• ঢাকা শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১
logo
ইরানের পারমাণবিক চুল্লিতে হামলা চালাতে পারে ইসরায়েল
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলার জবাব দিতে প্রস্তুত হচ্ছে ইসরায়েল। প্রতিশোধমূলক এ হামলার অন্যতম লক্ষ্য হতে পারে ইরানের পারমাণবিক চুল্লি ও গবেষণাকেন্দ্রগুলো। সোমবার (১৫ এপ্রিল) ইরানের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নিতে বৈঠকে বসে ইসরায়েলের যুদ্ধকালীন মন্ত্রিসভা। সেখানে ইরানের ব্যাপক ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন নিক্ষেপের জবাব দেওয়া হবে বলে সিদ্ধান্তে পৌঁছেছে মন্ত্রিসভা। তবে কীভাবে এ জবাব দেওয়া হবে সে বিষয়ে গণমাধ্যমে মুখ খোলেননি মন্ত্রিসভার কেউ।  ইসরায়েলের পক্ষ থেকে হামলার ধরন ও লক্ষ্যবস্তু নিয়ে স্পষ্টভাবে কিছু বলা না হলেও ইরানের পারমাণবিক চুল্লি ও গবেষণাকেন্দ্রগুলোতে আঘাত হানা হতে পারে বলে আশঙ্কা করেছে জাতিসংঘের পরমাণু পর্যবেক্ষণ সংস্থা। আন্তর্জাতিক বার্তাসংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। প্রসঙ্গত, গত ১ এপ্রিল সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে অবস্থিত ইরানি কনস্যুলেটে বিমান হামলা চালায় ইসরায়েল। এতে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয় কনস্যুলেট ভবনটি। হামলায় নিহত হন দেশটির ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের (আইআরজিসি) শীর্ষস্থানীয় দুই কমান্ডারসহ সাতজন সামরিক কর্মকর্তা। জবাবে গত শনিবার (১৩ এপ্রিল) ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে একযোগে তিনশ'র বেশি ড্রোন এবং ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে হামলা চালায় ইরান। ইসরায়েলের ভূখন্ডে এর আগে আর কখনও সরাসরি হামলা চালায় নি দেশটি। এ হামলার জবাবে এবার ইরানে পাল্টা আঘাত হানার পরিকল্পনা চূড়ান্ত করেছে ইসরায়েল। এদিকে আন্তর্জাতিক পারমাণবিক শক্তি সংস্থার (আইএইএ) প্রধান রাফায়েল গ্রোসি জানিয়েছেন, মঙ্গলবার থেকে আবারও ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচী পর্যবেক্ষণ শুরু করবে সংস্থাটি।  ইসরায়েলের হামলার পূর্বাভাস পেয়ে রোববারই (১৪ এপ্রিল) নিজেদের শক্তিকেন্দ্র ও গবেষণাকেন্দ্রগুলো বন্ধ করে দেয় ইরান। সোমবার সেগুলো খুললেও সতর্কতাবশত আইএইএ পরিদর্শকদের ঢুকতে দেওয়া হয়নি সেখানে। মঙ্গলবার থেকে আবারও যথারীতি পরিদর্শন শুরু হবে। উল্লেখ্য, ইরানের পরমাণু কর্মসূচির বিভিন্ন কেন্দ্র নিয়মিত পরিদর্শন করে আইএইএ। 
১৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৪:০১

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে চাকরি, নেবে একাধিক
জনবল নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্ল্যান্ট কোম্পানি বাংলাদেশ লিমিটেডের (এনপিসিবিএল) অধীনে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র। এই বিদ্যুৎকেন্দ্রে সিকিউরিটি অ্যান্ড ফিজিক্যাল প্রোটেকশন সার্ভিস ডিভিশনে ছয় ক্যাটাগরির পদে ২৪ জন পুরুষ কর্মী নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী প্রার্থীদের অনলাইনে আবেদন করতে হবে। যা যা প্রয়োজন- ১. পদের নাম: ট্রেইনি ইঞ্জিনিয়ার (সিকিউরিটি অ্যান্ড ফিজিক্যাল প্রোটেকশন) পদসংখ্যা: ১টি যোগ্যতা: সরকার ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন কর্তৃক অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অ্যাপ্লাইড ফিজিকস অ্যান্ড ইলেকট্রনিকস/ ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং/ ইলেকট্রিক্যাল, ইলেকট্রনিক অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক (চার বছর)/ স্নাতকোত্তর ডিগ্রি বা বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি থাকতে হবে। প্রতিটি পাবলিক পরীক্ষায় ন্যূনতম জিপিএ/সিজিপিএ ৫–এর মধ্যে ৪.