০:৪৪
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়