• ঢাকা শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১
logo
ডিপজলের পাঠানো লিগ্যাল নোটিশ নিয়ে অঞ্জনার মন্তব্য
দরজায় কড়া নাড়ছে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন। মিশা-ডিপজলের প্যানেলের বিপরীতে কলি-নিপুণ প্যানেল থেকে নির্বাচন করছেন চিত্রনায়িকা অঞ্জনা। বর্তমানে নির্বাচনের প্রচারণায় ব্যস্ত সময় পার করছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা। এসবের মাঝেই অঞ্জনাকে লিগ্যাল নোটিশ পাঠালেন ডিপজল। এবার বিষয়টি নিয়তে মুখ খুলেছেন অঞ্জনা।  নির্বাচনী প্রচারণার ব্যস্ততার মধ্যেই লিগ্যাল নোটিশ পাঠানোর খবরে আলোচনায় উঠে এলেন অঞ্জনা-ডিপজল। মূলত ধারের টাকা পরিশোধ করতে না পাড়ায় অভিনেত্রীকে লিগ্যাল নোটিশ পাঠান ডিপজল। বিষয়টি অবশ্য গণমাধ্যমের কাছে স্বীকার করেছেন অঞ্জনা।  বিষয়টি নিয়ে অঞ্জনা বলেন, এ ব্যাপারে আমার কোনো মন্তব্য বা প্রতিক্রিয়া নেই। আমি বলব— এটি শুধুই ভুল বোঝাবুঝি ছাড়া আর কিছু নয়। আসলে ডিপজল ভাই না, তার লোকদের সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝি হয়েছে। এটা কোনো ইস্যু না। ডিপজল ভাই তো আমাদেরই ভাই। জানা গেছে,  চেক ডিসঅনারের জন্য অঞ্জনাকে লিগ্যাল নোটিশ পাঠিয়েছেন ডিপজল। গেল বছর ডিপজলের কাছ থেকে নগদ ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা ধার নেন অঞ্জনা। ছয় মাসের মধ্যে ধার পরিশোধ করবেন বলে প্রতিশ্রুতিও দেন এই অভিনেত্রী। কিন্তু সেই প্রতিশ্রুতির বরখলাপ করেছেন অঞ্জনা। ছয় মাস পার হয়ে গেলেও ঋণের টাকা ডিপজলকে ফেরত দেননি অঞ্জনা। ডিপজল টাকা ফেরত চাইলে চলতি বছরের বছরের ২২ ফেব্রুয়ারি ডিপজলকে ডাচবাংলা ব্যাংকের একটি চেক দেন তিনি। তবে ২৫ ফেব্রুয়ারি অঞ্জনার অ্যাকাউন্টে পর্যাপ্ত টাকা না থাকায় চেকটি ডিসঅনার হয়। মূলত এ কারণেই গত ২৩ মার্চ টাকা পরিশোধ করার জন্য অঞ্জনাকে লিগ্যাল নোটিশ পাঠান ডিপজল। লিগ্যাল নোটিশ পাওয়ার এক মাসের মধ্যে অঞ্জনাকে পুরো অর্থ ফেরত দেওয়ার জন্য অনুরোধ করা হয়। অন্যথায়, অভিনেত্রীর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানা গেছে। তবে এই বিষয়ে অঞ্জনার কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।  
০৬ এপ্রিল ২০২৪, ১০:০২

অঞ্জনাকে লিগ্যাল নোটিশ পাঠালেন ডিপজল
দরজায় কড়া নাড়ছে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন। মিশা-ডিপজলের প্যানেলের বিপরীতে কলি-নিপুণ প্যানেল থেকে নির্বাচন করছেন চিত্রনায়িকা অঞ্জনা। বর্তমানে নির্বাচনের প্রচারণায় ব্যস্ত সময় পার করছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা। এসবের মাঝেই এবার অঞ্জনাকে লিগ্যাল নোটিশ পাঠালেন ডিপজল।  ঘনিষ্ঠ সূত্রে জানা গেছে, চেক ডিসঅনারের জন্য অঞ্জনাকে লিগ্যাল নোটিশ পাঠিয়েছেন ডিপজল। গেল বছর ডিপজলের কাছ থেকে নগদ ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা ধার নেন অঞ্জনা। ছয় মাসের মধ্যে ধার পরিশোধ করবেন বলে প্রতিশ্রুতিও দেন এই অভিনেত্রী। কিন্তু সেই প্রতিশ্রুতির বরখলাপ করেছেন অঞ্জনা।   ছয় মাস পার হয়ে গেলেও ঋণের টাকা ডিপজলকে ফেরত দেননি অঞ্জনা। ডিপজল টাকা ফেরত চাইলে চলতি বছরের বছরের ২২ ফেব্রুয়ারি ডিপজলকে ডাচবাংলা ব্যাংকের একটি চেক দেন তিনি। তবে ২৫ ফেব্রুয়ারি অঞ্জনার অ্যাকাউন্টে পর্যাপ্ত টাকা না থাকায় চেকটি ডিসঅনার হয়। মূলত এ কারণেই গত ২৩ মার্চ টাকা পরিশোধ করার জন্য অঞ্জনাকে লিগ্যাল নোটিশ পাঠান ডিপজল। লিগ্যাল নোটিশ পাওয়ার এক মাসের মধ্যে অঞ্জনাকে পুরো অর্থ ফেরত দেওয়ার জন্য অনুরোধ করা হয়। অন্যথায়, অভিনেত্রীর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানা গেছে। তবে এই বিষয়ে অঞ্জনার কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।   
