• ঢাকা শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০
logo
বিশ্ব ঐতিহ্য ষাটগম্বুজ ঘুরলেন সুইডেন-জার্মানের ২০ পর্যটক
বাগেরহাটের বিশ্ব ঐতিহ্য ষাটগম্বুজ মসজিদ ঘুরে গেলেন সুইডেন-জার্মানের ২০ পর্যটক।  শুক্রবার (২২ মার্চ) সকালে মোংলা থেকে সড়ক পথে ষাটগম্বুজ মসজিদে আসেন বিদেশি পর্যটকরা।  দীর্ঘক্ষণ ষাটগম্বুজ মসজিদ, ঘোড়া দিঘী ও আশপাশের প্রাচীন স্থাপনা ঘুরে দেখে পুনরায় সড়ক পথে মোংলায় ফেরেন তারা। মুসলিম স্থাপত্যের অনন্য নিদর্শন প্রাচীন এ স্থাপনা দেখে আনন্দ প্রকাশ করেন বিদেশীরা। এর আগে বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) বিকেলে ভারতীয় বিলাসবহুল প্রমোদতরী এম ভি গঙ্গা বিলাসে মোংলা বন্দর এলাকায় পৌঁছায় এ বিদেশি পর্যটকরা। তারা সুন্দরবনের করমজলসহ বিভিন্ন এলাকা ভ্রমণ করেন। বিদেশি দর্শনার্থীদের মধ্যে সুইডেনের ১৫ এবং জার্মানের ৫ জন নাগরিক রয়েছেন। বাগেরহাট টুরিস্ট পুলিশের ওসি নুরুল ইসলাম বলেন, যথাযথ নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে বিদেশি পর্যটকরা ষাটগম্বুজ ভ্রমণ করেছেন। সড়ক পথে মোংলা পৌঁছে, আজকেই প্রমোদতরী গঙ্গা বিলাসে নদী পথে খুলনার আংটিহারা এলাকায় ইমিগ্রেশন শেষ করবেন বিদেশিরা।  সকল প্রক্রিয়া শেষে তারা ভারতের উদ্দেশ্যে বাংলাদেশি জলসীমা ত্যাগ করবেন বলে জানান এ কর্মকর্তা।
২২ মার্চ ২০২৪, ২০:৫৬

২০ বিদেশি পর্যটক নিয়ে পিরোজপুরে ভারতের ‘গঙ্গা বিলাস’
ভারতের পর্যটকবাহী প্রমোদতরি গঙ্গা বিলাস২০ বিদেশি পর্যটক নিয়ে পিরোজপুরের কাউখালীতে এসে পৌঁছেছে। মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) বিকেলে কাউখালী সন্ধ্যা নদী নদীসংলগ্ন বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিটএ) এর লঞ্চ ঘাটে নোঙর করে ‘গঙ্গা বিলাস’। সুত্র জানায়, ঢাকা থেকে ভারতের বেনারস উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসা ভারতের পর্যটকবাহী প্রমোদতরি গঙ্গা বিলাস এ ১৫জন সুইডিশ ও ৫জন জার্মানি নাগরিক রয়েছে। গত রোববার ঢাকা থেকে ছেড়ে চাদঁপুর, বরিশাল হয়ে মঙ্গলবার বিকেলে তারা কাউখালী আসেন। পরে উপজেলার বিভিন্ন স্থান পরিদর্শন করেন। মঙ্গলবার কাউখালীতে রাত্রী যাপন শেষে বুধবার সকালে তারা সুন্দরবনের উদ্দেশ্যে কাউখালী ছেড়ে যাবেন। পরে তারা মংলা বন্দর হয়ে ভারতের বেনারস যাবেন। উল্লেখ্য, গত বছর ১১ জানুয়ারী উত্তর প্রদেশের বারানসী’তে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ‘এমভি গঙ্গা বিলাস’এর প্রমোদ ভ্রমনের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। প্রায় ২শ ফুট দৈর্ঘ ও ৪০ ফুট প্রস্থ তিনতলা এ নৌযানটিতে ২৮টি বিলাসবহুল কেবিন রয়েছে।
২০ মার্চ ২০২৪, ০২:১৫

বান্দরবানে পর্যটকবাহী বাস উল্টে ২০ পর্যটক আহত
