• ঢাকা শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
logo
মার্কিন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের প্রতিবেদন / বাংলাদেশে ব্যবসায় বড় বাধা ঘুষ-দুর্নীতি, অস্বচ্ছতা
বাংলাদেশে ব্যবসা-বাণিজ্য এগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে অন্যতম প্রধান বাধা হচ্ছে ঘুষ-দুর্নীতি। এ ছাড়াও অন্যান্য বাধার ক্ষেত্রে রয়েছে সরকারি কেনাকাটা, মেধা-সম্পদ সংরক্ষণ, ডিজিটাল বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও পূর্ণ শ্রমিক অধিকার না থাকার মতো বিষয়। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসা-বাণিজ্য নিয়ে সে দেশের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের তৈরি বার্ষিক প্রতিবেদনে বাংলাদেশ সম্পর্কে এমন মন্তব্য করা হয়েছে। গত ২৯ মার্চ প্রকাশিত ‘২০২৪ ন্যাশনাল ট্রেড এস্টিমেট রিপোর্ট অন ফরেন ট্রেড ব্যারিয়ারস’ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের সঙ্গে ব্যবসার ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র বেশ কিছু বাধার মুখোমুখি হয়ে থাকে। বাংলাদেশে পণ্য ও সেবা রপ্তানি, সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ ও ই-কমার্সের ক্ষেত্রে বাধার মুখে পড়ে। বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্যে প্রতিবন্ধকতার ক্ষেত্রে সরকারি কেনাকাটার প্রসঙ্গটি এসেছে। এতে বলা হয়েছে, সরকারি কেনাকাটা সাধারণত পাবলিক প্রকিউরমেন্ট অ্যাক্ট-২০০৬–এর আওতায় দরপত্রের মাধ্যমে পরিচালিত হয়। বাংলাদেশ প্রকাশ্যে আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতামূলক দরপত্রের নীতি অনুসরণ করলেও দুর্নীতির অভিযোগ সাধারণভাবেই রয়েছে। বাংলাদেশ জাতীয়ভাবে ইলেকট্রনিক সরকারি ক্রয় পোর্টাল চালু করেছে। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের অংশীজনেরা পুরোনো প্রযুক্তির ব্যবহার নিয়ে উদ্বেগের পাশাপাশি পছন্দের দরদাতার স্বার্থে পক্ষপাতমূলক শর্ত জুড়ে দেওয়া ও দরপত্রের সামগ্রিক প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। প্রতিবেদনে বলা হয়, বেশ কিছু মার্কিন প্রতিষ্ঠান অভিযোগ করেছে, বিদেশি প্রতিযোগীরা প্রায়ই তাদের স্থানীয় অংশীদারদের ব্যবহার করে ক্রয়প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করে থাকে। এর উদ্দেশ্য হচ্ছে মার্কিন প্রতিষ্ঠানগুলো যাতে দরপত্রে বিজয়ী হতে না পারে। মার্কিন প্রতিষ্ঠানগুলো দরপত্রে কারচুপির বিষয়ে উদাহরণ দিয়ে অভিযোগ করেছে।  মার্কিন প্রতিষ্ঠানগুলো অভিযোগ করেছে, বাংলাদেশে সরকারি কর্মকর্তারা ঘুষ চাওয়ায় লাইসেন্স ও দরপত্রের অনুমোদন পেতে দীর্ঘ সময় লেগে যায়। এ ছাড়া ঘুষ, প্রতিযোগিতাবিরোধী চর্চা, দরপত্রের প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতার অভাব—এসব বিষয় সরকারি দরপত্রে মার্কিন প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণের পথে বাধা। প্রতিবেদনে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) স্বাধীনতা খর্ব করা হচ্ছে- এমন বিষয় তুলে ধরে বলা হয়েছে, ২০১৮ সালের