০০ অথবা ৪–এর মধ্যে ৩.০০ থাকতে হবে; সনাতন ফলাফল পদ্ধতির অধীন প্রতিটি পাবলিক পরীক্ষায় প্রথম বিভাগ থাকতে হবে। কাজের প্রকৃতি বিবেচনায় কেবল পুরুষ প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। কম্পিউটার অ্যাপ্লিকেশনে বিশেষভাবে এমএস ওয়ার্ড, এমএস এক্সেল ও এমএস পাওয়ার পয়েন্ট এবং ইউনিকোড টাইপিংয়ে দক্ষতা থাকতে হবে। মৌখিক ও লিখিত উভয় ক্ষেত্রে বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় যোগাযোগে সাবলীল হতে হবে। ন্যূনতম উচ্চতা ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি, ন্যূনতম বুকের মাপ স্বাভাবিক অবস্থায় ৩১ ইঞ্চি ও সম্প্রসারিত অবস্থায় ৩৩ ইঞ্চি এবং ওজন বয়স ও উচ্চতার সঙ্গে অনুমোদিত ন্যূনতম পরিমাপে থাকতে হবে। কর্মস্থল: রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে বা এনপিসিবিএল নির্ধারিত যেকোনো স্থানে বেতন: প্রথম দুই বছর প্রবেশনকাল গণ্য হবে, তবে তা প্রবেশনকালীন প্রশিক্ষণের ফলাফল/পারফরম্যান্সের ভিত্তিতে বাড়ানো হতে পারে। প্রবেশনকালে নির্ধারিত হারে সাকল্য বেতন ও বিধি মোতাবেক উৎসব ভাতা প্রদান করা হবে। সাকল্যে বেতন হবে ৩৫,৬০০ টাকা। প্রবেশনকাল সফলভাবে সমাপ্তিতে এনপিসিবিএলে ট্রেইনি ইঞ্জিনিয়ারের চাকরি ইঞ্জিনিয়ার বা সমমান (গ্রেড-৮) পদে নিয়মিতকরণ/নিশ্চিতকরণ করা হবে। তখন মাসিক মূল বেতন হবে ৬২,৪০০ টাকা। সুযোগ–সুবিধা: এনপিসিবিএলে নিয়মিত চাকরিতে নিয়োগের পর নির্ধারিত হারে মাসিক মূল বেতন ও পারিবারিক আবাসনসুবিধা (অথবা পারিবারিক আবাসনসুবিধা না দিতে পারলে মূল বেতনের ৪০ থেকে ৬০ শতাংশ হারে বাড়িভাড়া ভাতা) এবং প্রযোজ্যতা অনুসারে মূল বেতনের ৪০ শতাংশ হারে প্রকল্প ভাতা বা বিদ্যুৎকেন্দ্র ভাতা, অর্জিত ছুটি নগদায়ন, যৌথ বিমা, কনট্রিবিউটরি প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্র্যাচুইটিসহ অন্যান্য প্রান্তিক সুবিধা এনপিসিবিএলের বিধিমালা ও নীতিমালা অনুসারে দেওয়া হবে। ২. পদের নাম: ট্রেইনি ইঞ্জিনিয়ার (সার্ভার) পদসংখ্যা: ৫টি যোগ্যতা: সরকার ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন কর্তৃক অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অ্যাপ্লাইড ফিজিকস অ্যান্ড ইলেকট্রনিকস/ ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং/ ইলেকট্রিক্যাল, ইলেকট্রনিক অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক (চার বছর)/ স্নাতকোত্তর ডিগ্রি বা বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি থাকতে হবে। প্রতিটি পাবলিক পরীক্ষায় ন্যূনতম জিপিএ/সিজিপিএ ৫-এর মধ্যে ৪.০০ অথবা ৪-এর মধ্যে ৩.০০ থাকতে হবে; সনাতন ফলাফল পদ্ধতির অধীন প্রতিটি পাবলিক পরীক্ষায় প্রথম বিভাগ থাকতে হবে। কাজের প্রকৃতি বিবেচনায় কেবল পুরুষ প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। কম্পিউটার অ্যাপ্লিকেশনে বিশেষভাবে এমএস ওয়ার্ড, এমএস এক্সেল ও এমএস পাওয়ার পয়েন্ট এবং ইউনিকোড টাইপিংয়ে দক্ষতা থাকতে হবে। মৌখিক ও লিখিত উভয় ক্ষেত্রে বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় যোগাযোগে সাবলীল হতে হবে। ন্যূনতম উচ্চতা ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি, ন্যূনতম বুকের মাপ স্বাভাবিক অবস্থায় ৩১ ইঞ্চি ও সম্প্রসারিত অবস্থায় ৩৩ ইঞ্চি এবং ওজন বয়স ও উচ্চতার সঙ্গে অনুমোদিত ন্যূনতম পরিমাপে থাকতে হবে। কর্মস্থল: রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে বা এনপিসিবিএল নির্ধারিত যেকোনো স্থানে বেতন: প্রথম দুই বছর প্রবেশনকাল গণ্য হবে, তবে তা প্রবেশনকালীন প্রশিক্ষণের ফলাফল/পারফরম্যান্সের ভিত্তিতে বাড়ানো হতে পারে। প্রবেশনকালে নির্ধারিত হারে সাকল্য বেতন ও বিধি মোতাবেক উৎসব ভাতা প্রদান করা হবে। সাকল্যে বেতন হবে ৩৫,৬০০ টাকা। প্রবেশনকাল সফলভাবে সমাপ্তিতে এনপিসিবিএলে ট্রেইনি ইঞ্জিনিয়ারের চাকরি ইঞ্জিনিয়ার বা সমমান (গ্রেড-৮) পদে নিয়মিতকরণ/নিশ্চিতকরণ করা হবে। তখন মাসিক মূল বেতন হবে ৬২,৪০০ টাকা। সুযোগ-সুবিধা: এনপিসিবিএলে নিয়মিত চাকরিতে নিয়োগের পর নির্ধারিত হারে মাসিক মূল বেতন ও পারিবারিক আবাসনসুবিধা (অথবা পারিবারিক আবাসনসুবিধা না দিতে পারলে মূল বেতনের ৪০ থেকে ৬০ শতাংশ হারে বাড়িভাড়া ভাতা) এবং প্রযোজ্যতা অনুসারে মূল বেতনের ৪০ শতাংশ হারে প্রকল্প ভাতা বা বিদ্যুৎকেন্দ্র ভাতা, অর্জিত ছুটি নগদায়ন, যৌথ বিমা, কনট্রিবিউটরি প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্র্যাচুইটিসহ অন্যান্য প্রান্তিক সুবিধা এনপিসিবিএলের বিধিমালা ও নীতিমালা অনুসারে দেওয়া হবে। ৩. পদের নাম: ট্রেইনি ইঞ্জিনিয়ার (ইলেকট্রনিকস) পদসংখ্যা: ১০টি যোগ্যতা: সরকার ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন কর্তৃক অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অ্যাপ্লাইড ফিজিকস অ্যান্ড ইলেকট্রনিকস বিষয়ে চার বছর মেয়াদি স্নাতক/স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অথবা ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং/ ইলেকট্রিক্যাল, ইলেকট্রনিক অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি থাকতে হবে। প্রতিটি পাবলিক পরীক্ষায় ন্যূনতম জিপিএ/সিজিপিএ ৫-এর মধ্যে ৪.০০ অথবা ৪-এর মধ্যে ৩.০০ থাকতে হবে; সনাতন ফলাফল পদ্ধতির অধীন প্রতিটি পাবলিক পরীক্ষায় প্রথম বিভাগ থাকতে হবে। কাজের প্রকৃতি বিবেচনায় কেবল পুরুষ প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। কম্পিউটার অ্যাপ্লিকেশনে বিশেষভাবে এমএস ওয়ার্ড, এমএস এক্সেল ও এমএস পাওয়ার পয়েন্ট এবং ইউনিকোড টাইপিংয়ে দক্ষতা থাকতে হবে। মৌখিক ও লিখিত উভয় ক্ষেত্রে বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় যোগাযোগে সাবলীল হতে হবে। ন্যূনতম উচ্চতা ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি, ন্যূনতম বুকের মাপ স্বাভাবিক অবস্থায় ৩১ ইঞ্চি ও সম্প্রসারিত অবস্থায় ৩৩ ইঞ্চি এবং ওজন বয়স ও উচ্চতার সঙ্গে অনুমোদিত ন্যূনতম পরিমাপে থাকতে হবে। কর্মস্থল: রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে বা এনপিসিবিএল নির্ধারিত যেকোনো স্থানে বেতন: প্রথম দুই বছর প্রবেশনকাল গণ্য হবে, তবে তা প্রবেশনকালীন প্রশিক্ষণের ফলাফল/পারফরম্যান্সের ভিত্তিতে বাড়ানো হতে পারে। প্রবেশনকালে নির্ধারিত হারে সাকল্য বেতন ও বিধি মোতাবেক উৎসব ভাতা প্রদান করা হবে। সাকল্যে বেতন হবে ৩৫,৬০০ টাকা। প্রবেশনকাল সফলভাবে সমাপ্তিতে এনপিসিবিএলে ট্রেইনি ইঞ্জিনিয়ারের চাকরি ইঞ্জিনিয়ার বা সমমান (গ্রেড-৮) পদে নিয়মিতকরণ/নিশ্চিতকরণ করা হবে। তখন মাসিক মূল বেতন হবে ৬২,৪০০ টাকা। সুযোগ-সুবিধা: এনপিসিবিএলে নিয়মিত চাকরিতে নিয়োগের পর নির্ধারিত হারে মাসিক মূল বেতন ও পারিবারিক আবাসন–সুবিধা (অথবা পারিবারিক আবাসনসুবিধা না দিতে পারলে মূল বেতনের ৪০ থেকে ৬০ শতাংশ হারে বাড়িভাড়া ভাতা) এবং প্রযোজ্যতা অনুসারে মূল বেতনের ৪০ শতাংশ হারে প্রকল্প ভাতা বা বিদ্যুৎকেন্দ্র ভাতা, অর্জিত ছুটি নগদায়ন, যৌথ বিমা, কনট্রিবিউটরি প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্র্যাচুইটিসহ অন্যান্য প্রান্তিক সুবিধা এনপিসিবিএলের বিধিমালা ও নীতিমালা অনুসারে দেওয়া হবে। ৪. পদের নাম: ট্রেইনি ইঞ্জিনিয়ার (সিকিউরিটি অ্যানালাইসিস) পদসংখ্যা: ৩টি যোগ্যতা: সরকার ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন কর্তৃক অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যেকোনো বিষয়ে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি থাকতে হবে। প্রতিটি পাবলিক পরীক্ষায় ন্যূনতম জিপিএ/সিজিপিএ ৫-এর মধ্যে ৪.