• ঢাকা শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০
logo
রমজানে জাল টাকা প্রতিরোধে নতুন নির্দেশনা
রমজান মাসে বাজারে যেন জাল টাকা ছড়াতে না পারে সেজন্য তফসিলি ব্যাংকগুলোকে নতুন নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। নির্দেশনায় রাজধানীর ৫৮টি স্থানসহ দেশের অন্যান্য বিভাগীয় শহরের গুরুত্বপূর্ণ জনসমাগমস্থলে নোটের নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য সম্বলিত ভিডিও প্রদর্শনে বিশেষ ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।  বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব কারেন্সি ম্যানেজমেন্ট (ডিসিএম) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে। এতে বলা হয়, বিভিন্ন উৎসবের সময় দেশে নোট জালকারী চক্রের অপতৎপরতা বৃদ্ধি পায়। এ প্রেক্ষিতে রমজান মাসে জাল টাকা বিস্তারের এ অপতৎপরতা প্রতিরোধে পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য তফসিলি ব্যাংকগুলোকে নির্দেশ দেওয়া হলো।   নির্দেশনা অনুযায়ী, রমজান মাসে ব্যাংক নোটের নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য সম্বলিত ভিডিও চিত্র ঢাকা শহর এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের শাখাগুলোর নির্ধারিত সূচি অনুযায়ী বগুড়া জেলাসহ অন্যান্য বিভাগীয় শহরের গুরুত্বপূর্ণ জনসমাগমস্থল, হাটবাজার, শপিং মল, বাস টার্মিনাল, রেল স্টেশনসহ রাস্তার মোড়ে সন্ধ্যার পর কমপক্ষে ১ ঘণ্টা করে প্রচার করতে হবে। আর দেশের ব্যাংকগুলোর শাখায় গ্রাহকদের জন্য স্থাপিত টিভি মনিটরগুলোতে ভিডিও চিত্রটি পুরো ব্যাংকিং সময়ে প্রদর্শন করতে হবে।   এ ছাড়া ব্যাংকের শাখাগুলোতে উচ্চ মূল্যমানের নোট গ্রহণ ও প্রদানকালে এবং এটিএম মেশিনে টাকা ফিডিংয়ের পূর্বে আবশ্যিকভাবে জাল নোট শনাক্তকারী মেশিন দিয়ে নোট পরীক্ষা করতে হবে। রমজান মাস শেষ হওয়ার পর ১০ কর্মদিবসের মধ্যে আলোচিত নির্দেশনা পরিপালনের স্বপক্ষে একটি সচিত্র প্রতিবেদন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কারেন্সি ম্যানেজমেন্ট বিভাগে জমা দিতে হবে।   রাজধানীতে অবস্থিত ব্যাংকগুলোর কোনটি কোন স্থানে ভিডিও চিত্র প্রদর্শন করবে তার তালিকা করে দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এর মধ্যে শুধু রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী ব্যাংক রাজধানীর মতিঝিলের শাপলা চত্বরে প্রতিদিন এই ভিডিওচিত্র প্রদর্শন করবে। 
১৯ মার্চ ২০২৪, ১২:২৬

অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধে প্রয়োজন যেসব সতর্কতা
সম্প্রতি রাজধানীর বেইলি রোডে আগুনে নারী-পুরুষ ও শিশুসহ আকালে প্রাণ হারিয়েছেন ৪৬ জন। আগুন সর্বগ্রাসী। তাই আগুন প্রতিরোধে সবার আগে প্রয়োজন সচেতনতা আর সতর্কতা। আগুন থেকে বাঁচতে সতর্ক থাকার কোনো বিকল্প নেই। প্রত্যেককে যে যার জায়গা থেকে আমাদের সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে। সেটা হোক বাসা, অফিস কিংবা যে কোনো স্থান। আগুন যাতে না লাগে সেজন্য সবার প্রথমে আমাদের এ বিষয় সতর্ক থাকতে