• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১
logo
মানবাধিকার প্রতিবেদনে ভিত্তিহীন অভিযোগ এনেছে যুক্তরাষ্ট্র : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতির উল্লেখযোগ্য উন্নতি হলেও যুক্তরাষ্ট্রের মানবাধিকার প্রতিবেদনে তা অস্বীকার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। সেইসঙ্গে তাতে অনেক বিচ্ছিন্ন এবং ভিত্তিহীন অভিযোগ আনা হয়েছে বলেও দাবি মন্ত্রণালয়ের।  যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের বার্ষিক মানবাধিকার প্রতিবেদন নিয়ে বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) এক সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। সেখানে এই অভিমত তুলে ধরেন মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র সেহলী সাবরীন। লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, ২০২৩ সালের মানবাধিকার নিয়ে প্রকাশিত যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিবেদন নোট করেছে বাংলাদেশ। আমরা যতই আকাঙ্ক্ষা করি না কেন, বিশ্বের কোথাও মানবাধিকার পরিস্থিতি নিখুঁত নয়। কারণ, একটি দেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থা বিবেচনায় বিভিন্ন ধরনের সীমাবদ্ধতা থাকে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বলেন, বাংলাদেশ সরকার তার নাগরিকদের মানবাধিকার সমুন্নত রাখার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করে যাচ্ছে। প্রকৃতপক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশে মানবাধিকার পরিস্থিতির উল্লেখযোগ্য উন্নতি হয়েছে। আর যেসব ক্ষেত্রে আরও উন্নতির প্রয়োজন রয়েছে সেগুলোর দিকে দৃষ্টি রেখে বর্তমান সরকার এখনও কাজ করে যাচ্ছে। তিনি বলেন, সরকারের প্রচেষ্টার ফলে নারীর ক্ষমতায়ন, লিঙ্গ সমতা, শিশুদের অধিকার, বয়স্ক ব্যক্তিদের অধিকার, শ্রমিকদের অধিকার, অভিযোগ নিষ্পত্তি, ন্যায়বিচারে প্রবেশাধিকার, ধর্মীয় স্বাধীনতা, বাক স্বাধীনতা এবং রাজনৈতিক সমাবেশ করার ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছে। সরকারের এত অর্জন সত্ত্বেত্ত দুঃখের বিষয় যে মার্কিন প্রতিবেদনে সরকারের অনেক উন্নতি ও অর্জন স্বীকার করা হয়নি। এ ছাড়া কিছু বিচ্ছিন্ন এবং ভিত্তিহীন অভিযোগ তোলা হয়েছে। প্রতিবেদনে স্পষ্ট যে, এটি পৃথক রিপোর্ট করা বা অভিযুক্ত ঘটনার রেফারেন্স দিয়ে পরিপূর্ণ নয়। সেহলী সাবরীন আরও বলেন, এটাও স্পষ্ট, প্রতিবেদনে বেশির ভাগ স্থানীয় এবং আন্তর্জাতিক বেসরকারি বেনামি সংস্থা থেকে অনুমান নির্ভর তথ্য নিয়ে অভিযোগ তোলা হয়েছে। সে কারণে প্রতিবেদনে সহজাত এবং পক্ষপাতদুষ্ট বিষয়গুলো স্পষ্ট হয়েছে। মানবাধিকারবিষয়ক মার্কিন ওই প্রতিবেদনে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার প্রসঙ্গও টানা হয়েছে, যেখানে তাকে গৃহবন্দি বলে উল্লেখ করা হয়েছে। এ প্রসঙ্গে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলছে, খালেদা জিয়া গৃহবন্দি নন। এ ছাড়া প্রতিবেদনে কিছু ক্ষেত্রে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকেও শক্তির অপপ্রয়োগের জন্য দায়ী করা হয়েছে। এটিও সঠিক নয় বলে দাবি করা হয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে। সেহেলী সাবরীন বলেন, বিএনপি এবং এর রাজনৈতিক মিত্রদের দ্বারা সংঘটিত সহিংসতা প্রায়শই সাধারণ মানুষের জীবনকে ব্যহত করে এবং সরকারি ও ব্যক্তিগত সম্পত্তির ক্ষতি করে। এতকিছুর পরও বাংলাদেশের আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো অত্যন্ত সংযম প্রদর্শন করছে এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সম্পূর্ণ পেশাদারিত্বের সঙ্গে মোকাবিলা করছে। তিনি বলেন, এটা দুর্ভাগ্যজনক, মানবাধিকার এবং শ্রম অধিকারসংক্রান্ত বিষয়ে মার্কিন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে একাধিক সংলাপ থাকা সত্ত্বেও প্রতিবেদনে এই বিষয়ে রাষ্ট্র বা সরকারের দৃষ্টিভঙ্গিকে ছাড়িয়ে বারবার অভিযোগ তোলা হচ্ছে। অনুরূপ শ্রম অধিকারসংক্রান্ত বিষয়গুলো বিশেষ করে ট্রেড ইউনিয়ন নিবন্ধন এবং ক্রিয়াকলাপের বিষয়ে প্রতিবেদনে বেশ কয়েকটি কেস পতাকাঙ্কিত করা হয়েছে, যেগুলো একাধিক দ্বিপাক্ষিক বা বহুপাক্ষিক প্ল্যাটফর্মে প্রাসঙ্গিক মার্কিন কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করা হয়েছে। সবশেষে গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রসঙ্গ টেনে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এ মুখপাত্র আরও বলেন, ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলের বাহিনী দ্বারা মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে। বাংলাদেশ আশা করে, সেখানে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সঙ্গে যথাযথ ভূমিকা পালন করবে।
