• ঢাকা শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১
logo
এফডিসিতে শাবনূর, ভোট চাইতে হুমড়ি খেয়ে পড়লেন প্রার্থীরা
সকাল থেকে বিএফডিসিতে চলছে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির দ্বি-বার্ষিক নির্বাচন। বিকেলের দিকে ভোট দিতে আসেন এক সময়ের আলোচিত চিত্রনায়িকা শাবনূর।  এ সময় তাকে পেয়ে ঘিরে ধরেন দীর্ঘদিনের সহকর্মীরা। আর প্রার্থীরা হুমড়ি খেয়ে পড়েন ভোট চাইতে। পরে পুলিশের সহায়তায় ভোটকেন্দ্রে প্রবেশ করেন তিনি। প্রসঙ্গত, ২০২৪-২৬ মেয়াদের এই নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে দুটি প্যানেল। একটিতে আছেন মিশা সওদাগর ও মনোয়ার হোসেন ডিপজল। অন্যটিতে সোনালি দিনের নায়ক মাহমুদ কলি ও চিত্রনায়িকা নিপুণ আক্তার। ২১ সদস্যবিশিষ্ট কমিটিতে স্থান পেতে এবারের নির্বাচনে ৬ জন স্বতন্ত্রসহ ২টি প্যানেল থেকে মোট ৪৮ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। মোট ভোটার সংখ্যা ৫৭০ জন। তারাই বেছে নেবেন আগামী দুই বছরের চলচ্চিত্র শিল্পীদের নেতা-অভিভাবকদের।
১১ ঘণ্টা আগে

শিল্পী সমিতির নির্বাচন / ভোট দিয়ে যা বললেন অনন্ত জলিল
সকাল থেকে বিএফডিসিতে চলছে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির দ্বি-বার্ষিক নির্বাচন। দুপুরের পর ভোট দিতে আসেন ব্যবসায়ী, প্রযোজক ও চিত্রনায়ক অনন্ত জলিল। ভোটদান শেষে তিনি বলেন, নির্বাচনে জয়-পরাজয় থাকবে। এটা মেনে নিয়েই আমাদের এগিয়ে যেতে হবে। যারা জয়ী হবেন, তাদের সবার সঙ্গে বসে আলোচনা করব। যারা পরাজিত হবেন তাদের সঙ্গেও বসব।  সামনে চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন করবেন কি না জানতে চাইলে অনন্ত জলিল বলেন, আমি এত বড় মানুষ না, নেতাও না। তবে আমি চাই চলচ্চিত্রের উন্নয়ন। সবাইকে সঙ্গে নিয়েই কাজ করতে চাই। এ সময় অনন্ত জলিলের সঙ্গে ছিলেন অভিনেত্রী বর্ষা ও নির্মাতা মো.ইকবাল। ২০২৪-২৬ মেয়াদের এই নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে দুটি প্যানেল। একটিতে আছেন মিশা সওদাগর ও মনোয়ার হোসেন ডিপজল। অন্যটিতে সোনালি দিনের নায়ক মাহমুদ কলি ও চিত্রনায়িকা নিপুণ আক্তার। ২১ সদস্যবিশিষ্ট কমিটিতে স্থান পেতে এবারের নির্বাচনে ৬ জন স্বতন্ত্রসহ ২টি প্যানেল থেকে মোট ৪৮ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
১১ ঘণ্টা আগে

শিল্পী সমিতির নির্বাচন / ডিএ তায়েবের জন্য যেভাবে ভোট চাইছেন মেয়ে টুনটুনি
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির দ্বি-বার্ষিক (২০২৪-২৬) নির্বাচন চলছে বিএফডিসি প্রাঙ্গণে। সকাল ৯টায় শুরু হয়ে ভোটগ্রহণ চলবে বিকেল ৫টা পর্যন্ত। এ নির্বাচনে মিশা-ডিপজল পরিষদে সহসভাপতি পদে লড়ছেন ডিএ তায়েব। তার জন্য ভোট চাইছেন মেয়ে টুনটুনি। সরেজমিনে দেখা গেছে, শিল্পী সমিতির সামনের রাস্তায় শিল্পীদের কাছে ফুল দিয়ে বাবার জন্য ভোট চাইছেন ডিএ তায়েবের মেয়ে টুনটুুনি। এ সময় বাবার জয়ের ব্যাপারে কতটা আশাবাদী