• ঢাকা শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০
logo
রেকর্ড উষ্ণতম ফেব্রুয়ারি দেখল বিশ্ব
রেকর্ড উষ্ণতম ফেব্রুয়ারির সাক্ষি হলো বিশ্ব। ইউরোপীয় ইউনিয়নের ক্লাইমেট সার্ভিস গতমাসকে আধুনিক বিশ্বের উষ্ণতম ফেব্রুয়ারি বলে বর্ণনা করেছে। এ নিয়ে টানা নবম মাস উষ্ণতার নতুন রেকর্ড গড়লো। বিবিসি জানিয়েছে, ২০২৩ সালের জুন মাস থেকে এ বছর ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত প্রতিটি মাসই আধুনিক বিশ্বে সবচেয়ে উষ্ণতম হওয়ার রেকর্ড গড়েছে। এ ছাড়া বিশ্বের সমুদ্রপৃষ্ঠও উষ্ণতার নতুন রেকর্ড গড়েছে। সেই সঙ্গে অ্যান্টার্কটিক সাগরের বরফের পরিমাণ আবারও ভয়াবহ পরিমানে হ্রাস পেয়েছে।  প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে এখনও এল নিনো সক্রিয় থাকায় বৈশ্বিক তাপমাত্রা বাড়ছে। তবে বিজ্ঞানীরা বলছেন, বৈশ্বিক উষ্ণায়নের কারণে জলবায়ু পরিবর্তন হওয়ার মূল দায় মানুষের। এ বিষয়ে খেদ প্রকাশ করে বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থার মহাসচিব অধ্যাপক সেলেস্তে সাওলো বলেন, ‘এজন্য দ্ব্যর্থহীনভাবে দায়ী তাপামাত্রা ধরে রাখা গ্রিনহাউজ গ্যাস।’ এই অতিরিক্ত উষ্ণ আবহাওয়া মূলত সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলেছে পশ্চিম অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণপূর্ব এশিয়া, আফ্রিকার দক্ষিণাঞ্চল এবং দক্ষিণ আমেরিকার দেশগুলোতে। ওই সব অঞ্চল এই বছর তীব্র তাপদাহ দেখেছে। ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত ১২ মাসের গড় হিসেবে এখন বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি প্রাক-শিল্পায়ন যুগের তুলনায় ১ দশমিক ৫৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেড়ে গেছে। এই প্রথম এক বছরের হিসেবে বৈশ্বিক তাপমাত্রার গড় বৃদ্ধি ১ দশমিক ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াসকে ছাড়িয়ে গেল।
০৭ মার্চ ২০২৪, ২০:০০

২৯ ফেব্রুয়ারি : ইতিহাসের এই দিনে
আজ বৃহস্পতিবার, ২৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক ইতিহাসের আজকের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনদের জন্ম, মৃত্যুদিনসহ উল্লেখযোগ্য আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়- ঘটনাবলি: ১৫০৪ - ক্রিস্টোফার কলম্বাস তার জ্যোতির্বিজ্ঞানের জ্ঞান কাজে লাগিয়ে একটি চন্দ্রগ্রহণের ভবিষ্যদ্বাণী করেন। ১৭০৪ - রানি অ্যানির যুদ্ধে ফরাসি এবং আমেরিকান আদিবাসীরা ব্রিটিশ ম্যাসেচুয়েটসের একটি গ্রাম আক্রমণ করে। ১৭১২ - সুইডেনে ২৯ ফেব্রুয়ারির পর ৩০ ফেব্রুয়ারি পালনের সিদ্বান্ত হয়। এর কারণ তারা আগের নিয়মে ফিরতে চেয়েছিল। ১৭৯৬ - যুক্তরাষ্ট্র আর গ্রেট ব্রিটেনের মধ্যে ঐতিহাসিক ওয়াশিংটন চুক্তির স্বাক্ষরিত হয়। ১৮৫৬ - লর্ড ক্যানিং গভর্নর জেনারেলের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। ১৮৬৪ - যুক্তরাষ্ট্রের গৃহযুদ্ধের সময় ‘Kilpatrick-Dahlgren Raid’ ব্যর্থ হয়। ধূলিস্যাৎ হয় ১৫ হাজার ইউনিয়ন সৈন্যকে মুক্ত করার অভিযান। ১৯৩৬ - গন উইথ দ্য উইন্ড ছবির জন্য ম্যাক ড্যানিয়েল প্রথম আফ্রিকান আমেরিকান হিসেবে অস্কার পান। ১৯৪০ - ফিনল্যান্ড এবং রাশিয়ার ভেতর শীতকালীন যুদ্ধের শান্তি আলোচনা শুরু হয়। ১৯৪৪ - দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় পাপুয়া নিউ গিনির অ্যাডমিরালটি দ্বীপ মার্কিন বাহিনী আক্রমণ করে। ১৯৫৬ - ব্রিটিশ পররাষ্ট্রসচিব জন সেলওয়েন লয়েড তার মধ্যপ্রাচ্য শান্তি মিশন শুরু করেন। ১৯৬০ - প্রচন্ড ভূমিকম্পে মরক্কোর আগাদির নগর বিধ্বস্ত হয় এবং ১৫ হাজারেরও বেশি লোক মারা যায়। ১৯৭২ - বাংলাদেশকে স্বাধীন দেশ হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করে মালাউই। ১৯৮৪ - ১৫ বছর দেশ শাসন করা কানাডার প্রধানমন্ত্রী পিয়েরে ট্রুডেও নির্বাচনে হেরে গিয়ে পদত্যাগ করেন। ১৯৯৬ - বসনিয়ার রাজধানী সারয়েভোতে সার্ব সেনাবাহিনীর অবরোধ আনুষ্ঠানিকভাবে সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়। ২০০৪ - হাইতির প্রেসিডেন্ট জাঁ বেত্রাদঁ আরিস্তিদকে সেনাবাহিনী ক্ষমতাচ্যুত করে।   জন্ম: ১৪৬৮ - পোপ দ্বিতীয় পল (মৃত্যু ১৫৪৯) ১৬৯২ - জন বায়রম, ইংরেজ কবি (মৃত্যু ১৭৬৩) ১৭৩৬ - অ্যান লি, ইংরেজ-আমেরিকান ধর্মীয় নেতা (মৃত্যু ১৭৮৪) ১৮৯৬ - মোরারজি দেসাই, ভারতীয় রাজনীতিবিদ, ভারতের ৪র্থ‌ প্রধানমন্ত্রী (মৃত্যু ১৯৯৫) ১৯২০ - হাওয়ার্ড‌ নেমেরভ, আমেরিকান কবি (মৃত্যু ১৯৯১) ১৯৪০ - পেট্রিয়ার্ক‌ প্রথম বার্থোলোমিউ ১৯৪৮ - মামুনুর রশীদ, বাংলাদেশি নাট্যকার ও অভিনেতা। ১৯৫৬ - জেরি ফ্রাই, আমেরিকান বেসবল খেলোয়াড় ১৯৮৪ - ক্যাম ওয়ার্ড, কানাডীয় আইস হকি খেলোয়াড় ১৯৯২ - শন অ্যাবোট, অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটার ১৯৯২ - মোঃ শাকিল সারোয়ার , বাংলাদেশী নাগরিক ও ব্যবসায় ১৯৯৬ - ক্লডিয়া উইলিয়ামস, নিউজিল্যান্ডের টেনিস খেলোয়াড়     মৃত্যু: ৯৯২ - ফরাসি আর্চবিশপ ওসওয়াল্ড (জন্ম ৯২৫) ১৬০৪ - জন উইটগিফট, ইংরেজ আর্চবিশপ (জন্ম ১৫৩০) ১৮২০ - জোহান জোয়াকিম এস্কেনবার্গ‌, জার্মান ইতিহাসবিদ ও সমালোচক (জন্ম ১৭৪৩) ১৮৬৮ - প্রথম লুডউইগ (জন্ম ১৭৮৬) ১৯০৮ - পেট গেরেট, আমেরিকান শেরিফ (জন্ম ১৮৫০) ২০০০ - কায়লা রোল্যান্ড, নিহত আমেরিকান (জন্ম ১৯৯৩) ২০০৮ - জ্যানেট কাগান, আমেরিকান লেখক (জন্ম ১৯৪৬) ২০০৮ - আকিরা ইমাদা, জাপানি পণ্ডিত ও দার্শনিক (জন্ম ১৯২২) ২০১২ - ডেভি জোন্স, ইংরেজ গায়ক (জন্ম ১৯৪৫) ২০১২ - পি. কে. নারায়ণ পানিকর, ভারতীয় সামাজিক নেতা (জন্ম ১৯৩০)
