• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০
logo
‌‘বাংলাদেশের উন্নয়ন কার্যক্রমে পরিবেশ সংরক্ষণকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়’
বাংলাদেশের সকল উন্নয়ন কার্যক্রমে পরিবেশ সংরক্ষণকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয় বলে মন্তব্য করেছন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। বুধবার (২০ মার্চ) জার্মানির বার্লিনে বার্লিন এনার্জি ট্রানজিশন ডায়লগ ২০২৪ এ ‘ডায়লগ হাব: এনার্জি-ওয়াটাএ-ফুড নেক্সাস: হলিস্টিক সলুশন ফিন ফুড অ্যান্ড ওয়াটার সাপ্লাই পাওয়ারড বাই রিনিউয়েবলস’ শীর্ষক প্যানেল  ডিসকাশনে তিনি এ মন্তব্য করেন।                                                                                                                প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের সব উন্নয়ন কার্যক্রমে পরিবেশ সংরক্ষণকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়। টেকসই কৃষি ব্যবস্থা ও নবায়নযোগ্য জ্বালানির অগ্রগতি তাই লক্ষণীয়। ডিজেল থেকে সোলার সেচ পাম্প শুধু কার্বন নিঃসরণই কমাবে না; একইসঙ্গে ভূগর্ভস্থ জল সম্পদ সংরক্ষণ করে পরিবেশের ভারসাম্য বজায় রাখবে। তিনি বলেন, ২০৩১ সালের মধ্যে ৪৫ হাজার সোলার সেচ পাম্প স্থাপনের পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। এর মাধ্যমে দেশের ১৩ লাখ কৃষক সুবিধা পাবে আশা করা যাচ্ছে। সেইসঙ্গে ডিজেল ব্যবহার উল্লেখযোগ্য হারে হ্রাস পাবে এবং জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রতিক্রিয়া কমে আসবে। তিনি আরও বলেন, ভূগর্ভস্থ পানির অতিরিক্ত উত্তোলন প্রশমিত করতে নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহার ও বিনিয়োগ বাড়াতে হবে। আন্তর্জাতিক সহযোগিতার মাধ্যমে উদ্ভাবন, আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার, আর্থিক যোগান ও অভিজ্ঞতার বিনিময় টেকসই উন্নয়নে ভূমিকা রাখবে। জার্মানিসহ উন্নত দেশসমূহকে প্রযুক্তি হস্তান্তরে অগ্রণী ভূমিকা পালন করা উচিত। এ সময় বার্লিন এনার্জি ট্রানজিশন ডায়ালগ-২০২৪-এ অংশগ্রহণকারী দেশের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
২১ মার্চ ২০২৪, ২১:৫৭

'বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার পরিবেশ ব্যাহত হচ্ছে যৌন নিপীড়নে'
যৌন নিপীড়নের কারণে দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষার স্বাভাবিক পরিবেশ ব্যাহত হচ্ছে বলে বিবৃতি দিয়েছে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ।  জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষার্থী ফাইরুজ সাদাফ অবন্তিকার আত্মহত্যার ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করে শনিবার (১৬ মার্চ) বিবৃতি দিয়েছে সংগঠনটি।  বিবৃতিতে সংগঠনের সভাপতি ডা. ফওজিয়া মোসলেম ও সাধারণ সম্পাদক মালেকা বানু বলেন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যায়ের আইন বিভাগের ছাত্রী ফাইরুজ অবন্তিকা সহপাঠী আম্মান সিদ্দিকী ও সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলামের প্ররোচনায় আত্মহত্যা করেছেন। জানা যায়, দুই থেকে দেড় বছর আগে অবন্তিকার বিরুদ্ধে তার সহপাঠীরা ফেসবুকে ভুয়া অ্যাকাউন্ট খুলে বিভিন্ন পোস্ট দেওয়ার অভিযোগে অবন্তিকা থানায় জিডি করেছিলেন। তারা বলেন, দেশের ঐতিহ্যবাহী জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে সহপাঠী ও প্রক্টর কর্তৃক ছাত্রীকে আত্মহত্যার প্ররোচনাদানের এ ঘটনায় গভীর উদ্বেগ ও ক্ষোভ প্রকাশ করছে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ। বিশ্ববিদ্যালয়ে যৌন নিপীড়ন ও উত্ত্যক্তকরণসহ আত্মহত্যায় প্ররোচিত করার এমন ঘটনা শিক্ষার্থীদের একদিকে যেমন