• ঢাকা শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১
logo
ভেঙে গেল আদিত্য-অনন্যার প্রেম!
বলিউডের অনেক জনপ্রিয় তারকা কিংবা স্টারকিডই প্রেমের সম্পর্কে জড়ায়। কিন্তু শুরুতে কেউই মুখ খুলতে চান না। অনেক জলঘোলা করার পর সম্পর্কে সিলমোহর দেন তারা। এমনই এক প্রেমিকযুগল অনন্যা পাণ্ডে ও আদিত্য রায় কাপুর।  তাদের প্রেমের সম্পর্কের গুঞ্জন ওঠার পরও তারা বিষয়টি খোলাসা করতে চাননি। বরাবরই চুপ থেকেছেন দুজনই। সম্পর্কের কথা স্বীকার না করলেও মাঝে মধ্যেই বিভিন্ন অনুষ্ঠানে দেখা গেছে আদিত্য-অনন্যাকে। এমনকি বিদেশেও সময় কাটিয়েছেন তারা।  অবশেষে করণ জোহরের কফি কাউচে এসে প্রেমের সম্পর্কে সিলমোহর দিয়েছিলেন অনন্যা। তবে নতুন খবর হলো— বছর না ঘুরতেই নাকি ভেঙে গেছে আদিত্য-অনন্যার প্রেমের সম্পর্ক।  সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অভিনেত্রীর করা একটি পোস্টই মূলত উস্কে দিয়েছে এই জল্পনা।   সম্প্রতি ইনস্টাগ্রামে নিজের হাতে লেখা একটি নোটের ছবি পোস্ট করেছেন অনন্যা। সেখানে জীবনের প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তি নিয়ে নানা কথা লেখা রয়েছে।  অনন্যা লিখেছেন— ‘সে যদি তোমার হয় তবে অবশ্যই ফিরে আসবে। এসব কিছুই ঘটছে শুধু তোমাকে শিক্ষা দেওয়ার জন্য। যদি তুমি এটি গ্রহণ না করো, তবে দূরে পাঠিয়ে দিতে পার। যদি এটি তোমার হয় তবে ফিরে আসবে। যদি তুমি বিশ্বাস করতে পার যে এটা আসলে তোমার, তাহলে সে তোমার জন্যই সৃষ্টি হয়েছে।  কখনও যদি তোমার মনে হয়, এত সুন্দর জিনিস তোমার হতেই পারে না, তাহলেও এটা কখনোই তোমার অংশ নয়। কারণ সবকিছু তোমার আত্মার সঙ্গে জুড়ে থাকতে পারে না।’  অনন্যার এমন পোস্ট দেখে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন নেটিজেনরা। আদিত্য ও তার সম্পর্ক কোন দিকে মোড় নিচ্ছে সেটা সময়ই বলে দেবে।  সূত্র : আনন্দবাজার   
১০ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:৫৯

প্রথম সিনেমায় যত টাকা পারিশ্রমিকে অভিনয় করেছিলেন শর্মিলা
বলিউডের কিংবদন্তি অভিনেত্রী শর্মিলা ঠাকুর। অভিনয় জীবনে অসংখ্য হিট সিনেমা উপহার দিয়েছেন তিনি। অভিনেত্রীর ক্যারিয়ারের প্রথম সিনেমা ছিল সত্যজিৎ রায় নির্মিত ‘অপুর সংসার’।  তবে জীবনের প্রথম অভিনয় করে কত টাকা পারিশ্রমিক পেয়েছিলেন শর্মিলা? এমন প্রশ্ন রীতিমতো ঘুরপাক খাচ্ছে অভিনেত্রীর ভক্তদের মনে।   সম্প্রতি ভারতীয় এক গণমাধ্যমের সাক্ষাৎকারে জীবনের প্রথম উপার্জন এবং সেই সময়ের সমাজে দ্রব্যমূল্য প্রসঙ্গে কথা বলেছেন শর্মিলা।   শর্মিলা বলেন, আমার প্রথম সিনেমায় অভিনয়ের জন্য সত্যজিৎ রায়ের কাছ থেকে ৫ হাজার রুপি পারিশ্রমিক পেয়েছিলাম। অল্প বয়সে আমি আয় করতে শুরু করি। তখন এখনকার মতো পারিশ্রমিক পাইনি ঠিকই, তবে এ কথাও মানতে হবে যে, সে সময় দ্রব্যমূল্যও আজকের মতো ছিল না। শুধু টাকা নয়, শর্মিলাকে একটি শাড়ি এবং ঘড়িও উপহার দেন সত্যজিৎ। অভিনেত্রী বলেন, টাকা পাওয়ার পর আমি সঙ্গে সঙ্গেই সোনার দোকানে গিয়ে সেই টাকা দিয়ে গয়না কিনেছিলাম। তবে সেসময় ওই টাকাটা কম হলেও তখন জিনিসপত্রের দামও খুব কম ছিল।     