• ঢাকা শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১
logo
মান্না ভাইয়ের শূন্যতা পূরণ হওয়ার নয় : স্বাগতা
ঈদে মুক্তির তালিকায় আছে ডজন খানেক চলচ্চিত্র। সেই তালিকায় আছে শরিফুল রাজ ও শবনম বুবলী অভিনীত ‘দেয়ালের দেশ’ ছবিটি। এই সিনেমার মধ্য দিয়ে দীর্ঘদিন পর সিনেমায় ফিরেছেন জিনাত শানু স্বাগতা। সম্প্রতি সিনেমাটিতে কাজের অভিজ্ঞতা জানাতে গিয়ে তিনি প্রয়াত নায়ক মান্নাকে স্মরণ করেন এবং স্মৃতিচারণা করেন।  এ সময় তিনি বলেন, মান্না ভাই অসাধারণ মানুষ ছিলেন। তার মতো একজন মানুষ চলচ্চিত্রশিল্প থেকে চলে গেছেন, এটা অনেক বড় লস। তিনি চলে যাওয়ার পর আমরা অনেক বছর সিনেমা হলে গিয়ে ছবি দেখার সুযোগ পাইনি। মান্না ভাইয়ের শূন্যতা পূরণ হওয়ার নয়। তিনি লিজেন্ড। শাকিব খান মান্না ভাইয়ের জায়গা ধরেছেন, এটা আমি স্বীকার করছি না। কারণ, শাকিব খান মান্না ভাই বেঁচে থাকতেও শাকিব খানই ছিলেন। আমি বলব, মান্না ভাই চলে যাওয়ায় শাকিব খানের ওপর চাপ পড়ে গেছে বেশি। ইন্ডাস্ট্রিতেও চাপ পড়ে গেছে। শুধু একজন নায়ক থাকলে দর্শকের জন্য বিপদ, ইন্ডাস্ট্রির জন্যও বিপদ। শরীফুল রাজের সঙ্গে শাকিব খানের তুলনা করতে গিয়ে অভিনেত্রী বলেন, এবারের ঈদে দারুণ ব্যাপার হলো শরীফুল রাজের তিনটি চলচ্চিত্র মুক্তি পাচ্ছে, শাকিব খানের একটি। তাই বলতে চাই, হয়তো আমরা এমন একজন নায়ক পেয়ে গেলাম, যার চলচ্চিত্র দেখতে গিয়ে উপচে পড়বে হল। শরীফুল রাজের তিনটি সিনেমা আসছে, হয়তো শাকিব খানের ওপর চাপ কমছে। মিশুক মনি পরিচালিত ‘দেয়ালের দেশ’ সিনেমায় রাজ-বুবলী ছাড়াও সিনেমায় আরও অভিনয় করেছেন আজিজুল হাকিম, শাহাদাত হোসেন, সমাপ্তি মাশুকসহ  অনেকে।  
০৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:২০

ঈদের ‘ওমর’ সিনেমায় হুমায়ূন আহমেদ ও মান্না
ঈদ আসলেই সিনেমা মুক্তি দেওয়ার হিড়িক দেখা যায়। ঈদের ছুটিতে দেশের প্রেক্ষাগৃহে তুলনামূলক দর্শকের আনাগোনা বেড়ে যায় বছরের অন্য সময় থেকে। যে কারণে আগের তুলনায় প্রেক্ষাগৃহ এখন কম থাকলেও ঈদকে কেন্দ্র করে অনেক বন্ধ হল চালু হয়। যার ফলে নির্মাতা, প্রযোজকরা ঈদকেই সিনেমা মুক্তির অন্যতম সময় বলে মনে করেন। এবার ঈদেও রেকর্ড পরিমাণ সিনেমা মুক্তির তালিকায় আছে। এখন পর্যন্ত প্রায় ১৩টি সিনেমা ঈদে মুক্তির প্রস্তুটি নিচ্ছে। তবে এরই মধ্যে ৬-৭টি সিনেমা নিয়েই আলোচনা চলছে দর্শক মহলে। এবারের ঈদে মুক্তির তালিকায় আছে শরিফুল রাজের ‘ওমর’ সিনেমা। সিনেমাটিতে জাদরেল অভিনেতাদের ছড়াছড়ি। তাদের সঙ্গে যুক্ত হলো প্রয়াত ঢালিউড সুপারস্টার মান্না ও জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের নাম। নড়েচড়ে উঠলেও এটাই সত্যি। কেননা ‘ওমর’ সিনেমার সদ্যপ্রকাশিত পোস্টারে জানানো হয়েছে ছবিটি উৎসর্গ করা হয়েছে কথাসাহিত্যিক ও নির্মাতা হুমায়ূন আহমেদ এবং চিত্রনায়ক ও প্রযোজক আসলাম তালুকদার মান্নাকে। ‘ওমর’-এর পোস্টারটি আলাদাভাবে নজরে পড়ার মতো। কেননা একই সঙ্গে ৭ অভিনেতা অর্থাৎ শরিফুল রাজ, নাসির উদ্দিন খান, শহীদুজ্জামান সেলিম, ফজলুর রহমান বাবু, এরফান মৃধা শিবলু, আবু হুরায়রা তানভীর ও নাফিস আহমেদকে দেখলে কিছুক্ষণ তাকিয়ে থাকা অস্বাভাবিক না।  