• ঢাকা শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১
logo
প্রতারক চক্রের বিষয়ে তিতাস গ্যাসের যে বার্তা
তিতাস গ্যাসের নাম ব্যবহার করে প্রতারক চক্রের প্রতারণার বিষয়ে গ্রাহকদের সতর্ক করেছে কর্তৃপক্ষ। সোমবার (২৫ মার্চ) সংস্থাটির এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, সম্প্রতি প্রতারক চক্র মোবাইলে ফোন কলের মাধ্যমে তিতাস গ্যাসের নাম ব্যবহার করে গ্রাহকদের কাছ থেকে প্রতারণা করে টাকা দাবি করছে মর্মে খবর পাওয়া যাচ্ছে।  তাই গ্রাহকদের প্রতারক চক্র থেকে সতর্ক থাকতে সংস্থাটির পক্ষ থেকে অনুরোধ করা হয়েছে। উল্লেখ্য, তিতাস গ্যাস কোনো ধরনের নগদ বা ক্যাশে লেনদেন করে না, সব লেনদেন ব্যাংক ও এমএফএসের (বিকাশ, নগদ, রকেট ও উপায়) মাধ্যমে হয়ে থাকে। কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের নাম ব্যবহার করে তাদের দেওয়া মোবাইল নম্বরে অথবা নগদ অর্থে কোনো লেনদেন না করতে বিশেষভাবে অনুরোধ করা হচ্ছে।
২৫ মার্চ ২০২৪, ১৯:০০

গোপালগঞ্জে নারীসহ প্রতারক চক্রের ৪ সদস্য গ্রেপ্তার
গোপালগঞ্জে প্রেমের ফাঁদে ফেলে সর্বস্ব লুটে নেওয়া প্রতারক চক্রের নারীসহ ৪ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (১৪ মার্চ) দিবাগত রাতে সদর উপজেলার বোড়াশি পশ্চিমপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়। শুক্রবার (১৫ মার্চ) দুপুরে গ্রেপ্তারকৃতদের আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন গোপালগঞ্জ সদর থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি মোহাম্মদ আনিচুর রহমান। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন গোপালগঞ্জ জেলার মুকসুদপুর উপজেলার কাশালিয়া গ্রামের ফেরদাউস মিয়ার ছেলে মো. শাকিল মিয়া (২১), গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার বোড়াশি পশ্চিমপাড়া এলাকায় মৃত আশরাফ শিকদারের ছেলে বিল্লাল শিকদার (২৫), একই উপজেলার বাঁশবাড়ী গ্রামের কামাল শেখের ছেলে বাধন শেখ (২৪) ও সিঙ্গারকৃল গ্রামের ইমরুল মল্লিকের মেয়ে মাবিয়া শেখ (১৮)। ওসি মোহাম্মদ আনিচুর রহমান জানান, বাগেরহাট জেলার বাসিন্দা পিকিং বর্মনের সঙ্গে প্রতারক চক্রের সদস্য গ্রেপ্তারকৃত মাবিয়ার সঙ্গে পরিচয় ঘটে। এরপর মোবাইল ফোনে তাদের মধ্যে নিয়মিতভাবে কথোপকথন চলতে থাকে। বুধবার দেখা করার জন্য গোপালগঞ্জে আসার প্রস্তাব দেয় মাবিয়া। পরে পিকিং বর্মন দেখা করতে গোপালগঞ্জ আসলে তাকে জিম্মি করে কাছে থাকা মোবাইল ফোন, নগদ টাকাসহ মূল্যবান জিনিসপত্র ছিনিয়ে নেয় এ প্রতারক চক্রের সদস্যরা। ওসি জানান, এ ঘটনায় ভুক্তভোগী পিকিং বর্মন প্রতারক চক্রের বিরুদ্ধে সদর থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করলে বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে বোড়াশী পশ্চিমপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে চারজনকে আটক করে পুলিশ। পরে শুক্রবার দুপুরে তাদেরকে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়। ওসি আরও জানান, ওই ঘটনায় জড়িত বাকি সদস্যদের গ্রেপ্তার অভিযান অব্যাহত রয়েছে।  কেউ এমন প্রতারণার শিকার হলে পুলিশকে জানানোর আহ্বান জানিয়েছেন এ কর্মকর্তা। 
১৫ মার্চ ২০২৪, ২০:০১

