• ঢাকা শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১
logo
শাকিবের সঙ্গে বিয়ে ও সংসার নিয়ে বুবলীর বিস্ফোরক মন্তব্য
শাকিব খান ও বুবলীকে নিয়ে আলোচনা যেন থামছেই না। কিছুদিন পর পর নতুন নতুন ইস্যুতে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে চলে আসেন তারা। প্রেম বিয়ে সন্তান, এরপর বিচ্ছেদ শাকিব-বুবলী ভক্তদের এ খবর অজানা নয়। দীর্ঘ সময় ধরেই এক ছাদের নিচে থাকছেন না দুজন। এমনকি শাকিব বুবলী সম্পর্কে যেখানে গণমাধ্যমে কথা বলতেই নারাজ, সেখানে বুবলী এ প্রসঙ্গে সরবই বলা চলে। এ কথার প্রমাণ আবারও পাওয়া গেল বেসরকারি টিভি চ্যানেলে প্রচারিত ‘বলা না-বলা’ অনুষ্ঠানে। অনুষ্ঠানটিতে বুবলী জানান, তাদের বিয়ের বয়স ছয়-সাত বছর। পূবাইলে দুজনের সংসার ছিল, যা অনেকেই জানতেন। বিয়ে প্রসঙ্গে বুবলী বলেন, আমাদের বিয়ে পূবাইলে শাকিব খানের বাড়িতেই হয়েছে। কাজি ছিলেন। আমাদের বিয়ের বয়স ছয়-সাত বছর। পূবাইলে আমাদের সংসার ছিল। ওখানকার সবাই জানেন। কাছের ডিরেক্টর-প্রোডিউসার সবাই জানেন। আর যা ছড়ানো হচ্ছে, তার আসলে কোনো ভিত্তি নেই। সবটাই গুজব।  মোহরানার প্রসঙ্গে বুবলী বলেন, বিয়ের কিছুদিন পরই মোহরানা শোধ করে দিয়েছেন শাকিব। বিয়ের পর তাজমহল-আজমির শরিফ যাওয়া হয়েছে। আমরা যেহেতু ব্যস্ত থাকি, সেহেতু যখন একসঙ্গে বসে খাবার খেতাম, সেই ক্ষণটিও আমাদের জন্য অনেক সুন্দর সময় হয়ে যেত।  বুবলীর ভাষ্য, আমরা টাইম নিচ্ছি। আমাদের ডিভোর্স হয়নি। একটি দাম্পত্য সম্পর্কে অনেক ভুল বোঝাবুঝি হয়। শেহজাদকে নিয়ে একা সংগ্রাম করছি। সেখান থেকে সন্তানের বাবা হিসেবে তাকে কখনো অসম্মান করিনি। আমি কখনোই আক্রমণ করিনি, বরং সব সময় কিছু হলে তার জবাব দিয়েছি। আমি চাই বীর সুস্থ পরিবেশে বেড়ে উঠুক। গণমাধ্যমে একটি খবর এসেছিল, শাকিবের বাসা থেকে আমাকে বের করা হয়েছিল। কিন্তু এটা কখনোই ঘটেনি। শাকিবের বাসার সবাই আমাকে সম্মান করে।  প্রসঙ্গত,শবনব বুবলীকে সবার অগোচরে বিয়ে করেন শাকিব খান ২০১৮ সালে। তাদের সংসার আলো করে আসে পুত্রসন্তান শেহজাদ খান বীর। 
১১ এপ্রিল ২০২৪, ১৯:০২

নায়িকা শিল্পীকে নিয়ে হেলেনা জাহাঙ্গীরের বিস্ফোরক মন্তব্য (ভিডিও)
আমার গার্মেন্টস ইন্ডাস্ট্রি আছে। এ অঙ্গনের যাদের চাকরি লাগবে তাদের আমি চাকরি দিতে পারব। এ জন্য কলি-নিপুণ পরিষদে যে, অফার ছিল তা লুফে নিয়েছি। আসন্ন চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনে কার্যনির্বাহী সদস্য পদে প্রার্থী হয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে এভাবেই বলেন রহস্যময়ী নারী হেলেনা জাহাঙ্গীর। অভিযোগ উঠেছে গঠনতন্ত্রের নিয়ম না মেনেই ইলিয়াস কাঞ্চন ও নিপুণের নেতৃত্বাধীন কমিটি