০৫ এপ্রিল ২০২৪, ১৫:০৩

জিএম কাদেরকে লিগ্যাল নোটিশ
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদেরের বিরুদ্ধে শত কোটি টাকার মানহানির অভিযোগ এনে লিগ্যাল নোটিশ দেওয়া হয়েছে।  দলটির যুগ্ম-মহাসচিব সাদ এরশাদকে দল থেকে বহিষ্কার করায় তাকে এ লিগ্যাল নোটিশ দেওয়া হয়। দ্রুত ক্ষমা চেয়ে বহিষ্কারের বিজ্ঞপ্তি প্রত্যাহার না করা হলে তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও নোটিশে জানানো হয়েছে। খুলনা জেলা জাতীয় পার্টির সদস্য সচিব অ্যাডভোকেট এসএম মাসুদুর রহমান শনিবার (২৩ মার্চ) ডাকযোগে এ নোটিশ পাঠান। তিনি গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। নোটিশে মাসুদুর রহমান উল্লেখ করেন, জিএম কাদের ও মুজিবুল হক চুন্নু দল থেকে বহিষ্কৃত। নতুন কাউন্সিলে কাউন্সিলরদের সর্বসম্মতিতে সাবেক রাষ্ট্রপতি ও দলের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের স্ত্রী বেগম রওশন এরশাদকে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান নির্বাচিত করা হয়। এরশাদপুত্র রাহগীর আল মাহি সাদ এরশাদ দলের যুগ্ম-মহাসচিব নির্বাচিত হয়েছেন। নোটিশে তিনি আরও বলেন, জিএম কাদের দল থেকে রাহগীর আল মাহি সাদ এরশাদকে বহিষ্কার করতে পারেন না। কারণ তিনি তো দলের চেয়ারম্যানই নন। তিনি দল থেকে অব্যাহতির কথা বলে প্রেস বিজ্ঞপ্তি প্রচার করে জনসম্মুখে রাহগীর আল মাহি সাদ এরশাদের মানহানি করেছেন। দ্রুত ক্ষমা চেয়ে বিজ্ঞপ্তি প্রত্যাহার না করলে জিএম কাদেরের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও নোটিশে উল্লেখ করেন আইনজীবী মাসুদুর রহমান। প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) জিএম কাদের অনুসারী মাহমুদ আলম সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য সাহিদুর রহমান টেপা, চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা এম এ কুদ্দুস খান, সাংগঠনিক সম্পাদক মাহমুদা রহমান মুন্নি, প্রাদেশিক বিষয়ক সম্পাদক খোরশেদ আলম খুশু, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক এস এম আল জুবায়ের, যুগ্ম-সাংগঠনিক সম্পাদক সুজন দে, শারফুদ্দিন আহমেদ শিপু, শারমিন পারভীন লিজা, যুগ্ম-প্রচার সম্পাদক শেখ মাসুক রহমান ও যুগ্ম-মহিলা বিষয়ক সম্পাদক শাহনাজ পারভীনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। এদিকে দলটির পদ-পদবি থেকে অব্যাহতি দেওয়ার আগেই জিএম কাদেরের নেতৃত্ব পরিহার করে জাতীয় পার্টির প্রধান পৃষ্ঠপোষক ও সাবেক বিরোধীদলীয় নেতা বেগম রওশন এরশাদের নেতৃত্বে পৃথক জাতীয় পার্টিতে যোগ দিয়েছেন অব্যাহতি পাওয়া এসব নেতা। কাউন্সিলে সাদ এরশাদ, সাহিদুর রহমান টেপা কো-চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। বাকি নেতারা বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করছেন।
২৪ মার্চ ২০২৪, ১৯:৩৮

ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির ‘গালা নাইট’ বন্ধে লিগ্যাল নোটিশ
