• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০
logo
সম্পর্ক জোরদারে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে দ. কোরিয়ার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত পার্ক ইয়ং সিক। বৈঠকে দুদেশের অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদারে গুরুত্ব দিয়েছেন তারা। বুধবার (২০ মার্চ) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এ বৈঠক অনু‌ষ্ঠিত হয়। বৈঠকে অর্থনৈতিক কূটনীতির বিষয়াদি, বিশেষ করে বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও দক্ষ জনশক্তি রপ্তানি বৃদ্ধি, কোরিয়া পরিচালিত প্রকল্প, চুক্তি, প্রযুক্তি বিনিময় নিয়ে বিশদভাবে আলোচনা হয়। এ সময় প্রচুর সংখ্যক বাংলাদেশি পণ্যকে অগ্রাধিকারমূলক বাজারে প্রবেশের অনুমতি ও দু’দেশের কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে বাংলাদেশকে সাতটি বিলাসবহুল গাড়ি দেওয়ার জন্য দক্ষিণ কোরিয়া সরকারকে ধন্যবাদ জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী। সেইসঙ্গে দক্ষিণ কোরিয়াকে বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান বিদেশি বিনিয়োগকারী হিসেবে বর্ণনা করে দেশের দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির বিভিন্ন ক্ষেত্রে আরও বিনিয়োগকে স্বাগত জানান তিনি। ড. হাছান বলেন, দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধির জন্য অর্থনৈতিক অংশীদারি চুক্তির (ইপিএ) মতো দ্বিপাক্ষিক উপকরণকে সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের ‘এলডিসি’ থেকে উত্তরণের পর ধারাবাহিকভাবে সহযোগিতা বৃদ্ধির জন্য নতুন ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি ও এর গুরুত্ব নিয়েও আলোচনা হয়েছে। এছাড়া চট্টগ্রামে মেট্রোরেল প্রকল্পের সম্ভাব্যতা সমীক্ষা শুরু করার জন্য দক্ষিণ কোরিয়ার আন্তর্জাতিক সহযোগিতা সংস্থা কোইকাকে ধন্যবাদ জানিয়ে প্রকল্পটি বাস্তবায়নের জন্য প্রয়োজনীয় তহবিল দ্রুত সরবরাহের ব্যবস্থা করতে অনুরোধ করেন মন্ত্রী। পাশাপাশি কোরিয়ায় জনশক্তি রপ্তানি নিয়ে আলোচনায় কোরিয়ার এমপ্লয়মেন্ট পারমিট সিস্টেম (ইপিএস) স্কিমের অধীনে বাংলাদেশি দক্ষ কর্মীদের জন্য কোটা বাড়ানোয় ধন্যবাদ জানান তিনি। এ সময় দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত জানান, ভাষা শেখার সমস্যার কারণে বাংলাদেশ গত বছর ১০ হাজার ২০০ জনের কোটা পূরণ করতে পারেনি। তবে বাংলাদেশের প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় বিষয়টির সমাধানকল্পে ইতোমধ্যে বাংলাদেশে দুটি কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (টিটিসি) মনোনীত করেছে, যেখানে কোরিয়ার প্রশিক্ষকরা ভাষা ও প্রযুক্তির প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ দিতে পারবেন। পাশাপাশি ম্যান-মেইড ফাইবার, দক্ষতা, প্রযুক্তি বিনিময়, দ্বৈত কর পরিহার, বিমান পরিষেবা চুক্তির সংশোধন, উচ্চ-পর্যায়ের দ্বিপাক্ষিক সফর এবং সরাসরি ও যৌথ  বিনিয়োগের মাধ্যমে বাংলাদেশের শিল্পখাত বিশেষ করে তৈরি পোশাকশিল্পের আরও আধুনিকায়নের মাধ্যমে দুদেশের সম্পর্ককে এগিয়ে নেওয়ার বিষয়ে ঐকমত্য প্রকাশ করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও রাষ্ট্রদূত।   
২০ মার্চ ২০২৪, ২৩:৪৩

মৌরিতানিয়ার রাষ্ট্রপতির নিকট বাংলাদেশের অনাবাসিক রাষ্ট্রদূতের প্রত্যয়নপত্র পেশ