৫১ মিনিট আগে

ভারতের পররাষ্ট্র সচিব যেদিন আসতে পারেন ঢাকায়
আগামী মে মাসের শুরুর দিকে ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় কোয়াত্রা ঢাকায় আসতে পারেন বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন। রোববার (২১ এপ্রিল) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ভারতের পররাষ্ট্র সচিবের স্থগিত হওয়া সফরের বিষয়ে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি। পররাষ্ট্র সচিব বলেন, তাদের কিছু সমস্যার কারণে আপাতত সফর স্থগিত হয়েছে। কিন্তু আগামী মাসের প্রথম দিকেই রিশিডিউল হওয়ার কথা রয়েছে। বিনয় কোয়াত্রা ঢাকায় এলে তার মূল বৈঠক হবে পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেনের সঙ্গে। বৈঠকে আলোচনায় বিষয়ে জানতে চাইলে মাসুদ বিন মোমেন বলেন, আমাদের লেভেলে যখন বসা হয়, তখন আমরা সব বিষয় নিয়ে আলোচনা করি। ভারতের পররাষ্ট্র সচিব প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দিল্লি সফরের আমন্ত্রণ জানাতে আসছেন কি না, জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি তা বলতে পারব না। গত ২০ এপ্রিল এক দিনের সংক্ষিপ্ত সফরে ঢাকায় আসার কথা ছিল ভারতীয় পররাষ্ট্র সচিবের। কিন্তু হঠাৎ করেই সফরটি স্থগিত করে দিল্লি।
২১ এপ্রিল ২০২৪, ১৮:৫৬

বিআইডব্লিউটিএ-বিআইডব্লিউটিসির ক্রয় পরিকল্পনা উপস্থাপনের নির্দেশ
আগামী ২-৩ বছরে কি কি কেনার পরিকল্পনা রয়েছে তার একটি তালিকা স্থায়ী কমিটির বৈঠকে উপস্থাপনের জন্য বিআইডব্লিউটিএ এবং বিআইডব্লিউটিসিকে নির্দেশনা দিয়েছে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি। বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) কমিটির দ্বিতীয় বৈঠক সংসদ ভবনে হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন কমিটির সভাপতি মাহফুজুর রহমান। সভায় প্রথম বৈঠকের কার্যবিবরণী অনুমোদন ও নিশ্চিত করা হয় এবং প্রথম বৈঠকে গৃহীত সিদ্ধান্তের অগ্রগতি ও বাস্তবায়ন সম্পর্কে আলোচনা হয়। বৈঠকে কমিটির সদস্য নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, আব্দুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব, এম. আবদুল লতিফ, গোলাম কিবরিয়া টিপু, মো. জাকারিয়া, ফিরোজ আহম্মেদ স্বপন, হাবিবুন নাহার, মো. আওলাদ হোসেন এবং ঝর্ণা হাসান অংশগ্রহণ করেন। বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিটিএ), বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিটিসি) এবং বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের (বিএসসি) সার্বিক বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।  
১৯ এপ্রিল ২০২৪, ১০:৪৭

১২৫ উপজেলার জন্য সুসংবাদ
চার ধাপে দেশের প্রতিটি উপজেলায় মিনি স্টেডিয়াম তৈরি করবে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়। তারই অংশ হিসেবে ৪৬০ স্টেডিয়ামের মধ্যে প্রথম ধাপে ১২৫টি শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়াম নির্মাণ করা হয়েছে। তবে এসব স্টেডিয়ামগুলো ছিল কম বাজেটের, সাধারণ মানের গ্যালারিহীন একতলা বিল্ডিং। কাজও হয়নি ঠিকঠাকমতো অনেক জায়গায়। প্রতিটি স্টেডিয়ামের বাজেট ছিল ৫২ লাখ টাকার মতো। যার ফলে ১২৫ উপজেলা ক্রীড়া সংগঠকরা আফসোস করেছিলেন।  এবার দ্বিতীয় ধাপে নির্মাণ করা হবে ১৮৬টি মিনি স্টেডিয়াম। প্রতিটি স্টেডিয়ামের বাজেট ৬ কোটি টাকারও বেশি। স্টেডিয়ামগুলোতে তিনতলা বিল্ডিংয়ের সঙ্গে থাকবে ৩০০ ফুট করে উন্মুক্ত গ্যালারি। টপফ্লোরে থাকছে ভিআইপিদের বসার ব্যবস্থা। আপদকালীন সময়ে এসব বিল্ডিংয়ে আশ্রয় নিতে পারবে মানুষ।  এসব বিষয় থেকেই দুই ধাপের মিনি স্টেডিয়ামের পার্থক্য বোঝা যায়। তবে এবার সুসংবাদও আসছে প্রথম ধাপে স্টেডিয়াম পাওয়া ১২৫ উপজেলার জন্য। প্রথম ১২৫ উপজেলার স্টেডিয়ামগুলোকে দ্বিতীয় ধাপে চলমান প্রকল্পের মতো উন্নত করা হবে। তবে এর জন্য ওই ১২৫ উপজেলাকে তৃতীয় ও চতুর্থ ধাপের প্রকল্প শেষ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। এ বিষয়ে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সহকারী পরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) সুকুমার সাহা গণমাধ্যমে বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রথম ধাপের ১২৫টি স্টেডিয়ামকে দ্বিতীয় ধাপের মতো সুন্দর করে তৈরি করে দিতে চেয়েছেন। প্রকল্পের বাকি দুটি ধাপ শেষ হলে ওই ১২৫ স্টেডিয়াম দ্বিতীয় পর্যায়ের মতো করে দেওয়া হবে।
