• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১
logo
এইচএসসি ফরম পূরণে অতিরিক্ত ফি নিলে ব্যবস্থা : মাউশি
আগামী ৩০ জুন চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু।এরইমধ্যে শিক্ষার্থীদের ফরম পূরণ শুরু হয়েছে। এই ফরম পূরণে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত অর্থ আদায় ঠেকাতে কঠোর অবস্থানে শিক্ষা প্রশাসন। শিক্ষাবোর্ডের নির্ধারিত ফির চেয়ে অতিরিক্ত অর্থ নিলেই প্রতিষ্ঠান প্রধানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার কঠোর বার্তা দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) মাউশির উপপরিচালক (কলেজ-২) হাবিবুর রহমান স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়। চিঠিতে বলা হয়, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরীক্ষার্থীদের কাছ থেকে টেস্ট পরীক্ষার নামে অতিরিক্ত ফি আদায় করা এবং পরীক্ষার কারণ দেখিয়ে অ্যাডমিট কার্ড দেওয়া থেকে বঞ্চিত করাসহ শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে বিভিন্নভাবে আর্থিক সুবিধা নিচ্ছে মর্মে বিভিন্ন মাধ্যম থেকে অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে। এ অবস্থায় দেশের সব সরকারি ও বেসরকারি কলেজ অধ্যক্ষদের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য নির্দেশ দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর। এছাড়া সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান প্রধান ও গভর্নিং বডি/ম্যানেজিং কমিটির বিরুদ্ধে বিধি অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে মাউশি। চিঠিতে আরও বলা হয়, টেস্ট পরীক্ষার নামে কোনো শিক্ষার্থীর কাছ থেকে অতিরিক্ত ফি আদায় করা যাবে না এবং পরীক্ষার কারণ দেখিয়ে অ্যাডমিট কার্ড দেওয়া থেকে বঞ্চিত করা যাবে না' মর্মে শিক্ষামন্ত্রী নির্দেশনা দিয়েছেন। এর ব্যত্যয় ঘটালে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান প্রধান ও গভর্নিং বডি/ম্যানেজিং কমিটির বিরুদ্ধে বিধি অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
২০ এপ্রিল ২০২৪, ১৯:০৮

বিশেষ ক্লাসের নামে কোচিং, যে নির্দেশনা দিলো মাউশি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিশেষ ক্লাসের নামে কোচিং করানো থেকে বিরত থাকার নির্দেশ দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)।  সোমবার (৪ মার্চ) মাউশির পক্ষ থেকে এক অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, কোনো কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিশেষ ক্লাসের নামে শিক্ষার্থীদের কোচিং করানো হচ্ছে বা কোচিংয়ে বাধ্য করানো হচ্ছে। এ ছাড়া কোনো কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন কারিকুলাম বিতরণ ও মূল্যায়নের সুনির্দিষ্ট নির্দেশিকা থাকা সত্ত্বেও তা লঙ্ঘন করে সাপ্তাহিক বা মাসিক মূল্যায়নের নামে গতানুগতিক প্রশ্নপত্র প্রণয়ন করে পরীক্ষা নেওয়া হচ্ছে। এতে নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন বিঘ্নিত হচ্ছে। এসব কার্যকলাপ থেকে সংশ্লিষ্ট সবাইকে বিরত রাখা এবং নতুন শিক্ষাক্রম যথাযথ বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে আগের নির্দেশনাসমূহ অনুসরণ করে প্রতিষ্ঠানের নির্ধারিত একাডেমিক কার্যক্রম পরিচালনা করার জন্য অনুরোধ জানিয়েছে মাউশি।  
০৪ মার্চ ২০২৪, ২২:২৯

