• ঢাকা মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪, ৩ বৈশাখ ১৪৩১
logo
শৈত্যপ্রবাহ ও তাপমাত্রা নিয়ে যা জানালো আবহাওয়া অফিস
দেশের যেসব জায়গায় মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে, তা কিছু কিছু এলাকা থেকে প্রশমিত হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। শুক্রবার (৯ ফেব্রুয়ারি) সংস্থাটির দেওয়া সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়। আবহাওয়া অফিস জানায়, এদিন সন্ধ্যা ৬টা থেকে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। কিশোরগঞ্জ, মৌলভীবাজার ও চুয়াডাঙ্গা জেলাসহ রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের উপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা কিছু কিছু এলাকা থেকে প্রশমিত হতে পারে। দক্ষিণাঞ্চলে রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে এবং উত্তরাঞ্চলে তা বৃদ্ধি পেতে পারে। সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। শনিবার (১০ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা ৬টা থেকে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। সারাদেশে রাত এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে। রোববার (১১ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা ৬টা থেকে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। সারাদেশে রাত এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে। বর্ধিত পাঁচ দিনের আবহাওয়ায় তাপমাত্রা আরও বাড়তে পারে এবং বৃষ্টিপাতের প্রবণতা রয়েছে। সিনপটিক অবস্থায় বলা হয়েছে, উপমহাদেশীয় উচ্চচাপ বলয়ের বর্ধিতাংশ বিহার ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে।
০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২৩:৪৪

শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
দেশের যেসব জায়গায় মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে, তা কিছু কিছু এলাকা থেকে প্রশমিত হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। শুক্রবার (৯ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়।  এতে বলা হয়, কিশোরগঞ্জ, মৌলভীবাজার ও চুয়াডাঙ্গা জেলাসহ রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা কিছু কিছু এলাকা থেকে প্রশমিত হতে পারে। অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। দক্ষিণাঞ্চলে রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে এবং উত্তরাঞ্চলে তা বৃদ্ধি পেতে পারে। সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। শনিবার (১০ ফেব্রুয়ারি) অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। সারাদেশে রাত ও দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে। রোববার (১১ ফেব্রুয়ারি) অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। সারাদেশে রাত ও দিনের তাপমাত্রা এক থেকে দুই ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়তে পারে। উপমহাদেশীয় উচ্চচাপ বলয়ের বর্ধিতাংশ বিহার ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে।
০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৪:৫৭

পঞ্চগড়ে ফের বইছে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ
পঞ্চগড়ে ফের তাপমাত্রা কমে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহে রূপ নিয়েছে। চার দিন পর আবার তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির নিচে নেমেছে। মাঘের শেষে আবারও শীতের দাপট বেড়েছে পঞ্চগড়ে। বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) ভোর ৬টায় জেলায় তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ৭ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তাপমাত্রা রেকর্ডের তথ্যটি জানিয়েছেন জেলার আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রাসেল শাহ। জেলার প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রাসেল শাহ বলেন, চারদিন পর আবার তাপমাত্রা কমে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ বইছে। বৃহস্পতিবার ভোর ৬টায় তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ৭ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ তাপমাত্রায় আজকে এ জেলায় মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ বইছে।  স্থানীয়রা জানায়, সকাল থেকে অবারও হাড় কাঁপানো শীত অনুভূত হচ্ছে। ঘন কুয়াশা নেই তবে ভোরে সামান্য কুয়াশাও দেখা গিয়েছে। সূর্যের দেখা মিলেছে তবে রোদের উত্তাপ নেই। মাঝে মাঝে উত্তরের ঠান্ডা বাতাস বয়ে যাওয়ায় প্রচন্ড শীত অনুভূত হচ্ছে।
০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৯:২০

