• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০
logo
মেয়র-সায়মা ওয়াজেদ বৈঠক / ডিএনসিসির স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়নে সহায়তার আশ্বাস বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র মো. আতিকুল ইসলামের সঙ্গে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক পরিচালক সায়মা ওয়াজেদের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৈঠকে ডিএনসিসির প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রের উন্নয়নে সহায়তার আশ্বাস দিয়েছেন সায়মা ওয়াজেদ। রোববার (২৪ মার্চ) বিকেলে রাজধানীর গুলশানে অবস্থিত বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কার্যালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকের শুরুতে ডিএনসিসি মেয়র বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পাওয়ায় সায়মা ওয়াজেদকে অভিনন্দন জানান। মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের নাগরিকদের নিজস্ব সক্ষমতায় স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের লক্ষ্যে বেশ কিছুদিন ধরে কাজ করে যাচ্ছে। বর্তমানে এডিবির (এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক) সহায়তায় একটি প্রকল্পের মাধ্যমে ৫৪টি ওয়ার্ডের মধ্যে ২১টি ওয়ার্ডে প্রাথমিক চিকিৎসাকেন্দ্র পরিচালনা করা হচ্ছে। প্রকল্পটি আগামী এক বছরের কম সময়ের মধ্যেই শেষ হবে। নাগরিকদের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা চ্যালেঞ্জিং উল্লেখ করে তিনি বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে ঢাকা শহরে প্রতিদিনই নদীভাঙা মানুষের সংখ্যা বাড়ছে। এই বিশাল জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্যসেবার জন্য প্রয়োজনীয় চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করা অনেক চ্যালেঞ্জিং। বিশেষ করে অর্থায়ন, ইনফ্রাস্ট্রাকচার তৈরি, জনবল ইত্যাদি নানাবিদ চ্যালেঞ্জ রয়েছে। মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রের উন্নয়নে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সহায়তা কামনা করেন। এ সময় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক পরিচালক সায়মা ওয়াজেদ নাগরিকদের স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের লক্ষ্যে ডিএনসিসির প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রের উন্নয়নে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পক্ষ থেকে কারিগরি সহায়তা প্রদানের আশ্বাস দেন। বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাংলাদেশ প্রতিনিধি ডা. বার্ধন জং রানা, ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মীর খায়রুল আলম, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইমরুল কায়েস চৌধুরী এবং ডিএনসিসি মেয়রের উপদেষ্টা ইমরান আহমেদ।
২৫ মার্চ ২০২৪, ২০:৩২

পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জা‌তিসং‌ঘের ২ সংস্থার প্রতি‌নি‌ধির সাক্ষাৎ