১১ এপ্রিল ২০২৪, ২২:১৬

রাজউকের নতুন চেয়ারম্যান সিদ্দিকুর রহমান
রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) চেয়ারম্যান পদে মেজর জেনারেল (অব.) সিদ্দিকুর রহমান সরকারকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের চুক্তি ও বৈদেশিক নিয়োগ শাখা থেকে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। এতে বলা হয়, দ্য টাউন ইমপ্রুভমেন্ট অ্যাক্ট, ১৯৫৩-এর ধারা ৪(২) অনুযায়ী অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল সিদ্দিকুর রহমান সরকারকে অন্যান্য প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনের সঙ্গে কর্ম-সম্পর্ক পরিত্যাগের শর্তে যোগদানের তারিখ থেকে পরবর্তী দুই বছর মেয়াদে রাজউকের চেয়ারম্যান পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া হলো। এই নিয়োগের অন্যান্য শর্ত অনুমোদিত চুক্তিপত্র দ্বারা নির্ধারিত হবে বলেও প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়। সিদ্দিকুর রহমানের জন্ম ১৯৬৩ সালের ১০ আগস্ট নরসিংদী জেলায়। ১৯৮২ সালে বাংলাদেশ সামরিক একাডেমিতে যোগ দেন তিনি।
০৪ এপ্রিল ২০২৪, ২৩:০৮

রপ্তানিতে সিআইপি হলেন ১৮৪ ব্যবসায়ী
২০২২ সালে রপ্তানি খাতে বিশেষ অবদান রাখায় ১৮৪ ব্যবসায়ীকে সিআইপি (বাণিজ্যিক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি) মর্যাদা দিয়েছে সরকার। বুধবার (৩ এপ্রিল) বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে জানি করা এক প্রজ্ঞাপনে এ তালিকা প্রকাশ করা হয়। সিআইপিদের আগামী এক বছরের জন্য বাংলাদেশ সচিবালয়ে প্রবেশের জন্য পাস ও গাড়ির স্টিকার দেবে সরকার। এ ছাড়া জাতীয় অনুষ্ঠান ও নাগরিক সংবর্ধনায় দাওয়াত, ব্যবসাসংক্রান্ত কাজে ভ্রমণের সময় বিমান, রেলপথ, সড়ক ও জলপথে সরকারি যানবাহনে আসন সংরক্ষণে অগ্রাধিকার ও বিমানবন্দরে ভিআইপি লাউঞ্জ ব্যবহারের সুবিধাও তাদের দেওয়া হবে।  প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, সিআইপিরা তাদের স্ত্রী, সন্তান ও নিজের চিকিৎসার জন্য সরকারি হাসপাতালে বিশেষ সুবিধা পাবেন। বিদেশ ভ্রমণের ক্ষেত্রেও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তাদের জন্য ‘লেটার অব ইন্ট্রোডাকশন’ দেবে। সিআইপি নির্বাচিত হয়েছেন যারা- কাঁচা পাট শ্রেণিতে পপুলার জুট এক্সচেঞ্জের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) কবির আহমেদ ও ইন্টারন্যাশনাল জুট ট্রেডার্সের এমডি গণেশ চন্দ্র সাহা সিআইপি হয়েছেন। পাটজাত পণ্য রপ্তানিতে সিআইপি হয়েছেন আকিজ জুট মিলসের চেয়ারম্যান সেখ নাসির উদ্দিন, রাজ্জাক জুট ইন্ডাস্ট্রিজের এমডি আবুল বাশার খান, রহমান জুট স্পিনার্সের এমডি মো. ফজলুর রহমান ও জনতা জুট মিলসের এমডি শেখ বসির উদ্দিন। চামড়াজাত দ্রব্য শ্রেণিতে বে ফুটওয়্যারের এমডি জিয়াউর রহমান, অ্যালায়েন্স লেদার গুডস অ্যান্ড ফুটওয়্যারের এমডি মো. সেলিমুজ্জামান, পিকার্ড বাংলাদেশের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিএমডি) অমৃতা মাকিন ইসলাম, এবিসি ফুটওয়্যার ইন্ডাস্ট্রিজের এমডি জয়নাল আবেদিন মজুমদার, বেঙ্গল শু ইন্ডাস্ট্রিজের এমডি মোহাম্মদ টিপু সুলতান, জিহান ফুটওয়্যারের এমডি শাহজাদা আহম্মেদ সিআইপি হয়েছেন। এ ছাড়া রয়েছেন-  ফ্রেশ ফুডসের এমডি মো. তৌহিদুর রহমান, এমইউ সি ফুডসের এমডি শ্যামল দাস, বিডি সি ফুডের চেয়ারম্যান তাফহীম আল-আজমী এবং এটলাস সি ফুডের এমডি এস এম মিজানুর রহমান। ওভেন পোশাক (একক) শ্রেণিতে সিআইপি হয়েছেন রিফাত গার্মেন্টসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ কে আজাদ, স্নোটেক্স আউটারওয়্যার এমডি এস এম খালেদ, তারাশিমা অ্যাপারেলসের এমডি মিরান আলী, অনন্ত গার্মেন্টসের এমডি ইনামুল হক খান, বিগ বস করপোরেশনের এমডি সৈয়দ রেজাউল হোসেন কাজী, উইন্ডি অ্যাপারেলসের এমডি মেজবাজ উদ্দিন খান, অনন্ত ডেনিম টেকনোলজির এমডি শরীফ জহির, স্প্যারো অ্যাপারেলসের এমডি মুস্তাজিরুল শোভন ইসলাম, সাইনেস্ট অ্যাপারেলসের চেয়ারম্যান সৈয়দা নাসরিন আজীম, স্টারলিং স্টাইলের এমডি মো. ফজলুল হক, কসমোপলিটন ইন্ডাস্ট্রিজের পরিচালক তানভীর আহমেদ, ডেবনেয়ারের এমডি মুহাম্মদ আইয়ুব খান, লায়লা স্টাইলসের এমডি মো. ইমরানুর রহমান, এমবিএম গার্মেন্টসের এমডি ওয়াসিম রহমান, তুসুকা ট্রাউজারসের পরিচালক ফিরোজ আলম, শারমিন অ্যাপারেলসের এমডি মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন, নিপা