• ঢাকা শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০
logo
বঙ্গবন্ধু আমাদের বাতিঘর : কাদের
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালির দুঃখ কষ্টে একমাত্র বাতিঘর বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। রোববার (১৭ মার্চ) জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি এ মন্তব্য করেন।  ওবায়দুল কাদের বলেন, বঙ্গবন্ধু আমাদের মাঝে নেই। কিন্তু বঙ্গবন্ধু চিরদিন আমাদের অনুপ্রেরণার উৎস। তিনি আছেন, থাকবেন। আমাদের সব দুর্যোগে, সংকটে বঙ্গবন্ধু চলার পথে পাথেয় হয়ে থাকবেন। তিনি বাঙালির দুঃখ কষ্টে একমাত্র বাতিঘর। যিনি আমাদের অবিরাম পথ দেখিয়ে যাচ্ছেন।  তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর জন্ম মানেই বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্ম। বাংলাদেশ স্বাধীনতা হতো কি না সন্দেহ, যদি এ জনপদে বঙ্গবন্ধুর মতো নেতার জন্ম না হতো। বঙ্গবন্ধু আমাদের স্বাধীনতা দিয়ে গেছেন। স্বাধীনতা দিয়ে তিনি যে উত্তরাধিকার রেখে গেছেন, তিনি না থাকলেও তার সেই উত্তরাধিকারের কোনোদিন মৃত্যু হবে না। এই লিগ্যাসি অনন্তকাল ধরে চলতে থাকবে। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, আজ বঙ্গবন্ধু নেই। তার কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অবিরাম লড়াই করে যাবো। আজকের দিনে আমাদের অঙ্গীকার, উন্নত সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অভিযাত্রা অব্যাহত রাখবো।
১৭ মার্চ ২০২৪, ১০:২৬

টাঙ্গাইলে শীতার্তদের মুখে হাসি ফোটালো বাতিঘর আদর্শ পাঠাগার
টাঙ্গাইলে বাতিঘর আদর্শ পাঠাগারের উদ্যোগে দুস্থ ও শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়েছে।  বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) সকালে সদর উপজেলার চৌরাকররা পাঠাগার প্রাঙ্গণে অর্ধশতাধিক পরিবারের মাঝে এ কম্বল বিতরণ করা হয়। কম্বল পেয়ে চৌরাকররা গ্রামের না ষাটোর্ধ্ব মনোয়ারা বেগম বলেন, এই ঠান্ডায় আমাদের কেউ একটা কাপড়ও দেয় নাই। ঠান্ডায় খুব কষ্ট করতাছি। আমরা গরিব মানুষ, ট্যাহা পয়সা নাই। কম্বল পেয়ে আমি খুব খুশি হইছি। আল্লায় আমারে ঠান্ডা থিকা বাঁচাইলো। দুই সন্তান নিয়ে শীতবস্ত্র নিতে এসেছেন জহুরা বেগম। অন্যের বাড়িতে কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করেন এই নারী। গরম কাপড় পেয়ে তার যেন আনন্দ আর ধরে না। খুশি হয়ে বলেন, ‘সন্তানদের নিয়ে কয়েকদিন ধরে শীতে খুব কষ্ট করছি। ঠান্ডার কোনো কাপড়চোপড় নাই। কোনো মতে এ্যাহন ঠান্ডা থেইকা বাঁচুম। বাতিঘর আদর্শ পাঠাগারের প্রতিষ্ঠাতা মো. কামরুজ্জামান সোহাগ বলেন, সামাজের সামর্থ্যবান ব্যক্তিদের সাধ্যমত আর্তমানুষের সাহায্যে এগিয়ে আসা প্রয়োজন। তবেই মানবিক পৃথিবী গড়ে উঠবে। এ কর্মসূচির উদ্বোধন করেন পাঠাগারের সভাপতি মো. শাহজাহান। এ সময় পাঠাগারের সদস্য মো. হাবিবুর রহমান, মো. রাকিব হোসেন, লিখন আহমেদ, নূর মোহাম্মদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। উল্লেখ্য, টাঙ্গাইল সদর উপজেলার চৌরাকররা গ্রামে ২০১০ সালে গড়ে ওঠে বাতিঘর আদর্শ পাঠাগার। প্রতিষ্ঠার পর থেকে পাঠাগারটি গ্রামের মানুষের মধ্যে পাঠাভ্যাস তৈরি ও জ্ঞানভিত্তিক সমাজ বিনির্মানে সেলুন, বাসস্ট্যান্ড ও স্টেশন অণুপাঠাগার স্থাপনসহ শিক্ষামূলক কর্মকাণ্ডের পাশাপাশি আর্তমানবতার সেবায় বিভিন্ন কর্মসূচি পরিচালনা করে আসছে।
১৮ জানুয়ারি ২০২৪, ২২:৫৭
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়