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির (ডব্লিউএফপি) প্রতিনিধি ডোমেনিকো স্কালপেলি এবং জাতিসংঘ নারী সংস্থার প্রতিনিধি গীতাঞ্জলি সিং।  বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পৃথকভাবে এ সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় দেশে উৎপাদিত শস্য ও খাদ্য গ্রহণে মানুষকে উৎসাহিত করা ও জনসচেতনতা বাড়াতে বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির প্রতিনিধিকে সেমিনার ও উদ্বুদ্ধকরণ কর্মসূচি হাতে নিতে আহ্বান জানান হাছান মাহমুদ।  তিনি বলেন, বিশ্বের সর্বোচ্চ জনঘনত্ব আর সর্বনিম্ন মাথাপিছু জমির বাংলাদেশে খাদ্যশস্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা ও খাদ্য নিরাপত্তা বজায় রাখতে আবাদযোগ্য জমির সর্বোচ্চ ব্যবহারের বিকল্প নেই। মালিকানা চিহ্নিত করতে জমির মধ্যে ‘আল’ দেওয়ায় বহু জমি চাষের আওতা থেকে বাদ পড়ে যায়। এই ক্ষতির হাত থেকে রক্ষার বিষয়েও ডব্লিউএফপিকে উদ্ভাবনী পদক্ষেপ গ্রহণের পরামর্শ দেন। পরে বিষয় দুটিতে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হবে বলে জানান ডব্লিউএফপির কান্ট্রি রিপ্রেজেন্টেটিভ ডোমেনিকো স্কালপেলি। তিনি মন্ত্রীকে বিদ্যালয় পর্যায়ে এবং রোহিঙ্গাদের জন্য তার সংস্থার খাদ্য কর্মসূচির ভবিষ্যৎ পরিকল্পনাও তুলে ধরেন। গীতাঞ্জলি সিংয়ের সঙ্গে বৈঠকে লিঙ্গ সমতা ও নারীর ক্ষমতায়নের ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃঢ় প্রতিশ্রুতি এবং তার সরকারের অর্জনের কথা তুলে ধরেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। এ সময় তিনি রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক ক্ষেত্রে নারীর ক্ষমতায়নে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতির কথাও তুলে ধরেন। এই উন্নয়নযাত্রায় বিশ্বস্ত অংশীদার হওয়ার জন্য ইউএন উইমেনের প্রশংসা করেন মন্ত্রী। পরে বাংলাদেশের সঙ্গে জাতিসংঘের নারীদের সহযোগিতা বাড়ানোর আশ্বাস ও সরকারকে তার দৃঢ় প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে অভিনন্দন জানান গীতাঞ্জলি সিং।
২১ মার্চ ২০২৪, ১৯:৩৭

গোয়েন্দা সংস্থার মাধ্যমে ঈদযাত্রার ভাড়া পর্যবেক্ষণের পরামর্শ
আসন্ন পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে সড়ক-মহাসড়কে বাড়তি ভাড়া আদায় বন্ধে গোয়েন্দা সংস্থার মাধ্যমে গণপরিবহনের ভাড়া পর্যবেক্ষণের পরামর্শ দিয়েছেন বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সভাপতি মসিউর রহমান রাঙ্গা। বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) বেলা সাড়ে ১১টায় বনানীতে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) কার্যালয়ে পবিত্র ঈদুল ফিতর ২০২৪ উদযাপন উপলক্ষে সড়কপথে যাত্রীসাধারণের যাতায়াত নির্বিঘ্ন ও নিরাপদ করার লক্ষ্যে আয়োজিত প্রস্তুতিমূলক সভায় এ পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের সভাপতিত্বে এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শাজাহান খান, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব এ বি এম আমিন উল্লাহ নুরী প্রমুখ। মসিউর