মৌরিতানিয়ার রাষ্ট্রপতি মোহামেদ উল্ড শেখ এল ঘাজুওয়ানির নিকট বাংলাদেশের অনাবাসিক রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জুলকার নায়েন প্রত্যয়নপত্র পেশ করেছেন। ২৭ ফেব্রুয়ারি মৌরিতানিয়ার রাজধানী নোয়াকচটে অবস্থিত রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ে গার্ড অব অনার সম্বলিত রাষ্ট্রাচারের মাধ্যমে প্রত্যয়নপত্র হস্তান্তর করা হয়। অনুষ্ঠানে মৌরিতানিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রীসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ এবং রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। রাষ্ট্রাচার পরবর্তী সৌজন্য সাক্ষাতে রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জুলকার নায়েন মৌরিতানিয়ার রাষ্ট্রপতির নিকট বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ হতে শুভেচ্ছা জানান। মৌরিতানিয়ার রাষ্ট্রপতি মোহামেদ উল্ড শেখ এল ঘাজুওয়ানি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার টানা চতুর্থ মেয়াদে দায়িত্ব গ্রহণে অভিনন্দন জানান। সৌজন্য সাক্ষাতে রাষ্ট্রদূত জুলকার নায়েন বিগত ১৫ বছরে আর্থ-সামাজিক খাতে বাংলাদেশের উন্নয়নের চিত্র বিশদভাবে তুলে ধরলে মৌরিতানিয়ার রাষ্ট্রপতি উন্নয়নের রোলমডেল হিসেবে বাংলাদেশের অগ্রগতি সম্পর্কে অবহিত আছেন বলে জানান। রাষ্ট্রপতি ঘাজুওয়ানি দুই দেশের মধ্যকার উন্নয়ন সহযোগিতা বাড়ানো প্রয়োজন বলে অভিমত দেন। রাষ্ট্রদূত জুলকার নায়েন এ বিষয়ে ইতোমধ্যে বাংলাদেশ কার্যক্রম শুরু করেছে উল্লেখ করে বাংলাদেশ সরকারের আমন্ত্রণে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে মৌরিতানিয়ার কূটনৈতিক বছরব্যাপী স্নাতকোত্তর কোর্সে অংশগ্রহণ করছেন বলে রাষ্ট্রপতিকে অবহিত করেন। মৌরিতানিয়ার রাষ্ট্রপতি বাংলাদেশ এবং মৌরিতানিয়ার মধ্যকার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কন্নোয়নে রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জুলকার নায়েনকে সর্বাত্মক সহযোগিতার আশ্বাস প্রদান করেন। উল্লেখ্য, গত তিন বছরে বাংলাদেশ থেকে মৌরিতানিয়ায় রপ্তানির পরিমাণ ০.৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার হতে দ্বিগুণ হয়ে প্রায় ১.২ মিলিয়ন মার্কিন ডলারে উন্নীত হয়েছে। বাংলাদেশ থেকে মৌরিতানিয়ায় তৈরি পোশাক ও ওষুধ প্রধান রপ্তানি পণ্য হলেও ভবিষ্যতে এ দুটি’র পাশাপাশি খেলনা, আসবাবপত্র, মাছ ধরা ট্রলার হতে অধিকতর রপ্তানির ব্যাপারে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত আশাবাদ ব্যক্ত করেন। তিনি কৃষি, তথ্য-প্রযুক্তি, স্বাস্থ্য, প্রতিরক্ষা, শিক্ষাসহ বিভিন্ন খাতে বাংলাদেশ ও মৌরিতানিয়া সরকারের মধ্যে সম্ভাব্য সহযোগিতার বিষয়ে আলোকপাত করেন।
২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৯:৩৩

পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জাপানের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাত
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সাথে সাক্ষাত করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি। বুধবার বিকেলে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এ সাক্ষাতে রাষ্ট্রদূত পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছানকে অভিনন্দন জানিয়ে লেখা জাপানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী  কামিকাওয়া ইয়োকোর পত্রটি হস্তান্তর করেন। বৈঠকে বাংলাদেশের উন্নয়নে জাপানের অমূল্য অবদান রয়েছে উল্লেখ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাপানের উন্নয়ন প্রক্রিয়ার প্রতি গভীরভাবে