২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০২:২৫

২৭ ফেব্রুয়ারি : ইতিহাসে আজকের এই দিনে
আজ মঙ্গলবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক ইতিহাসের আজকের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনদের জন্ম, মৃত্যুদিনসহ উল্লেখযোগ্য আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়- ঘটনাবলি: ১৫০৯ -  ব্রাজিলের ওপর পর্তূগালের দীর্ঘমেয়াদী কর্তৃত্ব শুরু হয়। ১৫৫৭ -  লন্ডনে রাশিয়ার দূতাবাস কাজ শুরু করে। ১৫৯৪ -  চতুর্থ হেনরি ফ্রান্সের রাজা হিসেবে অভিষিক্ত হন। ১৭০১ -  পোলান্ড ও সুইডেনের মধ্যে ৬ দিনের যুদ্ধ সংঘটিত হয়। ১৮০৩ -  ভারতের বোম্বেতে বড় ধরনের অগ্নিকাণ্ড ঘটে। ১৮৪৪ -  ডোমিনিকান প্রজাতন্ত্রের ওপর হাইতির দখলদারিত্বের অবসান ঘটে এবং দেশটি স্বাধীনতা লাভ করে। ১৮৫৮ -  ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ঝাঁসি দখল করে। ১৮৬৫ -  মিসৌরিতে গৃহযুদ্ধ শুরু হয়। ১৮৭৪ -  ব্রিটেনে প্রথম বেসবল খেলা শুরু হয়। ১৯০০ -  ম্যাকডোনাল্ডের নেতৃত্বে ব্রিটিশ লেবার পার্টি প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৩৩ -  কমিউনিস্ট ষড়যন্ত্রের অজুহাতে জার্মান নাৎসিরা রাইখস্টাগে অগ্নিসংযোগ করে। ১৯৩৯ -  ব্রিটেন ও ফ্রান্স স্পেনের জেনারেল ফ্রাংকোর গণবিরোধী সরকারকে স্বীকৃতি দেয়। ১৯৪২ -  জাপানী জঙ্গী বিমানগুলো মিত্র বাহিনীর জাহাজগুলোর ওপর বোমা বর্ষণ শুরু করে। ১৯৬৭ -  মহাশূন্যে পারমাণবিক অস্ত্র নিষিদ্ধকরণ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। ১৯৭৩ -  বাংলাদেশ আণবিক শক্তি কমিশন গঠিত হয়। ১৯৯১ -  প্রথম তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে বাংলাদেশের ৫ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত এবং এই  নির্বাচনে বিএনপি জয়লাভ করে। ২০০২ -  ভারতের গুজরাটে হিন্দু কট্টরপন্থীদের বহনকারী ট্রেনে উগ্রবাদীরা অগ্নিসংযোগ করে। এতে দগ্ধ হয়ে ১৫টি শিশুসহ ৭০ জনের মত নিহত হয়। ২০০৪ -  একুশে বইমেলা থেকে ফেরার পথে ড. হুমায়ুন আজাদকে জঙ্গি সংগঠন হত্যা প্রচেষ্টা করে। জন্ম: ০২৭২ -  রোমান সম্রাট মহান কন্সট্যান্টাইন জন্মগ্রহণ করেন । ১৮০৭ -   আমেরিকান কবি ও শিক্ষাবিদ হেনরি ওয়েডসওয়ার্থ লংফেলো জন্মগ্রহণ করেন। ১৮৩২ -  সাংবাদিক আলফ্রেড পোলার্ড এডওয়ার্ড জন্মগ্রহণ করেন। ১৮৪৬ -   জার্মান ইতিহাসবিদ ও রাজনীতিবিদ ফ্রানয এর্দমান মেহরিং জন্মগ্রহণ করেন। ১৮৮১ -   ওলন্দাজ গণিতবিদ লাউৎসেন এখবার্টস ইয়ান ব্রাউয়ার জন্মগ্রহণ করেন। ১৯০২ -   নোবেল পুরস্কার বিজয়ী আমেরিকান লেখক জন স্টাইন্‌বেক্‌ জন্মগ্রহণ করেন। ১৯১২ -   ভারত বংশোদ্ভূত ফরাসি লেখক, কবি ও নাট্যকার লরেন্স ডুরেল জন্মগ্রহণ করেন। ১৯২৬ -   নোবেল পুরস্কার বিজয়ী কানাডিয়ান নিউরোবায়োলজি ডেভিড হান্টার হুবেল জন্মগ্রহণ করেন। ১৯২৯ -   ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার দালমা পেরেইরা দিয়াস দস সান্তোস জন্মগ্রহণ করেন । ১৯৪০ -   ভারতীয় চিত্রশিল্পী ভি বিশ্বনাধন জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৪২ -   পুরস্কার বিজয়ী আমেরিকান রসায়নবিদ রবার্ট হাওয়ার্ড গ্রাবস জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৫৩ -   বংশোদ্ভূত বতসোয়ানা লেফটেন্যান্ট, রাজনীতি ও ৪র্থ প্রেসিডেন্ট ইয়ান খামা জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৫৭ -   ইংরেজ অভিনেতা টিমোথি স্পাল জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৭৮ -   জর্জিয়ান ফুটবলার কাখা কালাডযে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৮১ -   আমেরিকান গায়ক, গীতিকার, প্রযোজক ও অভিনেতা জশ গ্রবান জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৮৫ -   রাশিয়া ফুটবলার ডিনিয়ার বিলইয়ালেটডিনভ জন্মগ্রহণ করেন। মৃত্যু: ১৬৫৯ -  হার্ভার্ড কলেজের প্রথম সভাপতি হেনরি ডানস্টের মৃত্যুবরণ করেন। ১৭৭৬ -  স্কট চিত্রশিল্পী জর্জ ম্যামসন মৃত্যুবরণ করেন। ১৮৩৪ -  প্রাবন্ধিক সমালোচক ও কবি চার্লস ল্যাম্প মৃত্যুবরণ করেন। ১৮৮৭ -  রাশিয়ান সুরকার ও রসায়নবিদ আলেকজান্ডার