• ঢাকা বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১
logo
আরটিভির মাধ্যমে সংগীত পরিচালনায় নাম লেখালেন জিকো
গীতিকার, সুরকার, সংগীত পরিচালক ও সংগীতশিল্পী পিন্টু ঘোষ। দীর্ঘ ১০ বছরের বেশি সময় কাজ করা দেশের অন্যতম জনপ্রিয় ব্যান্ড ‘চিরকুট’ ছেড়ে একক ক্যারিয়ার গড়েছেন তিনি। এবার তার পথেই হাঁটছেন তার ছোট ভাই জিকো। মূলত বড় ভাইয়ের অনুপ্রেরণায় সংগীত পরিচালনায় নিজের নাম লেখালেন তিনি। ছোট বেলা থেকেই গানের সঙ্গে যুক্ত জিকো। তিনি বাংলাদেশের যন্ত্রশিল্পীদের মাঝে অন্যতম একজন। তবে সংগীত পরিচালনা করেননি কখনো। এবার বড় ভাই পিন্টু ঘোষকে নিয়েই একসঙ্গে কাজ করলেন তিনি।  ইতোমধ্যে ৪টি গানের সংগীত পরিচালনা করেছেন জিকো। যেই চারটি গানের কণ্ঠ শিল্পী পিন্টু ঘোষ। ইতোমধ্যে আরটিভির জনপ্রিয় অনুষ্ঠান ফোক স্টেশনের বড় আয়োজনের শুটিং সম্পন্ন হয়েছে। যা এই ঈদে প্রকাশ পাবে।  ফোক স্টেশনের সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন শুরুতেই বাজিমাত করবেন জিকো। 
২৮ মার্চ ২০২৪, ২২:০৮

জলদস্যুর হামলা : সমুদ্রে জাহাজ পরিচালনায় নতুন নির্দেশনা
ভারত মহাসাগরে এমভি আবদুল্লাহ নামের বাংলাদেশি জাহাজটি মঙ্গলবার (১২ মার্চ) দুপুরে জলদস্যুদের কবলে পড়ে। ৫৫ হাজার টন কয়লা নিয়ে আরব আমিরাতে যাওয়ার পথে সোমালিয়ার জলদস্যুরা জাহাজটির নিয়ন্ত্রণ নেয়। এরপর জাহাজে থাকা ২৩ বাংলাদেশি নাবিককে জিম্মি করে। এ ঘটনার পর আন্তর্জাতিক সমুদ্রপথে জাহাজ পরিচালনায় নতুন নির্দেশনা দিলো নৌ-বাণিজ্য অধিদপ্তর। নির্দেশনা অনুযায়ী, এখন থেকে ঝুঁকিপূর্ণ সমুদ্রপথে চলাচলকারী ৯৭টি বাংলাদেশি মালিকানাধীন জাহাজে নিয়োগ দিতে হবে অস্ত্রধারী নিরাপত্তারক্ষী। মানতে হবে আন্তর্জাতিক নিয়মও। নৌ-বাণিজ্য অধিদপ্তর নির্দেশনা দিয়েছে, এখন থেকে লোহিত সাগরের পাশাপাশি ভারত মহাসাগর পাড়ি দেওয়ার সময়ও আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী অস্ত্রধারী নিরাপত্তারক্ষী রাখতে হবে। নৌ-বাণিজ্য অধিদপ্তরের প্রিন্সিপাল অফিসার ক্যাপ্টেন সাব্বির মাহমুদ বলেন, ‌‘আন্তর্জাতিক নিয়ম অনুযায়ী জাহাজ চলাচলে মালিকরা নিয়ম মানলে, নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করলে এমন ঘটনা ঘটবে না। তাই এখন থেকে ঝুঁকিপূর্ণ সমুদ্রপথে চলাচলকারী ৯৭টি বাংলাদেশি মালিকানাধীন জাহাজে অস্ত্রধারী নিরাপত্তারক্ষী নিয়োগ দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’ নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে গেলে জাহাজ পরিচালনার খরচ অনেক বেড়ে যাবে বলে জানিয়েছেন জাহাজ পরিচালনায় যুক্ত ব্যবসায়ীরা।  
১৫ মার্চ ২০২৪, ১৯:১৮