ছবিটি মান্না ও হুমায়ূন আহমেদকে উৎসর্গের কারণ হিসেবে নির্মাতা রাজ মোস্তফা কামাল রাজ বলেন, এই দুজন মানুষকে ছবিটি উৎসর্গ করার মূল কারণ, তাদের প্রতি আমার শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা নিবেদন করা। হুমায়ূন আহমেদ আমার সবচেয়ে প্রিয় লেখক। ওনার লেখা এবং নির্মাণ আমাকে অনেক ইন্সপায়ার করেছে। আর নায়ক মান্না আমার অনেক প্রিয়, এমনকি আমার সিনেমার নায়ক শরিফুল রাজেরও প্রিয়। কেন এতো প্রিয়, জানতে হলে সিনেমা হলে গিয়ে দেখতে হবে। ‘ওমরে’র প্রযোজক খোরশেদ আলম। এটি নির্মাণ করা হবে মাস্টার কমিউনিকেশনস-এর ব্যানারে। এতে রাজের নায়িকা দর্শনা। ছবিটির চিত্রনাট্য লিখেছেন সিদ্দিক আহমেদ। ছবিটির সংগীত পরিচালনা করবেন নাভেদ পারভেজ ও স্যাভি।
৩১ মার্চ ২০২৪, ২৩:৪৩

নতুন সিরিজ দিয়ে পর্দায় ফিরলেন নায়ক মান্না
ঢাকাই সিনেমার গণমানুষের নায়ক মান্না। দুই যুগেরও বেশি সময় বাংলা চলচ্চিত্রে দাপিয়ে বেড়িয়েছেন তিনি। ক্যারিয়ারে একের পর এক হিট সিনেমা উপর দিয়েছেন মান্না; যা আজও দাগ কেটে আছে সিনেমাপ্রেমীদের মনে। কিন্তু জনপ্রিয়তার তুঙ্গে থাকা অবস্থায় মান্না ২০০৮ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি মাত্র ৪৪ বছর বয়সে পাড়ি জমান না ফেরার দেশে। তবে সম্প্রতি জীবিতরূপে পর্দায় ফিরলেন অ্যাকশন হিরোর বেশে! মুক্তি প্রতীক্ষিত সায়েন্স ফিকশন সিরিজ ‘ব্ল্যাকস্টোন’-এ দেখা যাবে জীবন্ত মান্নাকে! এটি নির্মাণ করেছেন তরুণ নির্মাতা শাহরিয়ার গালিব। সম্প্রতি প্রকাশ্যে এসেছে সিরিজটির ট্রেলার, যা প্রশংসা কুড়িয়ে নিয়েছে নেটিজেনদের। মন্তব্যঘরে একজন লিখেছেন, পুরোই হলিউড ভাইবস। গর্বের সহিত বলব- আমরাও পারি।’ প্রকাশিত ১ মিনিট ৬ সেকেন্ডের ট্রেলারে দেখা যায়, একটি পাথরখণ্ডের স্পর্শে বদলে যায় সিরিজটির প্রধান চরিত্রের জীবন। রয়েছে ধুন্ধুমার অ্যাকশনের আভাসও। আর শেষ দৃশ্যে দেখা মেলে প্রয়াত অভিনেতা মান্নার। নির্মাতা শাহরিয়ার গালিব বলেন, এই সিরিজ নির্মাণে অনুপ্রাণিত হয়েছি জেমস ক্যামেরন ও ক্রিস্টোফার নোলানের কাছ থেকে। এখানে আমরা নায়ক মান্নাকে ট্রিবিউট করেছি। কারণ স্টার ওয়ার্স কিংবা অন্যান্য হলিউড মুভিতে দেখবেন প্রয়াত অভিনেতাদের কম্পিউটা কিংবা এআই প্রযুক্তির সাহায্যে আবারও অভিনয়ে ফেরানো হচ্ছে। এই জিনিসটি কিন্তু আমাদের এখানে অথবা বলিউডে তেমন প্রচলিত না। তাই ভাবলাম একবার চেষ্টা করে দেখি! অবশেষে কাজটি করলাম এবং ভালো সাড়া পাচ্ছি। নির্মাতা জানান, সিরিজটি নিয়ে প্রয়াত চিত্রনায়ক মান্নার পরিবারের অনুমতি নেওয়ার জন্য বেশ কয়েকবার চেষ্টা করেছেন। কিন্তু এখনও যোগাযোগ করতে পারেননি। তবে তিনি মান্নার পরিবারের অনুমতি নেওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। ‘ব্ল্যাকস্টোন’র গল্প প্রসঙ্গে