উদ্বিগ্ন করে তুলছে, তেমনি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার স্বাভাবিক পরিবেশকে বাধাগ্রস্ত করছে। পাশাপাশি নারীর অগ্রযাত্রা ও ক্ষমতায়নে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে। এরপর এ ঘটনার সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি জানিয়ে তারা বলেন, জড়িতদের যথাযথ শাস্তি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। সেইসঙ্গে যৌন হয়রানি ও উত্ত্যক্তকরণ বন্ধে বিশ্ববিদ্যালয়সহ প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে হাইকোর্ট বিভাগের নির্দেশনার আলোকে অভিযোগ কমিটি গঠন ও কমিটিকে কার্যকরী ভূমিকা পালন করতে হবে। এ ছাড়া ঘটনার শিকার শিক্ষার্থীর পরিবারের সদস্যদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার অনুরোধ জানিয়ে নারী ও কন্যার প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বানও জানানো হয়েছে বিবৃতিতে।
১৬ মার্চ ২০২৪, ২০:৪৯

শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের মুখে জবিতে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন, থমথমে পরিবেশ
শিক্ষক ও সহপাঠীকে অভিযুক্ত করে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী ফাইরুজ সাদাফ অবন্তিকার আত্মহত্যার ঘটনায় রাতে ও দিনে সাধারণ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের পর ক্যাম্পাসে থমথমে পরিবেশ বিরাজ করছে এই মুহূর্তে। যেকোনো অপ্রীতিকর অবস্থা এড়াতে ক্যাম্পাসে মোতায়েন করা হয়েছে অতিরিক্ত পুলিশ। এদিকে শনিবার (১৬ মার্চ) বিকেল ৩টায় বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক দেওয়া হলেও ক্যাম্পাসে ওইসময় শিক্ষার্থীদের জড়ো হতে দেখা যায়নি খুব একটা। ক্যাম্পাসে মানুষজনের আনাগোনাও ছিল কম।  এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর নিউটন হাওলাদার বলেন, বিকেলে বিক্ষোভের ডাক দেওয়া হয়েছে। তাই যেকোনো অপ্রীতিকর অবস্থা এড়াতে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। শিক্ষার্থীরা যদি শান্তিপূর্ণভাবে তাদের মানববন্ধন শেষ করে তাহলে আমরা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সমর্থন জানাব। পরে বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে ক্যাম্পাসের শান্ত চত্বরে ‘নিপীড়নের বিরুদ্ধে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়’ ব্যানারে বিক্ষোভ সমাবেশ শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। এ সময় তারা মিছিল নিয়ে ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করেন। কয়েকশ’ শিক্ষার্থীর মিছিল থেকে ‘ফাইরুজ অবন্তিকা হত্যার বিচার কর’, ‘নিপীড়নকারী আম্মান সিদ্দিকী ও সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলামকে গ্রেপ্তার কর’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে দেখা যায়। পরে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে দাবি-দাওয়া তুলে ধরা হয়। তারা বলেন, ‘পরিকল্পিত এই হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য বিচার নিশ্চিত করতে হবে, অভিযুক্ত আম্মান সিদ্দিকী ও সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলামকে অবিলম্বে গ্রেপ্তার করে বিচারের আওতায় আনতে হবে, জরুরি সিন্ডিকেট সভা ডেকে অভিযুক্তদের স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করতে হবে, ভিকটিম ব্লেমিং বন্ধ ও ভিকটিমের পরিবারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে বাদী হয়ে মামলা দায়ের করতে হবে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের নিপীড়নবিরোধী সেলকে শক্তিশালী করতে হবে।’ সেইসঙ্গে আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এসব দাবি-দাওয়া মেনে নেওয়া না হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের কার্যালয় ঘেরাও করে তাকে অবরোধের ঘোষণা দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।  