শীতে কাঁপছে কুড়িগ্রাম, চলছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ
গত এক সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে দেশের উত্তরাঞ্চলের জেলা কুড়িগ্রামের ওপর দিয়ে বইছে মৃদু ও মাঝারি ধরনের শৈত্যপ্রবাহ। মাঘের শুরু থেকেই বিভিন্ন মাত্রার শৈত্যপ্রবাহে জেলার জনজীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। তীব্র শীত ও ঘন কুয়াশায় তাপমাত্রা কমতে থাকায় এ জেলায় তাপমাত্রার পারদ নেমে এসেছিল ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। মঙ্গলবার (৩০ জানুয়ারি) সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৮ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কুড়িগ্রামে শীতের দাপট যেন কোনোভাবেই কমছে না। ঘন কুয়াশার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে হিমেল হাওয়া। এ ছাড়াও মেঘের আনাগোনা আকাশে থাকায় শীতের ঠান্ডা আরও বেড়েছে। গত এক সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে দিনের বেলায় সূর্যের মুখ দেখা যায় না। তবে গত দুদিন ধরে সকাল দশটার পর সূর্য উঠলেও স্থায়ী হচ্ছে না। কিন্তু রোদের উত্তাপ মেঘের কারণে তেমন নেই বলে মানুষের মাঝে তেমন স্বস্তি নেই। গত কয়েক দিনের টানা শৈত্যপ্রবাহে জেলার নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া মানুষরা সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছে। এরপরও দুদিন ধরে শীতকে উপেক্ষা করে কাজে যাচ্ছেন কেউ কেউ। বোরো বীজতলার পাশাপাশি আলুখেতের চিন্তায় রয়েছে কৃষকরা। আলুর লেট ব্লাইট রোগের কারণে গোঁড়া পচনে আবাদে ঘাটতি হবে বলে আশংকা তাদের। এ ছাড়া জেলার আড়াই শ’ শয্যার জেনারেল হাসপাতালে প্রতিদিন শীতের রোগী ভিড় করছেন।  হাসপাতালে বেডের চেয়ে রোগী বেশি হওয়ায় গাদাগাদি করে চিকিৎসা নিতে হচ্ছে রোগীদের। জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক ডা. শাহিনুর রহমান সরদার শিপন জানান, এ পর্যন্ত এ হাসপাতালে ৩৭৮ জন রোগী ভর্তি রয়েছে। শুধুমাত্র ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগী অর্ধশতাধিক চিকিৎসা নিচ্ছেন। এদের মধ্যে বেশির ভাগ শিশু ও বৃদ্ধ।
৩০ জানুয়ারি ২০২৪, ১৭:৪৩

পঞ্চগড়ে শৈত্যপ্রবাহ অব্যাহত, তাপমাত্রা ৭.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস
সূর্যের দেখা মিললেও মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ অব্যাহত রয়েছে পঞ্চগড়ে। ঘন কুয়াশার দাপটে এখনও দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন উত্তরের এ জনপদের বাসিন্দারা। গত ২৩ জানুয়ারি থেকে টানা এক সপ্তাহ ধরে বইছে মৃদু থেকে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ।  মঙ্গলবার (৩০ জানুয়ারি) ভোর ৬টায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৭ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল সোমবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ৬ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।  এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন জেলার প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যাবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রাসেল শাহ। তিনি বলেন, তিনদিন ধরে ভোরেই কুয়াশা ভেদ করে দেখা মিলছে সূর্যের। তবে গতকালের চেয়ে আজ সামান্যতম তাপমাত্রা বেড়েছে। এখন তীব্র থেকে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ বইছে এ অঞ্চলে। এদিকে ১০ ডিগ্রির নিচে তাপমাত্রা রেকর্ড হওয়ায় প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোতে পাঠদান বন্ধ থাকলে সকাল ৭টা থেকেই স্কুল, কোচিং, প্রাইভেটে যেতে দেখা গেছে কোমলমতি শিশু শিক্ষার্থীদের। পঞ্চগড়ের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, রোদ ঝলমলে সকাল হলেও হিম বাতাসে ঝরে শীতের পারদ। শীতের তীব্রতায় জর্জরিত শিশু ও বৃদ্ধরা। দুর্ভোগে পড়েছে বিভিন্ন গৃহপালিত ও বন্য প্রাণীরাও। লাগাতার শীতের কারণে দুর্ভোগ বেড়েছে খেটে খাওয়া মানুষদের। কাজকর্ম কমে যাওয়ায় দিন কাটছে অভাব-অনটনের ভেতর। প্রয়োজনের বাইরে শহরের অভিজাত মানুষজন ঘর থেকে বের না হলেও জীবিকার তাগিদে নিম্ন আয়ের মানুষদের শীত উপেক্ষা করেই কাজে যেতে হচ্ছে।
৩০ জানুয়ারি ২০২৪, ০৯:৫৯