আকৃষ্ট হয়েছিলেন এবং এ দেশের উন্নয়নে তা অনুসরণ করতে চেয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার দুই দেশের পারস্পরিক সমৃদ্ধি বৃদ্ধিতে জাপানের সঙ্গে সহযোগিতা জোরদার করতে চায়, জানান মন্ত্রী। রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা জানান, তার দেশের সহায়তায় নির্মীয়মাণ মাতারবাড়ী পাওয়ার স্টেশনের প্রথম প্ল্যান্ট নির্মিত হয়েছে, দ্বিতীয় প্ল্যান্ট চলতি বছরেই শেষ হবে। চট্টগ্রাম থেকে মাতারবাড়ি পর্যন্ত সড়ক প্রকল্পও যথাসময়ে শেষ হবে। জাপানের সঙ্গে প্রস্তাবিত অর্থনৈতিক অংশীদারিত্ব চুক্তিটি বাংলাদেশ দ্রুত সম্পন্নে আগ্রহী জানিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান রাষ্ট্রদূতকে বলেন, চট্টগ্রামের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শিল্প নগরসহ একচেটিয়া অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগ বাড়ানোর ব্যাপক সুযোগ রয়েছে। তিনি নব্বইয়ের দশকে চট্টগ্রামের শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের টার্মিনাল-১ নির্মাণে জাপানের সহায়তার কথা উল্লেখ করেন এবং টার্মিনাল-২ নির্মাণেও জাপানকে আহবান জানান। বৈঠকে রোহিঙ্গা নিয়ে মন্ত্রী বলেন, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে প্রত্যাবাসনে আমরা জাপানের অব্যাহত সহায়তা কামনা করি এবং রোহিঙ্গাদের জন্য যেখানে আন্তর্জাতিক সহায়তা অনেক কমেছে সেখানে জাপানের অব্যাহত সহায়তার জন্য ধন্যবাদ জানাই।  
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২১:০৫

পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে লিবিয়া ও থাই রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত লিবিয়ার রাষ্ট্রদূত আব্দুল মুত্তালিব এস সুলাইমান ও থাইল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত মাকাওয়াদি সুমিতমোর। সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এ সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়। সাক্ষাতে লিবিয়ার পুনর্গঠনে বাংলাদেশ পাশে থাকবে বলে উল্লেখ করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। এ সময় লিবিয়ায় বাংলাদেশি চিকিৎসক, নার্স, প্রকোশলী, কৃষিবিদসহ দক্ষ পেশাজীবী ও জনশক্তি এবং ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের কাজের সুযোগের বিষয়ে দেশটির রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে আলাপ করেন তিনি। অন্যদিকে, থাই রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাতে ফ্রি ট্রেড অ্যাগ্রিমেন্ট, চট্টগ্রাম-ইয়াঙ্গুন কোস্টাল শিপিং, ওষুধ, চামড়াজাত ও পাটজাত পণ্য রপ্তানি, এলএনজি আমদানি বিষয়ে আলোচনা করেন ড. হাছান মাহমুদ।
০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৯:২৭

রুশ রাষ্ট্রদূতের বক্তব্যে ক্ষুব্ধ বিএনপি
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রাশিয়ার ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলার পর এবার ঢাকায় নিযুক্ত রুশ রাষ্ট্রদূত আলেকজান্ডার মান্টিটস্কির ওপরও ক্ষোভ প্রকাশ করেছে বিএনপি। দুদিন আগে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সঙ্গে সাক্ষাতের পর আওয়ামী লীগ জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়েছে বলে যে বক্তব্য দিয়েছেন মান্টিটস্কি, মূলত তা নিয়েই ক্ষোভ দলটির। রুশ রাষ্ট্রদূতের এ বক্তব্য অনাকাঙ্খিত, অনভিপ্রেত ও আওয়ামীসূলভ বলে দাবি করা হয়েছে তাদের পক্ষ থেকে।   