ব্র্যাক ইউনিভার্সিটিতে চলা ‘গালা নাইট প্রোগ্রাম-৩’ বন্ধের নির্দেশনা চেয়ে লিগ্যাল নোটিশ দিয়েছে আইনজীবী একলাছ উদ্দিন ভুঁইয়া। লিগ্যাল নোটিশে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান ও ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলরকে বিবাদী করা হয়। জনস্বার্থে মঙ্গলবার (১২ মার্চ) এ বিষয়ে ডাকযোগে সংশ্লিষ্টদের প্রতি এ লিগ্যাল নোটিশ পাঠান সুপ্রিম কোর্টের এ আইনজীবী। আগামী ১৫ দিনের মধ্যে এই টার্ক নামক প্রজেক্টটি বন্ধ করতে বলা হয়েছে। তা না হলে রিট আবেদন করা হবে হাইকোর্টে। আইনজীবী বলেন, টার্ক নামক একটি অপ্রয়োজনীয় গ্রোগ্রাম বন্ধের জন্য ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়সহ সংশ্লিষ্টদের লিগ্যাল নোটিশ দিয়েছি। তিনি বলেন, গত ১০ মার্চ সাভারের বিরুলিয়ায় কথিত টার্ক নামক ‘BRAC University Gala Night Program-3’ নামে একটি অনুষ্ঠানে ছাত্র-ছাত্রীদের অশ্লীল নৃত্য, বেহাল্লাপনা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে অভিভাবকদের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়। যা বিশ্ববিদ্যালয় তাদের দায়িত্ব এড়াতে পারে না। ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক এ টার্কের নামে লাখ লাখ টাকা নেওয়া হয়। অথচ তা শিক্ষার্থীদের বাস্তবিক কোনো কাজে আসে না। তাদের নীতি-নৈতিকতা বিবর্জিত এ টার্কের অশ্লীলতা প্রোগ্রামের নামে সামাজিক অনাচার উৎসাহিত করে। তাই এ নোটিশ পাওয়ার ১৫ দিনের মধ্যে এ অপ্রয়োজনীয় টার্ক নামক প্রজেক্টটি বন্ধ করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে বলেছি অন্যথায় জনস্বার্থে এবং দণ্ডবিধির ২৮৬ ধারা মোতাবেক আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তিনি জানান, সম্প্রতি ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির একটি গ্রোগ্রাম সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়।
১২ মার্চ ২০২৪, ২১:০৬

লাইসেন্সবিহীন ক্লিনিক-হাসপাতাল বন্ধে লিগ্যাল নোটিশ
লাইসেন্সবিহীন ক্লিনিক ও হাসপাতাল বন্ধে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়েছে। সোমবার (২৯ জানুয়ারি) রায়হান গাজী নামে এক আইনজীবী এ নোটিশ পাঠান। নোটিশে বলা হয়, সম্প্রতি ঢাকা শহরসহ সারাদেশের জেলা, উপজেলা, থানা, পৌর, ইউনিয়ন পরিষদে সংশ্লিষ্ট মেডিকেল চিকিৎসা বিষয়ের সনদ ব্যতীত অর্থাৎ লাইসেন্সবিহীন নামধারী ভুয়া হাতুড়ি ডাক্তার, অদক্ষ নার্স, স্টাফসহ লাইসেন্সবিহীন হাসপাতাল, ক্লিনিক, ভুয়া চেম্বারে সাধারণ সেবা প্রত্যাশী মধ্যবিত্ত ও দরিদ্র অসহায় সহজ-সরল ব্যক্তিরা চিকিৎসাসেবা নিতে গিয়ে ব্যাপক শারীরিক, মানসিক ও আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে। এসব বিষয় বিবেচনা করে লিগ্যাল নোটিশ পাওয়ার ৩০ দিনের মধ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর কর্তৃপক্ষকে লাইসেন্সবিহীন ভুয়া ডাক্তার, অদক্ষ নার্স, স্টাফ এবং লাইসেন্সবিহীন হাসপাতাল, ক্লিনিক বন্ধ এবং আদালত ও অন্যান্য প্রচলিত আইনে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানানো হয়। অন্যথায় রিট পিটিশন অথবা দেশের প্রচলিত আইনে যথাযথ আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে নোটিশে উল্লেখ করা হয়।
২৯ জানুয়ারি ২০২৪, ১৫:১৩
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়