বান্দরবানে পর্যটকবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে গিয়ে ২০ পর্যটক আহত হয়েছেন।  শুক্রবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় জেলা সদরের রেইছা চেকপোস্ট এলাকায় ঢালে নামতে গিয়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে। পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, চট্টগ্রামের হালিশহর বেপারী পাড়া থেকে ৩৫-৪০ জনের একটি দল বাস নিয়ে বেড়াতে আসেন বান্দরবানে। সারাদিন বান্দরবানের বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্র ঘুরার পর বিকেলে চট্টগ্রামে ফেরার পথে বান্দরবান জেলা সদরের রেইছা চেকপোস্ট এলাকায় ঢালে নামার সময় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে যায় পর্যটকবাহী বাসটি। এ সময় বাসে থাকা ১৫-২০ জন পর্যটক গুরুতর আহত হন। স্থানীয়দের সহায়তায় সেনাবাহিনী ও পুলিশের সদস্যরা আহতদের দ্রুত উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য বান্দরবান সদর হাসপাতালে প্রেরণ করেন। এ বিষয়ে বান্দরবান সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুল জলিল বলেন, পর্যটকবাহী একটি বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে গিয়ে হতাহতের ঘটনা ঘটেছে। আহতদের উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য বান্দরবান সদর হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে।
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২১:২৯

দেবতাখুমে পর্যটক ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার
বান্দরবানের রোয়াংছড়ি উপজেলায় অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র দেবতাখুম দীর্ঘ ৬ মাস পর খুলে দেওয়া হয়েছে। আগামী সোমবার (২২ জানুয়ারি) থেকে পর্যটকরা দেবতাখুম ভ্রমণে যেতে পারবেন। বুধবার (১৭ জানুয়ারি) বান্দরবান জেলা প্রশাসক স্বাক্ষরিত এক গণ‌বিজ্ঞ‌প্তির মাধ্যমে এ তথ্য পাওয়া গেছে। এতে জানা‌নো হয়, গত বছরের ১৪ জুলাই জারি করা গণবিজ্ঞপ্তির ধারাবাহিকতায় বান্দরবান সেনানিবাসের ১৭ জানুয়ারি জিএস (ইন্ট) পত্রের আলোকে রোয়াংছড়ি উপজেলার দেবতাখুম পর্যটন এলাকায় পর্যটকদের ভ্রমণ সংক্রান্ত নিষেধাজ্ঞা আগামী ২২ জানুয়ারি থেকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। তবে পর্যটকদের দুর্গম এলাকায় যাওয়ার পূর্বে উপজেলা প্রশাসন থেকে আইন-শৃঙ্খলা সংক্রান্ত হালনাগাদ তথ্য সংগ্রহপূর্বক যথাযথ সতর্কতা অবলম্বন কর‌তে হবে। জনস্বার্থে এ গণ‌বিজ্ঞ‌প্তি জারি করা হয়েছে। জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে কর্মরত জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের বেঞ্চ সহকারী সুমন পাল বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, রোয়াংছড়ির দেবতাখু‌মে পর্যটক ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করায় বান্দরবান জেলায় পর্যটক ভ্রমণে আর কোনও নিষেধাজ্ঞা রইলোনা।
১৮ জানুয়ারি ২০২৪, ২০:৩৬

পর্যটক এক্সপ্রেসের টিকিট বিক্রি শুরু