শুক্রবার (২ ফেব্রুয়ারি) গণমাধ্যমে পাঠানো বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এসব কথা বলা হয়েছে।  একইসঙ্গে বাংলাদেশের জনগণের অভিপ্রায় ও স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় তথা গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ, স্বাধীনতার সংকল্প ও মহান আত্মত্যাগের প্রতি উপযুক্ত সম্মান প্রদর্শনের জন্য রাশিয়ার প্রতি আহ্বানও জানানো হয়েছে। বিবৃতিতে ভোট নিয়ে রুশ রাষ্ট্রদূতের বক্তব্যের কড়া সমালোচনা করে বলা হয়, তার এই বক্তব্য বাংলাদেশের জনগণের গণতান্ত্রিক অনুভূতিতে আঘাত করেছে। আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক বলয়ের বাইরের সব বাংলাদেশি নাগরিক আজ নিজেদের অধিকার ও স্বাধীনতা হারিয়ে নিজ দেশে পরাধীন। গত ১৫ বছর ধরে, গণবিদ্বেষী সরকার যে দুর্নীতি, দুঃশাসন ও দমন—দুর্বৃত্তায়ন চালিয়েছে, সমাজের প্রতিটি শ্রেণী ও পেশার মানুষ তাতে বৈষম্য, অবিচার ও নিপীড়নের শিকার হয়েছেন। বিবৃতিতে বলা হয়, এটি স্পষ্টভাবে প্রমাণিত যে ৭ জানুয়ারি যে প্রহসনমূলক ডামি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়, জনগণের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠা বা আকাঙ্খার প্রতিফলন তার উদ্দেশ্য ছিল না। বরং, নির্বাচনের নামে এটি ছিল জাতির সঙ্গে একটি সহিংস প্রতারণা, যার মূল উদ্দেশ্য ছিল নিশিরাতের ভোটে অবৈধভাবে, অনৈতিকভাবে ও অসাংবিধানিকভাবে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সরকারের স্বার্থবাদী, কতৃর্ত্ববাদী অনুগত প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিদের সহায়তা ও সমর্থনে  কুক্ষিগত ক্ষমতার মেয়াদ বৃদ্ধি করা।  বিবৃতিতে রিজভী বলেন, শীর্ষ নেতৃত্বসহ প্রায় ২৫ হাজার বিরোধী দলীয় নেতাকর্মী ও সমর্থকদের গ্রেফতারে তথাকথিত এই নির্বাচনের পূর্বনির্ধারিত ফলাফল ঘোষণার পর, জাতিসংঘের মানবাধিকার হাইকমিশনার হতাশা ব্যক্ত করেন। সব বাংলাদেশিদের ভবিষ্যৎ হুমকির মুখে মন্তব্য করে তিনি বাংলাদেশের বর্তমান গতিপথ পরিবর্তন করে একটি সত্যিকারের অন্তর্ভুক্তিমূলক গণতান্ত্রিক পরিবেশ তৈরির আহ্বান জানান। বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে হতাশা প্রকাশ করে নির্বাচনি সব অনিয়মের সময়োপযোগী ও পূর্ণাঙ্গ তদন্ত নিশ্চিত করার আহ্বান জানায় ইউরোপীয় ইউনিয়নও। নির্বাচন সুষ্ঠু ও অবাধ হয়নি বলে অন্য পর্যবেক্ষকদের প্রতিক্রিয়ার সঙ্গে সহমত পোষণ করে যুক্তরাষ্ট্র। যুক্তরাজ্য বিবৃতি দেয়, গণতান্ত্রিক নির্বাচন যে বিশ্বাসযোগ্য, মুক্ত ও সুষ্ঠু প্রতিযোগিতার ওপর নির্ভর করে, বাংলাদেশে তার কোনো মানদণ্ড মানা হয়নি। নির্বাচনে সব দল অংশ না নেওয়ায় বাংলাদেশের মানুষের ভোট দেওয়ার জন্য বিকল্প ছিল না বলেও তারা অভিমত ব্যক্ত করে।  রিজভী বলেন, বাংলাদেশে নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নতুন নির্বাচনের আহ্বান জানিয়ে যৌথ বিবৃতি দেয় সাতটি খ্যাতনামা আন্তর্জাতিক সংগঠন। নির্বাচন যথাযথ বা প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক হয়নি জানিয়ে রাজবন্দিদের মুক্তি দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে তারা বলে, এমন বহু খবর ও তথ্য—প্রমাণ আছে, যেগুলো নির্বাচনের আগে ও নির্বাচনের দিন ব্যাপক অনিয়মের চিত্র তুলে ধরে। এর মধ্যে ভোটারদের চাপ প্রয়োগ এবং ভোটের ফলাফলে কারচুপির মতো বিষয়ও রয়েছে, যা গুরুতরভাবে গণতন্ত্রের মূল নীতিসমূহ ক্ষুন্ন করে। এমন বাস্তবতায় রুশ রাষ্ট্রদূতের বক্তব্য অনাকাঙ্খিত, অনভিপ্রেত ও আওয়ামীসূলভ বলে মন্তব্য বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিবের।  