নারীবাদী ৯০ শতাংশ নির্মাতাকে প্রতারক বললেন অনুরাগ
সবসময় খোলামেলা কথা বলতেই ভালবাসেন ভারতের চলচ্চিত্র নির্মাতা-প্রযোজক অনুরাগ কাশ্যপ। ফলে প্রায়ই তাকে পরতে হয় তোপের মুখে। আন্তর্জাতিক নারী দিবসের আগে নারীবাদী নির্মাতাদের নিয়ে বিষ্ফোরক মন্তব্য করলেন তিনি। তার মতে, নারীবাদী ৯০ শতাংশ নির্মাতাই নাকি প্রতারক। অনুরাগ বলেন, যে নির্মাতাদের নারীবাদী, সমাজবাদী ও বিপ্লবী বলে মনে হচ্ছে…আমি বলছি, তারা ৯০ শতাংশই প্রতারক। তারা সবাই ভান করছেন। এত বছর ধরে এত স্বাধীন চলচ্চিত্র নির্মাতাদের একত্র করার চেষ্টার পরে, আমি বুঝতে পেরেছি যে স্বাধীন চলচ্চিত্র নির্মাতারা সবচেয়ে খারাপ। একই অনুষ্ঠানে অনুরাগ আরও বলেন, আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, নির্মাতাদের সব ধরনের চলচ্চিত্র নির্মাণের অধিকার থাকা উচিত। আমি ব্যক্তিগতভাবে বেশির ভাগ চলচ্চিত্র নির্মাতাকে চিনি, এমনকি সবচেয়ে “ঝামেলাপূর্ণ” ব্যক্তিদেরও জানি। বাণিজ্যিক চলচ্চিত্র নির্মাতারা, “কেজিএফ” ও “সালার”-মতো চলচ্চিত্রের পেছনের লোকেরা দুই ধরনের। সেখানে সুবিধাবাদী ও সৎ দুই ধরনের মানুষ থাকে। একদল, ভালো সিনেমা তৈরি করে, আরেক দল টাকা উপার্জন করতে চায়। এর আগেও অনুরাগ বাংলা ছবি নিয়ে নানা মন্তব্য করেছিলেন। শুধু তাই নয়, পরিচালক এও বলেছিলেন যে বাংলা ছবির মান ক্রমশ কমছে। এর আগে যে ছবি হত এখন তার একাংশ হয় না। বলিউডের মান কমছে, কিন্তু বাংলা ছবি সাংঘাতিক মাত্রায় নামছে। সেই নিয়েও এখানের পরিচালকরা আওয়াজ তুলেছিলেন।
০৮ মার্চ ২০২৪, ২০:৫৫

নগদ টাকাসহ ২ বিকাশ প্রতারক গ্রেপ্তার
নোয়াখালী বেগমগঞ্জে বিপুল পরিমাণ বিকাশ ও নগদ একাউন্ট যুক্ত একটিভ সিম, নগদ অর্থ, মোবাইল সরঞ্জামসহ দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় তাদের কাছ থেকে  নগদ ৬ লাখ ১৪ হাজার ৫০০ টাকা, মোবাইল হ্যান্ডসেট ৯টি, মোবাইল হ্যান্ডসেট বক্স ৭টি, এনআইডি কার্ড ৫টি, খালি সিমের প্যাকেট ৪৪টি, একটিভ সিমকার্ড ২৫টি জব্দ করা হয়। শনিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) তাদের একজনকে ঢাকার নিউ মার্কেট হাতিরপুল এলাকা থেকে অন্যজনকে নোয়াখালীর হাতিয়া থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন কুড়িগ্রাম জেলার মৃত গাদু মুন্সির ছেলে মো. আলী হাসান লিটন (৩৮), নোয়াখালীর হাতিয়ার মৃত আবদুল খালেকের ছেলে মো. শামীম উদ্দিন (৩০)। জানা যায়, ভুক্তভোগী শাহাদাত হোসেনের কাছ থেকে ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের কর্মকর্তা পরিচয়ে প্রতারণামূলকভাবে ওটিপি সংগ্রহ পূর্বক ডিজিটাল ডিভাইসের মাধ্যমে বে-আইনি প্রবেশ করে প্রতারক চক্র। পরস্পর যোগসাজসে চৌমুহনী শাখা নোয়াখালী হতে বিভিন্ন ধাপে বিভিন্ন উপায়ে (বিকাশ/নগদ/রকেট/উপায় একাউন্টের মাধ্যমে) চার লাখ ১৯ হাজার ৮০০ টাকা আত্মসাত করে।  এ ছাড়া অজ্ঞাতনামা আরেকটি প্রতারক চক্র একই উপায়ে মধুসুদন সাহা নামে তার থেকে দুই লাখ ২০ হাজার টাকা, শহিদুল ইসলাম হতে ৩ লাখ টাকা, ডা. জেরিম আঞ্জুম ইমা নামে আরেকজন থেকে ৮০ হাজার টাকা, তাসফিনুল হক থেকে ৬১ হাজার টাকা আত্মসাত করে নিয়ে যায়। এ সময় আলী হাসান লিটনের হেফাজত হতে মামলার ঘটনায় ব্যবহৃত সিমকার্ড সম্বলিত একটি মোবাইল হ্যান্ডসেট ও শামীম উদ্দিনের হেফাজত হতে নগদ ৬ লাখ ১৪ হাজার ৫০০ টাকা, বাটন মোবাইল হ্যান্ডসেট ৪টি, স্মার্টফোন ৪টি, মোবাইল হ্যান্ডসেট বক্স ৭টি, অন্য ব্যক্তির এনআইডি কার্ড ৫টি, খালি সিমের প্যাকেট ৪৪টি জব্দ করা হয়। বেগমগঞ্জ মডেল থানার ওসি আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, গ্রেপ্তারকৃত প্রতারক চক্র দীর্ঘদিন থেকে মানুষকে নানাভাবে প্রতারণা করে টাকা আত্মসাত করে আসছে। এ ঘটনায় স্থানীয় একজন ভুক্তভোগীর অভিযোগের ভিত্তিতে আমরা তাদের আটক করতে সক্ষম হই। এ বিষয়ে তাদের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।
২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২১:৩৮
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়