• ঢাকা বুধবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৪, ৪ বৈশাখ ১৪৩১
logo
রাসুল (সা.) যেভাবে ঘুমাতে নিষেধ করেছেন
মানুষের সুস্থতার জন্য প্রয়োজন পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুম। ইসলামের নির্দেশিত পদ্ধতি ও রাসুল (সা.)-এর সুন্নত মোতাবেক ঘুমও ইবাদত-পুণ্যে পরিণত হয়। ঘুমের জন্য সবচেয়ে উপযোগী সময় হলো রাত। কেননা আল্লাহ তা’আলা রাতকে বিশ্রামের উপযোগী করেই বানিয়েছেন।  রাসুল (সা.) এশার নামাজের পর গল্পগুজব ও গভীর রাত পর্যন্ত সময় নষ্ট না করে তাড়াতাড়ি ঘুমানোর তাগিদ দিতেন (মুসনাদ আবি ইয়ালা, হাদিস :  ৪৮৭৯)। মহান আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন, ‘আমি তোমাদের বিশ্রামের জন্য নিদ্রা দিয়েছি, তোমাদের জন্য রাত্রিকে করেছি আবরণস্বরূপ আর দিনকে বানিয়েছি তোমাদের কাজের জন্য (সুরা : নাবা, আয়াত : ৯-১১)।’ আমাদের প্রিয় নবি (সা.) রাতে দেরি করে ঘুমানো অপছন্দ করতেন। সাহাবায়ে কিরামকে তাগিদ দিতেন এশার পরপরই ঘুমিয়ে যাওয়ার। রাসুল (সা.) এশার নামাজ এক-তৃতীয়াংশ রাত পরিমাণ দেরি করে পড়া পছন্দ করতেন, আর এশার আগে ঘুমানো এবং এশার পর না ঘুমিয়ে গল্পগুজব করা অপছন্দ করতেন। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৫৯৯)। নির্জন বাড়ি-ঘরে ঘুম : অনেক সময় বাড়ি-ঘর নিস্তব্ধ ও নির্জনতায় ছেয়ে থাকে। এসব ঘরে একাকী ঘুমানো উচিত নয়। তাই জনশূন্য ঘরে ঘুমানোর ক্ষেত্রে হাদিসের নিষেধাজ্ঞা রায়েছে। আবদুল্লাহ ইবনে উমর (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে, ‘রাসুল (সা.) কোনো ঘরে নির্জন রাত যাপন ও একাকী সফর করতে নিষেধ করেছেন (মুসনাদে আহমাদ, হাদিস : ৫৬৫০) খোলা আকাশের নিচে ঘরের বাইরে ও আকাশের নিচে ঘুমাতে মহানবি (সা.) নিষেধ করেছেন। অনুরূপ ছাদেও ঘুমানো উচিত নয়। হাদিসে রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, ‘কেউ যদি রাতে বেষ্টনীবিহীন ছাদে ঘুমায়, তাহলে (কোনো দুর্ঘটনা ঘটলে) তার ব্যাপারে (আল্লাহর) কোনো দায়িত্ব নেই (আবু দাউদ, হাদিস : ৫০৪১)।’ জাবের (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেন, ‘তোমরা রাতে পানাহারের পাত্রগুলো ঢেকে রেখো। ঘরের দরজাগুলো বন্ধ রেখো। আর সন্ধ্যাবেলা বাচ্চাদের ঘরের ভেতর রেখো, কারণ এ সময় জিনেরা ছড়িয়ে পড়ে এবং কোনো কিছুকে দ্রুত পাকড়াও করে। ঘুম যাওয়ার সময় বাতিগুলো নিভিয়ে দাও। কেননা, অনেক সময় ছোট ক্ষতিকারক ইঁদুর প্রজ্বালিত সলতেযুক্ত প্রতীপ-বাতি টেনে নিয়ে যায় এবং সব জ্বালিয়ে-পুড়িয়ে দেয়।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৩৩১৬)  
৯ ঘণ্টা আগে

নির্বাচনে হস্তক্ষেপ করতে জিনপিংকে নিষেধ করলেন বাইডেন
তাইওয়ানে শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হস্তক্ষেপ না করতে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংকে নিষেধ করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। বুধবার (৩ এপ্রিল) এ খবর জানিয়েছে বিবিসি। সান ফ্রান্সিসকোতে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকে বাইডেন একথা বলেন। মার্কিন প্রেসিডেন্ট শি-এর উদ্দেশে বলেন, আমি আশা করছি তাইওয়ানের নির্বাচনে চীন হস্তক্ষেপ করবে না। খুব দ্রুত যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যকার সামরিক যোগাযোগ আবারও শুরু হবে। বাইডেন বলেন, ভুল-বোঝাবুঝির কারণে দুর্ঘটনা ঘটছে। তাই আমরা আবারও সরাসরি যোগাযোগ শুরু করতে যাচ্ছি। তাইওয়ান ইস্যুতে শি-এর সঙ্গে আলোচনার বিষয়ে বাইডেন বলেন, শিয়ের সঙ্গে আলোচনায় যুক্তরাষ্ট্র তাইওয়ান প্রণালীতে শান্তি ও স্থিতিশীলতার গুরুত্বের ওপর জোর দেওয়া হচ্ছে। তাইওয়ানের সঙ্গে বর্তমানে যে সম্পর্ক রয়েছে তা পরিবর্তনের ইচ্ছা নেই যুক্তরাষ্ট্রের।  তিনি বলেন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ ও গাজা সংঘাত নিয়েও চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের আলোচনা হয়েছে। যেসব অঞ্চলে চীনের কর্মকাণ্ড নিয়ে উদ্বেগ রয়েছে তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। সংবাদ সম্মেলনের শেষ দিকে চীনের প্রেসিডেন্টকে আবারও স্বৈরশাসক হিসেবে আখ্যায়িত করেন বাইডেন বলেন, দেখুন, তিনি এমন একটি দেশ পরিচালনা করেন যা একটি কমিউনিস্ট দেশ। ওই দেশের সরকারের গঠন আমাদের থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। এই অর্থে তিনি একজন স্বৈরশাসক।   
০৩ এপ্রিল ২০২৪, ১৯:৩৯

গায়ক অনুপমের স্ত্রীর মুখ খোলা নিষেধ
পশ্চিমবঙ্গের জনপ্রিয় সঙ্গীত পরিচালক ও গায়ক অনুপম রায়। গত ২ মার্চ দুই পরিবারের সদস্যদের উপস্থিতিতে তিনি বিয়ে করেন কণ্ঠশিল্পী প্রস্মিতা পালকে। বিয়ের পর থেকে বেশ সুখেই দিন পার করছেন এই তারকা দম্পতি।   অনুপমের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার পর থেকে জনপ্রিয়তার তুঙ্গে প্রস্মিতা। আর এই জনপ্রিয়তা উপভোগও করছেন তিনি। এরপরেও নাকি প্রস্মিতার মুখ খোলা নিষেধ।  তবে কী কারণে মুখ খোলা নিষেধ প্রস্মিতার, এমন প্রশ্ন রীতিমতো ঘুরপাক খাচ্ছে তার ভক্তদের মনে।   সম্প্রতি ভারতীয় গণমাধ্যমে নতুন দাম্পত্য জীবন এবং কাজের নানান বিষয় নিয়ে কথা বলেন প্রস্মিতা। এ সময় গায়িকা জানান, কাজ দিয়েই মানুষের ভালোবাসা পেতে চান তিনি।  ‘হাইওয়ে’ সিনেমায় প্রথম অনুপমের সঙ্গে গান গেয়েছিলেন প্রস্মিতা। গানের শিরোনাম ছিল— ‘তোমায় নিয়ে গল্প হোক’। গানের কথাই যেন সত্য হয়ে গেল। একে অপরের প্রেমে বাধা পড়লেন দুজন। বিয়ের আগে এক বছর চুটিয়ে প্রেম করেছেন অনুপম-প্রস্মিতা। তারপরেই গাঁটছড়া বাঁধেন তারা।      এদিকে স্বামীর পরিচয়ে জনপ্রিয়তার স্রোতে গা ভাসাতে চান না প্রস্মিতা। গায়িকার ইচ্ছে, মানুষ তাকে গানের জন্য ভালোবাসুক। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমি একজন দায়িত্বপূর্ণ মানুষ হতে চাই। তাই আশা করব, মানুষ যেন আমাকে আমার কাজের জন্য ভালোবাসেন।    অনুপমের সঙ্গে বিয়ের পর কী সঙ্গীত জগতে আপনার কাজের দুয়ার খুলে গেল? এমন প্রশ্নের জবাবে প্রস্মিতা বলেন, আমার সেটা মনে হয় না। কারণ, ইন্ডাস্ট্রিতে এভাবে কাজ হয় না। আর সেটা হওয়াও উচিত নয়। আমি কার স্ত্রী বা কার সঙ্গে রয়েছি, সেটা কিন্তু সঙ্গীত পরিচালকদের কাছে বিচার্য বিষয় নয়। শিল্পই শেষ কথা বলে। নতুন কাজের প্রসঙ্গে প্রস্মিতা বলেন, কয়েকটা সিনেমায় প্লে-ব্যাক করেছেন। নতুন অনেক কাজের কথাও চলছে। কিন্তু সেগুলো নিয়ে এখনই মুখ খোলা নিষেধ। প্রসঙ্গত, প্রথম সংসার ভাঙার পর পিয়া চক্রবর্তীকে বিয়ে করেছিলেন অনুপম। তবে গায়কের সেই সংসারও খুব বেশিদিন টেকেনি। পিয়ার সঙ্গে বিচ্ছেদের পর কেটে গেছে কয়েক বছর। গেল বছরের ২৭ নভেম্বর অভিনেতা পরমব্রত চ্যাটার্জিকে বিয়ে করেন পিয়া। অন্যদিকে তৃতীয়বারের মতো প্রস্মিতাকে বিয়ে করেন অনুপম। তবে গায়িকার এটি দ্বিতীয় বিয়ে।  সূত্র : আনন্দবাজার 
৩১ মার্চ ২০২৪, ১২:১৫

নিজের নকশা করা ভবনেই যেতে নিষেধ করলেন স্থপতি
গাউসিয়া টুইন পিক। রাজধানীর ধানমণ্ডি এলাকার সাতমসজিদ রোডে অবস্থিত দৃষ্টিনন্দন এই স্থাপনা। ফেয়ার ফেস কংক্রিট ও গ্লাসে আবৃত বহুতল ভবনটির ডিজাইনার প্রখ্যাত স্থপতি মুস্তাফা খালিদ পলাশের প্রতিষ্ঠান ভিসতারা আর্কিটেক্টস। বেইলি রোডের ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের পর নিজের নকশা করা এই ভবন নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন স্থপতি নিজেই। নিজের নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে কেউ যেন সেখানে না যান ফেসবুকে এক পোস্টে সেই বার্তা দিয়েছেন তিনি।  বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) রাতে বেইলি রোডের কোজি গ্রিন কটেজ বহুতল ভবনে ৪৬ জনের মৃত্যুর ঘটনায় যখন মানুষের মাঝে উদ্বেগ ও ক্ষোভ বিরাজ করছে সেই সময় দেশের অগ্নিনিরাপত্তার ঝুঁকি ও এ নিয়ে উদাসীনতার চিত্র তুলে ধরলেন স্থপতি মুস্তাফা খালিদ। শুক্রবার ফেসবুকে এক স্ট্যাটাসে সকলের উদ্দেশে তিনি বলেছেন, ‘PLEASE DON’T USE THIS BUILDING FOR YOUR OWN SAFETY’   স্থপতি মুস্তাফা খালিদ লিখেছেন, প্রতিনিয়ত এই ভবনটি নিয়ে সত্যি উৎকণ্ঠায় থাকি। নকশা ও অনুমোদন বাণিজ্যিক ভবন হিসেবে হলেও এর ব্যবহারে বড় রকমের ব্যত্যয় ঘটিয়ে সার্বিকভাবে একে সমূহ অগ্নিঝুকিপূর্ণ রেস্তোরাঁ ভবনে রূপান্তর করা হয়েছে। স্থপতি হিসেবে শেষ যে ক্ষমতাটুকু রাজউক দিয়েছে অকুপেন্সি সার্টিফিকেটের জন্য- সেই রিপোর্ট স্বাক্ষর করার তোয়াক্কাও এখানে করা হয়নি। অকুপেন্সি সার্টিফিকেট না নিয়েই চলছে দেদার ব্যবসা। যেহেতু ভবনটি