০০ অথবা ৪-এর মধ্যে ৩.০০ থাকতে হবে; সনাতন ফলাফল পদ্ধতির অধীন প্রতিটি পাবলিক পরীক্ষায় প্রথম বিভাগ থাকতে হবে। কাজের প্রকৃতি বিবেচনায় কেবল পুরুষ প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। কম্পিউটার অ্যাপ্লিকেশনে বিশেষভাবে এমএস ওয়ার্ড, এমএস এক্সেল ও এমএস পাওয়ার পয়েন্ট এবং ইউনিকোড টাইপিংয়ে দক্ষতা থাকতে হবে। মৌখিক ও লিখিত উভয় ক্ষেত্রে বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় যোগাযোগে সাবলীল হতে হবে। ন্যূনতম উচ্চতা ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি, ন্যূনতম বুকের মাপ স্বাভাবিক অবস্থায় ৩১ ইঞ্চি ও সম্প্রসারিত অবস্থায় ৩৩ ইঞ্চি এবং ওজন বয়স ও উচ্চতার সঙ্গে অনুমোদিত ন্যূনতম পরিমাপে থাকতে হবে। কর্মস্থল: রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে বা এনপিসিবিএল নির্ধারিত যেকোনো স্থানে বেতন: প্রথম দুই বছর প্রবেশনকাল গণ্য হবে, তবে তা প্রবেশনকালীন প্রশিক্ষণের ফলাফল/পারফরম্যান্সের ভিত্তিতে বাড়ানো হতে পারে। প্রবেশনকালে নির্ধারিত হারে সাকল্য বেতন ও বিধি মোতাবেক উৎসব ভাতা প্রদান করা হবে। সাকল্যে বেতন হবে ৩৫,৬০০ টাকা। প্রবেশনকাল সফলভাবে সমাপ্তিতে এনপিসিবিএলে ট্রেইনি ইঞ্জিনিয়ারের চাকরি ইঞ্জিনিয়ার বা সমমান (গ্রেড-৮) পদে নিয়মিতকরণ/নিশ্চিতকরণ করা হবে। তখন মাসিক মূল বেতন হবে ৬২,৪০০ টাকা। সুযোগ-সুবিধা: এনপিসিবিএলে নিয়মিত চাকরিতে নিয়োগের পর নির্ধারিত হারে মাসিক মূল বেতন ও পারিবারিক আবাসনসুবিধা (অথবা পারিবারিক আবাসনসুবিধা না দিতে পারলে মূল বেতনের ৪০ থেকে ৬০ শতাংশ হারে বাড়িভাড়া ভাতা) এবং প্রযোজ্যতা অনুসারে মূল বেতনের ৪০ শতাংশ হারে প্রকল্প ভাতা বা বিদ্যুৎকেন্দ্র ভাতা, অর্জিত ছুটি নগদায়ন, যৌথ বিমা, কনট্রিবিউটরি প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্র্যাচুইটিসহ অন্যান্য প্রান্তিক সুবিধা এনপিসিবিএলের বিধিমালা ও নীতিমালা অনুসারে দেওয়া হবে। ৫. পদের নাম: ট্রেইনি সাব–অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার (ইলেকট্রনিক মেইনটেন্যান্স) পদসংখ্যা: ৩টি  যোগ্যতা: বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে সরকার অনুমোদিত কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে ইলেকট্রনিক টেকনোলজি/ডাটা টেলিকমিউনিকেশন অ্যান্ড নেটওয়ার্কিং টেকনোলজি/টেলিকমিউনিকেশন টেকনোলজি/কম্পিউটার টেকনোলজি/কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজিতে ডিপ্লোমা-ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি। প্রতিটি পাবলিক পরীক্ষায় ন্যূনতম জিপিএ/সিজিপিএ ৫-এর মধ্যে ৪.০০ অথবা ৪-এর মধ্যে ৩.