• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১
logo
পেরুর রাষ্ট্রপতির কাছে পরিচয়পত্র পেশ করলেন রাষ্ট্রদূত মুহিত
দক্ষিণ আমেরিকার দেশ পেরুতে সমবর্তী রাষ্ট্রদূত হিসেবে পরিচয়পত্র পেশ করলেন জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ও রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ আব্দুল মুহিত। রাষ্ট্রদূত মুহিত পেরু প্রজাতন্ত্রের রাজধানী লিমায় ও পেরুর রাষ্ট্রপতির কার্যালয়- গভর্মেন্ট প্যালেসে ৮ ফেব্রুয়ারি পেরুর রাষ্ট্রপতি দিনা বুলোরাটের কাছে তার পরিচয়পত্র পেশ করেন।  পরিচয়পত্র পেশ করার সময় রাষ্ট্রদূত মুহিত বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে পেরুর রাষ্ট্রপতি ও জনগণকে শুভেচ্ছা জানান। অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রদূত মুহিত বলেন, আমাদের অভিন্ন মূল্যবোধ এবং পারস্পরিক সুবিধার ভিত্তিতে বাংলাদেশ ও পেরুর মধ্যে বিদ্যমান বন্ধুত্বপূর্ণ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদার করার জন্য আমি যথাসাধ্য চেষ্টা করব। বাংলাদেশে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত সাধারণ নির্বাচনের কারণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নতুন মন্ত্রিসভা গঠনের কথা উল্লেখ করে রাষ্ট্রদূত মুহিত বলেন যে, দুই দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক সম্প্রসারণের জন্য এটি উপযুক্ত মূহুর্ত। তিনি আরো উল্লেখ করেন যে, বাংলাদেশ ও পেরুর মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও গভীর করার বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে, বিশেষ করে ব্যবসা-বাণিজ্য ও টেকসই উন্নয়নের ক্ষেত্রে। এছাড়া জাতিসংঘ ও বহুপাক্ষিক প্লাটফর্মের মাধ্যমে শান্তিরক্ষা, শান্তি বিনির্মাণ, জলবায়ু পরিবর্তন এবং সামাজিক ন্যায়বিচারের ক্ষেত্রে এক সঙ্গে কাজ করার সুযোগ রয়েছে। পেরুর রাষ্ট্রপতি দিনা বুলোরাটে রাষ্ট্রদূত মুহিতের সর্বাঙ্গীণ মঙ্গল কামনা করেন এবং তার মেয়াদে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও সম্প্রসারিত হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। এ সময় রাষ্ট্রদূত মুহিতের সঙ্গে ছিলেন তার স্ত্রী মিসেস রুবি পারভীন এবং জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনের মিনিস্টার শাহানারা মনিকা।  
১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২১:৫২

রাষ্ট্রপতির কাছে ৭ দেশের রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ
বাংলাদেশে নিযুক্ত সাত দেশের অনাবাসিক রাষ্ট্রদূতরা বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের কাছে নিজ নিজ পরিচয়পত্র পেশ করেছেন। রাষ্ট্রপতির প্রেস উইং এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।   বৃহস্পতিবার (১ ফেব্রুয়ারি) নতুন এসব অনাবাসিক রাষ্ট্রদূত তাদের পরিচয়পত্র পেশ করেন। অনাবাসিক রাষ্ট্রদূতরা হলেন- মঙ্গোলিয়ার গ্যানবোল্ড দাম্বাজাভ, উত্তর মেসিডোনিয়ার স্লোবোডান উজুনভ, পেরুর হ্যাভিয়ের ম্যানুয়েল পাউলিনিচ ভেলার্দ, স্লোভাক প্রজাতন্ত্রের রবার্ট ম্যাক্সিয়ান, স্লোভেনিয়ার মাতেজা ভোদেব ঘোষ, উরুগুয়ের আলবার্তো এ গুয়ানি এবং ভেনেজুয়েলার ক্যাপায়া রড্রিগুয়েজ গঞ্জালেজ। পরে রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন। তিনি জানান, নতুন রাষ্ট্রদূতদের স্বাগত জানিয়ে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়াতে এবং দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক এগিয়ে নিতে কাজ করার আহ্বান জানান। রাষ্ট্রপ্রধান তাদের জানান, বাংলাদেশ এখন বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল। বাংলাদেশে বিনিয়োগের উজ্জ্বল সম্ভাবনার কথা তুলে ধরে তিনি অবকাঠামো, জ্বালানি ও তথ্য-প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগ বাড়াতে কাজ করতে নতুন রাষ্ট্রদূতদের আহ্বান জানান। রাষ্ট্রপতি বলেন, বাংলাদেশ তৈরি পোশাক, ওষুধ, সিরামিকসহ বিশ্বমানের নানান পণ্য উৎপাদন করে থাকে। বাংলাদেশ থেকে এসব পণ্যের আমদানি বাড়াতে রাষ্ট্রদূতদের কাজ করতে বলেন তিনি। সাক্ষাৎকালে বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের ভূয়সী প্রশংসা করেন নতুন রাষ্ট্রদূতরা। তারা বাংলাদেশের সঙ্গে নিজ নিজ দেশের পারস্পরিক সহযোগিতা বাড়াতে কাজ করারও প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। রাষ্ট্রদূতরা দায়িত্ব পালনকালে রাষ্ট্রপতির সার্বিক সহযোগিতা কামনা করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন- পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন, রাষ্ট্রপতির সামরিক সচিব মেজর জেনারেল এস এম সালাহ উদ্দিন ইসলাম, প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন এবং সচিব (সংযুক্ত) মো. ওয়াহিদুল ইসলাম খান। এর আগে সকালে রাষ্ট্রদূতরা বঙ্গভবনে পৌঁছালে প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্টের (পিজিআর) অশ্বারোহী চৌকস দল তাদের ‘গার্ড অব অনার’ প্রদান করে।
০১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৭:৩৩

রাষ্ট্রপতির কাছে নবনিযুক্ত ৭ রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ
বাংলাদেশে নবনিযুক্ত সাতটি দেশের অনাবাসিক রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনার রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের কাছে তাদের পরিচয়পত্র পেশ করেছেন আজ। বুধবার (৩১ জানুয়ারি) সকালে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাতের জন্য বঙ্গভবনে পৌঁছালে প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্টের একটি চৌকস দল গার্ড অব অনার প্রদান করে তাদের। নবনিযুক্ত হাইকমিশনার ও রাষ্ট্রদূতরা হলেন, বোতসোয়ানার হাইকমিশনার গিলবার্ট শিমানে মাগোলে, গাম্বিয়ার হাইকমিশনার মোস্তফা জাওয়ারা, জামাইকার হাইকমিশনার জেসন কে. হল, কম্বোডিয়ার রাষ্ট্রদূত কোয় কুওং, চেক প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রদূত ডা. এলিস্কা জিগোভা, হাঙ্গেরির রাষ্ট্রদূত ইস্তভান সাজাবো এবং লুক্সেমবার্গের রাষ্ট্রদূত পেগি ফ্রান্টজেন। নতুন দূতরা দায়িত্বপালনকালে বাংলাদেশের সঙ্গে নিজ নিজ দেশের উন্নয়ন সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে এবং বাণিজ্য বিনিয়োগসহ পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধিতে কাজ করবেন বলে আশা প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। বঙ্গভবনে তাদের স্বাগত জানিয়ে রাষ্ট্রপতি বলেন, বিশ্বের সব দেশের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নকে গুরুত্ব দেয় বাংলাদেশ। বাংলাদেশের সঙ্গে নিজ নিজ দেশের সম্পর্ক উন্নয়নে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন নতুন হাইকমিশনার এবং রাষ্ট্রদূতরাও। এসময় দায়িত্ব পালনে রাষ্ট্রপতির সার্বিক সহযোগিতা কামনা করেন তারা। নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূতদের পরিচয়পত্র গ্রহণকালে বঙ্গভবনে আরও উপস্থিত ছিলেন পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন, রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিব সম্পদ বড়ুয়া, সামরিক সচিব মেজর জেনারেল এস এম সালাহ উদ্দিন ইসলাম, প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন এবং সচিব সংযুক্ত মো. ওয়াহিদুল ইসলাম খান। 
৩১ জানুয়ারি ২০২৪, ১৫:৩২
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়