• ঢাকা মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১০ বৈশাখ ১৪৩১
logo
মুস্তাফিজের বাজে দিনে চেন্নাইয়ের জয়
ব্যাটিং বান্ধব উইকেটে ফেইল করেছেন টাইগার পেসার মুস্তাফিজুর রহমান। নিজের কোটার ৪ ওভারে প্রায় ১৪ গড়ে রান খরচ করেছেন তিনি। ৫৫ রান খরচের বিনিময়ে পেয়েছেন মাত্র একটি উইকেট। তবে এদিন নিজের সেরা পারফরম্যান্সই উপহার দিলেন চেন্নাইয়ের লঙ্কান পেসার মাথিশা পাথিরানা। চার ওভারে ২৮ রান দিয়ে চার উইকেট নেন তিনি। ম্যাচ সেরাও নির্বাচিত হয়েছেন এই পেসার। রোববার (১৪ এপ্রিল) মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়েতে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে রুতুরাজ গায়কোয়াড় ও শিভাম দুবের জোড়া ফিফটি, এবং শেষ দিকে ধোনির হ্যাটট্টিক ছয়ে ২০৬ রানের বড় পুঁজি গড়েছিল চেন্নাই। এদিন ৪ উইকেট হারিয়ে ২০৬ রান করে চেন্নাই সুপার কিংস। রুতুরাজ গায়কোয়াড় করেন ৬৯ রান। শিভাম দুবে করেন ৬৬ রান। শেষ মুহূর্তে ধোনি ৪ বলে করেন ২০ রান। জবাবে ব্যাট হাতে দারুন ভাবে জ্বলে ওঠেন রোহিত শর্মা। করেন ৬৩ বলে অপরাজিত ১০৫ রানের ইনিংস; কিন্তু তার এই ইনিংসটি কোন কাজেই লাগলো না মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের। চেন্নাই সুপার কিংসের কাছে হারতে হলো ২০ রানের ব্যবধানে। রোহিত শর্মা ছাড়া মুম্বাইয়ের আর কোনো ব্যাটার‌ই দাঁড়াতে পারেনি চেন্নাই বোলারদের সামনে। প্রথমে ৭.১ ওভারে ৭০ রানের জুটি গড়ে তোলেন রোহিত শর্মা এবং ইশান কিশান। ১৫ বলে ২৩ রান করে ইশান আউট হয়ে গেলে পেছনের পায়ে চলে যায় মুম্বাই। সেখান থেকে আর ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি তারা। তিলক ভার্মা ২০ বলে ৩১ রান করলেও দলকে পরাজয় থেকে বাঁচাতে পারেননি। শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থাকেন রোহিত শর্মা। ৬৩ বলে ১১ বাউন্ডারি ও ৫ ছক্কায় ১০৫ রান করেন তিনি।    
১৫ এপ্রিল ২০২৪, ১৩:০৭

বাংলাদেশি ক্রিকেটার ও গণমাধ্যমকে নিয়ে বাজে মন্তব্য করলেন সামিত
চলমান বিপিএলে ঢাকা ও সিলেট পর্ব ভালোভাবেই শেষ হয়েছে। তবে চট্টগ্রাম পর্বে শুরু হয়েছে নানা বিতর্ক। প্রথমে রংপুর অধিনায়ক সোহানের হাতাহাতির ঘটনা, এবার সিলেট স্ট্রাইকার্সের বিদেশি ক্রিকেটার সামিত প্যাটেল। বাংলাদেশি ক্রিকেটার ও সাংবাদিকদের নিয়ে বাজে মন্তব্য করেছেন তিনি। বৃহস্পতিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) চট্টগ্রামে অনুশীলনের পর সাক্ষাৎকার দিয়ে সেই সাক্ষাৎকারের অডিও মুছে ফেলতে বাধ্য করেন সাংবাদিকদের। পরে অবশ্য তার হয়ে দুঃখ প্রকাশ করেছে সিলেট টিম ম্যানেজমেন্ট।  এদিন অনুশীলন শেষে সাক্ষাৎকার দেন এক সাংবাদিককে। সেখানে সাবলীলভাবে সব প্রশ্নের উত্তর দিলেও কয়েক মিনিট পর অন্য সংবাদকর্মীদের কাছে ক্ষোভ ঝাড়েন। গালাগালি করেন বাংলাদেশি গণমাধ্যম ও ক্রিকেটারদের নিয়ে। এ ছাড়াও ডেকে এনে ঐ সাংবাদিককে, বাধ্য করান অডিও ডিলিট করতে। এরপর বিষয়টি জানা জানি হলে, বাংলাদেশের গণমাধ্যমকে নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্যে করার কারণ জানতে চাইলে কথা বলেননি সামিত প্যাটেল। বারবার ক্ষমা চাওয়ার চেষ্টা করেন।  এ ঘটনা জানানো হয় দলের মিডিয়া ম্যানেজার নাফিজ ইকবালকে। পুরো ঘটনা শুনে সামিত কাণ্ডে তিনিও অবাক। জানতে চান ইংলিশ ক্রিকেটারের বক্তব্য। তখনও নিজেকে বাংলাদেশি নয়, ইংলিশ ক্রিকেটার বলে ঔদ্ধত্ব দেখান। ক্যামেরার সামনে কথা না বললেও সিলেটের ম্যানেজার নাফিস ইকবাল সাংবাদিকদের কাছে আশ্বাস দিয়েছেন ব্যবস্থা নেয়ার। জানা গেছে, সামিতের নানা কাণ্ডে এমনিতেই বিরক্ত সিলেট ম্যানেজমেন্ট।
১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৭:২১
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়