ফ্যাশনওয়্যারের এমডি মো. খসরু চৌধুরী। এ ছাড়া ওভেন পোশাক (গ্রুপ) শ্রেণিতে গোল্ডস্টার গ্রুপের এমডি মো. রেজাউল হোসেন সিআইপি হয়েছেন। কৃষিজাত পণ্য (একক) শ্রেণিতে সিআইপি হয়েছেন ইনডিগো করপোরেশনের স্বত্বাধিকারী ফারুক আহমেদ, মনসুর জেনারেল ট্রেডিং কোম্পানির এমডি মোহাম্মদ মনসুর, তাসফিক ইন্টারন্যাশনালের স্বত্বাধিকারী মো. শফিকুর রহমান, এস আর এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী মো. ফোরকান এবং হেরিটেজ এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী মোহাম্মদ আবু শাহরিয়ার। কৃষি প্রক্রিয়াজাত পণ্য (একক) শ্রেণিতে সিআইপি হয়েছেন প্রাণ ডেইরির পরিচালক আহসান খান চৌধুরী, স্কয়ার ফুড অ্যান্ড বেভারেজের এমডি অঞ্জন চৌধুরী, কিষোয়ান স্ন্যাক্সের এমডি মো. শহীদুল ইসলাম, সবজিয়ানা লিমিটেডের এমডি মোহাম্মদ বদরুল হায়দার চৌধুরী এবং প্রমি অ্যাগ্রো ফুডসের চেয়ারম্যান মো. এনামুল হাসান খান। হালকা প্রকৌশল পণ্য (একক) খাতে সিআইপি নির্বাচিত হয়েছেন ইউনিগ্লোরি সাইকেল কম্পোনেন্টসের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মিজানুর রহমান ভূঁইয়া, এম অ্যান্ড ইউ সাইকেলসের চেয়ারম্যান মশিউর রহমান ভূঁইয়া, ইউনিগ্লোরি সাইকেল কম্পোনেন্টসের পরিচালক রাশিকুর রহমান মাহিন। হালকা প্রকৌশল পণ্য (গ্রুপ) খাতে আরএফএল গ্রুপের পরিচালক উজমা চৌধুরী সিআইপি হয়েছেন। ফার্মাসিউটিক্যাল পণ্য (একক) শ্রেণিতে সিআইপি হয়েছেন ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালসের চেয়ারম্যান আবদুল মুক্তাদির, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালসের চেয়ারম্যান স্যামুয়েল এস চৌধুরী এবং বিকন মেডিকেয়ারের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ এবাদুল করিম। হস্তশিল্পজাত পণ্য শ্রেণিতে কারুপণ্য রংপুর লিমিটেডের এমডি সফিকুল আলম, ক্ল্যাসিক্যাল হ্যান্ডমেড প্রোডাক্টস বিডির স্বত্বাধিকারী মো. তৌহিদ বিন আবদুস সালাম, কোর-দি জুট ওয়ার্কসের পরিচালক বার্থা গীতি বাড়ৈ এবং অপরাজেয় লিমিটেডের এমডি কাজী মো. মনির হোসেন সিআইপি নির্বাচিত হয়েছেন। এই শ্রেণিতে জাবের অ্যান্ড জোবায়ের ফেব্রিকসের এমডি এ এস এম রফিকুল ইসলাম নোমান, এসিএস টেক্সটাইলসের এমডি মাসুদ দাউদ আকবানী, নোমান টেরিটাওয়েল মিলসের মনোনীত পরিচালক আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তালহা, মমটেক্স এক্সপোর এমডি রিয়াজুল ইসলাম সিআইপি হয়েছেন। নিটওয়্যার (একক) শ্রেণিতে সিআইপি হয়েছেন লিবার্টি নিটওয়্যারের এমডি শামসুজ্জামান, জিএমএস কম্পোজিটের এমডি মো. গোলাম মুস্তফা, স্কয়ার ফ্যাশনসের পরিচালক তপন চৌধুরী, ফকির অ্যাপারেলসের এমডি ফকির মনিরুজ্জামান, ইপিলিয়ন স্টাইলের চেয়ারম্যান রিয়াজ উদ্দিন আল-মামুন, লিজ ফ্যাশনের এমডি জুয়াং লিফেং, পাইওনিয়ার নিটওয়ার্সের পরিচালক আসমা বেগম, ফকির নিটওয়্যার্সের এমডি ফকির আখতারুজ্জামান, কটন ক্লাবের পরিচালক মো. জুবায়ের মন্ডল, ফখরুদ্দিন টেক্সটাইল মিলসের এমডি আসিফ আশরাফ, মডেল ডি ক্যাপিটাল ইন্ডাস্ট্রিজের এমডি মাসদুজ্জামান, ডার্ড কম্পোজিট টেক্সটাইলের এমডি নাবিল উদ দৌলাহ, মাল্টি ফ্যাবসের এমডি মেসবাহ ফারুকী, এম এম নিটওয়্যারের এমডি মো. মফিজুল ইসলাম, ডিভাইন ইন্টমেটসের এমডি গাওহার সিরাজ জামিল, মেঘনা নিট কম্পোজিটের এমডি মোখলেছুর রহমান, ইন্টারস্টফ অ্যাপারেলসের চেয়ারম্যান নাজীম উদ্দিন আহমেদ, আদুরী অ্যাপারেলসের এমডি আবদুল কাদির মোল্লা, ফেব্রিকা নিট কম্পোজিটের এমডি মিজানুর রহমান, গ্রাফিক্স টেক্সটাইলসের এমডি নাজীব মালেক চৌধুরী, কম্পটেক্স বাংলাদেশের এমডি রবিন রাজন সাখাওয়াত, আলীম নিটের পরিচালক মোমেনা খাতুন, তাকওয়া ফেব্রিক্সের এমডি মোহাম্মদ সালমান, আহসান কম্পোজিটের পরিচালক এম ইসফাক আহসান এবং লিডা টেক্সটাইল অ্যান্ড ডাইংয়ের চেয়ারম্যান সু লিজিং। নিটওয়্যার (গ্রুপ) শ্রেণিতে সিআইপি হয়েছেন ডিবিএল গ্রুপের পরিচালক মোহাম্মদ আব্দুর কাদের। এ ছাড়া এ খাতে সিআইপি হয়েছেন নাফা অ্যাপারেলসের এমডি নাফিস সিকদার, কেডিএস গ্রুপের চেয়ারম্যান খলিলুর রহমান, মাসকো গ্রুপের এমডি আহমেদ আরিফ বিল্লাহ, মেট্রো নিটিং অ্যান্ড ডাইং মিলসের এমডি অমল পোদ্দার, এসকিউ গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ গোলাম ফারুক, স্টারলাইট গ্রুপের এমডি সুলতানা জাহান, হান্নান গ্রুপের এমডি এবিএম সামছুদ্দিন এবং রিটজী গ্রুপের এমডি মির্জা মো. জামশেদ আলী। সিরামিক পণ্য শ্রেণিতে সিআইপি হয়েছেন শাইনপুকুর সিরামিকসের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ হুমায়ূন কবির। প্লাস্টিক