• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০
logo
তামিমের সেই বিজ্ঞাপন ইস্যুতে যা বললেন পাপন
বেশ কয়েকদিন আগে বাংলাদেশ জাতীয় দলের গুরুত্বপূর্ণ দুই তারকা ক্রিকেটার তামিম ইকবাল এবং মেহেদী হাসান মিরাজের ফোনালাপ ফাঁস নিয়ে হৈচৈ পড়েছিল দেশের ক্রিকেটাঙ্গনে। মূলত একটি মোবাইল আর্থিক লেনদেন প্রতিষ্ঠানের প্রচারকে কেন্দ্র করেই এই ফোনালাপ ফাঁস হয়। এবার সেই বিজ্ঞাপন ইস্যুতে কথা বলেছেন যুব ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ও বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন। তার দাবি, এখনও সেই বিজ্ঞাপনটি দেখেননি তিনি। মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে পাপন জানান, আমি বিজ্ঞাপনটা দেখিনি, তবে শুনেছি। একজন আমাকে বলেছে যে এ রকম একটা বিজ্ঞাপন হয়েছে। তারা যদি বিসিবির কোনো নিয়ম ভেঙে থাকে, তাহলে বোর্ড তার সিদ্ধান্ত নেবে। পাপন বলেন, এমন কোনো বিজ্ঞাপন কিংবা নাটক করা উচিত না, যেটা কোনো ক্রিকেটারকে হাস্যকরে পরিণত করে।
২৬ মার্চ ২০২৪, ১৪:২০

বিজ্ঞাপন দেখে মেডিকেলে ভর্তি, ৪২ শিক্ষার্থীর স্বপ্নপূরণ অনিশ্চিত
রাজশাহীর বেসরকারি শাহ মখদুম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ এনে সংবাদ সম্মেলন করেছেন প্রতিষ্ঠানটি শিক্ষার্থীরা।  শনিবার (২৩ মার্চ) দুপুরে রাজশাহী সাংবাদিক ইউনিয়ন কার্যালয়ে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষার্থীরা জানান, শিক্ষার্থীরা ২০২০-২১ সেশন এবং ২০২১-২২ সেশনে এই মেডিকেল কলেজের পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেখে কলেজে ভর্তি হয়। পরবর্তীতে তারা জানতে পারে কলেজটি বিএমডিসির অনুমোদন নেই এবং রাজশাহী মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত হতে পারেনি এখনও প্রতিষ্ঠানটি।  শিক্ষার্থীরা আরও বলেন, এ বিষয়ে সুরাহার জন্য শাহ মখদুম মেডিকেল কলেজের চেয়ারম্যান মো. জিল্লার রহমান সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের (সাবেক সচিব) এবং ওই প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মনিরুজ্জামান স্বাধীনকে জানালে তারা বলে কলেজের অধিভুক্তি ও অনুমোদন রয়েছে। এরপর তারা একের পর মিথ্যা আশ্বাস দিয়ে কয়েক ধাপে উন্নয়ন ফি নাম করে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে জনে জনে ১২ থেকে সর্বোচ্চ ১৮ লাখ টাকা পর্যন্ত হাতিয়ে নেই। এতে ৪২ জন শিক্ষার্থীর শিক্ষাজীবন অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছে। এ ঘটনায় শিক্ষার্থীরা কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে ২১ টি মামলা করেছেন। সংবাদ সম্মেলন থেকে শিক্ষার্থীরা দ্রুত মাইগ্রেশনের দাবি জানান সংশ্লিষ্ঠ কর্তৃপক্ষের কাছে। 
২৩ মার্চ ২০২৪, ১৬:১৪

‘অনলাইন গণমাধ্যমের জন্য বিজ্ঞাপন নীতিমালা প্রণয়ন হবে’
তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত বলেছেন, অনলাইন পত্রিকা ও নিউজ পোর্টালের জন্য সরকারি বিজ্ঞাপন হার নির্ধারণে নীতিমালা থাকা দরকার। অনলাইনভিত্তিক গণমাধ্যমের জন্য বিজ্ঞাপন নীতিমালা প্রণয়ন করা হবে।   মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর সার্কিট হাউজ রোডের তথ্য ভবনে চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের সম্মেলন কক্ষে অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ কথা জানান। তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত বলেন, এ সংক্রান্ত নীতিমালা প্রণয়নে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেওয়া হবে। বর্তমান সরকারের সময়ে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার উন্নয়ন হয়েছে উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা রক্ষায় বর্তমান সরকারের সদিচ্ছা রয়েছে। তিনি বলেন, বিগত দিনে যখন সামরিক শাসন ছিল ও সামরিক শাসন থেকে উদ্ভূত দল যখন এ দেশ শাসন করেছে এবং তাদের সঙ্গে বিভিন্ন সময় যখন মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অপশক্তি ছিল সে