০০ থাকতে হবে; সনাতন ফলাফল পদ্ধতির অধীন প্রতিটি পাবলিক পরীক্ষায় প্রথম বিভাগ থাকতে হবে। কাজের প্রকৃতি বিবেচনায় কেবল পুরুষ প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। কম্পিউটার অ্যাপ্লিকেশনে বিশেষভাবে এমএস ওয়ার্ড, এমএস এক্সেল ও এমএস পাওয়ার পয়েন্ট এবং ইউনিকোড টাইপিংয়ে দক্ষতা থাকতে হবে। মৌখিক ও লিখিত উভয় ক্ষেত্রে বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় যোগাযোগে সাবলীল হতে হবে। ন্যূনতম উচ্চতা ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি, ন্যূনতম বুকের মাপ স্বাভাবিক অবস্থায় ৩১ ইঞ্চি ও সম্প্রসারিত অবস্থায় ৩৩ ইঞ্চি এবং ওজন বয়স ও উচ্চতার সঙ্গে অনুমোদিত ন্যূনতম পরিমাপে থাকতে হবে। কর্মস্থল: রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে বা এনপিসিবিএল নির্ধারিত যেকোনো স্থানে বেতন: প্রথম দুই বছর প্রবেশনকাল গণ্য হবে, তবে তা প্রবেশনকালীন প্রশিক্ষণের ফলাফল/পারফরম্যান্সের ভিত্তিতে বাড়ানো হতে পারে। প্রবেশনকালে নির্ধারিত হারে সাকল্য বেতন ও বিধি মোতাবেক উৎসব ভাতা প্রদান করা হবে। সাকল্যে বেতন হবে ২৭,১০০ টাকা। প্রবেশনকাল সফলভাবে সমাপ্তিতে এনপিসিবিএলে ট্রেইনি সাব-অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ারের চাকরি সাব-অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার বা সমমান (গ্রেড-১০) পদে নিয়মিতকরণ/নিশ্চিতকরণ করা হবে। তখন মাসিক মূল বেতন হবে ৪৮,০০০ টাকা। সুযোগ-সুবিধা: এনপিসিবিএলে নিয়মিত চাকরিতে নিয়োগের পর নির্ধারিত হারে মাসিক মূল বেতন ও পারিবারিক আবাসনসুবিধা (অথবা পারিবারিক আবাসনসুবিধা না দিতে পারলে মূল বেতনের ৪০ থেকে ৬০ শতাংশ হারে বাড়িভাড়া ভাতা) এবং প্রযোজ্যতা অনুসারে মূল বেতনের ৪০ শতাংশ হারে প্রকল্প ভাতা বা বিদ্যুৎকেন্দ্র ভাতা, অর্জিত ছুটি নগদায়ন, যৌথ বিমা, কনট্রিবিউটরি প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্র্যাচুইটিসহ অন্যান্য প্রান্তিক সুবিধা এনপিসিবিএলের বিধিমালা ও নীতিমালা অনুসারে দেওয়া হবে। ৬. পদের নাম: ট্রেইনি টেকনিক্যাল অ্যাটেনডেন্ট পদসংখ্যা: ২টি যোগ্যতা: বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে সরকার অনুমোদিত কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে এসএসসি (ভোকেশনাল) পাস। সংশ্লিষ্ট কাজে পাঁচ বছর চাকরির অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। প্রতিটি পাবলিক পরীক্ষায় ন্যূনতম জিপিএ/সিজিপিএ ৫-এর মধ্যে ৪.০০ অথবা ৪-এর মধ্যে ৩.০০ থাকতে হবে; সনাতন ফলাফল পদ্ধতির অধীন প্রতিটি পাবলিক পরীক্ষায় প্রথম বিভাগ থাকতে হবে। কাজের প্রকৃতি বিবেচনায় কেবল পুরুষ প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। কম্পিউটার অ্যাপ্লিকেশনে বিশেষভাবে এমএস ওয়ার্ড, এমএস এক্সেল ও এমএস পাওয়ার পয়েন্ট এবং ইউনিকোড টাইপিংয়ে দক্ষতা থাকতে হবে। মৌখিক ও লিখিত উভয় ক্ষেত্রে বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় যোগাযোগে সাবলীল হতে হবে। ন্যূনতম উচ্চতা ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি, ন্যূনতম বুকের মাপ স্বাভাবিক অবস্থায় ৩১ ইঞ্চি ও সম্প্রসারিত অবস্থায় ৩৩ ইঞ্চি এবং ওজন বয়স ও উচ্চতার সঙ্গে অনুমোদিত ন্যূনতম পরিমাপে থাকতে হবে। কর্মস্থল: রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে বা এনপিসিবিএল নির্ধারিত যেকোনো স্থানে বেতন: প্রথম দুই বছর প্রবেশনকাল গণ্য হবে, তবে তা প্রবেশনকালীন প্রশিক্ষণের ফলাফল/পারফরম্যান্সের ভিত্তিতে বাড়ানো হতে পারে। প্রবেশনকালে নির্ধারিত হারে সাকল্য বেতন ও বিধি মোতাবেক উৎসব ভাতা প্রদান করা হবে। সাকল্যে বেতন হবে ১৬,৫৫০ টাকা। প্রবেশনকাল সফলভাবে সমাপ্তিতে এনপিসিবিএলে ট্রেইনি টেকনিক্যাল অ্যাটেনডেন্টের চাকরি টেকনিক্যাল অ্যাটেনডেন্ট (গ্রেড-১৭) পদে নিয়মিতকরণ/নিশ্চিতকরণ করা হবে। তখন মাসিক মূল বেতন হবে ২০,৪০০ টাকা। সুযোগ-সুবিধা: এনপিসিবিএলে নিয়মিত চাকরিতে নিয়োগের পর নির্ধারিত হারে মাসিক মূল বেতন ও পারিবারিক আবাসনসুবিধা (অথবা পারিবারিক আবাসনসুবিধা না