ঢাকা-কক্সবাজার-ঢাকা রুটে নতুন আরেকটি বিরতিহীন ট্রেন চালুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। নতুন এই ট্রেনের নাম ‘পর্যটক এক্সপ্রেস’। আগামী ১০ জানুয়ারি থেকে নতুন এই আন্তঃনগর ট্রেনের যাত্রা শুরু হবে। সেই দিনসহ তিন দিনের আগাম টিকিট বিক্রি শুরু করা হয়েছে। বুধবার (৩ জানুয়ারি) ঢাকা রেলওয়ে স্টেশনের ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ মাসুদ সারওয়ার এ খবর নিশ্চিত করে বলেন, সকাল ৮টা থেকে কক্সবাজার রুটের নতুন আন্তঃনগর ট্রেন পর্যটক এক্সপ্রেস ট্রেনের টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে। যেহেতু বাংলাদেশ রেলওয়ে আন্তঃনগর ট্রেনের ক্ষেত্রে ১০ দিন আগের অগ্রিম টিকিট বিক্রি করে, সেই হিসেবে সময় অতিবাহিত হওয়ায় আজ ১০, ১১ ও ১৩ জানুয়ারির আগাম টিকিট বিক্রি করা হবে। এর আগে মঙ্গলবার (২ জানুয়ারি) বাংলাদেশ রেলওয়ের পূর্বাঞ্চলের সহকারী চিফ অপারেটিং সুপারিনটেনন্ডন্ট মোহাম্মদ আবু বক্কর সিদ্দিকী স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে বিষয়টি জানানো হয়েছে। চিঠিতে বলা হয়, পর্যটকদের স্বাচ্ছন্দ্য ও নিরাপদ ভ্রমণের জন্য ঢাকা-কক্সবাজার-ঢাকা রুটে চলাচলের জন্য সদ্য আমদানি করা নতুন কোরিয়ান কোচ দিয়ে একজোড়া ননস্টপ আন্তঃনগর (পর্যটক এক্সপ্রেস) ট্রেন পরিচালনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আগামী ১০ জানুয়ারি থেকে এ ট্রেন চলাচল করবে। পর্যটক এক্সপ্রেস নামের নতুন ট্রেনের নম্বর ৮১৫/৮১৬। ট্রেনে মোট আসন সংখ্যা থাকবে ৭৮৫টি। ট্রেনের সাপ্তাহিক বন্ধ থাকবে রোববার। ট্রেনে কোচ থাকবে ১৬টি। ট্রেনটির ওয়াটারিং, সার্ভিসিং ও ক্লিনিং করা হবে কক্সবাজার। পর্যটক এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচি কক্সবাজার থেকে পর্যটক এক্সপ্রেস ট্রেনটি রাত ৮টায় ছেড়ে চট্টগ্রাম পৌঁছাবে রাত ১০টা ৫০ মিনিটে। চট্টগ্রামে ২৫ মিনিট বিরতি দিয়ে রাত ১১টা ১৫ মিনিটে ছেড়ে বিরতিহীনভাবে ঢাকা বিমানবন্দর স্টেশনে পৌঁছাবে রাত ৩টা ৫০ মিনিটে। ঢাকা বিমানবন্দর স্টেশনে ৩ মিনিট বিরতি দিয়ে রাত ৩টা ৫৩ মিনিটে ছেড়ে কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনে পৌছাবে রাত সাড়ে ৪টায়। আবার কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন থেকে ভোর ৬টা ১৫ মিনিটে ছেড়ে বিমানবন্দর স্টেশনে পৌঁছাবে ভোর ৬টা ৩৮ মিনিটে। সেখানে ৫ মিনিট বিরতি দিয়ে ভোর ৬টা ৪৩ মিনিটে ছেড়ে বিরতহীনভাবে চট্টগ্রাম পৌঁছাবে বেলা ১১টা ২০ মিনিটে। সেখানে ২০ মিনিট বিরতি দিয়ে বেলা ১১টা ৪০ মিনিটে ছেড়ে কক্সবাজার স্টেশনে পৌঁছাবে বিকেল ৩টায়। বাংলাদেশ রেলওয়ের চিফ কমার্শিয়াল ম্যানেজার (পূর্ব) মোহাম্মদ নাজমুল ইসলাম বলেন, বুধবার (৩ ডিসেম্বর) থেকে কমলাপুর রেল স্টেশনের কাউন্টারসহ অনলাইনে টিকিট বিক্রি করার প্রস্তুতি নিচ্ছি। এ ট্রেনটি পর্যটন নগরী কক্সবাজারে যাত্রী পরিবহনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এর আগে গত ১ ডিসেম্বর থেকে কক্সবাজার এক্সপ্রেস নামে আরেকটি ট্রেন এ রুটে যাত্রী পরিবহন শুরু করেছে।
০৩ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:২০
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়