বিবৃতিতে রাশিয়ার প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলা হয়, বাংলাদেশ ও রাশিয়ার মধ্যে দীর্ঘদিনের সৌহাদ্যর্পূর্ণ সম্পর্ক প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ব্যবসা, বাণিজ্য, জ্ঞান ও অন্যান্য দ্বিপাক্ষিক স্বার্থের ভিত্তিতে। বিএনপি বিশ্বাস করে, দুই দেশের জনগণের মধ্যে বন্ধুত্বের সেতুবন্ধনেই দীর্ঘমেয়াদি কূটনৈতিক সাফল্য নিহিত। তাই বাংলাদেশের জনগণের অভিপ্রায় ও স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়, তথা গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ, স্বাধীনতার সংকল্প ও মহান আত্মত্যাগের প্রতি উপযুক্ত সম্মান প্রদর্শনের জন্য রাশিয়াকে আহ্বান করছে বিএনপি।
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৪:১৪

রাষ্ট্রপতির কাছে ৭ দেশের রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ
বাংলাদেশে নিযুক্ত সাত দেশের অনাবাসিক রাষ্ট্রদূতরা বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের কাছে নিজ নিজ পরিচয়পত্র পেশ করেছেন। রাষ্ট্রপতির প্রেস উইং এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।   বৃহস্পতিবার (১ ফেব্রুয়ারি) নতুন এসব অনাবাসিক রাষ্ট্রদূত তাদের পরিচয়পত্র পেশ করেন। অনাবাসিক রাষ্ট্রদূতরা হলেন- মঙ্গোলিয়ার গ্যানবোল্ড দাম্বাজাভ, উত্তর মেসিডোনিয়ার স্লোবোডান উজুনভ, পেরুর হ্যাভিয়ের ম্যানুয়েল পাউলিনিচ ভেলার্দ, স্লোভাক প্রজাতন্ত্রের রবার্ট ম্যাক্সিয়ান, স্লোভেনিয়ার মাতেজা ভোদেব ঘোষ, উরুগুয়ের আলবার্তো এ গুয়ানি এবং ভেনেজুয়েলার ক্যাপায়া রড্রিগুয়েজ গঞ্জালেজ। পরে রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন। তিনি জানান, নতুন রাষ্ট্রদূতদের স্বাগত জানিয়ে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়াতে এবং দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক এগিয়ে নিতে কাজ করার আহ্বান জানান। রাষ্ট্রপ্রধান তাদের জানান, বাংলাদেশ এখন বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল। বাংলাদেশে বিনিয়োগের উজ্জ্বল সম্ভাবনার কথা তুলে ধরে তিনি অবকাঠামো, জ্বালানি ও তথ্য-প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগ বাড়াতে কাজ করতে নতুন রাষ্ট্রদূতদের আহ্বান জানান। রাষ্ট্রপতি বলেন, বাংলাদেশ তৈরি পোশাক, ওষুধ, সিরামিকসহ বিশ্বমানের নানান পণ্য উৎপাদন করে থাকে। বাংলাদেশ থেকে এসব পণ্যের আমদানি বাড়াতে রাষ্ট্রদূতদের কাজ করতে বলেন তিনি। সাক্ষাৎকালে বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের ভূয়সী প্রশংসা করেন নতুন রাষ্ট্রদূতরা। তারা বাংলাদেশের সঙ্গে নিজ নিজ দেশের পারস্পরিক সহযোগিতা বাড়াতে কাজ করারও প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। রাষ্ট্রদূতরা দায়িত্ব পালনকালে রাষ্ট্রপতির সার্বিক সহযোগিতা কামনা করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন- পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন, রাষ্ট্রপতির সামরিক সচিব মেজর জেনারেল এস এম সালাহ উদ্দিন ইসলাম, প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন এবং সচিব (সংযুক্ত) মো. ওয়াহিদুল ইসলাম খান। এর আগে সকালে রাষ্ট্রদূতরা বঙ্গভবনে পৌঁছালে প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্টের (পিজিআর) অশ্বারোহী চৌকস দল তাদের ‘গার্ড অব অনার’ প্রদান করে।