১৬ মার্চ ২০২৪, ১৬:৫১

‘বঙ্গবন্ধু কন্যা নারীদের অগ্রযাত্রার পরিবেশ তৈরি করে দিয়েছেন’
খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য নারীদের স্বাবলম্বী হতে হবে। নারীর ক্ষমতায়নের মূল শক্তি তারা নিজেরাই। শুক্রবার (৮ মার্চ) সকালে সাপাহার উপজেলা অডিটোরিয়ামে আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন তিনি।  নারীদের মর্যাদা প্রতিষ্ঠিত করতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন উল্লেখ করে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকারের মন্ত্রিপরিষদে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ আটজন নারী রয়েছেন। বর্তমানে নয় জন নারী সচিব দায়িত্ব পালন করছেন। সংসদে স্পিকারের দায়িত্ব পালন করছেনও একজন নারী।  আমাদের দেশে নারীর সংখ্যা অর্ধেক নয় বরং অর্ধেকেরও বেশি। ভোটার তালিকা দেখলে সেটা স্পষ্ট হয়ে যায়। নারীরা তাদের মেধা ও যোগ্যতা দিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশে নারীর অগ্রযাত্রার পরিবেশ তৈরি করে দিয়েছেন বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। কিন্তু কিছু অশুভ শক্তি নারীদের পিছিয়ে দিতে চায়। অশুভ শক্তিকে পরাজিত করে উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় শামিল হতে নারীদের প্রতি আহ্বান জানান খাদ্যমন্ত্রী।  সাপাহারের উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. মাসুদ হোসেন এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন সাপাহার উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. সাহজাহান হোসেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. শামসুল আলম শাহ চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক মাসুদ রেজা সারোয়ার, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মো. আব্দুর রশিদ এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নার্গিস সরকার। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা আমেনা বেগম। এ সময় নিয়ামতপুর ও পোরশা উপজেলা প্রশাসন কর্মসূচিতে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়। খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার আন্তর্জাতিক নারী দিবসে এক বর্ণাঢ্য র‍্যালির উদ্বোধন করেন। র‌্যালিটি শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে শেষ হয়। এর আগে প্রায় ৪ কোটি টাকা ব্যয়ে সাপাহার উপজেলা পরিষদের নবনির্মিত ভবন ও অডিটোরিয়ামের উদ্বোধন করেন।
০৮ মার্চ ২০২৪, ২০:০৯

নদী রক্ষার বিষয়ে আমরা গুরুত্ব দিয়েছি : নৌপ্রতিমন্ত্রী
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, নদী রক্ষার সঙ্গে জলবায়ু পরিবেশ সবকিছুই যুক্ত। তাই নদী রক্ষার বিষয়ে আমরা গুরুত্ব দিয়েছি। সোমবার (৪ মার্চ) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে জেলা প্রশাসক সম্মেলনের দ্বিতীয় দিনের ষষ্ঠ কার্য অধিবেশনে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগদান শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন। নৌপ্রতিমন্ত্রী বলেন, মন্ত্রণালয়ের যে প্রকল্পগুলো আছে সেগুলোর পরিচালক থাকে। এর বাইরে জেলা প্রশাসন এবং বিভাগীয় প্রশাসনও যেন সেগুলো দেখভাল করেন সেজন্য প্রধানমন্ত্রী গতকাল (রোববার) একটি নির্দেশনা দিয়েছেন। তিনি বলেন, আমরা আজকের অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনার বিষয়টি স্মরণ করিয়ে দিয়েছি। প্রকল্প নেওয়ার ক্ষেত্রে আমরা প্রকল্প নিয়ে নেই। কিন্তু প্রকল্প বাস্তবায়নে অনেক