সময়ে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার যে বাস্তবতা ছিল, সে জায়গা থেকে এখন আমরা কতটুকু এগিয়েছি, কতটুকু উন্নয়ন হয়েছে, সংখ্যাগত এবং গুণগত দিক থেকে এ তুলনামূলক বিষয়গুলো নিয়ে প্রকাশনা বের করতে হবে। তিনি আরও বলেন, চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের মাধ্যমে সরকারের উন্নয়ন কার্যক্রম দেশের মানুষ এবং বিশ্ববাসীর কাছে আরও কার্যকরভাবে পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে কাজ করতে হবে। এখন প্রযুক্তি অনেক অগ্রসর হয়ে গেছে। মানুষের চিন্তাভাবনায় পরিবর্তন এসেছে। এ বিষয়গুলো মাথায় রেখে অধিদপ্তরের কাজে নতুন নতুন বিষয় সংযোজন করতে হবে। ‘ছাপাখানা প্রকাশনা (ঘোষণা ও নিবন্ধীকরণ) আইন ১৯৭৩’ প্রয়োজনবোধে সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হবে বলেও জানান প্রতিমন্ত্রী। এর আগে চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের প্রদর্শনী ও বিক্রয় কেন্দ্র, জাদুঘর ও গ্রন্থাগার পরিদর্শন করেন প্রতিমন্ত্রী। এ সময় চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক স. ম. গোলাম কিবরিয়া, গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. নিজামূল কবীর, বাংলাদেশ ফিল্ম সেন্সর বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান খালেদা বেগমসহ চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২০:২৮

অনলাইন গণমাধ্যমের জন্য বিজ্ঞাপন নীতিমালা করা হবে : তথ্য প্রতিমন্ত্রী
তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত বলেছেন, অনলাইনভিত্তিক গণমাধ্যমের জন্য বিজ্ঞাপন নীতিমালা প্রণয়ন করা হবে। মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর সার্কিট হাউজ রোডের তথ্য ভবনে চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের সম্মেলন কক্ষে অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ কথা বলেন। প্রতিমন্ত্রী বলেন, অনলাইন পত্রিকা ও নিউজ পোর্টালের জন্য সরকারি বিজ্ঞাপন হার নির্ধারণে নীতিমালা থাকা দরকার। এ সংক্রান্ত নীতিমালা প্রণয়ন প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেয়া হবে। বর্তমান সরকারের সময়ে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও মত প্রকাশের স্বাধীনতার উন্নয়ন হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও মত প্রকাশের স্বাধীনতা রক্ষায় বর্তমান সরকারের সদিচ্ছা রয়েছে। বিগত দিনে যখন সামরিক শাসন ছিল ও সামরিক শাসন থেকে উদ্ভূত দল যখন এ দেশ শাসন করেছে এবং তাদের সাথে বিভিন্ন সময় যখন মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অপশক্তি ছিল সে সময়ে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও মত প্রকাশের স্বাধীনতার যে বাস্তবতা ছিল, সে জায়গা থেকে এখন আমরা কতটুকু এগিয়েছি, কতটুকু উন্নয়ন হয়েছে, সংখ্যাগত দিক থেকে এবং গুণগত দিক থেকে, এ তুলনামূলক বিষয়গলো নিয়ে প্রকাশনা বের করতে হবে। মতবিনিময়কালে মোহাম্মদ আলী আরাফাত আরো বলেন, চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের মাধ্যমে সরকারের উন্নয়ন কার্যক্রম দেশের মানুষের কাছে এবং বিশ্ববাসীর কাছে আরো কার্যকরভাবে পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে কাজ করতে হবে। এখন প্রযুক্তি অনেক অগ্রসর হয়ে গেছে, মানুষের চিন্তাভাবনার পরিবর্তন এসেছে। এ বিষয়গুলো মাথায় রেখে অধিদপ্তরের কাজে নতুন নতুন বিষয় সংযোজন করতে হবে। ছাপাখানা ও প্রকাশনা (ঘোষণা ও নিবন্ধীকরণ) আইন ১৯৭৩ প্রয়োজনবোধে সংস্কারের উদ্যোগ নেয়া হবে বলেও মতবিনিময়কালে জানান প্রতিমন্ত্রী। এসময় চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক স. ম. গোলাম কিবরিয়া, গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. নিজামূল কবীর, বাংলাদেশ ফিল্ম সেন্সর বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান খালেদা বেগমসহ চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২০:০০

বিজ্ঞাপন বানাবে গুগলের নতুন এআই টুল জেমিনি!