শিল্পী সমিতির সদস্য করেছেন প্রতারণা ও চাঁদাবাজির অভিযোগে জেল ফেরত বহিস্কৃত হেলেনা জাহাঙ্গীরকে। জানা গেছে, কার্যকরী পরিষদের সিদ্ধান্ত ছাড়াই তিনিসহ আরো বেশ কয়েক জনকে সদস্য করেছে নিজের ভোট বাড়ানোর জন্য। শিল্পী তালিকায় হেলেনা জাহাঙ্গীরের নাম প্রকাশ্যে আসতেই সাধারণ শিল্পীরা নিন্দা জানায়। অনেকেই নিজের অভিমত জানিয়ে প্রশ্ন রেখে নেট দুনিয়ায় ঝড় তুলেন। এসব তোয়াক্কা না করেই নিজের কার্যক্রম চালিয়ে নিচ্ছেন হেলেনা জাহাঙ্গীর। হেলেনা জাহাঙ্গীরের সদস্য পদ নিয়ে অভিযোগ তুলে নায়িকা শিল্পী বলেন, আমি এখানে হেলেনা জাহাঙ্গীরের দোষ দেখছি না। এইটির ব্যাখ্যা নিপুণের দেয়া উচিত। আমার ড্রাইভারও একাধিক সিনেমায় অভিনয় করেছেন। কই সে তো শিল্পী সমিতির সদস্য নয়।  নায়িকা শিল্পীর এমন মন্তব্যের পর হেলেনা জাহাঙ্গীর আরটিভিকে বলেন, আমি আমার কোন ফ্রেন্ডদের নিয়ে কখনও সমালোচোনা করি না। শিল্পীর সঙ্গে আমার বেশ ভালো সম্পর্ক। ও যদি তার ড্রাইভারের সঙ্গে আমাকে তুলনা করে থাকে তবে আমি বলবো এটি তার মন মানসিকতা। আমি অন্য কাউকে নিয়ে সমালোচনা কিংবা তুলনা করবো না। আসলে এটি আমার চরিত্রে নাই। এক একজনের ফ্যামিলি ব্যাকগ্রাউন্ড এক এক রকম। আমি সেই সব ফ্যামিলি বিলং করি না যারা অন্যদের সমালোচনা করে।     
১০ এপ্রিল ২০২৪, ১৬:১০

প্রসেনজিৎ-ঋতুপর্ণাকে নিয়ে শ্রীলেখার বিস্ফোরক মন্তব্য
টলিপাড়ার অন্যতম ঠোঁটকাটা ব্যক্তিত্ব শ্রীলেখা মিত্র। বছর তিনেক আগে ইন্ডাস্ট্রির ‘হেভিওয়েট’দের বিরুদ্ধে মুখ খুলেছিলেন তিনি। স্বজনপোষণের অভিযোগ এনেছিলেন প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় ও ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তদের বিরুদ্ধে। বিষয়টি নিয়ে ফের সরব হলেন শ্রীলেখা। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমকে জানালেন অজানা অনেক কথা।  বছর কয়েক আগে ঋতুপর্ণা বলেছিলেন, আমি তো ১৫ বছর বুম্বাদার সঙ্গে কাজ করিনি, তখন কেন শ্রীলেখা কাজ করল না প্রসেনজিতের সঙ্গে।  বিষয়টি নিয়ে শ্রীলেখার স্পষ্ট জবাব, আমরা প্রায় একসময়ই ছবি করা শুরু করি, তখন তো ওদের (প্রসেনজিৎ-ঋতুপর্ণা) প্রেমটা ছিল। সেই সময় ব্যাপারটা আজকের মতো ছিল না। প্রযোজক হিরোর কাছে আসত। সেই সময় হিরো শুধু নায়িকা নয়, চরিত্রাভিনেতাদের নামও বলে দিত। এটাই পাওয়ার গেম। এখন তো আর সেটা সম্ভব নয়। এটা সোশ্যাল মিডিয়ার যুগ। মানুষ এসব করার আগে পাঁচবার ভাববে। মি টু-ফি টু, এত কিছু হয়ে গেছে। প্রসেনজিতের কাছ থেকে কোনো ধরনের কুপ্রস্তাব পাননি উল্লেখ করে তিনি বলেন, একটা ব্যাপার হয়ে গেছে…বুম্বাদা আমাকে কোনোরকম প্রস্তাব দিয়েছিল। আমি স্পষ্ট করে দিতে চাই, বুম্বাদা আমাকে কোনোদিন কুপ্রস্তাব দেয়নি। আমি সেই সময় শুধু কাজ করতাম। কাজের পরে আড্ডাটা মারিনি। ফলে কারও কোনো গুডবুকে ছিলাম না। কারণ, আমি মনে করতাম কাজ করাই আমার পিআর। আমি আজ পর্যন্ত কোনোদিন প্রেস ডেকে বড় করে জন্মদিনও পালন করিনি।
০৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৩:১৬

যৌন জীবন নিয়ে শ্রীলেখার বিস্ফোরক মন্তব্য
টালিগঞ্জে ঠোঁটকাটা রমণী হিসেবে পরিচিতি আছে অভিনেত্রী শ্রীলেখা মিত্রের। তার স্পষ্ট প্রমাণ পাওয়া যায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। মাঝে মাঝেই যাকে তাকে আক্রমণ করে বসেন কথা দিয়ে। এবার আর সে পথে হাঁটলেন না অভিনেত্রী। উল্টো খোলাখুলি কথা বললেন নিজের যৌন জীবন নিয়ে। সম্প্রতি টলিউড অভিনেত্রী মমতা শঙ্করের ‘শাড়ির আঁচল’ মন্তব্যে তোলপাড় টলিপাড়া। নারীবাদীদের একটা বড় অংশের দাবি ওই বক্তব্যে ‘দেহ পসারিনী’ বা ‘যৌনকর্মী’দের অপমান করেছেন। এ প্রসঙ্গে কথা বলতে গিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের সামনে খুলে দিলেন নিজের যৌন জীবন। পুরুষ যৌন কর্মীর প্রয়োজনীয়তা নিয়ে বলেন, হতেই পারে। যে মহিলার বর তার সঙ্গে কিছু করছে না, কিংবা যে মহিলার ইচ্ছে হয়েছে। আমার জিগালোর দরকার নেই, আশা করছি তোমারও দরকার নেই। অভিনেত্রী বলেন, আমি এখন স্পিরিচুয়াল হয়ে গেছি। জীবনের এই ধাপটায় এসে আমি যার তার সাথে আমি পারব না। আমার প্রায় দেড়-দুই-বছর হলো জীবনযাপন নেই। অভিনেত্রীর জীবনে এসেছিল বিদেশি পুরুষ। মিষ্টি প্রেমের গল্পও রয়েছে।  সে গল্প ফাঁস করে অভিনেত্রী বলেন, কথাবার্তা হয়। ডেভিড বলে স্প্যানিশ-আমেরিকান। খুব মিষ্ট একটা ব্যাপার হয়েছিল, ছোট্ট লাভস্টোরি গোছের। আমার জীবনে ভালো লাগাটা জরুরি।
০৬ এপ্রিল ২০২৪, ২১:০০

শিল্পী সমিতির নির্বাচন নিয়ে ময়ূরীর বিস্ফোরক মন্তব্য
রুপালি পর্দায় এক সময় টানা কাজ করেছেন চিত্রনায়িকা ময়ূরী। ইন্ডাস্ট্রির অশ্লীল যুগের নায়িকাও বলা হয় তাকে। এবার আসন্ন চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন তিনি।  সম্প্রতি নিজের ফেসবুকে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে ময়ূরী বলেন, ‘শিল্পী সমিতির নির্বাচনে এখন রাস্তাঘাটের লোকজনও নির্বাচন করছে তাও আবার সাধারণ সম্পাদক।’ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ময়ূরীর এই স্ট্যাটাস রীতিমতো বিতর্কের ঝড় তুলেছে। হঠাৎ কাদেরকে ইঙ্গিত করে এমণ মন্তব্য করলেন তিনি? সেই প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে নেটিজেনদের মনে।  বিশেষ করে নায়িকার ‘সাধারণ সম্পাদক’ উল্লেখ করে দেওয়ায় সেই বিতর্কের জল আরও ঘোলা হয়েছে। কারণ এবারের নির্বাচনে সাধারণ সম্পাদক পদে লড়বেন সম্ভাব্য দুই প্রার্থী অভিনেতা ডিপজল ও অভিনেত্রী নিপুণ। তাহলে কী তাদেরকে উদ্দেশ করেই এই স্ট্যাটাস দিয়েছেন ময়ূরী।  