জানতে চাইলে তিনি বলেন, শতভাগ আশাবাদী। আশাকরি, আমার বাবা বিপুল ভোটে জয়ী হবে। ২০২৪-২৬ মেয়াদের এই নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে দুটি প্যানেল। একটিতে আছেন মিশা সওদাগর ও মনোয়ার হোসেন ডিপজল। অন্যটিতে সোনালি দিনের নায়ক মাহমুদ কলি ও চিত্রনায়িকা নিপুণ আক্তার। ২১ সদস্যবিশিষ্ট কমিটিতে স্থান পেতে এবারের নির্বাচনে ৬ জন স্বতন্ত্রসহ ২টি প্যানেল থেকে মোট ৪৮ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
১১ ঘণ্টা আগে

ভোট দিতে একসঙ্গে ঢালিউডের ‘তিন কন্যা’, জানালেন প্রত্যাশা
ঢালিউডের ‘তিন কন্যা’ বলা হয় চলচ্চিত্রের বরেণ্য অভিনয়শিল্পী সুচন্দা, ববিতা ও চম্পা। ষাট-সত্তর-আশি ও নব্বই—এই চার দশক চলচ্চিত্রপ্রেমীদের মাতিয়ে রেখেছিলেন তারা তিন বোন। দীর্ঘ ক্যারিয়ারে উপহার দিয়েছেন অসংখ্য জনপ্রিয় ও কালজয়ী সিনেমা। বিএফডিসিতে শিল্প সমিতির নির্বাচনে একসঙ্গে ভোট দিতে এসেছেন এই তিন বোন।  দুপুরের বিরতির পর ২টা ৪৫ মিনিট বিএফডিসিতে আসেন তারা। শিল্পীরা তাদের দেখে আনন্দিত হয়ে সোগ্লান দিতে থাকে।   ববিতা বলেন, এফডিসিতে আসা বন্ধই করে দিয়েছিলাম। অনেক দিন পর আসলাম। আজকে সবার সঙ্গে দেখা হচ্ছে সে কারণেই আমার আসা। যারা সত্যিকারের অর্থে কাজ করবে তাদেরকেই ভোট দেবো।  সুচন্দা বলেন, আজকে অনেক আশা নিয়ে ভোট দিতে আসছি। প্রত্যেকবারই আসি। এখন নতুন-পুরাতন সবাই মিলে নির্বাচনে নেমেছে এজন্যই আমার আসা। চলচ্চিত্রের মধ্যে আমাদের সমিতি গুরুত্বপূর্ণ সমিতি। শিল্পীদের ছাড়া আমাদের চলচ্চিত্র হয় না তাই শিল্পীদের বিকল্প নেই। বক্তব্যে নয়, যারা সততার সঙ্গে দক্ষতার সঙ্গে কাজ করবে তাদেরকেই আমরা ভোট দেবো। যাতে আমাদের সংগঠন আরও সুন্দর হয়।  চম্পা বলেন, নতুন পুরাতন যারাই নির্বাচন করছে প্রত্যেকে আমার প্রিয়। শিল্পী শব্দটা ভীষণভাবে আমাদের পরিবারের মনে হয়। তাই আমি মনে করি আমরা সবাই মিলে এক। সবাই মিলে যদি এগিয়ে যেতে পারতাম তাহলে আমাদের শিল্পটাকে অনেক এগিয়ে নিতে পারতাম। দ্বি-বার্ষিক মেয়াদের এবারের নির্বাচনের মেয়াদ ২০২৪ থেকে ২০২৬। ২১ সদস্যবিশিষ্ট কমিটির এ নির্বাচনে ৬ জন স্বতন্ত্রসহ ২টি প্যানেল থেকে ৪৮ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। একটি মিশা-ডিপজল পরিষদ, অন্যটি কলি-নিপুণ পরিষদ।  এর মধ্যে সভাপতি পদে লড়ছেন একসময়ের জনপ্রিয় নায়ক মাহমুদ কলি ও দাপুটে খল-অভিনেতা মিশা সওদাগর। আর সাধারণ সম্পাদক পদে গেলো আসরের মতো এবারও প্রার্থী হয়েছেন চিত্রনায়িকা নিপুণ আক্তার। তার বিপরীতে দাঁড়িয়েছেন অভিনেতা মনোয়ার হোসেন ডিপজল।
১২ ঘণ্টা আগে

শিল্পী সমিতির নির্বাচন / ভোট দিতে পারছেন না একঝাঁক তারকা