সময় স্থানীয়ভাবে প্রশাসন সেখানে সমস্যার মধ্যে পড়ে। এটার যেন সমন্বয় হয় এমন একটি বিষয় ছিল। প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে গিয়ে ডিসিরাও সমস্যায় পড়ে সাংবাদিকের এমন প্রশ্নের জবাবে খালিদ মাহমুদ বলেন, প্রকল্প বাস্তবায়ন তো ডিসিরা করেন না। বাস্তবায়ন সঠিকভাবে হচ্ছে কিনা জেলা প্রশাসককে সেটি দেখভাল করার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। ডিসিরা স্থানীয় পর্যায়ে অনেকগুলো কাজ করেন। বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের প্রকল্পগুলোতে বিশেষ নজরদারি রাখবেন তারা। তিনি বলেন, প্রকল্প বাস্তবায়নে প্রকল্প পরিচালক আছে এবং বাস্তবায়নের জন্য একটা টিম থাকে তারা বাস্তবায়ন করে। সেখানে প্রকল্পটির সঠিকভাবে বাস্তবায়ন হচ্ছে কিনা সেটা জেলা প্রশাসকরা ক্রস চেক করবে। যেমন- প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটি প্রকল্প বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে কোনও ধরনের দুর্বলতা দেখাচ্ছে কিনা এটা যেন স্থানীয় প্রশাসন দেখভাল করে। বিভিন্ন জায়গায় নদী দখল বড় সমস্যা যা স্থানীয় রাজনীতিবিদ বা প্রভাবশালী যারা আছেন তাদের প্ররোচনায় হয় এবং কখনও কখনও প্রশাসনের কিছু করার থাকে না- সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে নৌপ্রতিমন্ত্রী বলেন, এটা তো অতীত। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর বাংলাদেশকেই তো দখল করে ফেলা হয়েছিল। বাংলাদেশের গতিপথ পরিবর্তন করে দেওয়া হয়েছিল। মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে যে বাংলাদেশকে আমরা পেয়েছিলাম ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর গতিপথ পরিবর্তন হয়েছে সেক্ষেত্রে নদীও রক্ষা পায়নি। কাজেই সে জায়গা থেকে আমরা নতুন একটি সম্ভাবনার জায়গায় এসেছি। নদী দখল করার যে চিন্তা-ভাবনা মানুষের ছিল; সেখান থেকে দূরে সরে গেছে।  তিনি আরও বলেন, বর্তমান সরকারের শক্ত অবস্থানের কারণে এই আমূল-পরিবর্তন হয়েছে। সেখানে আপনারা গণমাধ্যম আমাদের সঙ্গে ছিলেন। গণমাধ্যমের সহায়তা পেয়েছি এবং আমাদের এই কঠোর অবস্থানটা এখনও চলমান আছে। এই জায়গায় আমরা কোনও ধরনের কম্প্রোমাইজ করব না।
০৪ মার্চ ২০২৪, ২৩:৪৪

জাতিসংঘ পরিবেশ সম্মেলনে যোগ দিতে কেনিয়া যাচ্ছেন পরিবেশমন্ত্রী
জাতিসংঘ পরিবেশ সম্মেলনের হাই লেভেল সেগমেন্টে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে যোগ দেওয়ার জন্য কেনিয়া যাচ্ছেন। সোমবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে ঢাকা ত্যাগ করবেন তিনি। বিশ্ব এখন জলবায়ু পরিবর্তন, প্রকৃতি ও জীববৈচিত্র্যের হ্রাস এবং (প্লাস্টিক) দূষণের ত্রিশঙ্কা মোকাবিলা করায় এবারের জাতিসংঘ পরিবেশ অধিবেশনের থিম নির্ধারিত হয়েছে ‘জলবায়ু পরিবর্তন, জীববৈচিত্র্যের হ্রাস এবং দূষণ মোকাবিলায় কার্যকর, অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং টেকসই সহযোগিতামূলক পদক্ষেপ’। সাবের চৌধুরী অধিবেশনের হাই লেভেল সেগমেন্টে অংশগ্রহণ করে বাংলাদেশের কান্ট্রি স্টেটমেন্ট প্রদান করবেন এবং স্থানীয়ভাবে পরিচালিত অভিযোজনে দেশের সাফল্যগুলো তুলে ধরবেন। পরিবেশগত সুরক্ষায় জাতীয় উদ্যোগ ও মালিকানার গুরুত্বের পাশাপাশি তিনি বৈশ্বিক ঐক্য ও কর্মের গুরুত্ব তুলে ধরবেন। জাতিসংঘ পরিবেশ সম্মেলনে যোগদান শেষে ৩ মার্চ তার ফেরার কথা রয়েছে।  
২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৪:৪৫

আকর্ষণীয় বিনিয়োগ পরিবেশ সৃষ্টিতে সহায়তা করবে যুক্তরাষ্ট্র 