তবে নায়িকার ঘনিষ্ঠ সূত্র হতে জানা যায়, ডিপজল বা নিপুণকে উদ্দেশ করে এমন স্ট্যাটাস দেননি ময়ূরী। মূলত তার নিশানা অভিনেতা শ্রাবণ শাহ। যিনি কয়েকদিন আগেই শিল্পী সমিতির সদস্যপদ বাতিলের খবরে আলোচনায় এসেছিলেন।  যদিও সেই পদ আবার ফিরেও পেয়েছেন শ্রাবণ। শুধু তাই নয়, পদ ফিরে পেতেই সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচন করার জন্য মনোয়নপত্র দাখিল করেন শ্রাবণ। কারণ— নিপুণের বিপক্ষে লড়তে চান এই অভিনেতা।  এদিকে ময়ূরী নাম উল্লেখ না করলেও শ্রাবণকে নিয়েই এই মন্তব্য করেছেন বলে ধারণা করছেন চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্টদের। কারণ একসময় বিভিন্ন মঞ্চে একসঙ্গে কাজ করতেন ময়ূরী-শ্রাবণ। সেসময় দুজনের মধ্যে সুসম্পর্কও গড়ে উঠেছিল। তবে সেটা খুব বেশি দিন টেকেনি। তাই নির্বাচনে শ্রাবণের অংশগ্রহণ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন ময়ূরী।  
০৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩:৫৭

কঙ্গনা-আলিয়া বিতর্কে বিস্ফোরক মন্তব্য রণদীপের
অভিনয়ের পাশাপাশি রাজনীতিতেও সক্রিয় হয়েছেন বলিউড অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাউত। বিজেপি প্রার্থী হিসাবে মাঠে নেমেছেন তিনি। ইন্ডাস্ট্রিতে ঠোঁটকাটা হিসেবেও বেশ পরিচিতি রয়েছে তার। এদিকে কিছুদিন ধরেই কঙ্গনা-আলিয়া ভাটের বাগবিতণ্ডার গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে বলিপাড়ায়। এবার সেই বিতর্কে বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন রণদীপ।   প্রায় চার বছর আগে একটি সমীক্ষায় সেরা অভিনেত্রীর শিরোপার জন্য নাম আসে কঙ্গনা-আলিয়ার। ‘গাল্লি বয়’ সিনেমায় অভিনয় করে দর্শকদের নজর কেড়েছিলেন আলিয়া। বক্সঅফিসেও ব্যাপক সফলতা পায় সিনেমাটি। অন্যদিকে কঙ্গনা অভিনীত ‘মণিকর্ণিকা’ সিনেমাটি বিতর্কের স্ফুলিঙ্গ তৈরি করলেও উতরে যায় বক্স অফিসে।  সমীক্ষায় ৩৭ শতাংশ ভোট পায় কঙ্গনা, আলিয়া পায় ৩৩ শতাংশ। কিন্তু জয় নিয়ে প্রশ্ন করা হলে অসন্তোষ প্রকাশ করেন কঙ্গনা। কেন তাকে আলিয়ার মতো মধ্যমানের অভিনেত্রীর সঙ্গে তুলনা করা হলো— এ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়েন তিনি।  সম্প্রতি একটি সাক্ষাৎকারে এই বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলেছেন রণদীপ। অভিনেতা বলেন, বারবার একজন সহকর্মীকে এভাবে আক্রমণ করা খুবই অপ্রীতিকর ঘটনা। আমার মনে হয়েছে এ সময় আলিয়ার পাশে দাঁড়ানো উচিত। তাই আমি সেটাই করেছি। আমার মনে হয়, আলিয়া সবসময় চেষ্টা করে। রণদীপের ভাষ্য, প্রতিবারই অন্যায়ভাবে আলিয়াকে আক্রমণ করে থাকেন কঙ্গনা। তবে এই ঘটনা নিয়ে চুপ আছেন আলিয়া। পুরো বিষয়টিকে উপেক্ষা করাই সমীচীন মনে করেছেন তিনি। এর আগে কঙ্গনা দাবি করেছিলেন, রণবীর তাকে ধাওয়া করেন। তার বাড়ি ও ছাদে রীতিমতো নজরদারি চালান তিনি। তবে সেসময় অনুরাগীরা এই ঘটনা বিশ্বাস করেননি। সূত্র : কইমই 