শর্মিলা আরও জানান, ক্যারিয়ারের শুরুতে হিন্দি সিনেমায় অভিনয় করে ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা পারিশ্রমিক পেতেন তিনি। কিন্তু তার প্রথম হিন্দি সিনেমার জন্য ২৫ হাজার টাকা পারিশ্রমিক পেয়েছিলেন শর্মিলা।  জানা গেছে, শর্মিলার প্রথম হিন্দি সিনেমা ছিল শক্তি সামন্ত নির্মিত ‘কাশ্মীর কি কলি’। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, নির্মাতা এই সিনেমায় পারিশ্রমিকের বদলে মুম্বাইয়ের বর্তমান ভিলে পার্লে অঞ্চলে জমি কিনে দিতে চেয়েছিলেন আমাকে।  তবে আমি রাজি হইনি।    হিন্দি সিনেমায় পা রাখার পর মুম্বাইয়ে শর্মিলার কোনো বাড়ি ছিল না। ক্যারিয়ার শুরু প্রথম কয়েক বছর তাজমহল হোটেলে ছিলেন।  অভিনেত্রীর ভাষ্য, এর কয়েক বছর পর ৩ লাখ টাকা দিয়ে বাড়ি কিনি আমি। কিন্তু সেই টাকা জোগাড় করতে রীতিমতো হিমশিম খেতে হয়েছিল আমাকে। কারণ তখন আমাদের বিপুল হারে কর দিতে হত। তাই সেসময় টাকা জমানো ছিল খুব কঠিন কাজ। সূত্র : আনন্দবাজার     
০৩ এপ্রিল ২০২৪, ১৪:৫৫

মাকে ছাড়া কীভাবে থাকব : পূজা
না ফেরার দেশে পাড়ি জমিয়েছেন চিত্রনায়িকা পূজা চেরির মা ঝর্ণা রায়। রোববার (২৪ মার্চ) বেলা ১১টার দিকে মিরপুরের নিজবাসায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। দীর্ঘদিন ধরেই ডায়াবেটিসসহ বার্ধক্যজনিত নানা রোগে ভুগছিলেন ঝর্ণা রায়। মাকে হারিয়ে শোকে কাতর পূজা। মা হারানোর বেদনা কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছেন না তিনি। গণমাধ্যমে পূজা জানান, এমন শোক সহ্য করার শক্তি আপাতত খুঁজে পাচ্ছেন না তিনি। পূজা বলেন, এভাবে মামুনি আমাকে একা করে চলে যাবে আমি কল্পনাও করতে পারছি না। এই শোক কীভাবে ভুলব আমি। বুকে আটকে থাকা এই কষ্ট নিয়ে কীভাবে আমি সারাজীবন পার করব। মাকে ঘিরে আমার অনেক স্বপ্ন ছিল। এখন যুদ্ধ করে একাই আমাকে সেগুলো পূরণ করতে হবে। ভালো থেকো মা আমার। সবাই আমার মামুনির জন্য প্রার্থনা করবেন।   বেশ কিছুদিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন পূজার মা। ফেসবুক পোস্টে মায়ের অসুস্থতার বিষয়টি জানিয়েছিলেন নায়িকা। অভিনেত্রীর মা ডায়াবেটিসের রোগী ছিলেন। কয়েক সপ্তাহ আগে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে থাকে। এরপর রাজধানীর মিরপুরের একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে আইসিইউতে রাখা হয় তাকে। কিছুটা সুস্থ হয়ে উঠলে বাসায় এনে চিকিৎসকের পরামর্শে রাখা হয়। অবশেষে মৃত্যুর কাছে হার মেনে চলে গেলেন না ফেরার দেশে। প্রযোজনা সংস্থা জাজ মাল্টিমিডিয়ার কর্ণধার আবদুল আজিজ বলেন, ঝর্ণা আন্টি দীর্ঘদিন ধরেই অসুস্থতায় ভুগছিলেন। ডায়াবেটিসের রোগী তিনি। কয়েক সপ্তহ আগে তার শারীরিক অবস্থার অবণতি হতে থাকে। ফলে মিরপুরের একটি হাসপাতালে তাকে নেওয়া হয়। সেখানে আইসিইউতে রাখা হয়। কিছুটা সুস্থ হয়ে উঠলে তাকে বাসায় আনা হয়। আজ হুট করেই সবাইকে ছেড়ে চলে যান তিনি।  