অক্টোবরে প্রণীত সরকারি চাকরি আইন বিল হয়েছে, যেখানে বলা হয়েছে, যেকোনো সরকারি কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করার আগে দুদকের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিতে হবে। একই সঙ্গে সরকারি কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তদন্তে দুদকের ক্ষমতা সীমিত করা হয়েছে। এরপরও দুদক ক্রমবর্ধমানভাবে সরকারি কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মামলা পরিচালনা করছে। তবে সেখানে বহু মামলাই অমীমাংসিত থেকে যাচ্ছে।
৩১ মার্চ ২০২৪, ১৯:৪৩

খলিলের মাংসের ব্যবসায় ভাটা
কম দামে গরুর মাংস বিক্রি করে আলোচনায় আসে ব্যবসায়ী খলিলুর রহমান। রোজার প্রথম দিন থেকে প্রতি কেজি গরুর মাংস ৫৯৫ টাকায় বিক্রির ঘোষণা দেন তিনি। এতে তার দোকান ‘খলিল গোস্ত বিতানে’ ক্রেতাদের ঢল নামে। তবে ১০ রোজা না যেতেই প্রতি কেজি মাংসের দাম ১০০ টাকা বাড়িয়ে দিয়েছেন এই মাংস ব্যবসায়ী। বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) তার দোকানে দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত জানিয়ে ব্যানার টানানো দেখা গেছে। দাম বৃদ্ধির একদিনের মাথায় খলিলের মাংসের ব্যবসায় ভাটা পড়েছে। রাজধানীর উত্তর শাহজাহানপুরে ওই দোকানে গিয়ে দেখা যায়, আগের মতো ক্রেতাদের তেমন একটা দেখা মিলছে না। অনেকে আবার মাংস কিনতে এসে দাম দেখে ফেরত যাচ্ছেন। ক্রেতাদের অভিযোগ, এটা একটা সিন্ডিকেট। প্রথমে কম দামে বিক্রি করে লোভ দেখানো হয়, এরপরই তাদের আসল রূপ দেখা যায়। তবে দাম বাড়ানোর পেছনে খলিলের দাবি, তিনি চাপে আছেন। এ বিষয়ে তিনি বলেন, খামার থেকে যে দামে গরু কিনতে হচ্ছে, তাতে ৫৯৫ টাকা দরে মাংস বিক্রি করে পোষাতে পারছিলাম না। লোকসানে পড়তে হচ্ছে। বাধ্য হয়ে মাংসের দাম কেজিতে ১০০ টাকা বাড়াতে হয়েছে। এদিকে ‘চাপে আছেন’ বলতে তিনি কী বোঝাচ্ছেন কিংবা কী ধরনের চাপ আছে, তা জানতে চাইলে খলিলুর রহমান বলেন, আমি এখন আর খুব বেশি কথা বলার মতো পরিস্থিতিতে নেই। পরে এ বিষয়ে বিস্তারিত কথা বলা যাবে। গত বছরের শেষ দিকে বাজারে যখন ৭০০-৭৫০ টাকায় প্রতি কেজি গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছিল, তখন তিনি কম দামে গরুর মাংস বিক্রি করে আলোচনায় আসেন। এরপর ঢাকার বিভিন্ন এলাকা থেকে মানুষ তার দোকানে মাংস কিনতে ভিড় করে। গত শুক্রবার তিনি এক কোটি টাকার গরুর মাংস বিক্রি করেন বলে জানিয়েছিলেন।  
২২ মার্চ ২০২৪, ১৩:২০

নতুন ব্যবসায় নামলেন সানি লিওন
অনেকটা লড়াই করেই বলিউডে শক্ত অবস্থান তৈরি করেছেন সানি লিওন। যদিও কাজের চেয়ে সমালোচনাই বেশি হয় এই অভিনেত্রীকে নিয়ে। অভিনয়ের পাশাপাশি এবার ব্যবসার সঙ্গে নিজেকে যুক্ত করলেন তিনি।  জানা গেছে, রেস্তোরাঁ ব্যবসায় নেমেছেন সানি। উত্তর প্রদেশের নয়ডাতে এই রেস্তোরাঁ চালু করেছেন তিনি। গত ২০ জানুয়ারি রেস্তোরাঁটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন তিনি। এর নাম রেখেছেন ‘চিকা লোকা’।  