ছেলে আরিয়ানের পরিচালনায় শাহরুখ ও মেয়ে সুহানা
বলিউড বাদশা শাহরুখ খান। কাজ, দুই ছেলে এক মেয়ে ও স্ত্রীকে নিয়ে বেশ সুখেই কাটছে তার জীবন। কন্যা সুহানা খানও নাম লিখিয়েছেন সিনেমায়। তবে এখনও জুটি বাঁধা হয়নি বাবা-মেয়ের। এবার সে গল্প রচিত হলো। বাবার সঙ্গে জুটি বেঁধেছেন সুহানা। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে এ তথ্য। তবে কোনো সিনেমায় নয় বিজ্ঞাপনে পর্দা ভাগ করেছেন বাবা-মেয়ে।   বিজ্ঞাপনটি পরিচালনা করেছেন শাহরুখপুত্র আরিয়ান খান। ওই জায়গা থেকে ফ্যামিলি প্যাকেজ বলা যেতে পারে। আরিয়ানের পোশাক ব্র্যান্ড ডি’ইয়াভোলের প্রচারের জন্যই তৈরি করা হয়েছে বিজ্ঞাপনটি। এরইমধ্যে প্রকাশ পেয়েছের বিজ্ঞাপনটির টিজার। নিজের এক্স হ্যান্ডেলে সেটি শেয়ার করে কিং খান লিখেছেন, এই কোলাবরেশনের বিষয়টি যে প্রয়োজন ছিল, তা হয়ত আপনার জানাই ছিল না। প্রতিটি ভালো গল্পই সিকুয়েলের দাবি রাখে। এক্স-২ আসছে ১৭ মার্চ। টিজারে দেখা গেছে, আঙ্গুলে তিনটি আংটি পরা কিং খানের। যার ওপর ডি'ইয়াভোলের তিনটি অক্ষর লেখা। কোনোকিছুর ওপর ঘুষি মারতে দেখা যায় তকে। হাত রক্তে লাল হয়ে যায়। গালেও লাগে রক্তের ছিটে। এরপর সেই হাত দিয়ে একটা পরিত্যক্ত ট্রেনের বগির জানালার কাচে 'এক্স' চিহ্ন দিয়ে চিহ্নিত করেন। পরের দৃশ্যে এক মেয়েকে হেঁটে ঢুকতে দেখা যায়। মেঝে থেকে একটি যাদুকরী লাঠি তুলে নেয় সে। লাঠি থেকে বেরিয়ে আসা নীল রঙের আভা, আর তখনই তার মুখট সামনে আসে। বোঝা যায় তিনি সুহানা খান। সুহানা ট্রেনের জানালার পাশের অংশটি সেই জাদুকরী লাঠি দিয়ে ডিজনি লোগোর আকারে নীল রঙ দিয়ে এঁকে দেন। একে অপরের মুখোমুখি হয় বাবা ও মেয়ে,  চোখে চোখ পরতেই সুহানা ও শাহরুখের মুখে ফুটে ওঠে মৃদু হাসি। শোনা যাচ্ছে ‘পাঠান’ ছবির দ্বিতীয় কিস্তি ‘পাঠান ২’ নিয়ে আসছেন শাহরুখ। সূত্র থেকে পাওয়া খবর অনুযায়ী, এ ছবি হবে যশরাজ ব্যানারে তৈরি স্পাই ইউনিভার্সের অষ্টম ছবি। দীপিকা পাড়ুকোন তো থাকছেনই, দেখা যেতে পারে আলিয়া ভাটকেও।   
০৯ মার্চ ২০২৪, ১৭:১৪

জাতীয় ইভেন্টে পুরুষদের ম্যাচ পরিচালনায় নারী রেফারি
ইউরোপ আমেরিকা নয়, দৃশ্যটি ঢাকায় ৩৪তম জাতীয় পুরুষ হ্যান্ডবল প্রতিযোগিতার। দক্ষতার সঙ্গে ম্যাচ পরিচালনা করছেন রেফারি ফারজানা আক্তার লিলি।  পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ার মেয়ে লিলির হ্যান্ডবলে হাতেখড়ি গ্রামের স্কুল থেকে। জাতীয় পর্যায়ে একটি টুর্নামেন্টে স্কুল চ্যাম্পিয়ন হলেও খেলার দিকে বেশি ঝোঁকেননি তিনি। বরং রেফারিং-এর চ্যালেঞ্জ গ্রহণে আগ্রহ বরাবরই। তার ভাষ্য, ২০২০ সালে আমি একটি কোর্স করেছি। ট্রেনিং করেছিলাম। সেখান থেকেই আমার যাত্রা শুরু হয়। প্রথমে মহিলা প্রিমিয়ার লিগে রেফারিং করেছি। এরপর বিজয়ে কাপে রেফারিং করি। এবার প্রথমবার জাতীয় পর্যায়ে করছি। তিনি যোগ করেন, আমার নার্ভাসনেস কাজ করেনি। আমি শুরু থেকেই পেশাদার কাজ করছি। সামাজিক বাধা আটকাতে পারেনি, গণবিশ্ববিদ্যালয়ে সমাজকর্মের প্রথমবর্ষের শিক্ষার্থী লিলিকে। পুরুষতান্ত্রিক প্রতিবন্ধকতার জাল ছিন্ন করে ঠিকই প্রতিভার বিকাশ ঘটান। নিজের কাজে শতভাগ মনোযোগী লিলি পুরুষকে দেখেন সহযোগী হিসেবেই। লিলির মন্তব্য, আমরা দুইজন মেয়ে এখানে কাজ করছি। শুরু থেকেই সহযোগিতা পাচ্ছি। এই পাটাতনে দাঁড়িয়ে নিজের দক্ষতা বৃদ্ধিতে সদা তৎপর হ্যান্ডবলকে আবেগ বানানো লিলি। শুধু জাতীয় পর্যায়েই সীমাবদ্ধ থাকতে চান না। নিজের অগ্রযাত্রায় দেশের মেয়েদেরও অনুপ্রাণিত করতে চান ফারজানা আক্তার লিলি।
০৮ মার্চ ২০২৪, ১৫:০৯
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়