রহমান রাঙ্গা বলেন, ঈদে মালিকদের পক্ষ থেকে অতিরিক্ত কোনো ভাড়া নির্ধারণ করা হয় না। তারপরও প্রতিবার অতিরিক্ত ভাড়ার অভিযোগ আসে। আমাদের আসলে এতো পরিমাণ গাড়ি যে, সবগুলোকে একসঙ্গে দেখা সম্ভব হয় না। প্রতিবার কিছু অসাধু ব্যক্তি আগেই বেশি করে টিকিট কেটে রেখে দেয়, এরপর ঈদের আগে বেশি দামে বিক্রি করে। এ বিষয়ে গোয়েন্দা সংস্থাকে কাজে লাগালে প্রতিকার পাওয়া যাবে। সড়কের পরিস্থিতি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এবার অন্যান্য সময়ের তুলনায় রাস্তাঘাট অনেক ভালো হয়েছে। দুই লেনের রাস্তাগুলো এখন চার লেন হচ্ছে। আশা করি এই ঈদে যানবাহন চলাচলে সমস্যা হবে না। গতবার ট্রাফিক পুলিশ ড্রোন দিয়ে রাস্তার সার্বিক অবস্থা দেখার ব্যবস্থা করে দিয়েছিল, যে কারণে ক্যামেরায় দেখে সঙ্গে সঙ্গে সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে পেরেছি। এবারও যদি এ রকমটা হয়, তাহলে অনেকটাই সুবিধা হবে। তিনি আরও বলেন, আমরা দেখি প্রতিবারই রাস্তার পাশে হাটবাজার থাকার কারণে যানবাহন চলাচল করতে সমস্যা হয়। এগুলো বন্ধ করার অনুরোধ রইলো। অন্তত মূল সড়ক থেকে হাটবাজার যেন দূরে হয়। তাহলে এবার ঈদে অন্য বছরগুলোর মতো ভোগান্তি পোহাতে হবে না। ঈদযাত্রায় সড়ক দুর্ঘটনা প্রসঙ্গে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সভাপতি বলেন, প্রতি ঈদেই রাজধানীতে বাড়তি গাড়ি চলে আসে, যেগুলোর কোনো ফিটনেস থাকে না। এগুলোর কারণেই দুর্ঘটনা বেশি ঘটে। এবার ঈদে এগুলো যেন চলতে না পারে। দুর্ঘটনার আরেকটি কারণ হলো মহাসড়কগুলোতে অনেক স্পিডে গাড়ি চলে। এছাড়া মহাসড়কে নসিমন-করিমন চলাচলের কারণেও দুর্ঘটনা দেখা যায়। আগামীতে সমস্যা থাকবে না।  
২১ মার্চ ২০২৪, ১৩:১৮

রমজানে সুস্থ থাকতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বিশেষ পরামর্শ
রমজানের মাসের গুরুত্ব কারও অজানা নয়। রমজান মাস অন্যসব মাসের চেয়ে আলাদা। এই মাসে মুসলমানরা সুবহে সাদিক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত পানাহার থেকে বিরত থাকেন। এই মাসে খাদ্যাভ্যাস ও জীবন-যাপনে পরিবর্তন আসে। তাই শরীরের ওপর বাড়তি খেয়াল রাখা জরুরি। অন্যথায় পুষ্টিহীনতায় ভোগার আশঙ্কা রয়েছে। এই বিষয়ে পরামর্শ দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। তারা জানিয়েছে পুরো এক মাস রোজা রেখেও কীভাবে সুস্থ থাকা যায় তার উপায়। জেনে নিন- খাবার পাতে থাকুক স্বাস্থ্যকর জিনিস : বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরামর্শ অনুযায়ী, রমজানে রোজা রাখার সময় অসুখ থেকে ক্লান্তি সমস্ত কিছু থেকে দূরে রাখতে পাতে রাখুন ড্রাই ফ্রুটস, বেশি বেশি ফল, ডেয়ারি প্রোডাক্ট, শাক সবজি, ডালের মতো খাবার। শরীরের ভিটামিন, মিনারেল, প্রোটিন, ফ্যাট সহ বাকি জরুরি পুষ্টির উৎস যেন থাকে সেহরি ও ইফতারের পাতে, এমনই পরামর্শ দিচ্ছে WHO। বেশি করে পানি পান: রোজার মাঝে যাতে ডিহাইড্রেশন না হয় সেদিকে খেয়াল রাখার কথা বলছেন বিশেষজ্ঞরা। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, শরীর ফিট রাখতে এই সময় দিনে আট লিটার পানি খাওয়া উচিত। এছাড়া নারকেলের পানি, রস, সবজির স্যুপও খেলে কমবে ডিহাইড্রেশনের ঝুঁকি। চিনিতে দরকার রেশনিং: রমজান মাসে রোজার সময়ে স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখতে মিষ্টিজাতীয় জিনিস খাওয়া কমানোর পরামর্শ দিচ্ছেন পুষ্টিবিদরা। ফলাহারের পরিমাণ বাড়ালে মিলবে উপকার। পাতে আপেল, কলা, পেঁপে, তরমুজের মতো ফল থাকলে সমস্যা কম হবে। লবণের পরিমাণ কমান: লবণ ছাড়া খাবার খাওয়া অসম্ভব। কিন্তু লবণের পরিমাণ বেশি হলেই পড়তে হবে সমস্যায়। এতে করে কিডনি থেকে হার্ট সবেরই বিপদ বাড়ে। রক্তচাপ বাড়ার কারণে স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ে। শরীরচর্চা: শরীর ফিট রাখতে এক্সারসাইজ বন্ধ করলে চলবে না। স্বাস্থ্যের সুস্থতা ফেরাতে দিনে অন্তত ২০ মিনিট শরীরচর্চা করা উচিত।
১৮ মার্চ ২০২৪, ১৫:১০

মার্কিন সংস্থার প্রতিবেদন নিয়ে যা বললেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে মার্কিন সংস্থা ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইনস্টিটিউট (এনডিআই) এবং ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউট (আইআরআই)-এর প্রকাশিত প্রতিবেদনের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।  রোববার (১৭ মার্চ) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‌এনডিআই-আইআরআই কী বলল না বলল তাতে কিছু আসে যায় না।  হাছান মাহমুদ বলেন, পূর্ববর্তী নির্বাচনগুলোর তুলনায় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সহিংসতা কম হয়েছে বলে এনডিআই ও আইআরআই স্বীকার করেছে। একইসঙ্গে বাংলাদেশে আগের সব নির্বাচনের তুলনায় ৭ তারিখের নির্বাচনের মান অনেক উন্নত ছিল। তিনি বলেন, এনডিআই ও আইআরআই কী বলল না বলল, এতে কিছু আসে যায় না। কিন্তু দেশে একটি সুন্দর, সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে।  পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সাত তারিখের নির্বাচনে বিএনপিসহ তার মিত্ররা অংশগ্রহণ না করে প্রতিহতের ডাক দিয়েছিল। তারা নির্বাচন প্রতিহত করার জন্য সহিংসতা করেছে, মানুষ পুড়িয়ে হত্যা করেছে সে বিষয়গুলোও তো তাদের (এনডিআই ও আইআরআই) প্রতিবেদনে আসতে হবে। হাছান মাহমুদ বলেন, তারা প্রতিবেদন দিয়েছে, আমরা দেখছি। আমরা পর্যবেক্ষণগুলো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছি।  উল্লেখ্য, আইআরআই এবং এনডিআই হলো নির্দলীয় বেসরকারি সংস্থা যা বিশ্বব্যাপী গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান এবং অনুশীলনকে সমর্থন ও শক্তিশালী করে। ইনস্টিটিউটগুলো গত ৩০ বছরে ৫০টিরও বেশি দেশে সম্মিলিতভাবে ২০০টিরও বেশি নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করেছে।  
১৭ মার্চ ২০২৪, ২২:৫৩

নির্বাচন নিয়ে ৬ আন্তর্জাতিক সংস্থার বিবৃতি প্রত্যাখ্যান বাংলাদেশের