০৫ এপ্রিল ২০২৪, ১৪:০৭

হঠাৎ চলচ্চিত্র নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য ববিতার
সত্তর ও আশির দশকের জনপ্রিয় অভিনেত্রী ববিতা। যার রুপে এখনও বুঁদ হয়ে থাকেন অনেকেই। ক্যারিয়ারে অসংখ্য হিট সিনেমা উপহার দিয়েছেন তিনি। অভিনেত্রীর সিনেমাগুলো এখনও দাগ কেটে আছে দর্শকদের মনে। তবে এখন আর আগের মতো রুপালি পর্দায় দেখা যায় না দাপুটে এই অভিনেত্রীকে। এবার চলচ্চিত্র নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন ববিতা।    বর্তমানে বেশির ভাগ সময় কানাডা অথবা আমেরিকায় থাকেন ববিতা। সুযোগ পেলেই নিজের জন্মভূমিতে ছুটে আসেন তিনি। কিছুদিন আগেই দেশে ফিরেছেন ববিতা।  আর দেশে ফিরেই স্বজনদের সঙ্গে ভালো সময় কাটাচ্ছেন বরেণ্য এই নায়িকা। কোরবানি ঈদের পর আবারও বিদেশে পাড়ি জমাবেন বলে জানান ববিতা।    তবে বর্তমান সময়ের চলচ্চিত্র নিয়ে ববিতার তার ধারণা খুব একটা সুখকর নয়। এখনকার চলচ্চিত্রে অশ্লীলতা খুঁজে পান তিনি। সম্প্রতি বিষয়টি নিয়ে গণমাধ্যমে কথা বলেছেন ববিতা। দেশের বর্তমান সময়ের চলচ্চিত্র নিয়ে ববিতা বলেন, এখন খুব একটা সিনেমা দেখা হয় না। মাঝে মধ্যে দুই একটি কাজ হয়তো দেখি। কিন্তু সেসব সিনেমা দেখে মনে হয়েছে গল্প ও নির্মাণে কিছুটা উন্নতি হলেও অশ্লীলতা অনেক বেড়ে গেছে। কারণ সুড়সুড়ি টাইপের অভিনয় দেখে তো আমি অভ্যস্ত নই। তাই আর সেভাবে এখন আর সিনেমা দেখা হয় না।   প্রসঙ্গত, ক্যারিয়ারে ২৫০টিরও বেশি সিনেমায় অভিনয় করেছেন ববিতা। পরপর তিনবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের পাশাপাশি আজীবন সম্মাননাও পেয়েছেন এই নায়িকা। সর্বশেষ ‘পুত্র এখন পয়সাওয়ালা’ সিনেমায় দেখা গেছে ববিতাকে।   
০৪ এপ্রিল ২০২৪, ১০:০৮

বুবলী-চয়নিকাকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন পরীমণি
বর্তমানে ছেলেকে নিয়ে কলকাতায় অবস্থান করছেন চিত্রনায়িকা পরীমণি। সেখানে ‘ফেলুবকশি’ সিনেমার শুটিংয়ে ব্যস্ত এই নায়িকা। এর মাঝেই চিত্রনায়িকা বুবলী এবং নির্মাতা চয়নিকাকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন পরীমণি। সম্প্রতি ভারতীয় গণমাধ্যমের এক সাক্ষাৎকারে কাজের পাশাপাশি ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে কথা বলেন পরীমণি। এ সময় তিনি বলেন, সারা জীবন বেয়াদবি করেই বাকি জীবনটা কাটিয়ে দিতে চান তিনি। অকারণেই নাকি পরীমণিকে ভুল বোঝে অনেকেই।   