০১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৭:৩৩

রাষ্ট্রপতির কাছে নবনিযুক্ত ৭ রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ
বাংলাদেশে নবনিযুক্ত সাতটি দেশের অনাবাসিক রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনার রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের কাছে তাদের পরিচয়পত্র পেশ করেছেন আজ। বুধবার (৩১ জানুয়ারি) সকালে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাতের জন্য বঙ্গভবনে পৌঁছালে প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্টের একটি চৌকস দল গার্ড অব অনার প্রদান করে তাদের। নবনিযুক্ত হাইকমিশনার ও রাষ্ট্রদূতরা হলেন, বোতসোয়ানার হাইকমিশনার গিলবার্ট শিমানে মাগোলে, গাম্বিয়ার হাইকমিশনার মোস্তফা জাওয়ারা, জামাইকার হাইকমিশনার জেসন কে. হল, কম্বোডিয়ার রাষ্ট্রদূত কোয় কুওং, চেক প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রদূত ডা. এলিস্কা জিগোভা, হাঙ্গেরির রাষ্ট্রদূত ইস্তভান সাজাবো এবং লুক্সেমবার্গের রাষ্ট্রদূত পেগি ফ্রান্টজেন। নতুন দূতরা দায়িত্বপালনকালে বাংলাদেশের সঙ্গে নিজ নিজ দেশের উন্নয়ন সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে এবং বাণিজ্য বিনিয়োগসহ পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধিতে কাজ করবেন বলে আশা প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। বঙ্গভবনে তাদের স্বাগত জানিয়ে রাষ্ট্রপতি বলেন, বিশ্বের সব দেশের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নকে গুরুত্ব দেয় বাংলাদেশ। বাংলাদেশের সঙ্গে নিজ নিজ দেশের সম্পর্ক উন্নয়নে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন নতুন হাইকমিশনার এবং রাষ্ট্রদূতরাও। এসময় দায়িত্ব পালনে রাষ্ট্রপতির সার্বিক সহযোগিতা কামনা করেন তারা। নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূতদের পরিচয়পত্র গ্রহণকালে বঙ্গভবনে আরও উপস্থিত ছিলেন পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন, রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিব সম্পদ বড়ুয়া, সামরিক সচিব মেজর জেনারেল এস এম সালাহ উদ্দিন ইসলাম, প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন এবং সচিব সংযুক্ত মো. ওয়াহিদুল ইসলাম খান। 
৩১ জানুয়ারি ২০২৪, ১৫:৩২

স্পিকারের সঙ্গে ১৪ দেশের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ১৪ দেশের অনাবাসিক রাষ্ট্রদূতরা। মঙ্গলবার (৩০ জানুয়ারি) স্পিকারের সংসদ ভবনস্থ কার্যালয়ে  তারা সাক্ষাৎ করেন।  এ সময় রাষ্ট্রদূতরা বাংলাদেশের অভূতপূর্ব অগ্রগতি, সাম্প্রতিক নিরপেক্ষ দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন, বহুপাক্ষিক সম্পর্কের উন্নয়ন, জলবায়ু পরিবর্তন, সংসদীয় সফর বিনিময় ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গত ১৫ বছরে বাংলাদেশে অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে। অর্থনৈতিক অগ্রগতি, ৮ শতাংশের বেশি জিডিপি, নারীর অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন, শিক্ষার প্রসার, খাদ্য নিরাপত্তা অর্জন, গৃহহীন-ভূমিহীনদের গৃহ নির্মাণ, সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির সফল বাস্তবায়ন ইত্যাদি কার্যক্রমের মাধ্যমে উন্নত বাংলাদেশ গঠনে অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন তিনি। শিরীন শারমিন বলেন, একটি সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন সরকার গঠিত হয়েছে। এক-কক্ষবিশিষ্ট