• ঢাকা শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১
logo
কাল শুরু হচ্ছে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে প্রাণিসম্পদ অধিদফতর কর্তৃক বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) থেকে সোমবার (২২ এপ্রিল) পর্যন্ত দেশব্যাপী প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছে।  ‘প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী ২০২৪’ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) সকাল ১০ টায় বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রের পার্শ্ববর্তী পুরাতন বাণিজ্য মেলার মাঠে অনুষ্ঠিত হবে।  অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সভাপতিত্ব করবেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মো. আব্দুর রহমান৷  এ প্রসঙ্গে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য মো. আব্দুর রহমান বলেন, ‘প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী ২০২৪’ এর অন্যতম লক্ষ্য হলো প্রাণিসম্পদের উৎপাদন বৃদ্ধি, দুগ্ধজাত পণ্যের বাজার সৃষ্টি, ক্ষুদ্র খামারি ও উদ্যোক্তাদের গবাদি পশু উৎপাদনে উদ্বুদ্ধ করা। এছাড়া প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উপলক্ষ্যে অনুষ্ঠিত সেমিনার থেকে জনগণ গবাদি পশু পালনের আধুনিক ব্যবস্থাপনা বিষয়ে জানতে পারবে। ফলে জনগণ উপকৃত হবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতি আমাদের এসব কাজে উৎসাহ যোগাবে বলে আমি বিশ্বাস করি। প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর অংশ হিসেবে ১৮ ও ১৯ এপ্রিল দুই দিনব্যাপী আগারগাঁওয়ে পুরাতন বাণিজ্য মেলার মাঠে দুই দিনব্যাপী প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হবে। এছাড়া দেশব্যাপী ৬৪টি জেলার ৪৬৬টি উপজেলায় এ প্রদর্শনী একযোগে অনুষ্ঠিত হবে। এসব প্রদর্শনীতে স্ব স্ব উপজেলা থেকে উন্নত জাতের এবং অধিক উৎপাদনশীল জাতের গবাদিপশু যেমন- গাভী, বাছুর, ষাঁড়, মহিষ, ছাগল, ভেড়া, মুরগী, হাঁস, দুম্বা, কবুতর, সৌখিন পাখি, পোষা প্রাণি এবং বিভিন্ন প্রযুক্তি প্রদর্শন ইত্যাদি স্থান পাবে। ঢাকায় অনুষ্ঠিত কেন্দ্রীয় প্রদর্শনীতে ভিন্ন ভিন্ন ভ্যালুচেইন ভিত্তিক প্রায় ৪০০টি স্টল স্থাপন করা হয়েছে। প্রাণিসম্পদের উন্নয়নে ব্যবহৃত বিভিন্ন প্রযুক্তি, ঔষধ সামগ্রী, টিকা, প্রাণিজাত পণ্য উৎপাদন ও সংরক্ষণ সরঞ্জাম, মোড়কসহ পণ্য বাজারজাতকরণ প্রযুক্তি ইত্যাদির স্টলও থাকবে। এছাড়া ৭টি প্যাভেলিয়নে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়, প্রাণিসম্পদ অধিদফতর, বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা প্রতিষ্ঠান, প্রাণিসম্পদ ও ডেইরি উন্নয়ন প্রকল্প, এলআরআই, কেন্দ্রীয় গো-প্রজনন ও দুগ্ধ খামার অংশগ্রহণ করছে।  গুণগত মান, জাত, স্বাস্থ্য, সৌন্দর্য্য, আকার, অবদান, নিরাপত্তা, কর্মসংস্থান, বাজারজাতকরণ, পরিবেশ ও অর্থনৈতিক প্রভাব, সার্বিক পর্যবেক্ষণ ইত্যাদি বিষয় বিবেচনায় বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে মোট ৯৩টি পুরষ্কার, ক্রেস্ট এবং অংশগ্রহণকারীকে সনদ প্রদান করা হবে। প্রদর্শনীর বিশেষ আকর্ষণ থাকছে গবাদিপশুর র‍্যাম্প শো। এছাড়া আগামী ১৮ ও ১৯ এপ্রিল ঢাকার আগারগাঁও এর পুরাতন বাণিজ্যমেলার মাঠে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর অংশ হিসেবে মোট ০৬ টি সেমিনার অনুষ্ঠিত হবে। সেমিনারের মূল