প্রসঙ্গত, ২০১২ সালে ‘ভালোবাসার রঙ’ সিনেমায় শিশুশিল্পী হিসেবে রুপালি জগতে আত্মপ্রকাশ করেন পূজা। পরবর্তীতে ২০১৮ সালে ‘নূর জাহান’র মাধ্যমে বড় পর্দায় নায়িকা চরিত্রে অভিষেক হয় তার। একই বছর তিনি ‘পোড়ামন টু’ সিনেমায় পরী চরিত্রে অভিনয় করে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পান এই নায়িকা। এরপর বেশ কয়েকটি সিনেমায় কাজ করে প্রশংসা কুড়িয়েছেন পূজা। এখনও কাজ করে যাচ্ছেন তিনি।
২৪ মার্চ ২০২৪, ১৮:৫৪

চিত্রনায়িকা পূজা চেরির মা আর নেই
না ফেরার দেশে পাড়ি জমিয়েছেন চিত্রনায়িকা পূজা চেরির মা ঝর্ণা রায়। রোববার (২৪ মার্চ) বেলা ১১টার দিকে মিরপুরের নিজবাসায় মারা যান তিনি।  জানা গেছে, বেশ কিছুদিন ধরেই অসুস্থতায় ভুগছিলেন পূজার মা। চিত্রনায়িকার মায়ের মৃত্যুর খবরটি নিশ্চিত করেন প্রযোজনা সংস্থা জাজ মাল্টিমিডিয়ার কর্ণধার আবদুল আজিজ।  তিনি জানান, ঝর্ণা আন্টি দীর্ঘদিন ধরেই অসুস্থতায় ভুগছিলেন। ডায়াবেটিসের রোগী তিনি। কয়েক সপ্তহ আগে  তার শারীরিক অবস্থার অবণতি হতে থাকে। ফলে মিরপুরের একটি হাসপাতালে তাকে নেওয়া হয়। সেখানে আইসিইউতে  রাখা হয়। কিছুটা সুস্থ হয়ে উঠলে তাকে বাসায় আনা হয়। আজ হুট করেই সবাইকে ছেড়ে চলে যান তিনি। প্রসঙ্গত, ২০১২ সালে ‘ভালোবাসার রঙ’ সিনেমায় শিশুশিল্পী হিসেবে রুপালি জগতে আত্মপ্রকাশ করেন পূজা। পরবর্তীতে ২০১৮ সালে ‘নূর জাহান’র মাধ্যমে বড় পর্দায় নায়িকা চরিত্রে অভিষেক হয় তার। একই বছর তিনি ‘পোড়ামন টু’ সিনেমায় পরী চরিত্রে অভিনয় করে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পান এই নায়িকা। এরপর বেশ কয়েকটি সিনেমায় কাজ করে প্রশংসা কুড়িয়েছেন পূজা। এখনও কাজ করে যাচ্ছেন তিনি 
২৪ মার্চ ২০২৪, ১৪:৩৯

হলমার্কের দুর্নীতির এক মামলার রায় আজ
হলমার্ক কেলেঙ্কারির ঘটনায় দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় হলমার্কের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. তানভীর মাহমুদ ও তার স্ত্রী জেসমিন ইসলামের রায় ঘোষণার জন্য আজ দিন ধার্য রয়েছে।  মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) ঢাকার ১ নম্বর বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. আবুল কাশেম আদালত এই রায় ঘোষণা করবেন।  গত ১২ মার্চ ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১ এর বিচারক মো. আবুল কাশেম রাষ্ট্র ও আসামি পক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষে রায় ঘোষণার জন্য আজকের দিন ধার্য করেন। মামলায় আদালত অভিযোগপত্রে মোট ৮১ জন সাক্ষীর মধ্যে ৫৭ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেছেন আদালত।  হলমার্কের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. তানভীর মাহমুদ ও তার স্ত্রী জেসমিন ইসলামসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে মামলার আসামিদের মধ্যে প্রতিষ্ঠানটির জেনারেল ম্যানেজার তুষার আহমেদ, সোনালী ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের সাবেক জিএম মীর মহিদুর রহমান, উপ- মহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) মো. সফিজউদ্দিন আহমেদ, ডিএমডি মাইনুল হক, এজিএম মো. কামরুল হোসেন খান ও নকশী নিটের এমডি মো. আবদুল মালেক কারাগারে রয়েছেন।  