দিতে পারলে মূল বেতনের ৪০ থেকে ৬০ শতাংশ হারে বাড়িভাড়া ভাতা) এবং প্রযোজ্যতা অনুসারে মূল বেতনের ৪০ শতাংশ হারে প্রকল্প ভাতা বা বিদ্যুৎকেন্দ্র ভাতা, অর্জিত ছুটি নগদায়ন, যৌথ বিমা, কনট্রিবিউটরি প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্র্যাচুইটিসহ অন্যান্য প্রান্তিক সুবিধা এনপিসিবিএলের বিধিমালা ও নীতিমালা অনুসারে দেওয়া হবে। বয়স: আবেদনের শেষ তারিখে সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৩০ বছর। তবে বীর মুক্তিযোদ্ধা/শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তানের জন্য ৩২ বছর পর্যন্ত শিথিলযোগ্য। শর্ত: যোগদানকারীকে যোগদানের সময় এ মর্মে অঙ্গীকারনামা দাখিল করতে হবে যে তিনি এনপিসিবিএলে যোগদানের তারিখ থেকে কমপক্ষে ১০ বছর চাকরি করবেন। যদি এনপিসিবিএলে ১০ বছর চাকরি সমাপ্তির আগে স্বেচ্ছায় এনপিসিবিএল ত্যাগ করেন, তবে তিনি এনপিসিবিএল, সরকার বা অন্য যেকোনো কর্তৃপক্ষ কর্তৃক তার জন্য ব্যয়কৃত সমুদয় অর্থ পরিশোধ করতে বাধ্য থাকবেন। এনপিসিবিএলে যোগদানের সময় যোগদানকারীকে গোপনীয়তা এবং নিরাপত্তাসংক্রান্ত একটি ঘোষণাপত্র দাখিল করতে হবে এবং ঘোষণা মোতাবেক যোগদানকারীকে কোম্পানি বা রাষ্ট্রের বা সরকারের বা কোনো এনপিপির নিরাপত্তার জন্য ক্ষতিকর বলে প্রতীয়মান হলে কর্তৃপক্ষ কোনো ক্ষতিপূরণ ছাড়াই চাকরির অবসানসহ যেকোনো আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবে। আবেদন যেভাবে: আগ্রহী প্রার্থীদের এই ওয়েবসাইটে ফরম পূরণের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। নিয়োগসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য এই ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে। আবেদন ফি: প্রত্যেক প্রার্থীকে তার আবেদন নিশ্চিতকরণের জন্য এই ওয়েবসাইটে উল্লেখিত নির্দেশনা অনুসরণ করে যেকোনো টেলিটক নম্বর থেকে এসএমএসের মাধ্যমে অফেরতযোগ্য ৫০০ টাকা পরিশোধ করতে হবে। আবেদনের সময়সীমা: ৮ এপ্রিল থেকে ৫ মে ২০২৪, রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত।
০৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:৩১

দ্বিতীয় পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণে সম্মত বাংলাদেশ-রাশিয়া
পাবনার রূপপুরেই দ্বিতীয় পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের বিষয়ে বাংলাদেশ এবং রাশিয়া নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে।  মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) সকালে রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় পারমাণবিক সংস্থা রোসাটমের মহাপরিচালক (ডিজি) অ্যালেক্সি লিখাচেভ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এ বিষয়ে পরে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে বিস্তারিত জানানো হবে বলেও জানা গেছে। বাংলাদেশের পক্ষ থেকে বিশেষ সফররত রোসাটম মহাপরিচলককে বলা হয়, বাংলাদেশ আরেকটি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনে আগ্রহী এবং সেটা রূপপুরেই। বাংলাদেশের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে রাশিয়া ও রোসাটমের কাছে সহযোগিতা কামনা করা হয়। রোসাটম ও রাশিয়ার পক্ষ থেকে জানানো হয়, তারাও এ বিষয়ে বাংলাদেশকে সাহায্য করতে আগ্রহী। ইতোমধ্যে প্রথম প্রকল্পের মাধ্যমে জনবল প্রশিক্ষিত করা হয়েছে। এদের দিয়েই দ্বিতীয় প্রকল্পের কাজও করানো যাবে। রোসাটমের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে দ্বিতীয় প্রকল্পে খরচও কম পড়বে।
০২ এপ্রিল ২০২৪, ১৫:৫০

গাজা ও রাশিয়ায় পারমাণবিক বোমা ফেলার আহ্বান মার্কিন কংগ্রেসম্যানের 