সদ্য সমাপ্ত দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের বিষয়ে ছয়টি আন্তর্জাতিক সুশীল সমাজ সংস্থার পক্ষপাতদুষ্ট ও অযৌক্তিক বিবৃতি প্রত্যাখ্যান করেছে বাংলাদেশ সরকার। শ‌নিবার (১৩ জানুয়া‌রি) ছয় আন্তর্জাতিক সংস্থার বিবৃতি নি‌য়ে নি‌জেদের অবস্থান জা‌নি‌য়ে‌ছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। বিবৃ‌তি‌তে বলা হয়, বিবৃতিতে উত্থাপিত অভিযোগ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। সদ্য অনুষ্ঠিত অবাধ, সুষ্ঠু, বিশ্বাসযোগ্য ও শান্তিপূর্ণ দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের বিষয়ে ছয়টি আন্তর্জাতিক সুশীল সমাজ সংস্থার পক্ষপাতদুষ্ট ও অযৌক্তিক বিবৃতি বাংলাদেশ সরকার দৃঢ়ভাবে প্রত্যাখ্যান করে।   অবাধ, সুষ্ঠু, বিশ্বাসযোগ্য ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন পরিচালনার জন্য ইতোমধ্যে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এবং বিভিন্ন দেশ প্রশংসা করেছে এবং নতুন সরকারকে স্বাগত জানিয়েছে। এই প্রেক্ষাপটে, নতুন করে নির্বাচন অনুষ্ঠানের আহ্বান অযৌক্তিক এবং অগ্রহণযোগ্য।  বিবৃ‌তি‌তে উল্লেখ করা হয়, বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অত্যন্ত অবাধ, সুষ্ঠু, স্বচ্ছ, উৎসবমুখর পরিবেশে এবং জনগণের ব্যাপক অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হয়েছে। ২৮টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের মোট ১,৫৩৪ জন প্রার্থী এবং ৪৩৬ জন স্বতন্ত্র প্রার্থী নির্বাচনে অংশ নিয়েছে। এ নির্বাচনে কোনো কোনো জায়গায় বিশেষ করে গ্রামীণ এলাকায় ভোট প্রদানের হার ৭০ শতাংশ বা তার চেয়েও বেশি ছিল। তবে শহর এলাকায় তুলনামূলকভাবে কম ভোটার উপস্থিতির কারণে সারাদেশে গড় ভোটের হার ছিল ৪১.৮ অর্থাৎ প্রায় ৪২ শতাংশ।  বি‌বৃ‌তি‌তে আরও বলা হয়, স্বাধীন নির্বাচন কমিশন অত্যন্ত সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন পরিচালনা করেছে। নির্বাচনের আগে বিএনপির সহিংসতা এবং নির্বাচন বানচাল করার হুমকি সত্ত্বেও, হাতে গোনা কয়েকটি ভোট কেন্দ্রে বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছাড়া ভোটের দিনটি ছিল শান্তিপূর্ণ এবং উৎসবমুখর। আন্তর্জাতিক নির্বাচন পর্যবেক্ষক এবং সাংবাদিক, যারা সক্রিয়ভাবে মাঠ থেকে নির্বাচনের প্রতিবেদন করেছেন, তারা তাদের প্রাথমিক প্রতিক্রিয়ার এর সত্যতা প্রকাশ করেছেন। রাজনৈতিক কারণে কোনো ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়নি জা‌নি‌য়ে বিবৃ‌তি‌তে বলা হ‌য়ে‌ছে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা নির্বাচনকে সামনে রেখে সংযম এবং আইনি সীমানা মেনে সহিংসতার ঘটনাগুলোর মোকাবিলা করেছেন। রাজনৈতিক কারণে কোনো ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়নি। নির্বাচন বানচালের জন্য যারা মানুষ ও যানবাহনে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ করেছে, আগুন দিয়েছে, মানুষকে হত্যা ও আহত করেছে এবং জনজীবন ব্যাহত করেছে তাদের সুনির্দিষ্ট অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আইনের শাসন সমুন্নত রাখতে এবং সকল নাগরিকের অধিকার রক্ষার জন্য এই পদক্ষেপগুলো প্রয়োজনীয় ছিল। তাই এই যৌথ বিবৃতি বিভ্রান্তিকর, একতরফা এবং অগ্রহণযোগ্য। গণতন্ত্র বিরোধী ও নির্বাচন বিরোধী শক্তি যারা