• ঢাকা শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১
logo
নৌবাহিনীতে ফিরে গেলেন র‍্যাবের মুখপাত্র আল মঈন
র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‌্যাব) মুখপাত্র থেকে নিজ বাহিনীতে বদলি করা হয়েছে কমান্ডার খন্দকার আল মঈনকে। এর ফলে তিনি নৌবাহিনীতে যোগ দেবেন। বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) বিকেলে এই তথ্য গণমাধ্যমকে জানান র‍্যাব ফোর্সেসের আইন ও গণমাধ্যম শাখার সহকারী পরিচালক সিনিয়র এএসপি আ ন ম ইমরান খান। তিনি জানান, র‍্যাব ফোর্সেসের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈনকে নিজ বাহিনীতে বদলি করা হয়েছে। ১৮ এপ্রিল বদলিসূত্রে নিজ বাহিনীতে যোগ দিতে চট্টগ্রামে গমন করেছেন তিনি। আ ন ম ইমরান খান আরও জানান, র‍্যাব ফোর্সেসের আইন ও গণমাধ্যম শাখায় দায়িত্বপালনের সময় গণমাধ্যম কর্মীদের সহযোগিতা পাওয়ায় সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানিয়েছেন। খন্দকার আল মঈন বাংলাদেশ নৌবাহিনীর একজন কমান্ডার। বাংলাদেশ নৌবাহিনীর ৪৫তম ব্যাচে কমিশন লাভ করেন। তাকে ২০২১ সালের মার্চে র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‍্যাব) আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালকের দায়িত্ব দেওয়া হয়। র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখায় প্রায় তিন বছর কাজ করেছেন তিনি। 
১৮ এপ্রিল ২০২৪, ২১:৪৬

জাতিসংঘের দাপ্তরিক ভাষা বাংলা করার প্রসঙ্গে যা জানালেন মুখপাত্র
জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক বলেছেন, মাতৃভাষা দিবস খুবই গুরুত্বপূর্ণ দিন। ভাষা এবং সংস্কৃতির বৈচিত্র্য ঘিরে আমাদের বহুমুখী কর্মকাণ্ড পরিচালিত হচ্ছে। তবে জাতিসংঘের ছয়টি দাপ্তরিক ভাষার সাথে সপ্তম ভাষা হিসেবে বাংলাকে যোগ করার ব্যাপারটি একান্তভাবেই সাধারণ অধিবেশনের সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করছে। সোমবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে জাতিসংঘের নিয়মিত ব্রিফিংকালে ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’, বাংলা ভাষার গুরুত্ব এবং বাংলাকে জাতিসংঘের দাপ্তরিক ভাষায় পরিণত করার একটি পুরনো অনুরোধের বিষয়ে মুখপাত্রকে প্রশ্ন করেন একজন বাংলাদেশি সাংবাদিক। তার প্রশ্নের জবাবে স্টিফেন ডুজারিক এসব কথা বলেন। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের মূল অনুপ্রেরণা হিসেবে জাতিসংঘের সদর দফতর প্রাঙ্গণে শহীদ মিনার নির্মাণের কোনও সম্ভাবনা আছে কি?- এ প্রশ্নের জবাবে স্টিফেন ডুজারিক বলেন, শহীদ মিনার বা স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণের জন্য জাতিসংঘে সদস্য রাষ্ট্রের স্থায়ী মিশন থেকে একটি প্রক্রিয়া শুরু করতে হয়। অর্থাৎ, এ ব্যাপারে বাংলাদেশ মিশনকে প্রস্তাব উপস্থাপন করতে হবে। প্রসঙ্গত, বেশ আগেই জাতিসংঘে বাংলাদেশের তৎকালীন স্থায়ী প্রতিনিধি ড. এ কে এ মোমেন মিশনের মাধ্যমে প্রস্তাব উপস্থাপন করেছিলেন। সেসময় আর্থিক অজুহাতে রেজ্যুলেশনটি পাস না হওয়ার কথা জানানো হয়েছিল।  মিয়ানমারে চলমান সংঘর্ষ এবং ভারত-বাংলাদেশের নিরাপত্তা ঝুঁকি নিয়ে প্রশ্নের জবাবে জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্র বলেন, মিয়ানমারের পরিস্থিতি নিয়ে আমরা বিচলিত এবং উদ্বিগ্ন। সম্প্রতি মিয়ানমার সামরিক জান্তার লেলিয়ে দেওয়া বিমান বাহিনী কর্তৃক স্কুলে হামলার ঘটনাটি সত্যি দুঃখজনক। জাতিসংঘের মানবিক সহায়তামূলক কার্যক্রমকেও আমরা সীমিত করা হয়েছে। তবে পরিস্থিতির শান্তিপূর্ণ অবসানের লক্ষ্যে আমার সর্বত্র আলাপ-আলোচনা চালাচ্ছি।
২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১১:৩৬

