• ঢাকা শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১
logo
১৫০০ কোটি টাকার বন্ড ইস্যু করছে বেক্সিমকো
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বেক্সিমকো লিমিটেড জিরো কুপন বন্ড ইস্যু করার মাধ্যমে ১৫০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ইস্যুর পর এটিই হতে যাচ্ছে কোম্পানিটির প্রথম জিরো কুপন বন্ড। এর নাম হবে বেক্সিমকো ফার্স্ট জিরো কুপন বন্ড।  সোমবার (১১ মার্চ) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে। ডিএসই বলছে, বেক্সিমকো ফার্স্ট জিরো কুপন বন্ডে ডিসকাউন্টের হার হবে ১৫ শতাংশ। এই বন্ড মেয়াদ শেষে সম্পূর্ণ অবসায়িত হবে। এর কোনো অংশ শেয়ারে রূপান্তরিত হবে না। তাছাড়া বন্ডটি স্টক মার্কেটে লেনদেনযোগ্যও নয়। আলোচিত জিরো কুপন বন্ডের মাধ্যমে সংগ্রহকৃত অর্থ শ্রীপুর টাউনশিপ কোম্পানির সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে ‘মায়ানগর’ নামে একটি আবাসন প্রকল্পে বিনিয়োগ করা হবে। এ বিষয়ে ১০ মার্চ কোম্পানিটির পর্ষদ সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) অনুমোদন সাপেক্ষে বন্ড ইস্যু করার এ সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে।  
১২ মার্চ ২০২৪, ১১:৫৪

বেক্সিমকো ফার্মা থেকে পাপনের পদত্যাগ
বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালসের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের পদ থেকে সরে দাঁড়ালেন নতুন যুব ও ক্রীড়ামন্ত্রী নাজমুল হাসান পাপন। মন্ত্রিসভার সদস্য হওয়ার কারণেই তিনি দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠানটির পরিচালকের পদ ছাড়লেন। আরও পড়ুন : জোভানের সঙ্গে বিয়ের প্রসঙ্গে মুখ খুললেন অভিনেত্রী   রোববার (১৪ জানুয়ারি) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের এই তথ্য জানানো হয় বেক্সিমকো ফার্মার পক্ষ থেকে। গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মন্ত্রিসভার সদস্য হিসেবে বঙ্গভবনে শপথ নেন নাজমুল হাসান পাপন। এরপর  তার হাতে বর্তমান সরকারের যুব ও ক্রীড়ামন্ত্রীর দায়িত্ব তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বেক্সিমকো ফার্মা জানিয়েছে, নাজমুল হাসান কোম্পানিটির এমডির পাশাপাশি পরিচালনা পর্ষদেরও সদস্য ছিলেন। আরও পড়ুন : ২৮৫ প্রতিবন্ধীকে নিয়োগ দিতে হাইকোর্টের নির্দেশ   সংবিধানের ১৪৭ অনুচ্ছেদে বলা আছে, ‘সরকারের কোনো মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী বা উপমন্ত্রী পদে নিযুক্ত বা কর্মরত ব্যক্তি কোনো লাভজনক পদ কিংবা বেতনাদিযুক্ত পদ বা মর্যাদায় বহাল হইবেন না কিংবা মুনাফা লাভের উদ্দেশ্যযুক্ত কোনো কোম্পানি, সমিতি বা প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনায় বা পরিচালনায় কোনোরূপ অংশগ্রহণ করিবেন না।’ মন্ত্রী ছাড়াও রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, স্পিকার, ডেপুটি স্পিকার, সুপ্রিম কোর্টের বিচারক, মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক, নির্বাচন কমিশনার ও সরকারি কর্ম কমিশনের সদস্যের বেলায়ও সংবিধানের এ ধারা প্রযোজ্য।  
১৪ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:২৩
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়