• ঢাকা শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
logo
দেশবিরোধী অপশক্তি ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে : কাদের
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, দেশবিরোধী একটি অপশক্তি নানাভাবে ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে। তারা নির্বাচন, শান্তি ও উন্নয়নের বিরোধিতায় লিপ্ত। সারাদেশে তাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সকালে গুলিস্তানের ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে প্রচার ও প্রকাশনা উপ-কমিটি আয়োজিত প্রচারপত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। ওবায়দুল কাদের বলেন, গণতন্ত্র, শান্তি, উন্নয়ন নির্বাচনবিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। আমাদের নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আহ্বান মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের ও প্রগতিশীল শক্তির কাছে, দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব বিরোধী অপশক্তি আমাদের ভিত্তিমূলে আঘাত করতে যাচ্ছে। তাদের আমাদের প্রতিহত করতে হবে, সেজন্য আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। উপজেলা নির্বাচনকে সামনে রেখে ভোটের মাধ্যমে সাংবিধানিক অধিকার প্রয়োগের জন্য জনগণকে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা আহ্বান জানিয়েছেন জানিয়ে তিনি বলেন, ভোট দিয়ে আপনার নাগরিক অধিকার প্রতিষ্ঠা করুন। আওয়ামী লীগ বিশ্বাস করে জনগণ সব শক্তির উৎস। আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, দেশবিরোধী অপশক্তি জাতির পিতার পরিবারকে হত্যা করে জনগণকে সামরিক স্বৈরশাসনের জাঁতাকলে দীর্ঘকাল পিষ্ঠ করেছে। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে হত্যার রাজনীতি বন্ধ করেছেন।
২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১৪:০০

মেধাহীন জাতি তৈরিতে সরকারি ষড়যন্ত্র বাস্তবায়ন হচ্ছে : রিজভী
একটি মেধাহীন জাতি তৈরি করার জন্য সরকারি ষড়যন্ত্র বাস্তবায়ন হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদ।  বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষানীতি নিয়ে এ মন্তব্য করেছেন তিনি।    লিখিত বক্তব্যে রিজভী বলেন, ‘শিক্ষানীতির কোনও মৌলিক কাঠামো গড়ে তোলা হয়নি। পাসের হার বাড়িয়ে দেওয়ার অসুস্থ প্রতিযোগিতা চলছে। শিক্ষার্থী উত্তরপত্রে কিছু লিখুক আর না লিখুক তাকে পাস করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে শিক্ষকদের। বলা হয়েছে, ফেল করানো যাবে না। অথচ পড়াশোনা করেই পাস করতে হয়।’ তিনি বলেন, ‘শিশুশ্রেণি থেকে তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত পরীক্ষা বাতিল করা হয়েছে। একেকবার একেক শিক্ষা ব্যবস্থা প্রবর্তন করে গোটা শিক্ষা ব্যবস্থাকে হযবরল করা হয়েছে। শিক্ষা ব্যবস্থাকে স্কুলমুখী না করে কোচিং সেন্টার ও গাইড বইমুখী করা হয়েছে। সুতরাং শিক্ষা ব্যবস্থায় এহেন অরাজকতায় কখনোই বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতির সমৃদ্ধি ঘটবে না। একটি মেধাহীন জাতি তৈরি করার জন্য সরকারি ষড়যন্ত্র বাস্তবায়ন হচ্ছে।’ মাতৃভাষা, মাতৃভূমি ও দেশপ্রেম প্রকাশে সরকারিভাবে ‘কপটতা ও রাজনৈতিক শঠতা উৎসাহিত করা হচ্ছে বলেও এ সময় অভিযোগ করেন রুহুল কবির। তিনি বলেন, ‘বাংলা ভাষার আন্তর্জাতিক মর্যাদা চাই, জাতিসংঘের দাপ্তরিক ভাষা বাংলা চাই ইত্যাদি সরকারি প্রোপাগান্ডা অব্যাহত রয়েছে। অথচ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়েও বাংলা ভাষা চর্চার কোনও ব্যবস্থা করা হয়নি।’ বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব আরও বলেন, বর্তমান দখলদার শাসকগোষ্ঠী বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতির জন্য আন্তপ্রাণ দেখালেও বাস্তবে দেশকে পরিণত করা হচ্ছে ভিনদেশি ভাষা ও সংস্কৃতির পরিচর্যা কেন্দ্র হিসেবে। আত্মনির্ভরশীলতার স্থলে পরনির্ভরশীলতাকে করা হয়েছে রাষ্ট্রীয় নীতি। এখন ভারত থেকে কচুরমুখীও আমদানি করতে হয় আমাদের। বর্তমান সরকার বাংলাদেশের বাংলা ভাষা, সাহিত্য ও শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, প্রকাশনা শিল্পকে ধ্বংস করে বাংলাদেশের পাঠ্যপুস্তক পর্যন্ত এখন ছেপে আসে ভারত থেকে। পাঠ্যসূচির অন্তর্ভুক্ত অনেক প্রবন্ধ কবিতায় বানান ভুলে ভরা। বাংলাদেশের স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের বাংলা ভাষার চর্চাকে ভুলিয়ে দেওয়ার জন্য বিভিন্ন কায়দায় পার্শ্ববর্তী দেশের রাষ্ট্রভাষার চর্চাকে প্রশ্রয় দেওয়া হচ্ছে নিরন্তরভাবে।  
২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৫:৩৩

দেশের বিরুদ্ধে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র এখনও চলছে : খাদ্যমন্ত্রী 
২০২৪ সালের নির্বাচন ছিল উন্নয়নকে বেছে নেওয়ার ও আগুন-সন্ত্রাসকে প্রত্যাখ্যান করার নির্বাচন উল্লেখ করে খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, জনগণ সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে। উন্নয়নের পক্ষে ভোট দিয়েছে। শনিবার (২৭ জানুয়ারি) নওগাঁর নিজ নির্বাচনী এলাকায় নিয়ামতপুর উচ্চবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি। চতুর্থবারের মতো সংসদ সদস্য ও দ্বিতীয় মেয়াদে খাদ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পাওয়ায় নিয়ামতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগ এ সংবর্ধনার আয়োজন করে।  খাদ্যমন্ত্রী বলেন, বিগত সময়ে নির্বাচিত হয়ে মানুষের পাশে থেকে কাজ করেছি। মানুষকে ভালোবেসেছি, মানুষের ভালোবাসাও পেয়েছি। সামনের দিনগুলোতেও মানুষের সেবায় নিজেকে নিবেদিত রাখার অঙ্গীকার করেন তিনি। মন্ত্রী বলেন, দেশের বিরুদ্ধে সেই ষড়যন্ত্র এখনও চলছে। জনগণকে সতর্ক থাকতে হবে। এ সময় তিনি নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে বিএনপির দেশবিরোধী সব অপচেষ্টা রুখে দেওয়ার আহ্বান জানান।  