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ২০২৪–২৬ মেয়াদি নির্বাচন আজ (১৯ এপ্রিল)। সকাল নয়টায় শিল্পী সমিতির কার্যালয়ে ভোট গ্রহণ শুরু হয়েছে। বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত চলবে এই ভোট। গঠনতন্ত্র অনুযায়ী, গণনা শেষে আজই ফলাফল প্রকাশ করা হবে। সকাল থেকেই এফডিসি প্রাঙ্গণে নায়ক-নায়িকাদের ভিড়। তবে এবারের নির্বাচনে ভোট দিতে পারছেন না ঢাকাই সিনেমার জনপ্রিয় একঝাঁক তারকা। তারা হলেন- অরুণা বিশ্বাস, শাকিব খান, ফেরদৌস আহমেদ, মৌসুমী, আজিজুল হাকিম, আনিসুর রহমান মিলন, রেসি,  বিপাশা কবির, সোহানা সাবা, পুষ্পিতা পপিসহ কয়েকজন শিল্পী। তবে তাদের ভোট দিতে না পারার পেছনে বিশেষ কোনো কারণ নেই। ব্যক্তিগত কাজে দেশের বাইরে অবস্থানের কারণে ভোট দিতে পারছেন না এই অভিনয় শিল্পীরা। গত নির্বাচনে কার্যনির্বাহী সদস্য পদে জয়ী হয়েছিলেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী অরুণা বিশ্বাস। তবে এবার ভোটের মাঠ থেকে নিজেকে দূরে রেখেছেন। দেশে না থাকার কারণে আসতে পারছেন না ভোট দিতে। প্রবাস থেকে এই অভিনেত্রী বলেন, দেশে থাকলে অবশ্যই ভোট দিতে আসতাম। কিন্তু বিশেষ কারণে দেশে না থাকার কারণে ভোট দিতে পারছি না। সবাইকে খুব মিস করছি। জানা গেছে, দীর্ঘ সময় ধরে আড়ালে থাকার কারণে গতবারের মতো এবারও ভোট দিতে আসছেন না চিত্রনায়িকা সাদিকা পারভিন পপি। বিয়ে করে গোপনে সংসার করছেন এই অভিনেত্রী। শুটিংয়ের জন্য হায়তারাবাদ রয়েছেন শাকিব খান। তবে লন্ডন থেকে ভোট দিতে এসেছেন অভিনেতা জিয়া তালুকদার। ২১ সদস্যবিশিষ্ট কমিটির এই নির্বাচনে ৬ জন স্বতন্ত্রসহ ২টি প্যানেল থেকে ৪৮ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। একটি মিশা-ডিপজল পরিষদ, অন্যটি কলি-নিপুণ পরিষদ। এর মধ্যে সভাপতি পদে লড়ছেন একসময়ের জনপ্রিয় নায়ক মাহমুদ কলি ও দাপুটে খল-অভিনেতা মিশা সওদাগর। অন্যদিকে সাধারণ সম্পাদক পদে গেল আসরের মতো এবারও প্রার্থী হয়েছেন চিত্রনায়িকা নিপুণ আক্তার। তার বিপরীতে দাঁড়িয়েছেন চলচ্চিত্রের মুভি লর্ড ও দানবীর’ খ্যাত অভিনেতা মনোয়ার হোসেন ডিপজল। মোট ভোটার সংখ্যা ৫৭০ জন। তারাই বেছে নেবেন আগামী দুই বছরের চলচ্চিত্র শিল্পীদের নেতা-অভিভাবক।
১৪ ঘণ্টা আগে

শিল্পী সমিতির নির্বাচনে ভোট দিতে পারবেন না ফেরদৌস-মৌসুমী
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির দ্বি-বার্ষিক নির্বাচন আগামীকাল ১৯ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচন ঘিরে শিল্পীদের মাঝে বিরাজ করছে চাপা উত্তেজনা। অনেকে এরইমধ্যে বেছে নিয়েছেন পছন্দের প্রার্থী। তবে  নির্বাচনে ভোট দিতে পারছেন না চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদ ও চিত্রনায়িকা মৌসুমী। ভোট দিতে না পারার পেছনে বিশেষ কোনো কারণ নেই। দেশের বাইরে অবস্থানের কারণে ভোট দিতে পারছেন না খায়রুন সুন্দরী সিনেমার এই জুটি।  