পলাতক আসামিদের মধ্যে রয়েছেন, প্যারাগন গ্রুপের এমডি সাইফুল ইসলাম রাজা, সোনালী ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের জিএম ননী গোপাল নাথ, প্রধান কার্যালয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক হুমায়ুন কবির, সহকারী উপ-মহাব্যবস্থাপক মো. সাইফুল হাসান, নির্বাহী কর্মকর্তা আবদুল মতিন, ম্যাক্স স্পিনিং মিলসের মালিক মীর জাকারিয়া, টি অ্যান্ড ব্রাদার্সের পরিচালক তসলিম হাসান, ডিএমডি মো. আতিকুর রহমান ও সোনালী ব্যাংক ধানমন্ডি শাখার জ্যেষ্ঠ নির্বাহী কর্মকর্তা মেহেরুন্নেসা মেরি। এছাড়া জামিনে রয়েছেন, উপ-মহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) শেখ আলতাফ হোসেন (সাময়িক বরখাস্ত) ও সাভারের হেমায়েতপুরের তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মো. জামাল উদ্দিন সরকার। ২০১২ সালের ৪ অক্টোবর আসামিদের বিরুদ্ধে প্রতারণা, জালিয়াতি, অর্থ আত্মসাতে অভিযোগে রাজধানীর রমনা থানায় এ মামলাটি দায়ের করেন দুদক।
১৯ মার্চ ২০২৪, ১০:১৫

সালাম মুর্শেদীর গুলশানের বাড়ি নিয়ে রায় পিছিয়ে মঙ্গলবার
খুলনা-৪ আসনের সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সহসভাপতি আব্দুস সালাম মুর্শেদীর দখলে থাকা গুলশানের বাড়ি নিয়ে রায় ঘোষণার দিন পিছিয়ে আগামীকাল মঙ্গলবার দিন ঠিক করেছেন আদালত। সোমবার (১৮ মার্চ) হাইকোর্টের বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কাজী ইবাদত হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চে এ দিন ধার্য করেন। আদালতে এ দিন সালাম মুর্শেদীর পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট এম সাঈদ আহমেদ রাজা। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল সাইফুদ্দিন খালেদ। দুদকের পক্ষে শুনানি করেন সিনিয়র অ্যাডভোকেট মো. খুরশীদ আলম খান। আর রিটের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার অনীক আর হক।  গত ১৩ মার্চ হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট একই বেঞ্চ রায় ঘোষণার আজ দিন ধার্য করেন। এর আগে গত ১০ মার্চ আব্দুস সালাম মুর্শেদীর দখলে থাকা গুলশানের বাড়ি নিয়ে রায় ঘোষণার জন্য আজকের দিন নির্ধারণ করা হয়। গত ৩ মার্চ সালাম মুর্শেদীর দখলে থাকা গুলশানের বাড়ি নিয়ে শুনানি শেষ হয়। গত ২৯ ফেব্রুয়ারি শুনানিতে রিটের পক্ষের আইনজীবী ব্যারিস্টার অনীক আর হক ও ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন বলেছিলেন, রাজউকের ও দুদকের হাইকোর্টে দাখিল করা প্রতিবেদনে প্রমাণিত হয়েছে গুলশানে সালাম মুর্শেদী যে বাড়িতে বাস করছেন সেটা রাষ্ট্রের সম্পত্তি। এই বাড়িতে তিনি এখন এক মুহূর্তও থাকতে পারেন না। তিনি বলেন, মানুষ অপহরণের মতো সালাম মুর্শেদী গুলশানের বাড়ি