বরডিন মৃত্যুবরণ করেন। ১৯৩৬ -  নোবেল পুরস্কার বিজয়ী রাশিয়ান শারীরবিজ্ঞানী ইভান পেত্রোভিচ পাভলভ মৃত্যুবরণ করেন। ১৯৪০ -  জার্মান স্থপতি পিটার বারনেস মৃত্যুবরণ করেন। ১৯৭৭ -  আমেরিকান লেখক জন ডিকসন কার মৃত্যুবরণ করেন। ১৯৮৯ -  নোবেল বিজয়ী অস্ট্রিয়ান প্রাণিবিজ্ঞানী কনরাড লরেঞ্জের মৃত্যুবরণ করেন। ১৯৯৮ -  নোবেল পুরস্কার বিজয়ী আমেরিকান বিজ্ঞানী জর্জ হার্বার্ট হিচিংস মৃত্যুবরণ করেন। ২০০২ -  আইরিশ কৌতুকাভিনেতা, অভিনেতা ও লেখক স্পাইক মিলিগান মৃত্যুবরণ করেন। ২০১১ -  তুর্কি ইঞ্জিনিয়ার, রাজনীতিবিদ ও ৩২তম প্রধানমন্ত্রী নাজিমউদ্দিন এরবাকান মৃত্যুবরণ করেন। ২০১৩ -  জার্মান বংশোদ্ভূত ফরাসি কূটনীতিক ও লেখক স্টেফানে হেসেল মৃত্যুবরণ করেন। ২০১৫ -  রাশিয়ান শিক্ষাবিদ, রাজনীতিবিদ ও প্রথম উপ-প্রধানমন্ত্রী বরিস নেমটসভ মৃত্যুবরণ করেন।
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৩:৫১

২৪ ফেব্রুয়ারি : ইতিহাসে আজকের এই দিনে
আজ শনিবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩। ১১ ফাল্গুন, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক ইতিহাসের আজকের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্ট জনদের জন্ম, মৃত্যুদিনসহ উল্লেখযোগ্য আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়- ঘটনাবলী ১৩০৩ - রোসলিনের যুদ্ধ সংঘটিত হয়। ১৩৮৬ - নেপলস ও হাঙ্গেরির রাজা তৃতীয় চার্লস বুদায় নিহত হন। ১৭৩৯ - কারণালের যুদ্ধ: ইরানের শাসক নাদির শাহর বাহিনী মুঘল সম্রাট মুহাম্মদ শাহর বাহিনীকে পরাজিত করে। ১৮২১ - মেক্সিকোর স্বাধীনতা যুদ্ধের চূড়ান্ত পর্যায় সংঘটিত হয়। ১৮৪৮ - ফ্রান্সের রাজা লুই ফিলিপের ক্ষমতা ত্যাগ। ১৮৭৩ - আজকের দিনে প্রথম কলকাতার আর্মেনিয়া ঘাট থেকে শিয়ালদহ পর্যন্ত ভারতীয় উপমহাদেশের প্রথম ঘোড়ায় টানা ট্রামগাড়ি চালু হয়। ১৮৯১ - ব্রাজিলে ফেডারেল পদ্ধতির সংবিধান চালু হয়। ১৮৯৫ - কিউবা স্পেনের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করে। ১৯১৮ - এস্তোনিয়ার স্বাধীনতা ঘোষণা। ১৯২০ - নাৎসি পার্টি গঠন করা হয়। ১৯৩৮ - যুক্তরাষ্ট্রে প্রথম নাইলনের বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু হয়। ১৯৩৯ - আর্জেন্টিনার বিরুদ্ধে উরুগুয়ে যুদ্ধ ঘোষণা করে। ১৯৪৫ - সংসদে একটি ডিক্রি পাঠ করার পর মিশরের প্রধানমন্ত্রী আহমাদ মাহির পাশা নিহত হন। ১৯৪৮ - লুই ফিলিপ ফ্রান্সের সিংহাসন ত্যাগ করেন। ১৯৪৯ - মিশর এবং দখলদার ইসরাইল রোডস দ্বীপে যুদ্ধ-বিরতি ও অনাক্রমণ চুক্তি স্বাক্ষর করে। ১৯৫২ - ভাষা আন্দোলনের স্মরণে ঢাকায় প্রথম শহীদ মিনার নির্মিত হয়। কয়েক দিন পরেই এটি পুলিশ ধ্বংস করে দেয়। ১৯৬৩ - জে. আঙ্কারা কর্তৃক ঘানার প্রেসিডেন্ট নক্রুমা বিতাড়িত হন। ১৯৬৬ - ঘানায় সামরিক অভ্যুত্থান হয়। ১৯৭২ - বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় ফিলিপাইন। ১৯৭৫- জাতির জনক শেখ মুজিবুর রহমান ‘বাকশাল’ প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯৯১ - মার্কিন নেতৃত্বাধীন মিত্রবাহিনী কুয়েত শহর দখল করে নেয়। ১৯৯৭ - উড়িষ্যায় ধর্মসভায় অগ্নিকাণ্ডে দুইশত জন মৃত্যুবরণ করে। ২০০৮ - ফিদেল কাস্ত্রো কিউবার রাষ্ট্রপতির পদ থেকে অবসর নেন। তিনি কিউবার কমিউনিস্ট পার্টির প্রধান হিসেবে আরও ৩ বছর বহাল ছিলেন। জন্ম ৫২৫ - পর্তুগালের বিখ্যাত কবি লুইস ভাজ দু ক’মুনেস জন্ম গ্রহণ করেন। ১১০৩ - জাপানের সম্রাট তোবা (মৃত্যু ১১৫৬) ১৩০৪ - বিখ্যাত পরিব্রাজক ইবনে বতুতা জন্মগ্রহণ করেন। ১৫০০ - রোমান সম্রাট পঞ্চম চার্লস জন্মগ্রহণ করেন। ১৫৫৭ - রোমান সম্রাট মাটিয়াস জন্মগ্রহণ করেন। ১৬১৯ - ফরাসি চিত্রশিল্পী ও তাত্ত্বিক চার্লস লি ব্রুন জন্মগ্রহণ করেন। ১৭৮৬ - ভিলহেল্ম গ্রিম, জার্মান লেখক। ১৮৩১ - জার্মান জেনারেল, রাজনীতিবিদ ও চ্যান্সেলর লিও ভন কাপরিভি জন্মগ্রহণ করেন। ১৮৩৭ - রোসালিয়া ডি কাস্ত্রো, স্প্যানিশ কবি (মৃত্যু ১৮৮৫) ১৮৪২ -   ইতালীয় সাংবাদিক, লেখক ও সুরকার আরিগ বইটো জন্মগ্রহণ করেন। ১৮৬৭ - স্যার কেদারনাথ দাস, কলকাতার খ্যাতনামা স্ত্রীরোগবিশেষজ্ঞ ও চিকিৎসাশাস্ত্রের শিক্ষক। (মৃ.১৩/০৩/১৯৩৬) ১৮৯২ - রুশ লেখক কনস্তানতিন ফেদিন জন্মগ্রহণ করেন। ১৯২৪ - তালাত মাহমুদ, বিখ্যাত ভারতীয় গজল গায়ক।(মৃ.০৯/০৫/১৯৯৮) ১৯২৭ - ফরাসি অভিনেত্রী ইমানুয়েল রিভা জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৩১ - ইংরেজ ক্রিকেটার ও কোচ ডেনিস ব্রায়ান ক্লোজ জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৩১ - তরুণকুমার চট্টোপাধ্যায়, বাংলার বিশিষ্ট চলচ্চিত্র ও মঞ্চাভিনেতা মহানায়ক উত্তম কুমারের অনুজ।(মৃ.