৪৮ জেলায় বইছে শৈত্যপ্রবাহ
দেশের ৪৮ জেলার ওপর দিয়ে শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। কোথাও কোথাও তাপমাত্রা ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে নেমে গেছে। রোববার (২৮ জানুয়ারি) আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে এ তথ্য জানা গেছে। এদিন সকালে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড হয়েছে পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায়। এটিই চলতি মৌসুমের সবচেয়ে কম তাপমাত্রা। এ ছাড়া দিনাজপুরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৫ দশমিক ৩ ডিগ্রি এবং সৈয়দপুরে ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। আবহাওয়াবিদ মোহাম্মদ আব্দুর রহমান খান জানান, কুমিল্লা, সীতাকুণ্ড ও মৌলভীবাজার জেলাসহ রংপুর বিভাগের ৮ জেলা, রাজশাহীর ৮ জেলা, ঢাকার ১৩ জেলা, খুলনার ১০ জেলা ও বরিশাল বিভাগের ৬ জেলার ওপর দিয়ে মৃদু থেকে তীব্র ধরনের শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। তবে তা কিছু জায়গা হতে প্রশমিত হতে পারে। তিনি জানান, আগামী ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়তে পারে। এসময় দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে। এ ছাড়া সোমবারও সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়তে পারে। তবে দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। পরদিন মঙ্গলবার সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
২৮ জানুয়ারি ২০২৪, ১৪:১৪

শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
দেশের ২২ জেলার ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। শনিবার (২৭ জানুয়ারি) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, কিশোরগঞ্জ, গোপালগঞ্জ, মৌলভীবাজার, যশোর, কুষ্টিয়া ও চুয়াডাঙ্গা জেলাসহ রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে। সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। এ সময় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত দেশের নদী-অববাহিকার কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে এবং দেশের অন্যত্র কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়তে পারে। ঘন কুয়াশার কারণে অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন চলাচল ব্যাহত হতে পারে।  রোববার (২৮ জানুয়ারি) অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত দেশের নদী-অববাহিকার কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে এবং দেশের অন্যত্র কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়তে পারে। ঘন কুয়াশার কারণে অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন চলাচল ব্যাহত হতে পারে এবং সারাদেশে রাত এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে। সোমবার (২৯ জানুয়ারি) অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত দেশের নদী-অববাহিকার কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে এবং দেশের অন্যত্র কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়তে পারে। ঘন কুয়াশার কারণে অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন চলাচল ব্যাহত হতে পারে। এ ছাড়া সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
২৭ জানুয়ারি ২০২৪, ১৪:১৮

নওগাঁয় বইছে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ, তাপমাত্রা ৭.৫ ডিগ্রি 
নওগাঁর ওপর দিয়ে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। ঘন কুয়াশার সঙ্গে উত্তর থেকে আসা হিমশীতল বাতাস আর কনকনে শীতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে এই জনপদের জনজীবন। কয়েক সপ্তাহ থেকে হাড়কাঁপানো শীতে জবুথবু এ অঞ্চলের জনজীবন।  শনিবার (২৭ জানুয়ারি) সকাল ৯টায় নওগাঁর বদলগাছী আবহাওয়া অফিস জেলায় সর্বনিম্ন ৭ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করেন। এদিকে ভোর থেকেই কুয়াশায় পথঘাট ঢাকা ছিল। কিন্তু বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সূর্যের দেখা মেলায় কিছুটা স্বস্তি ফিরতে শুরু করছে জনজীবনে। সড়কগুলোতে দুর্ঘটনা এড়াতে হেডলাইট জ্বালিয়ে যানবাহগুলো চলাচল করতে দেখা যায়। এদিকে প্রচণ্ড  শীতে সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে আছেন শ্রমজীবী ও খেটেখাওয়া মানুষরা। বদলগাছী আবহাওয়া অফিসের উচ্চপর্যবেক্ষক হামিদুল হক জানান, গত কয়েক দিন থেকে জেলায় ১০ ডিগ্রির নিচে তাপমাত্রা বিরাজ করছে। জেলার ওপর দিয়ে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ বইয়ে যাওয়ায় জেকে বসেছে শীত। এ ছাড়া জেলায় তাপমাত্রা আরও নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এ রকম তাপমাত্রা আরও দু-একদিন অব্যাহত থাকতে পারে বলে তিনি জানান।  
২৭ জানুয়ারি ২০২৪, ১০:০১