ফেরদৌসের ঘনিষ্ঠ এক সূত্র জানিয়েছে, দুদিন আগে কানাডায় গেছেন ফেরদৌস। সেখান থেকে যাবেন যুক্তরাষ্ট্রে। আগামী ২০-২১ এপ্রিল নিউইয়র্কের জ্যামাইকা পারফর্মিং আর্টস সেন্টারে আয়োজিত ‘সুচিত্রা সেন আন্তর্জাতিক বাংলা চলচ্চিত্র উৎসব’-এ অতিথি হিসেবে থাকবেন তিনি। সেখানে তার সঙ্গে অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন কলকাতা বাংলা সিনেমার জনপ্রিয় অভিনেত্রী ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত। ফলে আগামীকাল শিল্পী সমিতির নির্বাচনে ভোট দিতে পারছেন না তিনি। অন্যদিকে মৌসুমীর স্বামী ওমর সানী জানিয়েছেন, মৌসুমী এখন আমেরিকাতে অবস্থান করছে। মেয়ে ফাইজার লেখাপড়ার জন্য এ বছরটা তাকে আমেরিকায় থাকতে হবে। সে তো দেশেই নেই। সুতরাং ভোট দেওয়ার তো প্রশ্নই আসে না।  এই নির্বাচনে ৬ জন স্বতন্ত্রসহ ২টি প্যানেল থেকে ৪৮ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। প্যানেল দুটি হলো মিশা-ডিপজল ও মাহমুদ কলি-নিপুণ।
১৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৬:৩৯

তৃতীয় ধাপে যেসব উপজেলায় ভোট
তৃতীয় ধাপে ১১২টি উপজেলায় ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২৯ মে। দেশে ৪৯৫টি উপজেলা রয়েছে। এবার চার ধাপে নির্বাচন উপযোগী ৪৮৫টিতে ভোট হবে, পরে মেয়াদোত্তীর্ণ হলে বাকিগুলোয় ভোটের আয়োজন করবে নির্বাচন কমিশন। তৃতীয় ধাপে ১১২টি উপজেলার মধ্যে ২১টিতে ভোট হবে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম)। বাকি ৯১টি উপজেলার ভোট হবে কাগজের ব্যালটে। এ নিয়ে তিন ধাপে ৪২২টি উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হলো। ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে ৮ মে ১৫০ উপজেলায়, দ্বিতীয় ধাপে ২১ মে ১৬১ উপজেলায় ভোট হবে। আর চতুর্থ ধাপের ভোট হওয়ার কথা ৫ জুন। তৃতীয় ধাপে যেসব উপজেলা পরিষদে নির্বাচন হবে- ঠাকুরগাঁও জেলার পীরগঞ্জ, নীলফামারী সদর, দিনাজপুর জেলার খানসামা, সদর ও চিরিরবন্দর; লালমনিরহাট সদর; রংপুর জেলার গংগাচড়া ও সদর; কুড়িগ্রাম জেলার ফুলবাড়ী, ভুরুঙ্গামারী ও নাগেশ্বর; গাইবান্ধা জেলার সাদুল্লাপুর ও সুন্দরগঞ্জ। রাজশাহী বিভাগের বগুড়া জেলার শাজাহানপুর, সদর ও শিবগঞ্জ; নওগাঁ জেলার আত্রাই ও রাণীনগর, রাজশাহী জেলার পবা ও মোহনপুর; নাটোর জেলার গুরুদাসপুর ও বড়ইগ্রাম; সিরাজগঞ্জ জেলার শাহজাদপুর (ইভিএম) ও চৌহালী (ইভিএম); পাবনা জেলার সদর (ইভিএম), আটঘরিয়া (ইভিএম) ও ঈশ্বরদী (ইভিএম)। বরিশাল বিভাগের বরিশাল জেলার গৌরনদী ও আগৈলঝাড়া; পটুয়াখালী জেলার সদর, মির্জাগঞ্জ ও দুমকি; পিরোজপুর জেলার মঠবাড়ীয়া (ইভিএম) ও ভান্ডারিয়া (ইভিএম); ভোলা জেলার তজুমদ্দিন ও লালমোহন, ঝালকাঠি জেলার রাজাপুর ও কাঁঠালিয়া; বরগুনা জেলার বামনা ও পাথরঘাটা। খুলনা বিভাগের যশোর জেলার সদর (ইভিএম), অভয়নগর (ইভিএম) ও বাঘারপাড়া (ইভিএম); বাগেরহাট জেলার শরণখোলা, মোড়েলগঞ্জ ও মোংলা; খুলনা জেলার কয়রা, পাইকগাছা ও ডুমুরিয়া; সাতক্ষীরা জেলার কলারোয়া ও সদর। মানিকগঞ্জ জেলার সদর (ইভিএম) ও সাটুরিয়া (ইভিএম); ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা ও সদরপুর; শরীয়তপুর জেলার ডামুড্যা (ইভিএম) ও গোসাইরহাট (ইভিএম), নরসিংদী জেলার শিবপুর ও রায়পুরা; টাঙ্গাইল জেলার সদর, দেলদুয়ার ও নাগরপুর; মুন্সিগঞ্জ জেলার সিরাজদিখান ও শ্রীনগর; কিশোরগঞ্জ জেলার ইটনা, তাড়াইল, করিমগঞ্জ ও মিঠামইন। ময়মনসিংহ জেলার ফুলবাড়িয়া, ঈশ্বরগঞ্জ ও ত্রিশাল; জামালপুর জেলার মেলান্দহ (ইভিএম) ও মাদারগঞ্জ (ইভিএম); নেত্রকোণা জেলার মোহনগঞ্জ, মদন ও খালিয়াজুড়ী। চট্টগ্রাম বিভাগের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ ও বাঞ্ছারামপুর; কুমিল্লা জেলার বুড়িচং, ব্রাহ্মণপাড়া, মুরাদনগর ও দেবীদ্বার; চাঁদপুর জেলার কচুয়া (ইভিএম) ও ফরিদগঞ্জ (ইভিএম); ফেনী জেলার সোনাগাজী, সদর, দাগনভূঞা; নোয়াখালী জেলার বেগমগঞ্জ, সদর ও কোম্পানীগঞ্জ; লক্ষ্মীপুর জেলার সদর; চট্টগ্রাম জেলার আনোয়ারা, বোয়ালখালী, পটিয়া ও চন্দনাইশ; কক্সবাজার জেলার উখিয়া (ইভিএম), টেকনাফ (ইভিএম) ও রামু (ইভিএম), খাগড়াছড়ি জেলার মহালছড়ি; রাঙ্গামাটি জেলার নানিয়ার চর, লংগদু ও বাঘাইছড়ি। সিলেট বিভাগের সিলেট জেলার সুনামগঞ্জ জেলার ছাতক ও দোয়ারা বাজার; সিলেট জেলার বালাগঞ্জ, ফেঞ্চুগঞ্জ ও বিয়ানীবাজার; মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ ও শ্রীমঙ্গল; হবিগঞ্জ জেলার লাখাই, সদর ও শায়েস্তাগঞ্জ।
১৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৯:৪০

নৌকা বাদ দিলেও ভোট চুরির প্রকল্প থেকে সরেনি সরকার: আমীর খসরু
উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীক বাদ দিলেও আওয়ামী লীগ সরকার ভোট চুরির প্রকল্প থেকে সরে আসেনি বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।  বুধবার (১৭ এপ্রিল) দুপুরে ১০ এপ্রিলকে প্রজাতন্ত্র দিবস ঘোষণার দাবিতে জাতীয় প্রেস ক্লাবে আয়োজিত এক আলোচনাসভায় এ মন্তব্য করেন তিনি। আমীর খসরু বলেন, নৌকা বাদ দিলেও সরকার ভোট চুরির প্রকল্প থেকে সরে আসেনি। যেখানে ভোটই নেই, সেখানে বিএনপির নির্বাচনে যাওয়া না যাওয়ার তো কোনো প্রশ্নই আসে না। উপজেলা নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সঙ্গে আরেকটা ধাপ্পাবাজি করতে যাচ্ছে সরকার। তিনি বলেন, সরকার একটা প্রকল্পের মাধ্যমে দেশের জনগণকে জিম্মি করে রেখেছে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে সরকার ক্ষমতা দখল করলেও রাজনৈতিকভাবে পরাজিত হয়েছে। ৯৫ শতাংশ জনগণ এই নির্বাচন ব্যবস্থাকে বর্জন করেছে। উপজেলা নির্বাচনে নৌকা প্রতীক বাদ দেওয়া প্রসঙ্গে বিএনপির এ নেতা বলেন, নৌকা নিয়ে জনগণের কাছে যাওয়ার সাহস নেই বলেই উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নৌকাকে বাদ দিয়েছে। তারা দেখেছে, নৌকা যেখানে আছে জনগণ সেখানে নেই।  আমীর খসরু আরও বলেন, যারা ক্ষমতা দখল করে বসে আছে, আজ তারা ইতিহাসও দখল করতে চায়, এটাকে মূলধন বানাতে চায় তারা। তারা শুধু জনগণের রাজনৈতিক অধিকার কেড়ে নিয়েছে এমন নয়, প্রতিটা পদে পদে জনগণের অধিকার হরণ করেছে তারা। মানুষের জীবনের নিরাপত্তা বলতে বাংলাদেশে এখন কিছুই নেই। যারা ক্ষমতায় আছে, তাদের টিকে থাকার একমাত্র অস্ত্র হচ্ছে ভয়ভীতি।
১৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৫:১৮

২ ইউনিয়ন পরিষদের ভোট স্থগিত
আদালতের আদেশ প্রতিপালনার্থে ভোলার লালমোহন উপজেলার দুই ইউনিয়ন পরিষদের সাধারণ নির্বাচন স্থগিত করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। সোমবার (৮ এপ্রিল) ইসির নির্বাচন পরিচালনা শাখার উপসচিব মো. আতিয়ার রহমান স্বাক্ষরিত চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, হাইকোর্ট বিভাগের রিট পিটিশন নং ৩৫৮৬/২০২৪ ও রিট পিটিশন নং ৩৫৮৭/২০২৪ এর গত ২০ মার্চের আদেশ প্রতিপালনার্থে আগামী ২৮ এপ্রিলে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া ভোলা জেলার লালমোহন উপজেলাধীন ধলীগৌরনগর ও লর্ডহার্ডিঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের সাধারণ নির্বাচন স্থগিত রাখার জন্য নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত দিয়েছে। এ অবস্থায় ইসির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।
০৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৫:২৫

জনগণের সেবা করলে ভোট নিয়ে চিন্তা থাকবে না : প্রধানমন্ত্রী
ময়মনসিংহ ও কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের নবনির্বাচিত মেয়র ও কাউন্সিলদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আপনারা জনগণের ভোটে নির্বাচিত। জনগণের সেবা নিশ্চিত করলে ভবিষ্যতে ভোট নিয়ে কোনো চিন্তা থাকবে না। মানুষ আপনাদের ওপর আস্থা ও বিশ্বাস রাখবে। তাই জনসেবার দিকে বিশেষ দৃষ্টি দেবেন। বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) সকালে প্রধানমন্ত্রীর তেজগাঁও কার্যালয়ে দুই সিটির নবনির্বাচিত মেয়রদের শপথ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা মানুষের দোরগোড়ায় চিকিৎসাসেবা পৌঁছে দিতে থমে ইউনিয়ন পর্যায়ে দশ শয্যার হাসপাতাল তৈরি করার ব্যবস্থা নিয়েছিলেন। কিন্তু তিনি সেই কাজ সম্পন্ন করতে পারেননি। আমরা সরকারে আসার পর কমিউনিটি ক্লিনিক করে দিই। জনপ্রতিনিধিদের এসব দিকে নজর রাখতে হবে যেন স্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলো সঠিকভাবে চলে। মানুষ যেন যথাযথ চিকিৎসা সেবা পায়।  অনুষ্ঠানে কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের নবনির্বাচিত মেয়র ডা. তাহসীন বাহার সূচনা ও ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের মেয়র ইকরামুল হক (টিটু) শপথ নেন। তাদের শপথ বাক্য পাঠ করান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। একই সময়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে শপথ নেন কুড়িগ্রাম, ঠাকুরগাঁও, সিরাজগঞ্জ, ব্রাক্ষণবাড়িয়া ও হবিগঞ্জ জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান। এ ছাড়া স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলামের কাছে শপথ নেন ময়মনসিংহ সিটির ৪৪ জন কাউন্সিলর।
০৪ এপ্রিল ২০২৪, ১৩:০৮
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়