• ঢাকা শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১
logo
বিয়ের সঠিক বয়স কত? জানা জরুরি
প্রাপ্তবয়স্ক ছেলে মেয়েদের মধ্যে ‘বিয়ে' শব্দটি অন্যরকম একটা আকর্ষণ সৃষ্টি করে। কেমন একটা মাদকতা কাজ করে, হৃদয়ে সহজেই শিহরণ জাগায় এই একটা শব্দ। বিয়ে জীবনকে করে সুশৃংখল। আবার এই বিয়েই জীবনটা করে দিতে পারে এলোমেলো। ভুল মানুষকে নির্বাচন করে আফসোস করতে হতে পারে সারা জীবন। নির্বাচন করতে হবে সঠিক মানুষকে।  পাশাপাশি বিয়ে হতে হবে সঠিক সময়। তাহলে কোন বয়সে বিয়ে করা উচিত? জীবনের কোন পর্যায়ে থাকলে বিয়ে করার সময়টাকে সবচেয়ে উপযুক্ত মনে হয়? বিয়ের সেরা সময় কোনটা? শুধু বয়স নয়, বিয়ের প্রসঙ্গ আসলে এর সঙ্গে জড়িয়ে থাকে আরও কিছু ব্যাপার। যিনি বিয়ে করবেন, সেই ছেলে বা মেয়েটি শারীরিক ও মানসিকভাবে প্রস্তুত কি না, নিজেকে উপযুক্ত ভাবছেন কি না, এমন ব্যক্তিগত, পারিবারিক এবং সামাজিক অনেক বিষয় কাজ করে। আবার বেশি বেশি ভাবতে গিয়ে অনেকের সঠিক সময়ে বিয়েটাই করা হয়না। যাই হোক নির্দিষ্ট বয়সে বিয়ে করা উচিত। যে বয়সে সংসার দায়িত্ব নেওয়া, স্থির চিত্তে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা অর্জন করা যায়। কিংবা জীবনটাকে গুছিয়ে নেওয়ার সবচেয়ে ভালো সময়।  হ্যা, বিশেষজ্ঞরা গবেষণা করে বলছেন বিয়ের জন্য শ্রেষ্ঠ সময় ২৮ থেকে ৩০ বছর। এই বয়সটাতেই কোনো ব্যক্তির সঙ্গে সারা জীবন কাটানোর পক্ষে সঠিক যুক্তি খুঁজে পায় মানুষ। এই বয়সেই পরিণতবোধ আসে। তারুণ্যের অস্থিরতা কাটতে থাকে। সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। জীবনের এ পর্যায়ে এসে বুঝতে পারে, আসলেই এ মানুষটা তার যোগ্য কি না। কর্মজীবনেও এই বয়সে এসে স্থিতি আসে মানুষের জীবনে। তাই ২৮ থেকে ৩২ বছর বয়সের মধ্যেই বিয়েটা করা ভালো। সন্তান নেওয়া ও তাকে একটা পর্যায় পর্যন্ত অভিভাবকের ছায়া দেওয়ার জন্যও ভালো সময় পাওয়া যায়। তবে জীবনে অতীতে সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার বেদনা থাকতে পারে। অনেকে প্রতারণার ঘটনায় বিয়েতে বিতৃষ্ণায় ভুগতে পারেন। যদি এ ধরনের ঘটনা জীবনে থাকে, তবে বাস্তববাদী ও স্বাভাবিক থাকার চেষ্টা করতে হবে। জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে আঘাত আসতে পারে। অতীতের কষ্ট ভুলে নতুন সম্ভাবনাকে ইতিবাচকভাবে মেনে নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে।
০৭ মার্চ ২০২৪, ০২:২০

গাইবান্ধা-৫ আসনের ভোট স্থগিতের তথ্য সঠিক নয়
গণমাধ্যমে গাইবান্ধা-৫ আসনের ভোট স্থগিতের যে খবর ছড়িয়ে পড়েছে, তা সঠিক নয় বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন (ইসি)। শুক্রবার (৫ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের জনসংযোগ বিভাগের পরিচালক মো. শরিফুল আলম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, ‘গাইবান্ধা-৫ আসনের ভোট বন্ধ করেছে নির্বাচন কমিশন’—এমন শিরোনামে দেশের বিভিন্ন টিভি চ্যানেলের স্ক্রলে এবং প্রিন্ট ও অনলাইন মিডিয়ার অনলাইন ভার্সনে খবর প্রচার করা হচ্ছে। প্রকৃতপক্ষে কমিশন গাইবান্ধা-৫ আসনের নির্বাচনের ভোটগ্রহণ বন্ধ করাসংক্রান্ত কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেননি। এ তথ্যটি অসত্য ও ভিত্তিহীন। ভোট স্থগিত হওয়ার খবরে আসনটির প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ও ভোটারসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য নির্বাচন কমিশন সর্বসাধারণকে আহ্বান জানাচ্ছে। বিজ্ঞপ্তিতে দেশের সব গণমাধ্যমে গাইবান্ধা-৫ আসনের ভোট স্থগিত হওয়ার বিভ্রান্তিমূলক সংবাদ প্রচার না করার জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে অনুরোধ জানায় নির্বাচন কমিশন। এর আগে, সন্ধ্যায় গাইবান্ধা-৫ আসনের ভোট স্থগিত করা হয়েছে বলে বিভিন্ন গণমাধ্যমে খবর ছড়িয়ে পড়ে। খবরে বলা হয়, নির্বাচনের পরিবেশ অনুকূলে না থাকায় আসনটির ভোট স্থগিত হয়েছে। উল্লেখ্য, প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল গত ১৫ নভেম্বর সন্ধ্যায় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেন। তফসিল অনুযায়ী, আগামী ৭ জানুয়ারি ভোট অনুষ্ঠিত হবে। গাইবান্ধা-৫ আসনে এবার প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী মাহমুদ হাসান রিপন (নৌকা), আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র ফারজানা রাব্বী বুবলী (ট্রাক), শামসুল আজাদ শীতল (ঈগল পাখি), বিকল্প ধারা বাংলাদেশের জাহাঙ্গীর আলম (কুলা), এনপিপির ফারুক মিয়া (আম) এবং জাতীয় পার্টির (জাপা) প্রার্থী আতাউর রহমান সরকার। তবে গত ৩ জানুয়ারি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন আতাউর রহমান।
০৫ জানুয়ারি ২০২৪, ২৩:০৩
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়