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ও রাশিয়ায় পারমাণবিক বোমা ফেলে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের হিরোশিমা ও নাগাসাকির মতো অবস্থা তৈরির আহ্বান জানিয়েছেন টিম ওয়ালবার্গ নামে যুক্তরাষ্ট্রের রিপাবলিকান পার্টির এক কংগ্রেসম্যান। সম্প্রতি নিজের নির্বাচনী এলাকায় প্রচারণা সভায় এ ধরনের আহ্বান জানান তিনি। যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।  প্রতিবেদন অনুযায়ী, মিশিগানের রিপ্রেজেন্টেটিভ টিম ওয়ালবার্গ যুক্তরাষ্ট্রসহ ইসরায়েল ও ইউক্রেনের মিত্র রাষ্ট্রগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, গাজার অবস্থা নাগাসাকি ও হিরোশিমার মতো হওয়া উচিত। এই সমস্যা দ্রুত শেষ করুন। একই অবস্থা হওয়া উচিত রাশিয়ারও। এ সময় গাজায় ত্রাণসহায়তা পাঠানোর কঠোর বিরোধিতা করেন ওয়ালবার্গ। তিনি বলেন, ‘গাজায় ত্রাণসহায়তার জন্য আমাদের আর একটি পয়সাও ব্যয় করা উচিত নয়। এই পয়সা উল্টো ইসরায়েলের জন্য ব্যয় করা উচিত। কেননা, পৃথিবীর যেকোনো স্থানে, যেকোনো ইস্যুতে ইসরায়েল যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় মিত্র।’  উল্লেখ্য, টিম ওয়ালবার্গ নামে রিপাবলিকান পার্টির এই কংগ্রেসম্যান একজন ধর্মযাজক ছিলেন রাজনীতিতে আসার আগে। গণসংযোগকালে তার মুখে উচ্চারিত এই বক্তব্যের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে ছড়িয়ে পড়েছে ইতোমধ্যে। ওয়ালবার্গের এই বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানিয়েছে প্রগতিশীল রাজনৈতিক মহলও। একজন সাবেক খ্রিষ্টান যাজক হয়ে তিনি কীভাবে এমন মন্তব্য করতে পারেন এই নিয়ে জোর সমালোচনা চলছে যুক্তরাষ্ট্রের সর্বত্র। বিবৃতি দিয়ে কংগ্রেসম্যানের এ বক্তব্যকে ‘গণহত্যার স্পষ্ট আহ্বান’ আখ্যা দিয়েছে কাউন্সিল অন আমেরিকান–ইসলামিক রিলেশনস (কাইর)। সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক দাউদ ওয়ালিদ ওই বিবৃতিতে বলেছেন, ‘সব আমেরিকানের উচিত ওয়ালবার্গের বক্তব্যের নিন্দা করা, যারা মানুষের জীবন এবং আন্তর্জাতিক আইনকে মূল্য দেয়।’  এদিকে ব্যাপক সমালোচনার মুখে নিজের বক্তব্য থেকে সরে আসার চেষ্টা করছেন টিম ওয়ালবার্গ। রোববার (৩১ মার্চ) এক বিবৃতিতে মার্কিন এ কংগ্রেসম্যান জানান, তার মন্তব্যকে ভুলভাবে উপস্থাপন করেছে মিডিয়া। তার দাবি, পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের পক্ষে কথা বলেননি তিনি। সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে তিনি শুধু ইসরায়েল এবং ইউক্রেনের যত দ্রুত সম্ভব যুদ্ধে জয়ী হওয়ার প্রয়োজনীয়তা বোঝাতে একটি রূপক ব্যবহার করেছেন। ওয়ালবার্গ এরপর বলেন, ‘যত দ্রুত ইসরায়েল ও ইউক্রেন হামাস ও রাশিয়াকে পরাজিত করবে, তত বেশি নিরপরাধ মানুষের প্রাণ বাঁচবে।’ 
০১ এপ্রিল ২০২৪, ২০:৩০

রূপপুর বিদ্যুৎকেন্দ্রের মালামাল নিয়ে মোংলায় বাণিজ্যিক জাহাজ
পাবনায় রূপপুরে নির্মাণাধীন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের পণ্য নিয়ে মোংলা বন্দরে ভিড়েছে এমভি আনকা সান নামক একটি বাণিজ্যিক জাহাজ।  বুধবার (২০ মার্চ) সকাল ৯ টায় মোংলা বন্দরের ৭ নম্বর জেটিতে ভিড়ে জাহাজটি। রাশিয়ার পিটার্সবার্গ বন্দর থেকে ছেড়ে আসা বেনুটা পতাকাবাহী জাহাজটির স্থানীয় শিপিং এজেন্ট মেসার্স কনভেয়ার শিপিংয়ের কর্মকর্তা সাধন কুমার জানান, রূপপুর বিদ্যুৎকেন্দ্রের পণ্য নিয়ে আসা এ জাহাজে ৭১০ প্যাকেজের ১ হাজার ২২ টন মেশিনারিজ পণ্য রয়েছে। কাস্টম ক্লিয়ারিংসহ সব নিয়মকানুন শেষে দ্রুত সময়ের মধ্যে জাহাজটি থেকে মালামাল খালাস শুরু হবে। পরে মালামালগুলো সেখান থেকে সড়ক পথে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে নেওয়া শুরু হবে।