বিষয় থাকবে প্রাণিসম্পদের বর্তমান অবস্থা, ভবিষ্যৎ ভাবনা এবং করণীয়, ক্লাইমেট স্মার্ট ডেইরী সেক্টর, এন্টি মাইক্রোবিয়াল রেজিস্ট্যান্স ও খাদ্য নিরাপত্তা, পশুপাখির রোগ-বালাই নিয়ন্ত্রণসহ অন্যান্য বিষয়। প্রদর্শনীতে ফুড সেফটি কর্নারে নিরাপদ খাদ্য প্রস্তুত ও করনীয় সম্পর্কে সচেতনতামূলক কার্যক্রম যেমন- ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতা, নিরাপদ খাদ্য-সামগ্রী প্রস্তুত ও প্রক্রিয়াজাতকরণ, সংরক্ষণ/গুদাম জাতকরণ, পণ্য পরিবহন ও গ্রাহক পর্যায়ে বিতরণ পর্যন্ত সার্বিক পরিচ্ছন্নতা ও বিশুদ্ধতা নিশ্চিতকরণ এবং দুধ, ডিম, মাংসজাত নিরাপদ খাদ্য পণ্যের প্রদর্শনী ও বিক্রয় করা হবে।  প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনীর পুরষ্কার বিতরণী ও সমাপনী অনুষ্ঠান পুরাতন বাণিজ্য মেলার মাঠে অনুষ্ঠিত হবে ১৯ এপ্রিল এবং প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহের সমাপনী অনুষ্ঠান আগামী ২২ এপ্রিল রাজধানীর খামারবাড়ির কৃষিবিদ ইন্সটিটিউট অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে। প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের প্রাণিসম্পদ ও ডেইরি উন্নয়ন প্রকল্প, বাংলাদেশ ডেইরি ফার্মারস এসোসিয়েশন (বিডিএফএ) এবং বাংলাদেশ পোলট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ সেন্ট্রাল কাউন্সিল (বিপিআইসিসি) এ আয়োজনে সহযোগিতা করছে। 
১৭ এপ্রিল ২০২৪, ২৩:৫৯

আইপিএল শুরুর এক সপ্তাহ আগে বড় ধাক্কা কলকাতা শিবিরে 
আর মাত্র এক সপ্তাহ পরেই মাঠে গড়াবে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের (আইপিএল) ১৭তম আসর। ইতোমধ্যে দলগুলো অনুশীলনও শুরু করেছে। তবে টুর্নামেন্টের আগ মুহূর্তে দুঃসংবাদ পেয়েছে কলকাতা নাইট রাইডার্স। ইনজুরিতে পড়েছেন দলটির অধিনায়ক শ্রেয়াস আইয়ার। ইনজুরির কারণে ঘরের মাঠে প্রথম তিন টেস্টে খেলা হয়নি আইয়ারের। এবার রঞ্জি ট্রফির ফাইনালে আবারও চোট পেয়েছেন তিনি। তাই আসন্ন আইপিএলে এই ডান হাতি ব্যাটারের সার্ভিস পাওয়া নিয়ে শুরু হয়েছে নানা আলোচনা। মুম্বাইয়ের দ্বিতীয় ইনিংসে ৯৫ রান করেছিলেন শ্রেয়াস। ইনিংস চলার মাঝেই দুবার ফিজিওকে ডাকেন তিনি। শোনা যাচ্ছে, যেখানে অস্ত্রোপচার হয়েছিল গত বছর, সেই পুরনো চোটের জায়গাতেই আবার ব্যথা করছে তার। আইপিএল শুরুর আগে তাই এমন সংবাদ কলকাতার জন্য দুঃসংবাদই। রঞ্জি ফাইনালের তৃতীয় দিন ফিল্ডিং করতে পারেননি শ্রেয়াস। তাকে স্ক্যানের জন্য হাসপাতালে নেওয়া যাওয়া হয়েছিল।  দলের একটি সূত্র বলেছেন, শ্রেয়াসের চোট দেখে ভালো মনে হচ্ছে না। পিঠের একই জায়গায় ব্যথা করছে ওর। আগের থেকেও ব্যথা বেড়েছে। রঞ্জি ফাইনালের পঞ্চম দিনেও ওর ফিল্ডিং করতে নামার সম্ভাবনা কম। আইপিএলের শুরুর দিকে কয়েকটা ম্যাচে না-ও খেলতে পারে সে।
১৪ মার্চ ২০২৪, ১৬:০৮

হেলিকপ্টার পাচ্ছে পুলিশ
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, পুলিশ বাহিনীকে দুটি হেলিকপ্টার দেওয়া হবে। জনগণের জানমাল রক্ষায় প্রত্যন্ত অঞ্চলে পুলিশকে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে দায়িত্ব পালন করতে হয়। তারা যেন দ্রুত প্রত্যন্ত অঞ্চলে পৌঁছাতে পারে সেজন্য দুটি হেলিকপ্টার দেওয়া হবে। এ ছাড়া পুলিশের বার্ষিক প্যারেডের জন্য ঢাকার আশপাশে বড় পরিসরের মাঠ পেতে পারে এই বাহিনী। মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে পুলিশ সপ্তাহ ২০২৪-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এই কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। দুপুরে রাজারবাগ পুলিশ লাইনস মিলনায়তনে কল্যাণ প্যারেডের বৈঠকে অংশ নেন তিনি। বৈঠকে উপস্থিত পুলিশের এক কর্মকর্তা গণমাধ্যমকে বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আশপাশে ভবন নির্মাণ হওয়ায় রাজারবাগ পুলিশ লাইনস মাঠ ছোট হয়ে গেছে। বার্ষিক প্যারেডের জন্য আরও বড় মাঠ দরকার। সে জন্য তিনি ঢাকার আশপাশে বড় পরিসরে জায়গা দেখতে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নির্দেশ দেন। যাতে এই জায়গায় স্বাচ্ছন্দ্যে পুলিশের বার্ষিক প্যারেড অনুষ্ঠিত হতে পারে। পুলিশ বাহিনীকে আরও দক্ষ ও যুগোপযোগী স্মার্ট পুলিশ হিসেবে গড়ে তোলা হবে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার মধ্য দিয়ে এবার হবে স্মার্ট পুলিশ। আমাদের পুলিশ বাহিনীও হবে স্মার্ট বাহিনী। ১৫ বছর আগের বাংলাদেশের তুলনা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, আজকের বাংলাদেশ বদলে যাওয়া বাংলাদেশ, এগিয়ে যাওয়া বাংলাদেশ। তিনি বলেন, আমরা উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছি। ২০২৬ সাল থেকে উন্নয়নশীল বাংলাদেশের যাত্রা শুরু হবে। এই যাত্রাকে নিয়ে যেতে হবে ২০৪১ সালের উন্নত সমৃদ্ধ বাংলাদেশের দিকে। সকালে পুলিশ সপ্তাহের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ৪০০ পুলিশ সদস্যকে পদক পরিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর মধ্যে অসমসাহসিকতা ও বীরত্বপূর্ণ কাজের স্বীকৃতি হিসেবে ৩৫ পুলিশ সদস্য পেয়েছেন ‘বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম)’ এবং ৬০ জন পেয়েছেন ‘রাষ্ট্রপতির পুলিশ পদক (পিপিএম)’। গুরুত্বপূর্ণ মামলার রহস্য উদ্‌ঘাটন, অপরাধ নিয়ন্ত্রণ, দক্ষতা, কর্তব্যনিষ্ঠা, সততা ও শৃঙ্খলামূলক আচরণের মাধ্যমে প্রশংসনীয় অবদানের জন্য ৯৫ জন পেয়েছেন ‘বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম-সেবা)’ এবং ২১০ জন পেয়েছেন ‘রাষ্ট্রপতির পুলিশ পদক (পিপিএম-সেবা)’।
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:১২

পুলিশ সপ্তাহ উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সকাল সাড়ে ১০টায় রাজারবাগ পুলিশ লাইনস মাঠে পুলিশ সপ্তাহের উদ্বোধন করেন। তিনি পুলিশের বিভিন্ন কন্টিনজেন্ট ও পতাকাবাহী দলের প্যারেড পরিদর্শন এবং অভিবাদন গ্রহণ করবেন। তিনি পুলিশ সদস্যদের উদ্দেশ্যে দিক-নির্দেশনামলূক ভাষণও দেবেন। মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) ‘স্মার্ট পুলিশ স্মার্ট দেশ, শান্তি প্রগতির বাংলাদেশ’- প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে শুরু হলো পুলিশ সপ্তাহ-২০২৪।   প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশ পুলিশ নারী কল্যাণ সমিতির (পুনাক) স্টল পরিদর্শন করবেন। পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে ২০২৩ সালে অসীম সাহসিকতা, বীরত্বপূর্ণ কাজ, মামলার রহস্য উদ্ঘাটন, অপরাধ নিয়ন্ত্রণ, দক্ষতা প্রদর্শন, কর্তব্যনিষ্ঠা, সততা ও শৃঙ্খলামূলক আচরণের জন্য ৪০০ জন বিপিএম ও পিপিএম পদক পাচ্ছেন। পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের অসীম সাহসিকতা, বীরত্বপূর্ণ কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ ৩৫ জন পুলিশ সদস্যকে ‘বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম)’ , ৬০ জনকে ‘রাষ্ট্রপতির পুলিশ পদক (পিপিএম)’ এবং গুরুত্বপূর্ণ মামলার রহস্য উদঘাটন, অপরাধ নিয়ন্ত্রণ, দক্ষতা প্রদর্শন, কর্তব্য নিষ্ঠা, সততা ও শৃঙ্খলামূলক আচরণের মাধ্যমে প্রশংসনীয় অবদানের জন্য ৯৫ জন পুলিশ সদস্যকে ‘বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম-সেবা)’ এবং ২১০ জনকে ‘রাষ্ট্রপতির পুলিশ পদক (পিপিএম-সেবা)’ পদক প্রদান করা হবে। প্রধানমন্ত্রী পদকপ্রাপ্তদেরকে পদক প্রদান করবেন। প্রধানমন্ত্রী পদকপ্রাপ্তদেরকে পদক প্রদান করবেন। প্রধানমন্ত্রী সারাদেশের বিভিন্ন পুলিশ ইউনিটের সদস্যদের সমন্বয়ে গঠিত বিভিন্ন কন্টিনজেন্ট এবং পতাকাবাহীদলের মনোমুগ্ধকর প্যারেড পরিদর্শন ও অভিবাদন গ্রহণ করবেন। এরপরে তিনি প্যারেড পরিদর্শন ও অভিবাদন গ্রহণ শেষে পুলিশ নারী কল্যাণ সমিতি (পুনাক)-এর স্টল পরিদর্শন এবং পুলিশ সদস্যদের সঙ্গে কল্যাণ প্যারেডে অংশগ্রহণ করবেন। বর্তমান সরকার পুলিশ বাহিনীকে একটি আধুনিক, যুগোপযোগী, দক্ষ ও জনবান্ধব বাহিনীতে রূপান্তরিত করার লক্ষ্যে নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। ফলে পুলিশ সদস্যদের কার্যক্রমে এসেছে গতিশীলতা এবং কর্মচাঞ্চল্য। পুলিশের জনবল বৃদ্ধি, সক্ষমতা বৃদ্ধি, প্রযুক্তির সংযোজন, যুগোপযোগী প্রশিক্ষণ, অবকাঠামোগত উন্নয়ন, বিশেষায়িত নতুন নতুন ইউনিট গঠনসহ বিদ্যমান বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। পুলিশ সপ্তাহের বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে ঊর্ধ্বতন পুলিশ অফিসারদের উদ্দেশ্যে রাষ্ট্রপতির ভাষণ, ঊর্ধ্বতন পুলিশ অফিসারদের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সম্মেলন, বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সম্মেলন, ঊর্ধ্বতন পুলিশ অফিসারদের সঙ্গে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রীবর্গের সম্মেলন, আইজি’ব্যাজ, শিল্ড প্যারেড, অস্ত্র-মাদক উদ্ধার প্রভৃতি পুরস্কার বিতরণ, অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ অফিসারদের সঙ্গে কর্মরত পুলিশ অফিসারদের পুনর্মিলনী, পুলিশ নারীকল্যাণ সমিতির বার্ষিক সমাবেশ, ঊর্ধ্বতন পুলিশ অফিসারদের সঙ্গে আইজিপির সম্মেলন এবং বাংলাদেশ পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের বার্ষিক সাধারণ সভা ইত্যাদি। পুলিশ সপ্তাহের বিভিন্ন কর্মঅধিবেশনে গত এক বছরের কার্যক্রম পর্যালোচনা করে পরবর্তী বছরের কর্মপরিকল্পনা নির্ধারণ করা হবে।
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১১:৪৮

পুলিশ সপ্তাহ অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী
রাজারবাগ পুলিশ লাইনসে পুলিশ সপ্তাহের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) সকাল সাড়ে ১০টায় অনুষ্ঠানে যোগ দেন তিনি। কিছুক্ষণ পরেই পুলিশ সপ্তাহের উদ্বোধন করবেন সরকারপ্রধান। এবারের পুলিশ সপ্তাহ ২০২৪-এর মূল প্রতিপাদ্য ‘স্মার্ট পুলিশ, স্মার্ট দেশ; শান্তি প্রগতির বাংলাদেশ।’ বার্ষিক পুলিশ প্যারেডের মধ্য দিয়ে শুরু হবে কর্মসূচি। চলবে ৬ দিন। এদিকে, পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে ২০২৩ সালে অসীম সাহসিকতা, বীরত্বপূর্ণ কাজ, মামলার রহস্য উদ্ঘাটন, অপরাধ নিয়ন্ত্রণ, দক্ষতা প্রদর্শন, কর্তব্যনিষ্ঠা, সততা ও শৃঙ্খলামূলক আচরণের জন্য ৪০০ জন বিপিএম ও পিপিএম পদক পাচ্ছেন। পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের অসীম সাহসিকতা, বীরত্বপূর্ণ কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ ৩৫ জন পুলিশ সদস্যকে ‘বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম)’, ৬০ জনকে ‘রাষ্ট্রপতির পুলিশ পদক (পিপিএম)’ এবং গুরুত্বপূর্ণ মামলার রহস্য উদঘাটন, অপরাধ নিয়ন্ত্রণ, দক্ষতা প্রদর্শন, কর্তব্য নিষ্ঠা, সততা ও শৃঙ্খলামূলক আচরণের মাধ্যমে প্রশংসনীয় অবদানের জন্য ৯৫ জন পুলিশ সদস্যকে ‘বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম-সেবা)’ এবং ২১০ জনকে ‘রাষ্ট্রপতির পুলিশ পদক (পিপিএম-সেবা)’ পদক প্রদান করা হবে। প্রধানমন্ত্রী পদকপ্রাপ্তদেরকে পদক প্রদান করবেন। প্রধানমন্ত্রী সারাদেশের বিভিন্ন পুলিশ ইউনিটের সদস্যদের সমন্বয়ে গঠিত বিভিন্ন কন্টিনজেন্ট এবং পতাকাবাহীদলের মনোমুগ্ধকর প্যারেড পরিদর্শন ও অভিবাদন গ্রহণ করবেন। এরপরে তিনি প্যারেড পরিদর্শন ও অভিবাদন গ্রহণ শেষে পুলিশ নারী কল্যাণ সমিতি (পুনাক)-এর স্টল পরিদর্শন এবং পুলিশ সদস্যদের সঙ্গে কল্যাণ প্যারেডে অংশগ্রহণ করবেন। বর্তমান সরকার পুলিশ বাহিনীকে একটি আধুনিক, যুগোপযোগী, দক্ষ ও জনবান্ধব বাহিনীতে রূপান্তরিত করার লক্ষ্যে নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। ফলে পুলিশ সদস্যদের কার্যক্রমে এসেছে গতিশীলতা এবং কর্মচাঞ্চল্য। পুলিশের জনবল বৃদ্ধি, সক্ষমতা বৃদ্ধি, প্রযুক্তির সংযোজন, যুগোপযোগী প্রশিক্ষণ, অবকাঠামোগত উন্নয়ন, বিশেষায়িত নতুন নতুন ইউনিট গঠনসহ বিদ্যমান বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। পুলিশ সপ্তাহের বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে ঊর্ধ্বতন পুলিশ অফিসারদের উদ্দেশে রাষ্ট্রপতির ভাষণ, ঊর্ধ্বতন পুলিশ অফিসারদের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সম্মেলন, বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সম্মেলন, ঊর্ধ্বতন পুলিশ অফিসারদের সঙ্গে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রীবর্গের সম্মেলন, আইজি’ব্যাজ, শিল্ড প্যারেড, অস্ত্র-মাদক উদ্ধার প্রভৃতি পুরস্কার বিতরণ, অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ অফিসারদের সঙ্গে কর্মরত পুলিশ অফিসারদের পুনর্মিলনী, পুলিশ নারীকল্যাণ সমিতির বার্ষিক সমাবেশ, ঊর্ধ্বতন পুলিশ অফিসারদের সঙ্গে আইজিপির সম্মেলন এবং বাংলাদেশ পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের বার্ষিক সাধারণ সভা ইত্যাদি। পুলিশ সপ্তাহের বিভিন্ন কর্মঅধিবেশনে গত এক বছরের কার্যক্রম পর্যালোচনা করে পরবর্তী বছরের কর্মপরিকল্পনা নির্ধারণ করা হবে।
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১১:০২

পুলিশ সপ্তাহ শুরু আজ, পদক পাচ্ছেন ৪০০ জন
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সকাল সাড়ে ১০টায় রাজারবাগ পুলিশ লাইনস মাঠে পুলিশ সপ্তাহের উদ্বোধন করবেন। বর্ণাঢ্য আয়োজনের মধ্য দিয়ে শুরু হচ্ছে ৬ দিনব্যাপী পুলিশ সপ্তাহ ২০২৪। এবারের পুলিশ সপ্তাহ ২০২৪-এর মূল প্রতিপাদ্য ‘স্মার্ট পুলিশ, স্মার্ট দেশ; শান্তি প্রগতির বাংলাদেশ।’ বার্ষিক পুলিশ প্যারেডের মধ্য দিয়ে শুরু হবে কর্মসূচি।   পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে ২০২৩ সালে অসীম সাহসিকতা, বীরত্বপূর্ণ কাজ, মামলার রহস্য উদ্ঘাটন, অপরাধ নিয়ন্ত্রণ, দক্ষতা প্রদর্শন, কর্তব্যনিষ্ঠা, সততা ও শৃঙ্খলামূলক আচরণের জন্য ৪০০ জন বিপিএম ও পিপিএম পদক পাচ্ছেন। পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের অসীম সাহসিকতা, বীরত্বপূর্ণ কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ ৩৫ জন পুলিশ সদস্যকে ‘বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম)’ , ৬০ জনকে ‘রাষ্ট্রপতির পুলিশ পদক (পিপিএম)’ এবং গুরুত্বপূর্ণ মামলার রহস্য উদঘাটন, অপরাধ নিয়ন্ত্রণ, দক্ষতা প্রদর্শন, কর্তব্য নিষ্ঠা, সততা ও শৃঙ্খলামূলক আচরণের মাধ্যমে প্রশংসনীয় অবদানের জন্য ৯৫ জন পুলিশ সদস্যকে ‘বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম-সেবা)’ এবং ২১০ জনকে ‘রাষ্ট্রপতির পুলিশ পদক (পিপিএম-সেবা)’ পদক প্রদান করা হবে। প্রধানমন্ত্রী পদকপ্রাপ্তদেরকে পদক প্রদান করবেন। প্রধানমন্ত্রী পদকপ্রাপ্তদেরকে পদক প্রদান করবেন। প্রধানমন্ত্রী সারাদেশের বিভিন্ন পুলিশ ইউনিটের সদস্যদের সমন্বয়ে গঠিত বিভিন্ন কন্টিনজেন্ট এবং পতাকাবাহীদলের মনোমুগ্ধকর প্যারেড পরিদর্শন ও অভিবাদন গ্রহণ করবেন। এরপরে তিনি প্যারেড পরিদর্শন ও অভিবাদন গ্রহণ শেষে পুলিশ নারী কল্যাণ সমিতি (পুনাক)-এর স্টল পরিদর্শন এবং পুলিশ সদস্যদের সঙ্গে কল্যাণ প্যারেডে অংশগ্রহণ করবেন। বর্তমান সরকার পুলিশ বাহিনীকে একটি আধুনিক, যুগোপযোগী, দক্ষ ও জনবান্ধব বাহিনীতে রূপান্তরিত করার লক্ষ্যে নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। ফলে পুলিশ সদস্যদের কার্যক্রমে এসেছে গতিশীলতা এবং কর্মচাঞ্চল্য। পুলিশের জনবল বৃদ্ধি, সক্ষমতা বৃদ্ধি, প্রযুক্তির সংযোজন, যুগোপযোগী প্রশিক্ষণ, অবকাঠামোগত উন্নয়ন, বিশেষায়িত নতুন নতুন ইউনিট গঠনসহ বিদ্যমান বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। পুলিশ সপ্তাহের বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে ঊর্ধ্বতন পুলিশ অফিসারদের উদ্দেশ্যে রাষ্ট্রপতির ভাষণ, ঊর্ধ্বতন পুলিশ অফিসারদের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সম্মেলন, বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সম্মেলন, ঊর্ধ্বতন পুলিশ অফিসারদের সঙ্গে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রীবর্গের সম্মেলন, আইজি’ব্যাজ, শিল্ড প্যারেড, অস্ত্র-মাদক উদ্ধার প্রভৃতি পুরস্কার বিতরণ, অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ অফিসারদের সঙ্গে কর্মরত পুলিশ অফিসারদের পুনর্মিলনী, পুলিশ নারীকল্যাণ সমিতির বার্ষিক সমাবেশ, ঊর্ধ্বতন পুলিশ অফিসারদের সঙ্গে আইজিপির সম্মেলন এবং বাংলাদেশ পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের বার্ষিক সাধারণ সভা ইত্যাদি। পুলিশ সপ্তাহের বিভিন্ন কর্মঅধিবেশনে গত এক বছরের কার্যক্রম পর্যালোচনা করে পরবর্তী বছরের কর্মপরিকল্পনা নির্ধারণ করা হবে।
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১০:৩৯

করোনায় আক্রান্ত হলেন ডিবিপ্রধান হারুন
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) প্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ। সোমবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) রাতে তিনি নিজেই বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক পেজে হারুন অর রশীদ জানান, হঠাৎ করে করোনা আক্রান্ত হলাম। সুস্থতার জন্য দোয়া চাই। জানা গেছে, করোনা পজিটিভ আসার পর বর্তমানে বাসায় বসে চিকিৎসা নিচ্ছেন তিনি। এদিকে, আজ (মঙ্গলবার) থেকে পুলিশ সপ্তাহ শুরু হচ্ছে। রাজারবাগ পুলিশ লাইনস মাঠে সকাল সাড়ে ১০টায় পুলিশ সপ্তাহের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এই অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীসহ অন্যান্য ভিআইপিদের প্যান্ডেলে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালনের কথা ছিল হারুনের।
