• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০
logo
ফেব্রুয়ারিতে কমেছে মূল্যস্ফীতি
চলতি বছর সরকারের মূল্যস্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা ৬ শতাংশ। কোনোভাবেই গড় মূল্যস্ফীতি সাড়ে ৯ শতাংশের নিচে রাখা যাচ্ছে না। মূল্যস্ফীতির নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হচ্ছে না। জানুয়ারিতে মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৮৬ শতাংশ। তবে ফেব্রুয়ারিতে দেশের মূল্যস্ফীতি জানুয়ারি থেকে কিছুটা কমেছে। ফেব্রুয়ারিতে যা ছিল ৯ দশমিক ৬৭ শতাংশ। যদিও দ্বিতীয়ার্ধের মুদ্রানীতিতে মূল্যস্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা ৭ দশমিক ৫ শতাংশে রেখেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর হালনাগাদ তথ্য বলছে, ফেব্রুয়ারি মাসে দেশের মূল্যস্ফীতি ৯ দশমিক ৬৭ শতাংশ। মূল্যস্ফীতি ৯ দশমিক ৬৭ শতাংশের অর্থ হলো ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে কোনো পণ্যের মূল্য ১০০ টাকা হলে ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে তা ১০৯ টাকা ৬৭ পয়সায় কিনতে হয়েছে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় সূত্রে এ হালনাগাদ তথ্য জানা গেছে। ফেব্রুয়ারি মাসে দেশের খাদ্যের গড় মূল্যস্ফীতি ৯ দশমিক ৫৬ শতাংশ, যেখানে খাদ্য-বহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি ৯ দশমিক ৪২ শতাংশ। কিন্তু শহরের তুলনায় গ্রামের মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমেছে। গ্রামের মূল্যস্ফীতি ৯ দশমিক ৪৮ শতাংশ, আর শহরের মূল্যস্ফীতি ৯ দশমিক ৮৮ শতাংশ। ২০২২ সালের আগস্ট মাসের ৫ তারিখ দেশে তেলের দাম বাড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে মূল্যস্ফীতি রেকর্ড পর্যায়ে পৌঁছে গিয়েছিল। এখনও সেই উচ্চ মূল্যস্ফীতির প্রভাব রয়েছে অর্থনীতিতে। উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে বড় ধরনের অর্থ সংকটে রয়েছে দেশ। ফলে কর্মসংস্থানের সংকট দেখা দিয়েছে, উৎপাদনে দেখা দিয়েছে ঘাটতি। গত প্রায় দুই বছর ধরেই দেশে উচ্চ মূল্যস্ফীতির প্রভাব চলছে।
০৭ মার্চ ২০২৪, ০১:৫২

শিগগিরই মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে : প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‌‘শিগগিরই মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে বলে আশা করা যায়’। বুধবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় সংসদের অধিবেশনে বিরোধী দলীয় চিফ হুইপ মুজিবুল হক চুন্নুর এক প্রশ্নের লিখিত উত্তরে তিনি এ মন্তব্য করেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ গুরুত্বপূর্ণ অর্থনীতির দেশগুলোতে ২০২৪ সালে মূল্যস্ফীতি উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কমে আসবে বলে পূর্বাভাস রয়েছে। এ অবস্থায় বিশ্ববাজারে জ্বালানি, খাদ্যপণ্য ও সারের মূল্য কমে আসা, দেশে জ্বালানি তেলের মূল্য সমন্বয় এবং খাদ্য সরবরাহ পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার জন্য সরকারি উদ্যোগের প্রভাবে শিগগির মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে বলে আশা করা যায়। তিনি বলেন, সামষ্টিক অর্থনীতিতে নানান চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও বাংলাদেশ এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে একটি দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির দেশ হিসেবে অবস্থান বজায় রাখতে সক্ষম হয়েছে। তিনি আরও বলেন, ‘অর্থপাচার রোধে বর্তমানে বাংলাদেশে মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ বলবৎ রয়েছে। সর্বশেষ ২০১৫ সালের গত ২৬ নভেম্বর যা সংশোধিত হয়। এই আইনের বিধান অনুসারে বৈধ বা অবৈধ উপায়ে অর্জিত অর্থ বা সম্পত্তি নিয়ম বহির্ভূতভাবে বিদেশে পাচারকে মানিলন্ডারিং অপরাধ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। মানিলন্ডারিং অপরাধের ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ৪ (চার) বছর এবং সর্বোচ্চ ১২ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড হতে পারে। এর অতিরিক্ত অপরাধের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সম্পত্তি রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করা ও সংশ্লিষ্ট সম্পত্তির দ্বিগুণ মূল্যের সমপরিমাণ বা ১০ লাখ টাকা (এর মধ্যে যা অধিক) অর্থদণ্ডের বিধান রয়েছে।’ শেখ হাসিনা বলেন, ‘বিদেশে পাচার করা অর্থ দেশে ফিরিয়ে আনা সহজ করতে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে পারষ্পরিক আইনগত সহযোগিতা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে অপরাধ সম্পর্কিত বিষয়ে পারস্পরিক সহায়তা আইন, ২০১২ জারি করা হয়েছে। এই আইনের আওতায় অপরাধ সম্পর্কিত বিষয়ে পারস্পরিক সহায়তা দিতে কেন্দ্রীয় কর্তৃপক্ষ হিসেবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কাজ করছে। এ ছাড়া, এটর্নি জেনারেলের নেতৃত্বে বিদেশে পাচার করা সম্পদ বাংলাদেশে ফেরত আনার বিষয়ে গঠিত টাস্কফোর্স পাচার হওয়া অর্থ উদ্ধারে কাজ করে যাচ্ছে।’ তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ থেকে পাচার হওয়া অর্থ উদ্ধারের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় তথ্য, সাক্ষ্য- প্রমাণ ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় সহায়তা নিতে প্রাথমিকভাবে ১০ দেশের সঙ্গে পারস্পরিক আইনগত সহায়তা চুক্তি সইয়ের বিষয়ে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। পাচার করা অর্থ উদ্ধারের বিষয়ে একটি কৌশলপত্র প্রণয়ন করা হয়েছে, যা মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসী কাজে অর্থায়ন প্রতিরোধে গঠিত জাতীয় সমন্বয় কমিটি কর্তৃক অনুমোদনের পর ওই কৌশলপত্রের সুপারিশ বাস্তবায়নের জন্য সংশ্লিষ্ট সব মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও সংস্থায় পাঠানো হয়েছে। এ ছাড়া পাচার করা অর্থ উদ্ধারের বিষয়ে বিএফআইইউ কর্তৃক একটি গাইডলাইন্স প্রণয়ন করা হয়েছে, যা জাতীয় সমন্বয় কমিটি কর্তৃক অনুমোদিত হয়েছে।’
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২২:০৫

মূল্যস্ফীতি নিয়ে সমস্যায় আছি : গভর্নর
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার বলেছেন, বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে এখন আর নতুন ফান্ড বা তহবিল দেওয়া যাবে না। কারণ এই মুহূর্তে মূল্যস্ফীতি নিয়ে খুব সমস্যায় আছি। তাছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংক কাউকে টাকা দিলে মানি ক্রিয়েশন হয়। ফলে মূল্যস্ফীতি বাড়ে। বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে আয়োজিত মাইক্রো ফাইন্যান্স ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরো উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, আমরা ধীরে ধীরে ক্যাশলেস সোসাইটির দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। ২০২৬ সালের মধ্যে আমাদের ৭৫ শতাংশ লেনদেন ক্যাশলেস-ভিত্তিক হয়ে যাবে। তাই তথ্যের জন্য অনলাইন-ভিত্তিক ব্যবস্থায় যাওয়া খুবই জরুরি।  ক্ষুদ্র ঋণদাতা এক প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহের অনুরোধের ওপর ভিত্তি করে গভর্নর বলেন, এই মুহূর্তে ক্ষুদ্র ঋণদাতা প্রতিষ্ঠানকে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে আলাদা কোনো তহবিল দেওয়া সম্ভব নয়। কারণ আমরা এখন মূল্যস্ফীতি নিয়ে সমস্যায় আছি। বাংলাদেশ ব্যাংক কাউকে টাকা দিলে মার্কেটে মানি ক্রিয়েশন হয়। এর ফলে মূল্যস্ফীতি বাড়ার আশঙ্কা তৈরি হয়। কোন সিস্টেমকে ডিজিটাল করলেই, তার কাজ শেষ হয়ে যায় না। সিস্টেমকে মেইনটেন্যান্স করাটা প্রধান সমস্যা বলে উল্লেখ করেন গভর্নর। এসময় ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের ঋণ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর কর্মকর্তাদের প্রতি সার্বজনীন পেনশনে যুক্ত হওয়ার আহ্বান জানান আব্দুর রব তালুকদার।
০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০১:৪৩

নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে প্রাধান্য