পণ্য শ্রেণিতে সিআইপি হয়েছেন পদ্মা স্পিনিং অ্যান্ড কম্পোজিটের এমডি মোহাম্মদ আবদুল কাইয়ুম, দাদা ব্যাগ ইন্ডাস্ট্রিজের এমডি শেখ মোহাম্মদ আবদুল ওয়াদুদ, অলপ্লাস্ট বাংলাদেশের এমডি রথীন্দ্র নাথ পাল এবং বেঙ্গল গ্রুপের জসিম উদ্দিন। টেক্সটাইল (ফেব্রিক্স) শ্রেণিতে সিআইপি নির্বাচিত হয়েছেন এনভয় টেক্সটাইলের চেয়ারম্যান কুতুবউদ্দিন আহমেদ, আকিজ টেক্সটাইল মিলসের পরিচালক শেখ জামিল উদ্দিন, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইলের এমডি সাখাওয়াত হোসেন, ফোর এইচ ডাইং অ্যান্ড প্রিন্টিংয়ের চেয়ারম্যান সাহারা চৌধুরী, নোমান উইভিং মিলসের পরিচালক সুফিয়া খাতুন, এনজেড ডেনিমের চেয়ারম্যান মো. সালেউদ জামান খান। কম্পিউটার সফটওয়্যার, কম্পিউটার সেবা, ডেটা প্রসেসিং ইত্যাদি শ্রেণিতে সিআইপি হয়েছেন সার্ভিস ইঞ্জিন লিমিটেডের চেয়ারম্যান এ এস এম মহিউদ্দিন মোনেম এবং গোল্ডেন হার্ভেস্ট ইনফোটেকের চেয়ারম্যান আহমেদ রাজীব সামদানী। এ ছাড়া আসবাব খাতে সিআইপি হয়েছেন হাতিল কমপ্লেক্সের এমডি সেলিম এইচ রহমান। বিবিধ (একক) পণ্য শ্রেণিতে সিআইপি হয়েছেন স্কয়ার টেক্সটাইলসের ভাইস চেয়ারম্যান রত্না পাত্র, ম্যাকসন্স স্পিনিং মিলসের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলী খোকন, জোবায়ের স্পিনিং মিলসের এমডি আবদুল্লাহ মোহাম্মদ জুবায়ের, ভিয়েলাটেক্স স্পিনিংয়ের পরিচালক আমির হাসনাত, মনট্রিমস লিমিটেডের পরিচালক আছাদুর রহমান সিকদার, তালহা স্পিনিং মিলসের এমডি মো. নুরুল ইসলাম, সাম রি ডাইংয়ের চেয়ারম্যান রানা শফিউল্লাহ, সিআরসি টেক্সটাইল মিলসের এমডি সুকুমার রায়, এনার্জিপ্যাক ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের পরিচালক মো. রবিউল আলম, মেরিন সেফটি সিস্টেমের ব্যবস্থাপনা অংশীদার গাজী মোকাররম আলী চৌধুরী এবং তামিশনা সিনথেটিকসের পরিচালক বুশরা বিনতে আলম। তালিকায় আরও আছেন ইউনিয়ন লেবেল অ্যান্ড এক্সেসরিজের এমডি মো. জাহাঙ্গীর হোসেন মোল্লা, ইউনিগ্লোরি পেপার অ্যান্ড প্যাকেজিংয়ের এমডি মোহাম্মদ মুশতাক আহমেদ তানভীর, মাসকো এক্সপোর্টসের চেয়ারম্যান ফাহিমা আক্তার, ইটাফিল এক্সেসরিজের পরিচালক নাওয়ীদ আলম চৌধুরী, বিআরবি কেবল ইন্ডাস্ট্রিজের এমডি মো. পারভেজ রহমান, পার্কওয়ে প্যাকেজিং অ্যান্ড প্রিন্টিংয়ের পরিচালক আবদুর রহিম, ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজের সাবেক এমডি গোলাম মুর্শেদ, জিএমএস ট্রিমসের এমডি শামসুল আরেফিন এবং অ্যাডভান্স ফ্ল্যাক্সোপ্যাক ইন্ডাস্ট্রিজের স্বত্বাধিকারী মো. আনোয়ার হোসেন। এ ছাড়া সিআইপি হয়েছেন বিএসআরএম স্টিলসের এমডি আমের আলী হুসাইন, তাসনিম কেমিক্যাল কমপ্লেক্সের চেয়ারম্যান মোস্তফা কামাল, মনির ট্রেডিংয়ের স্বত্বাধিকারী মনির হোসেন, হেয়ার স্টাইল ফ্যাক্টরির স্বত্বাধিকারী মো. শাহীন রেজা, এবং আইডিয়াল ইলেকট্রিক্যাল ইন্টারপ্রাইজের এমডি মজিবুর রহমান। বিবিধ (গ্রুপ) শ্রেণিতে বাদশা গ্রুপের এমডি বাদশা মিয়া এবং ডিবিএল গ্রুপের এমডি মোহাম্মদ আবদুল জব্বার সিআইপি হয়েছেন। ইপিজেডভুক্ত সি ক্যাটাগরি (একক) শ্রেণিতে সিআইপি হয়েছেন প্যাসিফিক জিনসের এমডি সৈয়দ মোহাম্মদ তানভীর, শাশা ডেনিমসের এমডি শামস মাহমুদ, ফারদীন এক্সেসরিজের চেয়ারম্যান মো. ওমর ফারুক, স্টার প্যাকেজিং অ্যান্ড এক্সেসরিজের পরিচালক দেলোয়ার হোসেন মজুমদার এবং ইউনিটি স্টাইল অ্যান্ড অ্যাক্সেসরিজের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ অহীদ সিরাজ চৌধুরী। সিআইপি (ট্রেড) শ্রেণিতে মোট ৪৪ জন নির্বাচিত হয়েছেন। এর মধ্যে এফবিসিসিআইয়ের পরিচালক সালাউদ্দিন আলমগীর, এম এ রাজ্জাক খান, দিলীপ কুমার আগরওয়ালা, গোলাম মোহাম্মদ আলমগীর, মো. আনোয়ার সাদাত সরকার, মো. রেজাউল করিম, তাবারাকুল তোসাদ্দেক হোসেন খান, বিজয় কুমার কেজরিওয়াল, মো. শাহ জালাল, মোহাম্মদ ইকবাল শাহরিয়ার, খান আহমেদ শুভ, মো. মাসুদুর রহমান, গাজী গোলাম আশরিয়া, এস এম জাহাঙ্গির আলম ও মো. আলি হোসেন শিশির, এম এ মোমেন, মো. আমিন হেলালী, মো. হাবিব উল্লাহ, শমী কায়সার, রাশেদুল হোসেন চৌধুরী, মো. জামাল উদ্দিন, আবু মোতালেব, হারুন-অর-রশীদ, নাদিয়া বিনতে আমিন, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন, আমজাদ হোসেন, এম জি আর নাসির মজুমদার, মো. শাহীন আহমেদ, কাজী এরতেজা হোসেন এবং মো. আসলাম সেরনিয়াবাত। সিআইপির তালিকায় আরও আছেন এফবিসিসিআইয়ের পরিচালক মোস্তফা আজাদ চৌধুরী, আবুল কাশেম খান, মোহাম্মদ নুরুন নেওয়াজ, মো. শামসুজ্জামান, কাজী আমিনুল হক, সেরনিয়াবাত মাঈনউদ্দিন আবদুল্লাহ, যশোদা জীবন দেব নাথ, আনোয়ার উল আলম চৌধুরী, মো. আমিন উল্লাহ, মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান পাটোয়ারী, এস এম শফিউজ্জামান, মো. নজরুল ইসলাম মজুমদার, এ কে এম মনিরুল হক এবং এ কে এম সেলিম ওসমান।