২৭/১০/২০০৩) ১৯৩৯ - জামাল নজরুল ইসলাম, বাংলাদেশের বিশিষ্ট পদার্থবিজ্ঞানী ও গণিতবিদ। ১৯৪০ - ডেনিস ল, স্কটল্যান্ডের একজন অবসরপ্রাপ্ত স্কটিশ ফুটবল খেলোয়াড়। ১৯৪৩ - বিংশ শতাব্দীর অত্যন্ত প্রতিভাবান একজন জনপ্রিয় গায়ক ও গিটারিস্ট জর্জ হ্যারিসন জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৫৫ - স্টিভ জবস, অ্যাপল কম্পিউটার এর অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা। ১৯৫৬ - জুডিথ বাটলার,* আমেরিকান দার্শনিক, তাত্ত্বিক ও লেখক ১৯৬৭ - নোবেল পুরস্কার বিজয়ী অস্ট্রেলিয়ান পদার্থবিজ্ঞানী ব্রায়ন পি. শেমিডিট জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৮১ - মোহাম্মদ সামি, পাকিস্তানি ক্রিকেটার। ১৯৮১ - অস্ট্রেলিয়ান টেনিস খেলোয়াড় লেইটন হিউইট জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৮২ - ইমানুয়েল ভিলা, আর্জেন্টাইন ফুটবলার। মৃত্যু ১৬৬৬ - নিকোলাস লানিয়ার, ইংরেজ সুরকার ও চিত্রশিল্পী (জন্ম ১৫৮৮) ১৭১৪ - এডমন্ড এন্ড্রুজ, ইংরেজ রাজনীতিবিদ, নিউ ইয়র্কের চতুর্থ কর্নেল গভর্নর (জন্ম ১৬৩৭) ১৭৭৭ - পর্তুগালের রাজা প্রথম জোসেফ (জন্ম ১৭১৪) ১৮১০ - ইংরেজ পদার্থবিদ স্যার হেনরি ক্যাভেনডিস মৃত্যুবরণ করেন। ১৮১৫ - রবার্ট ফুলটন, আমেরিকান প্রকৌশলী (জন্ম ১৭৬৫) ১৮৫৬ - নিকোলাই লেবাচেভস্কি, রুশ গণিতবিদ (জন্ম ১৭৯২) ১৮৭৬ - আমেরিকান বংশোদ্ভূত লাইবেরিয়ার রাজনীতিবিদ ও ১ম রাষ্ট্রপতি জোসেফ জেনকিনস রবার্টস মৃত্যুবরণ করেন। ১৯১০ - উসমান হামদি বে, উসমানীয় প্রশাসক, বুদ্ধিজীবী, শিল্প বিশেষজ্ঞ (জন্ম ১৮৪২) ১৯১৪ - জোশুয়া চেম্বারলেইন, আমেরিকান জেনারেল ও রাজনীতিবিদ, মাইনের ৩২তম গভর্নর (জন্ম ১৮২৮) ১৯২৫ - নোবেল পুরস্কার বিজয়ী সুইডিশ রাজনীতিবিদ ও ১৬ তম প্রধানমন্ত্রী কার্ল ইয়ালমার ব্রান্তিং মৃত্যুবরণ করেন। ১৯২৭ - এডওয়ার্ড মার্শাল হল, ইংরেজ আইনজীবী ও রাজনীতিবিদ (জন্ম ১৮৫৮) ১৯৬৭ - নিজাম স্যার মীর উসমান আলি খান হায়দ্রাবাদ ও বেরার রাজ্যের শেষ নিজাম।(জ.১৮৮৬) ১৯৯০ - ইতালীয় সাংবাদিক ও রাজনীতিবিদ ও ৭ম সভাপতি সান্ড্রো পেরটিনি মৃত্যুবরণ করেন। ১৯৯৩ - ববি মুর, ইংরেজ ফুটবল খেলোয়াড়। ১৯৯৮ - ললিতা পাওয়ার ভারতীয় চলচ্চিত্র ও টিভি সিরিয়ালের খ্যাতনামা অভিনেত্রী।(জ.১৮/০৪/১৯১৬) ১৯৯৯ - ড. আহমদ শরীফ, বাংলা সাহিত্যের গবেষক ও অধ্যাপক। ২০০১ - ক্লদ শ্যানন, মার্কিন গণিতবিদ, তড়িৎ ও কম্পিউটার প্রকৌশলী ও বিজ্ঞানী। ২০১৪ - আমেরিকান অভিনেতা, পরিচালক, প্রযোজক ও চিত্রনাট্যকার হ্যারল্ড রামিস মৃত্যুবরণ করেন। ২০১৬ - আবুল কালাম মোহাম্মদ যাকারিয়া, বাংলাদেশি প্রত্নতাত্ত্বিক, গবেষক ও লেখক (জন্ম ১৯১৮) ২০১৮ - শ্রীদেবী, ভারতীয় নায়িকা। (জ.১৯৬৩)
২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০১:২৫

২৩ ফেব্রুয়ারি : ইতিহাসে আজকের এই দিনে
আজ শুক্রবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক ইতিহাসের আজকের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্ট জনদের জন্ম, মৃত্যুদিনসহ উল্লেখযোগ্য আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়- ঘটনাবলি: ৬২৪ -  ঐতিহাসিক খন্দকের যুদ্ধ সংঘটিত হয়। ১৭৬৮ -  হায়দ্রাবাদের নিজামের সঙ্গে চুক্তি করে কর্নেল স্মিথে ব্রিটিশ আধিপত্য বিস্তার করে। ১৭৯৯ -  ফরাসী সেনা কমান্ডার নেপোলিয়ান বোনাপার্ট মিশর দখলের পর শ্যামে হামলা চালায়। ১৮৩১ -  সাপ্তাহিক ‘সংবাদ সুধাকর’ প্রকাশিত হয়। ১৮৭১ -  লন্ডনে ইউরোপীয় সরকারগুলোর প্রতিনিধিদের একটি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় । ১৮৮৬ -  বিশিষ্ট রসায়নবিদ চার্লস মার্টিন হল মূল্যবান এ্যালুমিনিয়াম উৎপাদনের সুত্র আবিষ্কার করেন । ১৮৮৭ -  উচ্চমাত্রার ভূমিকম্প আঘাত করেছিল ফ্রান্সে, যাতে প্রায় ২০০০ লোক মারা যায়। ১৮৯৮ -  একটি খোলা চিঠি লেখার দায়ে ফ্রান্সে এমিল জোলাকে কারাবাস দেওয়া হয়। ১৯১৭ -  রাশিয়ার পিটার্সবার্গে প্রথম আন্দোলনের মাধ্যমে ফেব্রুয়ারি বিদ্রোহের সূত্রপাত হয়। ১৯১৮ -  সোভিয়েত লাল ফৌজ প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯১৩ -  মেক্সিকোর পদচ্যুত রাষ্ট্রপতি ফ্রান্সিসকো মাদেরো গুলিতে নিহত হন। ১৯১৯ -  বেনিতো মুসোলিনি ইতালিতে ফ্যাসিবাদী দল গঠন করে। ১৯৪৭  - ‘দি ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশন ফর স্ট্যানডারডাইজেশন’ (ISO) প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৪৮ -  পাকিস্তানের গণপরিষদের প্রথম অধিবেশনে বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দানের দাবি তোলেন ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত কিন্তু প্রত্যাখ্যাত হয়েছিল । ১৯৫২ -  ভাষা আন্দোলনের শহীদদের স্মরণে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ প্রাঙ্গণে প্রথম শহীদ মিনার নির্মাণ শুরু করে রাত্রির মধ্যে তা সম্পন্ন। ১৯৬৯ -  সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ শেখ মুজিবুর রহমানকে বঙ্গবন্ধু উপাধিতে ভূষিত করে। ১৯৬৯ -  গণঅভ্যুত্থানের মুখে প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান পদত্যাগে বাধ্য হন। ১৯৯১ -  থাইল্যান্ডে সামরিক অথ্যুত্থান ঘটে। ১৯৯৭ -  স্কটল্যান্ডের ইডেনবার্গের রোর্সালন ইনস্টিটিউটের গবেষকগণ সর্বপ্রথম পূর্ণাঙ্গ ক্লোন ভেড়া ডলির জন্মের কথা প্রকাশ করেন । জন্ম: ১৬৩৩ - ইংরেজ সৈনিক ও রাজনীতিক স্যামুয়েল পেপয়স জন্মগ্রহণ করেন । ১৬৮৫ -  জার্মান বংশোদ্ভূত ইংরেজ অর্গানবাদক ও সুরকার জর্জ ফ্রিডেরিক হান্ডেল জন্মগ্রহণ করেন। ১৮৪০ -  অস্ট্রীয় অর্থনীতিবিদ ও শিক্ষাবিদ কার্ল মেনগের জন্মগ্রহণ করেন। ১৮৬৮ -  আমেরিকান সমাজবিজ্ঞানী, ইতিহাসবিদ ও সমাজ সেবী ডব্লিউ. ই. বি. ডু বইস জন্মগ্রহণ করেন। ১৮৭৪ -  এস্তোনিয়া আইনজীবী, রাজনীতিবিদ ও ১ম রাষ্ট্রপতি কনস্টানটিন পাটস জন্মগ্রহণ করেন। ১৮৮৩ -  জার্মানি সুইস মনোবিজ্ঞানী ও দার্শনিক কার্ল জাস্পেরস জন্মগ্রহণ করেন। ১৮৯৯ -  জার্মান লেখক ও কবি এরিক কাস্টনের জন্মগ্রহণ করেন। ১৯১৩ -  খ্যাতনামা জাদুকর পি সি (প্রতুলচন্দ্র) সরকার জন্মগ্রহণ করেন। ১৯২৪ -   নোবেল পুরস্কার বিজয়ী দক্ষিণ আফ্রিকান বংশোদ্ভূত আমেরিকান পদার্থবিদ অ্যালান ম্যাকলিয়ড করমাক জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৪০ -   আমেরিকান অভিনেতা পিটার ফন্দা জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৪৮ -   ইংরেজ পরিচালক ও প্রযোজক বিল আলেকজান্ডার জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৫৪ -   ইউক্রেনীয় রাজনীতিবিদ ও ৩য় প্রেসিডেন্ট ভিক্টর য়ুশ্চেনকো জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৬৫ -   আমেরিকান ব্যবসায়ী ও ডেল প্রতিষ্ঠিত মাইকেল সল ডেল জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৭৪ -   দক্ষিণ আফ্রিকান ক্রিকেটার হার্শেল গিবস জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৮১ -   ইংরেজ ফুটবলার গ্যারেথ ব্যারি জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৯২ -   ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার সাসেমিরো জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৯৪ -   আমেরিকান অভিনেত্রী হ্যানা ডাকোটা ফ্যানিং জন্মগ্রহণ করেন। মৃত্যু: ০৬৬৫ -  বিশিষ্ট সাহাবী আবু মুসা আশরায়ী (র:) ইন্তেকাল করেন। ১৭৬৬ -  পোলিশ রাজা স্টানিস্লাও লেসযচয্য়ন্সকি মৃত্যুবরণ করেন। ১৭৯২ -  ইংরেজ চিত্রশিল্পী জশুয়া রেনল্ডস মৃত্যুবরণ করেন । ১৮২১ -  ইংরেজ কবি জন কিটস মৃত্যুবরণ করেন । ১৮৪৮ -  মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ষষ্ঠ রাষ্ট্রপতি জন কুইন্সি অ্যাডামস মৃত্যুবরণ করেন । ১৮৫৫ -  জার্মান গণিতবিদ ও বিজ্ঞানী ইয়োহান কার্ল ফ্রিডরিশ গাউস মৃত্যুবরণ করেন । ১৯৩৪ -  মৃত্যুবরণ করেন এডওয়ার্ড ইলগার, তিনি ছিলেন ইংরেজ সুরকার ও শিক্ষাবিদ। ১৯৪৫ -  মৃত্যুবরণ করেন আলেক্সেই নিকলাইয়েভিচ তল্স্তোয়, তিনি ছিলেন সোভিয়েত রুশ লেখক। ১৯৪৭ -  আয়ুর্বেদীয় চিকিৎসক হাকীম হাবিবুর রহমান মৃত্যুবরণ করেন। ১৯৫৫ -  ফরাসি কবি, লেখক ও নাট্যকার পল ক্লাউডেল মৃত্যুবরণ করেন । ১৯৬৫ -  ইংরেজ কমিক অভিনেতা, লেখক ও চলচ্চিত্র পরিচালক স্ট্যান লরেল মৃত্যুবরণ করেন । ১৯৬৯ -  ভারতীয় অভিনেত্রী মধুবালামৃত্যুবরণ করেন । ১৯৭৩ -  নোবেল পুরস্কার বিজয়ী আমেরিকান ডাক্তার ডিকিনসন ডাব্লিউ রিচার্ডস মৃত্যুবরণ করেন । ১৯৭৬ -  নোবেলশান্তি পুরস্কার বিজয়ী রানে কাস্যাঁ মৃত্যুবরণ করেন। ১৯৯৮ -  ভারতীয় ক্রিকেট খেলোয়াড় রমন লাম্বা মৃত্যুবরণ করেন । ২০০৮ -  স্লোভেনীয় অর্থনীতিবিদ, রাজনীতিবিদ ও ২য় প্রেসিডেন্ট জানেয ডরনোভসেক মৃত্যুবরণ করেন ।
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১১:১২

প্রধানমন্ত্রীকে যা বলেছেন একুশে পদকপ্রাপ্ত জিয়াউল
এবার একুশে ফেব্রুয়ারি ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের দিনটি যেন ভোলাহাট উপজেলার মানুষের জন্য একটু ভিন্ন ভাবেই এসেছে। কেননা তাদের উপজেলার জিয়াউল হক পেয়েছেন রাষ্ট্রের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় সম্মানজনক একুশে পদক। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত থেকে সে পদক গ্রহণের পর গ্রামে ফিরেছেন জিয়াউল হক। বুধবার (২১ ফেব্রুয়ারি) সকাল থেকেই তাই জিয়াউল হকের বাড়িতে তার ছোট্ট পাঠাগারে ছিল গ্রামের মানুষের ভিড়। একুশে প্রদকপ্রাপ্ত জিয়াউল হককে নিয়েই একুশের প্রভাত ফেরি করে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা। একুশে পদক প্রদান অনুষ্ঠানে জিয়াউল হকের সঙ্গে বেশ কিছুসময় ধরে কথোপকথন হয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার। তাই বুধবার জিয়াউলের বাড়িতে অভিনন্দন জানাতে আসা অনেকেরই আগ্রহ ছিলো কি কথা হয়েছিলো প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে, কি বলছিলেন সাদাসিধে জিয়াউল হক। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথোপকথনের বিষয়ে জিয়াউল হক বলেন, আমি আমার পাঠাগারের স্থায়ী ভবন ও বই চেয়েছিলাম, সেই সঙ্গে আমার এলাকার স্কুলটি সরকারিকরণের বিষয়ে কথা বলেছি। প্রধানমন্ত্রী আমার কথা শুনেছেন ও দাবিগুলো মেনে নিয়েছেন। অনেকে দিন থেকেই প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করার ইচ্ছা ছিলো সাদা মনের মানুষ জিয়াউল হকের। অনেকের কাছেই বলেছিলেন সেই আকাঙ্ক্ষার কথা। তার সেই স্বপ্ন পূরণ হওয়ায় খুশি ৯১ বছর বয়সী জিয়াউল হক। আনন্দাশ্রুতে এ প্রতিবেদকের কাছে তিনি বলেন, এখন মরেও শান্তি পাব। জিয়াউল হক পাঠাগারের বই পড়ে আজ অনেকেই শিক্ষকসহ বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত হয়েছেন। জিয়াউল হকের একুশের পদক প্রাপ্তির পর তারাও জানিয়েছেন জিয়াউল হকের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও নিজেদের আনন্দের অনুভূতি। একুশে পদক প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর কাছে নিজের জন্য কিছুই চাননি সাদা মনের মানুষ জিয়াউল হক হক। প্রধানমন্ত্রীর কাছে সাদাসিধে মানুষটির আবদার ছিলো, তার পাঠাগারের উন্নয়ন ও তার গ্রামে তারই সহযোগিতায় গড়ে উঠা স্কুলটি সরকারিকরণের। প্রধানমন্ত্রী তার বক্তব্যেই জিয়াউল হকের সেই দাবি পূরণের আশ্বাস দেন। প্রধানমন্ত্রীর আশ্বাসে বেশ খুশি স্থানীয়রা। এ দিকে দুপুরে জিয়াউল হককে শুভেচ্ছা জানাতে তার বাড়িতে যান চাঁপাইনবাবগঞ্জের জেলা প্রশাসক এ কে এম গালিভ খান ও পুলিশ সুপার ছাইদুল হাসান। এ সময় জেলা প্রশাসক বলেন, প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতি সকল বিষয় অক্ষরে অক্ষরে পালন করা হবে। এ সময় জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জিয়াউল হকের পাঠাগারের জন্য বই উপহার দেন জেলা প্রশাসক।
২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৪:৩৫

‘একুশে ফেব্রুয়ারি বাঙালি জাতির আত্মপ্রতিষ্ঠা ‍ও আত্মবিকাশের দিন’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে এবং তার তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ বলেছেন, মায়ের ভাষার অধিকার ও রাষ্ট্রভাষা প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম ছিল বীর বাঙালি জাতির লড়াই-সংগ্রাম আর বীরত্বের গৌরবগাঁথা অধ্যায়। শহিদের রক্তে রঞ্জিত অমর একুশে ফেব্রুয়ারি বাঙালি জাতির আত্মপ্রতিষ্ঠা, আত্মবিকাশ ও আত্ম-বিশ্লেষণের দিন।  বুধবার (২১ ফেব্রুয়ারি) রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে ভাষা শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে এ কথা লিখেন তিনি। সজীব ওয়াজেদ জয় স্ট্যাটাসে লিখেছেন, পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠীর দুঃশাসন ও শোষণের শৃঙ্খল ভেঙে বাঙালি জাতিসত্তা বিনির্মাণের প্রথম সোপান। ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শৃঙ্খল থেকে মুক্ত হতে না হতেই পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী আমাদের মুখের ভাষা ‘বাংলা’ কেড়ে নিতে চায়। মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ ঘোষণা দিলেন উর্দুই হবে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা। এই ঘোষণার বিরুদ্ধে সর্বপ্রথম জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাংলার ছাত্রসমাজ ঐক্যবদ্ধভাবে সোচ্চার হয়ে ওঠে। বিক্ষোভে ফেটে পড়ে পূর্ববাংলার ছাত্র-জনতা। পরবর্তীতে ১৯৪৮ সালের ১১ মার্চ রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবিতে সর্বাত্মক সাধারণ ধর্মঘট ও হরতালের আহ্বান করা হয় উল্লেখ করে তিনি আরও লেখেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এই হরতাল কর্মসূচির নেতৃত্ব প্রদান করেন। যার ফলে তার ওপর পুলিশি নির্যাতন চালানো হয় এবং ওইদিনই তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। বঙ্গবন্ধুর গ্রেপ্তারের পর ছাত্রলীগের নেতৃত্বে সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা পরিষদ গঠন করা হয়। সংগ্রামের ধারাবাহিকতায় ১৯৪৯ সালের এপ্রিল মাসে রাষ্ট্রভাষা আন্দোলন তীব্র আকার ধারণ করে। এই আন্দোলনে নেতৃত্ব দেয়ার ফলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ ২৪ জন নেতৃবৃন্দকে জননিরাপত্তা আইনে গ্রেপ্তার করা হয়। প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিবিষয়ক এই উপদেষ্টা আরও লেখেন, ১৯৫২ সালের জানুয়ারি মাসে বঙ্গবন্ধু আটকাবস্থায় গোপনে বৈঠক করে ২১ ফেব্রুয়ারি রাষ্ট্রভাষা দিবস পালন ও সর্বদলীয় সংগ্রাম পরিষদ গঠনের নির্দেশনা প্রদান করেন। পাশাপাশি ১৯৫২ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি বঙ্গবন্ধু জেল হাসপাতালে থেকে নেতৃবৃন্দের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে ২১ ফেব্রুয়ারি হরতাল ডেকে গণপরিষদ ঘেরাও করার পরামর্শ দেন। পরবর্তীতে বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা প্রতিষ্ঠার দাবিতে এই আন্দোলন দমনের লক্ষ্যে পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী ২১ ফেব্রুয়ারি ১৪৪ ধারা জারি করে জানিয়ে পোস্টে সজীব ওয়াজেদ লেখেন, কিন্তু বাঙালি জাতীয়তাবোধে উজ্জীবিত সংঘবদ্ধ ছাত্র-জনতাকে কোনোভাবেই দাবিয়ে রাখা যায়নি। ‘রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই’ স্লোগানে প্রকম্পিত হয়ে ওঠে বাংলার আকাশ-বাতাস। ঢাকার রাজপথ রঞ্জিত হয় রফিক, শফিক, সালাম, বরকত, জব্বারসহ নাম না জানা অগণিত শহিদের রক্তে। ভাষা আন্দোলনের গতিবেগ দমিয়ে রাখতে পাকিস্তান সরকার বঙ্গবন্ধুকে কারান্তরীণ রাখে। তবে জেলে অবস্থানকালেই বঙ্গবন্ধু ‘রাষ্ট্রভাষা বাংলার প্রতিষ্ঠা’ ও ‘রাজবন্দীদের মুক্তি’র দাবিতে ১৮ ফেব্রুয়ারি থেকে এক সপ্তাহের অনশন করেছিলেন। নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজের ওই পোস্টে সকল ভাষা শহিদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি জানিয়ে জয় লিখেছেন, ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি, আমি কি ভুলিতে পারি?’
২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:৩৩

পাইপলাইনে জ্বালানি তেল পরিবহন / ৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প চালু হচ্ছে ২৯ ফেব্রুয়ারি 
উদ্বোধনের প্রায় ছয় মাস পর গভীর সমুদ্রে বাস্তবায়িত পাইপলাইন প্রকল্পের আওতায় প্রথমবারের মতো জ্বালানি তেল পরিবহন শুরু হতে যাচ্ছে কুতুবদিয়া থেকে। শুরুতেই যান্ত্রিক ত্রুটি ধরা পড়ায় মেগা এই প্রকল্পের কার্যক্রম এতদিন বন্ধ থাকলেও আগামী ২৯ ফেব্রুয়ারি চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় ইস্টার্ন রিফাইনারিতে এই জ্বালানি তেল পরিবহন শুরু হবে। এতে বছরে অন্তত ৮০০ কোটি টাকা সাশ্রয় হবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।   জ্বালানি তেল খালাসে কোটি কোটি টাকা সাশ্রয়ের লক্ষ্যে গভীর বঙ্গোপসাগরে বাস্তবায়িত হয় ‘ইন্সটলেশন অব সিঙ্গেল পয়েস্ট মুরিং (এসপিএম) উইথ ডাবল পাইপলাইন' প্রকল্পটি। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে ২৯ ফেব্রুয়ারি গভীর সাগরে নোঙর করা দুটি জাহাজ থেকে পরীক্ষামূলকভাবে খালাস করা ক্রুড অয়েল এবং ডিজেল পতেঙ্গার ইস্টার্ন রিফাইনারিতে নিয়ে যাওয়া হবে।  সূত্র জানায়, গভীর সাগরে নোঙর করা মাদার ভ্যাসেল থেকে লাইটারেজ না করে পাইপলাইনের মাধ্যমে জ্বালানি তেল খালাসের জন্য সরকার ৫ হাজার কোটিরও বেশি টাকা ব্যয়ে ‘ ইন্সটলেশন অব সিঙ্গেল পয়েন্ট মুরিং উইথ ডাবল পাইপলাইন’ শীর্ষক একটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করে। কক্সবাজারের কুতুবদিয়ার অদূরে গভীর সমুদ্রে নির্মাণ করা হয় ‘সিঙ্গেল পয়েন্ট মুরিং’। সেখান থেকে ইস্টার্ন রিফাইনারি পর্যন্ত অব শোর এবং অন শোর মিলে মোট ২২০ কিলোমিটার ডাবল পাইপলাইন স্থাপন করা হয়। এর মধ্যে ১৪৬ কিলোমিটার অফ শোর পাইপলাইন এবং ৭৪ কিলোমিটার অন শোর পাইপলাইন রয়েছে।  প্রকল্পের আওতায় পাইপলাইন ছাড়াও মহেশখালীতে এক লাখ ২৫ হাজার টন ক্রুড অয়েল ৮৩ হাজার টন ডিজেল সংরক্ষণের ট্যাঙ্ক নির্মাণ করা হয়েছে। বিদেশ থেকে আমদানি করা ক্রুড অয়েল ও ডিজেল ওই দুটি ট্যাঙ্কে সংরক্ষণ করে সেখান থেকে প্রয়োজন অনুযায়ী দুটি পাইপলাইনের একটি দিয়ে ইস্টার্ন রিফাইনারিতে ক্রুড অয়েল পাঠানো হবে। আরেকটি পাইপলাইন দিয়ে ডিজেল পাঠানো হবে পদ্মা অয়েল কোম্পানি, যমুনা অয়েল কোম্পানি ও মেঘনা পেট্রোলিয়ামের পতেঙ্গা গুপ্তখালের প্রধান ডিপোতে।  জার্মানির একটি বিশেষজ্ঞ প্রতিষ্ঠানের তত্ত্বাবধানে চায়না পেট্রোলিয়াম অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি এই প্রকল্পের কাজ করে। ইতোপূর্বে গত বছরের জুলাই মাসে গভীর সাগর থেকে জ্বালানি তেল খালাসের উদ্যোগ নেওয়া হয়; কিন্তু ক্রুড অয়েল খালাস শুরু হলে পাইপলাইনসহ প্রকল্পের বিভিন্ন অংশে বেশ কিছু ত্রুটি দেখা দেয়। পরবর্তীতে ত্রুটি সরিয়ে গত ১ ডিসেম্বর সৌদি আরব থেকে আমদানিকৃত ৮২ হাজার টন ক্রুড অয়েলবাহী জাহাজকে বঙ্গোপসাগরে স্থাপিত ভাসমান জেটিতে (এসপিএম বয়া) বার্থিং দেওয়া হয়। জাহাজটি ক্রুড অয়েল খালাস করে চলে যাওয়ার এক দিন পরেই অন্য একটি জাহাজ ৬০ হাজার টন ডিজেল খালাস করে। ক্রুড অয়েল ও ডিজেলগুলো সেখানেই মজুত ছিল। কিন্তু পাইপলাইনে কিছু জটিলতা থাকায় ওগুলো ইস্টার্ন রিফাইনারি পর্যন্ত নেওয়া সম্ভব হয়নি। ইতোমধ্যে সব ত্রুটি সারিয়ে ফেলা হয়েছে। সম্পন্ন হয়েছে পরীক্ষা-নিরীক্ষাও। অবশেষে আগামী ২৯ ফেব্রুয়ারি কুতুবদিয়ার ট্যাঙ্ক থেকে পাইপলাইনে ক্রুড অয়েল আসা শুরু হবে ইস্টার্ন রিফাইনারিতে। ইস্টার্ন রিফাইনারি এসব ক্রুড অয়েল পরিশোধনের মাধ্যমে জ্বালানি তেল উৎপাদন করে সংশ্লিষ্ট বিপণন কোম্পানিগুলোকে প্রদান করবে। ডিজেলগুলো সরাসরি তিনটি তেল বিপণন কোম্পানিতে পরিবহন করা হবে। বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশনের (বিপিসি) একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা জানান, পাইপলাইন চালু হলে অবিশ্বাস্য কম সময়ে কুতুবদিয়া থেকে পতেঙ্গায় জ্বালানি তেল পৌঁছে যাবে। এতে সময় ও অর্থ দুটোই সাশ্রয় হবে। বছরে অন্তত ৮০০ কোটি টাকা সাশ্রয় হবে বলেও জানান এ কর্মকর্তা।  