১২ জেলায় শৈত্যপ্রবাহ / তীব্র শীতে থমকে গেছে জনজীবন
তীব্র শীতে থমকে গেছে উত্তরাঞ্চলের জনজীবন। ঘরের বাইরে বের হতে পারছেন না খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষ। ইতোমধ্যে তেঁতুলিয়ায় চলতি মৌসুমের সর্বনিম্ন ৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। যা ছিল শীত মৌসুমে সারা দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। এদিকে পঞ্চগড়, কুড়িগ্রামসহ দেশের ১২ জেলায় মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বইছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। ঢাকায় শীতের তীব্রতা কিছুটা কমলেও দেশের অধিকাংশ জায়গায় বইছে শৈত্যপ্রবাহ। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, চলমান শৈত্যপ্রবাহ আরও দুই দিন অব্যাহত থাকতে পারে। পঞ্চগড়ের বাসিন্দা আকবর বলেন, গত কয়েক বছরের মধ্যে  মনে হয় এটাই ছিল সবচেয়ে বেশি শীত। এত ঠান্ডা যে বাসা থেকে বের হলেই হাত পা বরফ হয়ে আসে।  এই এলাকার বেলাল হোসেন বলেন, ঠান্ডার কারনে বাইরে বের হতে পারছি না। কাজকর্ম করতে পারছি না। বিপদে আছি। জমানো টাকা খরচ করে সংসার চালাচ্ছি। খুব সমস্যার মধ্যে আছি।  আবহাওয়াবিদ এ কে এম নাজমুল হক গণমাধ্যমকে বলেন, দেশের কয়েকটি জেলা ও বিভাগে শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এই পরিস্থিতি আরও অন্তত দুই দিন থাকবে এবং শৈত্যপ্রবাহের আওতা বাড়তে পারে। এ ছাড়া সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা এক থেকে দুই ডিগ্রি সেলসিয়াস কমে যেতে পার বলেও জানান তিনি। নাজমুল আরও বলেন, আগামী চার দিন দেশের আবহাওয়া মূলত শুষ্ক থাকতে পারে। গত কিছু দিন যেমন বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে ঘন কুয়াশা পড়ছিল, এখন সেই অবস্থার কিছুটা উন্নতি হয়েছে। ফেব্রুয়ারির শুরুতে গুঁড়িগুঁড়ি বা হালকা বৃষ্টি হতে পারে। উল্লেখ্য, তাপমাত্রা ৮ থেকে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস হলে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ, ৬ থেকে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নামলে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ এবং ৪ থেকে ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস হলে তীব্র শৈত্যপ্রবাহ ধরা হয়। এ ছাড়া তাপমাত্রা চার ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নেমে গেলে অতি তীব্র শৈত্যপ্রবাহ হয়।
২৭ জানুয়ারি ২০২৪, ১০:৩১

শৈত্যপ্রবাহ আরও যতদিন থাকবে
ঢাকায় শীতের তীব্রতা কিছুটা কমলেও দেশের অধিকাংশ জায়গায় বইছে শৈত্যপ্রবাহ। ইতোমধ্যে তেঁতুলিয়ায় চলতি মৌসুমের সর্বনিম্ন ৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, চলমান শৈত্যপ্রবাহ আরও দুই দিন অব্যাহত থাকতে পারে।  আবহাওয়াবিদ এ কে এম নাজমুল হক গণমাধ্যমকে বলেন, দেশের কয়েকটি জেলা ও বিভাগে শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এই পরিস্থিতি আরও অন্তত দুই দিন থাকবে এবং শৈত্যপ্রবাহের আওতা বাড়তে পারে। এ ছাড়া সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা এক থেকে দুই ডিগ্রি সেলসিয়াস কমে যেতে পার বলেও জানান তিনি।  নাজমুল আরও বলেন, আগামী চার দিন দেশের আবহাওয়া মূলত শুষ্ক থাকতে পারে। গত কিছু দিন যেমন বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে ঘন কুয়াশা পড়ছিল, এখন সেই অবস্থার কিছুটা উন্নতি হয়েছে। ফেব্রুয়ারির শুরুতে গুঁড়িগুঁড়ি বা হালকা বৃষ্টি হতে পারে। উল্লেখ্য, তাপমাত্রা ৮ থেকে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস হলে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ, ৬ থেকে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নামলে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ এবং ৪ থেকে ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস হলে তীব্র শৈত্যপ্রবাহ ধরা হয়। এ ছাড়া তাপমাত্রা চার ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নেমে গেলে অতি তীব্র শৈত্যপ্রবাহ হয়।
২৬ জানুয়ারি ২০২৪, ১৯:৫৩
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়