শাহরিয়ার গালিব জানান, মহাকাশ থেকে একটা পাওয়ারফুল পাথর এসে পৃথিবীতে পড়ে। যেখানে পড়ে, সেখানে দৈবভাবে সিরিজটির প্রধান চরিত্রটিও থাকে। সে পাথরটি দেখতে পায় এবং ছুঁয়ে ফেলে। যে কারণে ওই পাথর থেকে একটা শক্তি তার ওপর ভর করে। সে এক ধরনের ম্যাজিক্যাল পাওয়ার পায়। এতে তার দৈনন্দিন জীবনে ব্যাঘাত ঘটে। সে আর আগের মতো স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারে না। ছড়াতে থাকে গল্পের ডালপালা। এগিয়ে যায় কাহিনি। ব্ল্যাকবক্স স্টুডিওর ব্যানারে নির্মিত এই সিরিজে অভিনয় করেছেন চট্টগ্রামের স্থানীয় অভিনয়শিল্পীরা। আছেন রাফি, রাজিব, শাহরিয়ার কবির প্রমুখ। প্রযোজনা করেছেন রবিউল করিম। নির্মাতা জানান, তিন ভাগে বিভক্ত করা সিরিজটির প্রথম অংশ আসবে আগামী ১ এপ্রিল। এরপর ১ মে উন্মুক্ত হবে দ্বিতীয় সিজন আর তৃতীয় সিজনের তারিখ এখনও চূড়ান্ত হয়নি।
২৮ মার্চ ২০২৪, ১৫:০২

লড়াই চলবে, জনগণ বিজয়ী হবেই : মান্না
এই সরকারের বিরুদ্ধে আমাদের লড়াই চলবে। আর এই লড়াইয়ে জনগণ বিজয়ী হবেই বলে জানিয়েছেন নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না। সোমবার (১৮ নভেম্বর) সকালে প্রেস ক্লাবে গণতন্ত্র মঞ্চের অবস্থান কর্মসূচিতে তিনি এ কথা বলেন। মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, আওয়ামী লীগ সবক্ষেত্রে দুর্নীতি করছে। জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে। এই সিন্ডিকেটে কারা কারা আছে, সরকার চাইলে আমরা নাম দেবো। বিএনপির কারা কারা আছে যদি পারেন তাহলে আপনারা (সরকার) নাম দেন। এ সময় দেশের অতিদরিদ্র মানুষকে প্রতি মাসে অন্তত এক হাজার টাকা করে দেওয়ার দাবিও জানান নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির প্রতিবাদে এই অবস্থান কর্মসূচিতে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, বাজারে নৈরাজ্য চলছে। সরকার নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না। কারণ সিন্ডিকেটকারীরা সরকারের ভিতরে আছে এবং তারা সংসদ দখল করে নিয়েছে। কর্মসূচিতে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, ভাসানী অনুসারী পরিষদের শেখ রফিকুল ইসলাম বাবুল, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের হাসনাত কাইয়ুম, জেএসডির শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, নাগরিক ঐক্যের শহীদুল্লাহ কায়সারসহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।  
১৮ মার্চ ২০২৪, ১৯:২৪

পণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়েছে সরকার : মান্না