অপহরণ করে বাস করছেন। এই বাড়িতে তিনি প্রতি সেকেন্ড অবৈধভাবে বাস করছেন। এ সময় হাইকোর্ট রাজউকের আইনজীবীকে প্রশ্ন রেখে বলেছিলেন, সেটেলমেন্ট কোর্টের অর্ডার ছাড়া এই সম্পত্তি কীভাবে সালাম মুর্শেদীর কাছে হস্তান্তর করা হলো? ২০২৩ সালের ১ নভেম্বর সরকারের সম্পত্তি নিজের নামে লিখে বাড়ি বানানোর অভিযোগে সালাম মুর্শেদীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বিবাদীদের নিষ্ক্রিয়তা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে এই সম্পত্তি সম্পর্কিত সব কাগজপত্র ১০ দিনের মধ্যে আদালতে দাখিল করতে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, গণপূর্ত বিভাগ ও সালাম মুর্শেদীকে নির্দেশ দেন আদালত।
১৮ মার্চ ২০২৪, ২০:০৫

ড. ইউনূসের সাজা স্থগিত নিয়ে হাইকোর্টের রায় ১৮ মার্চ
নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ গ্রামীণ টেলিকমের চার শীর্ষ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে সাজার রায় ও আদেশ স্থগিতের বিষয়ে হাইকোর্ট সিদ্ধান্ত দেবেন আগামী ১৮ মার্চ। ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালত এ চারজনকে সাজা দেন। বৃহস্পতিবার (১৪ মার্চ) বিচারপতি নজরুল ইসলাম তালুকদারের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ বিষয়ে রায়ের জন্য এই দিন ধার্য করেন। এর আগে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর এবং দুর্নীতি দমন কমিশনের পৃথক দুটি মামলায় জামিন পান ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক আস সামছ জগলুল হোসেন তার জামিন মঞ্জুর করেন। কল কারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের করা মামলায় ছয় মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয় ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও তার ৩ সহকর্মীকে। শ্রম আদালতের সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে আপিল করেন ড. ইউনূস। আপিল করায় দেওয়া হয় এক মাসের জামিন। জামিনের সময় শেষ হওয়ায় আবারও ট্রাইব্যুনালে হাজির হন ড. ইউনূসসহ অন্যান্যরা। তাদের পক্ষে আপিল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত স্থায়ী জামিন চান আইনজীবী। তবে আপত্তি তোলা হয় রাষ্ট্রপক্ষ থেকে। পরে উভয় পক্ষের যুক্তি তর্ক আমলে নিয়ে আদালত দিন-তারিখ উল্লেখ না করে জামিন মঞ্জুর করে। এদিন দুদকের করা অর্থ আত্মসাতের মামলায়ও আদালতে আত্মসমর্পণ করেন নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মোহাম্মদ ইউনূস। সেখানেও জামিন পান তিনি।
১৫ মার্চ ২০২৪, ০০:১৪

নাশকতার ৭ মামলায় জামিন পেলেন নিপুণ রায়