নিয়ামতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. আবুল কালাম আজাদের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মো. জাহিদ হাসান বিপ্লবের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. ফরিদ আহম্মেদ ও জেলা আওয়ামী লীগের কৃষিবিষয়ক সম্পাদক মো. আবেদ হোসেন মিলন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ সভাপতি ঈশ্বর চন্দ্র বর্মন এবং নিয়ামতপুর সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. বজলুর রশীদ নঈম বক্তৃতা করেন। এর আগে খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার সকালে নওগাঁর নিয়ামতপুর উপজেলা পরিষদ চত্বরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ত্রাণ তহবিলের কম্বল শীতার্তদের মাঝে বিতরণ করেন। পরে খাদ্যমন্ত্রী কৃষকদের মাঝে সমন্বিত ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে কৃষি যান্ত্রিকীকরণ প্রকল্পের আওতায় ভর্তুকি প্রদানের মাধ্যমে কৃষি যন্ত্রপাতি বিতরণ করেন।
২৭ জানুয়ারি ২০২৪, ১৬:০৮

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র যেন থামছেই না
নির্বাচনের মাত্র কয়েক দিন আগে হঠাৎ করেই একটি মিশনের কথা উল্লেখ করে একটি প্রতিবেদন সামনে এসেছে। কোন মিশন সেটি উল্লেখ না করে প্রতিবেদন প্রকাশ করাকে উদ্দেশ্য প্রণোদিত বলছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। তারা বলছেন, নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে এধরনের সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে।   ‘পশ্চিমা একটি মিশনের প্রতিবেদন: বিশ্বাসযোগ্যতার মোড়কে প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচন হতে চলেছে’ এই শিরোনামে একটি গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদে বলা হয়েছে, নির্বাচনকে ঘিরে সাম্প্রতিক ঘটনাপ্রবাহে স্পষ্ট হয়েছে যে ‘বিশ্বাসযোগ্যতার মোড়কে’ আয়োজিত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আরও প্রশ্নবিদ্ধ হতে চলেছে। আর সরকার ‘বাংলাদেশে বিশেষ এই নির্বাচন কার্যক্রম বাস্তবায়নে মরিয়া। মিশনের নাম উল্লেখ না করে এমন রিপোর্ট প্রকাশকে উদ্দেশ্য প্রণোদিত বলে উল্লেখ করে বিশিষ্টজনরা। বলছেন, নির্বাচনের আগে আগে এমন রিপোর্ট প্রকাশ করে মূলত নির্বাচনকে বাধাগ্রস্থ করার একটা ষড়যন্ত্র হচ্ছে। মিশনের নাম উল্লেখ করে এধরণের রিপোর্ট প্রকাশকে অস্বাভিক বরে মনে করেন বিশিষ্টজনরা। এ ধরণের গায়েবি রিপোর্ট প্রকাশ করে জাতীয় দৈনিক পত্রিকাটি সাংবাদিকতাকেও প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।   তারা বলছেন, বিশেষ বিশেষ সময়ে প্রত্যেক দেশের দূতাবাস তার দেশকে বাংলাদেশের পরিস্থিতি সম্পর্কে অবহিত করে। তবে এই প্রতিবেদনের মূল কপি পেলে দেখা যেতো আসলে কি লিখা হয়েছে। কিংবা পত্রিকাটি কিছু বাড়িয়ে লিখেছে কি না। বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক মহাসচিব, সাংবাদিক ও টিভি ব্যক্তিত্ব মনজুরুল আহসান বুলবুল বলেছেন, পুরো প্রতিবেদন পেলে মন্তব্য করা যেতো। তবে এটা অস্বাভাবিক কিছু না, প্রত্যেক দেশের দূতাবাস অর্থাৎ বাংলাদেশে কর্মরত রাষ্ট্রদূত তার দেশকে বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও অন্যান্য পরিস্থিতি সম্পর্কে অবহিত করেন। এটা একটা রুটিন ওয়ার্ক। সে রুটিন কাজের মধ্যে তারা যেভাবে চিন্তা করেন সেভাবেই তাদের মতামত দিয়ে থাকেন। কখনও কখনও এই সকল মতামতের ভিত্তিতে যে দেশের রাষ্ট্রদূত রিপোর্ট পাঠান সেই দেশ সেভাবেই সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকে। তবে এটিই একমাত্র না, পশ্চিমা যে দেশের কথা বলা হয়েছে আমি জানি না সেটি কোন দেশ। সেই দেশ শুধুমাত্র তার রাষ্ট্রদূতের রিপোর্টটি তারা দেখবেন। কিন্তু তাদের অন্যান্য সোর্স আছে। সেসব সোর্স থেকেও তারা রিপোর্ট সম্পর্কে অবহিত হবেন।   