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য, বিদ্যুৎসহ সব পণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়েছে সরকার ও তার মন্ত্রীরা।  রোববার (১০ মার্চ) জাতীয় প্রেস ক্লাবে বাংলাদেশ প্রবাসী অধিকার পরিষদ আয়োজিত ‘দেশের অর্থনৈতিক বিপর্যয়, প্রবাসীদের ভাবনা, সংকট ও সুরক্ষা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ক্ষমতায় যারা আছে, তারা সাধারণ মানুষকে ভালোবাসে না। এখানে যারা অন্ধ তারাই সবচেয়ে বেশি চোখে দেখে। বলে খেজুর খাওয়ার দরকার নেই বরই খাও, তার তো রাখাল হওয়ারও যোগ্যতা নেই, সে মন্ত্রী হয়ে বসে আছে। সরকারের সমালোচনা করে মান্না আরও বলেন, দ্রব্যমূল্য নিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, যারা মজুত করে তাদের গণপিটুনি দাও। কিন্তু যারা দামের প্রতিবাদ করেছে তাদেরই গণপিটুনি দিয়েছে। জেলখানায় মানুষ মারা যাচ্ছে, সরকার বলছে-জন্মালে তো মরবেই। বাজারের আগুন লেগেছে, সরকার কিছুই করতে পারবে না। ৭-৮টা কোম্পানি ইমপোর্ট না করলে বাজার খালি। আলোচনা সভায় সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ও বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা আ ন ম এহসানুল হক মিলন বলেন, চিটাগাং পোর্টে শনিবার (৮ মার্চ) সর্বনিম্ন জাহাজ এসেছে। তার মানে আমদানি কমছে। আমদানি কমেছে মানে বৈদেশিক মুদ্রা নেই। যদিও কেউ কেউ বলছে- রিজার্ভ আগের চেয়ে কিছুটা বেড়েছে। যদিও আমরা সঠিক কোনও তথ্য পাচ্ছি না। সরকারের গরম গরম কথা বলা ছাড়া আর কিছু বলার সক্ষমতা নেই মন্তব্য করে গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেন, বাংলাদেশের শ্রমিকদের মতো এত সস্তা শ্রমিক পৃথিবীর কোথাও পাওয়া যায় না। বিদেশে গিয়েও তারা হয়রানি, নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন। আমরা যদি বলতে পারতাম- আমাদের একজন শ্রমিক ক্ষতিগ্রস্ত হলে আমরা আর শ্রমিক পাঠাবো না। তাহলে আমাদের শ্রমিকদের অধিকার সুরক্ষিত হতো।
১০ মার্চ ২০২৪, ১৭:৩৪

‘পুলিশ চুপ থাকলে আ.লীগ ঘর থেকেও বের হতে পারবে না’
পুলিশ চুপ থাকলে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা ঘর থেকেও বের হতে পারবে না বলে মন্তব্য করেছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। শুক্রবার (৮ মার্চ) জাতীয় প্রেস ক্লাবে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, বিদ্যুৎ ও গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে এক সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন। মাহমুদুর রহমান বলেন, শুধু ঢাকা মহানগর পুলিশ চুপচাপ এবং নিরপেক্ষ থাকলে আওয়ামী লীগ ঘর থেকেও বের হতে পারবে না। কোনো সভাও করতে পারবে না। বিরোধীদলীয় নেতাদের চোখ রাঙিয়ে কথা পর্যন্ত বলতে পারবে না।  তিনি বলেন, সাত জানুয়ারির তথাকথিত নির্বাচন করতে গিয়ে আওয়ামী লীগ নিজের দলকে ভেঙে তিন ভাগে ভাগ করেছে। এক দলের মধ্যে তিনটি মার্কা। এটি নিয়ে তারা নিজদের মধ্যে খুনাখুনি পর্যন্ত করেছে।  