সব মাধ্যমিক স্কুলে ‘অভিভাবক শিক্ষক সমিতি’ গঠনের নির্দেশ, কাজ কী?
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) দেশের মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে (স্কুল, স্কুল অ্যান্ড কলেজ ও মাদ্রাসা) ‘অভিভাবক শিক্ষক সমিতি (পিটিএ)’ গঠনের জন্য নির্দেশ দিয়েছে।  বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) মাউশির ‘পারফরমেন্স বেজড গ্র্যান্টস ফর সেকেন্ডারি ইন্সটিটিউশন (পিবিজিএসআই)’ স্কিমের পরিচালক অধ্যাপক চিত্ত রঞ্জন দেবনাথ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়। আগামী ৩০ এপ্রিলের মধ্যে সারা দেশের মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এ সমিতি গঠন করতে হবে। একই সঙ্গে এই সমিতি গঠনের নীতিমালা প্রকাশ করা হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের অধীন সেকেন্ডারি এডুকেশন ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামের (এসইডিপি) আওতাভুক্ত এবং মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন পিবিজিএসআই স্কিমের প্রস্তাবিত পিটিএ নীতিমালা ২০২৩ শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক অনুমোদিত হয়েছে। সে অনুযায়ী আগামী ৩০ এপ্রিলের মধ্যে সারা দেশের সব মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পিটিএ গঠনের জন্য মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক নির্দেশনা দিয়েছেন। যেভাবে হবে কমিটি অভিভাবক শিক্ষক সমিতি গঠনের কাঠামো দিয়েছে অধিদপ্তর। মাধ্যমিক পর্যায়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ১৬ সদস্যে কমিটিতে অভিভাবক প্রতিনিধি প্রতি শ্রেণিতে ২ জন করে ১০ জন, শিক্ষক প্রতিনিধি প্রতি শ্রেণিতে একজন করে ৫ জন, এসএমসি কর্তৃক মনোনীত একজন প্রতিনিধি থাকবে। কারিগরি পর্যায়ের ২০ সদস্যে, নিম্ন মাধ্যমিক ১০ সদস্যের, স্কুল অ্যান্ড কলেজে ২২ সদস্যের কমিটি করা হবে। কমিটির কাজ শিক্ষক অভিভাবক সমিতির সাধারণ সভা বছরে অন্তত ২ (দুইবার) অনুষ্ঠিত হবে। শিক্ষক অভিভাবকদের মধ্যে সু সম্পর্ক তৈরি করে বিদ্যালয়ের কল্যাণে সকল কার্যক্রমে সহযোগিতা করাই এই কমিটির মূল উদ্দেশ্য। ম্যানেজিং কমিটি  ও শিক্ষক অভিভাবক সমিতি একে অপরের সম্পূরক হিসেবে স্কুলের উন্নয়নমূলক কাজে সহযোগিতা করবেন। উভয় কমিটির যুগ্ম সভা আহ্বান করে স্কুলের সার্বিক উন্নয়নের জন্য ইতিবাচক পদক্ষেপ গ্রহণ করা যেতে পারে। নির্বাহী কমিটির নিয়মিত সভায় নির্বাহী কমিটির আমন্ত্রণক্রমে উপজেলা পর্যায়ের প্রাথমিক শিক্ষা বিভাগের কর্মকর্তাগণ, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্যগণ, সরকারী দপ্তরসমুহের মাঠ পর্যায়ের সম্প্রসারণ কর্মীসহ অন্যান্য বিদ্যোৎসাহী ব্যক্তিগণ অংশগ্রহণ করতে পারবেন।
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৮:৪২

১১২ শিক্ষক-কর্মচারীকে পাঁচদিন সময় দিলো মাউশি
অননুমোদিতভাবে স্কুলে অনুপস্থিত থাকায় ১১২ জন শিক্ষক-কর্মচারীকে কারণ জানাতে নির্দেশ দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)।  সোমবার (২২ জানুয়ারি) অধিদপ্তর থেকে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা সংশ্লিষ্টদের পাঠানো হয়েছে। এতে বলা হয়, মাউশির অধীন মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তারা ডিজিটাল মনিটরিং সিস্টেমের মাধ্যমে পূর্বঘোষণা ছাড়াই গত বছরের নভেম্বর মাসে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করে প্রতিবেদন দেন। মাউশির পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন শাখার মাধ্যমে এ প্রতিবেদন পায় মাউশি প্রশাসন। তাতে দেখা যায় পরিদর্শনের সময় ১১২ জন শিক্ষক-কর্মচারী অননুমোদিতভাবে অনুপস্থিত ছিলেন। এ অবস্থায় নির্দেশনায় প্রাপ্ত পরিদর্শন প্রতিবেদনের আলোকে পরিদর্শনকালীন অননুমোদিতভাবে প্রতিষ্ঠানে অনুপস্থিত থাকার বিষয়ে সুষ্পষ্ট কারণ আগামী পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে নিজ নিজ জেলা শিক্ষা অফিসে স্ব-শরীরে উপস্থিত হয়ে দাখিল করার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। উল্লেখ্য, ১১২ জন শিক্ষক-কর্মচারীর মধ্যে ৯৬ জন শিক্ষক এবং ১৬ জন কর্মচারী রয়েছেন।
২৩ জানুয়ারি ২০২৪, ১০:৩৩
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়