বাংলাদেশে আকর্ষণীয় বিনিয়োগ পরিবেশ সৃষ্টিতে সহায়তা করার ব্যাপারে আশ্বাস দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। রোববার (২৫ ফেব্রুয়ারি) পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে সমৃদ্ধ, নিরাপদ ও গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের প্রতি নিজেদের সমর্থন জানিয়ে এ আশ্বাস দিয়েছে ঢাকায় সফররত মার্কিন প্রতিনিধিদল।  মার্কিন প্রেসিডেন্টে জো বাইডেনের বিশেষ সহকারী ও যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিলের (এনএসসি) দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক জ্যেষ্ঠ পরিচালক এইলিন লুবাখার নেতৃত্বাধীন প্রতিনিধিদলে আরও ছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থার (ইউএসএআইডি) সহকারী প্রশাসক মাইকেল শিফার এবং যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক উপসহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী আফরিন আক্তার। তিন দিনের সফরে বৃহস্পতিবার বাংলাদেশে এসেছেন তারা। শনি ও রোববার পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী, প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন, বিএনপি নেতা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও আমীর খসরু মাহমুদসহ সুশীল সমাজের নেতা ও শ্রমিক নেতাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছে প্রতিনিধিদলটি। প্রতিনিধিদলের এই সফর প্রসঙ্গে মার্কিন দূতাবাসের ভেরিফায়েড ফেসবুক পোস্টে বলা হয়েছে, 'কীভাবে একসঙ্গে অর্থনৈতিক উন্নয়ন, নিরাপত্তা, শরণার্থী, জলবায়ু, শ্রম ও বাণিজ্যসহ পারস্পরিক স্বার্থে কাজ করা যায়, সে ব্যাপারে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করেছি আমরা। ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার বাংলাদেশ।' মার্কিন দূতাবাস আরও জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের অন্যতম বৃহত্তম বিনিয়োগকারী এবং দেশটির একক বৃহত্তম রপ্তানি বাজার। কীভাবে আমরা ব্যবসায়িক পরিবেশ উন্নত করে বাংলাদেশে বিনিয়োগকে যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানিগুলোর কাছে আরও আকর্ষণীয় করে তুলতে পারি? ওয়াশিংটন ডিসি থেকে আসা আমাদের নেতারা দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য সম্পর্ককে প্রভাবিত করে এমন বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে স্থানীয় অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন। যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও বিনিয়োগ আকৃষ্ট করে—এমন একটি ব্যবসায়িক পরিবেশ তৈরিতে বাংলাদেশকে সহায়তা করতে প্রস্তুত যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন প্রতিনিধিদল ও সাবের হোসেন চৌধুরীর মধ্যকার বৈঠক প্রসঙ্গে মার্কিন দূতাবাস বলেছে, জলবায়ু পরিবর্তনে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর তালিকায় সপ্তম অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ। জলাভূমি রক্ষা ও বন সংরক্ষণের বিষয়ে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ দেওয়া থেকে শুরু করে বায়ুদূষণ মোকাবিলায় তরুণ জলবায়ুকর্মীদের সহায়তা করা পর্যন্ত জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ যুক্তরাষ্ট্র।' এছাড়া সালমান এফ রহমানের সঙ্গে বৈঠক প্রসঙ্গে দূতাবাস বলেছে, ৫০ বছরেরও বেশি সময় ধরে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের সরকার ও জনগণের সঙ্গে অংশীদারিত্ব করেছে। জনস্বাস্থ্য, শিক্ষা, জ্বালানি, পরিবেশ, খাদ্য নিরাপত্তা, প্রাকৃতিক দুর্যোগ এবং আরও অনেক কিছু মোকাবিলায় আট বিলিয়ন ডলারের বেশি প্রদান করেছে। আমরা আগামী ৫০ বছর এবং তার পরেও অর্থনৈতিক বিনিয়োগ বাড়াতে বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করার জন্য উন্মুখ। এদিকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ সাংবাদিকদের বলেছেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে চিঠি দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। চিঠির একটি অনুলিপি রোববার বাইডেনের বিশেষ সহকারী এইলিন লুবাখারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। মূল চিঠিটি হোয়াইট হাউসে হস্তান্তর করবেন যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ ইমরান।