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৯:০১

প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতিতে পুলিশ সপ্তাহ শুরু মঙ্গলবার
বর্ণাঢ্য আয়োজনের মধ্য দিয়ে মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) থেকে শুরু হচ্ছে ৬ দিনব্যাপী পুলিশ সপ্তাহ ২০২৪। এবারের পুলিশ সপ্তাহ ২০২৪-এর মূল প্রতিপাদ্য ‘স্মার্ট পুলিশ, স্মার্ট দেশ ; শান্তি প্রগতির বাংলাদেশ।’ পুলিশ সপ্তাহের প্রথম দিন সকাল সাড়ে ১০টায় রাজারবাগ পুলিশ লাইনস্ মাঠে সুশৃঙ্খল ও নয়নাভিরাম বার্ষিক পুলিশ প্যারেডের মধ্য দিয়ে পুলিশ সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে ২০২৩ সালে অসীম সাহসিকতা, বীরত্বপূর্ণ কাজ, মামলার রহস্য উদ্ঘাটন, অপরাধ নিয়ন্ত্রণ, দক্ষতা প্রদর্শন, কর্তব্যনিষ্ঠা, সততা ও শৃঙ্খলামূলক আচরণের জন্য ৪০০ জন বিপিএম ও পিপিএম পদক পাচ্ছেন। পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের অসীম সাহসিকতা, বীরত্বপূর্ণ কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ ৩৫ জন পুলিশ সদস্যকে ‘বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম)’ , ৬০ জনকে ‘রাষ্ট্রপতির পুলিশ পদক (পিপিএম)’ এবং গুরুত্বপূর্ণ মামলার রহস্য উদঘাটন, অপরাধ নিয়ন্ত্রণ, দক্ষতা প্রদর্শন, কর্তব্য নিষ্ঠা, সততা ও শৃঙ্খলামূলক আচরণের মাধ্যমে প্রশংসনীয় অবদানের জন্য ৯৫ জন পুলিশ সদস্যকে ‘বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম-সেবা)’ এবং ২১০ জনকে ‘রাষ্ট্রপতির পুলিশ পদক (পিপিএম-সেবা)’ পদক প্রদান করা হবে। প্রধানমন্ত্রী পদকপ্রাপ্তদেরকে পদক প্রদান করবেন। প্রধানমন্ত্রী পদকপ্রাপ্তদেরকে পদক প্রদান করবেন।  প্রধানমন্ত্রী সারাদেশের বিভিন্ন পুলিশ ইউনিটের সদস্যদের সমন্বয়ে গঠিত বিভিন্ন কন্টিনজেন্ট এবং পতাকাবাহীদলের মনোমুগ্ধকর প্যারেড পরিদর্শন ও অভিবাদন গ্রহণ করবেন। এরপরে তিনি প্যারেড পরিদর্শন ও অভিবাদন গ্রহণ শেষে পুলিশ নারী কল্যাণ সমিতি (পুনাক)-এর স্টল পরিদর্শন এবং পুলিশ সদস্যদের সঙ্গে কল্যাণ প্যারেডে অংশগ্রহণ করবেন। বর্তমান সরকার পুলিশ বাহিনীকে একটি আধুনিক, যুগোপযোগী, দক্ষ ও জনবান্ধব বাহিনীতে রূপান্তরিত করার লক্ষ্যে নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। ফলে পুলিশ সদস্যদের কার্যক্রমে এসেছে গতিশীলতা এবং কর্মচাঞ্চল্য। পুলিশের জনবল বৃদ্ধি, সক্ষমতা বৃদ্ধি, প্রযুক্তির সংযোজন, যুগোপযোগী প্রশিক্ষণ, অবকাঠামোগত উন্নয়ন, বিশেষায়িত নতুন নতুন ইউনিট গঠনসহ বিদ্যমান বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় বিশেষ ক্রোড়পত্র প্রকাশ করবে। সরকারি-বেসরকারি টেলিভিশন ও বেতার চ্যানেলগুলোতে এ উপলক্ষে বিশেষ অনুষ্ঠান প্রচার করবে। পুলিশ সপ্তাহের বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে ঊর্ধ্বতন পুলিশ অফিসারদের উদ্দেশ্যে রাষ্ট্রপতির ভাষণ, ঊর্ধ্বতন পুলিশ অফিসারদের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সম্মেলন, বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সম্মেলন, ঊর্ধ্বতন পুলিশ অফিসারদের সঙ্গে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রীবর্গের সম্মেলন, আইজি’ব্যাজ, শিল্ড প্যারেড, অস্ত্র-মাদক উদ্ধার প্রভৃতি পুরস্কার বিতরণ, অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ অফিসারদের সঙ্গে কর্মরত পুলিশ অফিসারদের পুনর্মিলনী, পুলিশ নারীকল্যাণ সমিতির বার্ষিক সমাবেশ, ঊর্ধ্বতন পুলিশ অফিসারদের সঙ্গে আইজিপির সম্মেলন এবং বাংলাদেশ পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের বার্ষিক সাধারণ সভা ইত্যাদি। পুলিশ সপ্তাহের বিভিন্ন কর্মঅধিবেশনে গত এক বছরের কার্যক্রম পর্যালোচনা করে পরবর্তী বছরের কর্মপরিকল্পনা নির্ধারণ করা হবে।  দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব এবং ইন্সপেক্টর জেনারেল, বাংলাদেশ পুলিশ পৃথক বাণী দিবেন।  
২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৬:২৬

এপ্রিলের শেষ সপ্তাহ থেকে উপজেলা নির্বাচন : ইসি
এপ্রিলের শেষ সপ্তাহ থেকে উপজেলা নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরুর আশা করছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর। তিনি বলেন, এসএসসি পরীক্ষা ও রোজার বিষয়টি চিন্তা করে এবার এপ্রিলের শেষ সপ্তাহ থেকে মে মাসের শেষ সপ্তাহের মধ্যে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন শেষ করতে চাই।    মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব পরিকল্পনার কথা জানান নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর। তিনি বলেন, উপজেলা নির্বাচন করার সময় যেটা, সে সময়টা চলে এসেছে। সামনে এসএসসি পরীক্ষা শুরু হয়ে যাচ্ছে। এরপর রোজা। রোজার মধ্যে তো নির্বাচন করা সম্ভব না। ঈদের পরপরই যাতে নির্বাচন হয় সেইভাবে আমরা প্রস্তুতি নিচ্ছি। এপ্রিলের শেষ সপ্তাহ থেকে শুরু হয়ে মে মাসের শেষ সপ্তাহের মধ্যে শেষ করবো। তিনি আরও বলেন, নির্বাচন ব্যালটেও হতে পারে আবার ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) হতে পারে। আবার ব্যালট-ইভিএম দুটোর সমন্বয় থাকতে পারে। এ ব্যাপারে চূড়ান্ত কিছু বলা যাচ্ছে না। ইভিএম কী পরিমাণ ব্যবহারযোগ্য সে হিসাব এখনও পাইনি। এটা পেলে হয়তো আমরা সিদ্ধান্ত নিতে পারবো। রোজার শেষের দিকে তফসিল হতে পারে জানিয়ে ইসি আলমগীর বলেন, ঈদের কিছুদিন আগে তফসিল হতে পারে। আর নির্বাচনী প্রচারণা এবং নির্বাচন ঈদের পরে হবে। ক্ষমতাসীন দল দলীয় প্রতীকে মনোনয়ন দেবে কি না জানতে চাইলে মো. আলমগীর বলেন, কোনো রাজনৈতিক দল যদি মনে করে দলীয় প্রতীকে মনোনয়ন দেবে না, সেটা রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত, তারা নিতে পারে। এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের কোনো মন্তব্য নেই, সমস্যাও নেই। আইন অনুযায়ী দুইভাবে মনোনয়ন দেওয়ার নিয়ম আছে। রাজনৈতিক দলের মনোনয়ন বা স্বতন্ত্র নিয়ে। নির্বাচন কমিশনার বলেন, স্বতন্ত্র হিসেবে যদি কেউ উপজেলা পরিষদে ভোট কর‍তে চান, উনি যদি ইতোপূর্বে চেয়ারম্যান বা ভাইস চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়ে না থাকেন তাহলে ওনাকে ২৫০ জন ভোটারের সমর্থন রয়েছে এই মর্মে কাগজপত্র জমা দিতে হবে। যদি আগে নির্বাচিত হয়ে থাকেন তাহলে ওনার ২৫০ জনের স্বাক্ষর লাগবে না। দলীয় প্রতীকে ভোট সহজ নাকি প্রতীকে সহজ—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনের জন্য প্রতীক থাকলেও যে অবস্থা, না থাকলেও একই অবস্থা। কমিশনের আলাদা কোনো দায়-দায়িত্ব নেই। এ নিয়ে নির্বাচন কমিশনের কোনো সমস্যা নেই।
২৩ জানুয়ারি ২০২৪, ১৮:১৭
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়