• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১
logo
রমজানে স্কুল বন্ধে হাইকোর্টের আদেশ চেম্বারেও বহাল
রমজানে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্কুল বন্ধে হাইকোর্টের দেওয়া আদেশ বহাল রেখেছেন সুপ্রিম কোর্টের চেম্বার আদালত। পাশাপাশি মঙ্গলবার (১২ মার্চ) নিয়মিত শুনানির জন্য বিষয়টি আপিল বিভাগে পাঠানো হয়েছে। সোমবার (১১ মার্চ) রাষ্ট্রপক্ষ হাইকোর্টের আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করে। পরে শুনানি নিয়ে হাইকোর্টের আদেশ বহাল রাখেন চেম্বার বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম।  এর আগে, গতকাল রোববার (১০ মার্চ‌) রমজানে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্কুল খোলা রাখার সিদ্ধান্ত স্থগিত করেন হাইকোর্ট। বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি খিজির হায়াতের হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন। ৮ ফেব্রুয়ারি ছুটির তালিকা ও শিক্ষাপঞ্জি আংশিক সংশোধন করে রমজানে ১৫ দিন মাধ্যমিক পর্যায়ের স্কুল খোলা রাখার সিদ্ধান্ত জানিয়েছিল শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এরপর প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালায়ও জানায়, রমজানে ১০ দিন ক্লাস চলবে। তাদের এমন সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করেন এক শিক্ষার্থীর অভিভাবক।
১১ মার্চ ২০২৪, ২১:০১

চিনির কেজি ৭০ টাকাই বহাল রাখল টিসিবি
প্রতি কেজি চিনির দাম ১০০ টাকা নয়, ৭০ টাকাই বহাল রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকারি বিপণন সংস্থা (টিসিবি)। বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) সকালে আগের দামেই চিনি বিক্রির সিদ্ধান্তের কথা জানায় টিসিবি। এর আগে, বুধবার চিনির দাম এক লাফে কেজিতে ৩০ টাকা বাড়িয়ে ১০০ টাকা করে টিসিবি। পরে বিষয়টি নিয়ে সমালোচনার মুখে পড়ে সরকারি সংস্থাটি। এর ফলে বৃহস্পতিবার আগের দামে চিনি বিক্রির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সংস্থাটি। চিনি ছাড়াও টিসিবির অন্য পণ্যগুলোর মধ্যে রয়েছে ১০০ টাকা লিটার দরে দুই লিটার ভোজ্যতেল, ৬০ টাকা কেজি দরে দুই কেজি মসুর ডাল, ১৫০ টাকায় খেজুর ও ৩০ টাকা কেজি দরে পাঁচ কেজি চাল। এদিকে বৃহস্পতিবার সকাল থেকে সারাদেশে এক কোটি ফ্যামিলি কার্ডধারী পরিবারে ভর্তুকি মূল্যে পণ্য (ভোজ্য তেল-ডাল-চাল-চিনি) বিক্রি শুরু করেছে টিসিবি। এদিন সকাল সাড়ে ৯টায় তিব্বত মোড়ের ২০০ গজ পূর্বে কলোনি বাজার সংলগ্ন পলিটেকনিক মাঠে দ্বিতীয় পর্বের বিক্রয় কার্যক্রম উদ্বোধন করেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু। এই বিক্রয় কার্যক্রম ডিলারদের দোকান বা নির্ধারিত স্থান থেকে সিটি করপোরেশন, জেলা-উপজেলা প্রশাসনের সার্বিক সহযোগিতায় ও তাদের নির্ধারিত তারিখ এবং সময় পরিকল্পনা অনুযায়ী পরিচালনা করা হবে।
০৭ মার্চ ২০২৪, ১৪:০৭

আপিল খারিজ, সাজা বহাল বিএনপি নেতা হাবিবের 
আদালত অবমাননার মামলায় সাজাপ্রাপ্ত বিএনপি নেতা হাবিবুর রহমান হাবিবের লিভ টু আপিল খারিজ করে দিয়েছেন আপিল বিভাগ। এর ফলে তাকে দেওয়া হাইকোর্টের পাঁচ মাসের দণ্ড বহাল থাকলো। রোববার (৩ মার্চ) প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের বেঞ্চ এ আদেশ দেন।  আদালতে আসামির পক্ষে শুনানিতে ছিলেন আইনজীবী ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল শেখ মোহাম্মদ মোরশেদ। এর আগে, গত বছরের ১৫ অক্টোবর হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি মো. আখতারুজ্জামানকে নিয়ে বিরূপ মন্তব্য করায় হাবিবের প্রতি আদালত অবমাননার রুল এবং এ বিষয়ে ব্যাখ্যা দিকে আদালতে হাজির হতে নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। কিন্তু তিনি হাজির না হওয়ায় গত ৮ নভেম্বর হাবিবুরকে খুঁজে বের করে অবিলম্বে আদালতে হাজির করতে নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। এরপর গত ২১ নভেম্বর মিরপুরের ডিওএইচএস এলাকা থেকে হাবিবকে গ্রেপ্তার করে র‌্যাব-২। পরদিন তাকে হাইকোর্টে হাজির করলে আদালত অবমাননার দায়ে ৫ মাসের কারাদণ্ড ও ২ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এই রায়ের বিরুদ্ধে কারাবন্দি হাবিব গত ৮ ফেব্রুয়ারি লিভ টু আপিল করেন।