০৪ এপ্রিল ২০২৪, ১৬:৫৯

ব্যাংক ডাকাতিতে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, বান্দরবানের রুমা ও থানচি উপজেলায় ব্যাংকে ডাকাতি, অস্ত্র লুট ও সোনালী ব্যাংক ম্যানেজারকে অপহরণের ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ও কঠিন ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান। বান্দরবানে সশস্ত্র হামলা ও ব্যাংকে লুটপাটের বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, এ ঘটনা যেই ঘটাক আমরা চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেবো। আমরা কঠোর ও কঠিন ব্যবস্থা নেবো এটার। এটার পেছনে ভূ-রাজনৈতিক কোনো বিষয় আছে কি না- জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, আমাদের কাছে এখনো এ ধরনের কোনো তথ্য নেই। অনেক কিছু হতে পারে। তথ্য না জেনে আমরা কিছু বলতে পারব না। এক প্রশ্নের জবাবে আসাদুজ্জামান খান বলেন, কুকি-চিনের আস্তানা র‌্যাব ও সেনাবাহিনী নিশ্চিহ্ন করে দিয়েছিল। আমাদের সীমানা পার হয়ে ভিন্ন কোনো দেশে তারা আশ্রয় নিয়েছিল। সেভাবে তারা আশ্রয় নিয়েছিল। এখন তারা কোথা থেকে আসছে, কীভাবে আসছে- মাঝে মাঝে তাদের প্রতিনিধি এসে আমাদের সঙ্গে কথা বলে। তারা বলতেছিল- তারা শান্তি চায়, এ এলাকায় শান্তি ফিরিয়ে আনার জন্য, অনেক কিছুই বলছিল। কিন্তু হঠাৎ করে আক্রমণ, হঠাৎ করে ব্যাংক ডাকাতি- আমাদের কাছেও এটা নতুন কোনো বিষয় মনে হচ্ছে। মন্ত্রী বলেন, ব্যাংকে ডাকাতি ছোট ঘটনা হিসেবে দেখা হচ্ছে না। কুকি-চিনকে কঠোরভাবে দমনে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তারা আলোচনার মধ্যে এ ঘটনা ঘটিয়েছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, কেন হঠাৎ করে তারা এমন ঘটনা ঘটিয়েছে, তা আমাদের জানা ছিল না। তবে যে উদ্দেশ্যেই তারা এসব করুক না কেন, আমরা তাদের কাউকে ছাড় দেব না। আর এমন কিছু ঘটেনি, যাতে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করতে হবে। আমরা দেখছি, ব্যবস্থা নিচ্ছি। আগে সবকিছু জেনে নিচ্ছি, তারপর সব ধরনের ব্যবস্থা নেব। পহেলা বৈশাখে নাশকতার কোনো তথ্য নেই জানিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, গোয়েন্দা সংস্থাগুলো যেভাবে তথ্য দিচ্ছে, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সেভাবেই কাজ করছে। আমাদের কাছে এখনও কোনো তথ্য আসেনি। তারপরও আমাদের যে সতর্কতা সেটা নেওয়া হচ্ছে। এদিকে খুবই অল্প সময়ের মধ্যে কয়েকটি বড় বড় শিল্পকারখানায় আগুন লাগার পেছনে কোনো রহস্য আছে কি না, তা-ও খতিয়ে দেখা হবে বলে জানান তিনি। উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) রাতে সোনালী ব্যাংকের বান্দরবানের রুমা উপজেলা শাখায় হামলা করে। এসময় সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা ব্যাংকের ভল্ট থেকে টাকা নিতে না পারলেও আনসার সদস্যদের ১৪টি অস্ত্র লুট করে একং ব্যাংক ম্যানেজার নেজাম উদ্দিনকে তুলে নিয়ে যায়। তার একদিন পরই বুধবার (৩ এপ্রিল) দিনদুপুরে বান্দরবানের থানচির সোনালী ও কৃষি ব্যাংকে শাখায় সশস্ত্র হামলা চালিয়ে অর্থ লুট করেছে সশস্ত্র গোষ্ঠী কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের সদস্যরা (কেএনএফ)।
০৪ এপ্রিল ২০২৪, ১৯:২৪

মাল্টিমিডিয়া ক্লাসের তিন মাসের তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়
চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত ষষ্ঠ থেকে দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের তিন মাসের মাল্টিমিডিয়া ক্লাসের তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এসব তথ্য মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মনিটরিং অ্যান্ড ইভ্যালুয়েশন উইংয়ে পাঠানোর জন্য সোমবার (২৫ মার্চ) সব আঞ্চলিক উপ-পরিচালককে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।  শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের চাওয়া এপিএ’র অন্যতম সূচক হলো— মাঠ পর্যায় থেকে পাওয়া এমএমসি ক্লাস, যা প্রতিবেদন আকারে ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর থেকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠানোর বাধ্যবাধকতা রয়েছে। নির্দেশনায় বলা হয়েছে, মাঠ পর্যায়ের শ্রেণি শিক্ষকরা এমএমসি অ্যাপের মাধ্যমে আপলোড করা ক্লাসের ভিত্তিতে মাল্টিমিডিয়া শ্রেণি কার্যক্রমের মনিটরিং প্রতিবেদন নিয়মিত ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে দাখিল করে থাকেন। কিন্তু এমএমসি অ্যাপে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের আওতাধীন মাঠ পর্যায়ের কোনও শ্রেণি শিক্ষক তাদের এমএমসি ক্লাসগুলো আপলোড দিতে পারছেন না।  