তিনি বলেন, এ প্রকল্পটি বাস্তবায়নের মাধ্যমে জ্বালানি তেল পরিবহনের সেকেলে ধারণা পাল্টে বিশ্বমানে উন্নীত হবে। বছরের পর বছর বহির্নোঙরে নোঙর করা মাদার ভ্যাসেল থেকে লাইটারেজ করে তেল পরিবহন করা হয়েছে। এখন সেই খরচটি পুরোপুরি বেঁচে যাবে। অন্যদিকে একটি জাহাজ থেকে তেল খালাস করতে আগে ১৫ দিন সময় লাগত, তা এখন ৩৬ থেকে ৪৮ ঘণ্টায় নেমে আসবে। ইস্টার্ন রিফাইনারির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ লোকমান বলেন, প্রকল্পটি বাস্তবায়নের পর এই প্রথম পাইপলাইনে জ্বালানি তেল পরিবাহিত হবে। এটি দেশের জ্বালানি খাতে এক বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনবে বলেও মত প্রকাশ করেন তিনি।  
২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:২৮

একুশে ফেব্রুয়ারি নিয়ে যা বললেন শায়খ আহমাদুল্লাহ
মাতৃভাষা মহান আল্লাহর অপার দান। মায়ের ভাষার কথা বলা মানুষের সহজাত প্রবৃত্তি। ইসলাম মায়ের প্রতি যেমন অকৃত্রিম শ্রদ্ধাবোধের শিক্ষা দিয়েছে, তেমনি মাতৃভাষার প্রতিও অত্যধিক গুরুত্ব দিয়েছে।  বুধবার (২১ ফেব্রুয়ারি) মাতৃভাষা এবং ভাষা শহীদদের নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট করেছেন জনপ্রিয় ইসলামি আলোচক শায়খ আহমাদুল্লাহ। পোস্টে তিনি বলেছেন, প্রিয় নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বিশুদ্ধ ও মার্জিত ভাষায় কথা বলতেন। শুদ্ধ ও সুন্দর ভাষায় কথা বলা সুন্নাহ।  তিনি বলেন, সকল নবী-রাসুলকে মহান আল্লাহ স্বজাতির ভাষায় (মাতৃভাষায়) প্রেরণ করেছেন। আমাদের মায়ের ভাষায় কথা বলার অধিকার আদায়ের জন্য যারা আত্মত্যাগ করেছেন—সেই আবদুস সালাম, আবদুল জাব্বার, রফিক উদ্দীন আহমাদ, শফিউর রহমান ও আবুল বরকতকে মহান আল্লাহ আমাদের পক্ষ হতে উত্তম বিনিময় দান করুন।  শায়খ আহমাদুল্লাহ বলেন, তাদের অবদানের প্রতি প্রকৃত শ্রদ্ধা প্রদর্শন হবে তখনই, যদি সর্বত্র আমরা বাংলা ভাষার চর্চা করি, বাংলাভাষায় কথা বলতে হীনম্মন্যতায় না ভুগি, বাংলা ভাষার বিকৃত উচ্চারণ থেকে বিরত থাকি এবং অপ্রয়োজনীয় অন্য ভাষা ব্যবহার থেকে বেঁচে থাকতে পারি।  আসুন, আল্লাহর নেয়ামতের যথাযথ ব্যবহার এবং তাদের অর্জনের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে সবাই সর্বত্র নিঃসংকোচে বাংলাভাষার চর্চা করি এবং ভাষার অপব্যবহার (খারাপ ভাষায় কথা বলা, গালমন্দ, মিথ্যা, প্রতারণা ইত্যাদি) থেকে বিরত থাকি।
২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৯:১৫

ভাষা শহীদদের প্রতি আওয়ামী লীগের শ্রদ্ধা
মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছে দেশের বৃহৎ রাজনৈতিক দল ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে শহীদ মিনারের বেদীতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হয়। এ সময় আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী, আব্দুর রাজ্জাক, মোহাম্মদ ফারুক খান, মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, জাহাঙ্গীর কবির নানক, শাহজাহান খান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ, মাহবুব উল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, দীপু মণি, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, বিএম মোজাম্মেল হক, আবু সাঈদ আলম মাহমুদ স্বপন, মির্জা আজম, এসএম কামাল হোসেন, সুজিত রায় নন্দী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। এর আগে একুশে ফেব্রুয়ারির প্রথম প্রহরে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে মহান ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পুষ্পস্তবক অর্পণের পর রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থেকে ভাষা আন্দোলনের শহীদদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এ সময় অমর একুশের কালজয়ী গান ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি’ বাজানো হয়। এর আগে রাত ১১টা ৫১ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী শহীদ মিনারে এসে পৌঁছলে তাকে অভ্যর্থনা জানান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল। রাত ১১টা ৫৩ মিনিটে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন মিনার অঙ্গনে উপস্থিত হলে তাকে অভ্যর্থনা জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ঢাবি উপাচার্য।
২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০১:১৬
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়