শেখ হাসিনার উদ্দেশে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি বলেন, দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে কোনো ভোট হয়নি। কিন্তু আপনি বক্তৃতা করে বেড়ান ’৭৫-এর পর এরকম ভোট আর হয়নি। প্রধানমন্ত্রী এ রকম মিথ্যা কথা বললে তো পুরো আওয়ামী লীগের লোকরাও মিথ্যা বলতে বাধ্য হয়। মান্না বলেন, এ সরকারের প্রতি রাজনৈতিকভাবে, অর্থনৈতিকভাবে কারও কোনো বিশ্বাস এবং ভরসা নেই। বেইলি রোডের অগ্নিকাণ্ডে হতাহাতের বিষয়ে তিনি বলেন, কেউ আগুনে পুড়ে মারা যায়নি। কারণ, লাশগুলোর শরীর পোড়া ছিল না। আগুনের ধোয়ায় বেশি মানুষ মারা গেছে। রেস্টুরেন্টের নিচতলায় সব অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র এক জায়গায় স্তূপ করে রাখা হয়েছে। প্রতিবাদ সভায় বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান লায়ন মো. ফারুক রহমান, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আব্দুস সালাম, গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান শামসুদ্দিন পারভেজসহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।
০৮ মার্চ ২০২৪, ১৯:২১

আজ মান্না নেই বলে ইন্ডাস্ট্রি বন্ধ হয়ে গেছে : মিশা সওদাগর
জগতে কিছু মানুষ থাকেন যাদের কোনো মৃত্যু হয় না। বেঁচে থাকেন তাদের কর্ম দিয়ে। চিরকাল অমর হয়েই থাকেন মানুষের মনের মণিকোঠায়। তেমনই একজন অভিনেতা ছিলেন নায়ক মান্না। তিনি ছিলেন খেটেখাওয়া মানুষের নায়ক। অভিনয়ের মধ্য দিয়ে কথা বলতেন সাধারণ জনগণের। শনিবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) তার ১৬তম মৃত্যুবার্ষিকী। আরটিভির পক্ষ থেকে এই নায়কের প্রতি শ্রদ্ধা। নতুন মুখের সন্ধানে প্রতিযোগিতার মধ্যে দিয়ে সিনেমার জগতে যাত্রা শুরু হয়েছিল প্রয়াত চিত্রনায়ক মান্নার। ক্যারিয়ারের শুরুতে একক নায়ক হওয়ার সৌভাগ্য তার হয়নি। এ জন্য অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয়েছিল। কাশেমমালার প্রেম সিনেমাটি হিট হওয়ার পর মান্নার জীবনের গল্প বদলে যায়। তারপর মান্না হয়ে উঠেছিলেন ঢাকাই সিনেমার যুবরাজ।  এদিকে নতুন মুখের সন্ধানে প্রতিযোগিতার দিয়ে বড় পর্দায় পা রাখেন খল অভিনেতা মিশা সওদাগর। নায়ক মান্নার সঙ্গে জুটি বেঁধে কাজ করেছেন অনেক ছবিতে। এই নায়কের প্রয়াণ দিবসে আরটিভির সঙ্গে কথা হয় মিশা সওদাগরের।  মিশা বলেন, আমার দৃষ্টিতে মান্না মহানায়ক। আর মহানায়ক বলার কারণ এই যে আমাদের চলচ্চিত্রের অনেকের পক্ষে অনেক কিছু করাই সম্ভব হয়নি, যা মান্নার পক্ষে করা সম্ভব হয়েছে। মুখের সন্ধান থেকে মানা আসার পর তিন দুই নাম্বার হিরো, দুই নাম্বার হিরো থেকে নিজেকে চলচ্চিত্রের অপরিহার্য নায়কে পরিণত করেছিল। ও যখন প্রথম প্রযোজনা সংস্থা থেকে ছবি নির্মাণ শুরু করেন প্রথম সিনেমাতেই পরিচালক কাজী হায়াতকে নেন। তাছাড়া একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ নিয়েছিল সেটি হলো মৌসুমী আর শাবনূরকে কেউ এক সিনেমায় নিতে পারেনি কখনো। কিন্তু সেটিই করে দেখিয়ে ছিলো নায়ক মান্না। ‘দুই বধূ এক স্বামী’ ছবিতে একসঙ্গে কাজ করেছেন মৌসুমী-শাবনূর।  নায়ক মান্নাকে বাংলা চলচ্চিত্রের গবেষক উল্লেখ করে এই খল অভিনেতা বলেন, মৌসুমী-শাবনূরকে এক করার ফলে দুই নায়কার দর্শকই সিনেমাটি দেখেছে। যার ফলে ছবিটি সুপার হিট হয়েছে। তাছাড়া বড় বড় নির্মাতা নিয়ে মান্না সব সময় কাজ করতেন। চলচ্চিত্র নিয়ে অনেক বেশি চর্চা করতেন তিনি। চলচ্চিত্র নিয়ে মান্না যেই কথাগুলো বলতো অনেক চিন্তাভাবনা করে বলত।  