এ অবস্থায় আঞ্চলিক উপ-পরিচালকরা (মাধ্যমিক) যেন তাদের নিজ নিজ অঞ্চলের সংশ্লিষ্ট উপজেলা ও থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাদের কাছ থেকে সব মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও উচ্চ মাধ্যমিক কলেজের ষষ্ঠ থেকে দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জানুয়ারি থেকে মার্চ— এই তিন মাসের গৃহীত এমএমসি ক্লাসের তথ্য সংগ্রহ করে তা সার-সংক্ষেপ আকারে সংযুক্ত নির্ধারিত ছক মোতাবেক আগামী ৩১ মার্চের মধ্যে মনিটরিং অ্যান্ড ইভ্যালুয়েশন উইংয়ের ই-মেইলে ([email protected]) পাঠান সেজন্য অনুরোধ করা হয়েছে নির্দেশনায়।  নির্দেশনা অনুযায়ী, আঞ্চলিক উপ-পরিচালক (মাধ্যমিক) ব্যতীত মাঠ পর্যায়ের অন্য কোনও শিক্ষা কর্মকর্তা বা কোনও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে মনিটরিং অ্যান্ড ইভ্যালুয়েশন উইংয়ে ই-মেইলে আলাদাভাবে এ সংক্রান্ত কোনও তথ্য পাঠানোর প্রয়োজন নেই।
২৫ মার্চ ২০২৪, ২১:০৭

আরও ১১৮ জন শহীদ বুদ্ধিজীবীর তালিকা প্রকাশ
আরও ১১৮ জন শহীদ বুদ্ধিজীবীর তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। এ নিয়ে চার দফায় ৫৬০ জন শহীদ বুদ্ধিজীবীর তালিকা প্রকাশ করা হল। এদের মধ্যে রয়েছেন শিক্ষক, রাজনীতিক, সমাজকর্মী, চিকিৎসক, আইনজীবী, চাকরিজীবী, প্রকৌশলী, নাট্যকার, সংগীতশিল্পী এবং সংস্কৃতিকর্মী। রোববার (২৪ মার্চ) এ তালিকা প্রকাশ করে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়। তালিকাটি প্রকাশ করেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক। চতুর্থ দফার শহীদ বুদ্ধিজীবী তালিকায় ৩ জন সাহিত্যিক, একজন বিজ্ঞানী, একজন চিত্রশিল্পী, ৫৪ জন শিক্ষক, ৪ জন আইনজীবী, ১৩ জন চিকিৎসক, ৩ জন প্রকৌশলী, ৮ জন সরকারি ও বেসরকারি কর্মচারী, ৯ জন রাজনীতিক, ১৩ জন সমাজসেবী রয়েছেন। এছাড়া সংস্কৃতিসেবী এবং চলচ্চিত্র, নাটক, সংগীত এবং শিল্পকলার অন্যান্য শাখার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ৯ জন ব্যক্তিকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে শহীদ বুদ্ধিজীবীর তালিকায়। প্রসঙ্গত, প্রথমে ২০২১ সালের ৭ এপ্রিল ১৯১ জন শহীদ বুদ্ধিজীবীর নাম গেজেট আকারে প্রকাশ করে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়। ২০২২ সালের ২৯ মে দ্বিতীয় তালিকায় ১৪৩ জন এবং সর্বশেষ গত ১৫ ফেব্রুয়ারি প্রকাশ করা হয় আরও ১০৮ জন শহীদ বুদ্ধিজীবীর তালিকা।  
২৪ মার্চ ২০২৪, ১৭:২৭

সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য সর্বজনীন পেনশন বাধ্যতামূলক হচ্ছে
সর্বজনীন পেনশন বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে দেশের সব স্বশাসিত, স্বায়ত্তশাসিত, রাষ্ট্রায়ত্ত, সংবিধিবদ্ধ বা সমজাতীয় সংস্থা এবং তাদের অধীনস্থ অঙ্গ প্রতিষ্ঠানগুলোর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য। আগামী ১ জুলাই বা তার পরবর্তী সময়ে যারা চাকরিতে যোগদান করবে, তাদের জন্য এটি প্রযোজ্য হবে। বুধবার (২০ মার্চ) অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে সংবাদ থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়েছে, চলতি মাসের ১৩ মার্চ সরকারের জারিকৃত এস.আর.ও. নং-৪৭-আইন/২০২৪ এর মাধ্যমে সব স্বশাসিত, স্বায়ত্তশাসিত, রাষ্ট্রায়ত্ত, সংবিধিবদ্ধ বা সমজাতীয় সংস্থা এবং তাদের অধীনস্থ অঙ্গ প্রতিষ্ঠানসমূহের চাকরিতে যেসব কর্মকর্তা বা কর্মচারী ১ জুলাই ও তৎপরবর্তী সময়ে নতুন যোগদান করবেন তাদেরকে সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থাপনা আইনের অন্তর্ভূক্ত করেছে। এছাড়া, গত ১৩ মার্চ জারিকৃত এস.আর.