নির্বাচনকে বানচাল করার অপচেষ্টা করেছিল তাদেরকে উৎসাহিত করার জন্য এটি বিবৃতি উদ্দেশ্যমূলকভাবে জারি করা হয়েছে বলে প্রতীয়মান। এদিকে গতকাল শুক্রবার একটি যৌথ বিবৃতিতে বাংলাদেশে রাজনৈতিক বন্দীদের মুক্তি দিয়ে নতুন করে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের আহ্বান জানিয়েছে বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক ছয়টি নাগরিক সংগঠন। সংস্থাগু‌লোর বিবৃ‌তি‌তে বলা হয়, এই নির্বাচন যথাযথ বা প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক- কোনোটিই হয়নি। গণতান্ত্রিক মূল্যবোধসমূহ ও আন্তর্জাতিক নির্বাচনী মানদণ্ড মেনে এই নির্বাচন হয়েছে কিনা, সে বিষয়েও গুরুতর প্রশ্ন উঠেছে। যৌথ বিবৃতি দেওয়া সংগঠনগুলো হলো  এশিয়ান নেটওয়ার্ক ফর ফ্রি ইলেকশনস (এএনএফআরইএল), ওয়ার্ল্ড অ্যালায়েন্স ফর সিটিজেন পার্টিসিপেশন (সিআইভিআইসিইউএস), ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন ফর হিউম্যান রাইটস (এফআইডিএইচ), এশিয়ান ডেমোক্রেসি নেটওয়ার্ক (এডিএন), ক্যাপিটাল পানিশমেন্ট জাস্টিস প্রোজেক্ট (অস্ট্রেলিয়া) ও অ্যান্টি-ডেথ পেনাল্টি এশিয়া নেটওয়ার্ক (এডিপিএএন)।
১৩ জানুয়ারি ২০২৪, ২২:৩৩

অধিকারের একতরফা তথ্যের ভিত্তিতে বিদেশি ৬ সংস্থার বিবৃতি
বিতর্কিত মানবাধিকার সংগঠন অধিকারের দেওয়া তথ্যের ওপর ভিত্তি করে বিদেশি ৬টি সংস্থা বিবৃতি দিয়েছে। জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে নিজেদের উদ্বেগ প্রকাশ করে সংস্থাগুলো বলেছে, এই নির্বাচন যথাযথ বা প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক—কোনোটিই হয়নি। গণতান্ত্রিক মূল্যবোধসমূহ ও আন্তর্জাতিক নির্বাচনী মানদণ্ড মেনে এই নির্বাচন হয়েছে কি না, সে বিষয়েও প্রশ্ন তুলেছে তারা।  খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, যে ছয়টি নাগরিক সংগঠন এই বিবৃতি দিয়েছে সেগুলোর তথ্য নেওয়া হয়েছে বাংলাদেশের বিতর্কিত মানবাধিকার সংগঠন অধিকার থেকে। আঞ্চলি ও বৈশ্বিক এই সংগঠনগুলো আদিলুর রহমান খানের অধিকারের প্রতিবেদনের ভিত্তিতে মনগড়া তথ্য উপস্থাপন করে শুক্রবার বিবৃতি দেয়। যৌথ বিবৃতি দেওয়া সংগঠনগুলো হচ্ছে- এশিয়ান নেটওয়ার্ক ফর ফ্রি ইলেকশনস (এএনএফআরইএল), ওয়ার্ল্ড অ্যালায়েন্স ফর সিটিজেন পার্টিসিপেশন (সিআইভিআইসিইউএস), ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন ফর হিউম্যান রাইটস (এফআইডিএইচ), এশিয়ান ডেমোক্রেসি নেটওয়ার্ক (এডিএন), ক্যাপিটাল পানিশমেন্ট জাস্টিস প্রোজেক্ট (অস্ট্রেলিয়া) ও অ্যান্টি-ডেথ পেনাল্টি এশিয়া নেটওয়ার্ক (এডিপিএএন)। এই ছয়টি সংগঠনের হয়ে বাংলাদেশে মানবাধিকার, নির্বাচনসহ বিভিন্ন ইস্যুতে প্রতিবেদন দিয়েছে অধিকার। অধিকারের প্রতিষ্ঠাতা আদিলুর রহমান খান বিএনপি জামায়াত জোট সরকারের সময় সরকারের ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেলের দায়ত্বি পালন করেন।  