২০২৩-২৪ অর্থবছরের দ্বিতীয় ষান্মাসিক মুদ্রানীতি ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। নতুন মুদ্রানীতিতে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। বুধবার (১৭ জানুয়ারি) বিকেলে আনুষ্ঠানিকভাবে এই মুদ্রানীতি ঘোষণা করেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার। মুদ্রানীতি ঘোষণার পর গভর্নর বলেন, মূল্যস্ফীতী ৬ শতাংশে নেমে না আসা পর্যন্ত সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি অব্যাহত থাকবে। এবারের মুদ্রানীতিতে ৪টি বিষয় গুরুত্ব দিয়ে মনিটরিং পলিসি করা হয়েছে। সরকারের নির্বাচনী ইশতেহারের সঙ্গে এই মুদ্রানীতি সামঞ্জস্যপূর্ণ।  এ ছাড়া মূল্যস্ফীতী নিয়ন্ত্রণ করতে গিয়ে প্রবৃদ্ধি ১ শতাংশ কমলেও অসুবিধা নেই বলে মন্তব্য করেন আব্দুর রউফ তালুকদার। এসময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নরবৃন্দ, বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) প্রধান কর্মকর্তা, চিফ ইকোনোমিস্ট, গবেষণা বিভাগের নির্বাহী পরিচালক, বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও সহকারী মুখপাত্ররা।
১৭ জানুয়ারি ২০২৪, ১৯:০৬

মূল্যস্ফীতি কমেছে, সামনে আরও কমার ইঙ্গিত 
বিদায়ী বছরের ডিসেম্বরে সার্বিক মূল্যস্ফীতি আগের মাসের (নভেম্বর) তুলনায় কমে  ৯.৪১ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। যা গত আট মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। সামনের দিনগুলোতে এই মূল্যস্ফীতি আরও কমার ইঙ্গিতও পাওয়া গেছে। রোববার (১৪ জানুয়ারি) বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিসি) হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। প্রতিবেদনে বিবিএস জানায়, ডিসেম্বরে গ্রাম-শহর নির্বিশেষে খাদ্য মূল্যস্ফীতি কমে ১০ শতাংশের নিচে নেমেছে, তবে খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতি কিছুটা বেড়েছে। ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে সার্বিক খাদ্য মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৯.৫৮ শতাংশ। নভেম্বরে এই মূল্যস্ফীতি ছিল ১০.৭৬ শতাংশ। গত অক্টোবরে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ছিল ১২.৫৬ শতাংশ, যা গত প্রায় ১২ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। বিবিএসের সচিব শাহনাজ আরেফিন বলেন, ক্রমান্বয়ে মূল্যস্ফীতি আরও কমে আসবে। জানুয়ারি মাসে আরও কমবে, কারণ এ মাসে আমন ধান তোলা হচ্ছে। বিবিএসের তথ্যানুযায়ী, গত অক্টোবর ও নভেম্বরে দেশে সার্বিক মূল্যস্ফীতি ছিল যথাক্রমে ৯.৯৩ ও ৯.৪৯ শতাংশ। সে হিসেবে ডিসেম্বরে সার্বিক মূল্যস্ফীতি সামান্য কমেছে। তবে এখনো তা সাড়ে ৯ শতাংশের কাছাকাছিই রয়েছে। ডিসেম্বরে গ্রামে সার্বিক মূল্যস্ফীতি ৯.৪৮ শতাংশ, আর শহরে এটি ৯.১৫ শতাংশ হয়েছে। মূল্যস্ফীতি হলো এক ধরনের করের মতো, যা ধনী-গরিব নির্বিশেষে সবার ওপর চাপ বাড়ায়। খাদ্য মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমে যাওয়ার অর্থ গরিব ও মধ্যবিত্তের সংসার চালাতে ভোগান্তি সামান্য কমেছে। তবে বাজারে শীতের শাক-সবজিসহ চাল, আটা, চিনি, ডাল, পেঁয়াজ, সয়াবিন তেল এবং আলুসহ বেশ কিছু নিত্যপণ্যের দাম এখনো বাড়তি। পুরো বিষয়টি একটি উদাহরণ দিয়ে বোঝানো যেতে পারে। যেমন— আপনি ২০২২ সালের ডিসেম্বরে ১০০ টাকায় যত জিনিসপত্র কিনেছেন, ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে ওই টাকা দিয়ে সেই জিনিসপত্র পাবেন না। জিনিসপত্রের দাম বেড়ে যাওয়ায় আপনাকে ১০৯ টাকা ৪১ পয়সা খরচ করতে হবে। এই ৯ টাকা ৪১ পয়সা হলো মূল্যস্ফীতি। গত ডিসেম্বরে মূল্যস্ফীতির হার ছিল এটাই। বিবিএসের হিসাবে সবশেষ ডিসেম্বরে শহর-গ্রাম নির্বিশেষে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ১০ শতাংশের নিচে নেমেছে। গত মাসে গ্রামে খাদ্য মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৯.৬৬ শতাংশ। তার বিপরীতে শহরে খাদ্য মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৯.৪৬ শতাংশ। অর্থাৎ শহরের তুলনায় গ্রামে খাদ্য মূল্যস্ফীতি বেশি। অন্যদিকে, গত মাসে দেশে সার্বিক খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতি কিছুটা বেড়েছে। ডিসেম্বরে শহর-গ্রাম নির্বিশেষে খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৮.৫২ শতাংশ; যা নভেম্বরে ছিল ৮.১৬ শতাংশ।  বিবিএসের তথ্যানুযায়ী, ডিসেম্বরে শহর ও গ্রামে খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতি প্রায় সমান ছিল। গত মাসে খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতি গ্রামে ৮.৪১ শতাংশ ও শহরে ৮.৩৯ শতাংশ হয়েছে।  
১৪ জানুয়ারি ২০২৪, ১৮:৫৪
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়