পরীমণি বলেন, আসলে বেশির ভাগ মানুষই অকারণে ভুল বোঝে আমাকে। এমন সব উদ্ভট তথ্য বলে যে মাঝে মাঝে আমিই দ্বিধায় পড়ে যাই যে তারা কোন পরীর কথা বলছে?  আমি ব্যক্তিগত নয়, শুধু কাজের জগতের কথাই বলতে পারি। এই যেমন অনেকেরই ভুল ধারণা রয়েছে, আমি নাকি শুটিং ফাঁসাই। আবার ব্যক্তিগত জীবনে আমাকে মনে করেন আমার অনেক প্রেমিক, আমার বরও অনেক। ইতোমধ্যে  এসব ব্যাপারে আমার আইনজীবীর সঙ্গে কথা বলেছি আমি। যারা আমাকে নিয়ে এসব ভুল ব্যাখ্যা দেবে, তাদের চিহ্নিত করে দ্রুত আইনি পদক্ষেপ নেব।   তিনি আরও বলেন, আসলে আমি খুব স্পষ্টভাষী। আমি মুখে এক, মনে আরেক কখনোই এমন মানসিকতার মানুষ নই, হতেও চাই না। জীবনে অভিনয় করতে পারব না। আমি মনে করি, আমার জীবনটা সিনেমা নয়, তাই অত ফিল্টারও দিতে চাই না।  শুটিং ফাঁসানো প্রসঙ্গে চিত্রনায়িকা বলেন, আমি শুধু এটুকুই বলব,  যেকোনো সিনেমার কাজ হাতে নিলে সেটা দায়িত্ব নিয়ে শেষ করি। তবে হ্যাঁ, দুই একদিন ব্যতিক্রম হতে পারে। এটা দেখে যদি কেউ আমাকে অপেশাদার ভেবে প্রকাশ্যে আমাকে নিয়ে সমালোচনা করেন তাহলে বিষয়টি সত্যিই কষ্টদায়ক। আমি ঠিক করেছি, আর কখনও নারী নির্মাতাদের সঙ্গে কাজ করব না। করলেও বুঝেশুনে করব। অকারণে বদনাম শুনতে কিংবা বেয়াদব হতে চাই না। আলাপচারিতার এক পর্যায় চিত্রনায়িকা বুবলী প্রসঙ্গ আসলে পরীমণি বলেন, আমার ছেলের ব্যাপারে বরাবরই আমি সিরিয়াস। পদ্মর ব্যাপারে কিছু করতে গিয়ে আমি কাউকে কপি করি না। আবার নিজের আবেগের বহিঃপ্রকাশ কেউ কপি করলে সেটা মেনেও নিতে পারি না। এ প্রসঙ্গে চিত্রনায়িকা আরও বলেন, আমার ইমোশন হঠাৎ করে আসে না। যখন প্রথম মা হতে চলেছি জানতে পারি, তখন সঙ্গে সঙ্গেই আমার ভক্তদের সঙ্গে বিষয়টা শেয়ার করেছি। যখন আমার বেবিবাম্প অনুভব করলাম, সে অনুভূতিও ভক্তদের সঙ্গে শেয়ার করেছি। হঠাৎ সন্তান জন্মের দুই বছর পর নিজের বেবিবাম্প ভক্তদের দেখানোর জন্য সোশ্যাল মিডিয়ায় হাজির হইনি।   পরীমণি বলেন, ছেলের জন্মদিনে নিজের আবেগ নিয়ে যে ভিডিও আমি বানিয়েছি, সেটা বাচ্চার তিন বছর পরে আমার আবেগ কাজ করবে না। আমি বলতে চাচ্ছি—আমার আবেগ হঠাৎ করে আসে না। আর তাৎক্ষণিক যেটা আসে সেটা কারও থেকে কপি হয় না। আমি মনে করি প্রত্যেক মায়েরই মা হওয়ার একটা সুন্দর জার্নি আছে। মানুষ ভেদে অনুভূতিগুলো যেমন আলাদা, তেমনি প্রকাশের ধরনও আলাদা হওয়া উচিত। 
০২ এপ্রিল ২০২৪, ১৬:০৮

ভুবন বাদ্যকর ও রাণু মণ্ডলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য সুরকার জিতের