বাংলাদেশ জাতীয় সংসদে ৩০০ জন নির্বাচিত সংসদ সদস্য ব্যতীত ৫০ জন সংরক্ষিত মহিলা সংসদ সদস্য নির্বাচনের বিধান রয়েছে। স্পিকার বলেন, বিভিন্ন দেশের সঙ্গে সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সফর বিনিময়ের মাধ্যমে জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা অর্জন সম্ভব। জলবায়ু পরিবর্তন, লিঙ্গ বৈষম্য, মানবাধিকারসহ নানা ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্মে সবাইকে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানান স্পিকার। মঙ্গোলিয়ার অনাবাসিক রাষ্ট্রদূত গানবোল্ড দামবাজাভ বলেন, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতি অনুসরণীয়। সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রার মানের উন্নয়ন দৃশ্যমান। চেক প্রজাতন্ত্রের অনাবাসিক রাষ্ট্রদূত ড. এলিসকা যিগোভা বলেন, চেক প্রজাতন্ত্রের অনেক পুরনো বন্ধু বাংলাদেশ। বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের সৌন্দর্য অত্যন্ত মনোমুগ্ধকর। গাম্বিয়ার অনাবাসিক রাষ্ট্রদূত মুস্তফা জাওয়ারা বলেন, দুদেশের পারস্পরিক সফর বিনিময় উভয় দেশের প্রতিনিধিদের জ্ঞানের পরিধিকে সমৃদ্ধ করবে। অন্য দেশের নীতি ও আইন সম্পর্কে ধারণা নিয়ে তা কাজে লাগাতে পারবে। এছাড়া বাংলাদেশে নিযুক্ত পেরুর অনাবাসিক রাষ্ট্রদূত জেভিয়ার ম্যানুয়েল পলিনিশ ভেলার্ড, হাংগেরির অনাবাসিক রাষ্ট্রদূত ইস্টভান যাবো, স্লোভাকিয়ার অনাবাসিক রাষ্ট্রদূত রর্বাট ম্যাক্সিয়ান, জ্যামাইকার অনাবাসিক রাষ্ট্রদূত জ্যাসন কে হল, উত্তর মেসিডোনিয়ার অনাবাসিক রাষ্ট্রদূত স্লোবোদান উজুনভ,   স্লোভেনিয়ার অনাবাসিক রাষ্ট্রদূত মাতেজা ভোদেব ঘোষ ও উরুগুয়ের অনাবাসিক রাষ্ট্রদূত আলবার্তো এ ঘানি এসময় উপস্থিত ছিলেন। টানা চতুর্থবারের মতো শিরীন শারমিন চৌধুরী বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের স্পিকার নির্বাচিত হওয়ায় তারা সবাই নব-নির্বাচিত স্পিকারকে অভিনন্দন জানান। সংসদ সচিবালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
৩১ জানুয়ারি ২০২৪, ০০:০০

টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে ১৪ দেশের রাষ্ট্রদূতের শ্রদ্ধা
গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন ১৪টি দেশের রাষ্ট্রদূত। সোমবার (২৯ জানুয়ারি) বিকেল সোয়া ৪টার দিকে রাষ্ট্রদূতরা টুঙ্গিপাড়ায় পৌঁছে বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন । পরে বঙ্গবন্ধুসহ ১৫ আগস্টে সব শহীদের আত্মার শান্তি কামনায় বিশেষ দোয়া ও মোনাজাতে অংশ নেন তারা। এ সময় বঙ্গবন্ধু ভবনে পরিদর্শন বইতে নিজ নিজ দেশের রাষ্ট্রদূতরা স্বাক্ষর করেন। রাষ্ট্রদূতরা হলেন,  মঙ্গোলিয়ার রাষ্ট্রদূত গানবোল্ড ডাম্বাজাভ, উত্তর মেসিডোনিয়ার স্লোবোডান জুনব, পেরুর জাভিয়ের ম্যানুয়েল পাউলিনিচ ভেলার্দে, স্লোভাক প্রজাতন্ত্রের রবার্ট মেক্সিয়ান, স্লোভেনিয়ার মাতেজা ভদেব ঘোষ, উরুগুয়ের আলবার্ট এ গুয়ানি, ভেনেজুয়েলার ক্যাপায়া রদ্রিগেজ গঞ্জালেজ, বতসোয়ানার গিলবার্ড সাইমন ম্যাঙ্গলি, কম্বোডিয়ার কয়কুং, চেক প্রজাতন্ত্রের ড. ইলিছকা জিগোভা, গাম্বিয়ার মুস্তফা জাওয়ারা, হাঙ্গেরির ইস্টভান স্যাভো, জামাইকার জেসন কে. হল ও লাক্সেমবার্গের পেগী ফ্রান্টজেন। এ সময় গোপালগঞ্জের জেলা প্রশাসক মাহবুবুল আলম ও পুলিশ সুপার আলবেলি আফিফাসহ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
২৯ জানুয়ারি ২০২৪, ২২:৫৫
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়