হবে। মেনে চলতে হবে কিছু শর্ত। আর যদি আগুন লেগেই যায় তা হলেও কিছু সতর্কতা অবলম্বন  করতে হবে। সবার আগে আগুন লাগলে দ্রুত নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা প্রতিরোধে কিছু সতর্কতা অবশ্যই মানতে হবে। যেমন- রান্নার পর সম্পূর্ণভাবে চুলা নিভিয়ে ফেলতে হবে চুলা। চুলা জ্বালানোর অন্তত আধা ঘণ্টা আগে জানালা দরজা খুলে দিতে হবে রান্নাঘরের। চুলা জ্বালানোর আগে কোনো লিকেজ আছে কিনা আগে পরীক্ষা করতে হবে। খোলা আগুন দিয়ে অনেকে পরীক্ষা করেন, এটা করবেন না। সাবানের ফেনা দিয়ে গ্যাস সিলিন্ডারের লিকেজ পরীক্ষা করে দেখতে হবে। ভেজা জামাকাপড় চুলার ওপর শুকাতে দেওয়া যাবে না। বাড়ির বিদ্যুৎ লাইন, গ্যাস লাইন কিছুদিন পরপর পরীক্ষা করতে হবে। এসি চালুর আগে পরীক্ষা করতে হবে ঠিক আছে কিনা, দীর্ঘদিন বন্ধ রাখার পর অবশ্যই সার্ভিসিং করিয়ে নিতে হবে। গ্যাস সিলিন্ডার ব্যবহার করতে হলে অবশ্যই তার মেয়াদ পরীক্ষা করে দেখতে হবে। এক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। প্রতি তিন বছর পরপর সিলিন্ডারের হাইড্রোলিক প্রেসার টেস্ট করা হয়েছে, এ বিষয়ে নিশ্চিত হয়ে সিলিন্ডার ব্যবহার করতে হবে।  ভারী যন্ত্র চালাতে নির্দিষ্ট সকেট ও প্লাগ ব্যবহার করুন এবং অব্যবহৃত বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম মূল লাইন থেকে বিচ্ছিন্ন রাখতে হবে। এছাড়া অভিজ্ঞ লোক দিয়ে বাসার কিংবা অফিসের ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি নিয়মিত পরীক্ষা করতে হবে।
০২ মার্চ ২০২৪, ১৮:৫৪

ফিলিস্তিনের বিপক্ষে অপতথ্য ছড়ানো প্রতিরোধে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম তৈরি করতে হবে : তথ্য প্রতিমন্ত্রী
ফিলিস্তিনের বিপক্ষে ইসরায়েলের বিভ্রান্তিকর অপতথ্য ছড়ানো প্রতিরোধের জন্য একটি সহযোগিতামূলক ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম তৈরির প্রস্তাব করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত। তুরস্কের স্থানীয় সময়  শনিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে দেশটির রাজধানী ইস্তাম্বুলে ইসলামি সহযোগিতা সংস্থার (ওআইসি) সদস্য দেশগুলোর তথ্যমন্ত্রীদের ইসলামিক সম্মেলনের বিশেষ অধিবেশনে দেওয়া বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী এ প্রস্তাব করেন। বিশেষ অধিবেশনের উদ্বোধনী পর্বে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েফ এরদোগানের ভিডিও বার্তা প্রচার করা হয়। ওআইসি মহাসচিব হিসেইন ব্রাহিম তাহা, ফিলিস্তিনের উপপ্রধানমন্ত্রী ও তথ্যমন্ত্রী নাবিল আবু রুদিইনেহ, তুরস্কের যোগাযোগ অধিদপ্তরের প্রেসিডেন্ট ফাহরেতিন আলতুন অধিবেশনের উদ্বোধন পর্বে বক্তব্য প্রদান করেন। ওআইসি-এর সদস্য রাষ্ট্রের তথ্যমন্ত্রীগণ বিশেষ এ অধিবেশনে অংশগ্রহণ করেন এবং ২৫ জন তথ্যমন্ত্রী নিজ নিজ দেশের হয়ে বক্তব্য প্রদান করেন। বিশেষ এ অধিবেশনের প্রতিপাদ্য ছিল ‘অধিকৃত ফিলিস্তিন ভূখণ্ডে সাংবাদিক ও মিডিয়া আউটলেটের বিরুদ্ধে ইসরায়েলি দখলদার কর্তৃপক্ষের অপতথ্য এবং শত্রুতা’। অধিবেশনে দেওয়া বক্তব্যে