নাশকতার অভিযোগে করা পৃথক সাত মামলায় ঢাকা জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নিপুণ রায় চৌধুরীর জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত। এরমধ্যে রমনা থানার দুই ও পল্টন থানার পাঁচটি মামলা রয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৪ মার্চ) দুপুরে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেনের আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন নিপুণ রায়।  উচ্চ আদালতের দেওয়া আগাম জামিনের মেয়াদ শেষ হওয়ায় এদিন নিপুণ রায় আদালতে আত্মসমর্পণ করে আইনজীবীর মাধ্যমে জামিন চেয়ে আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত এসব মামলায় তার জামিন মঞ্জুর করেন। সংশ্লিষ্ট আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর তাপস কুমার পাল বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।  ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর নয়াপল্টনে বিএনপির সমাবেশকে কেন্দ্র করে প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা হয় এবং বিভিন্ন স্থানে নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড চালানো হয়। পরে নাশকতার অভিযোগে বিভিন্ন থানায় মামলাগুলো দায়ের করা হয়।
১৪ মার্চ ২০২৪, ১৭:৩৫

৩৫ বছর পর সগিরা মোর্শেদ হত্যার রায় ঘোষণা
পারিবারিক দ্বন্দ্বে তিন যুগ আগে সগিরা মোর্শেদকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় করা মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। বুধবার (১৩ মার্চ) ঢাকার বিশেষ দায়রা জজ মোহাম্মদ আলী হোসাইন এ রায় ঘোষণা করেন। দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- সগিরা মোর্শেদের ভাসুর ডা. হাসান আলী চৌধুরীর শ্যালক আনাস মাহমুদ ওরফে রেজওয়ান ও মারুফ রেজা। কারাদণ্ডের পাশাপাশি তাদেরকে ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড করেছেন আদালত। খালাসপ্রাপ্তরা হলেন- সগিরার ভাশুর ডা. হাসান আলী চৌধুরী ও তার স্ত্রী সায়েদাতুল মাহমুদা ওরফে শাহীন। ১৯৮৯ সালের ২৫ জুলাই সগিরা মোর্শেদকে গুলি করে হত্যা করা হয়। ওই ঘটনায় রমনা থানায় মামলা করেন সগিরা মোর্শেদের স্বামী সালাম চৌধুরী। মামলার আসামিরা হলেন- সগিরা মোর্শেদের ভাসুর ডা. হাসান আলী চৌধুরী ও তার স্ত্রী সায়েদাতুল মাহমুদা ওরফে শাহিন, শ্যালক আনাছ মাহমুদ রেজওয়ান, মারুফ রেজা ও মন্টু মণ্ডল ওরফে কুঞ্জ চন্দ্র মণ্ডল। আসামিদের মধ্যে আনাস মাহমুদ এবং মারুফ রেজা কারাগারে, অন্যরা জামিনে। মামলার বিবরণ থেকে জানা গেছে, ১৯৮৯ সালের ২৫ জুলাই সগিরা মোর্শেদ ভিকারুননিসা নূন স্কুল থেকে মেয়েকে আনতে যাচ্ছিলেন। বিকেলে সিদ্ধেশ্বরী রোডে পৌঁছালে মোটরসাইকেলে আসা ব্যক্তিরা তার হাতের সোনার চুড়ি ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন। তখন তিনি দৌড় দিলে তাকে গুলি করা হয়। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পথেই সগিরা মোর্শেদ মারা যান। ২০২০ সালের ১৬ জানুয়ারি মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। এতে বেরিয়ে আসে চাঞ্চল্যকর সব তথ্য। ছিনতাই নয়, মূল পরিকল্পনা ছিল সগিরাকে হত্যা। অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়, সগিরা মোর্শেদের পরিবারের সঙ্গে আসামি শাহীনের বিভেদ তৈরি হয়েছিল। এ ছাড়া শাশুড়ি সগিরাকে অপছন্দ করতেন এবং শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে সগিরা-শাহীনের মধ্যে দ্বন্দ্ব ছিল। এসব নিয়ে আসামিরা নিজেদের বাসায় বসে সগিরাকে হত্যার পরিকল্পনা করেন। ২০২১ সালের ২ ডিসেম্বর ঢাকা মহানগর দায়রা জজ কে এম ইমরুল কায়েশের আদালত সগিরা মোর্শেদের ভাসুরসহ চারজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। এর মধ্যদিয়ে দীর্ঘ ৩১ বছর পর এ মামলার আনুষ্ঠানিক বিচারকাজ শুরু হয়। মামলাটিতে ৫৭ জন সাক্ষীর মধ্যে ১৭ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন আদালত।
১৩ মার্চ ২০২৪, ১৪:০৭

আলোচিত সগিরা মোর্শেদ হত্যা মামলার রায় আজ
পারিবারিক দ্বন্দ্বে তিন যুগ আগে সগিরা মোর্শেদকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় করা মামলার রায় আজ ঘোষণা করা হবে। বুধবার (১৩ মার্চ) ঢাকার বিশেষ দায়রা জজ মোহাম্মদ আলী হোসাইন এ রায় ঘোষণা করবেন।  এর আগে, গত ২০ ফেব্রুয়ারি একই আদালতে মামলার রায় ঘোষণার কথা ছিল। কিন্তু ওইদিন বিচারক ছুটিতে থাকায় আদালতের ভারপ্রাপ্ত বিচারক রায় ঘোষণার জন্য ১৩ মার্চ দিন ধার্য করেন। ১৯৮৯ সালের ২৫ জুলাই সগিরা মোর্শেদকে গুলি করে হত্যা করা হয়। ওই ঘটনায় রমনা থানায় মামলা করেন সগিরা মোর্শেদের স্বামী সালাম চৌধুরী। মামলার আসামিরা হলেন- সগিরা মোর্শেদের ভাসুর ডা. হাসান আলী চৌধুরী ও তার স্ত্রী সায়েদাতুল মাহমুদা ওরফে শাহিন, শ্যালক আনাছ মাহমুদ রেজওয়ান, মারুফ রেজা ও মন্টু মণ্ডল ওরফে কুঞ্জ চন্দ্র মণ্ডল। আসামিদের মধ্যে আনাস মাহমুদ এবং মারুফ রেজা কারাগারে, অন্যরা জামিনে। মামলার বিবরণ থেকে জানা গেছে, ১৯৮৯ সালের ২৫ জুলাই সগিরা মোর্শেদ ভিকারুননিসা নূন স্কুল থেকে মেয়েকে আনতে যাচ্ছিলেন। বিকেলে সিদ্ধেশ্বরী রোডে পৌঁছালে মোটরসাইকেলে আসা ব্যক্তিরা তার হাতের সোনার চুড়ি ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন। তখন তিনি দৌড় দিলে তাকে গুলি করা হয়। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পথেই সগিরা মোর্শেদ মারা যান। ২০২০ সালের ১৬ জানুয়ারি মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। এতে বেরিয়ে আসে চাঞ্চল্যকর সব তথ্য। ছিনতাই নয়, মূল পরিকল্পনা ছিল সগিরাকে হত্যা।  অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়, সগিরা মোর্শেদের পরিবারের সঙ্গে আসামি শাহীনের বিভেদ তৈরি হয়েছিল। এছাড়া শাশুড়ি সগিরাকে অপছন্দ করতেন এবং শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে সগিরা-শাহীনের মধ্যে দ্বন্দ্ব ছিল। এসব নিয়ে আসামিরা নিজেদের বাসায় বসে সগিরাকে হত্যার পরিকল্পনা করেন। ২০২১ সালের ২ ডিসেম্বর ঢাকা মহানগর দায়রা জজ কে এম ইমরুল কায়েশের আদালত সগিরা মোর্শেদের ভাসুরসহ চারজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। এর মধ্যদিয়ে দীর্ঘ ৩১ বছর পর এ মামলার আনুষ্ঠানিক বিচারকাজ শুরু হয়। মামলাটিতে ৫৭ জন সাক্ষীর মধ্যে ১৭ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন আদালত।  
১৩ মার্চ ২০২৪, ১১:৪১
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়