নির্দিষ্ট ব্যবহারের ব্যত্যয় করে ব্যবহার শুরু হয়েছে তাই স্থপতি হিসেবে রিপোর্ট ও এজবিল্ট ড্রইং প্রদান থেকে বিরত থেকে জমির মালিক ও ডেভেলপারকে বারবার লিখিত বার্তায় এ বিষয়ে সতর্ক করা হলেও কোনো ফলপ্রসূ অগ্রগতি হয়নি। অর্থের কাছে আমার আহাজারি বারবারই নিস্ফল হচ্ছে। ডেভেলপারকে জিজ্ঞেস করলে উত্তর আসে তাদের নাকি ফায়ার লাইসেন্স আছে। কি করে সম্ভব সেটা? কপি চাইলে নিরুত্তর। জমির মালিককে বললে উত্তর- ভাড়া হয় না তাই আর কি করা! তাদের এও জানানো হয় যে, সঠিক ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে ভবনের স্থপতি হিসেবে এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বরাবর অভিযোগ করা হবে। তিনি আরও লিখেছেন, উদ্ভট সব যুক্তির বেড়াজালে একজন স্থপতি হিসেবে নিজেকে অসহায় না ভেবে গত মাসে স্থানীয় ফায়ার সার্ভিস বিভাগের স্টেশন মাস্টারকে এক বার্তায় এ বিষয়ে অবগত করলে তিনি বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখবেন বলে জানান। আমার ঘনিষ্ট ফায়ার ডিপার্টমেন্টের প্রাক্তন ডিজিকেও তার ক্ষমতা প্রয়োগের জন্য অনুরোধ করলে তিনি সাধ্যমতো তা করবেন বলে জানান। আজ আবার স্টেশন মাস্টারকে বিস্তারিত তথ্য লিখলাম। দেখা যাক কি হয়। যতদূর জানি- এ ভবনের অগ্নিনিরাপত্তার অবস্থা ক্রমান্বয়ে ভয়াবহভাবে অবনমিত করা হয়েছে। ফায়ার ডোর খুলে ফেলা হয়েছে, ফায়ার স্টেয়ার স্টোররুম হয়েছে, যত্রতত্র গ্যাস সিলিন্ডার রাখা হয়েছে। একজন সচেতন স্থপতি তো বটেই একজন শহরবাসী হিসেবে আমাদের প্রত্যেকেরই দ্বায়ীত্ব দৃশ্যমান অশনিসংকেতের মোকাবেলা করা।   প্রসঙ্গত, স্থপতি মুস্তাফা খালিদ পলাশ ডেলভিস্তা ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও ভিসতারা আর্কিটেক্টসের প্রধান। তিনি স্থাপত্যবিষয়ক ম্যাগাজিন ‘ডট’-এর সম্পাদক এবং এর পাশাপাশ চিত্রশিল্পী হিসেবেও সমাদৃত। ঢাকার বসুন্ধরা সিটি, জিপি হাউজ, র‌্যাংগস ব্যাবিলনিয়া, ওয়েস্টিন হোটেল, চট্টগ্রামের রেডিসন বে ব্লু হোটেলসহসহ দেশের বহু উল্লেখযোগ্য নান্দনিক স্থাপনার স্থপতি তিনি। একসময় তিনি বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) স্থাপত্য বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ছিলেন। পরে নিজের প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে স্থাপত্যচর্চায় মনোনিবেশ করেন। পলাশের সহোদর শিমুল মুস্তাফা দেশবরেণ্য আবৃত্তিশিল্পী।
০২ মার্চ ২০২৪, ১৩:১১

নিষেধ হলো বাংলাদেশে হৃতিকের প্রবেশ