২০২২ সালের নভেম্বরে চ্যাটজিপিটির আত্মপ্রকাশের পর থেকেই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা তথা এআইয়ের যুগ শুরু হয়ে গিয়েছে বললেও মনে হয় ভুল হবে না। আর সেই পথে পা বাড়িয়ে দিয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় সার্চ ইঞ্জিন গুগল (Google)।  তারা নিয়ে এসেছে অত্যাধুনিক এআই টুল জেমিনি (Gemini)। বুদ্ধিতে মানুষকে যে অনায়াসেই পেছনে ফেলে দেবে বলে জানান সংস্থা। অ্যাড প্ল্যাটফর্মে এই এআই বিপ্লব আনবে বলে মনে করা হচ্ছে। কেননা এবার বিজ্ঞাপনের কপি ও অন্য সবই তৈরি হবে স্বয়ংক্রিয়ভাবে।  কীভাবে কাজ করবে জেমিনি-  জানা যাচ্ছে, বিজ্ঞাপনদাতারা কেবল তাদের ওয়েবসাইটের ইউআরএল জেমিনির কাছে পৌঁছে দেবেন। ব্যাস, বাকিটা করে দেবে অত্যাধুনিক এই প্রযুক্তি। জেমিনি প্রথমে ভালো করে সাইটটি পর্যবেক্ষণ করবে। তারপর নিজেই এর বিজ্ঞাপনের জন্য ছবি, শিরোনাম, বিবরণ ও সার্চ অ্যাডে ব্যবহারযোগ্য কিওয়ার্ড সবই সাজেস্ট করবে। এখানেই শেষ নয়। জেমিনি ব্যবসার উপযুক্ত নতুন ধরনের ছবিও বানিয়ে দেবে। এর পাশাপাশি একটি বিতর্কিত চ্যাটবট ইন্টারফেসও থাকছে। যার সাহায্যে বিজ্ঞাপনদাতারা বিজ্ঞাপন সম্পর্কে তাদের মতামত যেমন দিতে পারবেন তেমনই করতে পারবেন সেই সংক্রান্ত প্রশ্নও। এ মাসেই লঞ্চ হয়েছে গুগল জেমিনি।
২৮ জানুয়ারি ২০২৪, ১৫:৫৬

টিভি বিজ্ঞাপন মূল্য নিয়েও টিআইবির ভুল তথ্য
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ- টিআইবির ট্র্যাকিং রিপোর্টে কিছু অসঙ্গতি পাওয়া পাওয়া গেছে। এর মধ্যে বিটিভি’র রাত ৮টার সংবাদে নির্বাচন সম্পর্কিত সব প্রতিবেদনে দেখানো হয়েছে প্রচারণা হিসেবে। আর এসব সংবাদের প্রতি ১০ সেকেন্ডের মূল্য ধরা হয়েছে ১৫০০০ টাকা। এছাড়া অনএয়ার ডাটাতেও গড়মিল পাওয়া গেছে। টিআইবির এই রেটের সাথে বিটিভি নির্ধারিত টেরিস্টেরিয়াল রেটের কোন মিল পাওয়া যায়নি। টিআইবির দেওয়া তথ্যমতে, গত ৫ ডিসেম্বর থেকে ৫ জানুয়ারি পর্যন্ত রাত ৮ টার খবরে ৪৯৩ মিনিট ২৭ সেকেন্ড নির্বাচন সম্পর্কিত সংবাদ প্রচার করা হয়েছে। আর এই সময়ের অনএয়ার মূল্য বলা হয়েছে ৪ কোটি ৪২ লাখ ১৫ হাজার ৫০০ টাকা। অর্থাৎ প্রতি সেকেন্ডের মূল্য ১৫০০ টাকা।  