বইমেলায় আসছে র‌্যাব মুখপাত্র খন্দকার আল মঈনের দুই বই
র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন তার পেশাগত জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে লিখেছেন সচেতনতামূলক দুটি বই।  ‌‘মাদকের সাতসতেরো’ ও ‘কিশোর গ্যাং’ নামের এই বই দুটি আসছে অমর একুশে বইমেলায়। আগামী ১৬ ফেব্রুয়ারি থেকে বই দুটি মেলায় পাওয়া যাবে কবি প্রকাশনীর ৬৩ ও ৬৪ নম্বর স্টলে। ‘মাদকের সাতসতেরো’ বইটি সম্পর্কে জানা গেছে,  র‌্যাবের মুখপাত্র হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে মাদক সেবনকারী ও মাদককারবারিদের সম্পর্কে প্রাপ্ত তথ্য যাচাই বাছাই ও বিশ্লেষণের মাধ্যমে তার যে অভিজ্ঞতার সঞ্চার হয়েছে তারই প্রতিফলন ঘটিয়েছেন তার লেখায়। বইটিতে তিনি মাদক সেবনের ভরাবহ ক্ষতিকর প্রভাব এবং মাদক কারবারিদের ভরানক ও অন্ধকার রূপের কথা তুলে ধরেছেন। দিয়েছেন সমাজ থেকে মাদককে সমূলে উৎপাটিত করবার রূপরেখা। ‘কিশোর গ্যাং’ বইটি সম্পর্কে জানা গেছে, খন্দকার মঈন তার দায়িত্ব পালনের সময় একজন কিশোর কীভাবে অপরাধের দিকে ঝুঁকে পড়ে তা তিনি খুব কাছে থেকে দেখেছেন। নিজের পেশাগত অভিজ্ঞতা ও তন্নিষ্ঠ পাঠের ফসল কিশোর গ্যাং বইটি। তিনি র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে বিভিন্ন কিশোর গ্যাংয়ের উত্থান সংশ্লিষ্ট নানা বিষয় প্রত্যক্ষভাবে পর্যবেক্ষণ ও গবেষণালব্ধ বাস্তব অজ্ঞিতারই প্রতিফলন ঘটিয়েছেন তার এই লেখায়।  কমান্ডার মঈনের কলমে পাঠক দেখতে পারবেন- কিশোর গ্যাং, সমাজ ও রাষ্ট্রের জন্য কী সংকট তৈরি করেছে। তবে শুধু সমস্যার বয়ানেই সীমাবদ্ধ থাকেননি লেখক। এই অহেতুকী যন্ত্রণা থেকে উত্তরণের জন্য আমাদের করণীয় কী, তাও আলোচিত হয়েছে ‘কিশোর গ্যাং: কীভাবে এলো, কীভাবে রুখবো’ গ্রন্থে।
১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৩:২৮

রওশনপন্থীদের মুখপাত্র হলেন সুনীল শুভ
সাবেক প্রেসিডিয়াম সদস্য সুনীল শুভ রায়কে জাতীয় পার্টির (জাপা) মুখপাত্র ঘোষণা করেছে রওশন এরশাদ। সোমবার (২৯ জানুয়ারি) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, রওশন এরশাদের অনুমোদনক্রমে পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য সুনীল শুভ রায়কে অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে দলের মুখপাত্র করা হয়েছে। পার্টির প্রেস ও মিডিয়ার সব দায়িত্ব তার ওপর দেওয়া হয়েছে। এর আগে, রোববার (২৮ জানুয়ারি) বর্তমান চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে অব্যাহতি দিয়ে নিজেকে দলের চেয়ারম্যান ঘোষণা করেন রওশন এরশাদ। একই সঙ্গে দলটির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নুকে অব্যাহতি দিয়ে প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী মামুনুর রশীদকে দলের মহাসচিব হিসেবে দায়িত্ব দেন তিনি।  রওশনের এই সিদ্ধান্ত নিয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, দলের গঠনতন্ত্রে দলের প্রধান পৃষ্ঠপোষক রওশন এরশাদকে এমন কোনো ক্ষমতা দেওয়া হয়নি। তাই রওশনের ঘোষণার কোনো ভিত্তি নেই। বিষয়টি আমলে নিচ্ছে না জাতীয় পার্টি। জি এম কাদেরের নেতৃত্বে যে দল আছে সেটিই জাতীয় পার্টি। যদিও রওশন অংশের নেতা কাজী মামুনুর রশীদ বলেন, বেগম রওশন এরশাদ দলের গঠনতন্ত্রের ২০-এর ১ ধারা অনুযায়ীই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। আর গঠনতন্ত্র মেনেই তাদেরকে (জি এম কাদের ও মুজিবুল হক চুন্নু) অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। উল্লেখ্য, ১৯৮৬ সালের ১ জানুয়ারি রাজনৈতিক দল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে জাতীয় পার্টি। দলটির প্রতিষ্ঠাতা সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ ২০১৯ সালের ১৪ জুলাই মারা যান।
২৯ জানুয়ারি ২০২৪, ১৩:২০
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়