বর্তমানে অনেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নানাভাবে তারকা বনে যাচ্ছেন। যাদেরকে বলা হয় সোশ্যাল তারকা। কেউ নেচে, কেউ টিকটক করে আবার কেউ বা গান গেয়ে রীতিমতো ভাইরাল হয়ে যাচ্ছেন নেটদুনিয়ায়। উন্নত প্রযুক্তির প্রভাব পড়েছে সঙ্গীত জগতেও। তবে একদিকে প্রযুক্তিগত উন্নতি শিল্পীদের যেমন সুবিধা দিয়েছে, তেমনই প্রযুক্তি শিল্পীর নিরাপত্তাহীনতার আশঙ্কাও বাড়িয়েছে। এবার প্রযুক্তি এবং ভাইরাল নতুন শিল্পীসহ একাধিক বিষয়ে নিয়ে মুখ খুলেছেন ভারতের জনপ্রিয় সঙ্গীত পরিচালক ও গায়ক জিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।  সম্প্রতি সঙ্গীতের ‘পাইরেসি’ এবং ‘কপিরাইট’ সংক্রান্ত একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেন জিৎ। সেখানে ভুবন বাদ্যকর ও রাণু মণ্ডলকে নিয়েও কথা বলেন তিনি।   নতুন শিল্পীদের নিয়ে জিৎ বলেন, নতুনদের অনেকের প্রতিভাই আমাকে আপ্লুত করে। তাছাড়া আমি নিজেও নতুন শিল্পীদের সঙ্গে কাজ করছি। আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে ভারতীয় সঙ্গীত জগতে আরও পরিবর্তন আসবে। একই সঙ্গে বাড়বে প্রতিযোগিতাও। তবে ভাইরাল সংস্কৃতি খুব বেশি দিন থাকবে না। যারা খাঁটি শিল্পী, তখন শুধু তারাই টিকে থাকবেন।    এ সময় ‘কাঁচা বাদাম’ খ্যাত ভুবন বাদ্যকর ও রানু মণ্ডলের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, একটা গান করেই অনেকে ভাইরাল শিল্পীর তকমা পাচ্ছেন। কিন্তু তার পর হারিয়ে যাচ্ছেন। আমি এই প্রবণতাকে সমর্থন করি না। কোনো শিল্পীর জনপ্রিয়তাকে বিচার করতে হলে আমি ওই শিল্পীর একাধিক গানের নিরিখে তাকে বিচার করব।    সুর সংশোধনের জন্য তৈরি ‘মেলোডাইন’ সফটওয়্যারের কথা উল্লেখ করে জিৎ বলেন, লতাজি, কিশোর কুমার বা মোহাম্মদ রফি তো রেওয়াজ করে স্টুডিওতে এসে গান রেকর্ড করতেন। যেদিন থেকে সফটওয়্যারের ব্যবহার শুরু হলো, তখন অনেকেই বলেছিলেন— এখন থেকে সবাই গায়ক হয়ে উঠবে। কিন্তু সেটা তো হয়নি। কারণ, পরিশ্রম ছাড়া টিকে থাকা কখনোই সম্ভব না।  সূত্র : আনন্দবাজার 
৩১ মার্চ ২০২৪, ১১:২৮

ইলিয়াস কাঞ্চনের অনিয়ম নিয়ে রুবেলের বিস্ফোরক মন্তব্য
২০২২ সালে শিল্পী সমিতির নির্বাচনে সভাপতি পদে জয়ী হয়েছিলেন বরেণ্য অভিনেতা ইলিয়াস কাঞ্চন। তবে বিগত দুই বছরে কম সমালোচনার মুখে পড়তে হয়নি তার কমিটিকে। ইলিয়াস কাঞ্চন মনে করেন, কমিটির নির্বাচিত সদস্যদের অসহযোগিতার কারণেই বিতর্কের মুখে পড়তে হয়েছে। যে কারণে মনে কষ্ট রয়ে গেছে এই অভিনেতার। ক্ষোভ ও দুঃখ নিয়ে শিল্পী সমিতি থেকে বিদায় নেন তিনি। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে তার কমিটির সহ-সভাপতি রুবেল প্রসঙ্গে বলেছিলেন, রুবেলের আমার এখানে আসা উচিত ছিল। রুবেল আমার বন্ধুর ছোট ভাই। কিন্তু ও আসেনি। তবে এ প্রসঙ্গে নায়ক-নেতা রুবেল বললেন ভিন্ন কথা। মুখ খুলেছেন ইলিয়াস কাঞ্চনের অনিয়ম প্রসঙ্গে। ছুড়ে দিলেন প্রশ্ন। সম্প্রতি ইফতারের পর মিশা-ডিপজলের নিয়মিত ইফতার আয়োজনে উপস্থিত হয়ে কথার পরিপ্রেক্ষিতে ইলিয়াস কাঞ্চনের প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান রেখে এই ‘লড়াকু’ নায়ক বলেন, কাঞ্চন ভাই শতভাগ রাইট। কিন্তু আমি যদি অন্যদিকে তাকে ছোট একটি প্রশ্ন করতে চাই যে, কোন দিন কি এজিএস কিংবা আপনি ফোন দিয়ে জানতে চেয়েছেন না আসার কারণ। আর কোনদিন আপনি আমাকে আসার জন্য বলেছেন? কেউ আমাকে আসার জন্য ফোন দেননি। তারা আমাকে সরাসরি চিঠি পাঠিয়েছেন। যেখানে তিনবার চিঠি পাঠানোর নিয়ম সেখানে একবার চিঠি পাঠানো হয়। যোগ করে রুবেল বলেন, অত্যন্ত দুঃখজনক হলেও সত্যি আমি বিগত সময় শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদক এবং একাধারে ১২বার ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক ছিলাম। আমি যতটুকু জানি যদি কাউকে বাদ দিতে হয় তাহলে ঘরোয়াভাবে মিটিং করে বাদ দিতে হবে। সেখানে আপনি (ইলিয়াস কাঞ্চন) বিশাল ভাবে সংবাদ সম্মেলন করে আমাকে ও সুচরিতাকে বাদ দিয়েছিলেন। এটা কি খুব সম্মানজনক কাজ করেছিলেন? ৩০ বছরের ক্যারিয়ারে এটা কি আপনাদের কাছে আমার প্রাপ্য? আমাকে বাদ দেওয়ার কথাটি ছোট ভাই সাইমনের মুখ দিয়ে বলিয়ে দিলেন। সেটি কি ঠিক কাজ করেছিলেন? এটি আপনার কাছে আমার প্রশ্ন। তারপরও আমি কোন জায়গায় এসব ব্যাপারে কখনো কিছু বলিনি। চুপ করে সব সহ্য করেছি। দুই বছর এফডিসি আসিনি। এখন যেহেতু তিনি এ নিয়ে প্রশ্ন তুললেন তাই বলতে বাধ্য হয়েছি। এত বছরের ক্যারিয়ারে একটু সম্মান পেতেই পারি। এসময় রুবেল শিল্পীদের অনুরোধ করে বলেন, দয়া করে কেউ দুই নৌকায় পা দিবেন না। কথাটি খারাপ শোনালেও বলতে হয় আমরা অনেকেই দুই নৌকায় পা দেওয়া পছন্দ করি। তাদের কাছে অনুরোধ আপনারা দুই নৌকায় পা দিবেন না। এর জন্য আপনাকে আল্লার কাছে জবাব দিতে হবে। আপনি জন্মের পর মৃত্যুর তারিখ নির্ধারিত হয়ে আছে। যে যোগ্য এবং আপনার পছন্দ তাকে ভোট দিন। কিন্তু আজ এখানে কাল ওখানে এসব করবেন না। ব্যক্তিগত পছন্দ থাকতেই পারে। তবে সব জায়গায় তাল দেয়া ঠিক না। প্রসঙ্গত, আসছে ১৯ এপ্রিল বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ২০২৪-২৬ মেয়াদের নির্বাচন। এবারের নির্বাচনে দুটি প্যানেল প্রতিদ্বন্দ্বী করবে। একটি মিশা সওদাগর ও মনোয়ার হোসেন ডিপজল। অন্যটি মাহমুদ কলি ও নিপুণ আক্তার। মিশা-ডিপজল প্যানেল প্রচারণায় সরব থাকলেও কলি-নিপুণকে সেভাবে মাঠে দেখা যাচ্ছে না।
৩০ মার্চ ২০২৪, ১৯:২৩
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়