একটা সময় চলচ্চিত্রে পাইরেসি ও অশ্লীলতা অনেক বেড়ে গিয়েছিল। আর সেই সময় মান্না এককভাবে জীবন দিয়ে লড়ে গেছেন উল্লেখ করে মিশা বলেন, ছবি পাইরেসি বন্ধে মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে প্রতিনিয়ত যোগাযোগ করেছে। কোথাও পাইরেসি হচ্ছে এমন খবর শুনে দেয়াল টপকিয়ে জীবন বাজি রেখে সেখানে গিয়ে তা প্রতিহত করেছে। পরে পাইরেসির সঙ্গে জড়িতদের ধরে এনেছে, পুলিশ দিয়ে গ্রেপ্তার করিয়েছে। এ ছাড়া তিনি অশ্লীল ছবি বন্ধে শেষ পর্যন্ত যুদ্ধ করে গেছেন। বলতে গেলে এখন তার সেই যুদ্ধের ফল ভোগ করছে। এটা শতভাগ সত্য যে তিনি পাইরেসি ও অশ্লীলতা বন্ধে একেবারে শীর্ষে থেকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে। চলচ্চিত্রের যেকোন ক্রান্তিলগ্নে মান্না একা দাড়িয়ে গেছে।  আক্ষেপ নিয়েই এই দর্শকপ্রিয় অভিনেতা বলেন, আজ মান্না নেই তাই ইন্ডাস্ট্রি বন্ধ হয়ে গেছে। অনেকেই বলে ইন্ডাস্ট্রি কোমায় আছে কিন্তু আমি বলবো চলচ্চিত্র ইন্ডাস্ট্রি একদম শেষ হয়ে গিয়েছে। আজ মান্না থাকলে বাংলা চলচ্চিত্রের এমন হাল হতো না।  প্রসঙ্গত, জনপ্রিয়তার তুঙ্গে থাকা অবস্থায় ২০০৮ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি মাত্র ৪৪ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন ঢালিউডের এই মহাতারকা। মান্নার পরিবারের দাবি, ভুল চিকিৎসায় তার মৃত্যু হয়েছে। এই নিয়ে মামলা এখনো চলমান। মান্না অভিনীত চলচ্চিত্রগুলোর মধ্যে রয়েছে দাঙ্গা, লুটতরাজ, তেজি, আম্মাজান, আব্বাজান, বীর সৈনিক, শান্ত কেনো মাস্তান, বসিরা, খল নায়ক, রংবাজ বাদশা, সুলতান, ভাইয়া, টপ সম্রাট, চাঁদাবাজ, ঢাকাইয়া মাস্তান, মাস্তানের ওপর মাস্তান, বিগবস, মান্না ভাই, টপ টেরর, জনতার বাদশা, রাজপথের রাজা, এতিম রাজা, টোকাই রংবাজ, ভিলেন, নায়ক, সন্ত্রাসী মুন্না, জুম্মান কসাই, আমি জেল থেকে বলছি, কাবুলিওয়ালা ইত্যাদি। মান্না তিন শতাধিক চলচ্চিত্রে অভিনয় করার পাশাপাশি আমৃত্যু বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দেশের চলচ্চিত্রের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে গেছেন।
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৮:০৪

যে বিষয়ে ‘গ্যারান্টি’ দিলেন মান্না
প্রধানমন্ত্রী জিনিসের দাম কমাতে পারবেন না বলে গ্যারান্টি দিয়েছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। শুক্রবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে রাজধানীর পল্টন মোড়ে গণতন্ত্র মঞ্চ আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন। মান্না বলেন, সরকার বারবার বললেও নিত্যপণ্যের দাম কমাতে পারছে না। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন তিনি নিজে দায়িত্ব নিয়েছেন। কিন্তু গ্যারান্টি দিলাম, প্রধানমন্ত্রী জিনিসের দাম কমাতে পারবেন না। তিনি আরও বলেন, একটা ব্যাংক ‘দরবেশ বাবাকে’ ২২ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে। সব টাকা লুট করে বিদেশে পাঠিয়ে দিলে দেশ চলবে কী করে? সিন্ডিকেটের লাগাম না টেনে বরং ওদের থেকে টাকা নিয়ে সরকার নিজের দল চালায়। নাগরিক ঐক্যের সভাপতি বলেন, গ্রেপ্তার ও নির্যাতন করে আন্দোলন বন্ধ করতে পারবেন না। চলমান আন্দোলন অব্যাহত থাকবে। সমাবেশে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেন, ঋণখেলাপি নয়, এগুলো পাচার করা হচ্ছে। অভিবাসনের কথা বলে টাকা পাচারের পাঁয়তারা করে সরকার। এজন্যই অবৈধ হুন্ডি ব্যবসা রমরমা। তিনি আরও বলেন, নির্বাচনের আগে বিএনপির নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তার করা হয়েছেন। তারা ৩ মাসের আগে জামিন পাননি, কিন্তু শাহজাহান ওমর জামিন পান। রাজপথ মানুষের দখলে যাবে, সেদিন দেরি নেই।
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৯:২২

‘আ.লীগ সরকার লুটপাট করে দেশের অর্থনীতি ধ্বংস করেছে’
আওয়ামী লীগ সরকার গত ১৫ বছরে লুটপাট করে দেশের অর্থনীতি ধ্বংস করেছে বলে মন্তব্য করেছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। মঙ্গলবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর মৌচাক মোড়ে নাগরিক ঐক্যের উদ্যোগে গণতন্ত্রের পক্ষে গণস্বাক্ষর কর্মসূচিতে তিনি এ মন্তব্য করেন। মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার গত ১৫ বছরে লুটপাট করে দেশের অর্থনীতি ধ্বংস করেছে। ব্যাংক ব্যবস্থা ধ্বংস করেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকে ডলার নেই, ব্যাংকে টাকা নেই। আর সরকারের কাছেও টাকা নেই। তিনি বলেন, এই সরকার দ্রব্যমূল্য কমাতে পারবে না। কারণ, তারাই সিন্ডিকেট। আর সিন্ডিকেটই সরকার। তিনি আরও বলেন, স্বৈরাচার সরকারের বিরুদ্ধে আমাদের লড়াই চলবে। দেশের জনগণকে এই জালিম সরকারের হাত থেকে মুক্ত করেই আমরা ফিরব। ঢাকা মহানগরের সব থানা থেকে শুরু করে সারাদেশে আমরা জনগণকে উদ্বুদ্ধ করার জন্য এই গণস্বাক্ষর কর্মসূচি চালিয়ে যাব। পাশাপাশি সরকারের অবৈধ ক্ষমতাকে চ্যালেঞ্জ করার কর্মসূচিও থাকবে। মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, আগামী ১৬ ফেব্রুয়ারি গণতন্ত্র মঞ্চের উদ্যোগে সরকারের লুটপাট এবং ব্যাংক ধ্বংসের প্রতিবাদে সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল হবে। আর ১৫ তারিখ থেকে ১৯ তারিখ পর্যন্ত যাত্রাবাড়ী, শনির আখড়া, ফার্মগেট, খামারবাড়িতে এবং ২৩ ও ২৪ তারিখে খিলগাঁওতে নাগরিক ঐক্যের গণস্বাক্ষর কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হবে। ২০ থেকে ২২ ফেব্রুয়ারি ভাষা দিবসের কর্মসূচি থাকবে। এর মানে বার্তা পরিষ্কার, আমরা সরকারকে মানছি না, রাজপথ ছাড়ছি না। সরকারকে বিদায় নিতে হবে।
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৭:০৯

ক্ষমতায় গেলে আওয়ামী লীগের সবার নামে মামলা হবে : মান্না