স্বামী ড্যানিয়েলকে সঙ্গে নিয়ে রেস্তোরাঁটির উদ্বোধন করেন সানি। তবে তিনি এই যাত্রা একা শুরু করেননি। সানির সঙ্গে তার ব্যবসায়ীক পার্টনার হিসেবে রয়েছেন সিঙ্গিং বোলস হসপিটালিটির পরিচালক সাহিল বাওয়েজা। ইতোমধ্যে নতুন এই প্রতিষ্ঠানটির বেশ কয়েকটি ভিডিও ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করেছেন সানি। দুই তলা বিশিষ্ট ঝকঝকে এই রেস্তোরাঁর ডেকোরেশনে যে কারও চোখ আটকে যাবে। নিজের মনের মতো করে সাজিয়েছেন তার এই রেস্তোরাঁ। খাবার খাওয়ার পাশাপাশি রেস্তোরাঁর সাজসজ্জা দেখেও মুগ্ধ হয়ে যাবেন ভোজন রসিকরা।       এ প্রসঙ্গে সানি লিওন বলেন, আমি মনে করি— শোবিজের মানুষদের শুধু চলচ্চিত্র ও টিভি শোয়ে আটকে থাকলে চলবে না। অবশ্যই নতুন কিছু করা উদ্যোগ নেওয়া উচিত আমাদের। যাতে আমরা আমাদের ব্র্যান্ডকে প্রসারিত করতে পারি। প্রসঙ্গত, ‘জিসম টু’র মাধ্যমে বলিউড সিনেমায় নাম লেখান সানি। পরবর্তী সময়ে ‘জ্যাকপট’, ‘রাগিনি এমএমএস টু’, ‘এক পহেলি লীলা’, ‘মস্তিজাদে’ প্রভৃতি সিনেমায় অভিনয় করেছেন এই অভিনেত্রী।    সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া   
২৬ জানুয়ারি ২০২৪, ১৫:৩৭

ব্যবসায় বড় বাধা দুর্নীতি: সিপিডি
সীমাহীন দুর্নীতি, আমলাতান্ত্রিক জটিলতা ও বৈদেশিক মুদ্রার সংকটকে ব্যবসা বাণিজ্যে প্রসারে প্রতিবন্ধকতা বলে মনে করছেন উদ্যোক্তারা। তবে দুর্নীতিকে সবচেয়ে বড় বাধা বলছেন তারা। বেসরকারি সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) জরিপে এসব তথ্য উঠে এসেছে। আর দুর্নীতির লাগাম টানতে ১০ দফা পরামর্শ দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। বুধবার (১৭ জানুয়ারি) ধানমন্ডির সিপিডি কার্যালয়ে ‘বাংলাদেশ ব্যবসায় পরিবেশ ২০২৩’ উদ্যোক্তা জরিপের ফলাফল প্রকাশ করে সিপিডি। প্রতিষ্ঠানটির গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম প্রতিবেদনের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন। সিপিডি জানায়, দেশে ব্যবসার পরিবেশ জানতে ঢাকা, সাভার ও গাজীপুরের ৭১ জন উদ্যোক্তার ওপর জরিপ চালানো হয়। এতে শীর্ষ তিনটি সমস্যাসহ মোটা দাগে ১৭টি সমস্যা চিহ্নিত করা গেছে। সেগুলো হচ্ছে- অপর্যাপ্ত অবকাঠামো, উচ্চ মূল্যস্ফীতি, অর্থায়নের সীমাবদ্ধতা, জটিল কর নীতি, বারবার নীতি পরিবর্তন, দক্ষ শ্রমশক্তির অভাব, উদ্ভাবনের সক্ষমতায় ঘাটতি, শ্রমশক্তিতে দুর্বল নৈতিকতা, উচ্চ করহার, জলবায়ু পরিবর্তন, সরকারের অস্থিতিশীলতা, অপরাধ ও চুরি, বিধিনিষেধমূলক শ্রম আইন ও দুর্বল স্বাস্থ্য ব্যবস্থা। গবেষণা প্রতিষ্ঠানটি জানায়, ছোট ছোট সরকারি সেবার ক্ষেত্রে ৮৫ শতাংশ ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সমস্যায় পড়লেও বড় ব্যবসায়ীদের সব ক্ষেত্রে সমস্যা কিছুটা কম। এছাড়া শতভাগ বড় ব্যবসায়ীর জন্য প্রধান সমস্যা দুর্নীতি, মাঝারি ৬১ শতাংশ ব্যবসায়ী দুর্নীতিকে সমস্যা মনে করছেন এবং ৫৬ শতাংশ ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী দুর্নীতিকে সমস্যা বলে চিহ্নিত করেছেন।  