তথ্য প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, গাজায় যেভাবে সাংবাদিকদের ক্রমাগত হত্যা এবং অপতথ্য ছড়ানোর ঘটনা ঘটছে, তা বিশ্ব খুব কমই দেখেছে। এই ধরনের অপতথ্য প্রচারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য, প্রতিরোধ গড়ে তোলার জন্য সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন। অধিক দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য বিশ্ব মিডিয়াতে সংঘাতপূর্ণ অঞ্চলে কর্মরত সাংবাদিকদের উপর ইসরায়েলি হামলার বিষয়টি তুলে ধরতে হবে। ফিলিস্তিনের বিপক্ষে বিভ্রান্তিকর অপতথ্য ছড়ানো প্রতিরোধে একটি সহযোগিতামূলক ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম তৈরি করতে হবে। আমি ওআইসি সচিবালয়কে অবিলম্বে এ বিষয়ে একটি পরিকল্পনা প্রস্তুত করার অনুরোধ জানাচ্ছি। বাংলাদেশ ইসরায়েলের যুদ্ধাপরাধের দলিল সম্বলিত একটি মানসম্মত তথ্য ও দলিল পুল প্রতিষ্ঠার জন্য ওআইসি সচিবালয়ের প্রচেষ্টাকে সমর্থন করতে প্রস্তুত। সচিবালয় নিয়মিত সব সদস্য রাষ্ট্রের সাথে এসব তথ্য আদান-প্রদান করতে পারে। ওআইসি সচিবালয় ইসরায়েল দ্বারা ছড়ানো অপতথ্যের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য একটি প্রশিক্ষণ কর্মসূচিও পরিচালনা করতে পারে। মোহাম্মদ আলী আরাফাত বলেন , ইসরায়েল গাজায় যে নিষ্ঠুরতা এবং আন্তর্জাতিক আইনের গুরুতর লঙ্ঘন করছে তা আড়াল করার জন্য পরিকল্পিতভাবে মিথ্যা এবং বিভ্রান্তিকর খবর প্রচার করেছে। ইসরায়েলের ঘৃণ্য বিভ্রান্তিমূলক প্রচারণা শিশু, মহিলা, বয়োজ্যেষ্ঠ, সাংবাদিক এবং মানবাধিকার কর্মীদের নির্বিচারে টার্গেট করাসহ নির্লজ্জ যুদ্ধাপরাধ ঢাকার প্রচেষ্টা। তিনি আরও বলেন, গাজায় ইসরায়েলের বর্বর হত্যাকান্ড একটি জাতির আশা-আকাঙ্ক্ষাকে ধ্বংস করছে এবং দখলকৃত জনগণকে তাদের মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত করছে। এই হত্যাযজ্ঞ বন্ধ করতে এবং বিশ্বকে সত্য জানাতে মুসলিম উম্মাহকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। এই ভয়াবহ পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ ফিলিস্তিনিদের সমর্থন করে এবং তাদের পাশে রয়েছে। প্রতিমন্ত্রী তার বক্তব্যে সাত দফা প্রস্তাবনা তুলে ধরেন। এগুলো হলো প্রথমত, ফিলিস্তিনে অবিলম্বে সংঘাত বন্ধ করা এবং মানবতাবিরোধী অপরাধের বিরুদ্ধে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা; দ্বিতীয়ত, গাজার বাসিন্দাদের জন্য খাদ্য, পানি, ঔষধ এবং অন্যান্য জীবন রক্ষাকারী উপকরণের অবিচ্ছিন্ন, দ্রুত এবং নিরাপদ সরবরাহের জন্য একটি মানবিক করিডোর খোলা রাখা; তৃতীয়ত, যুদ্ধাপরাধ ও মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের জন্য ইসরায়েলকে দায়ী করা এবং আইসিজে-তে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আইনি লড়াইয়ে দক্ষিণ আফ্রিকাকে সমর্থন করা; চতুর্থত, জাতিসংঘ, আরব শান্তি উদ্যোগ এবং কোয়ার্টেট রোড ম্যাপে সকল সম্মত সিদ্ধান্তের বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া পুনর্বিবেচনা করা; পঞ্চমত, ফিলিস্তিন