ও. নং-৪৮-আইন/২০২৪-এর মাধ্যমে উল্লিখিত প্রতিষ্ঠানসমূহের কর্মচারীদের জন্য প্রযোজ্য প্রত্যয় স্কিমের রূপরেখা ঘোষণা করা হয়েছে। প্রত্যয় স্কিম চালুর ফলে এসব প্রতিষ্ঠানগুলোর বিদ্যমান কর্মকর্তা/কর্মচারীদের স্বার্থ ক্ষুণ্ন হবে না এবং তাদের বিদ্যমান পেনশন/আনুতোষিক সুবিধা অক্ষুণ্ন  থাকবে। তবে যাদের ন্যূনতম ১০ বছর চাকরি অবশিষ্ট আছে তারা আগ্রহ প্রকাশ করলে প্রত্যয় স্কিমে অংশগ্রহণ করতে পারবেন। প্রত্যয় স্কিমে অংশগ্রহণের মাধ্যমে অবসর জীবনে মাসিক পেনশন প্রাপ্য হবেন বিধায় ১ জুলাই ও তৎপরবর্তী সময়ে নতুন যোগদানকৃত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ভবিষ্যৎ আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে। এতে আরও বলা হয়েছে, বিদ্যমান ব্যবস্থায় খুব কম সংখ্যক স্বশাসিত, স্বায়ত্তশাসিত, রাষ্ট্রায়ত্ত, সংবিধিবদ্ধ বা সমজাতীয় সংস্থা এবং তাদের অধীন অঙ্গ প্রতিষ্ঠানগুলোর পেনশন স্কিম চালু রয়েছে। এ ধরনের অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানে কর্মরত কর্মচারীরা আনুতোষিক স্কিমের আওতাভুক্ত এবং তাদের জন্য সিপিএফ ব্যবস্থা প্রযোজ্য। এ ব্যবস্থায় কর্মচারীরা চাকরি শেষে অবসর সুবিধা হিসেবে এককালীন আনুতোষিক প্রাপ্য হন, কিন্তু মাসিক কোনো পেনশন প্রাপ্য হন না। এর ফলে অবসরোত্তর জীবনে প্রায় ক্ষেত্রেই আর্থিক অনিশ্চয়তার সম্মুখীন হন। কর্মচারীদের অবসরোত্তর জীবনের আর্থিক ও সামাজিক সুরক্ষা দিতে বিদ্যমান ব্যবস্থার বিকল্প হিসেবে সরকার ‘প্রত্যয় স্কিম’ প্রবর্তন করেছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, প্রত্যয় স্কিমে অংশগ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান বা সংস্থা সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা বা কর্মচারীর প্রাপ্ত মূল বেতনের ১০ শতাংশ বা সর্বোচ্চ ৫ হাজার টাকা; যা কম হয় তা কর্মকর্তা বা কর্মচারীর বেতন হতে কর্তন করা হবে এবং সমপরিমাণ অর্থ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান বা সংস্থাকে দিতে হবে। উভয় অর্থ এই প্রতিষ্ঠান বা সংস্থা জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত উক্ত কর্মকর্তা-কর্মচারীর কর্পাস হিসাবে জমা করবে। এ প্রক্রিয়ায় এই কর্মকর্তা-কর্মচারীর পেনশন ফান্ড গঠিত হবে এবং উক্ত ফান্ড জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক লাভজনক খাতে বিনিয়োগের মাধ্যমে প্রাপ্য মুনাফা এবং চাঁদা হিসেবে জমাকৃত অর্থের ভিত্তিতে পেনশন প্রদান করা হবে। মন্ত্রণালয় জানায়, সিপিএফ ব্যবস্থায় কর্মচারী মূল বেতনের ১০ শতাংশ এবং প্রতিষ্ঠান মূল বেতনের ৮.৩৩ শতাংশ দিয়ে থাকে। প্রত্যয় স্কিমে প্রতিষ্ঠান প্রদান করবে মূল বেতনের ১০ শতাংশ যা সিপিএফ ব্যবস্থা থেকে ১.৬৭ শতাংশ বেশি। প্রত্যয় স্কিমে একজন ব্যক্তি একটি প্রতিষ্ঠানে যোগদানের পর মাসিক ২ হাজার ৫০০ টাকা নিজ বেতন থেকে এবং সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান থেকে একই পরিমাণ টাকা ৩০ বছর চাঁদা প্রদান করলে তিনি অবসর গমনের পর অর্থাৎ ৬০ বছর বয়স থেকে মাসিক ৬২ হাজার ৩৩০ টাকা হারে পেনশন প্রাপ্য হবেন। এ ক্ষেত্রে ৩০ বছর ধরে মাসিক ২ হাজার ৫০০ টাকা হারে সংশ্লিষ্ট কর্মচারীর নিজ বেতন থেকে প্রদত্ত মোট চাঁদার পরিমাণ ৯ লাখ টাকা এবং সংশ্লিষ্ট সংস্থা কর্তৃক প্রদত্ত মোট চাঁদার পরিমাণ ৯ লাখ টাকা। অর্থাৎ প্রতিষ্ঠান ও সংশ্লিষ্ট কর্মচারী মিলিয়ে সর্বমোট চাঁদার পরিমাণ হবে ১৮ লাখ টাকা। তিনি যদি ৭৫ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন তবে ১৫ বছরে পেনশন প্রাপ্য হবেন ১ কোটি ১২ লাখ ১৯ হাজার ৪০০ টাকা। যা সংশ্লিষ্ট কর্মচারীর নিজ জমার ১২.৪৭ গুণ। আজীবন পেনশন প্রাপ্য হবেন বিধায় এ পরিমাণ আরো বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। বিনিয়োগ হতে প্রাপ্য মুনাফার হার বৃদ্ধি পেলে মাসিক পেনশনের পরিমাণ আরো বৃদ্ধি পাবে। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়েছে, জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষের যাবতীয় খরচ সরকারের নির্বাহ করা হবে বিধায় চাঁদাদাতার কর্পাস হিসাবে জমাকৃত অর্থ এবং বিনিয়োগলব্ধ আয় সম্পূর্ণ চাঁদাদাতার অ্যানুইটি হিসাবায়নের মাধ্যমে মাসিক পেনশন নির্ধারিত হবে। জমাকৃত চাঁদার উপর বিনিয়োগ রেয়াত পাওয়া যাবে এবং প্রাপ্য পেনশন আয়করমুক্ত হবে। স্কিমটি রাষ্ট্রীয় গ্যারান্টিযুক্ত হওয়ায় এটি শতভাগ ঝুঁকিমুক্ত ও নিরাপদ। এ স্কিমে নিবন্ধিত কর্মচারী পেনশনযোগ্য বয়সে উপনীত হওয়ার পরবর্তী মাস থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে তার ব্যাংক অ্যাকাউন্টে মাসিক পেনশনের অর্থ পেতে থাকবেন, যা তাকে মোবাইল এসএমএস এর মাধ্যমে অবহিত করা হবে। এক্ষেত্রে তাকে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ বা অন্য কোনো দপ্তরে যাওয়ার বা কোনোপ্রকার প্রমাণক দাখিলের প্রয়োজন হবে না। প্রত্যয় স্কিমটি নতুন কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য আকর্ষণীয় এবং আর্থিক নিরাপত্তা বিধানে কার্যকর।  
২০ মার্চ ২০২৪, ২০:৩৪
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়