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে আওয়ামী লীগের সবার নামে মামলা দেওয়া হবে বলে হুঁশিয়ার করেছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। শুক্রবার (৯ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে তৃণমূল নাগরিক আন্দোলন আয়োজিত ‘অরক্ষিত সীমান্ত, ধর্ষিত বাংলাদেশের গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার’ শীর্ষক উন্মুক্ত আলোচনায় এ হুঁশিয়ারি দেন তিনি। মাহমুদুর রহমান মান্না এ সময় বলেন, ওবায়দুল কাদেরকে বলতে চাই—এই ১৫ বছরে যত অন্যায়-অপরাধ করেছেন তার সবকিছুর জবাব দিতে হবে। আওয়ামী লীগ সরকার খালেদা জিয়া, মির্জা ফখরুলের বিরুদ্ধে ১০ থেকে ২০টা করে মামলা দিয়েছে। আমরা যদি ক্ষমতায় গিয়ে তাদের বিরুদ্ধে মামলা দিতে থাকি, তা একটি ডিকশনারির সমান হয়ে যাবে। সবার বিরুদ্ধে দেশের মানুষের ভোটাধিকার কেড়ে নেওয়ার অপরাধে মামলা হবে। দেশের ১৭ কোটি মানুষ ইতোমধ্যে রায় দিয়েছে যে তারা নির্বাচিত নয়। আমরা তোমাদের ভোট দিইনি। তিনি এরপর বলেন, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নাকি বলেছেন যারা বিরোধী দল, আন্দোলন করার চেষ্টা করছে, তাদের খেসারত দিতে হবে। আমি জানতে চাই, সেই খেসারতটা কী? নির্দোষ একজন মহিলা (খালেদা জিয়া), তাকে ১০ বছর ধরে বন্দি করে রাখা হয়েছে। আপনারা মানুষের সংজ্ঞায় পড়েন কি না, তা নিয়ে আমাদের দ্বিধা রয়েছে। স্বাধীনতা অর্জনের পথে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় লোকজন কোনো আন্দোলন করেননি দাবি করে তিনি বলেন, কোনো একভাবে বাংলাদেশে এটা প্রতিষ্ঠিত যে, আওয়ামী লীগ স্বাধীনতার নেতৃত্ব দিয়েছিল। কোনো একভাবে বলার কারণ হলো, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় লোকজন কোনও আন্দোলন করেননি। পাকিস্তানিদের বিরুদ্ধে দেশের মানুষ যখন সোচ্চার হয়ে উঠেছিল, সে সময় দাঁড়িয়ে গিয়েছিল আওয়ামী লীগ। রোহিঙ্গা প্রসঙ্গ টেনে ডাকসুর সাবেক এই ভিপি এরপর বলেন, মিয়ানমার সমস্যা একটা জটিল সমস্যা। কোনো মূর্খ নেতার পক্ষে সেটা সমাধান করা সম্ভব বলে আমাদের মনে হয় না। যখন লাখ লাখ রোহিঙ্গা দেশে ঢুকছে, তখন শেখ হাসিনার ছোট বোন তাকে বলেছিলেন, তুমি ১৭ কোটি লোককে খাওয়াতে পারো আর ১১ লাখ রোহিঙ্গাকে খাওয়াতে পারবে না? এরকম অর্বাচীনতা বিশ্বের কোনও রাজনীতির মধ্যে নাই।  মান্না আরও বলেন, বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি টাকা বিনিয়োগ করেছে আমেরিকা। তারাও বলেছে এই নির্বাচন সুষ্ঠু নয়। কিন্তু টাকা পায় বলে সম্পর্ক টিকিয়ে রেখেছে। তার মানে এই না যে এটা স্বীকৃতি প্রদান। ইউরোপের কোনও দেশ কিন্তু স্বীকৃতি দেয়নি। ইংল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি পাঠিয়েছেন, ইংল্যান্ডে অনেক বাংলাদেশি অবৈধভাবে বসবাস করে, তাদের ফেরত নিয়ে যান। অথচ এই চিঠির খবর কোথাও ছাপানো হয়নি।  
০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৫:৪১
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়