২০ মার্চ ২০২৪, ১৭:১১

যুক্তরাজ্যে পারমাণবিক অস্ত্র মোতায়েনের পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
রাশিয়ার সঙ্গে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার ধারাবাহিকতায় যুক্তরাজ্যে পারমাণবিক অস্ত্র স্থাপনের পরিকল্পনা করছে যুক্তরাষ্ট্র; যা গত ১৫ বছরের মধ্যে প্রথম। এর আগে ২০০৮ সালে আরএএফ লেকেনহেথে পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র স্থাপন করেছিল যুক্তরাষ্ট্র। পরবর্তীতে মস্কোর পক্ষ থেকে স্নায়ুযুদ্ধের হুমকি কমে যাওয়ায় সরিয়ে ফেলা হয় সেগুলো। পেন্টাগনের নথিপত্র যাচাই করে এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফ। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রস্তাবের অধীনে হিরোশিমায় নিক্ষিপ্ত বোমার চেয়ে তিনগুণ শক্তিশালী ওয়ারহেডগুলো সাফোকের আরএএফ লেকেনহেথে স্থাপন করা হবে। নথি ঘেঁটে দেখা যায়, যুক্তরাজ্যের এই সামরিক ঘাঁটির জন্য নতুন অস্ত্র কেনার আদেশ দিয়েছে পেন্টাগন। এই তালিকায় আছে শত্রুপক্ষের আক্রমণ থেকে সামরিক কর্মীদের রক্ষা করার জন্য ব্যালিস্টিক শিল্ডসহ নতুন বেশ কিছু সরঞ্জাম। আর সেখানে কাজ করা মার্কিন সেনাদের জন্য আগামী জুন মাসে শুরু হবে নতুন আবাসন ব্যবস্থা নির্মাণকাজ। আরএএফ লেকেনহেথের কাছে ৫০ কিলোটনের বি৬১-১২ গ্র্যাভিটি বোমা থাকবে বলে ধারণা করা হচ্ছে—যার ধ্বংসাত্মক ক্ষমতা ১৯৪৫ সালে হিরোশিমায় ফেলা পারমাণবিক বোমার চেয়েও তিনগুণ বেশি। যুক্তরাজ্যের এই বিমান ঘাঁটির জন্য নতুন অস্ত্র ক্রয়ের চুক্তি প্রকাশ হওয়ার পর নিশ্চিত হওয়া যাচ্ছে যে, যুক্তরাষ্ট্র সেখানে পারমাণবিক অস্ত্র স্থাপন করতে চাইছে। পারমাণবিক অস্ত্র স্থাপনের পরিকল্পনা প্রসঙ্গে সরাসরি কিছু না বলেও যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের একজন মুখপাত্র নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, উল্লেখিত স্থানে পারমাণবিক অস্ত্রের উপস্থিতি নিশ্চিত বা অস্বীকার করার ব্যাপারে যুক্তরাজ্য এবং ন্যাটোর একটি দীর্ঘস্থায়ী নীতি রয়েছে। ন্যাটো বাহিনী এবং রাশিয়ার মধ্যে সম্ভাব্য যুদ্ধের ক্ষেত্রে যুক্তরাজ্যকে প্রস্তুত থাকার জন্য সম্প্রতি আটলান্টিকের উভয় প্রান্তের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের কাছ থেকেই সতর্কতা এসেছে। এ সপ্তাহের শুরুতে ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর বিদায়ী প্রধান জেনারেল স্যার প্যাট্রিক স্যান্ডার্স বলেন, সম্ভাব্য সংঘাতের জন্য আরও ভালোভাবে প্রস্তুত হতে ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর ৭৪ হাজার কর্মকর্তার মধ্যে কমপক্ষে ৪৫ হাজারকে মোতায়েন রাখতে হবে। জনগণকেও যুদ্ধের জন্য ডাকা হবে কারণ, সেনাবাহিনীর আকার বেশ ছোট। প্রসঙ্গত, ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলার পরিপ্রেক্ষিতে ক্রেমলিনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন ন্যাটো জোটের উত্তেজনা ক্রমেই বাড়তে থাকে। এর প্রতিক্রিয়া হিসেবে পারমাণবিক অস্ত্র বাড়ানো এবং সেগুলোকে আরও উন্নত করার কর্মসূচি গ্রহণ করে ন্যাটো।  তবে, যুক্তরাজ্যে পুনরায় মার্কিন পারমাণবিক বোমা মোতায়েনের পরিকল্পনা ভালোভাবে নেয়নি রাশিয়া। তারা বলছে, যুক্তরাষ্ট্রের এই পরিকল্পনাকে উসকানি হিসেবে দেখবে মস্কো। একইসঙ্গে তা মোকাবিলায় পাল্টা ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছে ক্রেমলিন।
২৭ জানুয়ারি ২০২৪, ১৫:৪৬
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়