টিআইবির প্রতিবেদনে ৫ ডিসেম্বর থেকে ১৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত ১২২ মিনিট ২৭ সেকেন্ড এবং ১৮ ডিসেম্বর থেকে ৫ জানুয়ারি পর্যন্ত ৩৭১ মিনিট নির্বাচন সম্পর্কিত সংবাদ প্রচার করা হয়েছে। আর নির্বাচনী সব সংবাদকে প্রচারণা হিসেবে দেখিয়েছে টিআইবি।  এই অনএয়ার হিসেবের যোগফলেও ভুল তথ্য। মোট সম্প্রচার ৪৯৩ মিনিট ২৭ সেকেন্ড বলা হলেও মোট সম্প্রচার ৪৯১ মিনিট ২৮ সেকেন্ড। এর মধ্যে ৫ ডিসেম্বর থেকে ১৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত ১২৬ মিনিট ৪৮ সেকেন্ড এবং ১৮ ডিসেম্বর থেকে ৫ জানুয়ারি পর্যন্ত ৩৬৪ মিনিট ২৯ সেকেন্ড। বিটিভি বিজ্ঞাপন আকারে কোন সংবাদ প্রচার করেনা। রাত ৮টায় বিটিভির সুপার পিক টাইম শুরু হয়, যা শেষ হয় রাত ১২টায়। সংবাদ শুরুর ঠিক আগের প্রতি ১০ সেকেন্ডের মূল্য ৬,৬৬৭ টাকা এবং সংবাদের আগে সাড়ে ৫হাজার টাকা। আর বিরতিতে ১০,৮৩৪ টাকা। টিআইবির প্রতিবেদনে সংবাদের মূল্য নির্ধারণ এই তিনটির কোনটিতেই পড়েনা। বিটিভির এই বিজ্ঞাপন মূল্যহার ‘পিক টাইম’ সংবাদের মাঝে প্রচারিত ‘স্পট বিজ্ঞাপন’ ক্যাটাগরির প্রতি ১০ সেকেন্ডের মূল্যহার হিসেবে ধরা হয়েছে বলে দাবি করেছে টিআইবি। বস্তুত এই স্পট বিজ্ঞাপন আলাদা কিছু নয়। বিটিভির ওয়েবসাইটে দেওয়া মূল্য তালিকায় দেখা গেছে, তাদের বিজ্ঞাপন স্পটগুলো হলো- সংবাদের শুরু ঠিক আগে বা সংবাদ শেষের পরে, সংবাদের আগে বা পরে, সংবাদের মধ্য বিরতিতে। এখানেই টিআইবির প্রতিবেদনে অসঙ্গতি দেখা গেছে। সংবাদকে মোট ৬টি ভাগে ভাগ করা হয়েছে, এতে প্রতি ১০ সেকেন্ডের দাম দেখানো হয়েছে ১৫ হাজার টাকা। যা প্রতি মিনিটের দাম হিসেব করলে দাঁড়ায় ৯০ হাজার টাকা। অথচ বিটিভির সম্প্রচার মূল্য তালিকায় কোথাও এরকম রেট নেই। বাংলাদেশ টেলিভিশনের সাবেক মহাপরিচালক হারুন-অর-রশিদ জানান, বিটিভি ন্যাশনালে বিজ্ঞাপন পেলেও বিটিভি ওয়ার্ল্ড-এ খুব একটা বিজ্ঞাপন পাওয়া যায়না। আর বিজ্ঞাপন মূল্য নির্ধারিত। বিটিভি কেন বাংলাদেশে কোনো টেলিভিশনেই প্রতি মিনিটের বিজ্ঞাপন খরচ ৯০ হাজার টাকা নয়। এই মূল্য যারা দেখিয়েছে তারা বাস্তবতার ভিত্তিতে নয়, বিশেষ উদ্দেশ্যে করেছে।  
২২ জানুয়ারি ২০২৪, ১৫:০১
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়