ইস্যুতে মুসলিম উম্মাহর দ্ব্যর্থহীন ঐক্য প্রতিষ্ঠা এবং জাতিসংঘের রেজুলেশন ২৪২ এবং ৩৩৮ এর অধীনে ১৯৬৭-এর পূর্ববর্তী সীমান্তে পাশাপাশি বসবাসের জন্য একটি পরিষ্কার সময়রেখার পরিকল্পনা করব; ষষ্ঠত, ইসরায়েলি দখলদার বাহিনী দ্বারা পরিচালিত বিভ্রান্তিমূলক প্রচারণার নিন্দা জানিয়ে সম্মিলিতভাবে আওয়াজ তোলা এবং নিরপরাধ বেসামরিক ও পেশাজীবীদের হত্যাকাণ্ড ধামাচাপা দিতে ইসরায়েলের কর্মকাণ্ড তুলে ধরা এবং সপ্তমত, ওআইসি মিডিয়া ফোরাম প্রতিষ্ঠার জন্য জরুরি পদক্ষেপ নেয়া।
২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৪:১৫

অপতথ্য প্রতিরোধে যৌথভাবে কাজ করবে বাংলাদেশ-তুরস্ক
বিশ্বব্যাপী অপতথ্য ও ভুল তথ্য প্রতিরোধে বাংলাদেশ ও তুরস্ক যৌথভাবে কাজ করবে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত। শনিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) স্থানীয় সময় দুপুরে তুরস্কের ইস্তাম্বুলে ইসলামী সহযোগিতা সংস্থার (ওআইসি) সদস্য দেশগুলোর তথ্যমন্ত্রীদের ইসলামিক সম্মেলনের বিশেষ অধিবেশনের পূর্বে তুরস্কের যোগাযোগ অধিদপ্তরের প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক ফাহরেতিন আলতুনের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক শেষে এ কথা জানান প্রতিমন্ত্রী।   শনিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) তথ্য মন্ত্রণালয়ের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে। সারা বিশ্বে অপতথ্য ও বিভ্রান্তিকর তথ্যের প্রচার লক্ষ্য করা যাচ্ছে মন্তব্য করে বৈঠকে প্রতিমন্ত্রী বলেন, অনেক সময় উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে এগুলো ছড়ানো হচ্ছে। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশও এর নেতিবাচক শিকার। অপতথ্য ও ভ্রান্ত তথ্য প্রতিরোধ তাই এখন একটি বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ। এক্ষেত্রে বাংলাদেশ ও তুরস্ক দুদেশের মধ্যে যৌথ সহযোগিতার ক্ষেত্র তৈরি হতে পারে। তথ্য ও অভিজ্ঞতা বিনিময়, প্রযুক্তিগত সহায়তাসহ অপরাপর সহযোগিতার বিষয়ে দুই দেশ একসঙ্গে কাজ করতে পারে। অপতথ্য ছড়ানোর ঘটনার কথা উল্লেখ্য করে তথ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, ফিলিস্তিনের গাজায় যেভাবে ক্রমাগত বিভ্রান্তিকর অপতথ্য ছড়ানোর ঘটনা ঘটছে, তা বিশ্ব খুব কমই দেখেছে। এই ধরনের অপতথ্য প্রচারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য, প্রতিরোধ গড়ে তোলার জন্য সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন। দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে অপতথ্য ও ভুল তথ্য প্রচারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ ও তুরস্ক যৌথভাবে কাজ করার ব্যাপারে বাংলাদেশর তথ্য প্রতিমন্ত্রীকে আশ্বস্ত করেন তুরস্কের যোগাযোগ অধিদপ্তরের প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক ফাহরেতিন আলতুন।  
২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২১:২৩
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়