বলিউডের পাশাপাশি একইদিনে বাংলাদেশে মুক্তি পাবে বলে হৃতিক রোশনের ছবি ‘ফাইটার’ বলে শোনা যাচ্ছিল। কিন্তু আজ বৃহস্পতিবার (২৫ জানুয়ারি) ভারতসহ বিভিন্ন দেশে মুক্তি পেলেও দেশে ‘ফাইটার’ চলছে না। জানা গিয়েছিল এদিন বিকেলে সেন্সর বোর্ডে দেখানো হবে ছবিটি। তারপর নেওয়া হবে সিদ্ধান্ত। এবার জানা গেল, ‘ফাইটার’ মুক্তি পাচ্ছে না বাংলাদেশে। ভাষার মাসে বিদেশি ছবি চালানোর পক্ষে না সম্মিলিত চলচ্চিত্র পরিষদ। বিষয়টি নিয়ে আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান ‘অ্যাকশান কাট’-এর কর্ণধার অনন্য মামুন বরাবর একটি চিঠিও প্রদান করেছে তারা। সেখানে মামুনের সহায়তা চাওয়া হয়েছে। ওই চিঠিতে বলা হয়েছে, আপনার আবেদনের প্রেক্ষিতে ভারতীয় হিন্দি ছবি ‘ফাইটার’ আমদানি করে আগামি ১ ফেব্রুয়ারি থেকে ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত (ভাষার মাসে) প্রদর্শন না করে তার পূর্বে কিংবা পরে মুক্তিদানের অঙ্গিকার করে একটি অঙ্গিকারনামা আমাদের সম্মিলিত চলচ্চিত্র পরিষদ অনুকূলে জমা দেওয়ার বিশেষ অনুরোধ করছি। এ প্রসঙ্গে সংবাদমাধ্যমকে মামুন বলেন, বাংলাদেশে ‘ফাইটার’ আমরা রিলিজ করব না। কারণ, ইন্ডিয়ান প্রযোজক ৬ দিনের জন্য সিনেমা রিলিজ করবে না। প্রসঙ্গত, ‘ফাইটার’ নির্মাণ করেছেন সিদ্ধার্থ আনন্দ। এতে অভিনয় করেছেন হৃতিক রোশন, দীপিকা পাড়ুকোন, অনিল কাপুর, আশুতোষ রানা প্রমুখ। ২৫০ কোটি রুপির বিশাল বাজেটে নির্মিত হয়েছে ছবিটি।  ফাইটার প্রযোজনা করেছে ভায়াকম১৮ মোশন পিকচার্স। 
২৫ জানুয়ারি ২০২৪, ১৮:২৪

তামিমকে পেস বল খেলতে নিষেধ করলেন মাহমুদুল্লাহ
আগামী ১৯ জানুয়ারি মিরপুরে পর্দা উঠবে বিপিএলের দশম আসরের। টুর্নামেন্টটির জন্য ইতোমধ্যে অনুশীলন শুরু করেছে দলগুলো। ফরচুন বরিশালের হয়ে মাঠে নামতে নেটে ঘাম ঝরাচ্ছেন তামিম-রিয়াদরাও। তবে অনুশীলনের সময় তামিমকে পেস বল না খেলার পরামর্শ দিয়েছেন সতীর্থ মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ। বুধবার (১০ জানুয়ারি) মিরপুরে অনুশীলনে যোগ দিয়ে রিয়াদের সঙ্গে জুটি বেঁধে ব্যাটিং অনুশীলন করেন তামিম ইকবাল খান। এ সময় তাকে পেস বল না খেলার জন্য পরামর্শ দেন রিয়াদ। কারণ, গতকাল তাসকিনের বলে আঙুলে আঘাত পেয়েছিলেন তামিম। তাই তাকে শতর্ক করতেই এমন মন্তব্য করেন রিয়াদ। রিয়াদের পরামর্শে এদিন শুরুতে স্পিন বলের বিপক্ষে ব্যাটিং করেন এই টাইগার ওপেনার। সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে ব্যাটের ধার বাড়িয়েছেন তিনি। শেষ দিকে পেস বোলারদের বিরুদ্ধে ব্যাট চালান তামিম। এ সময় পাশের নেটে ব্যাটিং অনুশীলন করছিলেন ফরচুন বরিশালের আরেক তারকা ক্রিকেটার মুশফিকুর রহিম। ব্যাটিংয়ের ফাঁকেই তামিমের আঙুলের খবর নিয়েছেন এই অভিজ্ঞ ব্যাটার। আসন্ন বিপিএলে দেশের ক্রিকেটের পঞ্চপাণ্ডবের তিনজনই ( তামিম, রিয়াদ ও মুশফিক) ফরচুর বরিশালের হয়ে খেলবেন। তিন অভিজ্ঞ ব্যাটারকে নিয়ে এবার চ্যাম্পিয়ন হওয়ার স্বপ্ন দেখছেন ফ্র্যাঞ্চাইজিটি। আগামী ২০ জানুয়ারি তামিম-রিয়াদদের প্রথম প্রতিপক্ষ সাকিবের রংপুর রাইডার্স।
১০ জানুয়ারি ২০২৪, ২১:১৮
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়