০৩ মার্চ ২০২৪, ১৮:২৮

ডিআইজি মিজানের ১৪ বছরের সাজা বহাল
অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলায় বরখাস্ত হওয়া পুলিশের উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মিজানুর রহমানের ১৪ বছরের কারাদণ্ড বহাল রেখেছেন হাইকোর্ট। বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) বিচারপতি মো. কামরুল হোসেন মোল্লার হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন। এর আগে, গত বছরের ২১ জুন মিজানকে ১৪ বছরের কারাদণ্ড দেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬-এর বিচারক মঞ্জুরুল ইমাম। এ ছাড়া এই মামলায় মিজানের স্ত্রী, ভাই ও ভাগনেকে সাত বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। পরে এ রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করেন ডিআইজি মিজান। মিজানুর রহমান ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার হিসেবে কর্মরত ছিলেন। বিয়ে গোপন করতে ক্ষমতার অপব্যবহার করে স্ত্রীকে গ্রেপ্তার করানোর অভিযোগ ওঠে তার বিরুদ্ধে।  এছাড়া এক সংবাদ পাঠককে হত্যার হুমকি ও উত্ত্যক্ত করার অভিযোগে তার বিরুদ্ধে বিমানবন্দর থানায় জিডি করা হয়। নারী নির্যাতনের অভিযোগে ২০২০ সালে তাকে প্রত্যাহার করে পুলিশ সদরদপ্তরে সংযুক্ত করা হয়। এরপর দুদক কর্মকর্তার সঙ্গে ঘুস লেনদেনের বিষয়টি সামনে আসলে ডিআইজি মিজানকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। একইসঙ্গে ২০১৯ সালে মিজানসহ চারজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন দুদুক।  মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে তিন কোটি ২৮ লাখ ৬৮ হাজার টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং তিন কোটি সাত লাখ পাঁচ হাজার টাকার সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগ আনা হয়। পরে ২০২০ সালের ৩০ জানুয়ারি আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে দুদুক। দুদকের এই মামলায় ২০২০ সালের ১ জুলাই আগাম জামিন আবেদন করলে মিজানকে গ্রেপ্তারের নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। মিজানকে তাৎক্ষণিক পুলিশের হাতে তুলে দেন আদালত।  
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৬:২৪

মামুনুল হকের জামিন বহাল
নারায়ণগঞ্জে আওয়ামী লীগের অফিস ভাঙচুরের দুটি মামলায় হেফাজতে ইসলামের সাবেক যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হকের জামিন বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ। সোমবার (৫ জানুয়ার) প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে ৬ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এ আদেশ দেন। এদিন আদালতে মামুনুল হকের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন। তার সঙ্গে ছিলেন অ্যাডভোকেট এ আর রায়হান। আর রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল সাইফুল আলম। এর আগে, গত বছরের ৯ মে বিচারপতি মো. হাবিবুল গনি ও বিচারপতি আহমেদ সোহেলের হাইকোর্ট বেঞ্চ নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও থানায় দায়ের করা দুটি মামলায় মামুনুল হককে জামিন দেন। এরপর রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের প্রেক্ষিতে ১০ মে জামিন স্থগিত করেন আপিল বিভাগের চেম্বার আদালত। এরপর ১০ জুলাই হাইকোর্টের দেওয়া জামিনের বিরুদ্ধে আবেদনের শুনানি তিন মাসের জন্য স্ট্যান্ডওভার (মুলতবি) করেন আপিল বিভাগ। পরে ১৬ অক্টোবর জামিন স্ট্যান্ডওভার রাখেন আপিল বিভাগ। ২০২১ সালের ৩০ এপ্রিল বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণের অভিযোগে মামুনুল হকের বিরুদ্ধে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ থানায় একটি মামলা দায়ের করেন তার দাবি করা দ্বিতীয় স্ত্রী জান্নাত আরা ঝরনা। ২০২১ সালের ৩ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁওয়ের রয়েল রিসোর্টে ঝরনাসহ মামুনুল হককে আটক করে স্থানীয় লোকজন। পরে খবর পেয়ে পুলিশ সেখানে উপস্থিত হলে ঝরনাকে নিজের দ্বিতীয় স্ত্রী হিসেবে দাবি করেন মামুনুল। এরপর ১৮ এপ্রিল মামুনুল হককে গ্রেপ্তার করে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সফর ঘিরে সহিংসতা ও রিসোর্টকাণ্ডে রাজধানীর পল্টন থানা ও নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ থানায় দুটি মামলা হয় মামুনুল হকের বিরুদ্ধে। পরে তাকে বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:১৩

আগের মন্ত্রণালয়ে বহাল যারা
বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ৫ম বার সরকার গঠন করল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। নতুন সরকারের জন্য ৩৬ সদস্যের মন্ত্রিসভা গঠন করা হয়েছে। মন্ত্রিসভার ৩৬ সদস্যের মধ্যে আগের মন্ত্রিসভা থেকে ১৭ জনকে নেওয়া হয়েছে। এরমধ্যে একই মন্ত্রণালয় ও বিভাগে রাখা হয়েছে ১৫ জনকে। আর দুইজন পেয়েছেন নতুন মন্ত্রণালয়। বৃহস্পতিবার (১১ জানুয়ারি) মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীদের দায়িত্ব বণ্টন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ বিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। আগের মন্ত্রণালয়ে বহাল যারা : মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ে আ ক ম মোজাম্মেল হক, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ে ওবায়দুল কাদের, আইন মন্ত্রণালয়ে আনিসুল হক, শিল্প মন্ত্রণালয়ে নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আসাদুজ্জামান খান, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ে মো. তাজুল ইসলাম, খাদ্য মন্ত্রণালয়ে সাধন চন্দ্র মজুমদার, ধর্ম মন্ত্রণালয় ফরিদুল হক খান, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ে ইয়াফেস ওসমান (টেকনোক্র্যাট), জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে ফরহাদ হোসেন ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে মহিবুল হাসান চৌধুরীকে। এছাড়া প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে- বিদ্যুৎ বিভাগে নসরুল হামিদ, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ে খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ে জুনাইদ আহমেদ পলক এবং জাহিদ ফারুককে পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়েই রাখা হয়েছে। নতুন মন্ত্রণালয় পেলেন যারা: তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী মোহাম্মদ হাছান মাহমুদকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনিকে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী করা হয়েছে।   দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২২২ আসনে জয়লাভ করে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। গতকাল ১০ জানুয়ারি শপথ নেন নতুন সংসদ সদস্যরা। শপথ নেওয়ার পর আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্যরা সর্বসম্মতিক্রমে দলীয় সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে তাদের সংসদীয় দলের নেতা নির্বাচিত করেন। সংসদ নেতা হওয়ার পর বুধবার( ১০ জানুয়ারি) বিকেলে সংসদ সদস্যদের আস্থাভাজন ব্যক্তি হিসেবে শেখ হাসিনাকে প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ করেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। শেখ হাসিনাকে নতুন সরকার গঠনের আহ্বান জানান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। এরপর প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রিসভা গঠন এবং বুধবার সন্ধ্যায় মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীদের তালিকা নিয়ে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে দেখা করেন। প্রধানমন্ত্রী গঠিত মন্ত্রিসভায় সম্মতি জ্ঞাপন করেন রাষ্ট্রপতি। পরে মন্ত্রিসভার ওই তালিকা মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে পাঠানো হয়। বুধবার রাতে সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত এক ব্রিফিংয়ে তালিকায় থাকা ২৫ মন্ত্রী ও ১১ প্রতিমন্ত্রীর নাম প্রকাশ করেন মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব মাহবুব হোসেন। ওই তালিকার কপি তিনি সাংবাদিকদের কাছে হস্তান্তর করেন। বৃহস্পতিবার (১১ জানুয়ারি) বিকেলে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ৩৬ জন মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীকে নিয়োগ দিয়েছেন মর্মে প্রজ্ঞাপন জারি করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রসঙ্গত, গত ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টিসহ ২৮টি রাজনৈতিক দল অংশ নেয়। দেশের প্রধান বিরোধী দল বিএনপি ও তাদের জোটসঙ্গীরা নির্বাচনে অংশ নেয়নি। তারা শেখ হাসিনার পদত্যাগ এবং নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে ২৯৯টি আসনে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। এর মধ্যে একটি আসনের ফল স্থগিত রাখা হয়েছে। বাকি ২৯৮টি আসনের ফলাফল প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। এর মধ্যে ২২২ আসনে জয় পায় আওয়ামী লীগ। জাতীয় পার্টি পায় ১১টি আসন। বাকি ৬৫ আসনের মধ্যে ৬২টিতে জয় পেয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থীরা।  আর একটি করে আসন পেয়েছে জাসদ, ওয়ার্কার্স পার্টি ও কল্যাণ পার্টি।
১২ জানুয়ারি ২০২৪, ১০:২৬

মৃত পারভেজ মোশাররফের মৃত্যুদণ্ডাদেশ বহাল
মৃত্যুর প্রায় এক বছর পরও পাকিস্তানের সাবেক প্রেসিডেন্ট স্বৈরশাসক জেনারেল পারভেজ মোশাররফের মৃত্যুদণ্ডাদেশ বহাল রেখেছেন দেশটির সুপ্রিম কোর্ট। বুধবার (১০ জানুয়ারি) পাকিস্তানের প্রধান বিচারপতি কাজী ফায়েজ ইসার নেতৃত্বাধীন চার সদস্যের একটি বেঞ্চ এই আদেশ দেন। পাকিস্তানের ইতিহাসে বিশেষভাবে এ রায়টি তাৎপর্যপূর্ণ। প্রথমবারের মতো সংবিধানকে বিপর্যস্ত করার জন্য একজন সাবেক সামরিক স্বৈরশাসককে শাস্তি দেওয়া হয়েছিল। এর আগে সংবিধানের পরোয়া না করে ২০০৭ সালে জরুরি অবস্থা জারির দায়ে দেশটির নিম্ন আদালত তাকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিল। প্রসঙ্গত, বিরল রোগ অ্যামিলয়ডোসিসে আক্রান্ত হয়ে দীর্ঘদিন ভোগার পর ২০২৩ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি দুবাইয়ের আমেরিকান হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মারা যান জেনারেল মোশাররফ। ১৯৯৮ সালে পাকিস্তানের সেনাপ্রধান হওয়ার পরের বছর অভুত্থানের মাধ্যমে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরীফকে উৎখাত করে ক্ষমতা দখল করেন জেনারেল পারভেজ মোশররফ। পরে ২০০২ সালে গণভোটের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে দেশটির প্রেসিডেন্ট হন।
১১ জানুয়ারি ২০২৪, ১৫:০২
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়