অপরদিকে বাংলাদেশের কতিপয় পত্রিকা ও অনলাইন পোর্টালে ছয় সংস্থার বিবৃতি প্রচার করেছে ফলাও করে। যা সাংবাদিকতার নীতিনৈতিকতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে বলে মনে করছেন জ্যেষ্ঠ সাংবাদিকরা। কূটনৈতিক রিপোর্টার ও বাংলা ট্রিবিউনের বিশেষ প্রতিনিধি শেখ শাহরিয়ার জামান বলেন, ‘এই প্রত্যেকটি সংগঠনের হয়ে বাংলাদেশে কাজ করছে আদিলুর রহমান খানের সংগঠন অধিকার। তাদের পাঠানো রিপোর্টের ভিত্তিতেই এসব সংস্থা বিবৃতি দিয়ে থাকে। সঙ্গত কারণেই এগুলো একতরফা বিবৃতি।’ তিনি বিস্ময় প্রকাশ করে বলেন, ‘বাংলাদেশের যেসব গণমাধ্যম এসব বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক সংগঠনের বিবৃতি প্রচার করেন তাদের উচিত পুরো বিষয়টি পাঠককে জানানো। অর্থাৎ কিভাবে এই সংগঠনগুলো তথ্য উপাত্ত পায়, কারা সরবরাহ করে এসব বিষয় পরিস্কার করে তুলে ধরা। অর্থাৎ অধিকার যে এসব তথ্য দিচ্ছে সেটা জানানো। তাহলে পাঠকও সঠিক তথ্য জানতে পারবে।’  
১৩ জানুয়ারি ২০২৪, ২০:১১

জাতিসংঘের ৩ সংস্থার বোর্ড সভাপতি রাষ্ট্রদূত মুহিত
জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ আব্দুল মুহিত ২০২৪ সালের জন্য জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি (ইউএনডিপি), জাতিসংঘ জনসংখ্যা তহবিল (ইউএনএফপিএ) ও জাতিসংঘ প্রকল্প সেবাগুলোর কার্যালয়ের (ইউএনওপিএস) নির্বাহী বোর্ডের সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন। বুধবার (১০ জানুয়ারি) জাতিসংঘ সদর দপ্তরে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। আর এতে কলম্বিয়া, জার্মানি, রোমানিয়া ও ইথিওপিয়ার রাষ্ট্রদূতরা সহসভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন। এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ২০৩০ সাল পর্যন্ত উন্নয়ন এজেন্ডা বাস্তবায়নে এই তিন সংস্থার সুনির্দিষ্ট ম্যান্ডেট রয়েছে। ইউএনডিপি মূলত দারিদ্র্য বিমোচন ও টেকসই উন্নয়নে সদস্য দেশগুলোকে সহায়তা করে থাকে। ইউএনএফপিএ কাজ করে জনসংখ্যা ও পরিবার পরিকল্পনা বিষয়ে। আর শান্তি, উন্নয়ন ও মানবিক বিষয়াবলির প্রকল্পসংক্রান্ত চূড়ান্ত কাজগুলো সম্পাদন করে ইউএনওপিএস। সভাপতি হিসেবে বাংলাদেশ সংস্থাগুলোর এই গুরুত্বপূর্ণ ম্যান্ডেট বাস্তবায়নে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখার সুযোগ পাবে। পাশাপাশি বাংলাদেশ বোর্ডের অন্যান্য সদস্য এবং এই তিনটি সংস্থার নেতৃত্বের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার সুযোগ পাবে। বিশ্বব্যাপী তাদের কার্যক্রমে কৌশলগত দিকনির্দেশনা দিতে পারবে। স্বাগত বক্তব্যে রাষ্ট্রদূত মুহিত তাকে সভাপতি নির্বাচিত করার জন্য নির্বাহী বোর্ডের সদস্যদের ধন্যবাদ দেন। তিনি বিশ্বব্যাপী জনগণের ক্ষমতায়নে এবং তাদের উন্নয়নের আকাঙ্ক্ষাকে এগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অবদানের জন্য এই সংস্থাগুলোর প্রতি বিশেষ কৃতজ্ঞতা জানান। মুহিত বলেন, বিভিন্ন মহামারি, চলমান মানবিক এবং জলবায়ু সংকট জনিত কারণে জাতিসংঘের উন্নয়ন এজেন্ডা বাস্তবায়ন যেসব প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হচ্ছে, তা উত্তরণে ইউএনডিপি, ইউএনএফপিএ, ইউএনওপিএসকে আরও অধিকতর সমন্বিত প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখার প্রয়োজন হবে। আর তাদের এই প্রচেষ্টায় নির্বাহী বোর্ড সব ধরনের সহযোগিতা দিতে প্রস্তুত থাকবে। তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে বাংলাদেশ বহুপাক্ষিক ফোরামে ইতোমধ্যে একটি অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ আসনে অধিষ্ঠিত হয়েছে। এর ফলে জাতিসংঘ ও এর বিভিন্ন অঙ্গ-সংগঠনের সঙ্গে বাংলাদেশের যে সুদৃঢ় আস্থা ও বিশ্বাসের সম্পর্ক তৈরি হয়েছে, এই নির্বাচন তারই প্রতিফলন। তা ছাড়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্বে টেকসই উন্নয়নের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ যে অনন্য সাফল্য অর্জন করেছে, তার স্বীকৃতি বহন করে এই নির্বাচন। উল্লেখ্য, ২০২২ সালে জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি হিসেবে যোগদানের পর থেকে রাষ্ট্রদূত মুহিত জাতিসংঘ শান্তি বিনির্মাণ কমিশনের সভাপতি, ইউএন উইমেনের নির্বাহী বোর্ডের সভাপতি এবং ইউএনডিপি, ইউএনএফপিএ, ইউএনওপিএসের সহসভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
১১ জানুয়ারি ২০২৪, ১৭:৪৫

সেনা কল্যাণ সংস্থার কমার্শিয়াল টাওয়ারের ‘গ্রাউন্ড ব্রেকিং সিরিমনি’ 
সেনাকল্যাণ সংস্থার নিজস্ব জমিতে নির্মিতব্য ৪১ তলা বিশিষ্ট কমার্শিয়াল টাওয়ারের ‘গ্রাউন্ড ব্রেকিং সিরিমনি’ অনুষ্ঠিত হয়েছে।  সোমবার (১ জানুয়ারি) রাজধানীর তেজগাঁও শিল্প এলাকায় অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ।  বক্তব্যের শুরুতেই সেনাপ্রধান স্বাধীনতার মহান স্থপতি এবং সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এছাড়া সেনাবাহিনীর আধুনিকায়নে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সার্বক্ষণিক দিকনির্দেশনা ও সকল প্রকার সহায়তার জন্য তিনি  প্রধানমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ এবং ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। এ সময় তিনি উল্লেখ করেন, সেনাকল্যাণ সংস্থা সশস্ত্র বাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্য এবং তাদের পরিবারবর্গের কল্যাণে নিয়োজিত একটি কল্যাণমূখী সংস্থা। পাশাপাশি তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন যে, সেনাকল্যাণ সংস্থা জাতীয় অর্থনীতিসহ সশস্ত্র বাহিনীর কল্যাণে আরও অবদান রাখবে। সেনাকল্যাণ কনস্ট্রাকশন এন্ড ডেভেলপমেন্ট লিমিটেড কোম্পানী প্রায় ১৪ বৎসর যাবৎ অত্যন্ত সুনামের সাথে বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলায় ভবন নির্মাণ করে আসছে। এই ৪১ তলা ভবন এর নির্মাণ কাজ শুরুর মাধ্যমে সেনাকল্যাণ সংস্থা এবং সেনাকল্যাণ কনস্ট্রাকশন এন্ড ডেভেলপমেন্ট লিমিটেড কোম্পানীর জন্য একটি নতুন দিগন্তের উন্মোচন হলো।  অনুষ্ঠানে ঊর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তাবৃন্দ, অন্যান্য অফিসার, সেনাকল্যাণ সংস্থার কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং বিভিন্ন মিডিয়ার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
০১ জানুয়ারি ২০২৪, ১৭:১৯
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়