তিনি বলেন, ‘যেমন ১৯৭১ সালে কিংবা ১৯৭৫ সালে মার্কিন রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশ থেকে যেসব রিপোর্ট তাদের দেশে পাঠাতেন সেই সবগুলো রিপোর্ট এখন ফ্ল্যাশ হচ্ছে। অনেক সময় সংশ্লিষ্ট দেশের রাষ্ট্রদূতরা তাদের দেশে রিপোর্ট পাঠান তাতে দেখা যায় যে, তারা সবটুকু গ্রহণ করেন কিংবা করেন না। ১৯৭১ সালে ঢাকাস্থ মার্কিন কনস্যুলারের যে অফিস ছিলো সেই অফিস পূর্ব পাকিস্তান সম্পর্কে যেসব রিপোর্ট পাঠিয়েছিল মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্ট সেটা গ্রহণ করেনি। তারা অন্য সূত্র থেকে তথ্য সংগ্রহ করে। কাজেই আমি এটাতে উদ্বিগ্ন হওয়ারও কিছু দেখি না। ’ এক প্রশ্নের জবাবে মনজুরুল আহসান বুলবুল বলেন, ‘এটার দুই রকম ব্যাখ্যা হতে পারে। একরকম ব্যখ্যা হলো যে, তাদের কূটনৈতিক রিপোর্টার যে তার ব্যক্তিগত সোর্স সেদিক থেকে তিনি বের করেন,সেটা তার সাফল্য। আবার অনেক সময় এইটাও হয় যে, কোনো কোনো দেশ তাদের বিশেষ পছন্দের কোনো কোনো পত্রিকায় এটা লিক করাতে চায়। এটা দুই রকমই হতে পারে। যেমন ধরেন আফগানিস্তানে যখন ওসামা বিন লাদেন তৎপর ছিলেন তখন তার সব খবর আল জাজিরা পেতো। অন্য কোনো টেলিভিশন এটা পেত না। তখন ধারণা করা হতো যে, ওসামা বিন লাদেন আল জাজিরাকে পছন্দ করে এবং ট্রাস্টেট মিডিয়া হিসেবে চিন্তা করে এবং তার মাধ্যমেই প্রকাশ করে। তবে কতগুলো বিষয় অপরিস্কার আছে। পুরো রিপোর্ট পেলে এটা পরিস্কার হতো এবং ধারণা পাওয়া যেতো ‘ রাজনৈতিক বিশ্লেষক লে জে (অব) আবদুর রশীদ মনে করেন কোন মিশন বা বিদেশি প্রতিবেদন দিয়ে বাংলাদেশের নির্বাচনকে বুঝতে চাইলে সেটি পক্ষপাতদুষ্ট হবে। তিনি বলেন, নির্বাচন নির্ধারিত গতিতে জনগণের সমর্থন নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। দৃশ্যমানভাবে নির্বাচন কমিশন তার কাজে এগিয়ে যাচ্ছে। এখন পর্যন্ত ভোটে যোগদানের আবহ দেখে মনে হয়, নির্বাচন হবে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ। এরকম পরিবেশ যখন তৈরি হয়েছে তখন যারা নির্বাচন নিযে খেলতে চাচ্ছে তারা খেলতে চাইবে।  কেননা নির্বাচন বিএনপি ছাড়াই এগিয়ে যাচ্ছে। নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হবে না, দৃশ্যমানভাবে অবাধ সুস্ঠু নিরপেক্ষ হবে এমন পরিস্থিতি তৈরি হওয়ার পর উৎকট তথ্য দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করতে চেষ্টা চলছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘ভুলে গেলে চলবে না লবিস্ট প্রভাবিত হয়ে কাজ করে অর্থের বিনিময়ে। এখানে মিশন কি বললো সেটা গুরুত্বপূর্ণ নয়। কোন একটি রাজনৈতিক দল ভোট না দেবার যে ডাক দিয়ে যাচ্ছে সেটা সফল হওয়ার লক্ষণ নেই দেখে নিউজ ম্যানুফাকচারিং করার চেস্টা করেছে বলে আমার মনে হয়েছে।’
০১ জানুয়ারি ২০২৪, ১৭:৪২
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়