২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১১:০৩

ময়নাতদন্তে জানা গেল পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক ও স্ত্রীর মৃত্যুর কারণ
পরিবেশ অধিদপ্তরের (ঢাকা অঞ্চল) পরিচালক সৈয়দ নজমুল আহসান (৫৬) ও তার স্ত্রী নাহিদ বিনতে আলমের (৪৮) রহস্যজনক মৃত্যুর পর ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন জমা দিয়েছে পুলিশ। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদনে জানা যায়, অতিরিক্ত অ্যালকোহল (মদ) পান করায় তাদের মুত্য হয়েছে। পরিবেশ অধিদপ্তরের (ঢাকা অঞ্চল) পরিচালক সৈয়দ নজমুল আহসান ও তার স্ত্রী নাহিদ বিনতে আলমের পরিবার সূত্রও গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। অতিরিক্ত অ্যালকোহল সেবন করার কারণে তাদের মৃত্যু হয়েছে বলে পুলিশের প্রস্তুত করা সুরতহাল প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। এরপরও মৃত্যুর সঠিক কারণ নির্ণয়ে মরদেহ শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মর্গে পাঠানো হয়। সুরতহালে নজমুল আহসানের ভাই সৈয়দ আবুল হাসনাতকে মরদেহ শনাক্তকারী হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। সুরতহালকালে মৃতের শরীরে ছিল চেক লুঙ্গি ও গায়ে ছিল হালকা বেগুনি রঙের হাফ পলো শার্ট। সুরতহালকালে মৃত সৈয়দ নজমুল আহসানের উভয় চোখ অর্ধখোলা ছিল বলে উল্লেখ করে পুলিশ। মামলা ও সুরতহাল প্রতিবেদন সূত্রে জানা যায়, সৈয়দ নজমুল আহসান ১৯৯৬ সালে সরকারি চাকরিতে যোগদান করে পরিবেশ অধিদপ্তরের বিভিন্ন পদে কর্মরত ছিলেন। তার গ্রামের বাড়ি মাগুরা সদরের পুকুরিয়ায়। তিনি রাজধানীর মিরপুর-২ সরকারি অফিসার্স কমপ্লেক্সের ২নং ভবনের বি-৮ ফ্ল্যাটে সপরিবারে বসবাস করতেন। মৃত্যুর পর নাহিদ বিনতে আলমের প্রত্যয়নপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে, তিনি বিএসএমএমইউয়ের আইসিইউও-১ এ চিকিৎসাধীন ছিলেন। ২১ ফেব্রুয়ারি রাত ৭টা ২০ মিনিটে তাকে সেখানে ভর্তি করা হয়। আর বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৭টা ৫০ মিনিটে মারা যান তিনি। তার মৃত্যুর প্রত্যয়নপত্রে কারণ হিসেবে অতিরিক্ত মাদক সেবনের কথা উল্লেখ করা হয়। নজমুল আহসানের স্ত্রী নাহিদ বিনতে আলম গৃহিণী ছিলেন। স্বামীর সঙ্গেই মিরপুর-২ সরকারি অফিসার্স কোয়াটারে থাকতেন। এ ঘটনায় মিরপুর মডেল থানায় পরিবারের পক্ষ থেকে পৃথক দুটি অপমৃত্যুর মামলা করা হয়েছে। উল্লেখ, বুধবার (২১ ফেব্রুয়ারি) শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে মারা যান সৈয়দ নজমুল আহসান এবং বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) তার স্ত্রী নাহিদ বিএসএমএমইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সকালে মারা যান।
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৮:৪৮

স্ত্রীসহ পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালকের রহস্যজনক মৃত্যু