সিডিপির পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম জানান, আমাদের জরিপে ৬৭ শতাংশের বেশি ব্যবসায়ী দুর্নীতিকে ব্যবসার সবচেয়ে বড় বাধা মনে করেন। ফলে, অনেক সম্ভাবনা থাকলেও প্রতিযোগী দেশগুলোর তুলনায় অনেক পিছিয়ে পড়ছে বাংলাদেশ। সেই সঙ্গে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে অস্থিতিশীলতা বড় ব্যবসায়ীদের বেশি প্রভাবিত করেছে। গবেষকদের বরাত দিয়ে ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, সরকারি সংস্থার সেবা পেতে ঘুষ দুর্নীতি ঠেকানো না গেলে ব্যবসা বাণিজ্যের প্রসার চ্যালেঞ্জিং হবে। নিরবচ্ছিন্ন জ্বালানি সরবরাহের অভাব, লাগামহীন মূল্যস্ফীতি ও আয় বৈষম্য আগামী দিনে বাংলাদেশে বিনিয়োগের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হবে। এসব বিবেচনায় এখন থেকেই সঠিক পরিকল্পনা নিতে হবে। ব্যবসা বাণিজ্যে এমন পরিবেশ থেকে উত্তরণে ও দুর্নীতির লাগাম টানতে প্রতিটি সরকারি দপ্তরে ন্যায়পাল নিয়োগসহ ১০ দফা পরামর্শ সিপিডির। সেগুলো হচ্ছে- ব্যবসায় বাণিজ্যের পরিবেশের উন্নতিতে বিভিন্ন সরকারি কার্যালয়ের ১০০ দিন, ১ বছর, ৩ বছর ও ৫ বছরের পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন; ন্যায়পাল কার্যালয় স্থাপন; সীমিত সময়ের জন্য খাত ভিত্তিক কিছু কমিশন গঠন ইত্যাদি।
১৭ জানুয়ারি ২০২৪, ২২:৪৪

শাকিবের দোয়া নিয়ে নতুন ব্যবসায় অপু বিশ্বাস!
ঢাকাই চলচ্চিত্রের দর্শকপ্রিয় নায়িকা অপু বিশ্বাস। এক দশকের বেশি সময়ে প্রায় ১০০টি সিনেমায় অভিনয় করেছেন। চলচ্চিত্রের পাশাপাশি তিনি বিজ্ঞাপনচিত্রে মডেল হয়েছেন। অভিনয়ের পাশাপাশি প্রযোজনা ব্যবসাতে সময় দেবেন বলে জানিয়েছেন তিনি। যদিও বছর দুয়েক আগেই একটি ফিল্ম প্রোডাকশন হাউসের কার্যক্রম শুরু করেছিলেন এই নায়িকা। সেখান থেকে ‘লালশাড়ি’ নামে একটি সিনেমাও প্রযোজনা করেছেন তিনি। এবার আরও দুই নতুন ব্যবসা শুরু করলেন তিনি। শুক্রবার (১২ জানুয়ারি)  রাজধানীর আফতাবনগরের ‘সিগনেচার বাই এবি পার্লার অ্যান্ড বুটিক’, ‘এবি ক্যাফে অ্যান্ড রেস্টুরেন্ট’  উদ্বোধন করেন অপু। এ সময় তিনি জানান শাকিব খান তার সকল ভালো কাজের সঙ্গে থকেন।  অপু বিশ্বাস বলেন, সব সময় আমার ভালো কাজের সঙ্গে থাকে শাকিব খান। তিনি ভালো করেই জানেন অপু নিশ্চয়ই এটা পারবে। সে বিশ্বাস আমার প্রতি তার আছে। আমার ব্যবসার সঙ্গে তার (শাকিব খান) দোয়া, ভালোবাসা, আশীর্বাদ আছে। এই নায়িকা আরও বলেন, আমি চেয়েছি অভিনেত্রীর বাইরেও আমার একটা আলাদা পরিচয় থাকুক। একটা সময় অন্য কিছু অবলম্বন করেই আমার জীবন পার করতে হবে। এ কথা ভেবেই নতুন বিজনেস শুরু করেছি। আমার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ঢুকে সাজগোজের পাশাপাশি খাওয়া-দাওয়া ও কেনাকাটাও করতে পারবেন, ক্রেতারা এখানে কসমেটিকসও পাবেন।  ব্যবসা নিয়ে তিনি আরও বলেন, মানুষের কাছে আমি একজন নায়িকা, দর্শকের ভালোবাসার একজন অভিনেত্রী। আমি চেয়েছি এর বাইরেও আমার একটা আলাদা পরিচয় গড়ে উঠুক। এবার শুরু করলাম নতুন ব্যবসা। আমি চাই ব্যবসায়ী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে। আমার সন্তানের কাছেও আমার সেই পরিচয়টা গর্বের হবে বলে আমার বিশ্বাস।   
১৩ জানুয়ারি ২০২৪, ১৭:৪৬
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়