পরিবেশ অধিদপ্তরের ঢাকা অঞ্চলের পরিচালক সৈয়দ নজমুল আহসান (৫৬) ও তার স্ত্রী নাহিদ বিনতে আলমের (৪৮) রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) সকালে তার স্ত্রী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। আর বুধবার (২১ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যান নজমুল। হাসপাতালের একটি সূত্র জানিয়েছে, অতিরিক্ত মদ্যপানে তাদের মৃত্যু হয়েছে। তবে এ ব্যাপারে এখন পর্যন্ত কেউ মন্তব্য করেননি। নজমুল আহসানের ভাই সৈয়দ আবু জাফর জানান, তার ভাইয়ের মৃত্যুতে মিরপুর মডেল থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে।  মিরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুন্সী ছাব্বীর আহম্মদ তাদের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, বুধবার  মিরপুর-২ অফিসার্স কমপ্লেক্সে বাসায় স্বামী-স্ত্রী উভয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে নজমুল আহসানকে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। একই সময়ে তার অসুস্থ স্ত্রী নাহিদ বিনতে আলমকে বিএসএমএমইউতে ভর্তি করা হয়। আজ তিনি সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। তিনি আরও বলেন, এ বিষয়ে থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। কী কারণে এ দম্পতির মৃত্যু হয়েছে ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পেলে সঠিক তথ্য জানা যাবে। এদিকে সৈয়দ নজমুল আহসানের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী এবং মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ। বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) পৃথক পৃথক শোকবার্তায় তারা মরহুমের রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান। সৈয়দ নজমুল আহসান ১৯৯৬ সালে সরকারি চাকরিতে যোগদান করে পরিবেশ অধিদপ্তরের বিভিন্ন পদে কর্মরত ছিলেন। 
২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৭:৩১

কুয়াকাটা সৈকতে পরিবেশ দূষণ রোধে মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত
‘প্লাস্টিক বর্জ ফেলবো না, পরিবেশ দূষণ করবো না’ এই স্লোগানকে সামনে রেখে পটুয়াখালীর কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হয়েছে। উপকূলীয় অঞ্চলের নাগরিকদের দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস এবং জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি মোকাবিলায় সক্ষম করে গড়ে তোলার লক্ষ্যে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।  বৃহস্পতিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে সমুদ্র সৈকতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করে বেসরকারি সংস্থা নজরুল স্মৃতি সংসদ (এমএসএস)। মানববন্ধন কর্মসূচিতে বক্তব্য রাখেন, সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক শাহাবুদ্দিন পান্না, সমকালের সাংবাদিক জাকির হোসেন, আমতলী বকুল নেছা মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ ফেরদৌসি আক্তার, ওয়ার্ল্ড ভিশন আমতলী অফিসের ম্যানেজর সুরভী বিশ্বাস, তাজমেরী লিখন, মোস্তাফিজুর রহমান প্রমুখ। মানববন্ধন কর্মসূচিতে এনএনএস এর শতাধিক কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা অংশগ্রহণ করেন। মানববন্ধনকালে বক্তারা বলেন, উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষের জানমাল রক্ষা ও ঝুকিঁ মোকাবিলায় আমরা কাজ করছি। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে সমুদ্র উপকূলের মানুষ সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে রয়েছে। পরিবেশের ভারসাম্য হারিয়ে ফেলছে। তাই পরিবেশ রক্ষায় আমাদের সচেতন হতে হবে।  তারা আরও বলেন, কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে পর্যটকরা আসছে। এখানে প্লাস্টিক বর্জের ব্যবহার বেশি হচ্ছে। যেখানে সেখানে প্লাস্টিক বর্জ না ফেলতে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে তাদের এই মানববন্ধন কর্মসূচি পালন বলে এনজিও সংস্থাটির কর্মকর্তারা জানান। 
১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২২:৪৩
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়